১৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)
১৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ১৯তম আয়োজন; যা ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে।[1]
১৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৯৪ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
প্রদান | ১৯৯৪ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | আগুনের পরশমণি এবং দেশপ্রেমিক | |||
শ্রেষ্ঠ অ-পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | ঠিকানা | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আলমগীর দেশপ্রেমিক | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | বিপাশা হায়াত আগুনের পরশমণি | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | আগুনের পরশমণি (৮) | |||
|
এই বছর দুটি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২০টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[2]
বিজয়ীদের তালিকা
মেধা পুরস্কার
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | হুমায়ুন আহমেদ (প্রযোজক) শেখ মুজিবুর রহমান (প্রযোজক) | আগুনের পরশমণি দেশপ্রেমিক |
শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | রেজানুর রহমান (পরিচালক) | ঠিকানা |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | কাজী হায়াৎ | দেশপ্রেমিক |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আলমগীর | দেশপ্রেমিক |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | বিপাশা হায়াত | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | অমল বোস | আজকের প্রতিবাদ |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | আনোয়ারা | অন্তরে অন্তরে |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | শিলা আহমেদ | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | সত্য সাহা | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | মাসুদ করিম | হৃদয় থেকে হৃদয়ে |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীত শিল্পী | খালিদ হাসান মিলু | হৃদয় থেকে হৃদয়ে (গানঃ হৃদয় থেকে হৃদয়ে) |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গী শিল্পী | রুনা লায়লা | অন্তরে অন্তরে (গানঃ কালতো ছিলাম ভালো) |
কারিগরী পুরস্কার
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | আব্দুস সবুর | ঘাতক |
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | কাজী হায়াৎ | দেশপ্রেমিক |
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার | হুমায়ুন আহমেদ | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | কাজী বশির হাসান আহমেদ | ঘৃণা ঘরের শত্রু |
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা | হুমায়ুন আহমেদ | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক | জিন্নাত হোসেন | কমান্ডার |
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক | মফিজুল হক | আগুনের পরশমণি |
শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান | হারুন | হৃদয় থেকে হৃদয়ে |
বিশেষ পুরস্কার
- বিশেষ পুরস্কার - আশীষ কুমার লোহ (মরণোত্তর)
- বিশেষ শাখায় শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী - হোসনে আরা পুতুল (আগুনের পরশমণি)[3]
তথ্যসূত্র
- রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
- "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। fdc.gov.bd। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "চলচ্চিত্রে হুমায়ূন, হুমায়ূনের চলচ্চিত্র"। দেশে বিদেশে। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৫।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.