২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ গ্রুপ এ

দলসমূহ

ড্র স্থান দল বাছাইয়ের
পদ্ধতি
বাছাইয়ের
তারিখ
চূড়ান্তপর্বে
উত্তীর্ণ
সর্বশেষ
উপস্থিতি
সর্বোচ্চ
সাফল্য
ফিফা
র‍্যাঙ্কিং
[দ্রষ্টব্য 1]
এ১ ব্রাজিলCONMEBOL আয়োজক৩০ অক্টোবর ২০০৭২০তম২০১০বিজয়ী (১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২)১১
এ২ ক্রোয়েশিয়াউয়েফা প্লে-অফ বিজয়ী১৯ নভেম্বর ২০১৩৪র্থ২০০৬তৃতীয় স্থান (১৯৯৮)১৮
এ৩ মেক্সিকোকনকাকাফ ওএফসি প্লে-অফ২০ নভেম্বর ২০১৩১৫তম২০১০কোয়ার্টার ফাইনাল (১৯৭০, ১৯৮৬)২৪
এ৪ ক্যামেরুনসিএএফ তৃতীয় রাউন্ড বিজয়ী১৭ নভেম্বর ২০১৩৭ম২০১০কোয়ার্টার ফাইনাল (১৯৯০)৫৯

অবস্থান

ব্যাখ্যা
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে
দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ব্রাজিল +৫
 মেক্সিকো +৩
 ক্রোয়েশিয়া
 ক্যামেরুন

খেলাসমূহ

ব্রাজিল বনাম ক্রোয়েশিয়া

ফ্রি-কিক নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন নেইমার।

দুইটি দল এর আগে দুইবার মুখোমুখি হয়েছে। ২০০৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেও তারা মুখোমুখি হয় যেখানে ব্রাজিল ১-০ গলে জয় লাভ করে।[1] এই খেলায় মাঠে নামতে পারবেন না ক্রোয়েশিয়ার ফরোয়ার্ড মারিও মানজুকিচ, কেননা, আইসল্যান্ডের বিপক্ষে ক্রোয়েশিয়ার শেষ বাছাইপর্বের খেলায় তিনি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন।[2]

মার্সেলোর আত্মঘাতী গোলে ক্রোয়েশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার পর,[3] ২৫-গজ (২৩ মি) দূর থেকে নেওয়া শটে গোল করে নেইমার ব্রাজিলকে সমতায় ফেরান।[4] অবশ্য এর কয়েক মিনিট আগে লুকা মদ্রিচকে কনুই দ্বারা আঘাত করার কারণে তাকে হলুদ কার্ড দেখানো হয়।[5] দ্বিতীয়ার্ধে, ব্রাজিলের পক্ষে বিতর্কিত পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান নেইমার। রেফারির বিচারে ফ্রেডকে পেনাল্টি অঞ্চলে ফাউল করেছিলেন দেয়ান লভ্রেন[4] ক্রোয়েশিয়ার একটি সমতাসূচক গোল বাতিল করে দিয়ে ব্রাজিলীয় গোলরক্ষক হুলিও সিজারকে ফাউল করার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।[6] ইনজুরি সময়ে, ২২ গজ (২০ মি) দূর থেকে গোল করে অস্কার ব্রাজিলকে আরও এক গোলে এগিয়ে নিয়ে যান এবং নিজেদের জয় নিশ্চিত করেন।[4]

খেলার পর, ফিফা রেফারিদের প্রধান, মাসিমো বুসাক্কা, খেলার রেফারির পক্ষে কথা বলেন, এবং লভ্রেন ও ফ্রেডের মধ্যে সামান্য পরিমাণে হলেও সংস্পর্শ হয়েছিল বলে জোর দাবি করেন।[7] অন্যদিকে, ফিফার প্রখ্যাত সাবেক শীর্ষস্থানীয় রেফারি মার্কুস মের্ক নিশিমুরাকে উদ্বোধনী খেলার রেফারির দায়িত্ব দেওয়ায় ফিফার সমালোচনা করেন এবং খেলার রেফারিংকে "হতবুদ্ধিকর" (Embarrassing) বলে আখ্যায়িত করেন।[8]

