স্মার্তবাদ

স্মার্তবাদ বা স্মার্ত (সংস্কৃত: स्मार्त) ঐতিহ্য একটি প্রধান হিন্দু সম্প্রদায় যা প্রচলিত যুগের শুরুতে তার শাস্ত্রীয় সময়কালে বিকশিত হয়েছিল। এটি চারটি দার্শনিক ধারার একটি হিন্দু সংশ্লেষণকে প্রতিফলিত করে: মীমাংসা, অদ্বৈত, যোগ ও আস্তিকতা।[1] স্মার্ত ঐতিহ্য ঈশ্বরবাদী সাম্প্রদায়িকতাকে প্রত্যাখ্যান করে,[1] এবং পাঁচজন দেবতা সহ পাঁচটি মন্দিরের গার্হস্থ্য উপাসনার জন্য উল্লেখযোগ্য, সকলকে সমান হিসাবে বিবেচনা করা হয় - শিব, বিষ্ণু, সূর্য, গণেশ ও শক্তি।[2] স্মার্ত ঐতিহ্য পুরনো শ্রৌত ঐতিহ্যের বিপরীতে, যা বিস্তৃত আচার -অনুষ্ঠান ও আচার -অনুষ্ঠানের উপর ভিত্তি করে ছিল।[3][4] হিন্দু ধর্মের মধ্যে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক আন্দোলন, যেমন শৈবধর্ম, ব্রহ্মবাদ, বৈষ্ণবধর্ম ও শাক্তধর্মের সাথে স্মার্ত ঐতিহ্যের ধারনা ও চর্চার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সমাপতিত অংশ হয়েছে।[5][6][7]

গণেশকেন্দ্রিক পঞ্চায়তনে স্মৃতির পাঁচজন প্রধান দেবতা: গণেশ (মাঝখানে) শিব (উপরের বাম), শক্তি (উপরের ডান), বিষ্ণু (নীচে বাম) এবং সূর্য (নীচে ডান)।

শৈবধর্মের সাথে ঐতিহাসিক সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও অদ্বৈত সাম্প্রদায় শৈব সম্প্রদায় নয়: অদ্বৈতরা অসাম্প্রদায়িক, এবং তারা হিন্দু ধর্মের অন্যান্য দেবতাদের, যেমন শক্তি, গণপতি এবং অন্যান্যদের সাথে সমানভাবে শিব ও বিষ্ণুর উপাসনার সমর্থন করে। অবিনাভ গুপ্ত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন যে চূড়ান্ত বাস্তবতা এক এবং পরশিব যিনি অনেক হয়ে যান এবং যে কোনও প্রতীকী দেবতা একই সমতুল্য উদ্দেশ্য পূরণ করে।[8] এই বিশ্বাসে অনুপ্রাণিত, স্মার্ত ঐতিহ্য অনুসারীরা, পাঁচটি হিন্দু দেবতার সাথে তাদের অনুশীলনে ষষ্ঠ নৈর্ব্যক্তিক দেবতাকে অন্তর্ভুক্ত করে।[8] উইলিয়াম জ্যাকসন ঐতিহ্যকে "অদ্বৈত, তার দৃষ্টিভঙ্গিতে মনীষী" বলে বর্ণনা করেছেন।[9]

পশ্চিম ভারতে স্মার্ত ব্রাহ্মণ (আনুমানিক ১৮৫৫-১৮৬২)।

স্মার্ত শব্দটি ব্রাহ্মণদেরও বোঝায় যারা শ্রৌতসূত্রের বিপরীতে গৃহ্যসূত্র নামক গ্রন্থের স্মৃতিশক্তিতে বিশেষজ্ঞ।[10][11][12][13] স্মৃতি ব্রাহ্মণগণ স্মৃতিশাস্ত্রের উপর মনোযোগ দিয়ে, শ্রুতি ব্রাহ্মণদের থেকে ভিন্ন, যারা শ্রুতি রচনা সংকলনে বিশেষজ্ঞ, অর্থাৎ বেদ অনুসরিত আচার -অনুষ্ঠান।[14]

ব্যুৎপত্তি

স্মার্ত স্মৃতি থেকে প্রাপ্ত একটি বিশেষণ।[15] স্মৃতি হল হিন্দুগ্রন্থের সুনির্দিষ্ট অঙ্গ যা সাধারণত একজন লেখকের জন্য দায়ী, ঐতিহ্যগতভাবে লিখিত কিন্তু ক্রমাগত সংশোধিত, শ্রুতি (বৈদিক সাহিত্য) যা লেখকহীন বলে বিবেচিত হয় তার বিপরীতে, যা প্রজন্মের মধ্যে মৌখিকভাবে প্রেরণ করা হয়েছিল এবং স্থির করা হয়েছিল।[16][17]

স্মার্তের বেশ কয়েকটি অর্থ রয়েছে:[15][18]

স্মৃতির সাথে সম্পর্কিত
স্মৃতিতে বা তার ভিত্তিতে নথিভুক্ত করা হয়েছে
ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে, প্রথাগত আইন দ্বারা নির্ধারিত বা অনুমোদিত
গোঁড়া ব্রাহ্মণ প্রচলিত আইন এবং বেদান্ত মতবাদে পারদর্শী বা নির্দেশিত

স্মার্ত ঐতিহ্য প্রেক্ষাপটে স্মার্ত শব্দের অর্থ "স্মৃতির অনুসারী"।[19] মনিয়ার উইলিয়ামসের মতে স্মার্ত বিশেষভাবে "শঙ্করাচার্য কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত সম্প্রদায়ের" সাথে যুক্ত।[18] দক্ষিণ ভারতে কিছু পরিবার যারা শ্রৌতকে কঠোরভাবে অনুসরণ করে এবং বেদান্ত প্রথা মেনে নেয় না। এমনকি তাদের কাছে মহিলাদের পবিত্র সুতা পরানোর প্রথা আছে।

ইতিহাস

আলফ হিল্টবেইটেল বলেন, বেদাঙ্গ গ্রন্থগুলি হল স্মৃতি গ্রন্থ যা বৈদিক যুগের দ্বিতীয়ার্ধে রচিত হয়েছিল যা প্রায় ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শেষ হয়েছিল।[20] বেদাঙ্গ গ্রন্থগুলির মধ্যে রয়েছে শ্রৌতসূত্র, গৃহ্যসূত্র ও ধর্মসূত্র নিয়ে গঠিত কল্প (বেদাঙ্গ) গ্রন্থ, যার মধ্যে অনেকগুলি বৈদিক যুগের আগেও সংশোধন করা হয়েছিল।[21] হিলটেবিটেল রাজ্য গৃহ্যসূত্র এবং ধর্মসূত্র ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৪০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত রচিত হয়েছিল, এবং এগুলিকে কখনও কখনও স্মৃতিসূত্র বলা হয়, স্মৃতি ঐতিহ্যের মূল।[21] স্মৃতি গ্রন্থগুলি শ্রুতিতে (বেদ) জ্ঞান গ্রহণ করে, কিন্তু তারা এটিকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে, যা হিন্দু দর্শনের ছয়টি দর্শন (গোঁড়া দর্শন) এর জন্ম দেয়। এর মধ্যে, হিল্টবেইটেল, মীমাংসা ও বেদান্তকে কখনও কখনও স্মার্ত দর্শন বলা হয় যা বেদকে যুক্তি এবং অন্যান্য প্রমানের উপর জোর দেয়, হাইতুকা দর্শনের বিপরীতে যা হেতু (কারণ) এর উপর জোর দেয় বেদের কর্তৃত্ব গ্রহণ করার সময় বেদ।[22][23] দুটি স্মার্ত ঐতিহ্যের মধ্যে, মীমাংসা বৈদিক আচারের ঐতিহ্যের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন, যখন বেদান্ত উপনিষদিক জ্ঞান ঐতিহ্যের দিকে মনোনিবেশ করেছিলো।[22]

