নরসিংদী জেলা

নরসিংদী জেলা বাংলাদেশের মধ্যভাগের ঢাকা বিভাগের একটি একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে নরসিংদী বাংলাদেশের একটি “বি” শ্রেণীভুক্ত জেলা। [4] কিংবদন্তি এবং ঐতিহাসিক তথ্যাবলি থেকে অনুমান করা হয় যে, নরসিংদী জেলার অধিকাংশ অঞ্চল প্রাচীন সুবর্ণবীথি রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। রাজা নরসিংহের নামে নরসিংদীর নামকরণ করা হয়। ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দে নরসিংদীকে মহকুমায় এবং ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে জেলায় উন্নীত করা হয়।

নরসিংদী
জেলা
বাংলাদেশে নরসিংদী জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে নরসিংদী জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৫′১২″ উত্তর ৯০°৪৩′৪৮″ পূর্ব
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
প্রতিষ্ঠা১৯৮৪
আয়তন
  মোট১,১১৪ বর্গকিমি (৪৩০ বর্গমাইল)
 [1]
জনসংখ্যা (২০২২)[2]
  মোট২৫,৮৪,৪৫২
  জনঘনত্ব২,৩০০/বর্গকিমি (৬,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার[3]
  মোট৭৪.৬৯%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড১৬০০/১৬৩১
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৩০ ৬৮
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

অবস্থান ও সীমানা

মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁপুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ তীর বিধৌত জেলা নরসিংদী। এ জেলাটি বাংলাদেশের মধ্য পূর্বাংশে অবস্থিত। এটি ২৩°৪৬’ হতে ২৪°১৪’ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৯০°৩৫’ ও ৯০°৬০’ পূর্ব দ্রাঘিমার মধ্যে অবস্থিত। এ জেলার উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা, পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, দক্ষিণে নারায়ণগঞ্জ জেলাব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এবং পশ্চিমে গাজীপুর জেলা অবস্থিত।

ইতিহাস

পূর্বে এই অঞ্চলটি নরসিংহ নামক রাজার শাসনাধীন ছিল। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে প্রাচীন ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে নরসিংহপুর নামে একটি ছোট নগর রাজা নরসিংহ স্থাপন করেছিলেন।[5] ইতিহাসবিদরা নরসিংদী নামটি রাজা নরসিংহের নাম অনুসারে উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করেন। এক সময়ে নরসিংদী অঞ্চলটি মহেশ্বরদী পরগনার অর্ন্তভূক্ত ছিল। এ পরগনার জমিদার ছিলেন দেওয়ান ঈশা খাঁ। তারপরে জমিদার ছিলেন দেওয়ান শরীফ খাঁ ও আয়শা আক্তার খাতুন। জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর একসময় নরসিংদী ছিল প্রশাসনিকভাবে ঢাকা জেলাধীন নারায়ণগঞ্জ মহকুমার একটি থানা। ১৯৭৭ সালে ঢাকা জেলার একটি মহকুমায় উন্নীত করা হয়। সরকার ১৯৮৪ সালে নরসিংদী সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব এবং রায়পুরা-এই ৬ টি উপজেলা এবং নরসিংদী পৌরসভা নিয়ে নরসিংদীকে জেলা ঘোষণা করে।[5]

প্রশাসনিক এলাকা

নরসিংদী জেলার উপজেলা মোট ৬টি। উপজেলাগুলো হলো নরসিংদী সদর উপজেলা, রায়পুরা উপজেলা, বেলাবো উপজেলা, পলাশ উপজেলা, মনোহরদী উপজেলাশিবপুর উপজেলা। এর মধ্যে নরসিংদী সদর উপজেলায় দুইটি পৌরসভা (নরসিংদী পৌরসভা ও মাধবদী পৌরসভা) নিয়ে এবং বেলাবো উপজেলা ব্যতীত প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মোট ৬টি পৌরসভা আছে। সমগ্র জেলায় মোট ইউনিয়ন ৭১টি।

আয়তন ও জনসংখ্যা

নরসিংদী জেলার মোট আয়তন ১,১১৪ বর্গ কি:মি:। প্রতি বর্গকিলোমিটারে লোকসংখ্যা ২২৪৭ জন।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুসারে, নরসিংদী জেলার মোট জনসংখ্যা ২৫,৮৪,৪৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২,৬৫,৫৭৮ জন, নারী ১৩,১৭,৮৭৩ জন ও হিজড়া ১৭৮ জন। পুরুষ ও নারীর লিঙ্গানুপাত ৯৬.০৩ শতাংশ। এখানে পল্লী অঞ্চলে বাস করেন ১৯,৩৯,৮২০ জন ও শহর অঞ্চলে বাস করেন ৬,৪৩,৮০৯ জন। এখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য আছেন ৫০৮ জন, যা মোট জনসংখ্যার ০.০৩ শতাংশ; তবে নরসিংদীতে কোনো ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্থায়ী বসবাস নেই।[6]

শিক্ষার হার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

নরসিংদী জেলার সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৯%। জেলার ৭৫.৯৮% পুরুষ, ৭৩.৪৭% নারী ও ৫৪.৯৭% হিজড়া সাক্ষর।[6]

