২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 2010 FIFA World Cup) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ঊনিশতম আসর। ফিফা বিশ্বকাপ হচ্ছে বিশ্বের প্রধান ফুটবল প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১১ জুন থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত। বিশ্বকাপের এই আসরটির আয়োজক দেশ হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৭ সালের আগস্ট মাস থেকে এই বিশ্বকাপের জন্য যোগ্য ৩২টি দল নির্বাচনের লক্ষ্যে ফিফার ছয়টি মহাদেশীয় কনফেডারশনগুলোতে বাছাইপর্ব শুরু হয়। এই বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য দেশের জাতীয় পুরুষ ফুটবল দলের মধ্যে ২০৪টি দল অংশ নেয়। জার্মানিতে ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপাধারী ইতালি এই বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই শুরু করে। এই বিশ্বকাপের সর্বশেষ ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের ৪ ডিসেম্বর, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ
South Africa 2010
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের আনুষ্ঠানিক লোগো
বিবরণ
স্বাগতিক দেশদক্ষিণ আফ্রিকা
তারিখ১১ জুন – ১১ জুলাই
দল৩২ (৬টি কনফেডারেশন থেকে)
মাঠ১০ (৯টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়ন স্পেন (১ম শিরোপা)
রানার-আপ নেদারল্যান্ডস
তৃতীয় স্থান জার্মানি
চতুর্থ স্থান উরুগুয়ে
পরিসংখ্যান
ম্যাচ৬৪
গোল সংখ্যা১৪৫ (ম্যাচ প্রতি ২.২৭টি)
দর্শক সংখ্যা৩১,৭৮,৮৫৬ (ম্যাচ প্রতি ৪৯,৬৭০ জন)
শীর্ষ গোলদাতা ডেভিড ভিয়া
থমাস মুলার
ওয়েসলি স্নাইডার
দিয়েগো ফোরলান (প্রত্যেকে ৫ গোল)[1]
সেরা খেলোয়াড় দিয়েগো ফোরলান
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী স্পেন দল

এবারই প্রথমবারের মতো আফ্রিকা মহাদেশের কোনো দেশে ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক দেশ নির্বাচনী অনুষ্ঠানে দক্ষিণ আফ্রিকা আয়োজক হতে ইচ্ছুক, আফ্রিকার দেশ মরোক্কোমিশরকে পরাজিত করে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফিফার কনফেডারেশন ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশন। এখন পর্যন্ত এই কনফেডারেশনের আওতায় কোনো বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়নি।

বিশ্বকাপের এই আসরের শিরোপাধারী দল হচ্ছে স্পেন। ফাইনালে ইউরো চ্যাম্পিয়ন ও ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা স্পেন তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে আসা নেদারল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ের খেলার শেষ দিকে স্পেন আন্দ্রেজ ইনিয়েস্তার জয়সূচক গোলে নেদারল্যান্ডসকে পরাজিত করে। সেই সাথে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় স্পেন। স্বাগতিক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা এবং গতবারের শিরোপাজয়ী দল ইতালি ও রানার্স-আপ ফ্রান্স গ্রুপ পর্বের গণ্ডি পেরোতে ব্যর্থ হয়। এছাড়াও ফুটবলের মহারথী দল ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ও জার্মানিও নকআউট পর্বেই বাদ পড়ে যায়। এই বিশ্বকাপের একমাত্র অপরাজিত দলটি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড যদিও তারা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল, কিন্তু গ্রুপ পর্বের কোনো খেলাতেই তারা পরাজিত হয়নি।

২০১০ সালের বিশ্বকাপেই প্রথমবারের মতো কোনো দেশ ইউরোপের বাইরে বিশ্বকাপ জয় করার গৌরব অর্জন করে। এছাড়াও এবারই প্রথমবারের মতো দুটো ইউরোপীয় দল ফাইনালে মুখোমুখি হয়, যারা এর আগে কখনো বিশ্বকাপে পরস্পরের মুখোমুখি হয়নি। বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে ফিফার মোট ২০৮টি সদস্য ফেডারেশনের মধ্যে ২০৪টি ফেডারেশন অংশ নেয়। এর মাধ্যমে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ, একই সাথে ২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাথে যৌথভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দেশের অংশগ্রহণকারী ক্রীড়া প্রতিযোগিতার স্বীকৃতি পায়।

