শ্রেয়া ঘোষাল

শ্রেয়া ঘোষাল (জন্ম: ১২ই মার্চ ১৯৮৪) হলেন একজন ভারতীয় বাঙালি নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী। তিনি বলিউডের অসংখ্য চলচ্চিত্রে গান গেয়েছেন।তাঁর সমকালীন তাঁকে শ্রেষ্ঠ এবং সর্বকালের সেরা ভারতীয় শিল্পীদের মধ্যে তাঁকে অন্যতম মনে করা হয়। শ্রেয়া ঘোষাল গত দুই দশক ধরে উপমহাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর ব্যক্তিত্বের জন্যও তিনি সর্বজন প্রশংসিত। উল্লেখ্য, শ্রেয়া ঘোষাল ভারতের সবচেয়ে বেশি মনোনয়ন পাওয়া ও পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়। হিন্দি ভাষা ছাড়াও তিনি বাংলা, নেপালি, তামিল, ভোজপুরি, তেলুগু, ওড়িয়া, গুজরাতি, মালয়ালম, মারাঠি, কন্নড়, পাঞ্জাবিঅসমীয়া ভাষায় গান গেয়েছেন এবং নিজেকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, চারবার কেরালা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, দুইবার তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার, সাতবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, ও দশবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ অর্জন করেছেন।

শ্রেয়া ঘোষাল
২০১৫ সালে দক্ষিণ ভারতীয় ৬২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে শ্রেয়া ঘোষাল
জন্ম (1984-03-12) মার্চ ১২, ১৯৮৪
জাতীয়তাভারতীয়
শিক্ষাইংরেজি
মাতৃশিক্ষায়তনএসআইইএস কলেজ অব আর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড কমার্স
পেশা
কর্মজীবন১৯৯৭বর্তমান
আদি নিবাসবহরমপুর
দাম্পত্য সঙ্গীশিলাদিত্য মুখোপাধ্যায় (বি. ২০১৫)
সঙ্গীত কর্মজীবন
ধরন
বাদ্যযন্ত্রকণ্ঠ
লেবেলসাগরিকা
ওয়েবসাইটshreyaghoshal.com

ঘোষাল শৈশব থেকেই নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হওয়ার ইচ্ছাপোষণ করেন এবং মাত্র চার বছর বয়স থেকেই সঙ্গীতের তালিম নেওয়া শুরু করেন। ছয় বছর বয়সে তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তার আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করেন। ষোল বছর বয়সে তিনি জিটিভির সা রে গা মা পা সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং বিজয়ী হন। এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর মায়ের নজর কাড়েন। এই প্রতিযোগিতা জয়ের পর ২০০২ সালে ভন্সালীর প্রণয়মূলক নাট্যধর্মী দেবদাস চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠদানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তার বলিউডে অভিষেক ঘটে। এ চলচ্চিত্রের গানগুলোতে কণ্ঠ দিয়ে তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারফিল্মফেয়ার পুরস্কার, এবং নতুন সঙ্গীত প্রতিভা বিভাগে ফিল্মফেয়ার আরডি বর্মণ পুরস্কারসহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেন।[2]

চলচ্চিত্রের গানে নেপথ্য কণ্ঠদানের পাশাপাশি ঘোষাল কয়েকটি টেলিভিশন সঙ্গীত অনুষ্ঠানে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন। তিনি বিশ্বজুড়ে সঙ্গীত কনসার্টে গান পরিবেশন করে থাকেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্য তাকে সম্মাননা প্রদান করে এবং সেখানকার গভর্নর টেড স্ট্রিকল্যান্ড ২০১০ সালের ২৬শে জুনকে "শ্রেয়া ঘোষাল দিবস" বলে ঘোষণা দেয়। ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে তিনি লন্ডনে যুক্তরাজ্যের হাউজ অব কমন্সের সদস্যদের নিকট থেকে সম্মাননা লাভ করেন। তিনি পাঁচবার ফোর্বস-এর ভারতের শীর্ষ ১০০ তারকা তালিকায় স্থান করে নেন। ২০১৭ সালে প্রথম ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে মাদাম তুসো জাদুঘরে ঘোষালের মোমের মূর্তি স্থাপিত হয়।

প্রারম্ভিক জীবন

শ্রেয়া ঘোষাল ১৯৮৪ সালের ১২ই মার্চ পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরে এক বাঙালি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[1] তার পূর্বপুরুষেরা বাংলাদেশের বিক্রমপুরের হাসাড়া গ্রামের অধিবাসী। তিনি রাজস্থানের কোটার নিকটবর্তী রাওয়াতভাতা শহরে বেড়ে ওঠেন।[3] তার পিতা বিশ্বজিৎ ঘোষাল ভারতীয় পারমাণবিক শক্তি নিগমের একজন ত্বড়িৎ প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন। তার মাতা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর।[4][5] চার কনিষ্ঠ ভাই সৌম্যদীপ ঘোষাল।[6][7]

