২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ নকআউট পর্ব

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের নকআউট পর্ব হচ্ছে গ্রুপ পর্বের পর বিশ্বকাপের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ পর্ব। এই পর্যায়ের খেলাগুলি ২৮শে জুন থেকে ১৬ দলের পর্ব হিসেবে শুরু হবে এবং ১৩ জুলাই ফাইনালের মাধ্যমে শেষ হবে যা এস্তাদিও দো মারাকানায়, রিউ দি জানেইরুতে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি গ্রুপ হতে ২টি দল (সর্বমোট ১৬) নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হবে এবং সিঙ্গেল এলিমিনেশন পদ্ধতিতে টুর্নামেন্টটি সম্পন্ন হবে।

নকআউট পর্বে যদি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ না হয়, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও খেলা শেষ না হয়, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।[1]

নিম্নোক্ত সকল সময় ব্রাজিলের স্থানীয় সময় অনুসারে (ইউটিসি-৩:০০)।

উত্তীর্ণ দলসমূহ

গ্রুপ বিজয়ী রানার-আপ
 ব্রাজিল  মেক্সিকো
বি  নেদারল্যান্ডস  চিলি
সি  কলম্বিয়া  গ্রিস
ডি  কোস্টা রিকা  উরুগুয়ে
 ফ্রান্স   সুইজারল্যান্ড
এফ  আর্জেন্টিনা  নাইজেরিয়া
জি  জার্মানি  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
এইচ  বেলজিয়াম  আলজেরিয়া

বন্ধনী

 
১৬ দলের পর্ব
কোয়ার্টার-ফাইনালসেমি-ফাইনালফাইনাল
 
              
 
২৮ জুন – বেলু ওরিজোঁতি
 
 
 ব্রাজিল (পে.) ১ (৩)
 
৪ জুলাই – ফর্তালিজা
 
 চিলি ১ (২)
 
 ব্রাজিল
 
২৮ জুন – রিউ দি জানেইরু
 
 কলম্বিয়া
 
 কলম্বিয়া
 
৮ জুলাইবেলু ওরিজোঁতি
 
 উরুগুয়ে
 
 ব্রাজিল
 
৩০ জুন – ব্রাসিলিয়া
 
 জার্মানি
 
 ফ্রান্স
 
৪ জুলাই – রিউ দি জানেইরু
 
 নাইজেরিয়া
 
 ফ্রান্স
 
৩০ জুন – পোর্তু আলেগ্রে
 
 জার্মানি
 
 জার্মানি (অ.স.প.)
 
১৩ জুলাইরিউ দি জানেইরু
 
 আলজেরিয়া
 
 জার্মানি (অ.স.প.)
 
২৯ জুন – ফর্তালিজা
 
 আর্জেন্টিনা
 
 নেদারল্যান্ডস
 
৫ জুলাই – সালভাদোর
 
 মেক্সিকো
 
 নেদারল্যান্ডস (পে.) ০ (৪)
 
২৯ জুন – রেসিফি
 
 কোস্টা রিকা ০ (৩)
 
 কোস্টা রিকা (পে.) ১ (৫)
 
৯ জুলাই – সাও পাওলো
 
 গ্রিস ১ (৩)
 
 নেদারল্যান্ডস ০ (২)
 
১ জুলাই – সাও পাওলো
 
 আর্জেন্টিনা (পে.) ০ (৪) তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
 
 আর্জেন্টিনা (অ.স.প.)
 
৫ জুলাই – ব্রাসিলিয়া ১২ জুলাই – ব্রাসিলিয়া
 
  সুইজারল্যান্ড
 
 আর্জেন্টিনা  ব্রাজিল
 
১ জুলাই – সালভাদোর
 
 বেলজিয়াম  নেদারল্যান্ডস
 
 বেলজিয়াম (অ.স.প.)
 
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 

১৬ দলের পর্ব

ব্রাজিল বনাম চিলি

দল দুইটি এর আগে ৬৮টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছে।[2] এর মধ্যে তিনবার ফিফা বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে, যার সবকয়টি জিতেছে ব্রাজিল (১৯৬২, সেমি-ফাইনাল: ৪–২; ১৯৯৮, ১৬ দলের পর্ব: ৪–১; ২০১০, ১৬ দলের পর্বে: ৩–০)।

খেলার প্রথম গোলটি আসে ব্রাজিলের পক্ষে। কর্নার কিক থেকে বল থিয়াগো সিলভার মাথায় স্পর্শ করে দাভিদ লুইজের পায়ে লেগে গোলপোস্টে ঢুকে যায়। তবে রিপ্লেতে দেখা যায় যে বল লুইজের পায়ে লাগার আগে সম্ভবত চিলিয় ডিফেন্ডার গঞ্জালো হারার মাথায় স্পর্শ করেছিল।[3] এরপর আলেক্সিস সানচেজের গোলে সমতায় ফিরে চিলি। দ্বিতীয়ার্ধে কিছু বিতর্কিত ঘটনা ঘটে। হাকের একটি গোল বাতিল করে দেন রেফারি হাওয়ার্ড ওয়েব। রেফারির সিদ্ধান্ত ছিল গোল করার পূর্বে বলটিকে নিচে নামানোর জন্য হাক তার নিজের হাত ব্যবহার করেছেন এবং এজন্য তাকে হলুদ কার্ডও দেখান রেফারি।[4] এরপর উভয় দলই কিছু সুযোগ সৃষ্টি করলেও সেগুলো সফল হয়নি। হাকের একটি শট রুখে দেন ক্লাউদিও ব্রাভো। এছাড়া, খেলার একদম শেষ দিকে মাউরিসিও পিনিয়ার শট ক্রসবারে গিয়ে লাগে। অবশ্য তিনি পেনাল্টি শুটআউটের সময়ও অসফল ছিলেন। পেনাল্টি শুটআউটের চতুর্থ শটের পর স্কোরে সমতা ছিল, এবং পঞ্চম শটে নেইমার গোল করায়, চিলিরও গোল করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, কিন্তু হারার শটটি অসফল হয়।[5]