এই প্রতিযোগিতার প্রথম গোলটি আত্মঘাতী, যা ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে এর আগে কখনও ঘটেনি, এছাড়া এটি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে করা কোন ব্রাজিলীয় ফুটবলারেরও প্রথম আত্মঘাতী গোল। যেহেতু এটি বিশ্বকাপের প্রথম খেলা ছিল, সেহেতু এতেই প্রথম ফ্রি-কিকের স্থান নির্ধারণের জন্য ভ্যানিশিং স্প্রে, গোল হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।[9]

ব্রাজিল ৩ - ১ ক্রোয়েশিয়া
নেইমার গোল ২৯', ৭১' (পে.)
অস্কার গোল ৯০+১'
প্রতিবেদন মার্সেলো গোল ১১' (আ.গো.)
দর্শক সংখ্যা: ৬২,১০৩[10]
রেফারি: ইউচি নিশিমুরা (জাপান)[11]
ব্রাজিল[12]
ক্রোয়েশিয়া[13]

প্রথম একাদশ:[14]
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যাদানি আলভেস
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
ডি.মিপাউলিনিয়ো৬৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৩'
ডি.মি১৭লুইজ গুস্তাভো
রা.উহাক৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
অ্যা.মি১১অস্কার
লে.উ১০নেইমারহলুদ কার্ড ২৭'৮৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৮'
সে.ফফ্রেড
বদলি:
১৬রামিরেস৮৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৮'
১৮এর্নানেস৬৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৩'
২০বের্নার্জ৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি

প্রথম একাদশ:[14]
গোস্টিপে প্লেটিকোসা
রা.ব্যা১১দারিও স্রনা ()
সে.ব্যাভেদ্রান চরলুকাহলুদ কার্ড ৬৫'
সে.ব্যাদেয়ান লভ্রেনহলুদ কার্ড ৬৯'
লে.ব্যাশিমে ভর্সালিকো
সে.মি১০লুকা মদ্রিচ
সে.মিইভান রাকিতিচ
রা.মিইভান পেরিশিচ
অ্যা.মি২০মাতেও কোভাচিচ৬১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬১'
লে.উ১৮ইভিসা অলিচ
সে.ফনিকিসা ইয়েলাভিচ৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
বদলি:
১৪মার্সেলো ব্রজোভিচ৬১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬১'
১৬আন্তে রেবিচ৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ম্যানেজার:
নিকো কোভাচ

ম্যাচসেরা:
নেইমার (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
টরু সাগারা (জাপান)
টশিউকি নাগি (জাপান)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
আলিরেজা ফাঘানি (ইরান)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
হাসান কামরানিফার (ইরান)

মেক্সিকো বনাম ক্যামেরুন

দুই দল এর আগে ১৯৯৩ সালে একটি প্রীতি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল।[15]

প্রথমার্ধে, মেক্সিকোর জিওভানি দস সান্তোসের দুইটি গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হয়ে যায়। যদিও, রিপ্লেতে দেখা যায় যে প্রথম গোলটিতে তিনি ক্যামেরুনের শেষ রক্ষণভাগের খেলোয়াড়ের সাথে একি লাইনে ছিলেন এবং দ্বিতীয় ক্ষেত্রে বলটি এসেছিল ক্যামেরুনের একজন খেলোয়াড়ের কাছে থেকে।[16] দ্বিতীয়ার্ধে, দস সান্তোসের একটি শট রুখে দেন ক্যামেরুনের গোলরক্ষক চার্ল ইতাঁজে, কিন্তু বলটি ফিরে আসে মেক্সিকান ফরোয়ার্ড অরিবে পেরাল্তার কাছে, যিনি তা গোলে পরিণত করেন।[17]

মেক্সিকোর অধিনায়ক রাফায়েল মার্কেজ বিশ্বকাপের চারটি আলাদা আসরে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে ইতিহাস সৃষ্টি করেন।[18]