এই জেলার উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো নরসিংদী সরকারি কলেজ, ব্রাহ্মন্দী কামিনী কিশোর মৌলিক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়,নাছিমা কাদির মোল্লা হাই স্কুল এন্ড হোমস্, সাটিরপাড়া কালী কুমার ইন্সটিটিউশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পাঁচদোনা স্যার কৃষ্ণ গোবিন্দ গুপ্ত উচ্চ বিদ্যালয়, জামেয়া কাসেমিয়া কামিল মাদ্রাসা, আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ, বাংলাদেশ তাঁত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, নরসিংদী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, পলাশ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা, নারায়নপুর রাবেয়া মহাবিদ্যালয়,জনতা আদর্শ বিদ্যাপীঠ[7] ইত্যাদি।

ধর্ম

নরসিংদীর মোট জনসংখ্যার ৯৪.৫০% মুসলমান, ৫.৪০% হিন্দু, ০.০১% বৌদ্ধ, ০.০৩% খ্রিষ্টান ও ০.০৬% অন্যান্য মতাবলম্বী।[6]

এই জেলায় অনেক উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় স্থাপনা আছে। যেমন: পারুলিয়া শাহী মসজিদ, কুমারদি মসজিদ, আশ্রাফপুর মসজিদ, ব্রাহ্মন্দী কালী মন্দির, চিনিশপুর কালী মন্দির, ঘোড়াশাল ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ইত্যাদি।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

নরসিংদী জেলা হতে সারাদেশের সাথেই সড়ক ও নৌ পথে যোগাযোগ করা যায়।

নরসিংদী জেলায় রেল স্টেশন মোট ১০ টি। যথা: ঘোড়াশাল, ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ, জিনারদী, নরসিংদী, আমিরগঞ্জ, খানাবাড়ি, হাঁটুভাঙ্গা, মেথিকান্দা, শ্রীনিধিদৌলতকান্দি। এছাড়া মাধবদীতে একটি রেলওয়ে স্টেশন ছিল, যা বর্তমানে বিলুপ্ত। নরসিংদী জেলা নরসিংদী লঞ্চ টার্মিনাল, পান্থশালা ফেরী ঘাট, রায়পুরা ফেরী ঘাট, সায়েদাবাদ ফেরী ঘাট ইত্যাদির মাধ্যমে নৌপথে দেশের সাথে যুক্ত। পাঁচদোনা, ভেলানগর, ইটাখোলা, বারৈচা, নারায়নপুর বাসস্ট্যান্ড হতে দেশের সকল জেলার সাথে সড়ক পথে যাতায়াতের সুবিধা রয়েছে।

অর্থনীতি

শিল্প

প্রাচীনকাল থেকেই নরসিংদী অর্থনীতিতে সমৃদ্ধশালী ছিল। তাঁতশিল্প এর প্রধান হাতিয়ার। নরসিংদীর মাধবদী হলো কাপড় উৎপাদন করার মূল কেন্দ্র। মাধবদী এলাকার মানুষদের প্রথম ব্যবসা হলো কাপড় উৎপাদন করা। যেকোনো ধরনের কাপড় এখানে উৎপাদন করা হয়। এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে টেক্সটাইল মিল রয়েছে। এবং বাবুরহাট হলো বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ এখান থেকে পাইকারি কাপড় কিনে নিয়ে যায়। এবং অন্যান্য দেশে রপ্তানি করে থাকে।

কৃষি

বাংলাদেশের সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থায় নরসিংদী জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেলার উৎপাদিত বিভিন্ন কৃষিপণ্য স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সারাদেশে সরবরাহ করা হয়। নরসিংদী জেলার সবচেয়ে বিখ্যাত কৃষিপণ্য বা ফল হল কলা। এছাড়াও বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লটকন উৎপাদিত হয় নরসিংদী জেলায়। এখানকার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ কৃষক।

উল্লেখযোগ্য স্থান

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

বিনোদনের স্থান

  • আরশিনগর মিনি পার্ক -নরসিংদী রেল স্টেশনের সাথেই।
  • ড্রীম হলিডে পার্ক- পাঁচদোনা
  • ওয়ান্ডার পার্ক, মরজাল, রায়পুরা[8]

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় স্থান

  • সোনাইমুড়ি টেক - শিবপুর উপজেলা;
  • হাওরা বিল

বৃহৎ শিল্প

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব

রাজা ও সামন্তগণ

  • রাজা রাহুত

শিক্ষাবিদ ও গবেষক

সংসদ সদস্য

১ম জাতীয় সংসদে বর্তমান নরসিংদী জেলার সংসদ সদস্য ছিলেন গাজী ফজলুর রহমান (ঢাকা-২২), রবিউল আলম কিরণ খাঁ (ঢাকা-২৩), আফতাব উদ্দিন ভূঁইয়া (ঢাকা-২৪), মোসলেহ্ উদ্দিন আহমেদ (ঢাকা-২৫) ও কাজী সাহাবুদ্দিন আহমেদ (ঢাকা-২৬)। ২য় সংসদে বর্তমান নরসিংদী জেলার সংসদ সদস্য ছিলেন মোখলেসুর রহমান (ঢাকা-২৩), মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ (ঢাকা-২৪), আহমেদুল কবির (ঢাকা-২৫), মাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া (ঢাকা-২৬) ও আবদুল মোমেন খান (ঢাকা-২৭)। আবদুল মোমেন খান সাবেক খাদ্য মন্ত্রী ও সাবেক সচিব। মাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া সাবেক হুইপ ও সাবেক কৃষি উপমন্ত্রী

