নরওয়ে

নরওয়ে (নরওয়েজীয় Norge নোর্গা বা Noreg নোরেগ্‌) , যার সরকারি নাম নরওয়ে রাজ্য (নরওয়েজীয় Kongeriket Norge কুঙেরিকেৎ নোর্গা বা Kongeriket Noreg কুঙেরিকেৎ নোরেগ্‌)। উত্তর ইউরোপের একটি নর্ডীয় দেশ, যার মূল মহাদেশীয় অঞ্চলটি ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভীয় উপদ্বীপের পশ্চিম ও উত্তর প্রান্ত নিয়ে গঠিত। সুমেরু অঞ্চলের ইয়ান মায়েন দ্বীপ ও স্‌ভালবার্দ দ্বীপপুঞ্জটি নরওয়ের মধ্যে পড়েছে।[টীকা 1] উপ-অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলে অবস্থিত বুভে দ্বীপ নরওয়ের উপর নির্ভরশীল একটি অঞ্চল। এছাড়া অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের ১ম পিটার দ্বীপরাণী মড ভূমির উপর নরওয়ের দাবী রয়েছে। অসলো (নরওয়েজীয় Oslo উষ্‌লু) নরওয়ের রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী।

Kongeriket Norge
Kongeriket Noreg
নরওয়ের জাতীয় পতাকা
পতাকা
নরওয়ের জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
নীতিবাক্য: 
রয়েল: Alt for Norge ("সবকিছু নরওয়ের জন্য")
১৮১৪ Eidsvoll oath: Enige og tro til Dovre faller
("Dovre পাহাড় ভেঙে পড়া পর্যন্ত একতাবদ্ধ ও বিশ্বস্ত")
জাতীয় সঙ্গীত: Ja, vi elsker dette landet

রাজকীয় সঙ্গীত: Kongesangen
নরওয়ে (সবুজ রং)
নরওয়ে (সবুজ রং)
রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
অসলো
সরকারি ভাষানরওয়েজীয় (Bokmål ও Nynorsk)
*সামি[1]
সরকারসাংবিধানিক রাজতন্ত্র
 রাজা
হ্যারল্ড ৫
 প্রধানমন্ত্রী
জোনাস গাহ স্টার (Ap) (2021–)
প্রতিষ্ঠিত
১৭ই মে, ১৮১৪
 সুইডেন ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা

১৯০৫ সালের ৭ই জুন ঘোষিত
আয়তন
 মোট
(৬১তম)
 পানি/জল (%)
৫.৭
জনসংখ্যা
 ২০২৩ আনুমানিক
বৃদ্ধি ৫,৪৮৮,৯৮৪[2]
জিডিপি (পিপিপি)2017 আনুমানিক
 মোট
$377.1 billion[3] (46th)
 মাথাপিছু
$70,665[3] (৪র্থ)
জিডিপি (মনোনীত)2017 আনুমানিক
 মোট
$391.959 billion[3] (২২ তম)
 মাথাপিছু
$73,450[3] (৩ য়)
জিনি (2014)নেতিবাচক বৃদ্ধি 23.5[4]
নিম্ন · ১ম
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৭)বৃদ্ধি ০.৯৫৩[5]
অতি উচ্চ · ১ম
মুদ্রানরওয়েজীয় ক্রোন (NOK)
সময় অঞ্চলইউটিসি+১ (সিইটি)
 গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
ইউটিসি+২ (সিইএসটি)
কলিং কোড৪৭
ইন্টারনেট টিএলডি.no, .sj এবং .bv