সাধারণ যুগের শুরুর দিকে, এবং তারপরে, হাইতুকা দর্শন (ন্যায়, বৈশেষিক, সাংখ্য ও যোগ), স্মার্ত দর্শন (মীমাংসা, বেদান্ত), প্রাচীন ঈশ্বরবাদী ধারণা (ভক্তি, তান্ত্রিক) সহ একটি সমন্বয়বাদ ঐতিহ্যের বৃদ্ধির জন্ম দেয় যেমন, শৈবধর্ম, বৈষ্ণবধর্ম ও শাক্তধর্ম।[24] হিলতেবেইতেল ও বন্যা হিন্দুধর্মের (প্রাথমিক) শাস্ত্রীয় যুগে একটি পুনরুজ্জীবিত গোঁড়া স্মার্ত ঐতিহ্যের উৎপত্তি খুঁজে বের করে, বিশেষ করে বেদান্তের অদ্বৈতবাদী (অদ্বৈত) ব্যাখ্যার সাথে,[25] সেই সময় যখন বিভিন্ন হিন্দু ঐতিহ্য ব্রাহ্মণ্যবাদ ও স্থানীয় ঐতিহ্যের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া থেকে উদ্ভূত।[26]

সংশ্লেষণ

পুনরুজ্জীবিত স্মার্ত ঐতিহ্য ব্রহ্ম হিসেবে আত্মার (আত্ম, আত্মা) অ -অভিজ্ঞতার ধারণার সাথে বিভিন্ন এবং দ্বন্দ্বপূর্ণ ভক্তিমূলক অনুশীলনগুলিকে একীভূত করার চেষ্টা করেছিল।[27] সমঝোতার মধ্যে রয়েছে পঞ্চদেবতা পূজা, যার মধ্যে একজন হিন্দু পছন্দের যেকোনো সগুণ দেবতার (ইষ্ট-দেবতা) যেমন বিষ্ণু, শিব, শক্তি, সূর্য বা গণেশের প্রতি মনোনিবেশ করতে পারে, তা উপলব্ধি করার অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ হিসেবে নির্গুণ ব্রহ্ম।[27] এই স্মার্ত ঐতিহ্যের বিকাশ গুপ্ত যুগে (চতুর্থ -৫ম শতাব্দী) শুরু হয়েছিল এবং সম্ভবত মধ্যযুগীয় ভারতীয় সমাজের,[28] ব্রাহ্মণগণ, বিশেষ করে ব্রাহ্মণগণ দ্বিজ শ্রেণী দ্বারা প্রভাবিত ছিল।[29] এই স্মার্ত ঐতিহ্য হিন্দুধর্মের অন্যান্য প্রধান ঐতিহ্য যেমন শৈবধর্ম, বৈষ্ণবধর্ম এবং শক্তিধর্মের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[29] স্মার্তের ধারণাগুলি ছিল ঐতিহাসিকভাবে প্রভাবশালী, সৃজনশীল ধারণা যেমন হরিহর (অর্ধেক শিব, অর্ধেক বিষ্ণু দেবতা) এবং অর্ধনারীশ্বর (অর্ধেক নারী, অর্ধেক পুরুষ দেবতা) এবং শৈব, বৈষ্ণবধর্ম, শক্তিধর্মের অনেক বড় বড় পণ্ডিত। এবং ভক্তি আন্দোলন স্মার্ত ঐতিহ্য থেকে বেরিয়ে এসেছে।[29]

ঐতিহ্য হিসেবে স্মার্তকে স্বীকৃতি দেওয়া

মধ্যযুগীয় পণ্ডিত যেমন বেদান্ত দেশিকা ও বল্লভাচার্য স্মার্তকে বৈষ্ণবধর্ম এবং অন্যান্য .তিহ্যের সাথে প্রতিযোগিতা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। জেফরি টিমের মতে, উদাহরণস্বরূপ, তত্ত্বার্থপানিবন্ধের ১০ নং শ্লোকে বল্লভচার্য বলেছেন যে, "বৈষ্ণব, স্মার্ত, মত তাদের নিজ নিজ প্রসঙ্গ থেকে বিবেচনা করা হলে পারস্পরিক পরস্পরবিরোধী সিদ্ধান্তগুলি পরস্পরবিরোধী নয়।"[30]

মহীশূরের বৈদিক স্মার্ত ব্রাহ্মণ, ১৮৬৮

সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক মারে মিলনার জুনিয়রের মতে, স্মার্ত ঐতিহ্য বলতে বোঝায় "হিন্দুরা যারা চিন্তাধারা এবং আচরণ উভয় ক্ষেত্রে ব্রাহ্মণ্যবাদী গোঁড়ামির দিকে ঝুঁকে পড়ে"। স্মার্তরা সাধারণত "অপেক্ষাকৃত একীভূত হিন্দুধর্ম" -এর জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তারা সাম্প্রদায়িক বিচ্ছিন্নতাবাদের চরম রূপ প্রত্যাখ্যান করে, যা গির্জা ও খ্রিস্টান সম্প্রদায় সম্পর্কে ইউরোপীয় বক্তব্যের স্মরণ করিয়ে দেয়।[1] মিলনার বলছেন, ঐতিহ্যটির শিকড় আছে যা খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী এবং খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে উদ্ভূত হয়েছিল, সম্ভবত জৈন এবং বৌদ্ধধর্মের বৃদ্ধির প্রতিক্রিয়ায়।[1] এটি চারটি দার্শনিক স্তরের একটি হিন্দু সংশ্লেষণকে প্রতিফলিত করে: মীমাংসা, অদ্বৈত, যোগ ও ঈশ্বরবাদ।[1]

বৈদিক ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে হিন্দুধর্মকে অসাম্প্রদায়িক রূপে একীভূত করার জন্য স্মার্ত ঐতিহ্য প্রাথমিকভাবে একটি সংশ্লেষণ আন্দোলন হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল। এটি বর্ণশ্রম-ধর্ম গ্রহণ করে, ব্রুস সুলিভান বলে, যা সামাজিক এবং ধর্মীয় কর্তব্যের রূপ হিসাবে বর্ণ (বর্ণ/শ্রেণী) এবং আশ্রম (মানুষের জীবনের চারটি স্তর) এর গ্রহণযোগ্যতাকে প্রতিফলিত করে। প্রথম সহস্রাব্দের দ্বিতীয়ার্ধে, আদি শঙ্কর সংস্কার করেন এবং অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের আকারে আন্দোলনে ধারণা নিয়ে আসেন।[31] উপিন্দর সিং -এর মতে, স্মার্ত ঐতিহ্যের ধর্মীয় অনুশীলন ব্রাহ্মণ্যবাদের রূপান্তর হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং হিন্দু ধর্ম হিসেবে বর্ণনা করা যায়।[32] স্মার্ত ঐতিহ্য হিসাবে সমস্ত দেবতাদেরকে সর্বব্যাপী আধ্যাত্মিক নৈর্ব্যক্তিক ব্রহ্মকে উপলব্ধি করার সমান এবং বিভিন্ন উপায়ে জোর দেয়।[33]

স্মার্ত ব্রাহ্মণ

স্মার্ত বিশেষণটি এমন ব্রাহ্মণকে শ্রেণীভুক্ত করার জন্যও ব্যবহার করা হয় যিনি গ্রন্থের স্মৃতিশক্তি মেনে চলে।[13][34]

স্মার্ত ব্রাহ্মণগণ গ্রন্থের স্মৃতিশক্তিতে বিশেষজ্ঞ,[35] শ্রৌত ব্রাহ্মণদের থেকে পৃথক, যারা বেদের ভিতরে আবদ্ধ ব্রাহ্মণ স্তরের মতো গ্রন্থের শ্রুতি মহলে বিশেষজ্ঞ।[14] স্মার্ত ব্রাহ্মণগণ ব্রাহ্মণদের থেকেও আলাদা যারা আগামিক (তন্ত্র) সাহিত্যে বিশেষজ্ঞ, যেমন আদি শৈব ব্রাহ্মণ, শ্রী বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ এবং শৈব কাশ্মীরি পণ্ডিত।[6][36] যাইহোক, এই পরিচয়গুলি স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি, এবং "আগামিক স্মার্ত সাইভা ব্রাহ্মণদের" মত সক্রিয় গোষ্ঠী সমৃদ্ধ হয়েছে।[37]

স্মার্ত বিশ্বকর্মা

বিশ্বকর্মা হল দক্ষিণ ভারতে পাওয়া কারিগর, যেমন কর্ণাটক রাজ্যে। তারা তাদের ঐতিহ্যগত দক্ষতা এবং দক্ষতার জন্য কামার, ছুতার, তামাশিল্পী, ভাস্কর এবং স্বর্ণকার হিসেবে পরিচিত। স্মার্ত বিশ্বকর্ম হল নিরামিষ কারিগর যারা স্মার্ত ঐতিহ্য অনুসরণ করে। তারা বৈষ্ণব বিশ্বকর্মার সাথে বৈপরীত্য করে যারা হিন্দু ধর্মের বৈষ্ণবধর্ম ঐতিহ্য অনুসরণ করে এবং যাদের মধ্যে কেউ কেউ নিরামিষ খাবার গ্রহণ করতে পারে।[38][39] বিধবাদের পুন -বিবাহ ঐতিহ্য যা স্মার্ত বিশ্বকর্মের মধ্যে পাওয়া যায়, কিন্তু বৈষ্ণব বিশ্বকর্মার মধ্যে এটি অদ্ভুত ছিল।[39]

