হায়দ্রাবাদ
হায়দ্রাবাদ (তেলুগু: హైదరాబాద్, উর্দু: حیدرآباد; /ˈhaɪdərəbæd/ (শুনুন) HY-dər-ə-bad,[2] টেমপ্লেট:IPA-te, হিন্দুস্থানী: [ˈɦɛːdəɾaːbaːd]) ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী ও সবচেয়ে বৃহত্তম শহর। দক্ষিণ ভারতের উত্তর অংশে দাক্ষিণাত্য মালভূমিতে, মুসি নদীর তীরে ৬৫০ বর্গ কিলো মিটার এলাকা নিয়ে অবস্থিত। হায়দ্রাবাদের বেশিরভাগ অংশ গড়ে ৫৪২ মিটার (১,৭৭৮ ফুট) সমুদ্ররতল থেকে উচ্চে এবং কৃত্রিম হ্রদের চারপাশে পার্বত্য অঞ্চল অবস্থিত। জনসংখ্যা ৬৯ লক্ষ ।
হায়দ্রাবাদ హైదరాబాద్ حیدرآباد | |
---|---|
মহানগরী | |
ডাকনাম: সিটি অফ পার্ল্স | |
হায়দ্রাবাদ | |
স্থানাঙ্ক: ১৭.৩৬৬° উত্তর ৭৮.৪৭৬° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | তেলেঙ্গানা |
অঞ্চল | দাক্ষিণাত্য মালভূমি |
জেলা | হায়দ্রাবাদ, রাঙ্গা রেড্ডি জেলা এবং মেদক |
সংস্থাপিত | ১৫৯১ |
প্রতিষ্ঠাতা | মুহাম্মদ কুলি কুতুব শাহ |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসংস্থা |
• শাসক | বৃহত্তর হায়দ্রাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (জি.এইচ.এম.সি) হায়দ্রাবাদ মহানগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এইচ.এম.ডি.এ) |
• সাংসদ | আসাদ উদ্দিন ওয়াইসি, মল্ল রেড্ডি, বন্দারু দত্তাত্রেয় আর কোণ্ডা বিশ্বেশ্বর রেড্ডি |
• মেয়র | বোন্থু রাম মোহন |
• পুলিশ কমিশনার | এম মহেন্দর রেড্ডি |
আয়তন | |
• মহানগরী | ৬২৫ বর্গকিমি (২৪১ বর্গমাইল) |
• মহানগর | ৭,১০০ বর্গকিমি (২,৭০০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৫৪২ মিটার (১,৭৭৮ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মহানগরী | ৪৮,০৯,৯৭০ |
• ক্রম | ৪র্থ |
• জনঘনত্ব | ১৮,৪৮০/বর্গকিমি (৪৭,৯০০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ৭৭,৪৯,৩৩৪ |
• মেট্রো মর্যাদা ক্রম | ৬র্থ |
বিশেষণ | হায়দ্রাবাদী |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
ডাক সূচকাংক | ৫০০ xxx, ৫০১ xxx, ৫০২ xxx, ৫০৮ xxx, ৫০৯ xxx |
এলাকা কোড | +৯১–৪০, ৮৪১৩, ৮৪১৪, ৮৪১৫, ৮৪১৭, ৮৪১৮, ৮৪৫৩, ৮৪৫৫ |
যানবাহন নিবন্ধন | TS ০৯ to TS ১৪ |
সরকারী ভাষাসমূহ | তেলুগু, উর্দু |
এইচ.ডি.আই | উঁচু |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
নামকরণ
জন এভারেট-হিথের মতে, হায়দ্রাবাদের অর্থ "হায়দারের শহর" বা "সিংহের শহর" যেখানে হায়দার (অর্থ সিংহ) এবং আবাদ (অর্থ শহর)। খলিফা আলী ইবনে আবী তালিবকে সম্মান জানাতে নামকরণ করা হয়েছিল, যিনি যুদ্ধে সিংহের মতো বীরত্বের কারণে হায়দার নামেও পরিচিত ছিলেন।[3] ইসলামি স্থাপত্যের পণ্ডিত অ্যান্ড্রু পিটারসনের মতে, শহরটিকে আসলেবাগনগর (উদ্যানের শহর) বলা হত।[4] একটি জনপ্রিয় তত্ত্ব থেকে জানা যায় যে নগরটির প্রতিষ্ঠাতা গোলকুন্ডা সালতানাতের মুহাম্মদ কুলি কুতুব শাহ স্থানীয় নাচনেওয়ালী ভাগমতীর তিনি প্রেমে পড়েছিলেন। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন এবং হায়দার মহল উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। তার সম্মানে এই শহরটির নামকরণ করা হয় হায়দ্রাবাদ।[5][6][7][8]
