ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল (ইংরেজি: England cricket team)[8] যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল।[9][10]
সংঘ | ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড | ||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
কর্মীবৃন্দ | |||||||||||||
টেস্ট অধিনায়ক | বেন স্টোকস | ||||||||||||
ওডিআই অধিনায়ক | জস বাটলার | ||||||||||||
টি২০আই অধিনায়ক | জস বাটলার | ||||||||||||
কোচ | ট্রেভর বেলিস | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি | ১৮৭৭ | ||||||||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |||||||||||||
আইসিসি মর্যাদা | পূর্ণ সদস্য (১৯০৯) | ||||||||||||
আইসিসি অঞ্চল | ইউরোপ | ||||||||||||
| |||||||||||||
টেস্ট | |||||||||||||
প্রথম টেস্ট | ব. অস্ট্রেলিয়া, ভে. মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন; ১৫–১৯ মার্চ ১৮৭৭ | ||||||||||||
সর্বশেষ টেস্ট | ব. ভারত ভে. এজবাস্টন, বার্মিংহাম; ১–৫ জুলাই ২০২২ | ||||||||||||
| |||||||||||||
একদিনের আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম ওডিআই | ব. অস্ট্রেলিয়া, ভে. মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন; ৫ জানুয়ারি ১৯৭১ | ||||||||||||
সর্বশেষ ওডিআই | ব. দক্ষিণ আফ্রিকা, ভে. হেডিংলি, লিডস; ২৪ জুলাই ২০২২ | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ১২ (১৯৭৫ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (২০১৯) | ||||||||||||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম টি২০আই | ব. অস্ট্রেলিয়া, ভে. রোজ বোল, সাউদাম্পটন; ১৩ জুন ২০০৫ | ||||||||||||
সর্বশেষ টি২০আই | ব. দক্ষিণ আফ্রিকা, ভে. রোজ বোল, সাউদাম্পটন; ৩১ জুলাই ২০২২ | ||||||||||||
| |||||||||||||
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৬ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (২০১০) | ||||||||||||
| |||||||||||||
২৪ জুলাই ২০২২ অনুযায়ী |
দলের ইতিহাস
দলিলপত্রাদি ঘেঁটে দেখা যায় যে, প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড নামধারী দলটি ৯ জুলাই, ১৭৩৯ সালে অল-ইংল্যান্ড দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। অপরাজেয় কাউন্টি হিসেবে পরিচিত কেন্টের প্রতিপক্ষ হিসেবে ইংল্যান্ডের অন্যান্য এলাকা থেকে ১১জন বিশিষ্ট ভদ্রলোক খেলেছিলেন। অবশ্য তারা কেন্টের কাছে খুবই অল্প ব্যবধানে হেরে যায়।[11] পরবর্তীতে এ ধরনের আরো অসংখ্য ক্রিকেট খেলার পুণরাবৃত্তি ঘটেছিল যা ঐ শতকের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
শুরুর দিককার সফরগুলো
সেপ্টেম্বর, ১৮৫৯ সালে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্ব ভ্রমণে যায়। ঐ সফরের অংশ হিসেবে দলটি উত্তর আমেরিকা ভ্রমণে গিয়েছিল। দলের ৬ সদস্য ছিলেন অল-ইংল্যান্ড একাদশের এবং বাকি ৬ সদস্য ঐক্যবদ্ধ অল-ইংল্যান্ড একাদশের। দলের নেতৃত্ব দেন জর্জ পার নাম্নী এক ইংরেজ।
দি অ্যাশেজ
ইংল্যান্ড ১৮৮২ সালে নিজ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে ১-০ ব্যবধানে হেরে যায়। ফলে ‘দ্য স্পোর্টিং টাইমস্’ তাদের প্রতিবেদনে ইংলিশ ক্রিকেট নিয়ে বিখ্যাত উক্তি মুদ্রিত করে:
