বঙ্গ
বঙ্গ, বাংলা, বাঙ্গালা, বঙ্গাল, বঙ্গদেশ বা বাংলা দেশ হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার উত্তরপূর্বে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিক অঞ্চল। এই বঙ্গ বর্তমানে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র বাংলাদেশ এবং ভারতের দুইটি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরার সম্পূর্ণ অংশ এবং আরেকটি রাজ্য আসামের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত। কিন্তু পূর্বে অবিভক্ত বাংলার বেশ কিছু অঞ্চল (ব্রিটিশ রাজের ও মুঘল আমলে) বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য বিহার, আসাম ও উড়িষ্যা অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই বাংলার অধিবাসীরা বাঙালি জাতি হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকেন এবং বাংলা ভাষা এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা।
বঙ্গ বাংলা Bengal | |
---|---|
এশিয়া মহাদেশের অংশ | |
মহাদেশ | এশিয়া |
দেশ | বাংলাদেশ |
বৃহত্তম শহর | |
আয়তন | |
• মোট | ২,৪৫,১১০ বর্গকিমি (৯৪,৬৪০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২৫,০০,০০,০০০ |
রাষ্ট্রীয় ভাষা | বাংলাদেশ – বাংলা[1] পশ্চিমবঙ্গ – বাংলা, ইংরেজি[2] |
যে ধারাবাহিকের অংশ সেটি হল |
প্রাচীন বাংলা |
---|
ধ্রুপদী বাংলা |
মধ্যযুগীয় বাংলা |
আধুনিক বাংলা |
এছাড়াও দেখুন |
বঙ্গের সংস্কৃতি |
---|
বিষয় সম্পর্কিত ধারাবাহিক |
ইতিহাস |
|
বাংলার এই অঞ্চলটিতে বিশ্বের অন্যতম উচ্চ ঘনত্বের জনসংখ্যা বসবাস করেন এবং এই জনসংখ্যর ঘনত্ব প্রায় ৯০০ জন/বর্গকিমি। এই অঞ্চলটি অধিকাংশ গঙ্গা–ব্রহ্মপুত্র নদী ব-দ্বীপ বা গাঙ্গেয় ব-দ্বীপে অবস্থিত, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব-দ্বীপ। দক্ষিণ ব-দ্বীপের অংশটিতে সুন্দরবন অবস্থিত — যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরান অরণ্য এবং যেখানে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাসভূমি। এই অঞ্চলের জনজীবন মূলত গ্রাম্য হলেও কলকাতা, ঢাকা, চট্রগাম, সিলেট, রাজশাহী এর মতো কয়েকটি মহানগর এই বাংলা অঞ্চলটিতে অবস্থিত। এই অঞ্চলের অধিবাসীরা ভারতীয় সমাজের সমাজ-সাংস্কৃতিক আন্দোলন এবং ভারতের স্বাধীনতার জন্য সংঘটিত স্বাধীনতা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।
ব্যুৎপত্তি ও জাতিতত্ত্ব
- আরও দেখুন : বঙ্গদেশের নামসমূহ
বাংলা বা বেঙ্গল শব্দগুলির আদি উৎস অজ্ঞাত, কিন্তু বিশ্বাস করা হয় যে শব্দটি বং অথবা বাং নামক একটি দ্রাবিড়ীয়-ভাষী উপজাতি বা গোষ্ঠী থেকে উদ্ভূত হয়েছে। বং জাতিগোষ্ঠী ১০০০ খ্রিস্টপূর্বের দিকে এই অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিলেন।[3]
অন্য তত্ত্ব বলছে যে শব্দটির উৎপত্তি ভাঙ্গা (বঙ্গ) শব্দ থেকে হয়েছে, যেটি অস্ট্রীয় শব্দ "বঙ্গা" থেকে এসেছিল, অর্থাৎ অংশুমালী। শব্দটি ভাঙ্গা এবং অন্য শব্দ যে বঙ্গ কথাটি অভিহিত করতে জল্পিত (যেমন অঙ্গ) প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থে পাওয়া যায়, যেমনঃ বেদ, জৈন গ্রন্থে, মহাভারত এবং পুরাণে। "ভাঙ্গালা" (বঙ্গাল/বঙ্গল)-এর সবচেয়ে পুরনো উল্লেখ রাষ্ট্রকূট গোবিন্দ ৩-এর নেসারি প্লেট্সে উদ্দিষ্ট (৮০৫ খ্রিস্ট-আগে) যেখানে ভাঙ্গালার রাজা ধর্মপালের বৃত্তান্ত লেখা আছে।[4]
