লাসিথ মালিঙ্গা

সিপারামাদু লাসিথ মালিঙ্গা (সিংহলি: සෙපරමාදු ලසිත් මාලිංග; জন্ম: ২৮ আগস্ট, ১৯৮৩) গালে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। তিনি তার বিশেষ ধরনের বোলিংয়ের জন্যে পরিচিত। বোলিং কিছুটা নিক্ষেপ ধরনের বিধায় তিনি স্লিঙ্গা মালিঙ্গা ডাকনামে পরিচিত হয়ে আছেন।[1]

লাসিথ মালিঙ্গা
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামসিপারামাদু লাসিথ মালিঙ্গা স্বর্ণজিৎ
জন্ম (1983-08-28) ২৮ আগস্ট ১৯৮৩
গালে, শ্রীলঙ্কা
ডাকনামস্লিঙ্গা, মালি, মালিঙ্গা দ্য স্লিঙ্গার
উচ্চতা১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট বোলিং
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৯৯)
১ জুলাই ২০০৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট৩ আগস্ট ২০১০ বনাম ভারত
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১২৩)
১৭ জুলাই ২০০৪ বনাম সংযুক্ত আরব আমিরাত
শেষ ওডিআই২৬ জুলাই ২০১৯ বনাম বাংলাদেশ
ওডিআই শার্ট নং৯৯
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ )
১৫ জুন ২০০৬ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টি২০আই৬ এপ্রিল ২০১৪ বনাম ভারত
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০১-২০০৪গল
২০০৪-বর্তমাননন্দেস্ক্রিপ্টস
২০০৭রাজস্থান রয়্যালস
২০০৮-বর্তমানমুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
২০১০-২০১১বাসনাহিরা
২০১২রুহুনা রয়্যালস
২০১২-২০১৪মেলবোর্ন স্টার্স
২০১৩গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স
২০১৪–বর্তমানসাউদার্ন এক্সপ্রেস
২০১৭রংপুর রাইডার্স
২০১৯খুলনা টাইটান্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩০ ২২৬ ৬৭ ২৪৬
রানের সংখ্যা ২৭৫ ৫৬৭ ৭৩ ৬৩১
ব্যাটিং গড় ১১.৪৫ ৬.৮৩ ৬.৬১ ৬.৮৫
১০০/৫০ ০/১ ০/১ ০/০ ০/১
সর্বোচ্চ রান ৬৪ ৫৬ ২৭ ৫৬
বল করেছে ৫,২০৯ ১০,৯৩৬ ১,৪২৭ ১১,৭৯৬
উইকেট ১০১ ৩৩৮ ৮৯ ৩৮২
বোলিং গড় ৩৩.১৫ ২৮.৮৭৭ ১৯.৬৫ ২৬.৮৭
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৫০ ৬/৩৮ ৫/৩১ ৬/৩৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭/– ৩১/– ১৮/– ৩৬/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো, ২৬ জুলাই ২০১৯

২০১১ সালের ২২শে এপ্রিল তিনি টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।[2] শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ৪র্থ বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি কর্তৃক শুভেচ্ছা দূত মনোনীত হন।[3] ২০১৯ সালের ২৬শে জুলাই তিনি বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম ওডিআই ম্যাচ খেলে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন।[4][5]

তিনি পাকিস্তানের শহীদ আফ্রিদির পর সকল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক। মালিঙ্গা শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কা দল ২০১৪ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ জয় লাভ করে। এছাড়া তিনি ২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ, এবং ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০-এর ফাইনালে শ্রীলঙ্কা দলে ছিলেন। তিনি ২০১৬ সালের ৭ই মার্চ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা দলের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের অধিনায়ক ছিলেন এবং তার ধারাবাহিক ইনজুরির কারণে অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাড়ান।[6][7][8]

প্রারম্ভিক জীবন

রথগামা এলাকায় শৈশবকাল অতিবাহিত করেন। সেখানে সর্বদাই ক্রিকেট খেলার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিলেন। প্রায়শ তিনি তার বন্ধুদের সাথে নিয়ে নদীতীরবর্তী এলাকায় খেলতেন। রথগামা এলাকার দেবপাথিরাজা কলেজে তার শিক্ষাজীবন শুরু হয়। পরবর্তীতে গলেতে অবস্থিত বিদ্যালোকা কলেজে চলে যান। এরপর গলের মাহিন্দ কলেজে স্থানান্তরিত হন। বিদ্যালোকা কলেজে অধ্যয়নকালীন তৎকালীন শ্রীলঙ্কান পেসার চম্পকা রামানায়েকের নজর কাড়েন। চম্পকা তাকে গালে ক্রিকেট ক্লাবে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানান।[9]