“ | ইংলিশ ক্রিকেটকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে ওভালের ২৯ আগস্ট, ১৮৮২ তারিখটি। গভীর দুঃখের সাথে বন্ধুরা তা মেনে নিয়েছে। ইংলিশ ক্রিকেটকে ভস্মীভূত করা হয়েছে এবং ছাইগুলো অস্ট্রেলিয়াকে দিয়েছে। | ” |
আন্তঃযুদ্ধের সময়কালে
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইংল্যান্ড ১৯২০-২১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামে। যুদ্ধ পরবর্তী পরিবেশে অভ্যন্তরীণ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় প্রবলভাবে আক্রান্ত ইংল্যান্ড সিরিজে পরাজয়ের মুখ দেখতে থাকে। এবং প্রথমবারের মতো ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়। সিরিজে ৬ জন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান শতক হাঁকান এবং মেইলে একাই ৩৬জন ইংরেজ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন। পরবর্তী সিরিজগুলোতেও তারা তেমন ভালো ফলাফল বয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছিল। ১৯২১ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৩-০ এবং ১৯২৪-২৫ সালের অ্যাশেজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দল। ১৯২৬ সালে ইংল্যান্ডের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটে ও অ্যাশেজ পুনরুদ্ধার করে এবং ১৯২৮-২৯ সালের অ্যাশেজ সফরে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারায়।
যুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে
ইংল্যান্ড কঠিন সময় পার করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে। তারা ৩-০ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়। পরবর্তীতে স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের অবিশ্বাস্য কীর্তিতে ৪-০ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ২-০ ব্যবধানে হারে। উপর্যুপরি পরাজয়ের পর দলটি ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়ী হয়ে ক্ষতস্থানে প্রলেপ দেয়।
১৯৭১ থেকে ২০০০
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পরবর্তীতে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল এবং উদীয়মান ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে হেরে যায়। ১৯৭৪-৭৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১ম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দলটি সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছে যা ইংল্যান্ডের ভাগ্যাকাশে কিছুটা পরিবর্তনের ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়। ক্যারি প্যাকারের বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট আয়োজনের প্রেক্ষাপটে অস্ট্রেলিয়া এবং পাকিস্তান ক্রিকেট দল - উভয়ই তাদের তারকা খেলোয়াড়দেরকে হারায়। ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেট থেকে বহিস্কৃত টনি গ্রেগ (সাবেক ধারাভাষ্যকার), মাইক ব্রিয়ারলি, জিওফ্রে বয়কটকে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করে।
একবিংশ শতাব্দীতে