কুতুব শাহি রাজবংশ(১৫৯১-১৭২৪)
এই রাজবংশের পঞ্চম সুলতান মুহাম্মদ কুলি কুতুব শাহ এর আমলে ১৫৯১ সালে নগরীর গোড়াপত্তন হয়।
নিজামের শাসন(১৭২৪-১৯৪৮)
চিত্র | উপাধি | নাম | জন্ম তারিখ | রাজত্ব শুরু | রাজত্ব শেষ | মৃত্যুর তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|
নিজাম-উল-মুলক, আসাফ জাহ প্রথম نظامالملک آصف جاہ |
মীর কমরউদ্দিন খান | ২০ আগস্ট ১৬৭১ | ৩১ জুলাই ১৭২৪ | ১ জুন ১৭৪৮ | ||
নাসির জং نصیرجنگ |
মীর আহমেদ আলী খান | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৭১২ | ১ জুন ১৭৪৮ | ১৬ ডিসেম্বর ১৭৫০ | ||
মুজাফফর জং مظفرجنگ |
মুহিউদ্দিন মুজাফফর জং হিদায়াত | ? | ১৬ ডিসেম্বর ১৭৫০ | ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৭৫১ | ||
সালাবাত জং صلابت جنگ |
মীর সাঈদ মোহাম্মদ খান | ২৪ নভেম্বর ১৭১৮ | ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৭৫১ | ৮ জুলাই ১৭৬২ (পদচ্যুত) |
১৬ সেপ্টেম্বর ১৭৬৩ | |
নিজাম-উল-মুলক, আসাফ জাহ দ্বিতীয় نظامالملک آصف جاہ دوم |
মীর নিজাম আলি খান | ৭ মার্চ ১৭৩৪ | ৮ জুলাই ১৭৬২ | ৬ আগস্ট ১৮০৩ | ||
সিকান্দার জাহ, আসাফ জাহ তৃতীয় سکندر جاہ ،آصف جاہ تریہم |
মীর আকবর আলি খান | ১১ নভেম্বর ১৭৬৮ | ৬ আগস্ট ১৮০৩ | ২১ মে ১৮২৯ | ||
নাসিরউদ্দৌলা, আসাফ জাহ চতুর্থ ناصر الدولہ ،آصف جاہ چارہم |
মীর ফারাকান্দা আলী খান | ২৫ এপ্রিল ১৭৯৪ | ২১ মে ১৮২৯ | ১৬ মে ১৮৫৭ | ||
আফজালউদ্দৌলা, আসাফ জাহ পঞ্চম افضال الدولہ ،آصف جاہ پنجم |
মীর তাহনিয়াথ আলি খান | ১১ অক্টোবর ১৮২৭ | ১৬ মে ১৮৫৭ | ২৬ ফেব্রুয়ারী ১৮৬৯ | ||
আসাফ জাহ ষষ্ঠ آصف جاہ شیشم |
মীর মাহবুব আলি খান | ১৭ আগস্ট ১৮৬৬ | ২৬ ফেব্রুয়ারী ১৮৬৯ | ২৯ আগস্ট ১৯১১ | ||
আসাফ জাহ সপ্তম آصف جاہ ہفتم |
মীর উসমান আলি খান, | ৬ এপ্রিল ১৮৮৬ | ২৯ আগস্ট ১৯১১ | ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ (পদচ্যুত) |
২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৭ |
রাজ্য পুনর্গঠন
একসময়ে অন্ধ্র প্রদেশের রাজধানী ছিল হায়দ্রাবাদ শহর। কিন্তু পুরনো অন্ধ্র ভেঙ্গে এখন তৈরি হয়েছে নতুন রাজ্য তেলেঙ্গানা। আর রাজধানী হায়দ্রাবাদ পড়েছে তেলেঙ্গানার ভাগ্যে।
ভূগোল
হায়দ্রাবাদ ১,৫৬৬ কিলোমিটার (৯৭৩ মা) দিল্লির দক্ষিণে, মুম্বই এর ৬৯৯ কিলোমিটার (৪৩৪ মা) দক্ষিণপূর্বে [9] এবং দক্ষিণ-পূর্ব ভারতের তেলঙ্গানার দক্ষিণে অবস্থিত।[10]
আবহাওয়া