আন্তর্জাতিক কর্মজীবন

অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনের মারারা ওভাল মাঠে ১-৩ জুলাই, ২০০৪ তারিখে লাসিথ মালিঙ্গার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। ঐ খেলায় ড্যারেন লেহম্যানকে দুইবার, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ড্যামিয়েন মার্টিন, শেন ওয়ার্ন এবং মাইকেল কাসপ্রোভিচসহ মোট ৬টি উইকেট নিয়ে দ্রুত সফলতার মুখ দেখেন।[10] খেলা শেষে তিনি অস্ট্রেলিয়ার খেলোয়াড়দের বন্ধুত্বসূলভ মনোভাব বিশেষ করে অ্যাডাম গিলক্রিস্টের কাছ থেকে উচ্ছসিত সমর্থন পান।[11]

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১ জুলাই, ২০০৪ সালে ডাম্বুলায় সংযুক্ত আরব আমিরাত জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে। এরপর থেকেই তিনি নিয়মিত সদস্য হিসেবে জাতীয় দলে রয়েছেন।

২৮ মার্চ, ২০০৭ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে দূর্দান্ত সফলতা অর্জনের মাধ্যমে ক্রিকেট বিশ্বের নজর কাড়েন। ঐদিন তিনি ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে হ্যাট্রিকসহ পরপর চারটি বলে চারজন খেলোয়াড়কে আউট করেন।[12] হ্যাট্রিকটি ছিল বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে ৫ম, শ্রীলঙ্কা দলের জন্যে ৩য় এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৪তম।[13]

ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ২০১৫

২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের জন্য ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট মালিঙ্গাসহ ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে। তবে, প্রাথমিকভাবে তাকে শারীরিক যোগ্যতার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার শর্তে নির্বাচকমণ্ডলী অন্তর্ভুক্ত করেন।[14]

বোলিংয়ের ধরন

লর্ডসে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত খেলায় মালিঙ্গা বোলিং করছেন।

ক্রিকেটের বাইবেল খ্যাত উইজডেনে মালিঙ্গার বল ছোড়ার ধরন সম্বন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে যে তার বোলিং নিক্ষেপের ন্যায়। এ সম্বন্ধে মালিঙ্গা বলেছেন যে এ ধরনের বল ছোড়া টেনিস বল দিয়ে ক্রিকেট খেলা শেখার ফলে সৃষ্টি হয়েছে।[11] মালিঙ্গার বল ছোড়ার পদ্ধতি নিয়ে অনেক ধরনের মন্তব্য করা হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনরূপ প্রশ্নবানে জর্জরিত করা হয়নি। এমনকি তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদনে কোনরূপ অভিযোগ কিংবা আম্পায়ার কর্তৃক বল নিক্ষেপজনিত বাঁধা প্রয়োগ করা হয়নি।

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হ্যাট্রিক

বিশ্বের একমাত্র বোলার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনবার হ্যাট্রিক করেন লাসিথ মালিঙ্গা। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর হিসেবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় এ পর্যন্ত ৭টি হ্যাট্রিকের মধ্যে সর্বশেষটিও করেছেন তিনি কেনিয়ার বিরুদ্ধে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে। এছাড়াও, ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধেই শুধু নয়, যে-কোন ওডিআইয়ের ১ম ব্যক্তি হিসেবে পরপর ৪ বলে ৪ জন ব্যাটসম্যানকে আউট করে দূর্লভ কৃতিত্বের অধিকারী হন মালিঙ্গা।[15] তিনিই একমাত্র বোলার যিনি দু'টি বিশ্বকাপে হ্যাট্রিক করেছেন।

ক্রমিক নংওডিআই নংবোলারদলবিপক্ষউইকেটমাঠতারিখ
১। [G]২,৫৫৬[16] লাসিথ মালিঙ্গা শ্রীলঙ্কা দক্ষিণ আফ্রিকা

 শন পোলক বোল্ড
 অ্যান্ড্রু হল কট উপুল থারাঙ্গা
 জ্যাক ক্যালিস কট কুমার সাঙ্গাকারা
 মাখায়া এনটিনি বোল্ড