কোচ হিসেবে ডানকান ফ্লেচার এবং অধিনায়ক হিসেবে নাসের হুসেনকে নিযুক্ত করে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে পুনরায় নতুন করে গঠন করা হয়। দলটি ধারাবাহিকভাবে চারটি টেস্ট সিরিজ জয় করে। তন্মধ্যে ৩১ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় ছিল অন্যতম। এছাড়াও তারা পাকিস্তানকেও সিরিজ পরাজয় বরণে বাধ্য করে। ২০০১ সালে স্টিভ ওয়াহ'র নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে হেরে যায়। ভারত এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাল ফলাফল অর্জন করলেও ২০০২-০৩ মৌসুমে অ্যাশেজ সিরিজে পুনরায় ৪-১ ব্যবধানে সিরিজে হেরে অস্ট্রেলিয়া ভীতি দূর করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু হাল ছেড়ে না দিয়ে ইংল্যান্ড দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ ব্যবধানে ও নিউজিল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে হোয়াইটওয়াশ করে। পোর্ট এলিজাবেথে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়লাভ ছিল ধারাবাহিকভাবে অষ্টম টেস্ট জয় যা ইংল্যান্ডের ৭৫ বছরের মধ্যে প্রথম ধারাবাহিক সাফল্য।
ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)।[12] ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।[13][14]
২০০৭ সালের ৮ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইট পর্যায়ে অংশগ্রহণের পূর্বে ইংল্যান্ড ৪৬৪টি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নেয়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ইংল্যান্ডের জয় ২২৪ (৪৮.২৮%), টাই ৪ (০.৮৬%), ফলাফল হয়নি ১৫টি (৩.২৩%) এবং পরাজয় ২২১টি (৪৭.৬৩%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখ পর্যন্ত ২২২ জন খেলোয়াড় ওয়ানডে ক্রিকেটে খেলায় অংশ নিয়েছেন।[15]
কোচিং কর্মীবর্গ
- প্রধান কোচ: ট্রেভর বেলিস
- ব্যাটিং কোচ: মার্ক রামপ্রকাশ
- বোলিং কোচ: অটিস গিবসন
- ফিল্ডিং কোচ: ক্রিস টেলর
- সীমিত ওভারের পরামর্শক: পল কলিংউড
- সহকারী কোচ: পল ফারব্রেস
আন্তর্জাতিক মাঠ
মাঠের নাম | প্রান্তের নাম | শহরের নাম | টেস্টে প্রথম ব্যবহার | ধারণ ক্ষমতা |
ওভাল | প্যাভিলিয়ন এন্ড - ভক্সহল এন্ড | লন্ডন | ৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৮০ | ১৮,৫০০[16] |
ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড | স্ট্রেটফোর্ড এন্ড - ব্রায়ান স্ট্যাথাম এন্ড | ম্যানচেস্টার | ১০ জুলাই, ১৮৮৪ | ২২,০০০ |
লর্ডস | প্যাভিলিয়ন এন্ড - নার্সারী এন্ড | লন্ডন | ২১ জুলাই, ১৮৮৪ | ২৮,০০০ |
ট্রেন্ট ব্রিজ | প্যাভিলিয়ন এন্ড - র্যাডক্লিফ রোড এন্ড | নটিংহাম | ১ জুন, ১৮৯৯ | ১৭,৫০০ |
হেডিংলি স্টেডিয়াম | কির্কস্টল এন্ড - রাগবি গ্রাউন্ড এন্ড | লিডস্ | ২৯ জুন, ১৮৯৯ | ২০,০০০ |
এজবাস্টন | সিটি এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ড | বার্মিংহাম | ২৯ মে, ১৯০২ | ২৫,০০০ |
ব্রামল লেন† | ফুটবল গ্রাউন্ড এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ড | শেফিল্ড | ৩ জুলাই, ১৯০২ | |
রিভারসাইড গ্রাউন্ড | ফিঞ্চলে এন্ড - লুমলে এন্ড | চেস্টার-লি-স্ট্রিট | ৬ জুন, ২০০৩ | ৫,০০০ |
সলেক স্টেডিয়াম | রিভার টাফ এন্ড - ক্যাথেড্রাল রোড এন্ড | কার্ডিফ | ৮ জুলাই, ২০০৯ | ১৬,০০০ |
রোজ বোল | প্যাভিলিয়ন এন্ড - নর্দান এন্ড | সাউদাম্পটন | ১৬ জুন, ২০১১ | ৬,৫০০ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[17] |
† = পরিত্যক্ত মাঠ
মাঠের নাম | প্রান্তের নাম | শহরের নাম | ওডিআইয়ে প্রথম ব্যবহার | ধারণ ক্ষমতা |
কাউন্টি গ্রাউন্ড | প্যাভিলিয়ন এন্ড - অ্যাশলে ডাউন রোড এন্ড | ব্রিস্টল | ১৩ জুন, ১৯৮৩ | ৮,০০০ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[18] |