ব্রাজিল ১–১ চিলি
দাভিদ লুইজ গোল ১৮' প্রতিবেদন সানচেজ গোল ৩২'
পেনাল্টি
দাভিদ লুইজ পেনাল্টিতে গোল করেছেন
উইলিয়ান পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
মার্সেলো পেনাল্টিতে গোল করেছেন
হাক পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে
নেইমার পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৩–২ পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে পিনিয়া
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে সানচেজ
পেনাল্টিতে গোল করেছেন আরানগুইজ
পেনাল্টিতে গোল করেছেন দিয়াজ
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে হারা
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,৭১৪
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)
ব্রাজিল
চিলি
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যাদানি আলভেসহলুদ কার্ড ১০৫+১'
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
ডি.মিফের্নান্দিনিয়ো৭২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭২'
ডি.মি১৭লুইজ গুস্তাভোহলুদ কার্ড ৫৫'
রা.উহাকহলুদ কার্ড ৫৫'
অ্যা.মি১১অস্কার১০৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৬'
লে.উ১০নেইমার
সে.ফফ্রেড৬৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৪'
বদলি:
২১জোহলুদ কার্ড ৯৩'৬৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৪'
১৬রামিরেস৭২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭২'
১৯উইলিয়ান১০৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৬'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোক্লাউদিও ব্রাভো ()
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো সিলবাহলুদ কার্ড ৪০'
সে.ব্যা১৭গারি মেদেল১০৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৮'
সে.ব্যা১৮গোঞ্জালো হারা
রা.উ.ব্যামাউরিসিও ইসলা
লে.উ.ব্যাইউহেনিও মেনাহলুদ কার্ড ১৭'
সে.মি২০চার্লেস আরানগুইজ
সে.মি২১মার্সেলো দিয়াজ
অ্যা.মিআর্তুরো বিদাল৮৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৭'
সে.ফআলেক্সিস সানচেজ
সে.ফ১১এদুয়ার্দো বার্গাস৫৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৭'
বদলি:
১৬ফেলিপে গুতিয়েরেজ৫৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৭'
মাউরিসিও পিনিয়াহলুদ কার্ড ১০২'৮৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৭'
১৩হোসে রোহাস১০৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৮'
ম্যানেজার:
আর্জেন্টিনা হোর্হে সাম্পাওলি

ম্যাচসেরা:
হুলিও সিজার (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
মাইক মুলারকি (ইংল্যান্ড)
ড্যারেন কান (ইংল্যান্ড)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ফেলিক্স ব্রাইচ (জার্মানি)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মার্ক বশ (জার্মানি)

কলম্বিয়া বনাম উরুগুয়ে

দুটি এর আগে ৩৮ বার মুখোমুখি হয়েছে,[6] যার মধ্যে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ রয়েছে, যেটিতে উরুগুয়ে ২-১ জয়ী হয়। ম্যাচের ২৮ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে আবেল আগিলারের হেড বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায় শর্ট করে প্রথম গোল করেন জেমস রদ্রিগেজ।[7] ৫০তম মিনিটে আবারো জেমস রদ্রিগেজ গোল করে কলম্বিয়াকে ২-০তে এগিয়ে নেই। ম্যাচের পরবর্তী সময়ে কোন দলই আর গোল করতে পারেন নি। ইতালির বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে জর্জো কেল্লিনিকে কামড় দিয়ে লুইস সুয়ারেজ এই ম্যাচের আগে ফিফা কর্তৃক টুর্নামেন্টে নিষিদ্ধ হন।[8]

খেলায় কলম্বিয়া ২–০ গোলে জয় লাভ করে। দুইটি গোলই করেন হামেস রদ্রিগেস, প্রথমটি প্রায় একক নৈপুণ্যে এবং দ্বিতীয়টি দলীয়ভাবে। এই জয়ের মাধ্যমে কলম্বিয়া তাদের ইতিহাসে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে খেলার সুযোগ পায়।

কলম্বিয়া ২–০ উরুগুয়ে
রদ্রিগেস গোল ২৮', ৫০' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৮০৪
রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস)
কলম্বিয়া
উরুগুয়ে
গোদাবিদ অস্পিনা
রা.ব্যা১৮হুয়ান কামিলো জুনিউগা
সে.ব্যাক্রিস্তিয়ান জাপাতা
সে.ব্যামারিও ইয়েপেস ()
লে.ব্যাপাবলো আর্মেরোহলুদ কার্ড ৭৮'
রা.মি১১হুয়ান কুয়াদ্রাদো৮১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮১'
সে.মিআবেল আগিলার
সে.মিকার্লোস সানচেজ
লে.মি১০হামেস রদ্রিগেস৮৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৫'
সে.ফতেওফিলো গুতিয়েরেজ৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
সে.ফ২১ইয়াকসন মার্তিনেজ
বদলি:
১৫আলেক্সান্দের মেহিয়া৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
১৩ফ্রেদি গুয়ারিন৮১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮১'
১৯আর্দ্রিয়ান রামোস৮৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৫'
 
ম্যানেজার:
আর্জেন্টিনা হোসে পেকেরমান
গোফের্নান্দো মুসলেরা
রা.ব্যা২২মার্তিন কাসেরেস
সে.ব্যা১৩হোসে মারিয়া হিমেনেসহলুদ কার্ড ৫৫'
সে.ব্যাদিয়েগো গদিন ()
লে.ব্যাআলবারো পেরেইরা৫৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৩'
রা.মি১৬মাক্সি পেরেইরা
সে.মি২০আলবারো গোঞ্জালেস৬৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৭'
সে.মি১৭এহিদিও আরেবালো রিওস
লে.মিক্রিস্তিয়ান রোদ্রিগেস
সে.স্ট্রা২১এদিনসন কাভানি
সে.ফ১০দিয়েগো ফরলান৫৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৩'
বদলি:
১১ক্রিস্তিয়ান স্তুয়ানি৫৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৩'
১৮গাস্তোন রামিরেস৫৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৩'
আবেল এর্নান্দেস৬৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৭'
দিয়েগো লুগানোহলুদ কার্ড ৭৭'
ম্যানেজার:
অস্কার তাবারেজ

ম্যাচসেরা:
হামেস রদ্রিগেস (কলম্বিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
সান্দের ফন রুকেল (নেদারল্যান্ডস)
এরবিন জেইনস্ত্রা (নেদারল্যান্ডস)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

নেদারল্যান্ডস বনাম মেক্সিকো

দল দুইটি এর আগে ছয়টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছে,[9] যার মধ্যে ১৯৯৮ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যা ২-২ গোলে ড্র হয়েছিল। একাধিক হলুদ কার্ড দেখার কারণে এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন মেক্সিকোর মিডফিল্ডার হোসে হুয়ান ভাসকেস। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম দিকেই জিওভানি দস সান্তোসের গোলে এগিয়ে যায় মেক্সিকো। পেনাল্টি অঞ্চলের বাহিরে থেকে বাম পায়ের ভলিতে গোল করেন তিনি। ৮৮ মিনিটের আগ পর্যন্ত খেলার নিয়ন্ত্রণ ছিল মেক্সিকোর অধীনে, কিন্তু এরপর ওয়েসলি স্নাইডারের গোলে সমতায় ফিরে নেদারল্যান্ডস। ইনজুরি সময়ের একদম শেষ মুহূর্তে, নেদারল্যান্ডসের আরিয়েন রোবেন একটি বিতর্কিত পেনাল্টি আদায় করেন। এই পেনাল্টি থেকেই নেদারল্যান্ডসের পক্ষে জয়সূচক গোল করেন ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার[10]