হায়দ্রাবাদের জলবায়ু ক্রান্তীয় সাভানা জলবায়ু এবং শুষ্ক পাশাপাশি কিছু অংশে উষ্ণ আধা-শুষ্ক জলবায়ু।[11][12] বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৬.৬ °সে (৭৯.৯ °ফা); মাসিক গড় তাপমাত্রা ২১–৩৩ °সে (৭০–৯১ °ফা)।[13] গ্রীষ্মকাল (মার্চ-জুন) গরম এবং আর্দ্র, মাঝারি থেকে উচ্চতর গরমের সময় গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।[14] এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ °সে (১০৪ °ফা) প্রায়শই অতিক্রম করে।[13]
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সর্বোচ্চ রেকর্ড °সে (°ফা) | ৩৩.৪ (৯২.১) |
৩৬.৮ (৯৮.২) |
৩৯.৯ (১০৩.৮) |
৪৩.১ (১০৯.৬) |
৪৩.৭ (১১০.৭) |
৪৫.৫ (১১৩.৯) |
৩৬.০ (৯৬.৮) |
৩৪.৭ (৯৪.৫) |
৩৫.৩ (৯৫.৫) |
৩৬.১ (৯৭.০) |
৩৩.৮ (৯২.৮) |
৩২.৭ (৯০.৯) |
৪৫.৫ (১১৩.৯) |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৮.৬ (৮৩.৫) |
৩১.৮ (৮৯.২) |
৩৫.২ (৯৫.৪) |
৩৭.৬ (৯৯.৭) |
৩৮.৮ (১০১.৮) |
৩৪.৪ (৯৩.৯) |
৩০.৫ (৮৬.৯) |
২৯.৬ (৮৫.৩) |
৩০.১ (৮৬.২) |
৩০.৪ (৮৬.৭) |
২৮.৮ (৮৩.৮) |
২৭.৮ (৮২.০) |
৩২.০ (৮৯.৬) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ২২.২ (৭২.০) |
২৫.১ (৭৭.২) |
২৮.৪ (৮৩.১) |
৩১.৫ (৮৮.৭) |
৩৩.০ (৯১.৪) |
২৯.৩ (৮৪.৭) |
২৭.০ (৮০.৬) |
২৬.২ (৭৯.২) |
২৬.৬ (৭৯.৯) |
২৫.৭ (৭৮.৩) |
২৩.২ (৭৩.৮) |
২১.৬ (৭০.৯) |
২৬.৭ (৮০.০) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১৪.৭ (৫৮.৫) |
১৭.০ (৬২.৬) |
২০.৩ (৬৮.৫) |
২৪.১ (৭৫.৪) |
২৬.০ (৭৮.৮) |
২৩.৯ (৭৫.০) |
২২.৫ (৭২.৫) |
২২.০ (৭১.৬) |
২১.৭ (৭১.১) |
২০.০ (৬৮.০) |
১৬.৪ (৬১.৫) |
১৪.১ (৫৭.৪) |
২০.২ (৬৮.৪) |
সর্বনিম্ন রেকর্ড °সে (°ফা) | ৬.১ (৪৩.০) |
১১.৩ (৫২.৩) |
১৪.৬ (৫৮.৩) |
১৭.২ (৬৩.০) |
১৭.৮ (৬৪.০) |
১৮.৬ (৬৫.৫) |
১৯.২ (৬৬.৬) |
২০.০ (৬৮.০) |
১৯.১ (৬৬.৪) |
১৩.৩ (৫৫.৯) |
১০.৬ (৫১.১) |
৮.৫ (৪৭.৩) |
৬.১ (৪৩.০) |
বৃষ্টিপাতের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৩.২ (০.১৩) |
৫.২ (০.২০) |
১২.০ (০.৪৭) |
২১.০ (০.৮৩) |
৩৭.৩ (১.৪৭) |
৯৬.১ (৩.৭৮) |
১৬৩.৯ (৬.৪৫) |
১৭১.১ (৬.৭৪) |
১৮১.৫ (৭.১৫) |
৯০.৯ (৩.৫৮) |
১৬.২ (০.৬৪) |
৬.১ (০.২৪) |
৮০৪.৫ (৩১.৬৮) |
বৃষ্টিবহুল দিনগুলির গড় | .৩ | .৪ | .৯ | ১.৮ | ২.৭ | ৭.৬ | ১০.৬ | ১০.১ | ৮.৯ | ৫.৭ | ১.৬ | .৪ | ৫১.০ |
আপেক্ষিক আদ্রতার গড় (%) | ৫৬ | ৪৯ | ৩৯ | ৩৭ | ৩৯ | ৬১ | ৭১ | ৭৪ | ৭২ | ৬৩ | ৫৮ | ৫৭ | ৫৬ |
মাসিক সূর্যালোক ঘণ্টার গড় | ২৭৯.০ | ২৭১.২ | ২৬৩.৫ | ২৭৩.০ | ২৮২.১ | ১৮০.০ | ১৪২.৬ | ১৩৬.৪ | ১৬৮.০ | ২২৬.৩ | ২৪৬.০ | ২৬৩.৫ | ২,৭৩১.৬ |
উৎস ১: ভারত আবহাওয়া সংস্থা (১৯৫১–১৯৮০),[15] জাতীয় সমুদ্র ও আবহাওয়া সংস্থা (চরম, গড়, আদ্রতা, ১৯৭১–১৯৯০)[16] | |||||||||||||
উৎস ২: হংকং পর্যবেক্ষণাগার (সূর্য, ১৯৭১–১৯৯০)[17] ভারত আবহাওয়া সংস্থা • হায়দ্রাবাদ [18] |
প্রশাসন
সাধারণ রাজ্য-রাজধানী অবস্থা
অন্ধ্রপ্রদেশ পুনর্গঠন আইন, ২০১৪ অনুযায়ী এই শহরটি ২০২৪ সাল পর্যন্ত তেলেঙ্গানাও অন্ধ্রপ্রদেশ উভয়ের রাজ্য রাজধানী রূপে গণ্য হবে।
