গ্রেগ ম্যাথিউস
গ্রিগরি রিচার্ড জন মো ম্যাথিউস (ইংরেজি: Greg Mathews; জন্ম: ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৫৯) নিউ সাউথ ওয়েলসের নিউক্যাসলে জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি টেলিভিশনে ক্রিকেট ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন 'মো' ডাকনামে পরিচিত গ্রেগ ম্যাথিউস। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার ছিলেন। অফ স্পিন বোলিং করার পাশাপাশি বামহাতে ব্যাটিং করতেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | গ্রিগরি রিচার্ড জন ম্যাথিউস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | নিউক্যাসল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৫৯|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | মো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ-স্পিনার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৩২২) | ২৬ ডিসেম্বর ১৯৮৩ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৬ জানুয়ারি ১৯৯৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭৮) | ৮ জানুয়ারি ১৯৮৪ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৮ জানুয়ারি ১৯৯৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮২–৯৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ৮ ডিসেম্বর ২০১৭ |
প্রারম্ভিক জীবন
শৈশবে আরমিংটন পাবলিক স্কুলে অধ্যয়ন করেন।[1] রাইডেলমেয়ার ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে খেলেন। পরপর দুই মৌসুমে ১৯৭০-৭১ ও ১৯৭১-৭২ নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে অনূর্ধ্ব-১১ বিভাগের বর্ষসেরা ক্রিকেটার পুরস্কার লাভ করেন।[2] শুরুর দিনগুলোয় তার উত্তরণে কোচ গর্ডন নোলান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।[3]
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
ক্রিকেট জীবনে অংশগ্রহণের পূর্বে ম্যাথিউস কোল্টস অনূর্ধ্ব-২০ দলের পক্ষে ইস্টউড রাগবি ক্লাবে খেলতেন। ১৯৮২-৮৩ মৌসুমের গ্রীষ্মে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ম্যাথিউসের। স্টেট কোল্টসের পক্ষে খেলে কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ১২৩ রান তোলার পাশাপাশি ৩/৪৮। ফলশ্রুতিতে নভেম্বর, ১৯৮২ সালে টেস্ট ক্রিকেটে ব্যস্ত জন ডাইসনের পরিবর্তে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন তিনি।[4]
সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে দিবা-রাত্রির খেলায় এনএসডব্লিউর সদস্যরূপে অংশ নিয়ে ৩/৪১ লাভ করেন।[5] কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে খেলে শেফিল্ড শিল্ডের চূড়ান্ত খেলায় নিয়ে যেতে সহায়তা করেন ম্যাথিউস।[6] চূড়ান্ত খেলায় এনএসডব্লিউ শিরোপা পায় যা ১৭ বছর পর প্রথম ছিল।[7] ১৯৮৩ সালের শীতকালে ক্লাব ক্রিকেটে অংশ নেয়ার জন্য ইংল্যান্ডে চলে যান।
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে ম্যাকডোনাল্ডস কাপের একদিনের প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলা দেরীতে হওয়ায় এনএসডব্লিউ'র প্রথম খেলায় দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামেন। তবে মারে বেনেটের দূর্বল বোলিংয়ের কারণে ঐ খেলায় তিনি তার স্থলাভিষিক্ত হন।[8]
শিল্ডের খেলায় ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন উইকেট পান। এরপর সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ বাউন্ডারি সহযোগে ৮৬ রান করেন।[9] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ফিল্ডিংকালীন হাতে আঘাত পান।[10] তাস্বত্ত্বেও অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্য হন ও পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামেন। রাজ্যদলীয় সঙ্গী মারে বেনেটকেও তার সাথে নেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী একাদশের পক্ষে খেলার জন্যও ম্যাথুজকে রাখা হয়।[11]
টেস্ট ক্রিকেট
ক্রিকেট জীবনের শুরুতে ম্যাথিউস বোলার হিসেবে যাত্রা শুরু করেন ও প্রাণবন্তভাবে ফিল্ডিং করতেন। তবে ব্যাট হাতে খুব কমই সফলতার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম ছিলেন।[12] সচরাচর গ্রেগ নামে তাকে ডাকা হলেও দলীয় সঙ্গীরা মো ডাকনামে আখ্যায়িত করতেন। তবে পাঁচটি শতরানের কল্যাণে মিসেরে নামে নামাঙ্কিত হতেন তিনি।