ব্রুওয়ারের মতে, স্মার্ত বিশ্বকর্মের উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে নীলিগুণ্ডপান্ত (ঐতিহ্যগতভাবে কামার ও ছুতার), কোন্নুরপান্ত (পাঁচটি কারিগর ব্যবসা) এবং মদীপত্তর (স্বর্ণকার)।[38] স্মার্ত বিশ্বকর্মা ব্রাহ্মণ বলে বিবেচিত হয় না।[38]

দর্শন ও অনুশীলন

সগুণ ও নির্গুণ ব্রহ্ম

ব্রহ্ম, চূড়ান্ত বাস্তবতা, যা বৈশিষ্ট্য সহ এবং ছাড়া উভয়ই। এই প্রেক্ষাপটে, পরম ব্রহ্ম নিরাকার এবং সর্বজ্ঞ ঈশ্বর- দেবতা বা পরমাত্মান এবং ওম, যেখানে সগুণ ব্রহ্ম রূপে ঈশ্বরের প্রকাশ বা অবতার।

স্মার্তবাদ অনুসারে, সর্বোচ্চ বাস্তবতা, ব্রহ্ম, ব্যক্তিগত দেবতার বিভিন্ন রূপকে অতিক্রম করে।[40][টীকা 1] স্মার্তরা গোঁড়া হিন্দু দর্শন অনুসরণ করে, যার মানে তারা বেদ, এবং আত্মা ও ব্রহ্মের অনতাত্ত্বিক ধারণা গ্রহণ করে।

স্মার্ত ঐতিহ্য ব্রহ্মের দুটি ধারণা গ্রহণ করে, যা হল সগুণ ব্রহ্ম - গুণাবলী সম্বলিত ব্রহ্ম, এবং নির্গুণ ব্রহ্ম - বৈশিষ্ট্যবিহীন ব্রহ্ম।[43] নির্গুণ ব্রহ্ম অপরিবর্তনীয় বাস্তবতা, তবে, সগুণ ব্রহ্ম এই নির্গুণ ব্রহ্মকে উপলব্ধি করার মাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।[44] এই ঐতিহ্যে সগুণ ব্রহ্মের ধারণাটি একটি দরকারী প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয় এবং যারা এখনও তাদের আধ্যাত্মিক যাত্রায় রয়েছেন তাদের জন্য সগুণ ধারণাটি পুরোপুরি আলোকিতদের দ্বারা পরিত্যাগ করা হয় যখন তিনি বুঝতে পারেননির্গুণ ব্রহ্মের সাথে তাদের নিজের আত্মার পরিচয়।[44] একজন স্মার্ত যেকোনো সগুণ দেবতা (ইষ্ট-দেবতা) যেমন বিষ্ণু, শিব, শক্তি, সূর্য, গণেশ বা অন্য যেকোনো একটিকে বেছে নিতে পারেন এবং স্মার্ত ঐতিহ্যে এটিকে নির্গুণ ব্রহ্ম এবং তার নিজের আত্মার সমতুল্যতা অর্জনে অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়।[45]

পঞ্চায়েত পূজা

স্মার্তরা এক ধরনের পূজার বিকাশ ঘটায় যা পঞ্চায়েত পূজা নামে পরিচিত। এই পূজায়, পাঁচটি হিন্দু দেবতার (সূর্য, শিব, বিষ্ণু, গণেশ এবং দেবী বা শক্তি) এক বা একাধিক পূজার বস্তু।[45][17] প্রধান দেবতাদের পাঁচটি প্রতীক একটি গোল খোলা ধাতব থালায় রাখা হয় যার নাম পঞ্চায়েতানা, উপাসক কেন্দ্রে থাকা দেবতার প্রতীক। মধ্যযুগীয় মন্দিরেও অনুরূপ ব্যবস্থা দেখা যায়, যেখানে প্রধান দেবতার আবাসস্থল কেন্দ্রীয় মন্দিরটি চারটি ছোট মন্দির দ্বারা বেষ্টিত যা অন্যান্য দেবতাদের মূর্তি ধারণ করে।[46] দক্ষিণ ভারতের কিছু স্মার্তরা ষষ্ঠ দেবতা কার্তিককে যোগ করেছেন। বাশমের মতে, "অনেক উচ্চ-শ্রেণীর হিন্দুরা এখনও শৈব ও বৈষ্ণব উপাসনার পথে স্মার্তদের পথ পছন্দ করেন"।[47]

শঙ্কর ও অদ্বৈত বেদান্ত

ঐতিহ্যগতভাবে, শ্রী আদি শঙ্করাচার্য (৮ম শতাব্দী) স্মার্ত ঐতিহ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক এবং সংস্কারক হিসাবে বিবেচিত।[17][48][টীকা 2]

হিল্টবেইটেলের মতে, আদি শঙ্করাচার্য উপনিষদের অ -দ্বৈত ব্যাখ্যাকে পুনরুজ্জীবিত স্মার্ত ঐতিহ্যের ছোঁয়া হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন:

কার্যত, আদি শঙ্কর আচার্য অদ্বৈত ও স্মার্ত গোঁড়ামির মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলেন, যা তাঁর সময় পর্যন্ত কর্ম্মের পথকে সংজ্ঞায়িত করে বর্ণশ্রমধর্ম তত্ত্বকে রক্ষা করতে অব্যাহত ছিল না পঞ্চায়তনপূজা ("পাঁচ মন্দির পূজা") বৈচিত্র্যপূর্ণ ও দ্বন্দ্বপূর্ণ ভক্তির চর্চার সমাধান হিসাবে। এইভাবে কেউ পাঁচটি দেবতার (বিষ্ণু, শিব, দুর্গা, সূর্য, গণেশ) যেকোনো একজনকে ইষ্ট-দেবতা ("পছন্দের দেবতা") হিসাবে পূজা করতে পারে।[57]

ধর্মগ্রন্থ

স্মার্তরা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অনুসরণ করে। হিন্দুধর্মের মধ্যে সব ঐতিহ্যের মতো, তারা মহাকাব্যিক ভিত্তি হিসাবে স্বীকার করে যে শ্রুতি (বৈদিক সাহিত্য) জ্ঞানের নির্ভরযোগ্য উৎস।[58][59][60] শ্রুটিতে চারটি বেদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যার চারটি স্তর অনুবিদ্ধ গ্রন্থ - সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক ও প্রাথমিক উপনিষদ।[16] এর মধ্যে উপনিষদই সবচেয়ে বেশি উল্লেখিত গ্রন্থ।[61][62]

আত্মা ও ব্রহ্মের পরিচয়, এবং তাদের অপরিবর্তনীয়, চিরন্তন প্রকৃতি, এই .তিহ্যের মূল সত্য। এখানে বৈদিক গ্রন্থে জোর দেওয়া হয়েছে বেদের উপনিষদিক অংশে জ্ঞান-কাণ্ড (জ্ঞান, দার্শনিক অনুমান), এর কর্ম-কাণ্ড (আচার নিষেধ) নয়।[63] উপনিষদের পাশাপাশি, ভগবদ্গীতা ও ব্রহ্মসূত্রগুলি অদ্বৈত বেদান্ত ঐতিহ্যের কেন্দ্রীয় গ্রন্থ, যা আত্মা ও ব্রহ্মের পরিচয় এবং তাদের পরিবর্তনশীল স্বভাব সম্পর্কে সত্য প্রদান করে।[63][64]

ব্রহ্মসূত্রকে ন্যায়স্থান (যুক্তির জন্য প্রামাণিক ভিত্তি) হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[65] ভগবদ্গীতা স্মৃতিপ্রস্থান হিসেবে বিবেচিত।[65] লেখাটি অন্যান্য স্মৃতি, যেমন বেদাঙ্গ, ইতিহাস, ধর্মশাস্ত্র, পুরাণ এবং অন্যান্যদের উপর নির্ভর করে।[3] এই স্মৃতি সাহিত্যের মধ্যে কিছু খ্রিস্টপূর্ব ২০০ থেকে খ্রিষ্টাব্দের ৩০০ অবধি,[66][67] শ্রামানিক ও বৌদ্ধ প্রভাব[66] এবং ব্রহ্মবাদী ভক্তিতে উদীয়মান ভক্তি ঐতিহ্যকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[68][66]

