পশুপালনবিদ্যা
মাংস, ফাইবার, দুধ, ডিম, চামড়া এবং অন্যান্য প্রাণীজ পণ্যের জন্য উত্থাপিত প্রাণীদের সাথে সম্পর্কিত কৃষির একটি শাখা পশুপালন বিদ্যা। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণির প্রতিদিনের যত্ন, নির্বাচনী প্রজনন এবং গবাদি পশু পালন ।

যু্ক্তরাষ্ট্রের একটি খামার ও কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র
প্রাচীন মিশরের মতো প্রাথমিক সভ্যতার সময়, গবাদি পশু, ভেড়া, ছাগল এবং শূকর খামারে লালন পালন করা হত।
বর্তমানে মূরগী, টার্কি মূরগী, গয়াল, ভেড়া, দুম্বা, উট ইত্যাদিও লালন পালন করা হয়।
বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়।
খাবার
প্রাণিসম্পদ হিসাবে ব্যবহৃত প্রাণীগুলি প্রধানত নিরামিষভোজী, ব্যতিক্রম হচ্ছ শূকর যা সর্বভূক। সাধারণত বিভিন্ন প্রাজাতির ঘাস ও পাতা দেয়া হয় খাবার হিসাবে। এছাড়াও দেয়া হয় বিভিন্ন শস্যদানা।
পশুপালনবিদ্যা বিজ্ঞানী
- টেম্পল গ্রান্ডীন, আমেরিকা
- জুলিয়েট ক্লাটন ব্রূক, ইংল্যান্ড
- রবার্ট ব্যাকওয়েল (১৭২৫ - ১৭৯৫), ইংল্যান্ড
- ড়্যাচেল কারসন, আমেরিকা [1]
টেলিভিশন অনুষ্ঠান
- দীপ্ত কৃষি
- মাটি ও মানুষ, বাংলাদেশ টেলিভিশন
- কৃষি দিবানিশি
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.