নরওয়ের মোট আয়তন ৩,৮৫,২০৭ বর্গকিলোমিটার[7] ও ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের তথ্য অনুযায়ী দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৫৪ লক্ষ ২৫ হাজার। [2] নরওয়ে ইউরোপের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন জনঘনত্ববিশিষ্ট রাষ্ট্র। এখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১৬.৫৩ জন ব্যক্তির বাস।[8][9] দেশটির সাথে পূর্ব দিকে সুইডেনের এক সুদীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ১,৬১৯ কিলোমিটার। নরওয়ের উত্তর-পূর্বে ফিনল্যান্ডরাশিয়া, দক্ষিণে স্কাগেরাক প্রণালী, যার অপর তীরে ডেনমার্কযুক্তরাজ্য অবস্থিত। নরওয়ের রয়েছে এক সুবিস্তৃত তটরেখা, যা উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরব্যারেন্টস সাগরের দিকে মুখ করে আছে। নরওয়ের জলবায়ুর উপর সমুদ্রের আধিপত্যমূলক প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। ফলে উপকূলীয় নিম্নভূমিগুলিগুলিতে জলবায়ু মৃদু। দেশের অভ্যন্তরভাগ অপেক্ষাকৃত বেশি শীতল হলেও বিশ্বের একই অক্ষাংশে অবস্থিত অন্যান্য উত্তরীয় দেশগুলির তুলনায় এখানকার জলবায়ু অপেক্ষাকৃতভাবে অনেক মৃদু। মেরুদেশীয় রাত্রিকালীন সময়েও উপকূলের বহু স্থানে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরেই বিরাজ করে। সামুদ্রিক প্রভাবের কারণে দেশের কিছু কিছু অঞ্চলে উচ্চ মাত্রায় বৃষ্টিপাততুষারপাত হয়।

নরওয়েতে একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রচলিত। গ্লুকসবুর্গ রাজবংশের ৫ম হারাল্ড দেশটির বর্তমান রাজা। ২০২১ সাল থেকে ইউনাস গা ষ্টোরে দেশটির সরকার প্রধান। নরওয়ে একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রবিশিষ্ট এককেন্দ্রিক সার্বভৌম রাষ্ট্র। এর সংসদ, মন্ত্রীসভা ও সর্বোচ্চ আদালতের মধ্যে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বিভক্ত করা হয়েছে, যার ভিত্তি দেশটির ১৮১৪ সালে প্রণীত সংবিধান। নরওয়ে রাজ্যটি ৮৭২ সালে অনেকগুলি ক্ষুদ্রতর রাজ্য একত্রিত করে প্রতিষ্ঠা করা হয়। ধারাবাহিকভাবে ১৮৭২ বছর ধরে দেশটি টিকে আছে। ১৫৩৭ থেকে ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নরওয়ে বৃহত্তর ডেনমার্ক-নরওয়ে রাজ্যের অংশ ছিল। ১৮১৪ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত এটি সুইডেন রাজ্যের সাথে একটি ব্যক্তিগত ঐক্যের অংশ ছিল। ১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় নরওয়ে নিরপেক্ষ ছিল। ১৯৪০ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্তও এটি নিরপেক্ষতা বজায় রাখে। ঐ মাসে নাৎসি জার্মান বাহিনী ভেজার‍্যুবুং অভিযানের মাধ্যমে নরওয়ে আক্রমণ করে ও ২য় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যন্ত দেশটি দখল করে রাখে।

নরওয়ের প্রশাসন ও রাজনীতি দুইটি স্তরে বিভক্ত: কাউন্টিপৌরসভাসমূহসামি নৃগোষ্ঠীর লোকদের ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলগুলির উপরে সামি সংসদ ও ফিনমার্ক অধ্যাদেশের মাধ্যমে নির্দিষ্ট মাত্রায় আত্ম-নির্ধারণী ক্ষমতা ও প্রভাব আছে। নরওয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের সাথে ঘনিষ্ঠ কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখে। দেশটি জাতিসংঘ, উত্তর আটলান্টিক নিরাপত্তা জোট, ইউরোপীয় মুক্ত বাণিজ্য সংঘ, ইউরোপীয় পরিষদ, অ্যান্টার্কটিক চুক্তি, নর্ডীয় পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এছাড়া এটি ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাওইসিডি-র সদস্য এবং এটি শেঙেন অঞ্চলের অংশবিশেষ গঠন করেছে। অধিকন্তু, নরওয়েজীয় ভাষাগুলি ডেনীয় ভাষাসুয়েডীয় ভাষার সাথে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় পারস্পরিক বোধগম্য।