প্রভিডেন্স স্টেডিয়াম, জর্জটাউন, গায়ানা২৮ মার্চ, ২০০৭* (বিশ্বকাপ)
২। [H]৩,১১৩[17] লাসিথ মালিঙ্গা শ্রীলঙ্কা কেনিয়া

 তন্ময় মিশ্র এলবিডব্লিউ
 পিটার অঙ্গোডো বোল্ড
 শ্যাম এনগোচে বোল্ড

আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো১ মার্চ, ২০১১* (বিশ্বকাপ)
৩।৩,১৮৪[18] লাসিথ মালিঙ্গা শ্রীলঙ্কা অস্ট্রেলিয়া

 মিচেল জনসন বোল্ড
 জন হেস্টিং এলবিডব্লিউ
 জাভিয়ের ডোহার্টি বোল্ড

আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো২২ আগস্ট, ২০১১

৫-উইকেট প্রাপ্তি

টেস্ট

#পরিসংখ্যানখেলাপ্রতিপক্ষমাঠশহরদেশসাল
৫/৮০ নিউজিল্যান্ডম্যাকলিন পার্কনেপিয়ারনিউজিল্যান্ড২০০৫
৫/৬৮২১ নিউজিল্যান্ডবেসিন রিজার্ভওয়েলিংটননিউজিল্যান্ড২০০৬
৫/৫০২৯ ভারতগালে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামগালেশ্রীলঙ্কা২০১০

একদিনের আন্তর্জাতিক

#পরিসংখ্যানখেলাপ্রতিপক্ষমাঠশহরদেশসাল
৫/৩৪৫৫ পাকিস্তানডাম্বুলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামডাম্বুলাশ্রীলঙ্কা২০১০
৬/৩৮৬৮ কেনিয়াআর. প্রেমাদাসাকলম্বোশ্রীলঙ্কা২০১১
৫/৩০৮০ স্কটল্যান্ডদ্য গ্র্যাঞ্জএডিনবরাস্কটল্যান্ড২০১১
৫/২৮৮২ অস্ট্রেলিয়াএমআরআইসি স্টেডিয়ামহাম্বানতোতাশ্রীলঙ্কা২০১১
৫/৫৪৯০ দক্ষিণ আফ্রিকাবোল্যান্ড পার্কপার্লদক্ষিণ আফ্রিকা২০১২
৫/৫২১৬৩ পাকিস্তানফতুল্লা স্টেডিয়ামফতুল্লাবাংলাদেশ২০১৪
৫/৫৬১৬৬ পাকিস্তানশের-ই-বাংলাঢাকাবাংলাদেশ২০১৪

টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক

#পরিসংখ্যানখেলাপ্রতিপক্ষমাঠশহরদেশসাল
৫/৩১৩৮ ইংল্যান্ডপাল্লেকেল ক্রিকেট স্টেডিয়ামপাল্লেকেলেশ্রীলঙ্কা২০১২

তথ্যসূত্র

  1. "Support for 'Slinga' Malinga"। The Hindu। ১৯ মার্চ ২০১১। ২৩ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১১
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  3. "Malinga named event ambassador for Twenty20 World Cup"। ৮ জুন ২০১২।
  4. "Lasith Malinga set to quit ODIs after first match against Bangladesh"আইসিসি। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  5. "শেষ বলেও উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে জিতিয়ে অবসরে মালিঙ্গা"এই সময়। ২৬ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  6. "Mathews takes over as Sri Lanka's T20 captain"। উইজডেন ইন্ডিয়া। ২৪ অক্টোবর ২০১২। ১৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  7. "Injury casts cloud over Malinga captaincy at World T20"। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  8. "Malinga steps down as captain, Mathews to lead in World T20"। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৯
  9. "Where Malinga was made"। ক্রিকইনফো। ১৭ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১২
  10. http://content-usa.cricinfo.com/ci/engine/match/64091.html.
  11. Cricinfo – 'My bowling action is natural'
  12. Cricinfo – Full length, full reward
  13. Cricinfo – Records – One-Day Internationals – Hat-tricks
  14. "Malinga Provisionally Picked in Sri Lanka's 15"ESPNCricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৫
  15. বিবিসি নিউজের প্রতিবেদন
  16. "26th Match, Super Eights: South Africa v Sri Lanka at Providence, Mar 28, 2007"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০০৯
  17. "ICC Cricket World Cup, 14th Match, Group A: Sri Lanka v Kenya at Colombo (RPS), March 1st, 2011"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১১
  18. "Australia in Sri Lanka ODI Series in 2011 - 5th ODI at Colombo (RPS) , Aug 22, 2011"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.