আদ্য-অস্ট্রালয়ডেরা একটি বঙ্গের সবচেয়ে প্রথম অধিবাসী।[5] দ্রাবিড়ীয় জাতি দক্ষিণ ভারত থেকে বঙ্গে প্রবেশ করেছিলেন, যখন তিব্বতী-বার্মিজ জাতি হিমালয় থেকে প্রবেশ করেছিলেন, ও ইন্দো-আর্য জাতি প্রবেশ করেছিলেন উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে। যেহেতু জনগোষ্ঠীর গোড়াপত্তনের আপেক্ষিক ক্রম এখন জিন-তত্ত্ববিদগনের গবেষণাধীন, তাই এই বিষয় এখনও প্রত্নতাত্ত্বিক অনুমান সাপেক্ষ। অধুনাতন বাঙালিরা এই জাতিগুলির সংমিশ্রণ। যদিও বাংলা ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত। পাশতুনেরা, এবং তুর্কীরাদেরও সংমিশ্রণ, যাঁরা এইখানে খ্রিষ্টীয় ত্রয়োদশ শতক ওর তৎপরবর্তীকালে প্রবেশ করেন। ইরানিরা ও আরবেরা মূলতঃ নৌপথে ব্যবসায়িক কারণে উপকূল-সংলগ্ন অঞ্চলে (যেমন চট্টগ্রাম) বঙ্গীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশ্রিত হন মধ্যযুগের বিভিন্ন সময়ে।
ইতিহাস
প্রায় চার হাজার বছরের পুরনো তাম্রযুগের ধ্বংসাবশেষ বাংলায় পাওয়া গেছে।[6][7] ইন্দো-আর্যদের আসার পর অঙ্গ, বঙ্গ এবং মগধ রাজ্য গঠিত হয় খ্রীষ্টপূর্ব দশম শতকে। এই রাজ্যগুলি বাংলা এবং বাংলার আশেপাশে স্থাপিত হয়েছিল। অঙ্গ বঙ্গ এবং মগধ রাজ্যের বর্ণনা প্রথম পাওয়া যায় অথর্ববেদে প্রায় ১০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে। খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে বাংলার বেশিরভাগ এলাকাই শক্তিশালী রাজ্য মগধের অংশ ছিল। মগধ ছিল একটি প্রাচীন ইন্দো-আর্য রাজ্য। মগধের কথা রামায়ণ এবং মহাভারতে পাওয়া যায়। বুদ্ধের সময়ে এটি ছিল ভারতের চারটি প্রধান রাজ্যের মধ্যে একটি। মগধের ক্ষমতা বাড়ে বিম্বিসারের (রাজত্বকাল ৫৪৪-৪৯১ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) এবং তার ছেলে অজাতশত্রুর (রাজত্বকাল ৪৯১-৪৬০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) আমলে। বিহার এবং বাংলার অধিকাংশ জায়গাই মগধের ভিতরে ছিল।[5][8] ৩২৬ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সেনাবাহিনী মগধের নন্দ সাম্রাজ্যের সীমানার দিকে অগ্রসর হয়। এই সেনাবাহিনী ক্লান্ত ছিল এবং গঙ্গা নদীর কাছাকাছি বিশাল ভারতীয় বাহিনীর মুখোমুখি হতে ভয় পেয়ে যায়। এই বাহিনী বিয়াসের কাছে বিদ্রোহ ঘোষণা করে এবং আরও পূর্বদিকে যেতে অস্বীকার করে। আলেকজান্ডার তখন তার সহকারী কইনাস (Coenus) এর সাথে দেখা করার পরে ঠিক করেন ফিরে যাওয়াই ভাল।
মৌর্য সাম্রাজ্য মগধেই গড়ে উঠেছিল। মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। এই সাম্রাজ্য অশোকের রাজত্বকালে দক্ষিণ এশিয়া, পারস্য, আফগানিস্তান অবধি বিস্তার লাভ করেছিল। পরবর্তীকালে শক্তিশালী গুপ্ত সাম্রাজ্য মগধেই গড়ে ওঠে যা ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাংশে এবং পারস্য এবং আফগানিস্তানের কিছু অংশে বিস্তার লাভ করেছিল। বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা ছিলেন শশাঙ্ক যিনি ৬০৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে রাজত্ব করেছিলেন।[9] প্রথম বৌদ্ধ পাল রাজা প্রথম গোপাল ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দে গৌড়ে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। পাল বংশের সবচেয়ে শক্তিশালী দুই রাজা ছিলেন ধর্মপাল (রাজত্বকাল ৭৭৫-৮১০ খ্রিষ্টাব্দ) এবং দেবপাল (রাজত্বকাল ৮১০-৮৫০ খ্রিষ্টাব্দ)।