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ইতিহাস
বিশ্বকাপ ক্রিকেট | আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি | আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ | |||
সাল | পর্যায় | সাল | পর্যায় | সাল | পর্যায় |
---|---|---|---|---|---|
১৯৭৫ | সেমি-ফাইনাল | ১৯৯৮ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৭ | সুপার এইট |
১৯৭৯ | রানার্স আপ | ২০০০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৯ | সুপার এইট |
১৯৮৩ | সেমি-ফাইনাল | ২০০২ | গ্রুপ পর্ব | ২০১০ | চ্যাম্পিয়ন |
১৯৮৭ | রানার্স আপ | ২০০৪ | রানার্স আপ | ২০১২ | সুপার এইট |
১৯৯২ | রানার্স আপ | ২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৬ | রানার্স আপ |
১৯৯৬ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৯ | সেমি-ফাইনাল | ২০২১ | সেমি-ফাইনাল |
১৯৯৯ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৩ | রানার্স আপ | ||
২০০৩ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৭ | সেমি-ফাইনাল | ||
২০০৭ | সুপার এইট | ||||
২০১১ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||||
২০১৫ | গ্রুপ পর্ব | ||||
২০১৯ | চ্যাম্পিয়ন |
ইংল্যান্ডের টেস্ট ম্যাচ পরিসংখ্যান
দলের নাম | সময়কাল | স্থান | জয় | পরাজয় | টাই | ড্র | সর্বমোট |
অস্ট্রেলিয়া | ১৮৭৭ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৪৫ | ৪৭ | ৬৪ | ১৫৬ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৫৭ | ৮৬ | ২৭ | ১৭০ | |||
মোট | ১০২ | ১৩৩ | ৯১ | ৩২৬ | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বাংলাদেশ | ২০০৩ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৪ | ০ | ০ | ৪ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৪ | ০ | ০ | ৪ | |||
মোট | ৮ | ০ | ০ | ৮ | |||
ভারত | ১৯৩২ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ২৭ | ৫ | ২০ | ৫২ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১১ | ১৪ | ২৬ | ৫১ | |||
মোট | ৩৮ | ১৯ | ৪৬ | ১০৩ | |||
নিউজিল্যান্ড | ১৯৩০ - ২০০৮ | নিজ মাঠে | ২৭ | ৪ | ১৯ | ৫০ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৮ | ৪ | ২২ | ৪৪ | |||
মোট | ৪৫ | ৮ | ৪১ | ৯৪ | |||
পাকিস্তান | ১৯৫৪ - ২০১০ | নিজ মাঠে | ২০ | ৯ | ১৮ | ৪৭ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ২ | ৪ | ১৮ | ২৪ | |||
মোট | ২২ | ১৩ | ৩৬ | ৭১ | |||
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৮৮৯ - ২০১০ | নিজ মাঠে | ২৭ | ১১ | ২৩ | ৬১ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ২৯ | ১৮ | ৩০ | ৭৭ | |||
মোট | ৫৬ | ২৯ | ৫৩ | ১৩৮ | |||
শ্রীলঙ্কা | ১৯৮২ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৬ | ২ | ৫ | ১৩ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৩ | ৪ | ৪ | ১১ | |||
মোট | ৯ | ৬ | ৯ | ২৪ | |||
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১৯২৮ - ২০০৯ | নিজ মাঠে | ৩০ | ২৯ | ২১ | ৮০ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৩ | ২৪ | ২৮ | ৬৫ | |||
মোট | ৪৩ | ৫৩ | ৪৯ | ১৪৫ | |||
জিম্বাবুয়ে | ১৯৯৬ - ২০০৩ | নিজ মাঠে | ৩ | ০ | ১ | ৪ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ০ | ০ | ২ | ২ | |||
মোট | ৩ | ০ | ৩ | ৬ | |||