চূড়ান্তপর্বে অংশগ্রহণকারী দল

অংশগ্রহণকারী দলের তালিকা

নিচের ৩২টি দল বিশ্বকাপ ২০১০ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয়।

পুরস্কারের অর্থ

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য ফিফা কর্তৃক বরাদ্দকৃত পুরস্কারের অর্থের সর্বমোট পরিমাণ হচ্ছে ৪২ কোটি মার্কিন ডলার (আঞ্চলিক ক্লাবগুলোতে প্রদেয় ৪ কোটি মার্কিন ডলার সহ)। অর্থের এই পরিমাণ ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের তুলনায় ৬০% বেশি।[2] প্রতিযোগিতা শুরুর আগে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দলের প্রত্যেককে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের প্রস্তুতির জন্য ১০ লক্ষ ডলার করে দেওয়া হয়। এছাড়া গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়া দলগুলো প্রত্যেকে পাবে ৮০ লক্ষ মার্কিন ডলার। পুরস্কারের সমুদয় অর্থ প্রদান করা হচ্ছে নিচের হিসাব অনুসারে:[2]

ভেন্যু

২০০৫ সালে আয়োজকরা বিশ্বকাপ খেলার জন্য প্রদেশ অনুযায়ী ১২টি ভেন্যুর নাম ঘোষণা করে। এগুলো হচ্ছে: ব্লুমফন্টেইন, কেপ টাউন, ডারবান, জোহানেসবার্গ (দুইটি ভেন্যু), কিংবার্লি, নেলসপ্রুইট, অর্কনে, পোলকওয়েন, পোর্ট এলিজাবেথ, প্রিটোরিয়া, এবং রুস্টেনবার্গ। এই ভেন্যুগুলো ফিফা কর্তৃক ২০০৬ সালের ১৭ মার্চ বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসেবে ঘোষণা করা হয়।[3]

জোহানেসবার্গ ডারবান কেপ টাউন জোহানেসবার্গ প্রিটোরিয়া
সকার সিটি মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম কেপ টাউন স্টেডিয়াম এলিস পার্ক স্টেডিয়াম লোফটাস ভার্সফেল্ড
ধারণক্ষমতা: ৯১,১৪১ ধারণক্ষমতা: ৭০,০০০ ধারণক্ষমতা: ৬৯,০৭০ ধারণক্ষমতা: ৬২,৫৬৭ ধারণক্ষমতা: ৫১,৭৬০
পোর্ট এলিজাবেথ ব্লুমফন্টেইন পোলকওয়েন রুস্টেনবার্গ নেলসপ্রুইট
নেলসন ম্যান্ডেলা বে ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম পিটার মোকাবা স্টেডিয়াম রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম বোমবেলা স্টেডিয়াম
ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৮,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৬,০০০ ধারণক্ষমতা: ৪৪,৫৩০ ধারণক্ষমতা: ৪৩,৫৮৯
  • ^১ ডারবান স্টেডিয়াম হিসেবে
  • ^২ গ্রিন পয়েন্ট স্টেডিয়াম হিসেবে


চূড়ান্ত ড্র

ফিফার বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটি কর্তৃক খেলার গ্রুপ নির্ধারণী চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালের ২ ডিসেম্বর। অক্টোবর ২০০৯ পর্যন্ত অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর ফিফা র‌্যাংকিং অনুসারে এই ড্র নির্ধারণ করা হয়। এই র‌্যাংকিং অনুসারে প্রথম সাতটি দল ও স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা লটারির প্রথম পাত্রে স্থান পায়। বাকি পাত্রগুলোকে ভৌগলিকভাবে নির্ধারিত কনফেডারেশন অনুসারে সাজানো হয়। এছাড়া একই গ্রুপে একই কনফেডারেশনের একাধিক দল যেনো না পড়ে তা নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু ইউরোপ বা উয়েফা কনফেডারেশন থেকে দুইটি দল একই গ্রুপে অংশ নেবার সুযোগ ছিলো, কারণ এই কনফেডারেশন থেকে সর্বোচ্চ ১৩টি দল বিশ্বকাপে অংশ গ্রহণ করে।[4]