রাজনীতি
এই শহরের রাজনীতি এখনো নিজাম-শাসন প্রভাবিত। শহরের একটি মাত্র লোকসভা আসন রয়েছে যা ১৯৮৪ সালের সাধারণ নির্বাচন থেকে সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন নামক রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় রয়েছে , যা এই দলের একমাত্র লোকসভা আসন ও। এই আসনের অধীনে চারমিনার , চৌমহল্লা প্রাসাদ, মক্কা মসজিদ ও নিজামের অলংকার প্রাসাদ এর এলাকাগুলি রয়েছে। ১৯৮৪ থেকে ২০০৪ অব্দি সাংসদ ছিলেন সুলতান সালাউদ্দিন ওয়াইসি। তারপর তার জ্যেষ্ঠ পুত্র আসাদউদ্দিন ওয়াইসি সাংসদ হন। সালাউদ্দিন-এর অপর পুত্র আকবরউদ্দিন ওয়াইসি এই আসনের অন্তর্গত বিধানসভা আসন চন্দ্রায়ণগুত্তা-র বিধায়ক। এই আসনের অন্তর্গত গোসামহল বিধায়ক আসনটি ব্যাতিক্রমে ভারতীয় জনতা পার্টি-র দখলে, যা দলের একমাত্র বিধানসভা আসন ও।
অর্থনীতি
হায়দরাবাদের মহানগর অঞ্চলটির অর্থনীতির সাম্প্রতিক প্রাক্কলন $ ৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে $৪ বিলিয়ন ডলার। এটি ভারতের সবচেয়ে উৎপাদনশীলতায় পঞ্চম বা ষষ্ঠ- মেট্রো অঞ্চল হিসাবে স্থান করে নিয়েছে।[19]
জনসংখ্যা
হায়দরাবাদের জনসংখ্যা | |||
---|---|---|---|
আদমশুমারি | জনসংখ্যা | %± | |
১৯৫১ | ১০,৮৫,৭২২ | — | |
১৯৬১ | ১১,১৮,৫৫৩ | ৩.০% | |
১৯৭১ | ১৭,৯৬,০০০ | ৬০.৬% | |
১৯৮১ | ২৫,৪৬,০০০ | ৪১.৮% | |
১৯৯১ | ৩০,৫৯,২৬২ | ২০.২% | |
২০০১ | ৩৬,৩৭,৪৮৩ | ১৮.৯% | |
২০১১ | ৬৮,০৯,৯৭০ | ৮৭.২% | |
Sources:[20][21][22] |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
খাদ্য
হায়দরাবাদি রান্নায় রয়েছে চাল, গম এবং মাংসের খাবারের বিস্তৃত ভাণ্ডার এবং বিভিন্ন মশালার দক্ষ ব্যবহার।[23] এই শহরের বিরিয়ানি পৃথিবী বিখ্যাত হয়েছে [24] এবং জাতীয় ভৌগোলিক সূচক ট্যাগ বহন করে।[25] হায়দরাবাদী রান্না কিছুটা ফরাসি দ্বারা প্রভাবিত হয়[26] শহরের শাসক নিজামদের হাত ধরে এই বিরিয়ানির চল শুরু হয়।
খেলাধুলা
ক্রিকেট এই শহরের জনপ্রিয় খেলা। রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এ মূলত এর আসর বসে। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়াম অন্যতম ঐতিহাসিক স্টেডিয়াম। শহরের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত গান্টি মোহনা চন্দ্র বাল্যযোগী স্টেডিয়াম কমপ্লেক্স রয়েছে যেখানে একটি অ্যাথলেটিক স্টেডিয়াম (ফুটবল এর জন্যে ), একটি ইনডোর স্টেডিয়াম (ব্যাডমিন্টন সহ ঘরোয়া খেলার জন্যে) এবং স্বর্ণন্ধ্র প্রদেশ ক্রীড়া কমপ্লেক্স (হকি খেলার জন্যে) রয়েছে। জিএমসি বালায়োগী ইন্ডোর স্টেডিয়ামটি ২০০৯ বিডব্লিউএফ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করে।
পরিবহণ