মেক্সিকো ১ - ০ ক্যামেরুন
অরিবে পেরাল্তা গোল ৬০' প্রতিবেদন
অ্যারেনা দাস দুনাস, নাতাল
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,২১৬
রেফারি: উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া)[11]
মেক্সিকো
ক্যামেরুন
গো১৩গিয়ের্মো ওচোয়া
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো রোদ্রিগেজ
সে.ব্যারাফায়েল মার্কেজ ()
সে.ব্যা১৫এক্তর মরেনোহলুদ কার্ড ৫৭'
রা.উ.ব্যা২২পল আগিলার
লে.উ.ব্যামিগুয়েল লাইউন
ডি.মি২৩হোসে হুয়ান ভাসকেস
সে.মিএক্তর এরেরা৯০+২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৯০+২'
সে.মি১৮আন্দ্রেস গুয়ারদাদো৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
সে.স্ট্রা১০জিওভানি দস সান্তোস
সে.ফ১৯অরিবে পেরাল্তা৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
বদলি:
মার্কো ফাবিয়ান৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
১৪হাভিয়ের হার্নান্দেস৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
কার্লোস সালসিদো৯০+২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৯০+২'
ম্যানেজার:
মিগুয়েল এরেরা
গো১৬চার্ল ইতাঁজে
রা.ব্যাসেদ্‌হিক জেগুয়ে৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.ব্যানিকোলাস এন'কলু
সে.ব্যা১৪অহেলিয়াঁ শিদজু
লে.ব্যাবেনুয়া আসু-ইকতু
ডি.মিঅ্যালেক্স সং৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
রা.মি১৭স্তেফানে এমবিয়া
লে.মি১৮আয়ং ইনোহ্‌
অ্যা.মিবেঞ্জামা মুকাঞ্জো
অ্যা.মি১৩এহিক ম্যাক্সিম চুপো-মুতাং
সে.ফস্যামুয়েল ইতো ()
বদলি:
দানি নুনকুহলুদ কার্ড ৭৭'৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
১৫পিয়েরে ওয়েবো৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
ম্যানেজার:
জার্মানি ফল্কার ফিনকে

ম্যাচসেরা:
জিওভানি দস সান্তোস (মেক্সিকো)

সহকারী রেফারিগণ:
উমবের্তো ক্লাবিহো (কলম্বিয়া)
এদুয়ার্দো দিয়াজ (কলম্বিয়া)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নহবেহ্ হুয়াতা (তাহিতি)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
আডেন মারওয়া (কেনিয়া)

ব্রাজিল বনাম মেক্সিকো

এর আগে দল দুইটি ৩৮টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল। এর মধ্যে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেই তিনবার, যার সবকয়টিই জিতেছে ব্রাজিল: (১৯৫০: ৪–০; ১৯৫৪: ৫–০; ১৯৬২: ২–০)।[19] অতি সম্প্রতি তারা মুখোমুখি হয়েছিল ২০১৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের গ্রুপ পর্বে, যেখানে ব্রাজিল নেইমারজো এর গোলে ২-০ গোলে জয় লাভ করে।

খেলায় মেক্সিকান গোলরক্ষক গিয়ের্মো ওচোয়া চারটি অসাধারণ শট রুখে দেন, যার দুইটি প্রথমার্ধে এবং অন্য দুইটি দ্বিতীয়ার্ধে।[20]

১৯৭০ বিশ্বকাপের পর এই প্রথম কোন স্বাগতিক দেশ গ্রুপ পর্বের খেলায় ড্র করে।

ব্রাজিল ০-০মেক্সিকো 
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৩৪২
রেফারি: জুনেইত চাকার তুরস্ক
ব্রাজিল
মেক্সিকো
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যাদানি আলভেস
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()হলুদ কার্ড ৭৯'
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
ডি.মিপাউলিনিয়ো
ডি.মি১৭লুইজ গুস্তাভো
সে.মি১১অস্কার৮৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৪'
রা.উ১৬রামিরেসহলুদ কার্ড ৪৫'৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
লে.উ১০নেইমার
সে.ফফ্রেড৬৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৮'
বদলি:
২০বের্নার্জ৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
২১জো৬৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৮'
১৯উইলিয়ান৮৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৪'
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গো১৩গিয়ের্মো ওচোয়া
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো রোদ্রিগেজ
সে.ব্যারাফায়েল মার্কেজ ()
সে.ব্যা১৫এক্তর মরেনো
রা.উ.ব্যা২২পল আগিলারহলুদ কার্ড ৫৯'
লে.উ.ব্যামিগুয়েল লাইউন
ডি.মি২৩হোসে হুয়ান ভাসকেসহলুদ কার্ড ৬২'
সে.মিএক্তর এরেরা৭৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৬'
সে.মি১৮আন্দ্রেস গুয়ারদাদো
সে.স্ট্রা১০জিওভানি দস সান্তোস৮৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৪'
সে.ফ১৯অরিবে পেরাল্তা৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
বদলি:
১৪হাভিয়ের হার্নান্দেস৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
মার্কো ফাবিয়ান৭৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৬'
রাউল হিমেনেজ৮৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৪'
ম্যানেজার:
মিগুয়েল এরেরা