ব্রিটিশ শাসনের সময়ে দুটি মারাত্মক দুর্ভিক্ষ বা মন্বন্তর বহু মানুষের জীবনহানি ঘটিয়েছিল। প্রথম দুর্ভিক্ষটি ঘটেছিল ১৭৭০ খ্রিষ্টাব্দে এবং দ্বিতীয়টি ঘটেছিল ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে। ১৭৭০ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির রাজত্বকালে বাংলার দুর্ভিক্ষটি ছিল ইতিহাসের সব থেকে বড় দুর্ভিক্ষগুলির মধ্যে একটি। বাংলার এক তৃতীয়াংশ মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল ১৭৭০ এবং তার পরবর্তী বছরগুলিতে। ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দের সিপাহী বিদ্রোহ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটায় এবং বাংলা সরাসরি ভাবে ব্রিটিশ রাজবংশের শাসনাধীনে আসে।
বাংলা ছিল খুব ভালো ধান উৎপাদক অঞ্চল এবং এখানে সূক্ষ্ম সুতিবস্ত্র মসলিন তৈরি হত। এছাড়া এই অঞ্চল ছিল পৃথিবীর পাট চাহিদার মুখ্য যোগানকারী। ১৮৫০ সাল থেকেই বাংলায় ভারতের প্রধান শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠতে থাকে। এই শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছিল মূলত কলকাতার আশেপাশে এবং সদ্য গড়ে ওঠা শহরতলি এলাকায়। কিন্তু বাংলার বেশিরভাগ মানুষ তখনও কৃষির উপরেই বেশি নির্ভরশীল ছিলেন। ভারতের রাজনীতি এবং সংস্কৃতিতে বাংলার মানুষেরা অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করলেও বিশেষ করে পূর্ব বাংলায় তখনও খুব অনুন্নত জেলা ছিল। ১৮৭৭ খ্রিষ্টাব্দে রানী ভিক্টোরিয়া যখন ভারতের সম্রাজ্ঞী উপাধিতে নিজেকে ভূষিত করলেন তখন ব্রিটিশরা কলকাতাকে ব্রিটিশ রাজ্যের রাজধানী বলে ঘোষণা করে।
১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে ইংরেজ শাসিত ভারতবর্ষ ভাগ হয়ে গণপ্রজাতন্ত্র ভারত এবং ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্র আত্মপ্রকাশ পায়। তখন বাংলা ভাগ হয়ে পশ্চিম বাংলা ভারতের একটি অংশ এবং পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের একটি অংশে পরিণত হয়।[8] পাকিস্তানি সরকারের অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন ও সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে পূর্ব বাংলা স্বাধীন হয়ে বাংলাদেশ নামে অভুদ্যয় ঘটে[10]
পশ্চিমবঙ্গ ভারতের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
বড় শহরসমূহ
মহানগরী
বঙ্গের বৃহৎ শহরগুলি দেখানো হলো (জনসংখ্যার ভিত্তিতে):
ক্রম | শহর | দেশ | জনসংখ্যা (২০১১) | ছবি |
---|---|---|---|---|
১ | ঢাকা | বাংলাদেশ | ১৪,৫৪৩,১২৪[11] | |
২ | কলকাতা | ভারত | ১৪,০৩৫,৯৫৯[12] | |
৩ | চট্টগ্রাম | বাংলাদেশ | ৪,০০৯,৪২৩[13] | |
৪ | গাজীপুর | বাংলাদেশ | ১,৮২০,৩৭৪[14] | |
৫ | নারায়ণগঞ্জ | বাংলাদেশ | ১,৬৩৬,৪৪১[14] | |
৬ | আসানসোল | ভারত | ১১,৫৬,৩৮৭[15] | |
৭ | হাওড়া | ভারত | ১,০৭২,১৬১[14] | |
৮ | খুলনা | বাংলাদেশ | ১,০৪৬,৩৪১[14] | |
৯ | রাজশাহী | বাংলাদেশ | ৭৬৩,৯৫২[14] | |
১০ | রংপুর | বাংলাদেশ | ৬৫০,০০০ | |
১১ | দুর্গাপুর | ভারত | ৫৬৬,৫১৭[16] | |
১২ | সিলেট | বাংলাদেশ | ৫৩৬,৪১২[14] | |
১৩ | শিলিগুড়ি | ভারত | ৫১৩,২৬৪[17][18] | |
১৪ | বগুড়া | বাংলাদেশ | ৪১২,৫৩৭[14] | |
১৫ | কুমিল্লা | বাংলাদেশ | ৪০৭,৯০১[14] | |
১৬ | আগরতলা | ভারত | ৪০০,০০৪[19] |
বন্দরসমূহ
কলকাতা বন্দর (ভারত), চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর (বাংলাদেশ) , মংলা বন্দর (বাংলাদেশ) , পায়রা বন্দর (বাংলাদেশ) , হলদিয়া বন্দর (ভারত)
পর্যটনকেন্দ্র