৩য় জাতীয় সংসদ গঠনের পূর্বেই নরসিংদী জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তখন সংসদ সদস্য হন সামসুল হুদা বাচ্চু (নরসিংদী-১), আহমেদুল কবির (নরসিংদী-২), কামাল হায়দার (নরসিংদী-৩), নুরুল মজিদ হুমায়ুন (নরসিংদী-৪), ও আসাদুল হক খসরু (নরসিংদী-৫)।

৪র্থ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন মোস্তফা জামান বেবী, দেলোয়ার হোসেন খান, শাহজাহান সাজু, মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ভূঁইয়া, এ এইচ এম আব্দুল হালিমমাঈন উদ্দিন ভূঁইয়া

৫ম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন শামসুদ্দিন আহমেদ এছাক, আব্দুল মঈন খান, আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুলআবদুল আলী মৃধা। ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদেও এরা পুনর্নির্বাচিত হন। ৭ম জাতীয় সংসদে নরসিংদী-৪ আসনে নুরউদ্দীন খান ও নরসিংদী-৫ আসনে রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু নির্বাচিত হন। ৮ম জাতীয় সংসদে উপনির্বাচনে খায়রুল কবির খোকন নির্বাচিত হন ও সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল পুনরায় আসন ফিরে পান। আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। লে. জেনারেল নুরউদ্দীন খান সাবেক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ও সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী। আব্দুল মঈন খান সাবেক তথ্য মন্ত্রী

৯ম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন লে. কর্নেল নজরুল ইসলাম হিরু, আনোয়ারুল আশরাফ খান, জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনরাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। ১০ম সংসদে নরসিংদী-২ আসনে কামরুল আশরাফ খান ও নরসিংদী-৩ আসনে মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা নির্বাচিত হন। বর্তমান ১১শ জাতীয় সংসদে ৯ম সংসদের সদস্যরাই আছেন। নজরুল ইসলাম হিরু মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী। রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী। নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বর্তমান শিল্প মন্ত্রী

সংরক্ষিত মহিলা আসন থেকে ৮ম সংসদে রোকেয়া আহমেদ লাকী, ১০ম সংসদে রহিমা আখতার ও ১১শ সংসদে তামান্না নুসরাত (বুবলী) নির্বাচিত হন।

শিল্পী ও সাহিত্যিক

স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মুক্তিযোদ্ধা

চিকিৎসক

  • প্রফেসর ড.রসিদ উদ্দিন আহমদ- উপমহাদেশের অন্যতম নিউরোসার্জন এবং বাংলাদেশের প্রথম নিউরোসার্জন। নরসিংদী,আমদিয়া ইউনিয়নের বেলাব গ্রাম। ২০১৬ ইংরেজি সনের মার্চের উনিশ তারিখ মৃত্যুবরণ করেন।

ক্রীড়াবিদ

সরকারি কর্মকর্তা

জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন

সংসদ

নরসিংদী জেলার সংসদীয় আসন সংখ্যা ৫টি। একাদশ জাতীয় সংসদে নরসিংদী জেলার সংসদ সদস্যদের তালিকা নিম্নরূপ:

নির্বাচনী এলাকা/ সংসদীয় আসন সাংসদের নাম রাজনৈতিক দল
নরসিংদী-১ (নরসিংদী সদর) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
নরসিংদী-২ (পলাশ) ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
নরসিংদী-৩ (শিবপুর) জহিরুল হক ভূঞা মোহন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
নরসিংদী-৪ (বেলাব-মনোহরদী) নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) রাজি উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিষদ

নরসিংদী জেলা প্রশাসন ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। নরসিংদীর বর্তমান জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান[9]

নরসিংদীর জেলা পরিষদ ১৯৮৮ সালের ১২ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়। [10]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "এক নজরে জেলা"নরসিংদী জেলা
  2. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। "এক নজরে নরসিংদী"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪
  3. "জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: প্রাথমিক প্রতিবেদন" (পিডিএফ)বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো
  4. জনকণ্ঠ, দৈনিক। "৬৪ জেলার গ্রেডিং হালনাগাদ"দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-২৭
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৭
  6. "জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২" (পিডিএফ)
  7. "নরসিংদীতে কীটনাশক বিক্রয় প্রতিনিধি যুবককে ছুড়িকাঘাত ও গুলি করে হত্যা"। ১২ জানুয়ারি ২০২১। ১৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  8. "জেলা প্রশাসক নরসিংদী"
  9. "জেলা পরিষদ নরসিংদী"

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.