নেদারল্যান্ডস ২–১ মেক্সিকো
স্নাইডার গোল ৮৮'
হুন্তেলার গোল ৯০+৪' (পে.)
প্রতিবেদন দস সান্তোস গোল ৪৮'
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,৮১৭
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)
নেদারল্যান্ডস
মেক্সিকো
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন
রা.ব্যা১২পল ফেরহায়েঘ৫৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৬'
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
লে.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মি১৫ডির্ক কুইট
সে.মিনিগেল দে ইয়ং৯ম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন '
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
অ্যা.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেন
সে.ফরবিন ফন পার্সি ()৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
বদলি:
ব্রুনো মার্টিনস ইন্দি৯ম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন '
২১মেমফিস দেপি৫৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৬'
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গো১৩গিয়ের্মো ওচোয়া
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো হাভিয়ের রদ্রিগেস
সে.ব্যারাফায়েল মার্কেস ()হলুদ কার্ড ৯০+২'
সে.ব্যা১৫এক্তর মরেনো৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
রা.উ.ব্যা২২পল আগিলারহলুদ কার্ড ৬৯'
লে.উ.ব্যামিগেল লাইউন
সে.মিএক্তর এরেরা
সে.মিকার্লোস সালসিদো
সে.মি১৮আন্দ্রেস গুয়ারদাদোহলুদ কার্ড ৯০+৩'
সে.ফ১০জিওভানি দস সান্তোস৬১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬১'
সে.ফ১৯অরিবে পেরাল্তা৭৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৫'
বদলি:
দিয়েগো রেয়েস৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
২০হাভিয়ের আকিনো৬১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬১'
১৪হাভিয়ের হার্নান্দেস৭৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৫'
ম্যানেজার:
মিগেল এরেরা

ম্যাচসেরা:
গিয়ের্মো ওচোয়া (মেক্সিকো)

সহকারী রেফারিগণ:
বের্তিনো মিরান্দা (পর্তুগাল)
তিয়াগো ত্রিগো (পর্তুগাল)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
কার্লোস বেরা (ইকুয়েডর)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
বাইরন রোমেরো (ইকুয়েডর)

কোস্টা রিকা বনাম গ্রিস

কোস্টা রিকা ১–১ (অ.স.প.) গ্রিস
রুইস গোল ৫২' প্রতিবেদন পাপাস্তাথোপুলোস গোল ৯০+১'
পেনাল্টি
বোর্হেস পেনাল্টিতে গোল করেছেন
রুইস পেনাল্টিতে গোল করেছেন
গোঞ্জালেজ পেনাল্টিতে গোল করেছেন
কাম্পবেল পেনাল্টিতে গোল করেছেন
উমানিয়া পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৫–৩ পেনাল্টিতে গোল করেছেন মিত্রগ্লু
পেনাল্টিতে গোল করেছেন ক্রিস্তোদুলোপুলোস
পেনাল্টিতে গোল করেছেন হোলেবাস
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে গেকাস
ইতাইপাভা অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২৪২
রেফারি: বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)
কোস্টা রিকা
গ্রিস
গোকেইলর নাবাসহলুদ কার্ড ৯০'
সে.ব্যাঅস্কার দুয়ার্তে
সে.ব্যাহিয়ানকার্লো গোঞ্জালেজ
সে.ব্যামাইকেল উমানিয়া
রা.উ.ব্যা১৬ক্রিস্তিয়ান গাম্বোয়া৭৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৭'
লে.উ.ব্যা১৫হুনিয়র দিয়াস
সে.মিসেলসো বোর্হেস
সে.মি১৭ইয়েলৎসিন তেহেদাহলুদ কার্ড ৪৮'৬৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৬'
রা.উ১০ব্রায়ান রুইজ ()হলুদ কার্ড ৭০'
লে.উক্রিস্তিয়ান বোলানিয়োস৮৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৩'
সে.ফজোয়েল কাম্পবেল
বদলি:
২২হোসে মিগুয়েল কুবেরো৬৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৬'
জনি আকোস্তা৭৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৭'
১৪রান্দায় ব্রেনেস৮৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৩'
১৩এস্তেবান গ্রানাদোসহলুদ কার্ড ৫৭'[দ্রষ্টব্য 1]
ম্যানেজার:
কলম্বিয়া হোর্হে লুইস পিন্তো
গোওরেস্তিস কার্নেজিস
রা.ব্যা১৫ভাসিলিস তোরোসিদিস
সে.ব্যাকোস্তাস মানোলাসহলুদ কার্ড ৭২'
সে.ব্যা১৯সক্রাতিস পাপাস্তাথোপুলোস
লে.ব্যা২০হোসে হোলেবাস
ডি.মি১০গিওরগোস কারাগুনিস ()
সে.মিগিয়ানিস মানিয়াতিস৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
সে.মি২২আন্দ্রেয়াস সামারিসহলুদ কার্ড ৩৬'৫৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৮'
রা.উ১৪দিমিত্রিস সাল্পিনগিদিস৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
লে.উ১৬লাজারস ক্রিস্তোদুলোপুলোস
সে.ফগিওরগিওস সামারাস
বদলি:
কন্সতান্তিনোস মিত্রগ্লু৫৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৮'
১৭থিওফানিস গেকাস৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
২১কোস্তাস কাৎসুরানিস৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ম্যানেজার:
পর্তুগাল ফের্নান্দো সান্তোসলাল কার্ড

ম্যাচসেরা:
কেইলর নাবাস (কোস্টা রিকা)

সহকারী রেফারিগণ:
ম্যাথিউ ক্রিম (অস্ট্রেলিয়া)
হাকান আনাজ (অস্ট্রেলিয়া)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নাবাফ শুকরাল্লা (বাহরাইন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ইয়াসের তুলেফাত (বাহরাইন)

