১১তম মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
১১ম মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার হল স্কয়ার গ্রুপ ও দৈনিক প্রথম আলোর যৌথ উদ্যোগে প্রদত্ত বাৎসরিক পুরস্কারের একাদশ আয়োজন। ২০০৮ সালের চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও সঙ্গীতে অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ২০০৯ সালের ১০ই এপ্রিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[1] এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন ফেরদৌস আহমেদ ও অপি করিম।[2] এ বছর মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয় চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা বেবী ইসলামকে।[3]
১১তম মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
তারিখ | ১০ এপ্রিল ২০০৯ | |||
স্থান | বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
উপস্থাপক | ফেরদৌস আহমেদ, অপি করিম | |||
আলোকপাত | ||||
আজীবন সম্মাননা | বেবী ইসলাম | |||
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র: জুরি পছন্দ | চন্দ্রগ্রহণ | |||
শ্রেষ্ঠ পরিচালনা | মুরাদ পারভেজ চন্দ্রগ্রহণ | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | শাকিব খান প্রিয়া আমার প্রিয়া | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবনূর ১ টাকার বউ | |||
সর্বাধিক মনোনয়ন | আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা (৭টি) | |||
টেলিভিশন আওতা | ||||
চ্যানেল | এটিএন বাংলা | |||
স্থিতিকাল | ৬৫ মিনিট | |||
|
বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা
নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
তারকা জরিপ
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতা | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী |
---|---|
|
|
শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতা | শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেত্রী |
|
|
শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী (পুরুষ) | শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী (নারী) |
|
|
সমালোচক
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক |
---|---|
|
|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতা | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী |
|
|
শ্রেষ্ঠ নাট্যকার | শ্রেষ্ঠ নাট্য নির্দেশক |
|
|
শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতা | শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেত্রী |
|
|
শ্রেষ্ঠ গান | শ্রেষ্ঠ ব্যান্ড |
|
|
আজীবন সম্মাননা
বিশেষ পুরস্কার
- সেরা নৃত্যশিল্পী - শর্মিলী বন্দ্যোপাধ্যায়
- সেরা চলচ্চিত্র - এস এ হক অলিক (আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা)
তথ্যসূত্র
- "Meril-Prothom Alo Award ceremony held"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
- আল মামুন, শফিক (২২ মার্চ ২০১৮)। "মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ১৯৯৮-২০১৬: ফিরে দেখা"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
- "কিছু টুকিটাকি..."। দৈনিক প্রথম আলো। ৭ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.