নিজ মাঠে | ১৮৯ | ১০৭ | ১৭১ | ৪৬৭ | |||
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৩৭ | ১৫৪ | ১৫৭ | ৪৪৮ | |||
সামগ্রীকভাবে | ৩২৬ | ২৬১ | ৩২৮ | ৯১৫ | |||
শতাংশের হিসেবে | ৩৫.৬৩% | ২৮.৫২% | ৩৫.৮৫% | ১০০% | |||
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[19] |
সর্বোচ্চ রান
রান | দল | স্থান | মৌসুম |
৯০৩/৭ (ডিক্লেয়ার) | অস্ট্রেলিয়া | ক্যানিংটন ওভাল | ১৯৩৮ |
৮৪৯ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন | ১৯২৯-৩০ |
৭১০/৭ (ডিক্লেয়ার) | ভারত | এজবাস্টন, বার্মিংহাম | ২০১১ |
৬৫৮/৮ (ডিক্লেয়ার) | অস্ট্রেলিয়া | ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম | ১৯৩৮ |
৬৫৪/৫ | দক্ষিণ আফ্রিকা | কিংসমিড, ডারবান | ১৯৩৮-৩৯ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[20] |
সর্বনিম্ন রান
রান | দল | স্থান | মৌসুম |
৪৫ | অস্ট্রেলিয়া | অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ড, সিডনি | ১৮৮৬-৮৭ |
৪৬ | ওয়েস্ট ইণ্ডিজ | কুইন’স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন | ১৯৯৩-৯৪ |
৫১ | ওয়েস্ট ইণ্ডিজ | সাবিনা পার্ক, কিংস্টন | ২০০৮-০৯ |
৫২ | অস্ট্রেলিয়া | ক্যানিংটন ওভাল | ১৯৪৮ |
৫৩ | অস্ট্রেলিয়া | লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট জন'স উড | ১৮৮৮ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৮ আগস্ট, ২০১১[21] |
সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণ
টেস্ট সংখ্যা | নাম | সময়কাল | রান | সর্বোচ্চ | রানের গড় | সেঞ্চুরী | কট | স্ট্যাম্পিং |
১৩৩ | অ্যালেক স্টুয়ার্ট | ১৯৯০-২০০৫ | ৮৪৬৫ | ১৯০ | ৩৯.৫৪ | ১৫ | ২৬৩ | ১৪ |
১১৮ | গ্রাহাম গুচ | ১৯৭৫-১৯৯৫ | ৮৯০০ | ৩৩৩ | ৪২.৫৮ | ২০ | ১০৩ | |
১১৭ | ডেভিড গাওয়ার | ১৯৭৮-১৯৯২ | ৮২৩১ | ২১৫ | ৪৪.২৫ | ১৮ | ৭৪ | |
১১৫ | মাইকেল অ্যাথারটন | ১৯৮৯-২০০১ | ৭৭২৮ | ১৮৫* | ৩৭.৬৯ | ১৬ | ৮৩ | |
১১৪ | কলিন কাউড্রে | ১৯৫৪-১৯৭৫ | ৭৬২৪ | ১৮২ | ৪৪.০৬ | ২২ | ১২০ | |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১[22] |
সর্বমোট রান সংগ্রহ
রান | নাম | টেস্ট সংখ্যা | সময়কাল | সর্বোচ্চ | রানের গড় | সেঞ্চুরী | কট | স্ট্যাম্পিং |
৮৯০০ | গ্রাহাম গুচ | ১১৮ | ১৯৭৫-১৯৯৫ | ৩৩৩ | ৪২.৫৮ | ২০ | ১০৩ | |
৮৪৬৫ | অ্যালেক স্টুয়ার্ট | ১৩৩ | ১৯৯০-২০০৫ | ১৯০ | ৩৯.৫৪ | ১৫ | ২৬৩ | ১৪ |
৮২৩১ | ডেভিড গাওয়ার | ১১৭ | ১৯৭৮-১৯৯২ | ২১৫ | ৪৪.২৫ | ১৮ | ৭৪ | |
৮১১৪ | জিওফ্রে বয়কট | ১০৮ | ১৯৬৪-১৯৮২ | ২৪৬* | ৪৪.৭২ | ২২ | ৩৩ | |
৭৭২৮ | মাইকেল অ্যাথারটন | ১১৫ | ১৯৮৯-২০০১ | ১৮৫* | ৩৭.৬৯ | ১৬ | ৮৩ | |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১[23] |
টেস্ট ব্যাটিং
- সর্বাধিক রান: ৮,৯০০ – গ্রাহাম গুচ[24]
- সেরা গড়: ৬০.৭৩ – হার্বার্ট সাটক্লিফ[25]
- সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান: ৩৬৪ – লেন হাটন বনাম অস্ট্রেলিয়া, ওভাল, ১৯৩৮
- সর্বোচ্চ রানের জুটি: ৪১১ – কলিন কাউড্রে ও পিটার মে, বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বার্মিংহাম, ১৯৫৭
- সর্বাধিক সেঞ্চুরি: ২৫ – অ্যালাস্টেয়ার কুক
- সেরা উদ্বোধনী জুটি: জ্যাক হবস ও হার্বার্ট সাটক্লিফ। ৩৮ ইনিংসে তারা ৮৭.৮১ রান গড়ে ১৫টি শতরানের জুটি এবং ১০টি অর্ধ-শতক বা ততোধিক রান করেছিলেন।
