আজহার মাহমুদ

আজহার মাহমুদ সাগর (উর্দু: اظہر محمود; জন্ম: ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৫) পাঞ্জাবের রাওয়ালপিন্ডি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী কোচ ও সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০৭ সময়কালে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

আজহার মাহমুদ
اظہر محمود
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামআজহার মাহমুদ সাগর
জন্ম (1975-02-28) ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৫
রাওয়ালপিন্ডি, পাঞ্জাব, পাকিস্তান
উচ্চতা ফুট ১ ইঞ্চি (১.৮৫ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার, কোচ
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৪৬)
৬ অক্টোবর ১৯৯৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট৩১ মে ২০০১ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১০৮)
১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ বনাম ভারত
শেষ ওডিআই১৭ মার্চ ২০০৭ বনাম আয়ারল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯৩/৯৪ - ২০০৬/০৭ইসলামাবাদ
১৯৯৫/৯৬ - ১৯৯৬/৯৭ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড
১৯৯৮/৯৯ - ২০০৪/০৫রাওয়ালপিন্ডি
১৯৯৯/২০০০ - ২০০১/০২পিআইএ
২০০২ - ২০০৭; ২০১৩ - ২০১৬সারে
২০০৬/০৭ - ২০১০/১১হাবিব ব্যাংক লিমিটেড
২০০৬/০৭ - ২০১০/১১ইসলামাবাদ লিওপার্ডস
২০০৮ - ২০১২কেন্ট
২০১১/১২ - ২০১২/১৩অকল্যান্ড
২০১২ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স
২০১২/১৩কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব
২০১২/১৩সিডনি থান্ডার
২০১৩বরিশাল বার্নার্স
২০১৩কেপ কোবরাস
২০১৩বার্বাডোস ট্রাইডেন্টস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২১ ১৪৩ ১৭৬ ৩১৯
রানের সংখ্যা ৯০০ ১,৫২১ ৭,৭০৩ ৪,৫৫৫
ব্যাটিং গড় ৩০.০০ ১৮.১০ ৩১.৮৩ ২২.০০
১০০/৫০ ৩/১ ০/৩ ৯/৪২ ২/১৯
সর্বোচ্চ রান ১৩৬ ৬৭ ২০৪* ১০১*
বল করেছে ৩,০১৫ ৬,২৪২ ২৯,৭৯৮ ১৩,৯৫২
উইকেট ৩৯ ১২৩ ৬১১ ৩৪৮
বোলিং গড় ৩৫.৯৪ ৩৯.১৩ ২৫.১০ ৩১.৩৭
ইনিংসে ৫ উইকেট ২৭
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৪/৫০ ৬/১৮ ৮/৬১ ৬/১৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৪/– ৩৭/– ১৪২/– ৯৫/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৬ জুন ২০২০

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানি ক্রিকেটে ইসলামাবাদ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, লাহোর বাদশাহ, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স, রাওয়ালপিন্ডি ও ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড; নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে অকল্যান্ড, বাংলাদেশী ক্রিকেটে বরিশাল বার্নার্স ও ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স; ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে বার্বাডোস ট্রাইডেন্টস, ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্ট, মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব ও সারে এবং ভারতীয় ক্রিকেটে কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব ও কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন আজহার মাহমুদ

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

কিশোর অবস্থায় পাকিস্তানের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণকারী ইরফান ভাট্টি ১৯৯০-এর দশকের সূচনালগ্নে তাকে প্রশিক্ষণ দিতেন। শুরুতে তার পিতা ক্রিকেটের প্রতি আপত্তি জানালেও পরবর্তীতে তিনি তা মেনে নেন। জালঘেরা স্থানে অনুশীলন করতে না পারলে নিজেদের বাড়ি সামনের মাঠে সিমেন্টের পিচে টেপ বল দিয়ে আবদ্ধ স্থানে খেলতেন।[1]

১৯৯৩-৯৪ মৌসুম থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত আজহার মাহমুদের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। সারে দলের পক্ষে কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নেন।[2] ২০০২ সালের সারের বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে ৮/৬১ পান। এ দলটির পক্ষে দুই মৌসুম খেলেন। ২০০৫ সালে আবারও সারে দলের পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। ব্রিটিশ রমণীকে বিয়ে করে ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আবেদন করেন। ২০০৭ সালের শেষদিকে কেন্টে চলে যান।

কেন্টে স্থানান্তর

নভেম্বর, ২০০৭ সালে দুই বছর মেয়াদে কেন্টের পক্ষে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন।[3] কেন্টের পক্ষে ২০১১ সাল পর্যন্ত দুই বছর চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করেন। ব্রিটিশ নাগরিকত্ব লাভের ফলে একজন ইংরেজ খেলোয়াড়ের ন্যায় তিনিও কেন্টের পক্ষে খেলার জন্যে উপযুক্ত হন। পাশাপাশি, পাকিস্তান দলে তার পুনরায় অংশগ্রহণের সম্ভাবনা অনেক দূরে চলে যায়।[3]

টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে মারমুখী ভূমিকায় অবতীর্ণ হবার কারণে অকল্যান্ড দলে খেলার সুযোগ পান। ২০১১-১২ মৌসুমে অকল্যান্ড এইসেসের পক্ষে তাদের বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে আজহার মাহমুদের নাম ঘোষণা করা হয়।[4] ঐ মৌসুমের এইচআরভি কাপে বিদেশী পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে দলটিতে খেলেন।

২০১২ সালের আইপিএলের নিলামে আজহার মাহমুদের মূল্যমান কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব কর্তৃপক্ষ $২০০,০০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে। এ অঙ্কটি $১০০,০০০ ডলারের ভিত্তিমূল্যের দ্বিগুণ ছিল। ২০১৫ সালে জেমস নিশামের পরিবর্তে কেকেআরে চুক্তিবদ্ধ হন। কয়েকটি খেলায় অংশ নেন। তবে, পরের মৌসুমেই দল থেকে বাদ পড়েন।[5] ২০১২ সালে এসএলপিএল লীগের উদ্বোধনী আসরে টি২০-এর সকল ধরনের খেলায় ইসুরু উদানা’র সাথে ৮ম উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন।[6][7]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একুশটি টেস্ট ও একশত তেতাল্লিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন আজহার মাহমুদ। ৬ অক্টোবর, ১৯৯৭ তারিখে রাওয়ালপিন্ডিতে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৩১ মে, ২০০১ তারিখে ম্যানচেস্টারে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৯৯৬ সালে টরন্টোর টরন্টো ক্রিকেট ক্লাবে অনুষ্ঠিত খেলায় ভারতের বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়।[8] তবে, পরের বছর রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পূর্ব-পর্যন্ত তেমন কোন অবদান রাখেননি। সিরিজের প্রথম টেস্টে তিনি শতরান ও অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। উভয়ক্ষেত্রেই অপরাজিত ছিলেন তিনি।[9] পরবর্তীকালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিনি আরও দুইটি শতরানের ইনিংস খেলেছিলেন।

দলে প্রত্যাবর্তন

২০০০ সালে পিসিবি’র তৎকালীন সভাপতি লেফট্যানেন্ট জেনারেল তৌকির জিয়া মন্তব্য করেছিলেন যে, কর্তৃপক্ষ পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে শুধুমাত্র জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতেই মনোনীত করবেন না এবং জনগণ যদি অগ্রহণযোগ্য কাউকে পছন্দ করে, তাহলেও তিনি বাদ যাবেন। পরবর্তীতে বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়ের সামনেই আজহার মাহমুদকে তাদের পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে রাখার কথা ঘোষণা করেন। তারা একসাথে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থার বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। তবে, এ বিষয়টি আর বাস্তবায়িত হয়নি।[10]

২০০৭ সালের শুরুরদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওডিআই সিরিজে অংশগ্রহণের জন্যে তাকে পুনরায় আমন্ত্রণ জানানো হয়।[11] তবে, ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে দলের সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হলে তাকে দলে রাখা হয়নি। তবে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলাকালীন আব্দুল রাজ্জাক হাঁটুতে আঘাত পেলে তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরফলে, আজহার মাহমুদ তার তৃতীয় বিশ্বকাপে অংশ নেন।[12]

তবে, প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশগ্রহণ বাদে ঐ প্রতিযোগিতায় পাকিস্তানের শুরুতেই বিদেয় নেবার ফলে আজহার মাহমুদ কোন খেলায় অংশ নিতে পারেননি। আবারও তাকে জাতীয় দলের বাইরে রাখা হয়। দল থেকে প্রত্যাখ্যাত হবার ফলে যুক্তরাজ্যে কাউন্টি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণের জন্যে চলে যান। এ সময়কালে ক্রমাগত প্রত্যাখ্যান ও ৩০ ঊর্ধ্ব বয়স হওয়ায় পাকিস্তান দলে পুনরায় যুক্ত হবার আকাঙ্খা তার মাঝে দেখা যায়নি। এছাড়াও, ওজন বৃদ্ধি, ওডিআইয়ে গড়পড়তা অবদান, পাকিস্তান দলে অল-রাউন্ডারদের প্রাচুর্যতায় তার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে আসে। বিলুপ্ত ঘোষিত ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে (আইসিএল) চুক্তিবদ্ধ হন ও কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।[13]

মূল্যায়ন

২০০১ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রকাশিত উইজডেন ১০০ তালিকায় সর্বকালের সেরা টেস্ট ইনিংস হিসেবে আজহার মাহমুদের ইনিংসকে ৮ম স্থানে ঠাঁই দেয়। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে ডারবানের কিংসমিড ক্রিকেট গ্রাউন্ডে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৩২ রান তুলেন তিনি।[14] এতে উল্লেখ করা হয় যে, দক্ষিণ আফ্রিকার পেস বোলিং আক্রমণের গভীরতা তাদের ইতিহাসের যে-কোন সময়ের তুলনায় অধিক ছিল। অ্যালান ডোনাল্ডশন পোলককে ফ্যানি ডি ভিলিয়ার্সল্যান্স ক্লুজনার যথেষ্ট সঙ্গ দেন।

