টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক

টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক বা টি২০ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট খেলার একটি ক্ষুদ্র সংস্করণবিশেষ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অংশ হিসেবে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর প্রত্যেককে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত হতে হয়।[1] এ পদ্ধতির ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী দুইটি জাতীয় ক্রিকেট দলের ইনিংস সর্বোচ্চ ২০ ওভারব্যাপী স্থায়ী হয়।[2] খেলাটি টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট খেলার উপযোগী প্রণীত নিয়মে অনুষ্ঠিত হয়। মূলতঃ ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যাপক দর্শক সমাগমের উদ্দেশ্যে ক্রিকেটের এই ক্ষুদ্র সংস্করণের প্রচলন ঘটানো হয়। পরবর্তীতে ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫ তারিখে প্রথমবারের মতো টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়। অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ডকে ৪৪ রানে পরাজিত করেছিল। খেলায় অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক রিকি পন্টিং অপরাজিত ৯৮* রান সংগ্রহ করেছিলেন।[3] এর দুই বছর পর প্রথম প্রতিযোগিতারূপে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে। টেস্ট ক্রিকেটএকদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে রক্ষার্থে প্রতি বৎসর একটি দল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করতে পারবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০১৫ সাল পর্যন্ত ১৬টি দল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের মর্যাদা লাভ করেছে।

একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দুইটি সেঞ্চুরি করেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি ২৪ অক্টোবর, ২০১১ সালে সর্বপ্রথম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের র‌্যাঙ্কিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করে। ‌ঐ র‌্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড শীর্ষস্থান অর্জন করেছিল। সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে ছিলেন - ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড), সেরা বোলার - অজন্তা মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা) এবং সেরা অল-রাউন্ডার ছিলেন শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)।[4]

ক্ষুদ্রতম সংস্করণের ফলে সেঞ্চুরি কিংবা পাঁচ উইকেটের সম্মাননা লাভ করা ভীষণ দূরূহ ব্যাপার। স্বল্প কয়েকজন খেলোয়াড়ই এ সম্মাননায় অভিষিক্ত হতে পেরেছেন। তন্মধ্যে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান অ্যারন ফিঞ্চ ২০১৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫৬ রান করে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর গড়েছেন। অন্যদিকে একমাত্র বোলার হিসেবে শ্রীলঙ্কার অজন্তা মেন্ডিস ৬-উইকেট দখল করেছেন। এছাড়াও বিশের অধিক খেলোয়াড় ইনিংসে ৫-উইকেট পেয়েছেন।