নরওয়েতে নর্ডীয় সমাজকল্যাণ প্রতিমানটি প্রচলিত, যার মধ্যে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা ও একটি সমন্বিত সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত, যার মূল্যবোধগুলির শেকড় সমতাভিত্তিক আদর্শে প্রোথিত।[10] নরওয়েজীয় রাষ্ট্র প্রধান প্রধান শিল্পখাতগুলির বড় অংশের মালিকানার অধিকারী। দেশটির খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ, কাঠ, সামুদ্রিক খাদ্যসুপেয় পানির বিশাল মজুদ আছে। খনিজ তেল শিল্পখাতটি দেশের স্থূল জাতীয় উৎপাদনের প্রায় এক-চতুর্থাংশের জন্য দায়ী।[11] মাথাপিছু হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে নরওয়ে বিশ্বের বৃহত্তম খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদক।[12][13]

বিশ্বব্যাংকআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের তালিকায় দেশটি মাথাপিছু স্থূল জাতীয় উৎপাদন (ক্রয়ক্ষমতার সমতা গণনায় ধরে) বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ।[14] তবে মার্কিন রাষ্ট্রীয় গুপ্তচর সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সির ২০১৫ সালের তালিকা অনুযায়ী স্বশাসিত ভূখণ্ড ও অঞ্চলগুলিসহ ঐ সূচকে নরওয়ের অবস্থান ১১তম।[15] দেশটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ সার্বভৌম সম্পত্তি তহবিলের অধিকারী, যার মূল্যমান ১ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার।[16] ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে নরওয়ে মানব উন্নয়ন সূচকে বিশ্বের শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। এর আগে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্তও দেশটি বিশ্বের শীর্ষস্থানে ছিল।[17]

এছাড়া ২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী এটি অর্থনৈতিক বৈষম্য উপযোজিত মানব উন্নয়ন সূচকের শীর্ষে ছিল।[18] বিশ্ব সুখ প্রতিবেদনে ২০১৭ সালে নরওয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে।[19] বর্তমানে এটি ওইসিডি উন্নত জীবন সূচক, সরকারি সাধুতা, মুক্তি সূচক,[20]গণতন্ত্র সূচকে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে।[21] নরওয়ের অপরাধের হার বিশ্বের সর্বনিম্নগুলির একটি।[22]

যদিও নরওয়ের জনগণের সিংহভাগ নৃগোষ্ঠীগতভাবে নরওয়েজীয়, ২১শ শতকে এসে বিদেশী অভিবাসীদের আগমন দেশটির জনসংখ্যা বৃদ্ধির অর্ধেকের বেশি অবদান রেখেছে। ২০২১ সালে দেশটির ৫টি সর্ববৃহৎ সংখ্যালঘু নৃগোষ্ঠী ছিল পোলীয়, লিথুয়ানীয়, সোমালি, পাকিস্তানিসুয়েডীয় অভিবাসীরা।


ভৌগোলিক অবস্থান

নরওয়ে উত্তর ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ার পশ্চিম অংশে অবস্থিত। নরওয়ে সুইডেন সঙ্গে ১,৬১৯ কিলোমিটার (১,০০৬ মাইল), ফিনল্যান্ড সঙ্গে ৭২৭ কিলোমিটার (৪৫২ মাইল), এবং পূর্ব রাশিয়া সঙ্গে ১৯৬ কিলোমিটার (১২২ মাইল) সীমানা আছে। নরওয়ের উত্তর, পশ্চিম ও দক্ষিণ দিকে ব্যারেন্টস সাগর, নরওয়েজিয়ান সাগর, উত্তর সাগর, এবং Skagerrak অবস্থিত।

রাজনীতি ও সরকার

প্রশাসনিক বিভাগ

নরওয়ে ১৯টি রাজ্য (কাউন্টি) নিয়ে গঠিত একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। নরওয়ের রাজ্যগুলো হল, টেলেমার্ক

অর্থনীতি

সবচেয়ে বেশি তেল ও গ্যাসের খনি রয়েছে নরওয়েতে। জনপ্রতি গড় বাৎসরিক আয় ৬২৬,২০০ নরওয়েজিয় ক্রোনার। বেকারত্বের হার জনসংখ্যার ৩’৯% (অর্থাৎ ১ লক্ষ ৮ হাজার জন)। মুদ্রাস্ফীতির হার বার্ষিক ৩%।

