ক্লিওপেট্রা

সপ্তম ক্লিওপেট্রা ফিলোপেটর (ইংরেজি: Cleopatra VII Philopator, গ্রিক: Κλεοπάτρα Φιλοπάτωρ, ক্লেওপাৎরা ফিলোপাতোর্; ৬৯[1] – আগস্ট ১২, ৩০ খ্রিস্টপূর্ব[2])[দ্রষ্টব্য 1], ইতিহাসে শুধু ক্লিওপেট্রা নামে পরিচিত, ছিলেন টলেমীয় মিসরের সর্বশেষ সক্রিয় ফারাও[দ্রষ্টব্য 2] তার সন্তান ক্যাসিওরণ মনোনিত ফারাও ছিলেন।[দ্রষ্টব্য 3] তার রাজত্বের পর, মিশর তৎকালীন সম্প্রতি প্রতিষ্ঠিত রোমান সাম্রাজ্যের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। তিনি তার সৌন্দর্য এবং রোমান সেনাপতি এবং একনায়ক জুলিয়াস সিজার এবং মার্ক অ্যান্টনির সাথে তার প্রেমের সম্পর্কের জন্য ইতিহাসে বিশেষভাবে পরিচিত।

সপ্তম ক্লিওপেট্রা ফিলোপেটর
সপ্তম ক্লিওপেট্র ধারণাকৃত আবক্ষ মূর্তি, আল্টিস জাদুঘর, বার্লিন
মিশরের টলেমীর রানী
রাজত্ব৫১ – ১২ আগস্ট, ৩০ খ্রিস্টপূর্ব (২১ বছর)
পূর্বসূরিদ্বাদশ টলেমি অলেটেস
সহ-শাসকদ্বাদশ টলেমি অলেটেস
ত্রয়োদশ টলেমি ফিলোপেটর
চতুর্দশ টলেমি
পঞ্চদশ টলেমি সিজারিয়ন
জন্ম৬৯ খ্রিস্টপূর্ব
আলেকজান্দ্রিয়া, মিসর
মৃত্যু১২ আগস্ট, ৩০ খ্রিস্টপূর্ব (বয়স ৩৯)
আলেকজান্দ্রিয়া, মিসর
সমাধি
অজানা (সম্ভবত মিশরে)
দাম্পত্য সঙ্গীত্রয়োদশ টলেমি ফিলোপেটর
চতুর্দশ টলেমি
মার্ক অ্যান্টনি
বংশধরসিজারিয়ন, পঞ্চদশ টলেমি ফিলোপেটর ফিলোমেটর সিজার
আলেকজান্দ্র হিলিয়স
ক্লিওপেট্রা সেলিন, মৌরেতেনিয়ার রানী
ষোড়শ টলেমি ফিলাডেলফেস
পূর্ণ নাম
সপ্তম ক্লিওপেট্রা থেয়া ফিলোপেটর
প্রাসাদটলেমীয় রাজবংশ
পিতাদ্বাদশ টলেমি অলেটেস
মাতামিশরের পঞ্চম ক্লিওপেট্রা (খুব সম্ভবত)
হায়ারোগ্লিফাসে সপ্তম ক্লিওপেট্রা
q
rw
iwApAd
r
tAH8
ক্লিওপেট্রা
Qlwpdrt
G5
wr
r
nbnfrnfrnfrH2
x
O22
হোরাস নাম (১): Wer(et)-neb(et)-neferu-achet-seh
Wr(.t)-nb(.t)-nfrw-3ḫ(t)-sḥ
পরিপূর্ণতার মহান নারী, মনোহর পরামর্শক
G5
wr t
r
t
W
t
A53n
X2 t
z
হোরাস নাম (২): Weret-tut-en-it-es
Wr.t-twt-n-jt=s
মহান একজন, তার পিাতার পূত ভাবর্মর্তি
q
rw
W
p
d
r
t H8
nTrt
H8
R7
t
z
N36
Cleopatra netjeret mer(et) ites
Qlwpdrt nṯrt mr(t) jts
দেবী ক্লিওপেট্রা যিনি তার পিতার অত্যন্ত প্রিয়