আইসিসি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক র‌্যাঙ্কিং

আইসিসি পুরুষ টি২০আই দলের র‍্যাঙ্কিং
র‌্যাঙ্ক দলের নামখেলার সংখ্যাপয়েন্টরেটিং
 ইংল্যান্ড২২৬,০৮৮২৭৭
 ভারত২৫৬,৮১১২৭২
 নিউজিল্যান্ড২৩৬,০৪৮২৬৩
 পাকিস্তান৩০৭,৮১৮২৬১
 অস্ট্রেলিয়া২৩৫,৯৩০২৫৮
 দক্ষিণ আফ্রিকা১৯৪,৭০৩২৪৮
 আফগানিস্তান১২২,৮২৬২৩৬
 শ্রীলঙ্কা১৩২,৯৫৭২২৭
 বাংলাদেশ১৩২,৯২১২২৫
১০  ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৮৩,৯৯২২২২
১১  জিম্বাবুয়ে১৯৩,৬২৮১৯১
১২  আয়ারল্যান্ড১৮৩,৩৮৮১৮৮
১৩    নেপাল১৯৩,৫৫৬১৮৭
১৪  স্কটল্যান্ড১১২,০৩৫১৮৫
১৫  সংযুক্ত আরব আমিরাত১১২,০২৩১৮৪
১৬  পাপুয়া নিউগিনি১৪২,৫০১১৭৯
১৭  নেদারল্যান্ডস২০৩,৫০৪১৭৫
১৮  ওমান১০১,৭৩২১৭৩
১৯  নামিবিয়া১৪২,২০৪১৫৭
২০  সিঙ্গাপুর১২১,৬৭৮১৪০
২১  কাতার১১১,৪২২১২৯
২২  কানাডা১০১,২৬৩১২৬
২৩  হংকং১৩১,৫৭২১২১
২৪  জার্সি১৩১,৪৮১১১৪
২৫  কেনিয়া৮৯৪১১২
২৬  ইতালি৬৬৩১১১
২৭  কুয়েত৮৬৬১০৮
২৮  সৌদি আরব৪২৮১০৭
২৯  ডেনমার্ক৬০৬১০১
৩০  বারমুডা৫৬৮৯৫
৩১  মালয়েশিয়া২০১,৭২৩৮৬
৩২  উগান্ডা১০৮৪৭৮৫
৩৩  জার্মানি৭৫৯৮৪
৩৪  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৬৪৪৮১
৩৫  বতসোয়ানা১০৭৮৬৭৯
৩৬  নাইজেরিয়া৩৭৫৭৫
৩৭  গার্নসি৬৪৫৭২
৩৮  নরওয়ে৩৫৫৭১
৩৯  অস্ট্রিয়া৪২১৭০
৪০  স্পেন৪৫৭৫৭
৪১  বাহরাইন২২৭৫৭
৪২  রোমানিয়া৪৫৩৫৭
৪৩  বেলজিয়াম৫০২৫৬
৪৪  তানজানিয়া১৬৭৫৬
৪৫  ফিলিপাইন২৪১৪৮
৪৬  মেক্সিকো৩১৩৪৫
৪৭  কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ১৩২৪৪
৪৮  ভানুয়াতু১০৪৩৫৪৪
৪৯  বেলিজ২০৯৪২
৫০  আর্জেন্টিনা২০৬৪১
৫১  পেরু১৭৯৩৬
৫২  ফিজি১০৫৩৫
৫৩  মালাউই৩১২৩৫
৫৪  পানামা১৬২৩২
৫৫  সামোয়া১৫৯৩২
৫৬  কোস্টা রিকা১২৬৩২
৫৭  জাপান১২৬৩২
৫৮  মাল্টা২১৪৩১
৫৯  থাইল্যান্ড১৭৫২৫
৬০  পর্তুগাল১১৯২৪
৬১  চেক প্রজাতন্ত্র১২২৮৫২৪
৬২  লুক্সেমবুর্গ১৮৭২৩
৬৩  ফিনল্যান্ড১০৬২১
৬৪  দক্ষিণ কোরিয়া৭৮২০
৬৫  মোজাম্বিক১৭৫১৯
৬৬  আইল অব ম্যান৭৭১৯
৬৭  বুলগেরিয়া১৫৯১৮
৬৮  ভুটান৪৭১২
৬৯  মালদ্বীপ৬৫
৭০  সেন্ট হেলেনা৫৫
৭১  ব্রাজিল৩৯
৭২  চিলি১৯
৭৩  জিব্রাল্টার১৩
৭৪  মিয়ানমার
৭৫  চীন
৭৬  তুরস্ক
৭৭  ইসোয়াতিনি
৭৮  রুয়ান্ডা
৭৯  লেসোথো
৮০  ইন্দোনেশিয়া
তথ্যসূত্র: আইসিসি র‌্যাঙ্কিং, ক্রিকইনফো র‍্যাঙ্কিং, ৩ মে ২০২১

অংশগ্রহণকারী দল

২০০৫ সাল থেকে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। আগস্ট, ২০১২ পর্যন্ত সকল টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দলসহ ১৭টি দেশের জাতীয় দল এতে অংশ নিয়েছে।

জাতীয় ক্রিকেট দলের নাম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের তারিখ
 অস্ট্রেলিয়া ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫
 নিউজিল্যান্ড ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০০৫
 ইংল্যান্ড ১৩ জুন, ২০০৫
 দক্ষিণ আফ্রিকা ২১ অক্টোবর, ২০০৫
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬
 শ্রীলঙ্কা ১৫ জুন, ২০০৬
 পাকিস্তান ২৮ আগস্ট, ২০০৬
 বাংলাদেশ ১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৬
 জিম্বাবুয়ে ২৮ নভেম্বর, ২০০৬
 ভারত ১ ডিসেম্বর, ২০০৬
 কেনিয়া ১ সেপ্টেম্বর, ২০০৭
 স্কটল্যান্ড ১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৭
 নেদারল্যান্ডস ২ আগস্ট, ২০০৮
 আয়ারল্যান্ড ২ আগস্ট, ২০০৮
 কানাডা ২ আগস্ট, ২০০৮
 বারমুডা ৩ আগস্ট, ২০০৮
 আফগানিস্তান ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১০

