হর গোবিন্দ খোরানা

হর গোবিন্দ খোরানা (৯ জানুয়ারী, ১৯২২ – ৯ নভেম্বর, ২০১১)[1][2][3] ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিজ্ঞানী। তিনি ১৯৬৮ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি আমিনো এসিডের কোডন এর সিকুয়েন্স বের করার এক সহজ পদ্ধতির আবিষ্কার করেছেন।

হর গোবিন্দ খোরানা
জন্ম(১৯২২-০১-০৯)৯ জানুয়ারি ১৯২২
মৃত্যুনভেম্বর ৯, ২০১১(2011-11-09) (বয়স ৮৯)
জাতীয়তাআমেরিকান
নাগরিকত্বযুক্তরাষ্ট্র
মাতৃশিক্ষায়তনলিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয় (Ph.D)
পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় (BS/MS)
পরিচিতির কারণFirst to demonstrate the role of Nucleotides in protein synthesis
পুরস্কারচিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৬৮), Gairdner Foundation International Award, Louisa Gross Horwitz Prize, Albert Lasker Award for Basic Medical Research, Padm vibhusan, Willard Gibbs Award
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রঅণুপ্রাণ বিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (১৯৭০-২০০৭)
ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন, ম্যাডিসন (১৯৬০-৭০)
ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (১৯৫২-৬০)
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫০-৫২)
ইটিএইচ জুরিখ (১৯৪৮-৪৯)
স্বাক্ষর
Har Gobind Khorana signature
হর গোবিন্দ খোরানা 'এনআইএইচ লেকচার অ্যাওয়ার্ড' গ্রহণ করছেন।

জীবনী

তিনি লাহোরের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৩ সালে বিএসসি এবং ১৯৪৫ সালে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫২ সালে ভ্যাঙ্কুভারের ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় যোগদান করেন। ১৯৬০ সালে ম্যাডিসনের ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনে যোগদান করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে যোগদান করেন এবং ২০০৭ সাল পর্যন্ত সেখানে শিক্ষকতা করেন।

পুরস্কার ও সম্মাননা

  • চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৬৮)
  • গির্ডনার ফাউন্ডেশন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড।
  • লুইজা গ্রস হরউইটজ প্রাইজ (কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, নিউইয়র্ক,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)।
  • উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)।
  • পদ্মবিভূষণ (ভারত সরকার)।

এছাড়াও ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন- ম্যাডিসন, ভারত সরকার ও ইন্দো-আমেরিকা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফোরাম “খোরানা প্রোগ্রাম” চালু করে। এই প্রকল্পের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল স্নাতক স্তরের ছাত্র-ছাত্রীদের গবেষণার সুযোগ দেওয়া আর দ্বিতীয়ত ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সহাবস্থানের মাধ্যমে দুই দেশেরই গ্রামোন্নয়ন আর খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত করতে সাহায্য করা।

তথ্যসূত্র

  1. Caruthers, M.; Wells, R. (২০১১)। "Har Gobind Khorana (1922-2011)"। Science334 (6062): 1511। এসটুসিআইডি 206539004ডিওআই:10.1126/science.1217138পিএমআইডি 22174242বিবকোড:2011Sci...334.1511C
  2. Rajbhandary, U. L. (২০১১)। "Har Gobind Khorana (1922–2011)"। Nature480 (7377): 322। ডিওআই:10.1038/480322aঅবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 22170673বিবকোড:2011Natur.480..322R
  3. Gellene, Denise (২০১১-১১-১৪)। "H. Gobind Khorana, 1968 Nobel Winner biochemist for RNA Research, Dies"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০৯

বহি:সংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.