নোট

  1. খেলেন নি, বেঞ্চ থেকে একটি হলুদ কার্ড পেয়েছেন।

ফ্রান্স বনাম নাইজেরিয়া

ফ্রান্স ২–০ নাইজেরিয়া
পগবা গোল ৭৯'
ইয়োবো গোল ৯০+২' (আ.গো.)
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৭,৮৮২
রেফারি: মার্ক গাইগার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
ফ্রান্স
নাইজেরিয়া
গোইউগো লহিস ()
রা.ব্যাম্যাথিউ দেবুশি
সে.ব্যারাফায়েল ভারান
সে.ব্যা২১লরুন্ত কসচিলনি
লে.ব্যাপ্যাট্রিস এভরা
ডি.মিইয়হাঁ ক্যাবে
সে.মি১৯পল পগবা
সে.মি১৪ব্লেইস মাতুদিহলুদ কার্ড ৫৪'
রা.উম্যাথিউ ভালবুয়েনা৯০+৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+৪'
লে.উ১০করিম বেনজেমা
সে.ফওলিভিয়ের জিহু৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
বদলি:
১১আন্টন গ্রিজমান৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
১৮মুসা সিসকো৯০+৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+৪'
ম্যানেজার:
দিদিয়ের দেশাম্পস্‌
গোভিনসেন্ট এনিমা
রা.ব্যাএফে আমব্রোস
সে.ব্যাজোসেফ ইয়োবো ()
সে.ব্যা১৩জুয়ন অশানিওয়া
লে.ব্যা২২কেনেথ ওমেরু
রা.মিআহমেদ মুসা
সে.মি১৭ওজেনি ওনাজি৫৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৯'
সে.মি১০জন ওবি মাইকেল
লে.মি১১ভিক্টর মোসেস৮৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৯'
সে.স্ট্রাপিটার অডেমউইঞ্জি
সে.ফএমানুয়েল এমেনিকে
বদলি:
রুবেন গ্যাব্রিয়েল৫৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৯'
১৯উচে নুফর৮৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৯'
ম্যানেজার:
স্টিফেন কেশি

ম্যাচসেরা:
পল পগবা (ফ্রান্স)

সহকারী রেফারিগণ:
মার্ক হার্ড (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
জো ফ্লেচার (কানাডা)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
আলিরেজা ফাঘানি (ইরান)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
হাসান কামরানিফার (ইরান)

জার্মানি বনাম আলজেরিয়া

দল দুইটি এর আগে দুইটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল,[11] যার মধ্যে ১৯৮২ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যেখানে আলজেরিয়া ২-১ গোলে জয় লাভ করে।

৯০ মিনিট গোলশূন্য থাকার পর, অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয় মিনিটেই টমাস মুলারের ক্রস থেকে গোল করে জার্মানিকে এগিয়ে নিয়ে যান আন্দ্রে শুর্লে। ১২০ মিনিটে শুর্লের শট আলজেরিয়ার গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিলে ফিরতি শটে গোল করেন মেসুত ওজিল। ১ মিনিটের মধ্যেই আলজেরিয়া একটি গোল শোধ করেন, সুফিয়ান ফাইঘুলির ক্রস থেকে গোল করেন বদলি খেলোয়াড় আব্দ আলমুমিন জাবু[12]

জার্মানি কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়, যেখানে তারা ফ্রান্সের মুখোমুখি হয়, এর মাধ্যমে তারা ১৯৫৪ বিশ্বকাপের পর থেকে প্রতিটি বিশ্বকাপের শেষ আটে পৌছানোর ধারা অব্যহত রাখে।[13] জাবুর গোলটি ছিল খেলার ১২০ মিনিট ৫১ সেকেন্ডে, যা বিশ্বকাপের ইতিহাসে কোন খেলার সবচেয়ে দেরীতে হওয়া গোল, আগের রেকর্ডটি ছিল আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরোর, ২০০৬ বিশ্বকাপে জার্মানির বিপক্ষে খেলার ১২০ মিনিট ৩২ সেকেন্ডে তিনি গোলটি করেন।[14]

জার্মানি ২–১ (অ.স.প.) আলজেরিয়া
শুর্লে গোল ৯২'
ওজিল গোল ১২০'
প্রতিবেদন জাবু গোল ১২০+১'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪৩,০৬৩
রেফারি: সান্দো হিসি (ব্রাজিল)
জার্মানি
আলজেরিয়া
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা২১শকর্ডান মুস্তাফি৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
সে.ব্যা১৭পের মের্টেজাকার
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
ডি.মি১৬ফিলিপ লাম ()হলুদ কার্ড ১০৭'
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার১০৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৯'
সে.মি১৮টনি ক্রুস
রা.উমেসুত ওজিল
লে.উ১৯মারিও গোটজে৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.ফ১৩টমাস মুলার
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
সামি খেদিরা৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
২৩ক্রিস্টফ ক্রামা১০৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৯'
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু
গো২৩রাইস মাবুলাহইয়া
সে.ব্যা২২মাহদি মুস্তাফা
সে.ব্যাসাইদ বিলকালাম
সে.ব্যারাফিক হালিশ ()হলুদ কার্ড ৪২'৯৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৭'
রা.উ.ব্যা২০আইসি মানাদিয়া
লে.উ.ব্যাফাউজি গুলাম
ডি.মিমাদহি লিহাসন
রা.মি১৯সাফিয়ার তাইদার৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
সে.মি১০সুফিয়ান ফাইঘুলি
লে.মি১৩ইসলাম সুলাইমানি
সে.ফ১৫আল আরাবি হিলাল সুদানি১০০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০০'
বদলি:
১১ইয়াসিন ইব্রাহিমি৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
মাজিদ বুঘরা৯৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৭'
১৮আব্দ আলমুমিন জাবু১০০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০০'
ম্যানেজার:
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা ভাহিদ হালিলহদ্‌হিচ

ম্যাচসেরা:
রাইস মাবুলাহইয়া (আলজেরিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
এমারসন দে কারভালো (ব্রাজিল)
মার্সেলো ভন গাসে (ব্রাজিল)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ওয়াল্তের লোপেজ (গুয়াতেমালা)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
লেওনেল লেয়াল (কোস্টা রিকা)