ম্যাচসেরা:
গিয়ের্মো ওচোয়া (মেক্সিকো)

সহকারী রেফারিগণ:
বাহাত্তিন দুরান (তুরস্ক)
তারিক অঙ্গুন (তুরস্ক)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

ক্যামেরুন বনাম ক্রোয়েশিয়া

এটিই দুই দলের প্রথম সাক্ষাৎ।[21]

বিশ্বকাপে নিজেদের টিকিয়ে রাখতে উভয় দলেরই অন্তত এক পয়েন্ট প্রয়োজন ছিল। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ আগে ইভান পেরিশিচের পাস থেকে খেলার প্রথম গোলটি করেন ক্রোয়েশিয়ার ইভিসা অলিচ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল করে ব্যবধান বাড়ান পেরিশিচ। ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে শেষ দুইটি গোল করেন মানজুকিচ।[22] খেলার ফলাফল বিশ্বকাপ থেকে ক্যামেরুনের বিদায় নিশ্চিত করে।

খেলা চলাকালে, বেনুয়া আসু-ইকতুকে তার সতীর্থ বেঞ্জামা মুকাঞ্জোকে মাথা দ্বারা আঘাত করতে দেখা যায়।.[23][24] মানজুকিচকে ফাউল করায় লাল কারদ দেখেন সং। খেলার পরে তিনি মানজুকিচের কাছে ক্ষমা চায়ে নেন। এছাড়া তিনি তার দেশের কাছেও ক্ষমা প্রারথনা করেন। খেলার পরে ক্যামেরুনের কোচ ফল্কার ফিনকে বলেন যে তিনি তার দলের উপর নিরাশ।[25][26][27]

অলিচ সর্বশেষ ২০০২ বিশ্বকাপে গোল করেছিলেন। তিনি দ্বিতীয় খেলোয়াড় যিনি ১২ বছরের ব্যবধানে বিশ্বকাপে দুই গোল করেন। এর আগে ১২ বছরের ব্যবধানে বিশ্বকাপে দুই গোল করেছিলেন ডেনমার্কের মিকেল লাউদ্রুপ (১৯৮৬ ও ১৯৯৮ এ)।[28] ক্রোয়েশিয়ার প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে জোড়া গোল করেন মানজুকিচ। এছাড়া এটিই বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়।[29]

ক্যামেরুন ০–৪ ক্রোয়েশিয়া
প্রতিবেদন অলিচ গোল ১১'
পেরিশিচ গোল ৪৮'
মানজুকিচ গোল ৬১', ৭৩'
অ্যারেনা দা আমাজনিয়া, মানাউশ
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৯৮২
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)
ক্যামেরুন
ক্রোয়েশিয়া
গো১৬চার্ল ইতাঁজে
রা.ব্যা১৭স্তেফানে এমবিয়া
সে.ব্যা১৪অহেলিয়াঁ শিদজু৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
সে.ব্যানিকোলাস এন'কলু ()
লে.ব্যাবেনুয়া আসু-ইকতু
ডি.মি২১জোয়েল মাতিপ
সে.মিঅ্যালেক্স সংলাল কার্ড ৪০'
সে.মি১৮আয়ং ইনোহ্‌
রা.উ১৩এহিক ম্যাক্সিম চুপো-মুতাং৭৫তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৫'
লে.উবেঞ্জামা মুকাঞ্জো
সে.ফ১০ভনসোঁ আবুবাকার৭০তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭০'
বদলি:
দানি নুনকু৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৫পিয়েরে ওয়েবো৭০তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭০'
২০এদগার সালি৭৫তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৫'
ম্যানেজার:
জার্মানি ফল্কার ফিনকে
গোস্টিপে প্লেটিকোসা
রা.ব্যা১১দারিও স্রনা ()
সে.ব্যাভেদ্রান চরলুকা
সে.ব্যাদেয়ান লভ্রেন
লে.ব্যাদানিয়েল প্রানয়িচ
সে.মি১০লুকা মদ্রিচ
সে.মিইভান রাকিতিচ
রা.উইভান পেরিশিচ৭৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৮'
অ্যা.মি১৯সামির৭২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭২'
লে.উ১৮ইভিসা অলিচ৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
সে.ফ১৭মারিও মানজুকিচ
বদলি:
২২এদুয়ার্দুহলুদ কার্ড ৮৯'৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
২০মাতেও কোভাচিচ৭২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭২'
১৬আনতে রেবিচ৭৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৮'
ম্যানেজার:
নিকো কোভাচ

