ভোল্ফগাং পাউলি
ভোল্ফগাং এর্ন্স্ট পাউলি (এপ্রিল ২৫, ১৯০০ – ডিসেম্বর ১৫, ১৯৫৮) ছিলেন একজন বিখ্যাত অস্ট্রীয় পদার্থবিজ্ঞানী।
ভোল্ফগাং এর্ন্স্ট পাউলি | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | এপ্রিল ২৫ ১৯০০ |
মৃত্যু | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৫৮ ৫৮) | (বয়স
জাতীয়তা | ![]() ![]() ![]() |
মাতৃশিক্ষায়তন | লুডভিগ-মাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | পাউলির বর্জন নীতি |
পুরস্কার | ![]() |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | গ্যটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয় হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় ইটিএইচ জুরিখ মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় Institute for Advanced Study |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | আর্নল্ড সমারফেল্ড |
ডক্টরাল শিক্ষার্থী | নিকোলাস কেমার |

উলফগ্যাং পাওলির আবক্ষ (১৯৬২)
কর্মজীবন
তিনি পাউলির বর্জন নীতির আবিষ্কারক হিসাবে বিখ্যাত হয়ে আছেন। ১৯২৫ সালে করা তার এই কাজের জন্য, ১৯৪৫ সালে তিনি পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তেজস্ক্রিয়তার একটি গুরত্বপুর্ণ দিক বিটার অবক্ষয় নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তিনি নতুন কণা নিউট্রিনো -র প্রস্থাবও করেন। ১৯৪৬ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব লাভ করেন।[1]
তথ্যসূত্র
- দাশগুপ্ত, ধীমান (এপ্রিল ১৯৯৭)। বিজ্ঞানী চরিতাভিধান। ২ (১ সংস্করণ)। কলকাতা: বাণীশিল্প। পৃষ্ঠা ২৬। আইএসবিএন বিহীন
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.