ক্লিওপেট্রা ছিলেন প্রাচীন মিশরীয় টলেমীয় রাজবংশের সদস্য। মহামতি আলেকজান্ডারের একজন সেনাপতি আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর মিশরে কর্তৃত্ব দখল করেন ও টলেমীয় রাজবংশের গোড়াপত্তন করেন। এই বংশের বেশিরভাগ সদস্য গ্রিক ভাষায় কথা বলতেন, এবং তাঁরা মিশরীয় ভাষা শিখতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। ফলে রোসেত্তা স্টোনের সরকারি নথিপত্রেও মিশরীয় ভাষার পাশাপাশি গ্রিক ভাষার প্রচলন লক্ষ্য করা যায়।[3] অপরদিকে ব্যতিক্রমী ক্লিওপেট্রা মিশরীয় ভাষা শিখেছিলেন এবং নিজেকে একজন মিশরীয় দেবীর পুনর্জন্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন।

বাবা চতুর্দশ টলেমি অলেটেসের সাথে ক্লিওপেট্রা দ্বৈতভাবে মিশর শাসন করতেন। বাবার মৃত্যুর পর তিনি তাঁর ভাতৃদ্বয় ত্রয়োদশ টলেমিচতুর্দশ টলেমি সাথে রাজ্য শাসন করতেন। তৎকালীন মিশরীয় ঐতিহ্য অনুসারে তিনি তাঁদেরকে বিয়েও করেছিলেন।

রোমান গৃহযুদ্ধের সূত্র ধরে ক্লিওপেট্রা নিজের অবস্থান সুসংহত করেন।তার শত্রু পথিনাস রোমান গৃহযুদ্ধে পরাজিত পম্পেইকে হত্যা করে জয়ী একনায়ক জুলিয়াস সিজার এর আনূকুল্য লাভ করতে চেয়েছিল।

কিন্তু ক্লিওপেট্রার ও এক বিশেষ ক্ষমতা ছিল পুরুষদের আকৃষ্ট করার। ক্লিওপেট্রার শুধু প্রয়োজন ছিল সৈন্যদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া আর সিজারের সামনে গিয়ে দাঁড়ানো। তাহলে তিনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে, তাকে করায়ত্ত্ব করা যাবে কি না। কাজেই সিরিয়া থেকে তিনি নৌযাত্রা করে আলেক্সান্দ্রিয়ার উপকূলে গিয়ে অবতরণ করলেন এবং সেখানে গিয়ে সিজারকে একটি বিশাল কার্পেট উপহার দিলেন (প্রচলিত কাহিনী অনুসারে)। পথিনাসের এবং সৈন্যবাহিনীরা এই উপহার প্রদানে আপত্তিকর কিছু দেখলো না, কারণ তারা জানতই না এই কার্পেটের মধ্যে জড়িয়ে রয়েছেন খোদ ক্লিওপেট্রা।

ক্লিওপেট্রার কৌশল পুরোপুরি কাজে লাগে। কার্পেট খোলা হলে সিজার মুগ্ধ বিস্ময়ে সেই সুন্দরী যুবতীর দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে রইলেন। ক্লিওপেট্রা তার আগমনের কারণ বোঝাতে সক্ষম হলেন। তাই তিনি আগের ব্যবস্থা পুনঃস্থাপন করতে আদেশ দিলেন। অর্থাৎ ক্লিওপেট্রা এবং তার বালক ভ্রাতা একত্রে শাসক হবেন। পথিনাস এ সিদ্ধান্তে ক্ষিপ্ত হয়ে সিজার ও তার সৈন্যদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং পরবর্তীতে সিজার পথিনাসকে হত্যা করেন।

সিজার স্বল্পকালীন সময় মিশরে অবস্থান করেন এবং ৪৭ খ্রিস্টপূর্বে রোমে ফিরে আসেন।সিজারের প্রত্যাবর্তনের অল্প দিনের মধ্যেই ক্লিওপেট্রার এক পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করে এবং তার নাম রাখা হয় সিজারিয়ন

ক্লিওপেট্রার একটি মূর্তি
ক্লিওপেট্রা ৭ তার ছেলে সিজারিয়ান এর সাথে ডেন্দ্রা মন্দিরের দেয়ালে
ক্লিওপেট্রার একটি মুদ্রা
অ্যান্টনি এবং ক্লিওপেট্রার মুদ্রা

৪৪ খ্রিস্টপূর্বে সিজার নিহত হলে তিনি নিজের ভাইকে হত্যা করান এবং নিজের পুত্র সিজারিয়নের সাথে যৌথ ভাবে শাসনকার্য শুরু করেন।