১ম পাত্র (স্বাগতিক ও র‌্যাংকিংয়ের প্রথম সাত দল) ২য় পাত্র (এশিয়া, উত্তর/মধ্য আমেরিকা, এবং ক্যারিবীয় ও ওশেনিয়া) ৩য় পাত্র (আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা) ৪র্থ পাত্র (ইউরোপ)

 দক্ষিণ আফ্রিকা
 ব্রাজিল
 স্পেন
 নেদারল্যান্ডস
 ইতালি
 জার্মানি
 আর্জেন্টিনা
 ইংল্যান্ড

 অস্ট্রেলিয়া
 জাপান
 উত্তর কোরিয়া
 দক্ষিণ কোরিয়া
 হন্ডুরাস
 মেক্সিকো
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 নিউজিল্যান্ড

 আলজেরিয়া
 ক্যামেরুন
 কোত দিভোয়ার
 ঘানা
 নাইজেরিয়া
 চিলি
 প্যারাগুয়ে
 উরুগুয়ে

 ডেনমার্ক
 ফ্রান্স
 গ্রিস
 পর্তুগাল
 সার্বিয়া
 স্লোভাকিয়া
 স্লোভেনিয়া
  সুইজারল্যান্ড

চূড়ান্ত গ্রুপ
 
গ্রুপ এ গ্রুপ বি গ্রুপ সি গ্রুপ ডি
 দক্ষিণ আফ্রিকা  আর্জেন্টিনা  ইংল্যান্ড  জার্মানি
 মেক্সিকো  নাইজেরিয়া  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  অস্ট্রেলিয়া
 উরুগুয়ে  দক্ষিণ কোরিয়া  আলজেরিয়া  সার্বিয়া
 ফ্রান্স  গ্রিস  স্লোভেনিয়া  ঘানা
গ্রুপ ই গ্রুপ এফ গ্রুপ জি গ্রুপ এইচ
 নেদারল্যান্ডস  ইতালি  ব্রাজিল  স্পেন
 ডেনমার্ক  প্যারাগুয়ে  উত্তর কোরিয়া   সুইজারল্যান্ড
 জাপান  নিউজিল্যান্ড  কোত দিভোয়ার  হন্ডুরাস
 ক্যামেরুন  স্লোভাকিয়া  পর্তুগাল  চিলি

ম্যাচের বল

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ বল তৈরি করেছে জার্মান ক্রীড়া পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আডিডাস (Adidas), যে বলের নাম দেওয়া হয়েছে জাবুলানি, ইসিজুলু ভাষায় যার অর্থ "সকলের জন্য আনন্দ আনা"। ১১ সংখ্যাটি নতুন এই অত্যাধুনিক বলে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এতে ১১টি রঙ ব্যবহার করা হয়েছে, যার এক একটি খেলার মাঠের এক একজন খেলোয়াড় কে বোঝায়, আবার ১১টি রঙ দক্ষিণ আফ্রিকায় মোট ১১টি দাপ্তরিক ভাষাকেও বোঝায়।[5][6] স্বর্ণালী রঙের একটি বিশেষ বল জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় ব্যবহৃত হবে।

গ্রুপ পর্ব

গ্রুপ টেবিলের রংয়ের পরিচয়
যেসকল দেশ গ্রুপ পর্ব থেকে ১৬ দলের পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছে
যেসকল দেশের বিশ্বকাপ প্রথম পর্বেই শেষ হয়েছে