এশিয়ান গেমস

২০১০ সালে চীনের গুয়াংঝুতে অনুষ্ঠিত ১৬তম এশিয়ান গেমসে ক্রিকেটের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে।[5] এতে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পুরুষ ও মহিলা - উভয় বিভাগেই এ ক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয়েছিল। স্বাগতিক দেশ চীনসহ বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার পাশাপাশি আফগানিস্তানও এতে অংশ নেয়। কিন্তু ভারত এতে অংশ নেয়নি। পুরুষ বিভাগে বাংলাদেশ আফগানিস্তানকে চূড়ান্ত খেলায় পরাভূত করে স্বর্ণপদক জয় করেছিল। আফগানিস্তান ও পাকিস্তান যথাক্রমে রৌপ্যপদকব্রোঞ্জপদক লাভ করে। মহিলা বিভাগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও জাপান যথাক্রমে স্বর্ণপদক, র‌ৌপ্যপদক ও ব্রোঞ্জপদক লাভ করেছিল।

অলিম্পিক গেমস

টুয়েন্টি২০ খেলাকে ২০২০ সালের অলিম্পিক ক্রীড়ায় অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[6] এমনকি আইওসি'র সভাপতি জ্যাকুয়েস রগ ভবিষ্যতে বৈশ্বিক ক্রীড়ার অংশ হিসেবে ক্রিকেট খেলার অন্তর্ভুক্তিতে তার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।[7] উল্লেখ্য যে, ১৯০০ সালের অলিম্পিক ক্রীড়ায় ক্রিকেট খেলা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

বর্তমান টি২০ ক্রিকেটার

ব্যাটসম্যান
আইসিসি শীর্ষ-১০ টি২০আই ব্যাটসম্যান
অবস্থান পরিবর্তন খেলোয়াড়ের নাম দলের নাম রেটিং
অপরিবর্তিত দাউদ মালান  ইংল্যান্ড ৮৯২
অপরিবর্তিত অ্যারন ফিঞ্চ  অস্ট্রেলিয়া ৮৩০
অপরিবর্তিত বাবর আজম  পাকিস্তান ৮২৮
অপরিবর্তিত ডেভন কনওয়ে  নিউজিল্যান্ড ৭৭৪
অপরিবর্তিত বিরাট কোহলি  ভারত ৭৬২
অপরিবর্তিত রাসি ফন ডার ডাসেন  দক্ষিণ আফ্রিকা ৭৫৬
অপরিবর্তিত লোকেশ রাহুল  ভারত ৭৪৩
অপরিবর্তিত গ্লেন ম্যাক্সওয়েল  অস্ট্রেলিয়া ৬৯৪
অপরিবর্তিত মার্টিন গাপটিল  নিউজিল্যান্ড ৬৮৮
১০ বৃদ্ধি মোহাম্মাদ রিজওয়ান  পাকিস্তান ৬৪০
তথ্যসূত্র: আইসিসি প্লেয়ার র‌্যাঙ্কিংস, ২৫ এপ্রিল, ২০২১
বোলার
আইসিসি শীর্ষ-১০ টি২০আই বোলার
অবস্থান পরিবর্তন খেলোয়াড়ের নাম দলের নাম রেটিং
অপরিবর্তিত তাব্রাইজ শামসী  দক্ষিণ আফ্রিকা ৭৩২
অপরিবর্তিত রশীদ খান  আফগানিস্তান ৭১৯
অপরিবর্তিত অ্যাস্টন অ্যাগার  অস্ট্রেলিয়া ৭০২
অপরিবর্তিত আদিল রশিদ  ইংল্যান্ড ৬৯৪
অপরিবর্তিত মুজিব উর রহমান  আফগানিস্তান ৬৮৭
অপরিবর্তিত টিম সাউদি  নিউজিল্যান্ড ৬৬৯
অপরিবর্তিত অ্যাডাম জাম্পা  অস্ট্রেলিয়া ৬৬৩
অপরিবর্তিত ইশ সোধি  নিউজিল্যান্ড ৬৪০
অপরিবর্তিত লক্ষ্মণ সন্দাকান  শ্রীলঙ্কা ৬৩৯
১০ অপরিবর্তিত ওয়ানিদু হাসারাঙ্গা  শ্রীলঙ্কা ৬২৩
তথ্যসূত্র: আইসিসি প্লেয়ার র‌্যাঙ্কিং, ২৫ এপ্রিল, ২০২১
অল-রাউন্ডার
আইসিসি শীর্ষ-১০ টি২০আই অল-রাউন্ডার
অবস্থান পরিবর্তন খেলোয়াড়ের নাম দলের নাম রেটিং
অপরিবর্তিত মোহাম্মাদ নবী  আফগানিস্তান ২৮৫
অপরিবর্তিত সাকিব আল হাসান  বাংলাদেশ ২৩৮
অপরিবর্তিত গ্লেন ম্যাক্সওয়েল  অস্ট্রেলিয়া ২২৬
অপরিবর্তিত রিচি বেরিংটন  স্কটল্যান্ড ১৯৪
অপরিবর্তিত গ্যারেথ ডেলানি  আয়ারল্যান্ড ১৭০
বৃদ্ধি খাওয়ার আলী  ওমান ১৫৯
হ্রাস শন উইলিয়ামস  জিম্বাবুয়ে ১৫৮
অপরিবর্তিত কলিন্স ওবুয়া  কেনিয়া ১৫৩
অপরিবর্তিত রোহান মুস্তাফা  সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৫২
১০ অপরিবর্তিত জিশান মাকসুদ  ওমান ১৩৫
তথ্যসূত্র: আইসিসি প্লেয়ার র‌্যাঙ্কিংস, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