শ্রেয়া ঘোষাল রাওয়াতভাতার পরমাণু শক্তি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন।[3] ১৯৯৫ সালে তিনি নতুন দিল্লিতে সঙ্গম কলা গ্রুপ কর্তৃক আয়োজিত অল ইন্ডিয়া লাইট ভোকাল সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ১৯৯৭ সালে তার পিতা ভাভা পরমাণু অনুসন্ধান কেন্দ্রে স্থানান্তরিত হলে তিনি তার পরিবারের সাথে মুম্বই চলে যান ও অণুশক্তি নগরে পরমাণু শক্তি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি হন।[8] তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়নের জন্য পরমাণু শক্তি জুনিয়র কলেজে ভর্তি হন। কিন্তু তিনি জুনিয়র কলেজ থেকে ঝড়ে পড়েন এবং মুম্বইয়ের এসআইইএস কলেজ অব আর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড কমার্সে ভর্তি হন এবং ইংরেজি বিষয়ে অধ্যয়ন করেন।[3][5][9]

চার বছর বয়স থেকেই ঘোষাল সঙ্গীত শেখা শুরু করেন। তার মাতা তাকে তালিমে সহায়তা করতেন এবং তানপুরা বাজানোয় সঙ্গ দিতেন। শুরুতে তিনি অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাংলা গান গাইতেন। ছয় বছর বয়সে তিনি হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তার আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করেন।[3] ২০০০ সালে ষোল বছর বয়সে তিনি জিটিভির সা রে গা মা পা সঙ্গীত প্রতিযোগিতার শিশুদের বিশেষ পর্বে অংশগ্রহণ করেন এবং বিজয়ী হন।[10][11][12] এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকালে তিনি এই প্রতিযোগিতার বিচারক ও সুরকার কল্যাণজী বীরজী শাহের নজর কাড়েন। কল্যাণজীর পরামর্শেই তার পরিবার মুম্বইয়ে চলে আসে। শ্রেয়া কল্যাণজীর কাছে দেড় বছর তালিম গ্রহণ করেন এবং পরে মুক্তা ভিড়ের নিকট শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম চালিয়ে যান।[9][13][14] তার প্রথম মঞ্চ পরিবেশনা ছিল একটি ক্লাবের বার্ষিক অনুষ্ঠানে। কোটাতেই তিনি ভারতীয় আধুনিক সঙ্গীতের প্রশিক্ষণ নেন।[15]

কর্মজীবন

প্রারম্ভিক অ্যালবামসমূহ

শ্রেয়া ঘোষালের রেকর্ডকৃত প্রথম গান হল "গানরাজ রাঙ্গি নাচাতো", এটি লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া একটি মারাঠি গানের কভার সংস্করণ।[16] তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম হল বেঁধেছি বীণা, যা ১৯৯৮ সালের ১লা জানুয়ারি প্রকাশিত হয়েছিল। এতে ১৪টি গান রয়েছে।[17] তার শুরুর সময়ের আরও কয়েকটি গানের অ্যালবাম হল ও তোতা পাখি রে, একটি কথা (১৯৯৯),[18] এবং মুখর পরাগ (২০০০)।[19] ২০০২ সালে তিনি রূপসী রাতে নামে একটি বাংলা স্টুডিও অ্যালবামের রেকর্ড করেন।[20] এছাড়া তিনি বনমালী রে (২০০২),[21] এবং পরে কৃষ্ণ বিনা আছে কে (২০০৭) নামে দুটি ভক্তিমূলক গানের অ্যালবাম প্রকাশ করেন।[22]

বলিউডে অভিষেক (২০০২-২০০৪)

শ্রেয়া ঘোষাল দ্বিতীয়বারের মতো জিটিভির সা রে গা মা পা সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সময় বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর নজর কাড়েন। ভন্সালীর মা এই অনুষ্ঠান দেখছিলেন এবং ঘোষালের গান পরিবেশনার সময় ভন্সালীকে তার পরিবেশনা দেখার জন্য ডাকেন। তার পরিবেশনা দেখার পর ভন্সালী তাকে তার পরবর্তী চলচ্চিত্রে কাজের সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।[9] ভন্সালী বলেন ঘোষালের কণ্ঠে নিষ্পাপতা ছিল যা দেবদাস (২০০২) চলচ্চিত্রের পারো চরিত্রের জন্য প্রয়োজন ছিল।[8][23]