গ্রুপ এ

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 উরুগুয়ে +৪ নকআউট পর্বের উন্নীত
 মেক্সিকো +১
 দক্ষিণ আফ্রিকা (H)
 ফ্রান্স
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
(H) স্বাগতিক।
১১ জুন, ২০১০
দক্ষিণ আফ্রিকা  ১ – ১  মেক্সিকোসকার সিটি, জোহানেসবার্গ
উরুগুয়ে  ০ – ০  ফ্রান্সকেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
১৬ জুন, ২০১০
দক্ষিণ আফ্রিকা  ০ – ৩  উরুগুয়েলোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া
১৭ জুন, ২০১০
ফ্রান্স  ০ – ২  মেক্সিকোপিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে
২২ জুন, ২০১০
মেক্সিকো  ০ – ১  উরুগুয়েরয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
ফ্রান্স  ১ – ২  দক্ষিণ আফ্রিকাফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন

গ্রুপ বি

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 আর্জেন্টিনা +৬ নকআউট পর্বের উন্নীত
 দক্ষিণ কোরিয়া
 গ্রিস
 নাইজেরিয়া
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১২ জুন, ২০১০
দক্ষিণ কোরিয়া  ২ – ০  গ্রিসনেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ
আর্জেন্টিনা  ১ – ০  নাইজেরিয়াএলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
১৭ জুন, ২০১০
আর্জেন্টিনা  ৪ – ১  দক্ষিণ কোরিয়াসকার সিটি, জোহানেসবার্গ
গ্রিস  ২ – ১  নাইজেরিয়াফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন
২২ জুন, ২০১০
নাইজেরিয়া ২ – ২ দক্ষিণ কোরিয়ামোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
গ্রিস ০ – ১ আর্জেন্টিনাপিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে

গ্রুপ সি

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র +১ নকআউট পর্বের উন্নীত
 ইংল্যান্ড +১
 স্লোভেনিয়া
 আলজেরিয়া
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১২ জুন, ২০১০
ইংল্যান্ড  ১ – ১  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্ররয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
১৩ জুন, ২০১০
আলজেরিয়া  ০ – ১  স্লোভেনিয়াপিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে
১৮ জুন, ২০১০
স্লোভেনিয়া  ২ – ২  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রএলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
ইংল্যান্ড  ০ – ০  আলজেরিয়াকেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
২৩ জুন, ২০১০
স্লোভেনিয়া  ০ – ১  ইংল্যান্ডনেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ১ – ০  আলজেরিয়ালোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া

গ্রুপ ডি

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 জার্মানি +৪ নকআউট পর্বের উন্নীত
 ঘানা
 অস্ট্রেলিয়া
 সার্বিয়া
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১৩ জুন, ২০১০
সার্বিয়া  ০ – ১  ঘানালোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া
জার্মানি  ৪ – ০  অস্ট্রেলিয়ামোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
১৮ জুন, ২০১০
জার্মানি  ০ – ১  সার্বিয়ানেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ
১৯ জুন, ২০১০
ঘানা  ১ – ১  অস্ট্রেলিয়ারয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
২৩ জুন, ২০১০
ঘানা  ০ – ১  জার্মানিসকার সিটি, জোহানেসবার্গ
অস্ট্রেলিয়া  ২ – ১  সার্বিয়াম্‌বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট

গ্রুপ ই

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 নেদারল্যান্ডস +৪ নকআউট পর্বের উন্নীত
 জাপান +২
 ডেনমার্ক
 ক্যামেরুন
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১৪ জুন, ২০১০
নেদারল্যান্ডস  ২ – ০  ডেনমার্কসকার সিটি, জোহানেসবার্গ
জাপান  ১ – ০  ক্যামেরুনফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন
১৯ জুন, ২০১০
নেদারল্যান্ডস  ১ – ০  জাপানমোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
ক্যামেরুন  ১ – ২  ডেনমার্কলোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া
২৪ জুন, ২০১০
ডেনমার্ক  ১ – ৩  জাপানরয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
ক্যামেরুন  ১ – ২  নেদারল্যান্ডসকেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন

গ্রুপ এফ

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 প্যারাগুয়ে +২ নকআউট পর্বের উন্নীত
 স্লোভাকিয়া
 নিউজিল্যান্ড
 ইতালি
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১৪ জুন, ২০১০
ইতালি  ১ – ১  প্যারাগুয়েকেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
১৫ জুন, ২০১০
নিউজিল্যান্ড  ১ – ১  স্লোভাকিয়ারয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
২০ জুন, ২০১০
স্লোভাকিয়া  ০ – ২  প্যারাগুয়েফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন
ইতালি  ১ – ১  নিউজিল্যান্ডম্‌বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট
২৪ জুন, ২০১০
স্লোভাকিয়া  ৩ – ২  ইতালিএলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
প্যারাগুয়ে  ০ – ০  নিউজিল্যান্ডপিটার মোকাবা স্টেডিয়াম, পোলকওয়ানে

গ্রুপ জি

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 ব্রাজিল +৩ নকআউট পর্বের উন্নীত
 পর্তুগাল +৭
 কোত দিভোয়ার +১
 উত্তর কোরিয়া ১২ ১১
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১৫ জুন, ২০১০
কোত দিভোয়ার  ০ – ০  পর্তুগালনেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ
ব্রাজিল  ২ – ১  উত্তর কোরিয়াএলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
২০ জুন, ২০১০
ব্রাজিল  ৩ – ১  কোত দিভোয়ারসকার সিটি, জোহানেসবার্গ
২১ জুন, ২০১০
পর্তুগাল  ৭ – ০  উত্তর কোরিয়াকেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
২৫ জুন, ২০১০
পর্তুগাল  ০ – ০  ব্রাজিলমোসেস মাহবিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
উত্তর কোরিয়া  ০ – ৩  কোত দিভোয়ারম্‌বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট

গ্রুপ এইচ

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন
 স্পেন +২ নকআউট পর্বের উন্নীত
 চিলি +১
  সুইজারল্যান্ড
 হন্ডুরাস
উৎস: ফিফা
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: টাই-ভঙ্গের মানদণ্ড
১৬ জুন, ২০১০
হন্ডুরাস  ০ – ১  চিলিম্‌বোম্বেলা স্টেডিয়াম, নেলসপ্রুইট
স্পেন  ০ – ১   সুইজারল্যান্ডমোসেস মাহবিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
২১ জুন, ২০১০
চিলি  ১ – ০   সুইজারল্যান্ডনেলসন ম্যান্ডেলা বে স্টেডিয়াম, পোর্ট এলিজাবেথ
স্পেন  ২ – ০  হন্ডুরাসএলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
২৫ জুন, ২০১০
চিলি  ১ – ২  স্পেনলোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া
সুইজারল্যান্ড   ০ – ০  হন্ডুরাসফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন

নকআউট পর্ব

নকআউট পর্বে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় পর্ব, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমি ফাইনাল, ও ফাইনাল খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুইটি দল (চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ) নকআউট পর্বে ১৬ দলের পর্বে খেলবে। প্রতিটি খেলার মূল সময়ের শেষে গোল সংখ্যা সমান থাকলে পরবর্তীতে আরো ১৫ মিনিট করে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় খেলা হবে। অতিরিক্ত সময়ের পরেও গোল সংখ্যা সমান থাকলে পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নিধারিত হবে।

 
১৬ পর্বের পর্বকোয়ার্টার ফাইনালসেমি ফাইনালফাইনাল
 
              
 
২৬ জুন – পোর্ট এলিজাবেথ
 
 
 উরুগুয়ে
 
২ জুলাই – জোহানেসবার্গ
 
 দক্ষিণ কোরিয়া
 
 উরুগুয়ে১ (৪)
 
২৬ জুন – রুস্টেনবার্গ
 
 ঘানা১ (২)
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 
৬ জুলাই – কেপ টাউন
 
 ঘানা
 
 উরুগুয়ে
 
২৮ জুন – ডারবান
 
 নেদারল্যান্ডস
 
 নেদারল্যান্ডস
 
২ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ
 
 স্লোভাকিয়া
 
 নেদারল্যান্ডস
 
২৮ জুন – জোহানেসবার্গ
 
 ব্রাজিল
 
 ব্রাজিল
 
১১ জুলাই – জোহানেসবার্গ
 
 চিলি
 
 নেদারল্যান্ডস
 
২৭ জুন – জোহানেসবার্গ
 
 স্পেন
 
 আর্জেন্টিনা
 
৩ জুলাই – কেপ টাউন
 
 মেক্সিকো
 
 আর্জেন্টিনা
 
২৭ জুন – ব্লুমফন্টেইন
 
 জার্মানি
 
 জার্মানি
 
৭ জুলাই – ডারবান
 
 ইংল্যান্ড
 
 জার্মানি
 
২৯ জুন – প্রিটোরিয়া
 
 স্পেন তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
 
 প্যারাগুয়ে০ (৫)
 