- সর্বাধিক শূন্য রান: ২০ – মাইকেল অ্যাথারটন,[26] স্টিভ হার্মিসন[26] ও মন্টি পানেসর[27]
টেস্ট বোলিং
- সর্বাধিক উইকেট: ৩৮৩ – ইয়ান বোথাম
- সেরা গড়: ১০.৭৫ – জর্জ লোহম্যান
- ইনিংসে সেরা বোলিং: ১০/৫৩ – জিম লেকার ব অস্ট্রেলিয়া, ম্যানচেস্টার, ১৯৫৬
- খেলায় সেরা বোলিং: ১৯/৯০ – জিম লেকার ব অস্ট্রেলিয়া, ম্যানচেস্টার, ১৯৫৬
- সেরা স্ট্রাইক রেট: ৩৪.১ – জর্জ লোহম্যান
- সেরা ওভারপ্রতি রান: ১.৩১ – উইলিয়াম অ্যাটওয়েল
পাঁচজন বোলার এক ওভারে চার উইকেট লাভ করেছেন। তন্মধ্যে তিনটিই হয়েছে হেডিংলিতে। অদ্যাবধি একমাত্র বোলাররূপে স্টুয়ার্ট ব্রড ভারতের বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক করেছেন।
বর্তমান খেলোয়াড়
Key
- S/N = Shirt number
- C/T = Contract type (Test / White-ball / Incremental)
Name | Age | Batting style | Bowling style | Domestic team | C/T[28] | Forms | S/N[29] | Captaincy | Last Test | Last ODI | Last T20I |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Captain | |||||||||||
ইয়ন মর্গ্যান | ৩৬ | Left-handed | Right-arm medium | Middlesex , কলকাতা নাইট রাইডার্স | W | ODI, T20I | 16 | ODI and T20I (C) | 2012 | 2020 | 2020 |
Opening Batsmen | |||||||||||
টম ব্যান্টন | ২৪ | Right-handed | – | Somerset , কলকাতা নাইট রাইডার্স | – | ODI, T20I | 98 | – | 2020 | 2019 | |
Batsmen | |||||||||||
রোরি বার্নস | ৩২ | Left-handed | – | Surrey | T | Test | 27 | 2020 | – | – | |
Zak Crawley | ২৫ | Right-handed | Right-arm off break | Kent | – | Test | 56 | 2020 | – | – | |
জো ডেনলি | ৩৭ | Right-handed | Right-arm leg spin | Kent | W | Test, ODI, T20I | 24 | 2020 | 2020 | 2020 | |
Liam Livingstone | ২৯ | Right-handed | Right-arm leg spin/off break | Lancashire | – | ODI | 23 | – | – | 2017 | |
দাউদ মালান | ৩৫ | Left-handed | Right-arm leg spin | Yorkshire | – | T20I | 29 | 2018 | 2019 | 2020 | |
Ollie Pope | ২৫ | Right-handed | – | Surrey | – | Test | 80 | 2020 | – | – | |
Joe Root | ৩২ | Right-handed | Right-arm spin | Yorkshire | T/W | Test, ODI | 66 | Test (C) | 2020 | 2020 | 2019 |
Jason Roy | ৩২ | Right-handed | Right-arm medium | Surrey | W | Test, ODI, T20I | 20 | 2019 | 2020 | 2020 | |
Dominic Sibley | ২৭ | Right-handed | Right-arm off break | Warwickshire | – | Test | 52 | 2020 | – | – | |
James Vince | ৩২ | Right-handed | Right-arm medium | Hampshire | – | ODI, T20I | 14 | 2018 | 2020 | 2019 | |
Wicket-keepers | |||||||||||
Jonny Bairstow | ৩৩ | Right-handed | – | Yorkshire , সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ | T/W | Test, ODI, T20I | 51 | 2019 | 2020 | 2020 | |
Sam Billings | ৩১ | Right-handed | – | Kent | – | ODI, T20I | 7 | – | 2020 | 2019 | |
Jos Buttler | ৩২ | Right-handed | – | Lancashire , রাজস্থান রয়্যালস | T/W | Test, ODI, T20I | 63 | ODI and T20I (VC) | 2020 | 2019 | 2020 |
Ben Foakes | ৩০ | Right-handed | – | Surrey | – | Test | 50 | 2019 | 2019 | 2019 | |
All-rounders | |||||||||||