আর্জেন্টিনা বনাম সুইজারল্যান্ড

 আর্জেন্টিনা১–০ (অ.স.প.)  সুইজারল্যান্ড
দি মারিয়া গোল ১১৮' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৩,২৫৫
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
আর্জেন্টিনা
সুইজারল্যান্ড
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৭ফেদেরিকো ফের্নান্দেজ
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাইহলুদ কার্ড ১২০+৪'
লে.ব্যা১৬মার্কোস রোহোহলুদ কার্ড ৯০'১০৫+১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৫+১'
সে.মিফের্নান্দো গাহো১০৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৬'
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মিআনহেল দি মারিয়াহলুদ কার্ড ১২০'
অ্যা.মি১০লিওনেল মেসি ()
সে.স্ট্রা২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন
বদলি:
১৮রদ্রিগো পালাসিও৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
২৩হোসে মারিয়া বাসান্তা১০৫+১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৫+১'
লুকাস বিগলিয়া১০৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৬'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গোডিয়েগো বেনালিও
রা.ব্যাস্টেফান লিচ্‌টস্টাইনার
সে.ব্যা২০ইয়োহান জউরু
সে.ব্যা২২ফাবিয়ান শেয়ার
লে.ব্যা১৩রিকার্দো রদ্রিগেস
সে.মি১১ভালোন বেহরামি
সে.মিগোখান ইনলার ()
রা.উ২৩জারদান শাকিরি
অ্যা.মি১০গ্রানিত ঝাকাহলুদ কার্ড ৩৬'৬৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৬'
লে.উ১৮আদমির মেহমেদি১১৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১১৩'
সে.ফ১৯ইয়োসিপ ড্রমিক৮২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮২'
বদলি:
১৬গেলসন ফের্নান্দেসহলুদ কার্ড ৭৩'৬৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৬'
হারিস সেফেরোভিচ৮২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮২'
১৫ব্লারিম ডিমেইলি১১৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১১৩'
ম্যানেজার:
জার্মানি ওটমার হিট্‌জফেল্জ

ম্যাচসেরা:
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)
দানিয়েল ওয়ার্নমার্ক (সুইডেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

বেলজিয়াম বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

বেলজিয়াম 2–1 (অ.স.প.) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
De Bruyne গোল ৯৩'
Lukaku গোল ১০৫'
Report Green গোল ১০৭'
Arena Fonte Nova, Salvador
দর্শক সংখ্যা: 51,227
রেফারি: Djamel Haimoudi (Algeria)
Belgium
United States
GKথিবো কোর্তোয়া
RBটবি অল্ডারওয়েরেল্ড
CB15Daniel Van Buyten
CB4Vincent Kompany ()হলুদ কার্ড ৪২'
LBইয়ান ভেরটোঙ্গেন
CMআক্সেল ভিটসেল
CM8Marouane Fellaini
RW১৪ড্রিস মের্টেনস৬০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬০'
AM7Kevin De Bruyne
LW10ইদেন অ্যাজার্দ১১১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১১১'
CF17Divock Origi৯১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯১'
বদলি:
MF11Kevin Mirallas৬০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬০'
FW9Romelu Lukaku৯১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯১'
MF22Nacer Chadli১১১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১১১'
ম্যানেজার:
Marc Wilmots
GK1Tim Howard
RB20Fabian Johnson৩২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৩২'
CB3Omar Gonzalez
CB5Matt Besler
LB7DaMarcus Beasley
RM19Geoff Cameronহলুদ কার্ড ১৮'
CM13Jermaine Jones
LM4Michael Bradley
RW23Alejandro Bedoya১০৫+২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৫+২'
LW11Graham Zusi৭২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭২'
CF8Clint Dempsey ()
বদলি:
DF2DeAndre Yedlin৩২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৩২'
FW18Chris Wondolowski৭২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭২'
MF16Julian Green১০৫+২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৫+২'
ম্যানেজার:
জার্মানি Jürgen Klinsmann

ম্যাচসেরা:
Tim Howard (United States)

সহকারী রেফারিগণ:
Rédouane Achik (Morocco)
Abdelhak Etchiali (Algeria)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
Norbert Hauata (Tahiti)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
Aden Range (Kenya)

কোয়ার্টার-ফাইনাল

ফ্রান্স বনাম জার্মানি

দল দুইটি এর আগে ২৫টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে তিনবার ফিফা বিশ্বকাপে (১৯৫৮, তৃতীয় স্থান নির্ধারণী: ফ্রান্স ৬–৩ পশ্চিম জার্মানি; ১৯৮২ সেমি-ফাইনাল: ফ্রান্স ৩–৩ (অ.স.প) পশ্চিম জার্মানি, পেনাল্টি শুটআউটে ৫–৪ ব্যবধানে জিতে পশ্চিম জার্মানি; ১৯৮৬, সেমি-ফাইনাল: ফ্রান্স ০–২ পশ্চিম জার্মানি)।

ফ্রান্স ০-১ জার্মানি
প্রতিবেদন হুমেলস গোল ১৩'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,২৪০
রেফারি: নেস্তর পিতানা (আর্জেন্টিনা)
ফ্রান্স
জার্মানি
গোইউগো লহিস ()
রা.ব্যাম্যাথিউ দেবুশি
সে.ব্যারাফায়েল ভারান
সে.ব্যামামাদু সাখো৭২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭২'
লে.ব্যাপ্যাট্রিস এভরা
রা.মি১৯পল পগবা
সে.মিইয়হাঁ ক্যাবে৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
লে.মি১৪ব্লেইস মাতুদি
রা.ফম্যাথিউ ভালবুয়েনা৮৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৪'
সে.ফ১০করিম বেনজেমা
লে.ফ১১আন্টন গ্রিজমান
বদলি:
২১লরুন্ত কসচিলনি৭২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭২'
২০লোইক রেমি৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
ওলিভিয়ের জিহু৮৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৪'
ম্যানেজার:
দিদিয়ের দেশাম্পস্‌
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগারহলুদ কার্ড ৮০'
সে.মিসামি খেদিরাহলুদ কার্ড ৫৪'
অ্যা.মি১৩থমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস৯০+৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+৩'
অ্যা.মিমেসুত ওজিল৮৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৩'
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
১৯মারিও গোটজে৮৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৩'
২৩ক্রিস্টফ ক্রামা৯০+৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+৩'
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু

ম্যাচসেরা:
ম্যাটস হুমেলস (জার্মানি)

সহকারী রেফারি:
এর্নান মাইদানা (আর্জেন্টিনা)
হুয়ান পাবলো বেলাত্তি (আর্জেন্টিনা)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)

ব্রাজিল বনাম কলম্বিয়া

দল দুইটি এর আগে ২৫টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, তবে ফিফা বিশ্বকাপে এই প্রথম। এই প্রথম কলম্বিয়া বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়। ব্রাজিলীয় মিডফিল্ডার লুইজ গুস্তাভো একাধিক হলুদ কার্ড দেখার কারণে এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত হন। এই খেলায় ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক ফাউলের (৫৪) রেকর্ড স্থাপিত হয়। খেলার ৮৮তম মিনিটে কলম্বিয়ান ডিফেন্ডার হুয়ান কামিলো জুনিউগা ব্রাজিলীয় ফরোয়ার্ড নেইমারকে ট্যাকল করেন, যার ফলাফলস্বরূপ তার কশেরুকা ভেঙ্গে যায় এবং তিনি প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়েন।[15]