২০১৮ সালের হিসাবে, হায়দ্রাবাদ শহরে মাঝারি দূরত্বের পরিবহনের সর্বাধিক ব্যবহৃত মাধ্যমগুলির মধ্যে রয়েছে সরকারী মালিকানাধীন পরিষেবা, যেমন হালকা রেলপথ এবং বাসের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে চালিত ট্যাক্সি এবং অটোরিকশা অন্তর্ভুক্ত। এগুলি পুরোপুরি দৈনিক ৩.৫ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহন করে। নগরীর কেন্দ্রের মহাত্মা গান্ধী বাস স্টেশন থেকে ৩,৩০০ টি বাসের বহর ৩.৩ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহনের মাধ্যমে বাস পরিষেবা পরিচালিত হয়।[27][28]
বিমানবন্দর
হায়দ্রাবাদ বিমানবন্দর হল শহরের একমাত্র পরিচালনাগত বিমানবন্দর। বিমানবন্দরের একটি যাত্রী টার্মিনাল, একটি কার্গো টার্মিনাল এবং দুটি রানওয়ে রয়েছে। আরজিআইএর একক যাত্রী টার্মিনালটি ১,০৫,৩০০ স্কয়ার ফুট (৯,৭৮০ বর্গ মিটার) জুড়ে রয়েছে এবং প্রতিবছর ১২ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহনের ক্ষমতা রয়েছে।[29] বিমান চালানর প্রশিক্ষণ সুবিধা, একটি জ্বালানী ভান্ডার, একটি সৌর বিদ্যুত কেন্দ্র এবং দুটি এমআরও সুবিধা রয়েছে। ২০১৭ সালের হিসাবে, রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আরজেআইএ) ভারতের যাত্রীবাহী বিমানবন্দরগুলির মধ্যে যাত্রী পরিবহনের হিসাবে ষষ্ঠ ব্যস্ততম বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি ২০১৭ সালে ১৭.১ মিলিয়ন যাত্রী বহন করে। এয়ার ইন্ডিয়া রিজিওনাল, ব্লু ডার্ট এভিয়েশন, স্পাইসজেট, লুফথান্স কারগো, কুইকজেট কারগো এবং ট্রুজেট বিমান পরিচালনার কেন্দ্র হিসেবে এবং ইন্ডিয়াগো ও এয়ার ইন্ডিয়া মনোনিবেশ শহর হিসেবে বিমানবন্দরটিকে ব্যবহার করে।
২০০৮ সালের হিসাবে বিমানবন্দরটি[30] বার্ষিক ১২ মিলিয়ন যাত্রী এবং ১,০০,০০০ টন পণ্যসম্ভার পরিচালনা করতে সক্ষম।[31] ২০১১ সালে, একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও বিশ্বের বিমানবন্দরগুলিকে প্রতিনিধিত্বকারী এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল, আরজিআইএকে ৫-১৫ মিলিয়ন যাত্রী বিভাগের বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর এবং পরিষেবা মানের জন্য বিশ্বের পঞ্চম-সেরা বিমানবন্দর হিসাবে বিচার করে।[32]
মেট্রো
হায়দ্রাবাদ মেট্রো শহরের জন্য দ্রুতগতির রেল পরিষেবা প্রদান করে। [33] এটা সম্পূর্ণরূপে সরকারি-বেসরকারী অংশীদারিত্ব (পিপিপি)-এর ভিত্তিতে বাস্তবায়িত,[34] যেখানে রাজ্য সরকার স্বল্প অংশিদারীত্বে অংশগ্রহণ করে। [35] মীয়াপুর থেকে নাগোলে পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথে মোট ২৪ টি স্টেশনের উদ্বোধন করেন ২৮ নভেম্বর ২০১৭ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। [36][37] এই মেট্রো ব্যবস্থার মাধ্যমে ভারতের মধ্যে প্রথম কোন দ্রুত গনপরিবহনের জন্য মেট্রো পরিষেবা একই সঙ্গে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথে যাত্রা শুরু করে।[38][39] এটি নির্মানের জন্য ₹১৮,৮০০ কোটি টাকা (মার্কিন $২.৭ বিলিয়ন) ব্যয় করা হয়। ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত প্রায় ৮০,০০০ যাত্রী প্রতিদিন হায়দ্রাবাদ মেট্রো ব্যবহার করে [40]