সিজারের মৃত্যুর পর মার্ক এন্টনি(সিজারের বিশ্বস্ত সহযোদ্ধা) ও অক্টাভিয়ান সিজার (সিজারের নাতি,পরবর্তীতে সম্রাট অগাস্টাস) রোম শাসন করছিলেন।সিজারকে হত্যা করেছিল যে গোষ্ঠী, ৪২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মেসিডনের যুদ্ধে তারা এন্টনির কাছে পরাজিত হয়। মার্ক এন্টনির শাসনকাজের প্রয়োজনীয় অর্থ যোগাতেন ক্লিওপেট্রা।

তাই তিনি রাজকীয় ভঙ্গিতে মাঝে মাঝে ক্লিওপেট্রাকে তাসার্সে (এন্টনির অধিকৃত নগরী) আসার আমন্ত্রণ জানাতেন।মার্ক এন্টনিও সিজারের মতো ক্লিওপেট্রার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন।যার ফল,৪১-৪০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ক্লিওপেট্রা তার ঔরসে যমজ সন্তানের জন্ম দেন,যাদের নাম রাখা হয় আলেক্সান্ডার হেলিওস এবং ক্লিওপেট্রা সেলিনি।

ক্লিওপেট্রা চেয়েছিলেন তার পূর্বপুরুষের বিস্তৃত সাম্রাজ্য ধরে রাখতে। এন্টনি তাকে সাইরেনি ও সাইপ্রাস ফিরিয়ে দিয়েছিলেন (যেটা করার তার কোনো অধিকার ছিল না)।এশিয়া মাইনরের উপকূলীয় অঞ্চলের বিস্তৃত এলাকা যা, এক সময় তৃতীয় টলেমীর অধিকারে ছিল সেটাও ক্লিওপেট্রাকে উপহার দেন। এটাও প্রবাদ আছে, তিনি ক্লিওপেট্রাকে “পার্গে” নামের লাইব্রেরি (পশ্চিম এশিয়া মাইনরের একটি শহর যেখানকার গ্রন্থ-সংগ্রহ আলেক্সান্দ্রিয়ার কাছাকাছি ছিল) দান করেছিলেন।

অক্টেভিয়ানের জন্য এ সবকিছুই অপপ্রচারের কাজে লেগেছিল। তিনি জনগণকে বোঝাতে পেরেছিলেন যে এন্টনিও তার প্রেমিকার জন্য সব কিছুই বিলিয়ে দিতে পারেন।এন্টনি অক্টাভিয়ানের বোনের সাথে দাম্পত্য সম্পর্ক ছেদ করে ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করায় অক্টাভিয়ান আরো ক্ষেপে যান। এমনও গুজব আছে যে সমগ্র প্রাচ্য অঞ্চল এন্টনি ক্লিওপেট্রাকে এবং তার উত্তরাধিকারী হিসেবে তার ছেলেমেয়েদের নামে উইল করে যান। এতে রোমানরা ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে উঠে যে একজন মেসিডোনীয় রানি সবকিছু গ্রাস করছে শুধু তার সৌন্দর্যের আকর্ষণে। রোমান জনগণের ঘৃণা ও ক্রোধকে পুঁজি করে অক্টেভিয়ান সমর্থ হয়েছিলেন মিশরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণায় সিনেটের সমর্থন আদায় করতে। যে যুদ্ধটি ছিল মার্ক এন্টনির বিপক্ষে।

যুদ্ধে এন্টনি নিজের নির্বুদ্ধিতায় পরাজিত হন এবং অক্টাভিয়ান আলেক্সান্দ্রিয়ায় প্রবেশ করলে তিনি আত্মহত্যা করেন। ক্লিওপেট্রা এবার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে অক্টাভিয়ানকে আকৃষ্ট করতে চাইলেন কিন্তু ব্যর্থ হলেন। অবমাননার হাত থেকে বাঁচতে ক্লিওপেট্রা আত্মহত্যা করেন। (প্রচলিত আছে -এস্প নামক এক ক্ষুদ্র বিষধর সাপের দংশনে তিনি নিজের মৃত্যু ঘটান।)

অক্টাভিয়ান ক্লিওপেট্রার  দুই পুত্রকে হত্যা করেন এবং তার দশ বছর বয়সী কন্যাকে বিয়ে দিয়ে অনেক দূরে পাঠিয়ে দেন।