আমাকে গানটির চূড়ান্ত রেকর্ডের পূর্বে একবার অনুশীলন করতে বলা হয়েছিল। আমি চোখ বন্ধ করে কোন বিরতি ছাড়াই গানটি গেয়েছিলাম। যখন আমি চোখ খুললাম, আমি দেখলাম রেকর্ডিং রুমের বাইরে ব্যাপক উত্তেজনা ও হুল্লোড়। তারপর সঞ্জয়জী বললেন আমি গানটি এত ভালো গেয়েছি যে তারা এক বারেই তা রেকর্ড করে নিয়েছে।

"ব্যায়রি পিয়া" গানের রেকর্ডিঙের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ঘোষাল[8]

২০০০ সালে ভন্সালী ও সঙ্গীত পরিচালক ইসমাইল দরবার তাকে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বিখ্যাত উপন্যাস দেবদাস অবলম্বনে নির্মিত দেবদাস চলচ্চিত্রে ঐশ্বর্যা রাই অভিনীত পার্বতী চরিত্রে কন্ঠ দেওয়ার প্রস্তাব দেন।[8][24] এ ছবিতে তিনি সে সময়ের প্রতিষ্ঠিত সঙ্গীতশিল্পী কবিতা কৃষ্ণমূর্তি, উদিত নারায়ণ, বিনোদ রাঠোড়, কৃষ্ণকুমার কুন্নথ, ও জসপিন্দর নরুলার সাথে পাঁচটি গানে কন্ঠ দেন, সেগুলো হল "সিলসিলা ইয়ে চাহত কা", "ব্যায়রি পিয়া", "চলক চলক", "মোরে পিয়া" ও "ডোলা রে ডোলা"।[25] তিনি যখন চলচ্চিত্রের জন্য তার প্রথম গান "ব্যায়রি পিয়া"-তে কণ্ঠ দেন তখন তার বয়স ছিল ষোল। সে সময়ে তার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা আসন্ন ছিল, ফলে তিনি পড়াশোনার জন্য তার বই ও নোট স্টুডিওতে নিয়ে আসতেন। "ব্যায়রি পিয়া" গানটি তাৎক্ষণিক সফলতা অর্জন করে এবং বিভিন্ন চার্টের শীর্ষ স্থান দখল করে।[8] তার নৈপুণ্যের সুবাদে ২০০৩ সালে তিনি নতুন সঙ্গীত প্রতিভা হিসেবে ফিল্মফেয়ার আর. ডি. বর্মণ পুরস্কার অর্জন করেন।[26] এই চলচ্চিত্রের "ডোলা রে" গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার জন্য তিনি কবিতা কৃষ্ণমূর্তির সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার,[26] আইফা পুরস্কার,[27] জি সিনে পুরস্কার লাভ করেন।[28] এছাড়া ব্যায়রি পিয়া গানটির জন্য শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[29]

দেবদাস চলচ্চিত্রে গান গাওয়ার পর তিনি তাৎক্ষণিক সফলতা অর্জন করেন এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক চলচ্চিত্র শিল্পের গানে কণ্ঠ দেওয়ার জন্য তাকে প্রস্তাব দেওয়া হয়।[8] ঘোষালের পরবর্তী কাজ ছিল দরবারের সুরারোপিত দেশ দেবী, এই চলচ্চিত্রে তিনি তিনটি গানে কণ্ঠ দেন।[30]