ব্রাজিল ২-১ কলম্বিয়া
সিলভা গোল ৭'
লুইজ গোল ৬৯'
প্রতিবেদন রদ্রিগেস গোল ৮০' (পে.)
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৩৪২
রেফারি: কার্লোস বেলাস্কো কারবায়ো (স্পেন)
ব্রাজিল
কলম্বিয়া
গো১২হুলিও সিজারহলুদ কার্ড ৭৮'
রা.ব্যা২৩মাইকন
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()হলুদ কার্ড ৬৪'
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
সে.মিফের্নান্দিনিয়ো
সে.মিপাউলিনিয়ো৮৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৬'
রা.উহাক৮২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮২'
অ্যা.মি১১অস্কার
লে.উ১০নেইমার৮৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৮'
সে.ফফ্রেড
বদলি:
১৬রামিরেস৮২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮২'
১৮এর্নানেস৮৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৬'
১৫এহিকে৮৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৮'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোদাবিদ অস্পিনা
রা.ব্যা১৮হুয়ান কামিলো জুনিউগা
সে.ব্যাক্রিস্তিয়ান জাপাতা
সে.ব্যামারিও ইয়েপেস ()হলুদ কার্ড ৭১'
লে.ব্যাপাবলো আর্মেরো
সে.মি১৩ফ্রেদি গুয়ারিন
সে.মিকার্লোস সানচেস
রা.উ১১হুয়ান কুয়াদ্রাদো৮০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮০'
লে.উ১৪ভিক্তর ইবার্বো৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.ফতেওফিলো গুতিয়েরেস৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
সে.ফ১০হামেস রদ্রিগেসহলুদ কার্ড ৬৭'
বদলি:
১৯আর্দ্রিয়ান রামোস৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৭কার্লোস বাক্কা৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
২০হুয়ান ফের্নান্দো কিন্তেরো৮০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮০'
ম্যানেজার:
আর্জেন্টিনা হোসে পেকেরমান

ম্যাচসেরা:
দাভিদ লুইজ (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
রোবের্তো আলনসো ফের্নান্দেজ (স্পেন)
হুয়ান কার্লোস ইউস্তে (স্পেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

আর্জেন্টিনা বনাম বেলজিয়াম

এর আগে দল দুইটি চারটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে দুইবার ফিফা বিশ্বকাপে (১৯৮২, গ্রুপ পর্ব: আর্জেন্টিনা ০–১ বেলজিয়াম; ১৯৮৬, সেমি-ফাইনাল: আর্জেন্টিনা ২–০ বেলজিয়াম)। উভয় দলই এই বিশ্বকাপে ১৬ দলের পর্ব পর্যন্ত তাদের সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার ডিফেন্ডার মার্কোস রোহো একাধিক হলুদ কার্ড দেখার জন্য এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন।

আর্জেন্টিনা ১-০ বেলজিয়াম
ইগুয়াইন গোল ৮' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,৫৫১
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)
আর্জেন্টিনা
বেলজিয়াম
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিস
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা২৩হোসে মাড়িয়া বাসান্তা
সে.মিলুকাস বিগলিয়াহলুদ কার্ড ৭৫'
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
রা.উ২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি৭১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭১'
লে.উআনহেল দি মারিয়া৩৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৩৩'
সে.ফ১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন৮১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮১'
বদলি:
এঞ্জো পেরেস৩৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৩৩'
১৮রদ্রিগো পালাসিও৭১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭১'
ফের্নান্দো গাহো৮১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮১'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গোথিবো কোর্তোয়া
রা.ব্যাটবি অল্ডারওয়েরেল্ডহলুদ কার্ড ৬৯'
সে.ব্যা১৫ডানিয়েল ফন বায়টন
সে.ব্যাভ্যানসঁ কোম্পানি ()
লে.ব্যাইয়ান ভেরটোঙ্গেন
সে.মিআক্সেল ভিটসেল
সে.মিমারুয়ান ফেলাইনি
রা.উ১১কেভিন মিরালাস৬০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬০'
অ্যা.মিকেভিন দে ব্রুয়িন
লে.উ১০ইদেন আজার্দহলুদ কার্ড ৫৩'৭৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৫'
সে.ফ১৭দিভক অরিজি৫৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৯'
বদলি:
রমেলু লুকাকু৫৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৯'
১৪ড্রিস মের্টেনস৬০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬০'
২২নাসের শাদলি৭৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৫'
ম্যানেজার:
মার্ক উইলমোট্‌স

ম্যাচসেরা:
গঞ্জালো ইগুয়াইন (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারি:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রে স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ম্যাথিউ ক্রিম (অস্ট্রেলিয়া)

নেদারল্যান্ডস বনাম কোস্টা রিকা

দুই দল এর আগে কখনও মুখোমুখি হইনি। এই প্রথম কোস্টা রিকা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়। কোস্টা রিকার ডিফেন্ডার অস্কার দুয়ার্তে ১৬ দলের পর্বে গ্রিসের বিপক্ষে খেলায় লাল কার্ড দেখায় এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন।

নেদারল্যান্ডস ০-০ (অ.স.প.) কোস্টা রিকা
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
ফন পার্সি পেনাল্টিতে গোল করেছেন
রোবেন পেনাল্টিতে গোল করেছেন
স্নাইডার পেনাল্টিতে গোল করেছেন
কাইট পেনাল্টিতে গোল করেছেন
৪–৩ পেনাল্টিতে গোল করেছেন বোর্হেস
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে রুইস
পেনাল্টিতে গোল করেছেন গোঞ্জালেস
পেনাল্টিতে গোল করেছেন বোলানিয়োস
পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে উমানিয়া
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,১৭৯
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)
নেদারল্যান্ডস
কোস্টা রিকা
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন১২০+১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১২০+১'
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাব্রুনো মার্টিনস ইন্দিহলুদ কার্ড ৬৪'১০৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০৬'
রা.উ.ব্যা১৫ডির্ক কুইট
লে.উ.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
সে.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
রা.উ১১আরিয়েন রোবেন
লে.উ২১মেমফিস দেপি৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
সে.ফরবিন ফন পার্সি ()
বদলি:
১৭ইয়েরেমাইন লেন্স৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলারহলুদ কার্ড ১১১'১০৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০৬'
গো২৩টিম ক্রুল১২০+১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১২০+১'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গোকেইলর নাবাস
সে.ব্যাজনি আকোস্তাহলুদ কার্ড ১০৭'
সে.ব্যাহিয়ানকার্লো গোঞ্জালেজহলুদ কার্ড ৮১'
সে.ব্যামাইকেল উমানিয়াহলুদ কার্ড ৫২'
রা.উ.ব্যা১৬ক্রিস্তিয়ান গাম্বোয়া৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
লে.উ.ব্যা১৫হুনিয়র দিয়াসহলুদ কার্ড ৩৭'
সে.মি১৭ইয়েলৎসিন তেহেদা৯৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৭'
সে.মিসেলসো বোর্হেস
রা.উ১০ব্রায়ান রুইস ()
লে.উক্রিস্তিয়ান বোলানিয়োস
সে.ফজোয়েল কাম্পবেল৬৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৬'
বদলি:
২১মার্কো উরেনিয়া৬৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৬'
দাবিদ মিরিয়ে৭৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৯'
২২হোসে মিগুয়েল কুবেরো৯৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৭'
ম্যানেজার:
কলম্বিয়া হোর্হে লুইস পিন্তো