Moeen Ali | ৩৫ | Left-handed | Right-arm off break | Worcestershire , রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর | W | ODI, T20I | 18 | 2019 | 2020 | 2020 | |
Sam Curran | ২৪ | Left-handed | Left-arm medium-fast | Surrey , চেন্নাই সুপার কিংস | T | Test, ODI, T20I | 58 | 2020 | 2020 | 2019 | |
Lewis Gregory | ৩০ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Somerset | – | T20I | 31 | – | – | 2019 | |
Ben Stokes | ৩১ | Left-handed | Right-arm fast-medium | Durham , রাজস্থান রয়্যালস | T/W | Test, ODI, T20I | 55 | Test (VC) | 2020 | 2019 | 2020 |
David Willey | ৩৩ | Left-handed | Left-arm fast-medium | Yorkshire | – | ODI | 15 | – | 2020 | 2019 | |
Chris Woakes | ৩৪ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Warwickshire | T/W | Test, ODI | 19 | 2020 | 2020 | 2015 | |
Pace bowlers | |||||||||||
James Anderson | ৪০ | Left-handed | Right-arm fast-medium | Lancashire | T | Test | 9 | 2020 | 2015 | 2009 | |
Jofra Archer | ২৮ | Right-handed | Right-arm fast | Sussex , রাজস্থান রয়্যালস | T/W | Test, ODI, T20I | 22 | 2020 | 2019 | 2019 | |
Stuart Broad | ৩৬ | Left-handed | Right-arm fast-medium | Nottinghamshire | T | Test | 8 | 2020 | 2016 | 2014 | |
Pat Brown | ২৪ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Worcestershire | – | T20I | 40 | – | – | 2019 | |
Tom Curran | ২৮ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Surrey , রাজস্থান রয়্যালস | I | ODI, T20I | 59 | 2018 | 2020 | 2020 | |
Chris Jordan | ৩৪ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Sussex, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর | – | ODI, T20I | 34 | 2015 | 2020 | 2020 | |
Saqib Mahmood | ২৬ | Right-handed | Right-arm fast | Lancashire | – | ODI, T20I | 25 | – | 2020 | 2019 | |
Craig Overton | ২৯ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Somerset | – | Test | 32 | 2019 | 2018 | – | |
Ollie Robinson | ২৯ | Right-handed | Right-arm medium-fast | Sussex | – | Test | 57 | – | – | – | |
Reece Topley | ২৯ | Right-handed | Left-arm fast-medium | Surrey | – | ODI | 38 | – | 2020 | 2016 | |
Mark Wood | ৩৩ | Right-handed | Right-arm fast | Durham | W | Test, ODI, T20I | 33 | 2020 | 2019 | 2020 | |
Spin bowlers | |||||||||||
Dom Bess | ২৫ | Right-handed | Right-arm off break | Somerset | – | Test | 47 | 2020 | – | – | |
Jack Leach | ৩১ | Left-handed | Slow left-arm orthodox | Somerset | I | Test | 77 | 2019 | – | – | |
Matt Parkinson | ২৬ | Right-handed | Right-arm leg spin | Lancashire | – | ODI, T20I | 70 | – | 2020 | 2019 | |
Adil Rashid | ৩৫ | Right-handed | Right-arm leg spin | Yorkshire | W | ODI, T20I | 95 | 2019 | 2020 | 2020 |
আরও দেখুন
গ্রন্থপঞ্জী
- ওয়াগহর্ন, এইচ টি (১৮৯৯), ক্রিকেট স্কোরস্, নোট্স, এটসেট্রা, (১৭৩০-১৭৭৩), ব্ল্যাকউড।
তথ্যসূত্র