এইচএমআর প্রকল্পটি নিউ ইয়র্কে ফেব্রুয়ারি-মার্চ ২০১৩ চলাকালীন নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিডারশিপ ফোরামের শীর্ষ ১০০ কৌশলগত গ্লোবাল অবকাঠামোগত প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হিসাবে প্রদর্শিত হয়।[41] [42]
এলঅ্যান্ডটি মেট্রো রেল হায়দরাবাদ লিমিটেডকে (এলটিএমআরএইচএল) 'স্ট্র্যাটেজিক এইচআর এবং ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগে এসএপি এসি পুরস্কার প্রদান করা হয়।[43]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "Cities with population of 1 Lakh and Above" (পিডিএফ)। censusindia.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৪।
- টেমপ্লেট:Lexico
- Everett-Heath, John. (২০০৫)। The concise dictionary of world place-names। Oxford: Oxford University Press। পৃষ্ঠা ২২৩। আইএসবিএন 0-19-860537-4। ওসিএলসি 61129155।
- Petersen, Andrew. (১৯৯৬)। Dictionary of Islamic architecture। London: Routledge। আইএসবিএন 0-203-20387-9। ওসিএলসি 50488428।
- McCann, Michael W., 1952- (১৯৯৪)। Rights at work : pay equity reform and the politics of legal mobilization। Chicago: University of Chicago Press। পৃষ্ঠা ৬। আইএসবিএন 0-226-55571-2। ওসিএলসি 28851352।
- The March of India (ইংরেজি ভাষায়)। Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting। ১৯৫৯। পৃষ্ঠা ৮৯।
- Masʻūd Ḥusain K̲h̲ān̲. (১৯৯৬)। Mohammad Quli Qutb Shah। Sahitya Akademi.। New Delhi: Sahitya Akademi। আইএসবিএন 81-260-0233-6। ওসিএলসি 37281899।
- Reddy, Gayatri. (২০০৫)। With respect to sex : negotiating hijra identity in South India। Chicago: University of Chicago Press। পৃষ্ঠা ৬। আইএসবিএন 0-226-70755-5। ওসিএলসি 55887296।
- গুগল (৬ জানুয়ারি ২০১৩)। "হায়দ্রাবাদ" (মানচিত্র)। গুগল ম্যাপস। গুগল। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৩।
- Momin, Umar farooque; Kulkarni, Prasad.S; Horaginamani, Sirajuddin M; M, Ravichandran; Patel, Adamsab M; Kousar, Hina (২০১১)। "Consecutive days maximum rainfall analysis by gumbel's extreme value distributions for southern Telangana" (পিডিএফ)। Indian Journal of Natural Sciences। 2 (7): 411। আইএসএসএন 0976-0997। ৮ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- Climate and food security। Manila, Philippines। আইএসবিএন 971-10-4210-X। ওসিএলসি 24025611।
- Norman, M. J. T. (Michael John Thornley) (১৯৯৫)। The ecology of tropical food crops। Pearson, C. J.,, Searle, P. G. E., (2nd ed সংস্করণ)। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-41062-2। ওসিএলসি 31131717।