প্রতিষ্ঠান

কর্ণাটকের শ্রিঙ্গেরী, শ্রীঙ্গেরি শ্রীদা পীঠামায় বিদ্যাশঙ্কর মন্দির, স্মার্ত ঐতিহ্যের ঐতিহাসিক কেন্দ্র।[17]

স্মার্ত ঐতিহ্যের মধ্যে রয়েছে মন্দির এবং মঠ। উত্তর ভারতের তুলনায় পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতে বেশি স্মার্ত মন্দির পাওয়া যায়।[69]

আদি শঙ্কর স্মার্ত ঐতিহ্যের অন্যতম প্রধান পণ্ডিত, এবং তিনি হিন্দুধর্মের কিছু বিখ্যাত মঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[70] এরা চারটি মাঘের অধীনে দনান্মী সাম্প্রদায়কে আয়োজিত করেছে, যার সদর দফতর পশ্চিমের দ্বারকা, পূর্বে জগন্নাথ পুরী, দক্ষিণে শ্রীঙ্গেরী এবং উত্তরে বদ্রীনাথ।[70][71] প্রতিটি গণিতের নেতৃত্বে ছিলেন তাঁর একজন শিষ্য, যার নাম শঙ্করাচার্য, যিনি প্রত্যেকেই স্বাধীনভাবে অদ্বৈত বেদান্ত সমপ্রদায় চালিয়ে যান।[70] দশটি শঙ্কর-যুক্ত অদ্বৈত সন্ন্যাস অর্ডারগুলি নিম্নরূপে বিতরণ করা হয়েছে: শ্রীঙ্গেরিতে ভারতী, পুরী এবং সরস্বতী, পুরীতে অরণ্য এবং বান, দ্বারকায় তীর্থ ও আশ্রম এবং বদ্রীনাথের গিরি, পর্বত ও সাগর।[72]

শঙ্কর নির্মিত মঠগুলি আজ অবধি বিদ্যমান এবং শঙ্করের শিক্ষা ও প্রভাব অব্যাহত রয়েছে।[73][74]

প্রভাব

বৈথিসপাড়া স্মার্ত ব্রাহ্মণদের "প্যান-ইন্ডিয়ান সংস্কৃত-ব্রহ্ম ঐতিহ্য" এবং প্যান-ইন্ডিয়ান জাতীয়তাবাদের উপর তাদের প্রভাবের প্রতি আনুগত্যের কথা উল্লেখ করেছেন:

উদীয়মান প্যান-ইন্ডিয়ান জাতীয়তাবাদ স্পষ্টতই বেশ কয়েকটি সাংস্কৃতিক আন্দোলনের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ভারতের একটি 'আর্যকেন্দ্রিক', নব-ব্রহ্মবাদী দৃষ্টিভঙ্গির পুনর্নির্মাণ করেছিল, যা এই হেজমনিক প্রকল্পের জন্য 'আদর্শ' প্রদান করেছিল। তামিল অঞ্চলে, এই ধরনের একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং মতাদর্শ তামিল ব্রাহ্মণ এবং বিশেষ করে স্মার্ত ব্রাহ্মণদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিল, যাদেরকে প্যান-ইন্ডিয়ান সংস্কৃত-ব্রহ্ম ঐতিহ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী অনুগামী হিসেবে বিবেচনা করা হত।[75]

টীকা

By contrast, the dualistic Vaishnava traditions consider Vishnu or Krishna to be the supreme God who grants salvation. Similarly, the dualistic subtradition of Shaiva Siddhanta holds the same beliefs about Shiva. Other traditions of Shaivism, Vaishnavism, Shaktism hold a spectrum of beliefs between dualism and nondualism.[41][42]
Shankara himself, and his influential predecessor Gaudapada, used Buddhist terminology and mention Buddhist doctrines in their work,[49][50] suggesting that they were influenced by Buddhism.[51][52] Gaudapada, states Raju took over the Buddhist doctrines that ultimate reality is pure consciousness (vijñapti-mātra)[53] and "that the nature of the world is the four-cornered negation", then "wove [both doctrines] into a philosophy of the Mandukaya Upanisad, which was further developed by Shankara".[51] In Gaudapada's text, similarly, the Buddhist concept of "ajāta" from Nagarjuna's Madhyamaka philosophy is found.[52][49] In contrast, other scholars such as Murti, assert that while there is borrowed terminology, Gaudapada's doctrines are unlike Buddhism. Gaudapada's influential text consists of four chapters; Chapter One, Two and Three of which are entirely Vedantin and founded on the Upanishads, with little Buddhist flavor.[54] Chapter Four uses Buddhist terminology and incorporates Buddhist doctrines, state both Murti and Richard King, but Vedanta scholars who followed Gaudapada through the 17th century never referenced nor used Chapter Four, they only quote from the first three.[54][55] The Gaudapada tradition is Vedantin with its foundation of Atman and Brahman, and his doctrines fundamentally different from Buddhism which deny these foundational concepts of Hinduism.[54][56]