পাকিস্তান দল নড়বড়ে পিচে ব্যাটিংয়ে তেমন ভালো করবে না, এটাই স্বাভাবিক দিক ছিল। এক পর্যায়ে দলের সংগ্রহ ৮৯/৫ হয়। সাত নম্বরে ২২ বছর বয়সী অল-রাউন্ডার দলের বিপর্যয়ে রুখে দাঁড়াতে তৎপর হন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ছয়টি টেস্ট ইনিংসের তিনটিতেই সেঞ্চুরি করেন তিনি। অ্যালান ডোনাল্ডের ন্যায় সেরা তারকা বোলারের পেস বোলিং মোকাবেলা করে কেবলমাত্র বাউন্ডারি থেকে ৯৬ রান তুলেন ও নিচেরসারির অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে পরিচিতি ঘটান। পাকিস্তানের শেষ ১০৬ রানের মধ্যে তিনি ৯০% রান তুলেন। নিম্নমূখী রানের ঐ খেলায় তার দল ২৯ রানে জয়ী হয়েছিল।[15]

খেলার ধরন

মানসিক দৃঢ়তায় উজ্জ্বীবিত অবস্থায় অল-রাউন্ডার ও যুদ্ধংদেহী মনোভাবের অধিকারী ব্যাটসম্যান ছিলেন। তিনটি সেঞ্চুরির সবকটিই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করার মাধ্যমে খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেন। একদিনের ক্রিকেটে মাঝারিসারিতে নিচেরদিকে নামতেন। লেগ সাইড ও শর্ট বোলিংয়ের বিপক্ষে বেশ ভালো খেলতেন। তবে, রক্ষণাত্মক ভঙ্গীমায় বলকে আলতো ঠেলে দিতেন ও লেগ স্পিনের বিপক্ষে নিজেকে মেলে ধরতে পারতেন না। দলে তিনিই একমাত্র ইংরেজদের ন্যায় রিভার্স-সুইঙ্গার সিমার ছিলেন। লক্ষ্য ও নিশানা বরাবর বোলিং করতেন। কাছাকাছি এলাকায় ফিল্ডিং করতেন। খুব কমই তিনি ক্যাচ হাতছাড়া করতেন।

পাকিস্তান দলে মূলতঃ মিডিয়াম পেসার হিসেবে অন্তর্ভুক্তি ঘটেছিল আজহার মাহমুদের। তবে, বিস্ময়করভাবে তিনি তার ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শনের দিকেই অধিক অগ্রসর ছিলেন। আক্রমণধর্মী কিন্তু মার্জিত ব্যাটিংশৈলীর অধিকারী হিসেবে তিনি একদিনের খেলায় অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকায় নিয়ে যান। অন্যান্য পাকিস্তানি পেসারদের চেয়ে ব্যতিক্রমী সুইং বোলার হিসেবে ইংরেজ ধাঁচের কার্যকরী সিম বোলার হিসেবে সময়ে সময়ে খুব সহজেই উইকেট পেয়েছেন।[1]

নভেম্বর, ২০১৬ পাকিস্তান দলের বোলিং কোচ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।[16] একই বছরে জাতীয় দলে আরও দুইবার সীমিত পর্যায়ে সংক্ষিপ্ত সময়ে যুক্ত ছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত তিনি। ২০০৩ সালে এক ব্রিটিশ রমণীকে বিয়ে করেন।[17] ২০১১ সালে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব লাভ করেন।[18]

তথ্যসূত্র

  1. Azhar Mahmood, ESPNCricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  2. Surrey sign Matthew Nicholson, ESPNCricinfo, ১৭ নভেম্বর ২০০৬, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  3. Azhar Mahmood joins Kent, ESPNCricinfo, ২২ নভেম্বর ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  4. "Auckland Aces take title in style"ESPNCricinfo। ২২ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১১
  5. "IPL 2012 auction: Who was sold to whom"ESPNCricinfo। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  6. "Records | Twenty20 matches | Partnership records | Highest partnerships by wicket | ESPN Cricinfo"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৫-০৪
  7. "1st Semi Final: Wayamba United v Uva Next at Colombo (RPS), Aug 28, 2012 | Cricket Scorecard | ESPN Cricinfo"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৫-০৪
  8. Sahara 'Friendship' Cup – 1st ODI, ESPNCricinfo, ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  9. South Africa in Pakistan Test Series – 1st Test, ESPNCricinfo, ৬ অক্টোবর ১৯৯৭, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  10. 'I'm always available for Pakistan', ESPNCricinfo, ১২ নভেম্বর ২০০৬, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  11. Azhar Mahmood recalled by Pakistan, ESPNCricinfo, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  12. Mahmood added to World Cup reserves, ESPNCricinfo, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  13. ICL-county situation as clear as mud, ESPNCricinfo, ১৩ মার্চ ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  14. "Pakistan in South Africa Test Series – 2nd Test"ESPNCricinfo। ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২
  15. "Top 10 Test Innings of all time"Wisden 2001rediff.com। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৮
  16. "Azhar Mahmood appointed Pakistan bowling coach"ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১১-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৮
  17. "Azhar Mahmood's wedding"Awami Web। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৬
  18. "A bright first impression"

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.