পূর্বপুরুষগণ

দ্রষ্টব্য

  1. Theodore Cressy Skeat, in Skeat (1953, pp. 98–100), uses historical data to calculate the death of Cleopatra as having occurred on 12 August 30 BC. Burstein (2004, p. 31) provides the same date as Skeat, while Dodson & Hilton (2004, p. 277) tepidly supports this, saying it occurred circa that date. Those in favor of claiming her death occurred on 10 August 30 BC include Roller (2010, pp. 147–148), Fletcher (2008, p. 3), and Anderson (2003, p. 56).
  2. তিনি কূটনৈতিক, নৌ কমান্ডার, ভাষাবিদও ছিলেন; দেখুন Roller (2010, p. 1) and Bradford (2000, p. 13).
  3. Roller (2010, p. 149) and Skeat (1953, pp. 99–100) explain the nominal short-lived reign of Caesarion as lasting 18 days in August 30 BC. However, Duane W. Roller, relaying Theodore Cressy Skeat, affirms that Caesarion's reign "was essentially a fiction created by Egyptian chronographers to close the gap between [Cleopatra's] death and official Roman control of Egypt (under the new pharaoh, Octavian)," citing, for instance, the Stromata by Clement of Alexandria (Roller 2010, পৃ. 149, 214, footnote 103).
    Plutarch, translated by Jones (2006, p. 187), wrote in vague terms that "Octavian had Caesarion killed later, after Cleopatra's death."

তথ্যসূত্র

  1. Walker, p. 129.
  2. T.C. Skeat, "The Last Days of Cleopatra: A Chronological Problem", The Journal of Roman Studies, 43 (1953), pp. 98–100 .
  3. "Radio 4 Programmes - A History of the World in 100 Objects, Empire Builders (300 BC - 1 AD), Rosetta Stone"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০৭

অনলাইন

  • Brown, Chip (জুলাই ২০১১), "The Search for Cleopatra", National Geographic, সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮.
  • Grout, James (১ এপ্রিল ২০১৭a), "Basalt Statue of Cleopatra", Encyclopaedia Romana, University of Chicago, সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৮.
  • Grout, James (১ এপ্রিল ২০১৭b), "Was Cleopatra Beautiful?", Encyclopaedia Romana, University of Chicago, সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮.
  • Muellner, Leonard, A Poetic Etymology of Pietas in the Aeneid, Center for Hellenic Studies, Harvard University, ৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৮.
  • Plutarch (১৯২০), Plutarch's Lives, Bernadotte Perrin কর্তৃক অনূদিত, Cambridge, MA: Harvard University Press (Perseus Digital Library, Tufts University), সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮.
  • Radio 4 Programmes – A History of the World in 100 Objects, Empire Builders (300 BC – 1 AD), Rosetta Stone, BBC, সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১০.
  • Raia, Ann R.; Sebesta, Judith Lynn (সেপ্টেম্বর ২০১৭), The World of State, College of New Rochelle, ৬ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮.
  • Reece, Steve (২০১৭), "Cleopatra Couldn't Spell (And Neither Can We!)", Groton, Anne Harmar, Ab Omni Parte Beatus: Classical Essays in Honor of James M. May, Mundelein, IL: Bolchazy-Carducci Publishers, পৃষ্ঠা 201–220, আইএসবিএন 9780865168435, এলসিসিএন 2017002236, ওসিএলসি 969973660, সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮.
  • Sabino, Rachel; Gross-Diaz, Theresa (২০১৬), Cat. 22 Tetradrachm Portraying Queen Cleopatra VII, Art Institute of Chicago, ডিওআই:10.13140/RG.2.2.23475.22560, সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮.
  • Tyldesley, Joyce (৬ ডিসেম্বর ২০১৭), "Cleopatra, Queen of Egypt", Encyclopædia Britannica, সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৮.
  • Walker, Susan; Higgs, Peter (২০১৭) [2001], Portrait Head, British Museum, সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৮.