তথ্যসূত্র

Milner, M. (১৯৯৪)। Status and Sacredness: A General Theory of Status Relations and an Analysis of Indian Culture। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 194–195। আইএসবিএন 978-0-19-535912-1। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-১৮।
"Smarta sect | Hinduism"। Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)।
Flood 1996, পৃ. 113।
Knipe 2015, পৃ. 36-37।
Flood 1996, পৃ. 113, 134, 155–161, 167–168।
Sanderson, Alexis. "The Saiva Age: The Rise and Dominance of Saivism during the Early Medieval Period". In Genesis and Development of Tantrism, edited by Shingo Einoo. Tokyo: Institute of Oriental Culture, University of Tokyo, 2009. Institute of Oriental Culture Special Series, 23, pp. 276–277.
John Shephard (2009), Ninian Smart on World Religions, Ashgate, আইএসবিএন ৯৭৮-০৭৫৪৬৬৬৩৮৭, page 186
L. Williamson (2010), Transcendent in America: Hindu-inspired Meditation Movements as New Religion, New York University Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০৮১৪৭৯৪৫০০, page 89
William Jackson (1994), Tyāgarāja and the Renewal of Tradition, Motilal Banarsidass, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১২০৮১১৪৬১, page 218
Knipe 2015, পৃ. 36।
Buhnemann, Gudrun, Puja: A Study in Smarta Ritual, Publications of the De Nobili Research Library, Gerold & Co., Vienna, 1988. pp. 32–33.
Buhnemann, Gudrun, Mandalas and Yantras in the Hindu Traditions, Leiden, Brill, 2003. p. 57. "Initially a brief explanation of the word Smārta may be in order. Smārta is a rather loosely used term which refers to a Brahmin who is an 'adherent of the Smrti' and of the tradition which is 'based on the Smrti'."
Flood, Gavin (1996), An Introduction to Hinduism, Cambridge University Press. p. 17. "There is also an important tradition of Brahmans called Smārtas, those who follow the smrti or secondary revelation ..." p. 56. "The Brahmans who followed the teachings of these texts were known as Smārtas, those who followed the smrtis ..." p. 113. "The Brahmans who followed the puranic religion became known as smārta, those whose worship was based on the Smrtis, or pauranika, those based on the Purānas."
Gavin Flood (২০০৬)। The Tantric Body: The Secret Tradition of Hindu Religion। I. B. Tauris। পৃষ্ঠা 6–7। আইএসবিএন 978-1-84511-011-6।
Spoken Sanskrit Dictionary, smArta
Wendy Doniger O'Flaherty (1988), Textual Sources for the Study of Hinduism, Manchester University Press, আইএসবিএন ০-৭১৯০-১৮৬৭-৬, pages 2–3
Doniger 1999, পৃ. 1017।
Monier Monier-Williams (১৯২৩)। A Sanskrit-English Dictionary। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 1154।
Dermot Killingley (2007), Encyclopedia of Hinduism (Editors: Denise Cush et al), Routledge, আইএসবিএন ৯৭৮-০৭০০৭১২৬৭০, page 456
Hiltebeitel 2013, পৃ. 13।
Hiltebeitel 2013, পৃ. 13–14।
Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–19।
Mircea Eliade; Charles J. Adams (১৯৮৭)। The encyclopedia of religion। 6। Macmillan। পৃষ্ঠা 345–347। আইএসবিএন 978-0-02-909750-2।
Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–22।
Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–22, 29–30।
Flood 1996।
Hiltebeitel 2013, পৃ. 29–30।
Smarta sect, Encyclopædia Britannica (2012): "Smarta sect, orthodox Hindu sect composed of members of the 'twice-born', or initiated upper classes (Brahmin, Kshatriya, and Vaishya), whose primarily Brahmin followers ..."
William Joseph Jackson (১৯৯৪)। Tyāgarāja and the Renewal of Tradition: Translations and Reflections। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 212–220। আইএসবিএন 978-81-208-1146-1।
Jeffrey R. Timm (১৯৯২)। Texts in Context: Traditional Hermeneutics in South Asia। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 138। আইএসবিএন 978-0-7914-0796-7।
Sullivan, B. M. (১৯৯৭)। Historical Dictionary of Hinduism। Historical dictionaries of religions, philosophies, and movements। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 213–214। আইএসবিএন 978-0-8108-3327-2।
Singh, U. (২০০৮)। A History of Ancient and Early Medieval India: From the Stone Age to the 12th Century। Pearson Education। পৃষ্ঠা 509–514। আইএসবিএন 978-81-317-1120-0।
Melton, J. G. (২০১৪)। Faiths Across Time: 5,000 Years of Religious History। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 578। আইএসবিএন 978-1-61069-026-3।
Buhnemann, Gudrun, Mandalas and Yantras in the Hindu Traditions, Leiden, Brill, 2003. p. 57. "Initially a brief explanation of the word Smārta may be in order. Smārta is a rather loosely used term which refers to a Brahmin who is an 'adherent of the Smrti' and of the tradition which is 'based on the Smrti'."
Flood 1996, পৃ. 56–57।
Gavin Flood (২০০৬)। The Tantric Body: The Secret Tradition of Hindu Religion। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 7–8। আইএসবিএন 978-1-84511-011-6।
Fred W. Clothey (২০০৬)। Ritualizing on the Boundaries: Continuity and Innovation in the Tamil Diaspora। University of South Carolina Press। পৃষ্ঠা 168–169। আইএসবিএন 978-1-57003-647-7।
J. Brouwer (১৯৮৭)। Rob de Ridder, সম্পাদক। The Leiden Tradition in Structural Anthropology: Essays in Honour of P. E. de Josselin de Jong। Jan A. J. Karremans। Brill Academic। পৃষ্ঠা 161–162। আইএসবিএন 978-90-04-08517-6।
Burton Stein; Sanjay Subrahmanyam (১৯৯৬)। Institutions and economic change in South Asia। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 257–258। আইএসবিএন 978-0-19-563857-8।
Espin ও Nickoloff 2007, পৃ. 563।
McDaniel, June (২০০৪)। Offering Flowers, Feeding Skulls। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 89–91। আইএসবিএন 978-0-19-534713-5।
Kiyokazu Okita (2010), Theism, Pantheism, and Panentheism: Three Medieval Vaishnava Views of Nature and their Possible Ecological Implications, Journal of Vaishnava Studies, Volume 18, Number 2, pages 5-26
Anantanand Rambachan (2001), Heirarchies in the Nature of God? Questioning The "Saguna-Nirguna" Distinction in Advaita Vedanta, Journal of Hindu-Christian Studies, Vol. 14, No. 7, pages 1-6
William Wainwright (2012), Concepts of God ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১৫ তারিখে, Stanford Encyclopedia of Philosophy, Stanford University
Hiltebeitel 2013, পৃ. 29-30।
Goyal 1984।
Basham 1991, পৃ. 109।
Popular Prakashan 2000, পৃ. 52।
Comans 2000, পৃ. 35-36।
Sharma 2000, পৃ. 60-64।
Raju 1971, পৃ. 177-178।
Renard 2010, পৃ. 157।
Raju 1971, পৃ. 177।
TRV Murti (1955), The central philosophy of Buddhism, Routledge (2008 Reprint), আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-৪৬১১৮-৪, pages 114-115
Gaudapada, Devanathan Jagannathan, University of Toronto, IEP
Potter 1981, পৃ. 81।
Hiltebeitel 2013।
Coburn, Thomas B. 1984. pp. 439
Klaus Klostermaier (2007), Hinduism: A Beginner's Guide, আইএসবিএন ৯৭৮-১৮৫১৬৮৫৩৮৭, Chapter 2, page 26
Eliott Deutsche (2000), in Philosophy of Religion : Indian Philosophy Vol 4 (Editor: Roy Perrett), Routledge, আইএসবিএন ৯৭৮-০৮১৫৩৩৬১১২, pages 245-248
Deutsch 1988, পৃ. 4-6 with footnote 4।
Arvind Sharma (2007), Advaita Vedānta: An Introduction, Motilal Banarsidass, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১২০৮২০২৭২, pages 18-19
Koller 2013, পৃ. 100-101।
Isaeva 1993, পৃ. 35।
Isaeva 1993, পৃ. 35-36।
Larson 2009, পৃ. 185।
Cousins 2010।
Hiltebeitel 2002।
Smarta sect, Encyclopædia Britannica
Constance Jones; James D. Ryan (২০০৬)। Encyclopedia of Hinduism। Infobase। পৃষ্ঠা 280। আইএসবিএন 978-0-8160-7564-5।
Karel Werner (২০১৩)। Love Divine। Routledge। পৃষ্ঠা 148–151। আইএসবিএন 978-1-136-77461-4।
Gerald James Larson (১৯৯৫)। India's Agony Over Religion। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 99–100। আইএসবিএন 978-1-4384-1014-2।
Vasudha Narayanan (২০০৯)। Hinduism। The Rosen Publishing Group। পৃষ্ঠা 50–51। আইএসবিএন 978-1-4358-5620-2।
Nakamura, Hajime (২০০৪)। A History of Early Vedanta Philosophy. Part Two (Original: 1950)। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 680–681। আইএসবিএন 978-8120819634।
Vaitheespara 2010, পৃ. 91।

গ্রন্থপঞ্জি

Basham, Arthur Llewellyn (১৯৯১), The Origins and Development of Classical Hinduism, Oxford University Press, আইএসবিএন 9780195073492
Comans, Michael (২০০০), The Method of Early Advaita Vedānta: A Study of Gauḍapāda, Śaṅkara, Sureśvara, and Padmapāda, Delhi: Motilal Banarsidass
Cousins, L.S. (২০১০), Buddhism. In: "The Penguin Handbook of the World's Living Religions", Penguin, আইএসবিএন 9780141955049
Deutsch, Eliot (১৯৮৮), Advaita Vedanta: A Philosophical Reconstruction, University of Hawaii Press, আইএসবিএন 978-0-88706-662-7
Doniger, Wendy (১৯৯৯), Merriam-Webster's Encyclopedia of World Religions, Merriam-Webster, আইএসবিএন 9780877790440
Espin, Orlando O.; Nickoloff, James B. (২০০৭), An Introductory Dictionary of Theology and Religious Studies, Liturgical Press
Flood, Gavin (১৯৯৬), An Introduction to Hinduism, Cambridge University Press, আইএসবিএন 9780521438780
Fort, Andrew O. (১৯৯৮), Jivanmukti in Transformation: Embodied Liberation in Advaita and Neo-Vedanta, SUNY Press
Goyal, S. R. (১৯৮৪), A Religious History of Ancient India. Volume 2, Meerut, India: Kusumanjali Prakashan
Hiltebeitel, Alf (২০১৩), Hinduism. In: Joseph Kitagawa, "The Religious Traditions of Asia: Religion, History, and Culture", Routledge, আইএসবিএন 9781136875977
Hiltebeitel, Alf (২০০২), Hinduism. In: Joseph Kitagawa, "The Religious Traditions of Asia: Religion, History, and Culture", Routledge, আইএসবিএন 9781136875977
Isaeva, N.V. (১৯৯৩), Shankara and Indian Philosophy, SUNY Press
Koller, John M. (২০১৩), "Shankara", Meister, Chad; Copan, Paul, Routledge Companion to Philosophy of Religion, Routledge
Knipe, David M. (২০১৫), Vedic Voices: Intimate Narratives of a Living Andhra Tradition, Oxford: Oxford University Press
Larson, Gerald James (২০০৯), Hinduism. In: "World Religions in America: An Introduction", Westminster John Knox Press, আইএসবিএন 9781611640472
Lochtefeld, James G. (২০০২), The Illustrated Encyclopedia of Hinduism: N-Z, The Rosen Publishing Group, আইএসবিএন 9780823931804
Minor, Rober Neil (১৯৮৭), Radhakrishnan: A Religious Biography, SUNY Press
Morris, Brian (২০০৬), Religion and Anthropology: A Critical Introduction, Cambridge University Press
Popular Prakashan (২০০০), Students' Britannica India, Volumes 1-5, Popular Prakashan, আইএসবিএন 9780852297605
Potter, Karl. H. (১৯৮১), Gaudapada, Encyclopedia of Indian Philosophies: Advaita Vedānta up to Śaṃkara and his pupils, Volume 3, Motilal Banarsidass, আইএসবিএন 978-81-208-0310-7
Raju, P.T. (১৯৭১), The Philosophical Traditions of India, Delhi: Motilal Banarsidass Publishers (1992 Reprint)
Renard, Philip (২০১০), Non-Dualisme. De directe bevrijdingsweg, Cothen: Uitgeverij Juwelenschip
Vaitheespara, Ravi (২০১০), Forging a Tamil caste: Maraimalai Adigal (1876-1950) and the discourcse of caste and ritual in colonial Tamilnadu. In: Bergunder e.a. (editors), "Ritual, Caste, and Religion in Colonial South India", Otto Harrassowitz Verlag, আইএসবিএন 9783447063777