ক্লাবে অবস্থান করতে পছন্দ করতেন ও নিউ সাউথ ওয়েলসের ফাস্ট বোলার জিওফ লসনের নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটাতেন। এখন তার মেশার সময়[13] ও জীবনকে উপভোগ করার সময়। তার জীবনের মূলমন্ত্র ছিল যতটুকু পার আনন্দ উপভোগ কর কেননা হয়তো এটি তোমার শেষ সময়।[14]
প্রথম টেস্টে ২/৯৫ ও ২/৪৮ পান।[15] প্রথম ইনিংসে জহির আব্বাসের রান আউটের শিকার হন ও দ্বিতীয় ইনিংসে বোল্ড হন। ব্যাট হাতে ৭৫ রান তুলেন। গ্রাহাম ইয়ালপের (২৬৮) সাথে যোগ দিয়ে দলকে ৩৫৪/৭-এ নিয়ে যান। অষ্টম উইকেটে এ জুটি মূল্যবান ১৮৫ রান তুলে।
অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক কিম হিউজ ম্যাথুজের ইনিংসের ভূয়সী প্রশংসা করেন যা অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে সচরাচর দেখতে পাওয়া যায়। তার ব্যাটিংকে খুবই চমৎকার ও সর্বোপরি খেলায় তার অবদান অসামান্য ছিল।[16] তবে, তার আউট নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। আম্পায়ার টনি ক্রাফ্টার এলবিডব্লিউ দিলে সাজঘরে ফেরার সময় হাঁটতে হাঁটতে ব্যাটে বলের সংস্পর্শের কথা তুলে ধরেন। পরবর্তীতে অবশ্য আম্পায়ারের কাছে ক্ষমা চান তিনি।[17]
টেস্টটি ড্রয়ে পরিণত হয়। পঞ্চম টেস্টেও স্পিনার মারে বেনেটের পরিবর্তে তাকে খেলার সুযোগ দেয়া হয়। গ্রেগ চ্যাপেলের ব্যাটিং সহযোগী হিসেবে খেলতে নামেন ও তিনি তার চূড়ান্ত টেস্ট ইনিংসে ১৮২ রানের জুটি গড়ে আউট হন।[18] চ্যাপেল পরবর্তীতে উল্লেখ করেন যে, তার সাথে খেলা অন্যান্য খেলোয়াড়ের তুলনায় ম্যাথিউস অদ্ভুত ধরনের ছিলেন। তিনি ভিন্ন পরিবেশ থেকে এসেছেন, কথাও বলতে অদ্ভুত ভাষায়। ব্রো, কুল - এ জাতীয় ভাষাগুলো প্রায়শঃই উচ্চারিত হতো তার মুখ দিয়ে। তাস্বত্ত্বেও তিনি খেলাটিকে মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন যা আর কারও মাঝে দেখিনি।[19]
১৯৮০-এর দশকে অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট দোলাচালে দুলছিল। এ সময়েই তিনি প্রকৃত ব্যাটিংশৈলীর পরিচয় তুলে ধরেন ও স্পিন বোলার হিসেবে নিজের সক্ষমতা তুলে ধরেন। আকস্মিকভাবেই তিনি জাতীয় বীর বনে যান।[20] ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড ও ভারতের বিপক্ষে দলের দুঃসময়ে সেঞ্চুরি করেন। মাদ্রাজের ঐতিহাসিক টাই টেস্টে দশ উইকেট পান। এছাড়াও, ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বেশ ভালোমানের ব্যাটিং উপহার দেন।
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের জন্য দুইজন স্পিনারের অন্যতম হিসেবে অস্ট্রেলিয়া দলে তাকে রাখা হয়।[21] সফরের শুরুতে প্রস্তুতিমূলক দুই খেলায় অংশ নেন তিনি। বার্বাডোসের বিপক্ষে বেশ ভালো বোলিং করেন[22] ও উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডসের বিপক্ষে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমে ৫৪ রান তুলেন।[23] তবে, দলের অন্য স্পিনার টম হোগানকে প্রথম চার টেস্টে খেলার সুযোগ দেয়া হয়।[24][25]
সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া পরাজিত হয়। পঞ্চম টেস্টে ম্যাথিউসকে মাঠে নামানো হয়। স্টিভ স্মিথ আহত হলে দ্বিতীয় ইনিংসে বোলিংয়ের গোড়াপত্তনে নামেন তিনি।[26][27] পরীক্ষামূলকভাবে কিম হিউজ তাকে বোলার হিসেবে খেলালেও অস্ট্রেলিয়া ঐ টেস্টেও হেরে বসে।[28]
১৯৮৪ সালের ভারত সফরের একদিনের দলে অংশগ্রহণ থেকে ম্যাথিউস উপেক্ষিত হন। পরবর্তী গ্রীষ্মকালের জন্য এসিবি থেকে চুক্তি নবায়ণের আমন্ত্রণ পাননি।[29]
১৯৮৪-৮৫ মৌসুমের গ্রীষ্মে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অস্ট্রেলিয়া সফরে আসে। তবে তিনি প্রথম তিন টেস্টে খেলার সুযোগ পাননি। কিন্তু, কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ৮৮ রান তুলে[30] দল নির্বাচকমণ্ডলীর আস্থা অর্জন করায় তাকে চতুর্থ টেস্টের জন্য দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[31] ভিভ রিচার্ডস (২০৮) ও ক্লাইভ লয়েডকে (৯১) আউট করে বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করান ২/৬৭। এরফলে খেলা ড্রয়ে পরিণত হয় ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ধারাবাহিক ১১ খেলা জয়ের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। নিজ মাঠ সিডনিতে তিনজন স্পিনারের একজনরূপে তারও পঞ্চম টেস্টে খেলার সুযোগ হয়নি। ঐ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া ইনিংস ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল।[32]