- "Hyderabad, India Travel Weather Averages (Weatherbase)"। Weatherbase। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৪।
- "Hyderabad"। www.imd.gov.in। ১০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১৪।
- "Hyderabad"। ভারত আবহাওয়া সংস্থা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১০।
- "Hyderabad climate normals 1971–1990"। জাতীয় সমুদ্র ও আবহাওয়া সংস্থা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৪, ২০১২।
- "Climatological information for Hyderabad, India"। হংকং পর্যবেক্ষণাগার। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১১।
- "IMD • Hyderabad"। ভারত আবহাওয়া সংস্থা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৩।
- "Global city GDP 2014"। Brookings Institution। ২২ জানুয়ারি ২০১৫। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৭।
- "Global city GDP rankings 2008–2025"। PwC। ৪ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯।
- "Drinking water supply for urban poor: City of Hyderabad" (পিডিএফ)। Safe Water Network। ১ অক্টোবর ২০১৬। ৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭।
- Gopi, K.N (১৯৭৮)। Process of urban fringe development: A model। Concept Publishing Company। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৩।
- Iyer, Neelakantan Krishna; Kulkarni, Sumati; Raghavaswam, V. (১৩ জুন ২০০৭)। "Economy, population and urban sprawl a comparative study of urban agglomerations of Banglore and Hyderabad, India using remote sensing and GIS techniques" (পিডিএফ)। circed.org। পৃষ্ঠা 21। ১৯ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১২।
- "Cities having population 1 lakh and above, census 2011" (পিডিএফ)। Government of India। ২০১১। পৃষ্ঠা 11। ৭ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১২।
- Hahne, Elsa. (২০০৮)। You are where you eat : stories and recipes from the neighborhoods of New Orleans। Jackson: University Press of Mississippi। পৃষ্ঠা 47–49। আইএসবিএন 978-1-57806-941-5। ওসিএলসি 191697428।
- Kapoor, Sanjeev, 1964- (২০০৮)। Royal Hyderabadi cooking। Sokhi, Harpal Singh., Kapoor, Alyona.। Mumbai: Popular Prakashan। আইএসবিএন 978-81-7991-373-4। ওসিএলসি 525864691।
- "Hyderabadi haleem now close to being patented"। NDTV। ২ সেপ্টেম্বর ২০১০। ৪ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২।
- Roy, Amrita (১০ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "The original 'slow food' staple: a GI tag for the iconic Hyderabadi dish is reason to raise a toast"। Mint (newspaper)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২।