৩ জুলাই – জোহানেসবার্গ১০ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ
 
 জাপান০ (৩)
 
 প্যারাগুয়ে উরুগুয়ে
 
২৯ জুন – কেপ টাউন
 
 স্পেন  জার্মানি
 
 স্পেন
 
 
 পর্তুগাল
 

১৬ দলের পর্ব

(সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)


উরুগুয়ে ২ – ১ দক্ষিণ কোরিয়া
সুয়ারেজ  ৮', ৮০' প্রতিবেদন লি সি-ইয়োং  ৬৮'
নেলসন ম্যান্ডেলা বে, পোর্ট এলিজাবেথ
দর্শক সংখ্যা: ৩০,৫৯৭
রেফারি: ভোল্ফগ্যাং স্টার্ক (জার্মানি)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১ – ২
(অতিরিক্ত সময়)
 ঘানা
ডনোভান  ৬২' (পে.) প্রতিবেদন বোয়াটেং  ৫'
জিয়ান  ৯৩'
রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রুস্টেনবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৩৪,৯৭৬
রেফারি: ভিক্টর কাসাই (হাঙ্গেরি)

জার্মানি ৪ – ১ ইংল্যান্ড
ক্লোজে  ২০'
পোদোলস্কি  ৩২'
মুলার  ৬৭', ৭০'
প্রতিবেদন আপসন  ৩৭'
ফ্রি স্টেট স্টেডিয়াম, ব্লুমফন্টেইন
দর্শক সংখ্যা: ৪০,৫১০
রেফারি: হোর্গে ল্যারিওন্ডা (উরুগুয়ে)

আর্জেন্টিনা ৩ – ১ মেক্সিকো
তেবেস  ২৬', ৫২'
হিগুয়েইন  ৩৩'
প্রতিবেদন হার্ন্দান্দেজ  ৭১'
সকার সিটি, জোহানেসবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৮৪,৩৭৭
রেফারি: রবার্তো রোজেত্তি (ইতালি)

নেদারল্যান্ডস ২ – ১ স্লোভাকিয়া
রোবেন  ১৮'
সেনেইজটার  ৮৪'
প্রতিবেদন ভিটেক  ৯০+৪' (পে.)
মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
দর্শক সংখ্যা: ৬১,৯৬২
রেফারি: আলবার্তো উন্দিয়ানো (স্পেন)

ব্রাজিল ৩ – ০ চিলি
হুয়ান  ৩৪'
ফ্যাবিয়ানো  ৩৮'
রবিনিয়ো  ৫৯'
প্রতিবেদন
এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৫৪,০৯৬
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)

প্যারাগুয়ে ০ – ০
(অতিরিক্ত সময়)
 জাপান
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
বেরেতা
ব্যারিওস
রিভেরোস
ভালদেজ
কারদোজা
৫ – ৩ এন্দো
হাসেবে
কোমানো
হোন্দা
লোফ্টাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়াম, প্রিটোরিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৩৬,৭৪২
রেফারি: ফ্র্যাংক ব্লিকারি (বেলজিয়াম)

স্পেন ১ – ০ পর্তুগাল
ভিয়া  ৬৩' প্রতিবেদন
কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৯৫৫
রেফারি: হেক্টর ব্যালদাসি (আর্জেন্টিনা)

কোয়ার্টার ফাইনাল

(সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)


নেদারল্যান্ডস ২ – ১ ব্রাজিল
স্নাইডার  ৫৩', ৬৮' প্রতিবেদন রবিনিয়ো  ১০'
নেলসন ম্যান্ডেলা বে, পোর্ট এলিজাবেথ
দর্শক সংখ্যা: ৪০,১৮৬
রেফারি: ইউচি নিশিমুরা (জাপান)