ম্যাচসেরা:
মারিও মানজুকিচ (ক্রোয়েশিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
বের্তিনো মিরান্দা (পর্তুগাল)
তিয়াগো ত্রিগো (পর্তুগাল)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ওয়াল্তের লোপেজ (গুয়াতেমালা)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
লেওনেল লেয়াল (কোস্টা রিকা)

ক্যামেরুন বনাম ব্রাজিল

এর আগে দল দুইটি চারটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল। যার মধ্যে ১৯৯৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যেখানে ব্রাজিল ৩–০ গোলে জয় লাভ করে।[30] দল দুইটির সর্বশেষ সাক্ষাৎ হয়েছিল ২০০৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের গ্রুপ পর্বে, যেখানে ক্যামেরুন স্যামুয়েল ইতোর একমাত্র গোলে জয় লাভ করে। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে খেলায় লাল কার্ড দেখার কারণে ক্যামেরুনের মিডফিল্ডার অ্যালেক্স সং এই খেলায় বহিষ্কৃত ছিলেন।[31] খেলার প্রথম গোলটি আসে ব্রাজিলের পক্ষে। ১৭তম মিনিটে লুইজ গুস্তাভোর ক্রস থেকে গোল করেন নেইমার[32] আলান নিওমের ক্রস থেকে গোল করে ক্যামেরুনকে সমতায় ফেরান মাতিপ। প্রথমার্ধেই ব্রাজিলকে পুনরায় এগিয়ে নিয়ে যান নেইমার।[33] দ্বিতীয়ার্ধে, দাভিদ লুইজের ক্রস থেকে গোল করে ব্যবধান বাড়ান ফ্রেডঅস্কারের পাস থেকে ব্রাজিলের পক্ষে শেষ গোলটি করেন ফের্নান্দিনিয়ো[34]

ক্যামেরুন ১–৪ ব্রাজিল
মাতিপ গোল ২৬' প্রতিবেদন নেইমার গোল ১৭', ৩৫'
ফ্রেড গোল ৪৯'
ফের্নান্দিনিয়ো গোল ৮৪'
দর্শক সংখ্যা: ৬৯,১১২
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
ক্যামেরুন
ব্রাজিল
গো১৬চার্ল ইতাঁজে
রা.ব্যা২২আলান নিওম
সে.ব্যানিকোলাস এন'কলু ()
সে.ব্যা২১জোয়েল মাতিপ
লে.ব্যা১২অঁহি বেজিমো
ডি.মিলন্দ্রি এন'গেমো
সে.মি১৭স্তেফানে এমবিয়াহলুদ কার্ড ৮০'
সে.মি১৮আয়ং ইনোহ্‌হলুদ কার্ড ১১'
রা.উ১৩ম্যাক্সিম চুপো-মুতাং৮১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮১'
লে.উবেঞ্জামা মুকাঞ্জো৫৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৮'
সে.ফ১০ভনসোঁ আবুবাকার৭২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭২'
বদলি:
২০এদগার সালিহলুদ কার্ড ৭৬'৫৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৮'
১৫পিয়েরে ওয়েবো৭২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭২'
১১জঁ মাকুন৮১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮১'
ম্যানেজার:
জার্মানি ফল্কার ফিনকে
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যাদানি আলভেস
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
ডি.মি১৭লুইজ গুস্তাভো
রা.মিপাউলিনিয়ো৪৬তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৪৬'
লে.মি১১অস্কার
রা.উহাক৬৩তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৩'
লে.উ১০নেইমার৭১তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭১'
সে.ফফ্রেড
বদলি:
ফের্নান্দিনিয়ো৪৬তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৪৬'
১৬রামিরেস৬৩তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৩'
১৯উইলিয়ান৭১তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭১'
ম্যানেজার:
লুইস ফেলিপে স্কলারি

ম্যাচসেরা:
নেইমার (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)
দানিয়েল ওয়ার্নমার্ক (সুইডেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

ক্রোয়েশিয়া বনাম মেক্সিকো

দুইটি দল এর আগে তিনবার মুখোমুখি হয়েছে। ২০০২ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেও তারা মুখোমুখি হয় যেখানে মেক্সিকো ১-০ গোলে জয় লাভ করে।[35]

ম্যাচের শুরু থেকে দুইদলই গোলের জন্য চেষ্টা করলেও ৭০ মিনিট ম্যাচটি গোলশূন্য ছিল। ৭২ মিনিটে মেক্সিকোর অধিনায়ক রাফায়েল মার্কেজ কর্ণার থেকে প্রথম গোলটি করেন।[36] পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়ার জন্য জয় ছাড়া বিকল্প না থাকায় তারা তাদের আক্রমণ বাড়ায়, পাল্টা আক্রমণে মেক্সিকো প্রথম গোলের তিন মিনিট পর আন্দ্রেস গুয়ারদাদো গোল করে ব্যবধান দ্বিগুন করেন। ম্যাচের ৮২ মিনিটে হাভিয়ের হার্নান্দেস গোল করে গোলের ব্যবধান ৩-০ করেন। ম্যাচের শেষদিকে ৮৭ মিনিটে ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে একমাত্র গোলটি করেন ইভান পেরিশিচ[37]

ক্রোয়েশিয়া ১–৩ মেক্সিকো
পেরিশিচ গোল ৮৭' প্রতিবেদন মার্কেজ গোল ৭২'
গুয়ারদাদো গোল ৭৫'
হার্নান্দেস গোল ৮২'
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২১২
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)
ক্রোয়েশিয়া
মেক্সিকো
গোস্টিপে প্লেটিকোসা
রা.ব্যা১১দারিও স্রনা ()
সে.ব্যাভেদ্রান চরলুকা
সে.ব্যাদেয়ান লভ্রেন
লে.ব্যাশিমে ভর্সালিকো৫৮তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৫৮'
সে.মিইভান রাকিতিচহলুদ কার্ড '
সে.মিদানিয়েল প্রানয়িচ৭৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৪'
রা.মিইভান পেরিশিচ
অ্যা.মি১০লুকা মদ্রিচ
লে.উ১৮ইভিসা অলিচ৬৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬৯'
সে.ফ১৭মারিও মানজুকিচ
বদলি:
২০মাতেও কোভাচিচ৫৮তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৫৮'
১৬আন্তে রেবিচলাল কার্ড ৮৯'৬৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬৯'
নিকিসা ইয়েলাভিচ৭৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৪'
ম্যানেজার:
নিকো কোভাচ
গো১৩গিয়ের্মো ওচোয়া
সে.ব্যাহাভিয়ের রোদ্রিগেজ
সে.ব্যারাফায়েল মার্কেজ ()হলুদ কার্ড ৩৯'
সে.ব্যা১৫এক্তর মরেনো
রা.মি.ব্যা২২পল আগিলার
লে.উ.ব্যামিগুয়েল লাইউন
ডি.মি২৩হোসে হুয়ান ভাসকেসহলুদ কার্ড ৬৬'
সে.মিএক্তর এরেরা
সে.মি১৮আন্দ্রেস গুয়ারদাদো৮৪তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৮৪'
সে.স্ট্রা১০জিওভানি দস সান্তোস৬২তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৬২'
সে.ফ১৯অরিবে পেরাল্তা৭৯তম মিনিটে মাঠ ত্যাগ করেছেন ৭৯'
বদলি:
১৪হাভিয়ের হার্নান্দেস৬২তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৬২'
২১কার্লোস পেনিয়া৭৯তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৭৯'
মার্কো ফাবিয়ান৮৪তম মিনিটে মাঠে প্রবেশ করেছেন ৮৪'
ম্যানেজার:
মিগুয়েল এরেরা

ম্যাচসেরা:
রাফায়েল মার্কেজ (মেক্সিকো)

সহকারী রেফারিগণ:
আব্দুকহামিদুল্লা রাসুলোভ (উজবেকিস্তান)
বাহাদির কোচকারভ (কিরগিজস্তান)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নিয়ত আলিউম (ক্যামেরুন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
জিবরিল কামারা (সেনেগাল)

নোটস

  1. ১৭ অক্টোবর ২০১৩ অনুসারে র‍্যাঙ্কিং, এই র‍্যাঙ্কিং অনুসারে গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

তথ্যসূত্র

  1. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। FIFA.com। পৃষ্ঠা ৭। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  2. "Match suspensions to be served at the final competition of the FIFA World Cup"। FIFA.com। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। ৯ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  3. "Neymar fires Brazil to comeback victory"। ফিফা। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  4. "Brazil 3 Croatia 1"। বিবিসি স্পোর্ট। ১২ জুন ২০১৪।
  5. "Neymar should have seen red - Shearer"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  6. "World Cup: Brazil v Croatia as it happened"। বিবিসি স্পোর্ট। ১২ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  7. "Brazil 3 Croatia 1: Fifa defend under-fire referee Yuichi Nishimura as Japanese official caught up in diving row during opening World Cup match"। দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  8. Haji Talib, Hassan; Chotpibulsap, Pitisak (১৩ জুন ২০১৪)। "Former FIFA referee: Refereeing for World Cup opener was "embarrassing""Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  9. "Marcelo's own goal, vanishing spray and goaline technology - the World Cup firsts at Brazil 2014"। Der Standard। ১২ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  10. "Match report – Brazil–Croatia" (পিডিএফ)FIFA.com। ১২ জুন ২০১৪। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  11. "Referee designations for matches 1-4" (পিডিএফ)fifa.com। ১০ জুন ২০১৪। ৩০ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  12. "Brazil to wear traditional kit for World Cup opener with Croatia"sambafoot.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৪
  13. "Croatia allowed to wear their famous checkered home shirt at the World Cup opener"football-shirts.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০১৪
  14. "Brazil vs Croatia - live: Line ups in as Neymar, Oscar and Paulinho start for hosts"ফিফা। ১২ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  15. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৮। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  16. "World Cup 2014: Mexico's Giovani Dos Santos has TWO goals WRONGLY ruled out for offside in first-half against Cameroon"। মেট্রো। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  17. "World Cup: Mexico 1-0 Cameroon"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪ line feed character in |শিরোনাম= at position 18 (সাহায্য)
  18. "Rafael Marquez makes history by captaining Mexico in FOURTH World Cup as they take on Cameroon in Natal"। ডেইলি মেইল। ১৯ জুন ২০১৪।
  19. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ২৪। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  20. "Brazil 0 Mexico 0"বিবিসি স্পোর্ট। ১৭ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  21. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ২৬। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  22. Khan, Mehreen (১৯ জুন ২০১৪)। "Cameroon v Croatia, World Cup 2014: as it happened"The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৪
  23. "Cameroon 0 Croatia 4"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৮ জুন ২০১৪।
  24. Peck, Brooks (১৮ জুন ২০১৪)। "Alex Song elbows Mario Mandzukic in the back for some reason, gets sent off"। Yahoo Sports। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  25. Khan, Mehreen (১৯ জুন ২০১৪)। "Assou-Ekotto head-butt stuns Finke"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  26. "Finke: Card no reason to see red"ফিফা। ১৯ জুন ২০১৪। ২২ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  27. "World Cup: Cameroon coach slams 'disgusting' player behavior in loss"দ্য গার্ডিয়ান। ১৯ জুন ২০১৪। ২২ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  28. "Olic: Twelve years and still going strong"। ফিফা। ১৯ জুন ২০১৪। ২২ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  29. "Eagles down, but not out -Ameobi"। দ্য সান। ২০ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪
  30. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। ফিফা। পৃষ্ঠা ৩৯। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  31. "World Cup 2014: Cameroon's Alex Song given three-match ban"। বিবিসি স্পোর্ট। ২৩ জুন ২০১৪।
  32. "Neymar scores twice to ease Brazil past Cameroon into final stages"দ্য গার্ডিয়ান। ২৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪
  33. "Brazil Romps Past Cameroon and Into Knockout Rounds"নিউ ইয়র্ক টাইমস। ২৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪
  34. "Cameroon 1 Brazil 4"বিবিসি স্পোর্ট। ২৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪
  35. "2014 FIFA World Cup – Statistical Kit" (পিডিএফ)। FIFA.com। পৃষ্ঠা ৪০। ২৯ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪
  36. "Mexico qualify from Group A with three late goals against Croatia"Guardian। ২৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৪
  37. "Croatia 1 Mexico 3"বিবিসি স্পোর্ট। ২৩ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৪

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.