- "Andhra Pradesh / Hyderabad news: legendary biryani now turns 'single'"। The Hindu। ১৮ আগস্ট ২০০৫। ২৯ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২।
- Sen, Colleen Taylor (২০০৪)। Food culture in India। Greenwood Publication। পৃষ্ঠা 90। আইএসবিএন 978-0-313-32487-1।
- Baski, Sunny (১৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "1,200 new vehicles a day choke Hyderabad roads"। Telangana Today। ১৪ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- "Chaos reigns supreme at MGBS"। The Hindu। ২২ অক্টোবর ২০১১। ২৩ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১১।
- "India's 10 longest runways"। Rediff.com। ২৫ আগস্ট ২০০৮। ২৭ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৬।
- Kurmanath, K.V (৩ মার্চ ২০১০)। "A hub beginning to take roots"। Business Line। ১০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১২।
- Sinha, Kounteya (১৬ মে ২০১৩)। "London mayor showers praises on Hyderabad airport"। The Times of India। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Delhi, Hyderabad airports among top in the world"। The Times of India। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১।
- "Hyderabad airport adjudged amongst top five in world"। The Hindu। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- "Project Description"। ১১ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১২।
- "How metro rail networks are spreading across India"।
- "EPC vs PPP in metro rail"। Projectsmonitor.com। ২ ডিসেম্বর ২০০৭। ২ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৩।
- "PM Modi inaugurates Hyderabad Metro Rail"।
- "PM Narendra Modi flags off Hyderabad Metro"। ১২ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৮।
- "SR Nagar-Mettuguda was missing link in 30-km Metro rail corridor"।
- "Metro Rail to get lease of life in November"।
- "LB Nagar- Ameerpet Metro in August: NVS Reddy"। Siasat Daily (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৬-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-১০।
- "TheHindu.com Metro in best 100 global projects"। www.thehindubusinessline.com।
- "DeccanChronicle.com metro-among-100-global-projects"। metro-among-100-global-projects। ১৭ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "L&T Metro Rail Hyd bags SAP award"। ১০ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৭ – www.thehindu.com-এর মাধ্যমে।