উরুগুয়ে ১ – ১
(অতিরিক্ত সময়)
 ঘানা
ফোরলান  ৫৫' প্রতিবেদন মুনতারি  ৪৫+২'
পেনাল্টি
ফোরলান
ভিক্টোরিনো
স্কটি
পেরেইরা
আবরেউ
৪ – ২ জিয়ান
আপিয়াহ
মেনসাহ
আদিয়াহ
সকার সিটি, জোহানেসবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৮৪,০১৭
রেফারি: ওলিগারিও বেনকেরেসা (পর্তুগাল)

আর্জেন্টিনা ০ – ৪ জার্মানি
প্রতিবেদন মুলার  ৩'
ক্লোজে  ৬৮', ৮৯'
ফ্রিডরিক  ৭৪'
কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
দর্শক সংখ্যা: ৬৪,১০০
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)

প্যারাগুয়ে ০ – ১ স্পেন
প্রতিবেদন ভিয়া  ৮৩'
এলিস পার্ক স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৫৫,৩৫৯
রেফারি: কার্লোস বাত্রেস (গুয়েতমালা)

সেমি ফাইনাল

(সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)


উরুগুয়ে ২ – ৩ নেদারল্যান্ডস
ফোরলান  ৪১'
ম্যাক্সি পেরেইরা  ৯০+২'
প্রতিবেদন ভ্যান ব্রনখোরস্ট  ১৮'
স্নাইডার  ৭০'
রোবেন  ৭৩'
কেপ টাউন স্টেডিয়াম, কেপ টাউন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৪৭৯
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান

জার্মানি ০ – ১ স্পেন
প্রতিবেদন পুইয়োল  ৭৩'
মোসেস মাবহিদা স্টেডিয়াম, ডারবান
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৯৬০
রেফারি: ভিক্টর কাসাই (হাঙ্গেরি)

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলা

(সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)

উরুগুয়ে ২ – ৩ জার্মানি
কাভানি  ২৮'
ফোরলান  ৫১'
প্রতিবেদন মুলার  ১৮'
ইয়নসেন  ৫৬'
খেদিরা  ৮২'
নেলসন ম্যান্ডেলা বে, পোর্ট এলিজাবেথ
দর্শক সংখ্যা: ৩৬,২৫৪
রেফারি: বেনিতো আর্চুন্দিয়া (মেক্সিকো)

ফাইনাল

(সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)

নেদারল্যান্ডস ০ – ১
(অতিরিক্ত সময়)
 স্পেন
প্রতিবেদন ইনিয়েস্তা  ১১৬'
সকার সিটি, জোহানেসবার্গ
দর্শক সংখ্যা: ৮৪,৪৯০
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)

সূচনা সঙ্গীত

১০ জুন, ২০১০ সালে সোয়েটোতে অনু্ষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিখ্যাত কলাম্বিয়ান পপ-সঙ্গীত শিল্পী শাকিরাফ্রেশলীগ্রাউন্ড ব্যান্ড দল নিয়ে ওয়াকা ওয়াকা গানটি পরিবেশন করেন। এছাড়াও, ১১ জুলাই, ২০১০ সালের চূড়ান্ত খেলার পূর্বেও ঐ একই গান পরিবেশন করেছিল শাকিরা ও তার দল।

তথ্যসূত্র

  1. "Golden Boot"FIFA। ১৫ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১০
  2. "FIFA Executive Committee holds historic meeting in Robben Island"। FIFA.com। ৩ ডিসেম্বর ২০০৯। ৭ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১০
  3. "locations 2010 in Google Earth"। ২ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০০৭
  4. "2010 FIFA World Cup South Africa Final Draw Procedure" (পিডিএফ)FIFA। ২০০৯। ২৫ জুন ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯
  5. Meet Jabulani: 2010 World Cup Match Ball, The New York Times, 4 December 2009. Retrieved 4 December 2009.
  6. "2010 World Cup Jabulani Adidas ball"। ৭ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০০৯

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.