দার্জিলিং হিমালয়ান রেল(ভারত) , পুরান ঢাকা(বাংলাদেশ), সাজেক ভ্যালি,(বাংলাদেশ), কালীঘাট, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত,ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, কাপ্তাই লেক,টাইগার হিল, শিলিগুড়ি, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কুয়াকাটা সৈকত, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ, সুন্দরবন(বাংলাদেশ), সুন্দরবন(পশ্চিমবঙ্গ) ,ঢাকেশ্বরী মন্দির, সিলেট চা বাগান,দার্জিলিং চা বাগান, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা,কোচবিহার রাজবাড়ি, সোনারগাঁও,নাটোর রাজবাড়ী, মহাস্থানগড়,পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, পুঠিয়া রাজবাড়ী, যশোর,রাজশাহী, হাওড়া ব্রিজ, বঙ্গবন্ধু সেতু, ইত্যাদি।।
আরোও দেখুন
- বাংলাদেশ (স্বাধীন বাংলা অংশ)
- পশ্চিমবঙ্গ (ভারতীয় রাজ্য)
- বাংলার বিশ্ব ঐতিহ্য
- পূর্ববঙ্গ
- বাঙালি জাতি
- বাংলা ভাষা
- বাংলা সঙ্গীত
- বাংলা চলচ্চিত্র
- ত্রিপুরা
তথ্যসূত্র
- "Article 3. The state language"। The Constitution of the People's Republic of Bangladesh। bdlaws.minlaw.gov.bd। Ministry of Law, The People's Republic of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- "Report of the Commissioner for linguistic minorities: 47th report (July 2008 to June 2010)" (পিডিএফ)। Commissioner for Linguistic Minorities, Ministry of Minority Affairs, Government of India। পৃষ্ঠা 122–126। ১৩ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৮।
- জেমস হাইট্স্ম্যান ও রবার্ট এল. ওয়ার্ডেন, সম্পাদক (১৯৮৯)। "Early History, 1000 B. C.-A. D. 1202"। Bangladesh: A country study (ইংরেজি ভাষায়)। লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস।
- "Vangala"। বাংলাপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১৩।
- সুলতান, সাবিহা। "Settlement in Bengal (Early Period)"। বাংলাপিডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ। ৭ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-০৪।
- "4000-year old settlement unearthed in Bangladesh"। Xinhua। 2006-March। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "History of Bangladesh"। Bangladesh Student Association। ২০০৬-১২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-২৬।
- Chowdhury, AM। "Gangaridai"। Banglapedia। Asiatic Society of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৯-০৮।
- "Shashank"। Banglapedia। Asiatic Society of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-২৬।
- http://www.economist.com/news/books-and-arts/21586514-new-history-sheds-fresh-light-shameful-moment-american-foreign-policy-blood
- "Dhaka (Bangladesh): City Districts and Subdistricts – Population Statistics in Maps and Charts"।
- "Kolkata Metropolitan"।
- "Chittagong (Bangladesh): City Districts and Subdistricts – Population Statistics in Maps and Charts"।
- "Bangladesh: Divisions and Urban Areas"।
- "West Bengal: Asansol"। Census of India।
- "West Bengal: Durgapur"। Census of India।
- "West Bengal: Siliguri (Part – Darjiling)"। Census of India।
- "West Bengal: Siliguri (Part – Jalpaiguri)"। Census of India।
- "Tripura: Agartala"। Census of India।