১৩৫০-এর দশক
এটি গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী ১৩৫০-এর দশক। এটি শুরু হয়েছে ১লা জানুয়ারি, ১৩৫০ থেকে এবং শেষ হয়েছে ৩১ ডিসেম্বর, ১৩৫৯ তারিখে।
সহস্রাব্দ: | ২য় সহস্রাব্দ |
শতাব্দীর: | ১৩শ শতাব্দী – ১৪শ শতাব্দী – ১৫শ শতাব্দী |
দশক: | ১৩২০-এর দশক ১৩৩০-এর দশক ১৩৪০-এর দশক ১৩৫০-এর দশক – ১৩৬০-এর দশক ১৩৭০-এর দশক ১৩৮০-এর দশক |
বছর: | ১৩৫০ ১৩৫১ ১৩৫২ ১৩৫৩ ১৩৫৪ ১৩৫৫ ১৩৫৬ ১৩৫৭ ১৩৫৮ ১৩৫৯ |
বিষয়শ্রেণী: | জন্ম – মৃত্যু – স্থাপত্য প্রতিষ্ঠিত |
ঘটনা
১৩৫০
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫১
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫২
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৩
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৪
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৫
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৬
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৭
জানুয়ারি–ডিসেম্বর
- ২৮ এপ্রিল, এরিক ম্যাগনুসন, বেশিরভাগ সুইডেনে রাজা হিসেবে স্বীকৃতি পান, তাঁর পিতা রাজা ম্যাগনুসের বিরুদ্ধে।[1]
- ২৮ মে, প্রথম পিটার পর্তুগালের রাজা হন, তাঁর পিতা চতুর্থ আফন্সোর মৃত্যুর পর।[2]
- ৯ জুলাই, প্রাগের চার্লস সেতু নির্মিত হয়।[3]
অজানা তারিখ
- রাজা দ্বিতীয় ডেভিড, স্কটল্যান্ড ইংরেজদের কাছ থেকে মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্তি পান।[4]
- বেরদিবেগ, জানি বেগের উত্তরাধিকারী হন ব্লু হর্দের খান হিসেবে।[5]
- প্রথম সিকান্দার বাংলার সুলতান হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- রাও কানহাদেব রাথোড় হন, মারওয়ারের শাসক। (বর্তমানে ভারতের অংশ)।[6]
- ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রথম রোগ হিসেবে চিহ্নিত হয়।[7]
- তুরিনের শবাচ্ছাদনবস্ত্র-এর প্রথম জনপ্রদর্শনী নথিভুক্ত করা হয়।[8]
- ব্লু হর্দে, ইল-খানাতের শাসক হিসেবে দ্বিতীয় গাজানকে পদচ্যুত করে এবং তাদের নিজস্ব রাজ্যপাল নিয়োগ করে।
- ওয়াত ফ্রা শ্রী রত্না মহাথাত (বিখ্যাত ওয়াত ইয়াই) মন্দির, ফিতসানুলোক, থাইল্যান্ডে নির্মিত হয়।[9]
- ফ্রান্সে, স্টেট-জেনারেল ইতিন মার্সেল-এর গ্রেট অর্ডিন্যান্স পাশ করেন, রাজতন্ত্রের উপর সীমা আরোপের প্রয়াস, বিশেষ করে রাজস্ব ও আর্থিক বিষয়ে।[10]
১৩৫৮
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৩৫৯
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
- Schybergson, Magnus Gottfrid (১৯০৩)। Finlands historia (Swedish ভাষায়)। 2। G. W. Edlund। পৃষ্ঠা 90।
- "Oporto to Photoengraving"। Encyclopedia Americana। 21। Scholastic Library Publishing। ২০০৪। পৃষ্ঠা 803। আইএসবিএন 978-0-7172-0138-9।
- Burton, Richard (২০০৩)। Prague: a cultural and literary history। Signal Books। পৃষ্ঠা 24। আইএসবিএন 978-1-902669-63-2।
- Brown, Keith M. (২০০৪)। Tanner, Roland, সম্পাদক। Parliament and politics in Scotland, 1235–1560। Edinburgh University Press। পৃষ্ঠা 16। আইএসবিএন 978-0-7486-1485-1।
- Perrie, Maureen; Lieven, D. C. B.; Suny, Ronald Grigor (২০০৬)। The Cambridge History of Russia: From early Rus' to 1689। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 154। আইএসবিএন 978-0-521-81227-6।
- Bunce, Frederick W. (২০০৬)। Royal palaces, residences, and pavilions of India। D.K. Printworld। পৃষ্ঠা 303। আইএসবিএন 978-81-246-0356-7।
- Raoult, Didier; Drancourt, Michel (২০০৮)। Paleomicrobiology: past human infections। Springer। পৃষ্ঠা 200। আইএসবিএন 978-3-540-75854-9।
- The Remarkable Metrological History of Radiocarbon Dating। 2। DIANE Publishing। পৃষ্ঠা 200। আইএসবিএন 978-1-4223-1857-7।
- Eliot, Joshua; Bickersteth, Jane (২০০৩)। Thailand handbook (2nd সংস্করণ)। Footprint Travel Guides। পৃষ্ঠা 214। আইএসবিএন 978-1-903471-54-8।
- Michelet, Jules; Smith, G. H. (১৮৪৫)। History of France: from the earliest period to the present time। 1। D. Appleton & Co.। পৃষ্ঠা 442।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.