বহিঃসংযোগ

অদ্বৈত বেদান্ত

পুরাণ

Oneness of God from Kanchi Kamakoti Peetham

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.

[43] By contrast, the dualistic Vaishnava traditions consider Vishnu or Krishna to be the supreme God who grants salvation. Similarly, the dualistic subtradition of Shaiva Siddhanta holds the same beliefs about Shiva. Other traditions of Shaivism, Vaishnavism, Shaktism hold a spectrum of beliefs between dualism and nondualism.[41][42]

[58] Shankara himself, and his influential predecessor Gaudapada, used Buddhist terminology and mention Buddhist doctrines in their work,[49][50] suggesting that they were influenced by Buddhism.[51][52] Gaudapada, states Raju took over the Buddhist doctrines that ultimate reality is pure consciousness (vijñapti-mātra)[53] and "that the nature of the world is the four-cornered negation", then "wove [both doctrines] into a philosophy of the Mandukaya Upanisad, which was further developed by Shankara".[51] In Gaudapada's text, similarly, the Buddhist concept of "ajāta" from Nagarjuna's Madhyamaka philosophy is found.[52][49] In contrast, other scholars such as Murti, assert that while there is borrowed terminology, Gaudapada's doctrines are unlike Buddhism. Gaudapada's influential text consists of four chapters; Chapter One, Two and Three of which are entirely Vedantin and founded on the Upanishads, with little Buddhist flavor.[54] Chapter Four uses Buddhist terminology and incorporates Buddhist doctrines, state both Murti and Richard King, but Vedanta scholars who followed Gaudapada through the 17th century never referenced nor used Chapter Four, they only quote from the first three.[54][55] The Gaudapada tradition is Vedantin with its foundation of Atman and Brahman, and his doctrines fundamentally different from Buddhism which deny these foundational concepts of Hinduism.[54][56]

[Milner_1994_p._195-1] Milner, M. (১৯৯৪)। Status and Sacredness: A General Theory of Status Relations and an Analysis of Indian Culture। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 194–195। আইএসবিএন 978-0-19-535912-1। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-১৮।

[2] "Smarta sect | Hinduism"। Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)।

[FOOTNOTEFlood1996113-3] Flood 1996, পৃ. 113।

[FOOTNOTEKnipe201536-37-4] Knipe 2015, পৃ. 36-37।

[FOOTNOTEFlood1996113,_134,_155–161,_167–168-5] Flood 1996, পৃ. 113, 134, 155–161, 167–168।

[Sanderson,_Alexis_2009._pp._276-277-6] Sanderson, Alexis. "The Saiva Age: The Rise and Dominance of Saivism during the Early Medieval Period". In Genesis and Development of Tantrism, edited by Shingo Einoo. Tokyo: Institute of Oriental Culture, University of Tokyo, 2009. Institute of Oriental Culture Special Series, 23, pp. 276–277.

[7] John Shephard (2009), Ninian Smart on World Religions, Ashgate, আইএসবিএন ৯৭৮-০৭৫৪৬৬৬৩৮৭, page 186

[williamsonp89-8] L. Williamson (2010), Transcendent in America: Hindu-inspired Meditation Movements as New Religion, New York University Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০৮১৪৭৯৪৫০০, page 89

[9] William Jackson (1994), Tyāgarāja and the Renewal of Tradition, Motilal Banarsidass, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১২০৮১১৪৬১, page 218

[FOOTNOTEKnipe201536-10] Knipe 2015, পৃ. 36।

[11] Buhnemann, Gudrun, Puja: A Study in Smarta Ritual, Publications of the De Nobili Research Library, Gerold & Co., Vienna, 1988. pp. 32–33.

[12] Buhnemann, Gudrun, Mandalas and Yantras in the Hindu Traditions, Leiden, Brill, 2003. p. 57. "Initially a brief explanation of the word Smārta may be in order. Smārta is a rather loosely used term which refers to a Brahmin who is an 'adherent of the Smrti' and of the tradition which is 'based on the Smrti'."

[Flood,_Gavin_1996_pg._17-13] Flood, Gavin (1996), An Introduction to Hinduism, Cambridge University Press. p. 17. "There is also an important tradition of Brahmans called Smārtas, those who follow the smrti or secondary revelation ..." p. 56. "The Brahmans who followed the teachings of these texts were known as Smārtas, those who followed the smrtis ..." p. 113. "The Brahmans who followed the puranic religion became known as smārta, those whose worship was based on the Smrtis, or pauranika, those based on the Purānas."

[Gavin_Flood_2006_6–7-14] Gavin Flood (২০০৬)। The Tantric Body: The Secret Tradition of Hindu Religion। I. B. Tauris। পৃষ্ঠা 6–7। আইএসবিএন 978-1-84511-011-6।

[SSD-Smarta-15] Spoken Sanskrit Dictionary, smArta

[Wendy_Doniger_O'Flaherty_1988_pages_2-3-16] Wendy Doniger O'Flaherty (1988), Textual Sources for the Study of Hinduism, Manchester University Press, আইএসবিএন ০-৭১৯০-১৮৬৭-৬, pages 2–3

[FOOTNOTEDoniger19991017-17] Doniger 1999, পৃ. 1017।

[monierwilliamssmarta-18] Monier Monier-Williams (১৯২৩)। A Sanskrit-English Dictionary। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 1154।

[19] Dermot Killingley (2007), Encyclopedia of Hinduism (Editors: Denise Cush et al), Routledge, আইএসবিএন ৯৭৮-০৭০০৭১২৬৭০, page 456

[FOOTNOTEHiltebeitel201313-20] Hiltebeitel 2013, পৃ. 13।

[FOOTNOTEHiltebeitel201313–14-21] Hiltebeitel 2013, পৃ. 13–14।

[FOOTNOTEHiltebeitel201318–19-22] Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–19।

[23] Mircea Eliade; Charles J. Adams (১৯৮৭)। The encyclopedia of religion। 6। Macmillan। পৃষ্ঠা 345–347। আইএসবিএন 978-0-02-909750-2।

[FOOTNOTEHiltebeitel201318–22-24] Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–22।

[FOOTNOTEHiltebeitel201318–22,_29–30-25] Hiltebeitel 2013, পৃ. 18–22, 29–30।

[FOOTNOTEFlood1996-26] Flood 1996।

[FOOTNOTEHiltebeitel201329–30-27] Hiltebeitel 2013, পৃ. 29–30।

[28] Smarta sect, Encyclopædia Britannica (2012): "Smarta sect, orthodox Hindu sect composed of members of the 'twice-born', or initiated upper classes (Brahmin, Kshatriya, and Vaishya), whose primarily Brahmin followers ..."