ম্যাচসেরা:
কেইলর নাবাস (কোস্টা রিকা)

সহকারী রেফারিগণ:
আব্দুকহামিদুল্লা রাসুলোভ (উজবেকিস্তান)
বাহাদির কোচকারভ (কিরগিজিস্তান)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নুমানডিয়ে ডুয়ে (আইভরি কোস্ট)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
সঙ্গিফলো ইয়েও (আইভরি কোস্ট)

সেমি-ফাইনাল

ব্রাজিল বনাম জার্মানি

এর আগে দুই দল ২১টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে ২০০২ বিশ্বকাপের ফাইনাল উল্লেখযোগ্য (এটিই ছিল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে তাদের একমাত্র সাক্ষাৎ), যেখানে ব্রাজিল ২–০ গোলে জয় লাভ করে। ব্রাজিলীয় ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভা একাধিক হলুদ কার্ডের জন্য এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন, এবং ফরোয়ার্ড নেইমারের কোয়ার্টার ফাইনালের খেলার সময় কশেরুকা ভেঙ্গে যাওয়ায় প্রতিযোগিতা থেকেই ছিটকে পোরেন।[15]

ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে পরাজয় (১৯২০ সালে উরুগুয়ের বিপক্ষে ৬–০ গোলে পরাজয়ের সাথে যৌথভাবে)। এই পরাজয় ব্রাজিলের নিজেদের মাঠে টানা ৬২টি খেলায় অপরাজিত থাকার ধারার অবসান ঘটায়।[16] ২৩ মিনিটে মিরোস্লাভ ক্লোজের গোলটি (খেলায় জার্মানির দ্বিতীয় গোল) ছিল তার ক্যারিয়ারের ১৬তম বিশ্বকাপ গোল। এই গোলের মধ্যমে তিনি বিশ্বকাপের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদোর ১৫ গোলের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়েন।[17] খেলায় জার্মানি ৭-১ গোলে জয় লাভ করে যা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ব্রাজিলের বিপক্ষে এক খেলায় সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড। এর আগে ব্রাজিল বিশ্বকাপে এক খেলায় ৫ গোল হজম করেছিল (১৯৩৮ বিশ্বকাপে পোল্যান্ডের বিপক্ষে), যদিও তারা ঐ খেলায় ৫-৬ গোলে জয় লাভ করেছিল।

ব্রাজিল ১–৭ জার্মানি
অস্কার গোল ৯০' প্রতিবেদন মুলার গোল ১১'
ক্লোজে গোল ২৩'
ক্রুস গোল ২৪', ২৬'
খেদিরা গোল ২৯'
শুর্লে গোল ৬৯', ৭৯'
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,১৪১
রেফারি: মার্কো রোদ্রিগেস (মেক্সিকো)
ব্রাজিল
জার্মানি
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যা২৩মাইকন
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ ()
সে.ব্যা১৩দান্তেহলুদ কার্ড ৬৮'
লে.ব্যামার্সেলো
সে.মি১৭লুইজ গুস্তাভো
সে.মিফের্নান্দিনিয়ো৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
রা.উহাক৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
অ্যা.মি১১অস্কার
লে.উ২০বের্নার্জ
সে.ফফ্রেড৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
বদলি:
১৬রামিরেস৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
পাউলিনিয়ো৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৯উইলিয়ান৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
সে.মিসামি খেদিরা৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার
রা.উ১৩টমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস
লে.উমেসুত ওজিল
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে৫৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৮'
বদলি:
১৭পের মের্টেজাকার৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
আন্দ্রে শুর্লে৫৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৮'
১৪ইউলিয়ান ড্রাক্সলার৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু

ম্যাচসেরা:
টনি ক্রুস (জার্মানি)

সহকারী রেফারিগণ:
মারভিন তরেন্তেরা (মেক্সিকো)
মার্কোস কিন্তেরো (মেক্সিকো)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
মার্ক গাইগার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মার্ক হার্ড (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

নেদারল্যান্ডস বনাম আর্জেন্টিনা

এর আগে দল দুইটি আটটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল,[18] যার মধ্যে চারবার ফিফা বিশ্বকাপে: ১৯৭৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে (৪-০) এবং ১৯৯৮ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে (২-১) জয়ী হয় নেদারল্যান্ডস। ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা ৩-১ (অতিরিক্ত সময়ের পর) গোলে জয়ী হয়। ২০০৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়।

আর্জেন্টিনা এর আগে দুইবার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে (১৯৭৮ ও ১৯৮৬); অবশ্য তারা ১৯৯০ এর পর প্রথমবারের মত সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছে। নেদারল্যান্ডস সেমি-ফাইনাল থেকে বাদ পড়েছে একবার (১৯৯৮) এবং ফাইনাল খেলেছে তিনবার (১৯৭৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে একবার); তারা কখনও প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি।

গ্রুপ পর্বের ড্র অনুযায়ী গ্রুপ এফ-এ আর্জেন্টিনার সাথে ছিল নাইজেরিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনাইরান। তারা পুরো ৯ পয়েন্ট গ্রুপ পর্ব পাড় হয় এবং ১৬ দলের পর্বে সুইজারল্যান্ড ও কোয়ার্টার-ফাইনালে বেলজিয়ামকে হারায়। গ্রুপ বি-তে নেদারল্যান্ডসের সাথে ছিল চিলি, স্পেনঅস্ট্রেলিয়া। তারাও পুরো ৯ পয়েন্ট গ্রুপ পর্ব পাড় হয় এবং ১৬ দলের পর্বে মেক্সিকো ও কোয়ার্টার-ফাইনালে কোস্টা রিকাকে হারায়।

