দল |
খেলা | জয় | পরাজয় | এনআর | এনআরআর | পয়েন্ট |
|---|---|---|---|---|---|---|
 নিউজিল্যান্ড |
৪ | ৪ | ০ | ০ | +২.৪৩০ | ৮ |
.svg.png.webp){kind=small} অস্ট্রেলিয়া |
৪ | ৩ | ১ | ০ | +০.৬১৩ | ৬ |
 শ্রীলঙ্কা |
৪ | ২ | ২ | ০ | -০.২৪০ | ৪ |
 দক্ষিণ আফ্রিকা |
৪ | ১ | ৩ | ০ | +০.১৭৩ | ২ |
 আয়ারল্যান্ড |
৪ | ০ | ৪ | ০ | -২. ৮১৭ | ০ |
২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০
২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্দেশনায় পরিচালিত মহিলাদের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ৫ম আসর। পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে পরাজিত করার মাধ্যমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল প্রথমবারের মতো শিরোপা জয় করে। মহিলাদের এ প্রতিযোগিতাটি ১৫ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত ভারতের ৮টি শহরে অনুষ্ঠিত হয়।[1] সর্বমোট ১০টি দল একই সময়ে ভারতে অনুষ্ঠিত পুরুষদের প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অংশ নেয়।
 | |
| তারিখ | ১৫ মার্চ – ৩ এপ্রিল, ২০১৬ |
|---|---|
| তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
| ক্রিকেটের ধরন | টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
| প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট |
| আয়োজক |  ভারত |
| বিজয়ী |  ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১ম শিরোপা) |
| রানার-আপ | অস্ট্রেলিয়া |
| অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১০ |
| খেলার সংখ্যা | ২৩ |
| প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | স্তাফানি টেলর |
| সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | স্তাফানি টেলর (২৪৬) |
| সর্বাধিক উইকেটধারী | লেই কাস্পারেক সোফি ডিভাইন ডিন্দ্রা ডটিন (৯) |
| আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | iccworldtwenty20.com |
অংশগ্রহণকারী দল
২০১৪ সালের প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থানীয় আটটি দল সরাসরি ২০১৬ সালের এ প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ পায়। বাদ-বাকী দু’টি স্থানের জন্য ২০১৫ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বাছাইপর্বের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছে। এতে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হওয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।
| দল | অংশগ্রহণের যোগ্যতা | অবস্থান |
|---|---|---|
| অস্ট্রেলিয়া | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | বিজয়ী |
 ইংল্যান্ড | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | রানার-আপ |
| ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | সেমি-ফাইনাল |
| দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | সেমি-ফাইনাল |
| ভারত | বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের স্থান নির্ধারণী প্রতিযোগিতার স্বাগতিক | বিজয়ী |
| নিউজিল্যান্ড | বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের স্থান নির্ধারণী | বিজয়ী |
 পাকিস্তান | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | ৭ম |
| শ্রীলঙ্কা | ২০১৪ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ | ৮ম |
 বাংলাদেশ | ২০১৫ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব | চূড়ান্ত খেলা |
| আয়ারল্যান্ড | ২০১৫ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব | চূড়ান্ত খেলা |
দলীয় সদস্য
মাঠসমূহ
২১ জুলাই, ২০১৫ তারিখে ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (বিসিসিআই) খেলাগুলো আয়োজনের জন্য শহরের নাম ঘোষণা করে। বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, ধর্মশালা, মোহালি, মুম্বই, নাগপুর ও নতুন দিল্লিসহ চূড়ান্ত খেলা আয়োজনে কলকাতাকে নির্দিষ্ট করে।[2]
| ধর্মশালা | মোহালি | দিল্লি |
|---|---|---|
| হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম | পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা আইএস বিন্দ্রা স্টেডিয়াম | ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ |
| আসন সংখ্যা: ২৩,০০০ | আসন সংখ্যা: ২৬,৯৫০ | আসন সংখ্যা: ৪০,৭১৫ |
| ২ গ্রুপ খেলা | ৩ গ্রুপ খেলা | ৫ গ্রুপ খেলা, ১ সেমি-ফাইনাল |
 |
 |
 |
| মুম্বই | কলকাতা | |
| ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম | ইডেন গার্ডেন্স | |
| আসন সংখ্যা: ৩২,০০০ | আসন সংখ্যা: ৬৬,৩৪৯ | |
| ১ম সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |
 |
 | |
| বেঙ্গালুরু | নাগপুর | চেন্নাই |
| এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম | বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম | এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম |
| আসন সংখ্যা: ৪০,০০০ | আসন সংখ্যা: ৪৫,০০০ | আসন সংখ্যা: ৩৮,০০০ |
| ৪ গ্রুপ খেলা | ২ গ্রুপ খেলা | ৪ গ্রুপ খেলা |
 |
 |
 |
সময়সূচী
প্রস্তুতিমূলক খেলা
১০ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত ১০টি দল ৯টি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেয়। খেলাগুলো বেঙ্গালুরু'র এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, চেন্নাইয়ের এম. এ. চিদাম্বরম স্টেডিয়াম ও গুরু নানক কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।[3]
প্রস্তুতিমূলক খেলাসমূহ
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
তামিলনাড়ু ক্রিকেট সংস্থা সিটি জুনিয়র্স ১০৮/১ (১৫.১ ওভার) | |
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ পর্ব