[Jackson1994p212-29] William Joseph Jackson (১৯৯৪)। Tyāgarāja and the Renewal of Tradition: Translations and Reflections। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 212–220। আইএসবিএন 978-81-208-1146-1।

[30] Jeffrey R. Timm (১৯৯২)। Texts in Context: Traditional Hermeneutics in South Asia। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 138। আইএসবিএন 978-0-7914-0796-7।

[31] Sullivan, B. M. (১৯৯৭)। Historical Dictionary of Hinduism। Historical dictionaries of religions, philosophies, and movements। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 213–214। আইএসবিএন 978-0-8108-3327-2।

[32] Singh, U. (২০০৮)। A History of Ancient and Early Medieval India: From the Stone Age to the 12th Century। Pearson Education। পৃষ্ঠা 509–514। আইএসবিএন 978-81-317-1120-0।

[33] Melton, J. G. (২০১৪)। Faiths Across Time: 5,000 Years of Religious History। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 578। আইএসবিএন 978-1-61069-026-3।

[34] Buhnemann, Gudrun, Mandalas and Yantras in the Hindu Traditions, Leiden, Brill, 2003. p. 57. "Initially a brief explanation of the word Smārta may be in order. Smārta is a rather loosely used term which refers to a Brahmin who is an 'adherent of the Smrti' and of the tradition which is 'based on the Smrti'."

[FOOTNOTEFlood199656–57-35] Flood 1996, পৃ. 56–57।

[36] Gavin Flood (২০০৬)। The Tantric Body: The Secret Tradition of Hindu Religion। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 7–8। আইএসবিএন 978-1-84511-011-6।

[37] Fred W. Clothey (২০০৬)। Ritualizing on the Boundaries: Continuity and Innovation in the Tamil Diaspora। University of South Carolina Press। পৃষ্ঠা 168–169। আইএসবিএন 978-1-57003-647-7।

[Ridder1987-38] J. Brouwer (১৯৮৭)। Rob de Ridder, সম্পাদক। The Leiden Tradition in Structural Anthropology: Essays in Honour of P. E. de Josselin de Jong। Jan A. J. Karremans। Brill Academic। পৃষ্ঠা 161–162। আইএসবিএন 978-90-04-08517-6।

[stein257-39] Burton Stein; Sanjay Subrahmanyam (১৯৯৬)। Institutions and economic change in South Asia। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 257–258। আইএসবিএন 978-0-19-563857-8।

[FOOTNOTEEspinNickoloff2007563-40] Espin ও Nickoloff 2007, পৃ. 563।

[41] McDaniel, June (২০০৪)। Offering Flowers, Feeding Skulls। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 89–91। আইএসবিএন 978-0-19-534713-5।

[42] Kiyokazu Okita (2010), Theism, Pantheism, and Panentheism: Three Medieval Vaishnava Views of Nature and their Possible Ecological Implications, Journal of Vaishnava Studies, Volume 18, Number 2, pages 5-26

[dx.doi.org-44] Anantanand Rambachan (2001), Heirarchies in the Nature of God? Questioning The "Saguna-Nirguna" Distinction in Advaita Vedanta, Journal of Hindu-Christian Studies, Vol. 14, No. 7, pages 1-6

[williamw-45] William Wainwright (2012), Concepts of God ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ মার্চ ২০১৫ তারিখে, Stanford Encyclopedia of Philosophy, Stanford University

[FOOTNOTEHiltebeitel201329-30-46] Hiltebeitel 2013, পৃ. 29-30।

[FOOTNOTEGoyal1984-47] Goyal 1984।

[FOOTNOTEBasham1991109-48] Basham 1991, পৃ. 109।

[FOOTNOTEPopular_Prakashan200052-49] Popular Prakashan 2000, পৃ. 52।

[FOOTNOTEComans200035-36-50] Comans 2000, পৃ. 35-36।

[FOOTNOTESharma200060-64-51] Sharma 2000, পৃ. 60-64।

[FOOTNOTERaju1971177-178-52] Raju 1971, পৃ. 177-178।

[FOOTNOTERenard2010157-53] Renard 2010, পৃ. 157।

[FOOTNOTERaju1971177-54] Raju 1971, পৃ. 177।

[trvmurti114-55] TRV Murti (1955), The central philosophy of Buddhism, Routledge (2008 Reprint), আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-৪৬১১৮-৪, pages 114-115

[iepgauda-56] Gaudapada, Devanathan Jagannathan, University of Toronto, IEP

[FOOTNOTEPotter198181-57] Potter 1981, পৃ. 81।

[FOOTNOTEHiltebeitel2013-59] Hiltebeitel 2013।

[Coburn,_Thomas_B._1984._pp._439-60] Coburn, Thomas B. 1984. pp. 439

[61] Klaus Klostermaier (2007), Hinduism: A Beginner's Guide, আইএসবিএন ৯৭৮-১৮৫১৬৮৫৩৮৭, Chapter 2, page 26

[62] Eliott Deutsche (2000), in Philosophy of Religion : Indian Philosophy Vol 4 (Editor: Roy Perrett), Routledge, আইএসবিএন ৯৭৮-০৮১৫৩৩৬১১২, pages 245-248

[FOOTNOTEDeutsch19884-6_with_footnote_4-63] Deutsch 1988, পৃ. 4-6 with footnote 4।

[64] Arvind Sharma (2007), Advaita Vedānta: An Introduction, Motilal Banarsidass, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১২০৮২০২৭২, pages 18-19

[FOOTNOTEKoller2013100-101-65] Koller 2013, পৃ. 100-101।

[FOOTNOTEIsaeva199335-66] Isaeva 1993, পৃ. 35।

[FOOTNOTEIsaeva199335-36-67] Isaeva 1993, পৃ. 35-36।

[FOOTNOTELarson2009185-68] Larson 2009, পৃ. 185।

[FOOTNOTECousins2010-69] Cousins 2010।

[FOOTNOTEHiltebeitel2002-70] Hiltebeitel 2002।

[71] Smarta sect, Encyclopædia Britannica

[ryanjonesmatha-72] Constance Jones; James D. Ryan (২০০৬)। Encyclopedia of Hinduism। Infobase। পৃষ্ঠা 280। আইএসবিএন 978-0-8160-7564-5।

[kwerner148-73] Karel Werner (২০১৩)। Love Divine। Routledge। পৃষ্ঠা 148–151। আইএসবিএন 978-1-136-77461-4।

[gjlarson99-74] Gerald James Larson (১৯৯৫)। India's Agony Over Religion। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 99–100। আইএসবিএন 978-1-4384-1014-2।

[Narayanan2009p50-75] Vasudha Narayanan (২০০৯)। Hinduism। The Rosen Publishing Group। পৃষ্ঠা 50–51। আইএসবিএন 978-1-4358-5620-2।

[76] Nakamura, Hajime (২০০৪)। A History of Early Vedanta Philosophy. Part Two (Original: 1950)। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 680–681। আইএসবিএন 978-8120819634।