নেদারল্যান্ডস
আর্জেন্টিনা
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাব্রুনো মার্টিনস ইন্দিহলুদ কার্ড ৪৫'৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
রা.উ.ব্যা১৫ডির্ক কাইট
লে.উ.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মিনিগেল দে ইয়ং৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
অ্যা.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেন
সে.ফরবিন ফন পার্সি ()৯৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯৬'
বদলি:
দারিল ইয়ানমাত৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৬ইয়র্দি ক্লাসি৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলারহলুদ কার্ড ১০৫'৯৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯৬'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিসহলুদ কার্ড ৪৯'
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা১৫মার্কোস রোহো
সে.মিলুকাস বিগলিয়া
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মিএঞ্জো পেরেস৮১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮১'
সে.স্ট্রা১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন৮২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮২'
সে.ফ২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি১০১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১০১'
বদলি:
১৮রদ্রিগো পালাসিও৮১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮১'
২০সার্হিও আগুয়েরো৮২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮২'
১১মাক্সি রোদ্রিগেস১০১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১০১'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া

সহকারী রেফারিগণ:
বাহাত্তিন দুরান (তুরস্ক)
তারিক অঙ্গুন (তুরস্ক)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী

 ব্রাজিল০–৩ নেদারল্যান্ডস
প্রতিবেদন ফন পার্সি গোল ৩' (পে.)
ব্লিন্দ গোল ১৭'
উইনালদুম গোল ৯০+১'
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,০৩৪
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)
ব্রাজিল
নেদারল্যান্ডস
গো12Júlio César
রা.ব্যা23Maicon
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()হলুদ কার্ড '
CB4David Luiz
LB14Maxwell
CM8Paulinho৫৭তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৭'
CM17Luiz Gustavo৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
RW16Ramires৭৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৩'
অ্যা.মি১১Oscarহলুদ কার্ড ৬৮'
লে.উ১৯Willian
সে.ফ২১জো
Substitutes:
Fernandinhoহলুদ কার্ড ৫৪'৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৮Hernanes৫৭তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৭'
Hulk৭৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৩'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
GK1Jasper Cillessen৯০+৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+৩'
CB3Stefan de Vrij
CB2Ron Vlaar
CB4Bruno Martins Indi
RWB15Dirk Kuyt
LWB5Daley Blind৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
CM20Georginio Wijnaldum
CM16Jordy Clasie৯০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০'
CM8Jonathan de Guzmánহলুদ কার্ড ৩৬'
CF9Robin van Persie ()
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেনহলুদ কার্ড '
বদলি:
Daryl Janmaat৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
১৩Joël Veltman৯০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০'
গো২২Michel Vorm৯০+৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+৩'
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল

Man of the Match:
আরিয়েন রোবেন (নেদারল্যান্ডস)

Assistant referees:
Rédouane Achik (Morocco)
Abdelhalk Etchiali (Algeria)
Fourth official:
Yuichi Nishimura (Japan)
Fifth official:
Toru Sagara (Japan)

ফাইনাল

 জার্মানি১–০ (অ.স.প.) আর্জেন্টিনা
গোটজে গোল ১১৩' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৭৩৮
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)
জার্মানি
আর্জেন্টিনা
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাসহলুদ কার্ড ৩৪'
সে.মি২৩ক্রিস্টফ ক্রামা৩১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৩১'
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগারহলুদ কার্ড ২৯'
রা.উ১৩টমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস
লে.উমেসুত ওজিল১২০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ১২০'
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে৮৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৮'
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে৩১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৩১'
১৯মারিও গোটজে৮৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৮'
১৭পের মের্টেজাকার১২০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ১২০'
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিস
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা১৬মার্কোস রোহো
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানোহলুদ কার্ড ৬৪'
সে.মিলুকাস বিগলিয়া
রা.উএঞ্জো পেরেস৮৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৬'
লে.ব্যা২২ইজেকিয়েল লাভেজ্জি৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.স্ট্রা১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
বদলি:
২০সার্হিও আগুয়েরোহলুদ কার্ড ৬৫'৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৮রদ্রিগো পালাসিও৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ফের্নান্দো গাহো৮৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৬'
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া

ম্যাচসেরা:
মারিও গোটজে (জার্মানি)

সহকারী রেফারিগণ:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রেয়া স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
কার্লোস বেরা (ইকুয়েডর)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ক্রিস্তিয়ান লেস্কানো (ইকুয়েডর)

তথ্যসূত্র

  1. Regulations 2014 FIFA World Cup Brazil ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মে ২০১৪ তারিখে FIFA, 2014.
  2. "Brazil - Chile"। ফিফা। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  3. "Brazil progress as Chile pay penalty"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৪
  4. Brewin, John। "Hulk revels in supporting act"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৪
  5. "Brazil through as Chile pay the penalty"। ফিফা। ২৮ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  6. "Colombia - Uruguay"FIFA.com। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  7. http://www.prothomalo.com/sports/article/254206
  8. "Luis Suárez suspended for nine matches and banned for four months from any football-related activity"ফিফা। ২৬ জুন ২০১৪। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪
  9. "Netherlands - Mexico"ফিফা। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৪
  10. "José Vázquez Yellow Card: Mexico Midfielder Will Miss Next Game"। Epoch Times। ২৩ জুন ২০১৪।
  11. "Germany - Algeria"। ফিফা। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৪
  12. "Germany 2 Algeria 1"। বিবিসি স্পোর্ট। ৩০ জুন ২০১৪।
  13. "Germany Have No Need to Panic Ahead of World Cup Quarter-Final with France"। ব্লিচার রিপোর্ট। ১ জুলাই ২০১৪।
  14. "Djabou cancella il record di Alex Del Piero" (Italian ভাষায়)। ইয়াহু! স্পোর্ট ইতালিয়া। ১ জুলাই ২০১৪।
  15. Daly, Jim (৪ জুলাই ২০১৪)। "Neymar OUT of the World Cup with a 'fractured vertebrae' suffered in quarter-final win over Colombia"ডেইলি মিরর। ৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৪
  16. Klein, Jeff। "World Cup 2014: Germany Defeats Brazil, 7-1"। নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪
  17. "Hosts stunned as Thomas Muller and Co score four goals in SIX minutes to reach World Cup final"ডেইলি মেইল। ৮ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪
  18. "Netherlands – Argentina: Head to head"ফিফা। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.