আবহাওয়া

নরওয়ে বছরের আট মাস বরফের নিচে ঢাকা থাকে। বছরের দুই মাস এখানে সূর্য ওঠে না। নভেম্বরের ২১ তারিখ থেকে জানুয়ারির ২১ তারিখ পর্যন্ত সময়টাকে তাই ডার্ক পিরিয়ড বলা হয়। এই সময় আকাশে নর্দার্ন লাইট বা অরোরা বুরিয়াল দেখা যায়। আকাশে লাল, সবুজ রঙের আলোর খেলা। এই অরোরা দেখতে অনেক পর্যটক এই সময়ে এখানে আসেন। আর বছরের দুই মাস এখানে আবার সূর্য অস্ত যায় না। মের ২১ তারিখ থেকে জুলাইয়ের ২১ তারিখ। এই সময়টাকে বলা হয় মিডনাইট সানের সময়। কারণ রাত ২টার সময়েও ঝকঝকে রোদ দেখা যায়।[23]

জনউপাত্ত

নরওয়ে পৃথিবীর ১১৯তম জনবহুল দেশ। ২০১৮ সালে জনসংখ্যা প্রায় ৫’৩৫ মিলিয়ন, যার ৫০’৫০ % পুরুষ। অভিবাসী জনগোষ্ঠীর আকার মাত্র ২১৩৪৯ জন। নরওয়ে ইউরোপের দ্বিতীয় জনবহুল রাষ্ট্র। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা ১৬’৫৩ জন। তবে ১৬৬৫ সালে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪ লক্ষ ৪০ হাজার।[8][9]

শিক্ষা

এই দেশটি শিক্ষা খাতে জিডিপির প্রায় ৬.৭% খরচ করে যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশেষত স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা পর্যন্ত। জাতীয়তা ভেদে এখানে অবৈতনিক শিক্ষা ব্যাবস্থা চালু আছে।

সংস্কৃতি

১৭ মে

তথ্যসূত্র

  1. "Språk i Norge – Store norske leksikon"
  2. "Population, 2023-01-01" (ইংরেজি ভাষায়)। Statistics Norway। ২০২৩-০১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭
  3. "Norway"। International Monetary Fund।
  4. "Gini coefficient of equivalised disposable income (source: SILC)"। Eurostat Data Explorer। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৫
  5. "2017 Human Development Report"। United Nations Development Programme। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  6. National Research Council (U.S.). Polar Research Board (১৯৮৬)। Antarctic treaty system: an assessmentScience of the Total Environment61। National Academies Press। পৃষ্ঠা 260–261। আইএসবিএন 978-0309036405। ডিওআই:10.1016/0048-9697(87)90375-5বিবকোড:1987ScTEn..61..260B। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১১
  7. Norway Population 2018
  8. Statistics Norway
  9. Norway, Study in। "Norwegian Society / Living in Norway / StudyinNorway / Home – Study in Norway"www.studyinnorway.no। ২১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৮
  10. "Statistics Norway raises '07 GDP outlook, cuts '08"Reuters। ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০০৯
  11. "Country Comparison :: Crude oil – production"CIA – The World Factbook। ৭ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬
  12. "Country Comparison :: Natural gas – production"CIA – The World Factbook। ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬
  13. "The World's Richest Countries"forbes.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৪
  14. "The World Factbook"Central Intelligence Agency Library। Central Intelligence Agency। ২৪ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৬
  15. Holter, Mikael (২৭ জুন ২০১৭)। "The World's Biggest Wealth Fund Hits $1 Trillion"Bloomberg L.P.। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  16. "Human development indices 2008" (পিডিএফ)Human Development Report। hdr.undp.org। ১৮ ডিসেম্বর ২০০৮। ১৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০০৯
  17. "Human Development Report 2019: Beyond income, beyond averages, beyond today: Inequalities in human development in the 21st century" (পিডিএফ)। HDRO (Human Development Report Office) United Nations Development Programme। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  18. Rankin, Jennifer (২০ মার্চ ২০১৭)। "Happiness is on the wane in the US, UN global report finds"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৭
  19. "Countries and Territories"Freedom House
  20. "Democracy Index 2016"eiu.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭
  21. "Norway has another year with few murders"www.thelocal.no (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জানুয়ারি ২০১৬। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  22. প্রথম আলো, ২৩ আগস্ট ২০১৫
  1. The Spitsbergen Treaty (also known as the Svalbard Treaty) of 9 February 1920 recognises Norway's full and absolute sovereignty over the arctic archipelago of Spitsbergen (now called Svalbard).[6]
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.