স্টানলি কোহেন
স্টানলি কোহেন (১৭ নভেম্বর ১৯২২ – ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০) (ইংরেজি: Stanley Cohen) একজন মার্কিন প্রাণরসায়নবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৮৬ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[3][4][5][6]
স্টানলি কোহেন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ৯৭) | (বয়স
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | নার্ভ বৃদ্ধি গুণনীয়ক |
পুরস্কার | চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৮৬) ফ্র্যাংকলিন পদক (১৯৮৭) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | প্রাণরসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেন্ট লুইস |
সন্দর্ভসমূহ | কেঁচো এর যবক্ষারজানঘটিত বিপাক (১৯৪৯) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | হাওয়ার্ড বি লুইস[1][2] |
জীবনী
কোহেন নিউইয়র্কের ব্রুকলিনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৩ সালে ব্রুকলিন কলেজ থেকে রসায়ন ও জীববিজ্ঞানে ব্যাচেলর্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৪৫ সালে ওবের্লিন কলেজ থেকে প্রাণীবিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৪৮ সালে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
মৃত্যু
স্টানলি কোহেন ২০২০ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ৯৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[7]
তথ্যসূত্র
- PMID 18133376 (PubMed)
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্ধৃতি সম্পন্ন করা হবে। Jump the queue বা expand by hand - PMID 15428427 (PubMed)
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্ধৃতি সম্পন্ন করা হবে। Jump the queue বা expand by hand - Cohen, Stanley (১৯৯৩)। "Epidermal Growth Factor" (পিডিএফ)। Tore Frängsmyr and Jan Lindsten (Eds.)। Nobel Lectures, Physiology or Medicine 1981-1990। Singapore: World Scientific Publishing Co। আইএসবিএন 978-981-02-0793-9। ১৫ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪। Cohen's Nobel Lecture.
- PMID 10841166 (PubMed)
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্ধৃতি সম্পন্ন করা হবে। Jump the queue বা expand by hand - PMID 10377936 (PubMed)
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্ধৃতি সম্পন্ন করা হবে। Jump the queue বা expand by hand - PMID 3302667 (PubMed)
কয়েক মিনিটের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্ধৃতি সম্পন্ন করা হবে। Jump the queue বা expand by hand - "Biochemist and Nobel Prize winner Stanley Cohen dies in Nashville at age 97"। The Tennessean। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
বহিঃসংযোগ
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.