১১ ডিসেম্বর, ২০১৫ তারিখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ প্রতিযোগিতার সময়সূচী ঘোষণা করে।[4] ১০ দলকে দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে। গ্রুপ পর্বে প্রত্যেক দল একে-অপরের বিপক্ষে একবার করে মোকাবেলা করছে।[5] প্রত্যেক গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুই দল নক-আউট পর্বে অগ্রসর হবে।
গ্রুপ এ
নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
ব |
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডেন ফন নাইকার্ক (দক্ষিণ আফ্রিকা) টি২০আইয়ে ১,০০০তম রান করেন।[7]
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- শ্রীলঙ্কার পক্ষে হর্ষিতা মাধবীর টি২০আই অভিষেক ঘটে।
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে তৃষা ছেত্তি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ১,০০০ রান সংগ্রহ করেন।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ বি
নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ।
ব |
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পাকিস্তানের পক্ষে মুনিবা আলী'র টি২০আই অভিষেক ঘটে।
- ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্তাফানি টেলর টি২০আইয়ে ২,০০০তম রান সংগ্রহ করেন।[8]
- ওয়েস্ট ইন্ডিজের আনিসা মোহাম্মদ তার শততম টি২০আই উইকেট পান।[8]
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পাকিস্তানের ইনিংস চলাকালে ১৬শ ওভারে বৃষ্টি নামে। এ সময় দলটি ডি/এল পদ্ধতিতে ২ রানে এগিয়ে ছিল। পরবর্তীতে আর খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে শার্লত এডওয়ার্ডস ২,৫০০তম রানের মাইলফলক অতিক্রম করেন। এরফলে পুরুষ কিংবা মহিলাদের মধ্যে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এ গৌরব অর্জন করেন।[9]
নক-আউট পর্ব
প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষ দুই দল নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল খেলে।[10]
| সেমিফাইনাল | ফাইনাল | |||||||
| এ২ | অস্ট্রেলিয়া |
১৩২/৬ (২০ ওভার) | ||||||
| বি১ | ইংল্যান্ড |
১২৭/৭ (২০ ওভার) | ||||||
| এ২ | অস্ট্রেলিয়া |
১৪৮/৫ (২০ ওভার) | ||||||
| বি২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
১৪৯/২ (১৯.৩ ওভার) | ||||||
| এ১ | নিউজিল্যান্ড |
১৩৭/৮ (২০ ওভার) | ||||||
| বি২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
১৪৩/৬ (২০ ওভার) | ||||||
সেমি-ফাইনাল
ব |
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব |
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
ব |
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিসংখ্যান
সর্বাধিক রান
| খেলোয়াড় | দল | খেলা | ই. | রান | গড় | এসআর | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ | ৪ | ৬ |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| স্তাফানি টেলর | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৬ | ৬ | ২৪৬ | ৪১.০০ | ৯৩.১৮ | ৫৯ | ০ | ১ | ২১ | ১ |
| শার্লত এডওয়ার্ডস | ইংল্যান্ড |
৫ | ৫ | ২০২ | ৫০.৫০ | ১১৪.৭৭ | ৭৭* | ০ | ২ | ২৬ | 0 |
| মেগ ল্যানিং | অস্ট্রেলিয়া |
৬ | ৬ | ২০১ | ৫০.২৫ | ১১১.৬৬ | ৫৬* | ০ | ৩ | ২৮ | ০ |
| সুজি বেটস | নিউজিল্যান্ড |
৩ | ৩ | ১৪২ | ৪৭.৩৩ | ১১৬.৩৯ | ৮২ | ০ | ১ | ১২ | ৩ |
| এলিস ভিলানি | অস্ট্রেলিয়া |
৬ | ৬ | ১৭১ | ৩৪.২০ | ১১৭.১২ | ৫৩* | ০ | ২ | ২৮ | ০ |
| উৎস: ক্রিকইনফো[11] | |||||||||||
সর্বাধিক উইকেট
| খেলোয়াড় | দল | খেলা | ই. | উইকেট | গড় | ইকো. | ইনিংসে সেরা | এসআর | ৪-উইঃ | ৫-উইঃ |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| লেই কাস্পারেক | নিউজিল্যান্ড |
৫ | ৫ | ৯ | ১০.১১ | ৪.৯১ | ৩/১৩ | ১২.৩০ | ০ | ০ |
| সোফি ডিভাইন | নিউজিল্যান্ড |
৫ | ৫ | ৯ | ১০.৫৫ | ৫.৫৮ | ৪/২২ | ১১.৩০ | ১ | ০ |
| ডিন্দ্রা ডটিন | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৬ | ৬ | ৯ | ১৩.৫৫ | ৬.৪২ | ৩/১৬ | ১২.৬০ | ০ | ০ |
| স্তাফানি টেলর | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
৬ | ৬ | ৮ | ১৫.২৫ | ৬.৪২ | ৩/১৩ | ১৪.২০ | ০ | ০ |
| আনাম আমিন (), অ্যাফি ফ্লেচার (), হারমানপ্রীত কৌর (), সুন লুস (), মেগান শুট ( ) ও অ্যানিয়া শ্রাবসোল () - প্রত্যেকেই ৭ উইকেট পেয়েছেন। | ||||||||||
| সূত্র: ক্রিকইনফো[12] | ||||||||||
তথ্যসূত্র
- ICC committee proposes World Twenty20 expansion, 7 March, 2012, BBC Sport, retrieved: 16 February, 2014
- "Eden Gardens to host 2016 World T20 final"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫।
- "ICC Women's World Twenty20 Warm-up Matches"। ICC। ৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- "ICC World Twenty20 India Fixtures"। ICC। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- "NZL vs. IRE – averages" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬।
- "SA vs. AUS – averages" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬।
- "WIN vs. PAK – averages"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- "Edwards 77* takes England Women to semis"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৬।
- http://www.espncricinfo.com/icc-world-twenty20-2016/content/story/951215.html
- "Women's World T20, 2015/16 / Records / Most runs"। ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- "Women's World T20, 2015/16 / Records / Most wickets"। ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.