ছাপানো

  • Anderson, Jaynie (২০০৩), Tiepolo's Cleopatra, Melbourne: Macmillan, আইএসবিএন 9781876832445.
  • Ashton, Sally-Ann (২০০১a), "194 Marble head of a Ptolemaic queen with vulture headdress", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 217, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Ashton, Sally-Ann (২০০১b), "163 Limestone head of Cleopatra VII", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 164, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Ashton, Sally-Ann (Spring ২০০২), "Identifying the ROM's 'Cleopatra'", Rotunda: 36–39.
  • Ashton, Sally-Ann (২০০৮), Cleopatra and Egypt, Oxford: Blackwell, আইএসবিএন 9781405113908.
  • Bivar, A.D.H. (১৯৮৩), "The Political History of Iran Under the Arsacids", Yarshater, Ehsan, Cambridge History of Iran, Volume 3(1): The Seleucid, Parthian, and Sasanian periods, Cambridge: Cambridge University Press, পৃষ্ঠা 21–99, আইএসবিএন 9780521200929.
  • Bradford, Ernle (২০০০) [1971], Cleopatra, Penguin Group, আইএসবিএন 9780141390147.
  • Bringmann, Klaus (২০০৭) [2002], A History of the Roman Republic (English ভাষায়), W. J. Smyth কর্তৃক অনূদিত, Cambridge: Polity Press, আইএসবিএন 9780745633718.
  • Brosius, Maria (২০০৬), The Persians: An Introduction, London & New York: Routledge, আইএসবিএন 9780415320894.
  • Burstein, Stanley M. (২০০৪), The Reign of Cleopatra, Westport, CT: Greenwood Press, আইএসবিএন 9780313325274.
  • Caygill, Marjorie (২০০৯), Treasures of the British Museum, London: British Museum Press (Trustees of the British Museum), আইএসবিএন 9780714150628.
  • Chauveau, Michel (২০০০) [1997], Egypt in the Age of Cleopatra: History and Society Under the Ptolemies (English ভাষায়), David Lorton কর্তৃক অনূদিত, Ithaca, NY: Cornell University Press, আইএসবিএন 9780801485763.
  • Crawford, Michael (১৯৭৪), The Roman Republican Coinage, Cambridge: Cambridge University Press, আইএসবিএন 9780521074926.
  • Curtius, Ludwig (১৯৩৩), "Ikonographische Beitrage zum Portrar der romischen Republik und der Julisch-Claudischen Familie", RM (German ভাষায়), 48: 182–243, ওসিএলসি 633408511.
  • DeMaria Smith, Margaret Mary (২০১১), "HRH Cleopatra: the Last of the Ptolemies and the Egyptian Paintings of Sir Lawrence Alma-Tadema", Miles, Margaret M., Cleopatra : a sphinx revisited, Berkeley: University of California Press, পৃষ্ঠা 150–171, আইএসবিএন 9780520243675.
  • Dodson, Aidan; Hilton, Dyan (২০০৪), The Complete Royal Families of Ancient Egypt, London: Thames & Hudson, আইএসবিএন 9780500051283.
  • Dudley, Donald (১৯৬০), The Civilization of Rome, New York: New American Library, আইএসবিএন 9781258450540.
  • Elia, Olga (১৯৫৬) [1955], "La tradizione della morte di Cleopatra nella pittura pompeiana", Rendiconti dell'Accademia di Archeologia, Lettere e Belle Arti (Italian ভাষায়), 30: 3–7, ওসিএলসি 848857115.
  • Ferroukhi, Mafoud (২০০১a), "197 Marble portrait, perhaps of Cleopatra VII's daughter, Cleopatra Selene, Queen of Mauretania", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 219, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Ferroukhi, Mafoud (২০০১b), "262 Veiled head from a marble portrait statue", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 242, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Fletcher, Joann (২০০৮), Cleopatra the Great: The Woman Behind the Legend, New York: Harper, আইএসবিএন 9780060585587.
  • Goldsworthy, Adrian Keith (২০১০), Antony and Cleopatra, New Haven, CT: Yale University Press, আইএসবিএন 9780300165340.
  • Grant, Michael (১৯৭২), Cleopatra, London: Weidenfeld and Nicolson; Richard Clay (the Chaucer Press), আইএসবিএন 9780297995029.
  • Gurval, Robert A. (২০১১), "Dying Like a Queen: the Story of Cleopatra and the Asp(s) in Antiquity", Miles, Margaret M., Cleopatra : a sphinx revisited, Berkeley: University of California Press, পৃষ্ঠা 54–77, আইএসবিএন 9780520243675.
  • Higgs, Peter (২০০১), "Searching for Cleopatra's image: classical portraits in stone", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 200–209, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Holt, Frank L. (১৯৮৯), Alexander the Great and Bactria: the Formation of a Greek Frontier in Central Asia, Leiden: E.J. Brill, আইএসবিএন 9789004086128.
  • Hölbl, Günther (২০০১) [1994], A History of the Ptolemaic Empire, Tina Saavedra কর্তৃক অনূদিত, London: Routledge, আইএসবিএন 9780415201452.
  • Hsia, Chih-tsing (২০০৪), C.T. Hsia on Chinese Literature, New York: Columbia University Press, আইএসবিএন 9780231129909.
  • Jeffreys, David (১৯৯৯), "Memphis", Bard, Kathryn A., Encyclopedia of the Archaeology of Ancient Egypt, London: Routledge, পৃষ্ঠা 488–490, আইএসবিএন 9780415185899.
  • Johnson, Janet H. (১৯৯৯), "Late and Ptolemaic periods, overview", Bard, Kathryn A., Encyclopedia of the Archaeology of Ancient Egypt, London: Routledge, পৃষ্ঠা 66–72, আইএসবিএন 9780415185899.