[FOOTNOTEVaitheespara201091-77] Vaitheespara 2010, পৃ. 91।

হিন্দুধর্ম
ধারাবাহিকের অংশ

হিন্দু ইতিহাস
উৎস ইতিহাস সিন্ধু সভ্যতা ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্ম শ্রমণ ভারতের আদিবাসী ধর্মসমূহ
প্রধান শাখাসম্প্রদায়সমূহ বৈষ্ণবধর্ম শৈবধর্ম শাক্তধর্ম স্মার্তবাদ
দেবদেবী ত্রিমূর্তি ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব অন্যান্য প্রধান দেব / দেবী বৈদিক ইন্দ্র অগ্নি প্রজাপতি রুদ্র দেবী সরস্বতী ঊষা বরুণ বায়ু বেদ-উত্তর দুর্গা গণেশ হনুমান কালী কার্তিক কৃষ্ণ লক্ষ্মী পার্বতী রাধা রাম শক্তি সীতা স্বামীনারায়ণ
ধারণা বিশ্ববোধ হিন্দু সৃষ্টিতত্ত্ব পৌরাণিক কালপঞ্জি হিন্দু পুরাণ পরম সত্য ব্রহ্ম ওঁ পরব্রহ্ম ঈশ্বর ঈশ্বর ঈশ্বর ও লিঙ্গচেতনা জীবন বর্ণ ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য শূদ্র আশ্রম (জীবনের পর্যায়) ব্রহ্মচর্য গার্হস্থ্য বানপ্রস্থ সন্ন্যাস পুরুষার্থ ধর্ম অর্থ কাম মোক্ষ মন অন্তঃকরণ প্রমাণ গুণ অহংকার উপরতি তিতিক্ষা আনন্দ ক্ষমা শম দম ধ্যান মোক্ষ বিবেক বৈরাগ্য সমাধান শ্রদ্ধা ষড়রিপু মুক্তি আত্মা মায়া কর্ম সংসার নীতি নীতিশাস্ত্র যম নিয়ম অহিংসা অস্তেয় অপরিগ্রহ ব্রহ্মচর্য সত্য দম দয়া অক্রোধ আর্জব সন্তোষ তপস্যা স্বাধ্যায় শৌচ মিতাহার দান ধর্মের উৎস মোক্ষ ভক্তিযোগ জ্ঞানযোগ কর্মযোগ
ধর্মানুশীলন পূজা পূজা শ্রৌত মন্দির মূর্তি ভক্তি জপ ভজন যজ্ঞ হোম ব্রত প্রায়শ্চিত্ত তীর্থ তীর্থদান মঠ নৃত্যনাট্য ধ্যান ও দান তপস্যা ধ্যান দান যোগ সাধু যোগী আসন হঠযোগ জ্ঞানযোগ ভক্তিযোগ কর্মযোগ রাজযোগ কুণ্ডলিনী যোগ শিল্পকলা ভরতনট্যম কত্থক কথাকলি কুচিপুডি মণিপুরী মোহিনীয়ট্টম ওড়িশি সত্রিয় ভাগবত মেলা যক্ষগণ ডান্ডিয়া রাস কর্ণাটকী সংগীত পাণ্ডবলীলা সংস্কার গর্ভাধান পুংসবন সীমন্তোন্নয়ন জাতকর্ম নামকরণ নিষ্ক্রমণ অন্নপ্রাশন চূড়াকরণ কর্ণভেদ বিদ্যারম্ভ উপনয়ন কেশান্ত ঋতুশুদ্ধি সমাবর্তন বিবাহ অন্ত্যেষ্টি আশ্রম ধর্ম আশ্রম: ব্রহ্মচর্য গার্হস্থ্য বাণপ্রস্থ সন্ন্যাস উৎসব দীপাবলি দোলযাত্রা শিবরাত্রি নবরাত্রি দুর্গাপূজা রামলীলা বিজয়াদশমী-দশেরা রাখিপূর্ণিমা গণেশচতুর্থী সরস্বতী পূজা রামনবমী জন্মাষ্টমী ওনাম মকর সংক্রান্তি কুম্ভমেলা পোঙ্গল উগাডি বৈশাখী পয়লা বৈশাখ বিহু পুতান্ডু বিষু রথযাত্রা
দার্শনিক মতবাদ ষড়দর্শন সাংখ্য যোগ ন্যায় বৈশেষিক পূর্ব মীমাংসা বেদান্ত (উত্তর মীমাংসা) অদ্বৈত দ্বৈত বিশিষ্টাদ্বৈত অক্ষর-পুরুষোত্তম দর্শন অন্যান্য মতবাদ পাশুপত শৈব প্রত্যভিজ্ঞ চার্বাক
গুরু, সন্ত ও দার্শনিকগণ প্রাচীন অগস্ত্য অঙ্গিরস আরুণি অষ্টাবক্র অত্রি ভরদ্বাজ গৌতম জামদগ্নি জৈমিনী কণাদ কপিল কাশ্যপ পাণিনি পতঞ্জলি রৈক্ব সত্যকাম জাবালা বাল্মীকি বশিষ্ঠ বিশ্বামিত্র ব্যাস যাজ্ঞবল্ক্য মধ্যযুগীয় নায়নারগণ অলবরগণ আদি শংকর বাসব আক্কা মহাদেবী আল্লামা প্রভু সিদ্ধেশ্বর জ্ঞানেশ্বর চৈতন্য মহাপ্রভু গঙ্গেশ উপাধ্যায় গৌড়পাদ গোরক্ষনাথ জয়ন্ত ভট্ট কবীর কুমারিল ভট্ট মৎস্যেন্দ্রনাথ মহাবতার বাবাজি মধুসূদন সরস্বতী মধ্ব হরিদাস ঠাকুর নামদেব নিম্বার্ক প্রভাকর রঘুনাথ শিরোমণি রামানুজ শংকরদেব পুরন্দর দাস কনক দাস রামপ্রসাদ সেন জগন্নাথ দাস ব্যাসরায় শ্রীপদরায় রাঘবেন্দ্র স্বামী গোপাল দাস শ্যাম শাস্ত্রী বেদান্ত দেশিকা ত্যাগরাজা তুকারাম তুলসীদাস বাচস্পতি মিশ্র বল্লভ বিদ্যারণ্য আধুনিক স্বামীনারায়ণ অরবিন্দ ঘোষ চিন্ময়ানন্দ দয়ানন্দ সরস্বতী মহেশ যোগী জগ্গি বাসুদেব কৃষ্ণানন্দ সরস্বতী নারায়ণ গুরু রামকৃষ্ণ পরমহংস রমণ মহর্ষি সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণন শিবানন্দ সরস্বতী ইউ. জি. কৃষ্ণমূর্তি শিরডি সাঁই বাবা স্বামী বিবেকানন্দ নিগমানন্দ পরমহংস পরমহংস যোগানন্দ রামচন্দ্র দত্তাত্রেয় রাণাডে তিব্বতিবাবা ত্রৈলঙ্গ স্বামী
ধর্মগ্রন্থ শাস্ত্র বেদ ঋগ্বেদ সামবেদ যজুর্বেদ অথর্ববেদ বিভাগ সংহিতা ব্রাহ্মণ আরণ্যক উপনিষদ্‌ উপনিষদ্‌ ঋগ্বেদ: ঐতরেয় কৌষিতকী সামবেদ: ছান্দোগ্য কেন যজুর্বেদ: বৃহদারণ্যক ঈশ তৈত্তিরীয় কঠ শ্বেতাশ্বেতর মৈত্রী অথর্ববেদ: মুণ্ডক মাণ্ডুক্য প্রশ্ন বেদাঙ্গ শিক্ষা ছন্দ ব্যাকরণ নিরুক্ত কল্প জ্যোতিষ উপবেদ আয়ুর্বেদ ধনুর্বেদ গান্ধর্ববেদ স্থাপত্যবেদ অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ ইতিহাস রামায়ণ মহাভারত ভগবদ্গীতা পুরাণ বিষ্ণুপুরাণ ভাগবত পুরাণ নারদেয় পুরাণ বামনপুরাণ মৎস্যপুরাণ গরুড়পুরাণ ব্রহ্মপুরাণ ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ ভবিষ্যপুরাণ পদ্মপুরাণ অগ্নিপুরাণ শিবপুরাণ লিঙ্গপুরাণ কূর্মপুরাণ স্কন্দপুরাণ বরাহপুরাণ মার্কণ্ডেয় পুরাণ শাস্ত্র ও সূত্র ধর্মশাস্ত্র অর্থশাস্ত্র শিল্পশাস্ত্র কামসূত্র ব্রহ্মসূত্র সাংখ্যসূত্র মীমাংসা সূত্র ন্যায়সূত্র বৈশেষিক সূত্র যোগসূত্র প্রমাণসূত্র চরক সংহিতা সুশ্রুত সংহিতা নাট্যশাস্ত্র পঞ্চতন্ত্র দিব্যপ্রবন্ধ তিরুমুরাই রামচরিতমানস কৃত্তিবাসী রামায়ণ যোগবাশিষ্ঠ স্বরযোগ পঞ্চদশী স্তোত্র সংহিতা সূত্র আগম (হিন্দুধর্ম) তন্ত্র অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত রাজযোগ বচনাম্রুত ধর্মগ্রন্থের বর্গীকরণ শ্রুতি স্মৃতি হিন্দু ধর্মগ্রন্থের কালরেখা
সমাজ বর্ণ ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য শূদ্র দলিত জাতি উৎপীড়ন জাতীয়তাবাদ হিন্দুত্ব
অন্যান্য বিষয় দেশ অনুযায়ী হিন্দুধর্ম বালিদ্বীপীয় হিন্দুধর্ম সমালোচনা পঞ্জিকা মূর্তিতত্ত্ব পুরাণ তীর্থস্থানসমূহ হিন্দুধর্ম ও জৈনধর্ম / ও বৌদ্ধধর্ম / ও শিখধর্ম / ও ইহুদি ধর্ম / ও খ্রিস্টধর্ম / ও ইসলাম
হিন্দুধর্ম শব্দকোষ হিন্দুধর্ম প্রবেশদ্বার