রেকর্ডসমূহ

  • সর্বোচ্চ দলগত রান: ২৬০/৬ শ্রীলঙ্কা বনাম কেনিয়া, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • সর্বোচ্চ রানে জয়: ১৭২ রানের ব্যবধানে শ্রীলঙ্কা জয়ী। প্রতিপক্ষ কেনিয়া, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • সর্বাধিক উইকেটে জয়: ১০ উইকেটে অস্ট্রেলিয়া জয়ী, ৫৮ বল বাকী রেখে। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • সেরা বোলিং নৈপুণ্য: ৬/৮, অজন্তা মেন্ডিস, শ্রীলঙ্কা। প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২।
  • ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান: ১৫৬, আরন ফিঞ্চ, অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড, ৩০ আগস্ট, ২০১৩।
  • সর্বোচ্চ রানের জুটি: ১৭০ গ্রেইম স্মিথলুটস বসম্যান, ১ম উইকেটে, দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ইংল্যান্ড, ১৫ নভেম্বর, ২০০৯।[8]
  • দ্রুততম হাফ-সেঞ্চুরী বা অর্ধ-শতক: ১২ বলে, যুবরাজ সিং, ভারত। প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • সর্বাধিক উইকেট: ৭৪, উমর গুল, পাকিস্তান (৩ মার্চ, ২০১৩ পর্যন্ত)
  • এক ওভারে সর্বাধিক রান: ৩৬, যুবরাজ সিং, ভারত। প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • ইনিংসে সর্বাধিক ৬ বা ছক্কা: ১৭টি, দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড, ১৫ নভেম্বর, ২০০৯।[9]
  • ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ছক্কা: ১৪টি, আরন ফিঞ্চ, অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড, ৩০ আগস্ট, ২০১৩।
  • ১ম হ্যাট্রিক: ব্রেট লি, অস্ট্রেলিয়া বনাম বাংলাদেশ, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৭।
  • সর্বাধিক দূরত্বজনিত ছক্কা: ১২৭ মিটার, মার্টিন গুপ্টিল, নিউজিল্যান্ড বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২।
  • দ্রুততম সেঞ্চুরি: ডেভিড মিলান ও রোহিত শর্মা (৩৫ বলে)

তথ্যসূত্র

  1. "ICC Classification of Official Cricket" (pdf)International Cricket Council। ১০ নভেম্বর ২০১৪: 2। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪
  2. "Standard Twenty20International Match Playing Conditions" (pdf)। International Cricket Council। অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪
  3. English, Peter (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। "Ponting leads as Kasprowicz follows"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৪
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১২
  5. China catches cricket bug ahead of Asian Games debut BBC 13 November 2010. Retrieved 29 November 2010
  6. http://www.espncricinfo.com/ci/content/story/447930.html
  7. http://www.espncricinfo.com/ci/content/story/518174.html
  8. Bosman, Smith bash England into submission, collect:23 August, 2012
  9. BBC SPORT | Cricket | England | England handed Twenty20 thrashing

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.