  • Jones, Prudence J. (২০০৬), Cleopatra: a sourcebook, Norman, OK: University of Oklahoma Press, আইএসবিএন 9780806137414.
  • Kennedy, David L. (১৯৯৬), "Parthia and Rome: eastern perspectives", Kennedy, David L.; Braund, David, The Roman Army in the East, Ann Arbor: Cushing Malloy Inc., Journal of Roman Archaeology: Supplementary Series Number Eighteen, পৃষ্ঠা 67–90, আইএসবিএন 9781887829182
  • Kleiner, Diana E. E. (২০০৫), Cleopatra and Rome, Cambridge, MA: Belknap Press of Harvard University Press, আইএসবিএন 9780674019058.
  • Lippold, Georg (১৯৩৬), Die Skulpturen des Vaticanischen Museums (German ভাষায়), 3, Berlin: Walter de Gruyter & Co., ওসিএলসি 803204281.
  • Meadows, Andrew; Ashton, Sally-Ann (২০০১), "186 Bronze coin of Cleopatra VII", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 178, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Newman, Robert (১৯৯০), "A Dialogue of Power in the Coinage of Antony and Octavian (44-30 B.C.)", American Journal of Numismatics, 2: 37–63, জেস্টোর 43580166.
  • Pfrommer, Michael; Towne-Markus, Elana (২০০১), Greek Gold from Hellenistic Egypt, Getty Museum Studies on Art, Los Angeles: Getty Publications (J. Paul Getty Trust), আইএসবিএন 9780892366330.
  • Pina Polo, Francisco (২০১৩), "The Great Seducer: Cleopatra, Queen and Sex Symbol", Knippschild, Silke; García Morcillo, Marta, Seduction and Power: Antiquity in the Visual and Performing Arts, London: Bloomsbury Academic, পৃষ্ঠা 183–197, আইএসবিএন 9781441190659.
  • Pratt, Frances; Fizel, Becca (১৯৪৯), Encaustic Materials and Methods, New York: Lear Publishers, ওসিএলসি 560769.
  • Preston, Diana (২০০৯), Cleopatra and Antony: Power, Love, and Politics in the Ancient World, New York: Walker and Company, আইএসবিএন 9780802717382.
  • Pucci, Giuseppe (২০১১), "Every Man's Cleopatra", Miles, Margaret M., Cleopatra : a sphinx revisited, Berkeley: University of California Press, পৃষ্ঠা 195–207, আইএসবিএন 9780520243675.
  • Roller, Duane W. (২০০৩), The World of Juba II and Kleopatra Selene: Royal Scholarship on Rome's African Frontier, New York: Routledge, আইএসবিএন 9780415305969.
  • Roller, Duane W. (২০১০), Cleopatra: a biography, Oxford: Oxford University Press, আইএসবিএন 9780195365535.
  • Rowland, Ingrid D. (২০১১), "The Amazing Afterlife of Cleopatra's Love Potions", Miles, Margaret M., Cleopatra : a sphinx revisited, Berkeley: University of California Press, পৃষ্ঠা 132–149, আইএসবিএন 9780520243675.
  • Royster, Francesca T. (২০০৩), Becoming Cleopatra: The Shifting Image of an Icon, New York: Palgrave MacMillan, আইএসবিএন 9781403961099
  • Sartain, John (১৮৮৫), On the Antique Painting in Encaustic of Cleopatra: Discovered in 1818, Philadelphia: George Gebbie & Co., ওসিএলসি 3806143.
  • Schiff, Stacy (২০১১), Cleopatra: A Life, UK: Random House, আইএসবিএন 9780753539569.
  • Skeat, T. C. (১৯৫৩), "The Last Days of Cleopatra: A Chronological Problem", The Journal of Roman Studies, 43 (1–2): 98–100, জেস্টোর 297786, ডিওআই:10.2307/297786.
  • Southern, Patricia (২০১৪) [1998], Augustus (2nd সংস্করণ), London: Routledge, আইএসবিএন 9780415628389.
  • Southern, Patricia (২০০৯) [2007], Antony and Cleopatra: The Doomed Love Affair That United Ancient Rome and Egypt, Stroud, Gloucestershire: Amberley Publishing, আইএসবিএন 9781848683242.
  • Varner, Eric R. (২০০৪), Mutilation and Transformation: Damnatio Memoriae and Roman Imperial Portraiture, Leiden: Brill, আইএসবিএন 9789004135772.
  • Walker, Susan (২০০৪), The Portland Vase, British Museum Objects in Focus, British Museum Press, আইএসবিএন 9780714150222.
  • Walker, Susan (২০০৮), "Cleopatra in Pompeii?", Papers of the British School at Rome, 76: 35–46; 345–8, জেস্টোর 40311128, ডিওআই:10.1017/S0068246200000404.
  • Walker, Susan (২০০১), "324 Gilded silver dish, decorated with a bust perhaps representing Cleopatra Selene", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 312–313, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Walker, Susan; Higgs, Peter (২০০১), "325 Painting with a portrait of a woman in profile", Walker, Susan; Higgs, Peter, Cleopatra of Egypt: from History to Myth, Princeton, NJ: Princeton University Press (British Museum Press), পৃষ্ঠা 314–315, আইএসবিএন 9780691088358.
  • Whitehorne, John (১৯৯৪), Cleopatras, London: Routledge, আইএসবিএন 9780415058063
  • Woodstra, Chris; Brennan, Gerald; Schrott, Allen (২০০৫), All Music Guide to Classical Music: The Definitive Guide to Classical Music, Ann Arbor, MI: All Media Guide (Backbeat Books), আইএসবিএন 9780879308650.
  • Wyke, Maria; Montserrat, Dominic (২০১১), "Glamour Girls: Cleomania in Mass Culture", Miles, Margaret M., Cleopatra : a sphinx revisited, Berkeley: University of California Press, পৃষ্ঠা 172–194, আইএসবিএন 9780520243675.