আনঅর্থোডক্স বোলিংয়ের কার্যকারিতা অনেকাংশেই কমে যায় তার। অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলের বাইরে থাকতে হয়। ১৯৯০-এর দশকে অস্ট্রেলিয়ার উত্থানে টেস্ট অল-রাউন্ডার হিসেবে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি।[33] ১৯৯০-৯১ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করা স্বত্ত্বেও দলে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। অবশেষে ১৯৯৩ সালে দল থেকে বাদ পড়ে যান। ১৯৯৭ সালে খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পূর্ব-পর্যন্ত নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে বেশ সফলতার সাথে খেলেন।
মূল্যায়ন
টেস্টে ম্যাথিউসের ক্রীড়াশৈলী প্রসঙ্গে অধিনায়ক কিম হিউজকে বেশ আকর্ষণ করেছিল। হিউজের মতে, তিনি বেশ প্রতিযোগিতামনষ্ক ছিলেন। বল ও ব্যাট হাতে থাকতে পছন্দ করতেন। যদি আমাদের ১২জন খেলোয়াড় থাকতো তাহলেও আমরা একইভাবে অগ্রসর হতাম যা বেশ দর্শনীয় হতো।[34]
বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় অস্ট্রেলিয়ার একদিনের দলে ম্যাথিউসকে রাখা হয় ও ফিল্ডিংয়ের মাধ্যমে সকলের নজর কাড়েন। তবে, ব্যাট ও বল হাতে ব্যর্থ হন। ফলশ্রুতিতে দুই খেলার পর তাকে বাদ দেয়া হয়।[35][36]
শেফিল্ড শিল্ডে তাসমানিয়ার বিপক্ষে বেশ সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন তিনি।[37]
১৯৯৭-৯৮ মৌসুমের গ্রীষ্মে শেষবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে ৭১ রান তুলেন তিনি।[38]
বিজ্ঞাপনচিত্রে অংশগ্রহণ
১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে গ্রেগ ম্যাথিউসকে অত্যন্ত ব্যস্ত দেখা যায়। দলীয় ব্যবস্থাপক ববি সিম্পসনের সহায়তায় সম্পদশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। তিনি ও সিম্পসন দল থেকে চলে আসার পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের সাথে জড়িত ছিলেন।[39] এরপর ১৯৯১-৯২ মৌসুমে স্টিভ ওয়াহ ও ব্রাড ম্যাকনামারাকে সাথে নিয়ে ক্রিকেট কোচিং ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন।[40]
চুল বৃদ্ধিকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডভান্সড হেয়ার স্টুডিওতে গ্রাহাম গুচ, মার্টিন ক্রো ও শেন ওয়ার্নের ন্যায় তিনিও বিজ্ঞাপন চিত্রে উপস্থাপিত হন।
তথ্যসূত্র
- Anna (class 4S), Ermington Public School History ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ আগস্ট ২০০৬ তারিখে, Ermington Public School Website (accessed 19 June 2006)
- Wrens History ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, Rydalmere Cricket Club ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে (accessed 19 June 2006)
- "Apologetic Matthews seen in better light."। The Canberra Times (SUNDAY সংস্করণ)। ১ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 19। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET English selectors split."। The Canberra Times। ১১ নভেম্বর ১৯৮২। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Pascoe and umpire in bowling dispute."। The Canberra Times। ১৭ ডিসেম্বর ১৯৮২। পৃষ্ঠা 26। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET NSW steps closer to Shield final."। The Canberra Times। ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET NSW's long wait for Shield is over."। The Canberra Times। ৯ মার্চ ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 46। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET SA Shield sponsor."। The Canberra Times। ১২ অক্টোবর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "A double act sinks Pakistan."। The Canberra Times। ২০ নভেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 29 Edition: SUNDAY EDITION। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Hogan's Test spot in doubt; selectors name squad today."। The Canberra Times। ২১ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 48। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "PM selects Hughes to lead his team."। The Canberra Times। ২২ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- p176, Allan Border, An Autobiography, Meuthen Australia pty Ltd, 1986
- p57, Steve Waugh Out of My Comfort Zone, Michel Joseph, 2006
- p57, Steve Waugh, Out of My Comfort Zone, Michel Joseph, 2006