- "Men's Team Rankings"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / Test matches / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / Test matches / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / One-Day Internationals / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / One-Day Internationals / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / Twenty20 Internationals / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / Twenty20 Internationals / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "ইসিবি সম্বন্ধে জানুন"। ECB। ২০০৭-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৭।
- "মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ইতিহাস"। MCC। ২০১২-০২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৭।
- ওয়াগহর্ন, পৃষ্ঠা ২২-২৩
- টেস্টে ইংল্যান্ডের জয়-পরাজয়ের উপাত্ত retrieved as on 27 August, 2011
- অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের পরিসংখ্যান retrieved as on 24 August, 2011
- টেস্টে ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম retrieved as on 28 August, 2011
- একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম retrieved as on 28 August, 2011
- ওভালের আসন সংখ্যা, CricketArchive.com Retrieved on 24 August 2011.
- ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের মাঠের বিবরণ retrieved on August 27, 2011
- ব্রিস্টলের ১ম ওডিআই retrieved on August 27, 2011
- ইএসপিএনক্রিকইনফোঃ ইংল্যান্ডের টেস্ট ম্যাচের পরিসংখ্যান retrieved as on 27 August, 2011
- ইংল্যান্ডের টেস্ট সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসগুলো retrieved as on 27 August, 2011
- টেস্টে সর্বনিম্ন রানের ইনিংসগুলো retrieved as on 27 August, 2011
- ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্টে সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণ retrieved as on 5 September, 2011
- ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীগণ retrieved as on 4 September, 2011
- Most Runs for England, ESPNcricinfo Retrieved on 4 September 2011.
- Highest Career Batting Average, CricketArchive.com Retrieved on 24 August 2011.
- Dominant Australia take control, ESPNcricinfo, ৭ আগস্ট ২০০৯ Retrieved on 28 January 2015.
- Most ducks for England, ESPNcricinfo Retrieved on 28 January 2015.
- "ECB announces Men's Central Contracts for the 2019/20 season"। ecb.co.uk। England & Wales Cricket Board। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "ESPN Cricinfo – England ODI/Twenty Shirt Numbers"। ESPNcricinfo। ১৮ মে ২০০৫। ১ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১৩।
বহিঃসংযোগ
- ইসিবি ব্রডব্যান্ডের দাপ্তরিক মুখপত্র
- ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড ওয়েবসাইট
- ক্রিকেট রেটিংস: এলজি আইসিসি টেস্ট এবং ওডিআই খেলোয়াড়ের রেটিং
- ক্রিকেট আর্কাইভ: ইংল্যান্ডের টেস্ট খেলাগুলোর পরিসংখ্যান
- ক্রিকেট আর্কাইভ: ইংল্যান্ডের সকল টেস্ট খেলোয়াড়দের পরিসংখ্যান
- ক্রিকেট আর্কাইভ: ইংল্যান্ডের টেস্ট বোলিং পরিসংখ্যান
- ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের তথ্যাদি
- ফেসবুকে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল