১৯৮৬–৮৭ বুন্দেসলিগা

১৯৮৬–৮৭ বুন্দেসলিগা পশ্চিম জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ২৪তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ১৯৮৬ সালের ৮ই আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ১৯৮৭ সালের ১৭ই জুন তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[1][2] উরডিঙ্গেনের নরওয়েজীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় আটলি এদভালদসন এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[3]

বুন্দেসলিগা
মৌসুম১৯৮৬–৮৭
তারিখ৮ আগস্ট ১৯৮৬ – ১৭ জুন ১৯৮৭
চ্যাম্পিয়নবায়ার্ন মিউনিখ
৯ম বুন্দেসলিগা শিরোপা
১০ম জার্মান শিরোপা
অবনমনফর্টুনা ডুসেলডর্ফ
ব্লাউ-ভাইস
ইউরোপীয় কাপবায়ার্ন মিউনিখ
কাপ উইনার্স কাপহামবুর্গার
উয়েফা কাপবরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন
বায়ার লেভারকুজেন
মোট খেলা৩০৬
মোট গোলসংখ্যা৯৯০ (ম্যাচ প্রতি ৩.২৪টি)
শীর্ষ গোলদাতাপশ্চিম জার্মানি উভে রান (২৪টি গোল)
সবচেয়ে বড় হোম জয়ডর্টমুন্ড ৭–০ ব্লাউ-ভাইস (২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬)
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয়ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ১–৭ বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ (২১ মার্চ ১৯৮৭)
সর্বোচ্চ স্কোরিংনুর্নবার্গ ৭–২ ব্লাউ-ভাইস (১৫ নভেম্বর ১৯৮৬)
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৭–২ মানহাইম (২৫ এপ্রিল ১৯৮৭)

বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ১৯৮৫–৮৬ মৌসুমে ৪৯ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৮ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।

এই মৌসুমে ৫৩ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ৯ম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ১০ম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় উভে রান ২৪ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।

প্রতিযোগিতার ধরন

প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য দুই পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।

দল

১৯৮৫–৮৬ মৌসুম শেষে জারব্রুকেন এবং হানোফার মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে হমবুর্গ এবং ব্লাউ-ভাইস বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব ফর্টুনা কলনের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

১৯৮৬–৮৭ বুন্দেসলিগা জার্মানি ও পশ্চিম বার্লিন-এ অবস্থিত
ব্লাউ-ভাইস
ব্লাউ-ভাইস
১৯৮৬–৮৭ বুন্দেসলিগা
হামবুর্গার
হামবুর্গার
হমবুর্গ
হমবুর্গ
কাইজারস্লাউটার্ন

কাইজারস্লাউটার্ন
মানহাইম
মানহাইম
নুর্নবার্গ
নুর্নবার্গ
উরডিঙ্গেন

উরডিঙ্গেন
১৯৮৬–৮৭ বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণকারী ক্লাবের অবস্থান
ক্লাব অবস্থান মাঠ[4] ধারণক্ষমতা[4]
ব্লাউ-ভাইস পশ্চিম বার্লিন বার্লিন অলিম্পিক স্টেডিয়াম ৭৬,০০০
বোখুম বোখুম রুর স্টেডিয়াম ৪০,০০০
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ব্রেমেন ভেজার স্টেডিয়াম ৩২,০০০
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ডর্টমুন্ড ভেস্টফালেন স্টেডিয়াম ৫৪,০০০
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ডুসেলডর্ফ রাইন স্টেডিয়াম ৫৯,৬০০
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ফ্রাঙ্কফুর্ট ভাল্ডস্টাডিওন ৬২,০০০
হামবুর্গার হামবুর্গ ফক্সপার্কস্টাডিওন ৬২,০০০
হমবুর্গ হমবুর্গ ভাল্ড স্টেডিয়াম ২৪,০০০
কাইজারস্লাউটার্ন কাইজারস্লাউটার্ন ফ্রিৎস ভাল্টার স্টেডিয়াম ৪২,০০০
কলন কোলন মুঙ্গার্সডর্ফার স্টেডিয়াম ৬১,০০০
বায়ার লেভারকুজেন লেভারকুজেন উলরিখ হাবারলান্ড স্টেডিয়াম ২০,০০০
ভাল্ডহফ মানহাইম লুডভিগশাফেন সুডভেস্ট স্টেডিয়াম ৭৫,০০০
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ মনশেনগ্লাডবাখ বোকেলবার্গস্টাডিওন ৩৪,৫০০
বায়ার্ন মিউনিখ মিউনিখ মিউনিখ অলিম্পিক স্টেডিয়াম ৮০,০০০
নুর্নবার্গ নুরেমবার্গ স্টাটিশেস স্টেডিয়াম ৬৪,২৩৮
শালকে গেলজেনকির্খেন পার্ক স্টেডিয়াম ৭০,০০০
স্টুটগার্ট স্টুটগার্ট নেকার স্টেডিয়াম ৭২,০০০
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ক্রেফেল্ড গ্রটেনবুর্গ স্টেডিয়াম ৩৫,৭০০

পয়েন্ট তালিকা

অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন
বায়ার্ন মিউনিখ (C) ৩৪ ২০ ১৩ ৬৭ ৩১ +৩৬ ৫৩ ইউরোপীয় কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
হামবুর্গার ৩৪ ১৯ ৬৯ ৩৭ +৩২ ৪৭ কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৩৪ ১৮ ৭৪ ৪৪ +৩০ ৪৩ উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[lower-alpha 1]
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৩৪ ১৫ ১০ ৭০ ৫০ +২০ ৪০
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৩৪ ১৭ ১১ ৬৫ ৫৪ +১১ ৪০
বায়ার লেভারকুজেন ৩৪ ১৬ ১১ ৫৬ ৩৮ +১৮ ৩৯
কাইজারস্লাউটার্ন ৩৪ ১৫ ১২ ৬৪ ৫১ +১৩ ৩৭
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ৩৪ ১২ ১১ ১১ ৫১ ৪৯ +২ ৩৫
নুর্নবার্গ ৩৪ ১২ ১১ ১১ ৬২ ৬২ ৩৫
১০ কলন ৩৪ ১৩ ১২ ৫০ ৫৩ ৩৫
১১ বোখুম ৩৪ ১৪ ১১ ৫২ ৪৪ +৮ ৩২
১২ স্টুটগার্ট ৩৪ ১৩ ১৫ ৫৫ ৪৯ +৬ ৩২
১৩ শালকে ৩৪ ১২ ১৪ ৫০ ৫৮ ৩২
১৪ ভাল্ডহফ মানহাইম ৩৪ ১০ ১৬ ৫২ ৭১ ১৯ ২৮
১৫ আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ৩৪ ১৭ ৪২ ৫৩ ১১ ২৫
১৬ হমবুর্গ ৩৪ ১৯ ৩৩ ৭৯ ৪৬ ২১ অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ
১৭ ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ (R) ৩৪ ২১ ৪২ ৯১ ৪৯ ২০ ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত
১৮ ব্লাউ-ভাইস (R) ৩৪ ১২ ১৯ ৩৬ ৭৬ ৪০ ১৮
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
  1. হামবুর্গার কাপ উইনার্স কাপের জন্য উত্তীর্ণ হওয়ায় উয়েফা কাপে তাদের বরাদ্দকৃত স্থানটি বায়ার লেভারকুজেনকে প্রদান করা হয়েছিল।

ফলাফল

স্বাগতিক \ সফরকারী BWB BOC SVW BVB F95 SGE HSV HOM FCK KOE B04 WMA BMG FCB FCN S04 VFB B05
ব্লাউ-ভাইস ০–০ ১–৪ ১–১ ১–২ ২–২ ১–৩ ২–২ ১–৪ ১–১ ০–১ ৪–১ ৩–২ ১–১ ১–৪ ০–০ ০–২ ১–১
বোখুম ৫–১ ১–১ ০–০ ২–২ ২–০ ১–১ ০–০ ৩–১ ৩–১ ২–১ ৬–১ ১–১ ১–২ ০–১ ১–১ ০–১ ২–১
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ২–০ ০–০ ৫–০ ৫–২ ৪–১ ২–১ ৬–০ ১–০ ২–১ ১–০ ৪–২ ১–৭ ১–১ ৫–৩ ০–০ ১–০ ৫–১
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৭–০ ৩–২ ২–১ ৪–১ ১–০ ৪–৩ ৩–০ ২–০ ১–১ ০–০ ৬–০ ০–২ ২–২ ২–২ ১–০ ১–২ ১–১
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ৩–১ ০–৪ ২–১ ০–৪ ৩–৩ ৩–২ ১–০ ১–৩ ০–৪ ২–৩ ২–০ ১–১ ০–৩ ১–১ ৩–৪ ১–০ ১–১
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট ১–৩ ১–১ ২–২ ০–৪ ৫–০ ১–৩ ৪–০ ২–২ ১–২ ১–০ ২–১ ৪–০ ০–০ ১–০ ০–১ ৩–১ ১–০
হামবুর্গার ২–১ ১–১ ৩–০ ৪–২ ৪–১ ২–০ ৩–১ ২–০ ১–০ ২–১ ১–০ ৩–১ ১–২ ১–১ ৪–০ ২–০ ২–১
হমবুর্গ ২–১ ৩–১ ০–১ ২–২ ৩–১ ১–১ ১–১ ১–১ ১–৩ ১–২ ২–১ ০–২ ২–২ ২–০ ১–১ ২–১ ০–২
কাইজারস্লাউটার্ন ২–০ ৪–১ ১–৩ ২–৩ ৩–১ ২–১ ০–৪ ৫–০ ৫–১ ১–১ ৩–২ ১–১ ১–১ ২–১ ৫–১ ৩–০ ১–০
কলন ১–১ ১–০ ৩–০ ২–০ ১–০ ০–০ ১–১ ৩–০ ২–২ ১–৪ ২–১ ২–৪ ১–১ ৩–১ ৩–২ ০–০ ১–২
বায়ার লেভারকুজেন ২–২ ২–১ ৪–১ ৩–২ ৫–০ ২–০ ০–১ ৪–২ ১–০ ০–১ ০–০ ০–২ ০–০ ২–০ ৪–২ ৪–১ ১–৪
ভাল্ডহফ মানহাইম ১–১ ০–০ ১–০ ২–১ ১–১ ২–১ ২–২ ৫–১ ৪–৩ ২–০ ২–১ ১–১ ৩–৩ ৩–০ ২–০ ৩–২ ২–৩
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ২–১ ২–১ ১–২ ২–২ ৪–১ ১–১ ০–৩ ৫–০ ০–১ ৩–১ ২–১ ৭–২ ০–১ ৪–০ ৩–১ ৪–০ ২–০
বায়ার্ন মিউনিখ ২–০ ৩–২ ৩–২ ২–২ ৩–০ ২–১ ৩–১ ৩–০ ৩–০ ৩–০ ০–৩ ৩–০ ৩–১ ৪–০ ১–০ ১–০ ২–২
নুর্নবার্গ ৭–২ ৩–৩ ৫–১ ১–২ ৪–৩ ১–০ ৩–৩ ২–২ ২–১ ১–১ ১–১ ১–১ ২–০ ১–২ ২–১ ২–১ ১–১
শালকে ৩–০ ০–০ ১–০ ২–১ ৪–২ ৩–১ ১–১ ৪–০ ৩–২ ২–৪ ১–২ ৩–১ ১–২ ২–২ ২–৪ ২–১ ২–১
স্টুটগার্ট ১–১ ২–৪ ৪–০ ৩–০ ৩–০ ৪–১ ১–১ ৪–০ ১–১ ৫–১ ১–০ ২–১ ২–৪ ১–৩ ১–১ ৪–০ ২–০
বায়ার ০৫ উরডিঙ্গেন ২–১ ৩–১ ১–১ ২–৪ ৪–১ ১–০ ১–০ ২–১ ১–২ ৩–১ ১–১ ৩–২ ১–১ ০–০ ৩–৪ ০–০ ২–২
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।

শীর্ষ গোলদাতা

অবস্থানখেলোয়াড়ক্লাবগোল
পশ্চিম জার্মানি উভে রানবরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ২৪
পশ্চিম জার্মানি ফ্রিৎস ভাল্টারভাল্ডহফ মানহাইম২৩
পশ্চিম জার্মানি রুডি ফোলারভেয়ার্ডার ব্রেমেন২২
পশ্চিম জার্মানি নরবার্ট ডিকেলবরুসিয়া ডর্টমুন্ড২০
পশ্চিম জার্মানি ফ্রাঙ্ক হার্টমানকাইজারস্লাউটার্ন১৭
পশ্চিম জার্মানি ফ্রাঙ্ক মিলবরুসিয়া ডর্টমুন্ড
পশ্চিম জার্মানি ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমানস্টুটগার্ট১৬
পশ্চিম জার্মানি হারাল্ড কোরকাইজারস্লাউটার্ন
পশ্চিম জার্মানি হারবার্ট ভাসবায়ার লেভারকুজেন১৫
১০পশ্চিম জার্মানি ক্রিস্টিয়ান শ্রাইয়ারবায়ার লেভারকুজেন১৪

তথ্যসূত্র

  1. "Schedule Round 1"। DFB। ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  2. "Archive 1986/1987 Round 34"। DFB। ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  3. "FC 08 Homburg - Bayer 05 Uerdingen 0:2 (Bundesliga 1986/1987, 1. Round)"worldfootball.net। ৭ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২২
  4. Grüne, Hardy (২০০১)। Enzyklopädie des deutschen Ligafußballs, Band 7: Vereinslexikon (জার্মান ভাষায়)। Kassel: AGON Sportverlag। আইএসবিএন 3-89784-147-9।

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.