আরও পড়ুন

  • Bradford, Ernle Dusgate Selby (২০০০), Cleopatra, Penguin Group, আইএসবিএন 9780141390147
  • Burstein, Stanley M., The Reign of Cleopatra, University of Oklahoma Press
  • Flamarion, Edith; Bonfante-Warren, Alexandra (১৯৯৭), Cleopatra: The Life and Death of a Pharoah, Harry Abrams, আইএসবিএন 9780810928053
  • Foss, Michael (১৯৯৯), The Search for Cleopatra, Arcade Publishing, আইএসবিএন 9781559705035
  • Nardo, Don (১৯৯৪), Cleopatra, Lucent Books, আইএসবিএন 9781560060239
  • Southern, Pat (২০০০), Cleopatra, Tempus, আইএসবিএন 9780752414942
  • Schuller, Wolfgang. Cleopatra আইএসবিএন ৩-৪৯৮-০৬৩৬৪-২. scholarly biography
  • Roller, Duane W. Cleopatra: A Biography (Oxford University Press; 2010; 252 pages; $24.95). scholarly biography

বহিঃসংযোগ

চিত্রকর্ম

ক্লিওপেট্রা
টলেমীয় রাজবংশ
জন্ম: ৬৯ খ্রিস্টপূর্ব মৃত্যু: ৩০ খ্রিস্টপূর্ব
রাজত্বকাল শিরোনাম
পূর্বসূরী
ত্রোয়োদশ টলেমি
মিশরের রানী
৫১–৩০ খ্রিস্টপূর্ব
সহশাসন: দ্বাদশ টলেমি,
ত্রোয়োদশ টলেমি,
চতুর্দশ টলেমি এবং
পঞ্চদশ টলেমি সিজারিয়ন
কার্যালয় বিলুপ্ত
রোমান প্রজাতন্ত্র কর্তৃক মিশর সংযুক্ত
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.