- "CRICKET: FOURTH TEST Pakistan in strong position."। The Canberra Times। ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 34। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET: FOURTH TEST Yallop and Lillee tilt match Australia's way."। The Canberra Times। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Matthews apologises."। The Canberra Times। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australia's batsmen put team into unbeatable position Chappell dominates in his final Test."। The Canberra Times। ৬ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- Andrews, Crispin (১৬ আগস্ট ২০১৬)। "'Being with the Indian team was like travelling with the Beatles'"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১৬।
- p28, Garry Linnell, Benson and Hedges Tests Series Official Book 1986–87 The Clashes for the Ashes, Playbill Sport Publication, 1986
- "CRICKET Selectors stick with proven performers."। The Canberra Times। ২০ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Barbados fades."। The Canberra Times। ২৭ মার্চ ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Smith and Matthews make Test claims."। The Canberra Times। ১৬ এপ্রিল ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 21। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Phillips sees victory slip through his gloves."। The Canberra Times। ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 42। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Windies win easily Poor fielding and running leads to loss."। The Canberra Times। ২ মার্চ ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET West Indies overwhelms Australia yet again."। The Canberra Times। ২৮ এপ্রিল ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 45। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Windies' pace cuts down Australia again."। The Canberra Times। ৩০ এপ্রিল ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 17। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Pacemen restrict West Indies, despite four dropped chances."। The Canberra Times। ১ মে ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Surprises in Australian cricket contract list and squad for India tour Hookes, Matthews dropped."। The Canberra Times। ১৭ জুলাই ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Matthews hits 88 before the rain."। The Canberra Times। ৯ ডিসেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 29। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "McDermott named in squad for fourth Test."। The Canberra Times। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Hilditch stars as Australia draws."। The Canberra Times। ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- p52, Christopher Martin-Jenkins, Cricket Characters, Stanley Paul and Co Ltd, 1987
- "Australia triumphs on sad note as Lillee and Chappell leave Test arena Series win boost for Hughes."। The Canberra Times। ৭ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Matthews out to show his mettle."। The Canberra Times। ১২ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Allrounder gets sack despite fielding performance."। The Canberra Times। ১২ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Newcomer, discard save NSW."। The Canberra Times। ১৪ জানুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 42। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/64/64759.html
- p216, Steve Waugh, Out of My Comfort Zone, Michel Joseph, 2006
- p255, Steve Waugh, Out of My Comfort Zone, Michael Joseph, 2006
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে গ্রেগ ম্যাথিউস (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে গ্রেগ ম্যাথিউস (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)