পূর্ববর্তী কয়েকটি চলচ্চিত্রের ঐতিহ্যবাহী অর্ধ-শাস্ত্রীয় ধারার গান গাওয়ার পর ঘোষাল এম. এম. ক্রিমের সুরায়োজনে জিসম (২০০৩) চলচ্চিত্রে তিনি দুটি যৌন আবেদনময়ী গানে কণ্ঠ দেন, যার মাধ্যমে তিনি তার একই ধারার গানের ছাঁচ থেকে বেরিয়ে আসেন।[31] ঘোষালের মতে, এই চলচ্চিত্রের "জাদু হ্যায় নাশা হ্যায়" ও "চলো তুমকো লেকার চলে" গান দুটি সবাইকে তার দিকে নতুন দৃষ্টিতে দেখতে বাধ্য করে এবং তার সামনে বৈচিত্রময় ভাবমূর্তির দুয়ার খোলে দেয়।[32] তিনি "জাদু হ্যায় নাশা হ্যায়" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।[33] এরপর তিনি আনু মালিকের সুরায়োজনে "অ্যায় মেরি জিন্দগি", "সীনা পাড়া" ও "আয়ি জো তেরি ইয়াদ" গানের নারী সংস্করণ ও ভজন-ধারার "হর তরফ" গানে কণ্ঠ দেন।[34] "হর তরফ" গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি সায়া (২০০৩) চলচ্চিত্রে প্রথমবারের মত পর্দায় উপস্থিত হন, যেখানে তাকে গান গাওয়া রত একজন স্কুল শিক্ষার্থী হিসেবে দেখা যায়।[35][36] ইনতেহা ছাড়াও ঘোষাল মালিকের সুরায়োজনে আরও দুটি চলচ্চিত্রে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল মুন্না ভাই এম.বি.বি.এস.এলওসি: কারগিল। তন্মধ্যে তিনি প্রথম চলচ্চিত্রটিতে "চন চন" ও দ্বিতীয় চলচ্চিত্রটিতে "প্যায়ার ভরা গীত" গানে সোনু নিগমের সাথে কণ্ঠ দেন।[37][38] এছাড়া ঘোষাল "তু হি বাতা জিন্দগি" গানের নারী সংস্করণের মধ্যে দিয়ে শঙ্কর-এহসান-লায়ের সাথে তার প্রথম গান রেকর্ড করেন। দ্য হিন্দু গানটিকে পূর্নোদ্দ্যম বলে উল্লেখ করে লিখে যে তিনি এই গানের জন্য "প্রয়োজনীয় অনুভূতি প্রদর্শনে নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে সমর্থ হয়েছেন।"[39]

২০০৪ সালে ঘোষাল থোড়া তুম বদলো থোড়া হাম অ্যালবামের চারটি গানে কণ্ঠ দেন। বলিউড হাঙ্গামার জোগিন্দর টুতেজা গানগুলিকে "গড়পড়তা" বলে উল্লেখ করেন।[40] তবে তিনি ঘোষালের খাকি চলচ্চিত্রের গান পরিবেশনায় "মুগ্ধ" হন এবং বলেন যে ঘোষালের কণ্ঠ ঐশ্বর্যা রাইয়ের জন্য মানানসই এবং "ওয়াদা রাহা" গানের সাথে বিশ্বাসযোগ্য।[41] অধিকন্তু, সোনু নিগমের সাথে তার দুটি দ্বৈত গান "দিল ডুবা" ও "ইয়ুঁ হি তুম মুঝসে"ও সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা অর্জন করে।[41] এছাড়া গর্ব: প্রাইড অ্যান্ড অনার চলচ্চিত্রের "হাম তুমকো নিগাহোঁ মেঁ" ও "সোনিয়ে" গান দুটিতে তার কণ্ঠ প্রদান প্রসঙ্গে টুতেজা বলেন যে "ঘোষালের কণ্ঠ প্রতিনিয়তই বর্তমান অভিনেত্রীদের জন্য আরও বেশি উপযোগী হচ্ছে।"[42] দিল বেচারা প্যায়ার কা মারা ছাড়াও ঘোষাল নিখিল-বিনয়ের সাথে আরও কয়েকটি চলচ্চিত্রে কাজ করেন, সেগুলো হল ফির মিলেঙ্গে চলচ্চিত্রের "বেতাব দিল হ্যায়",[43] এবং মুসকান চলচ্চিত্রের "ও হো তুম"।[44]

নাদিম-শ্রাবণের তুমসা নহিঁ দেখা: আ লাভ স্টোরি (২০০৪) চলচ্চিত্রের সুরায়োজনের সময়েই একে ঘোষালের সবচেয়ে সফল অ্যালবাম বলে গণ্য হয়, কারণ তিনি এই অ্যালবামের একটি গান ব্যতীত সবকয়টি গানে কণ্ঠ দেন।[45] তিনি এই অ্যালবামের জন্য জ্যাজ থেকে শুরু করে হালকা প্রণয়মূলক সুরসহ বিভিন্ন ধারার গান পরিবেশন করেন। ঘোষালের মতে, এই অ্যালবামটি তাকে তার গান গাওয়ার সামর্থের সকল ক্ষেত্রের অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করে।[46] এছাড়া ঘোষাল আনু মালিকের সুরায়োজনে ম্যাঁয় হুঁ না (২০০৪) চলচ্চিত্রে শীর্ষ গান ছাড়াও "তুমহে জো ম্যাঁয়নে দেখা" ও "গোরি গোরি" গানে কণ্ঠ দেন।[47] মিড ডে ইতিবাচক মন্তব্য করে বলে যে ঘোষাল "ম্যাঁয় হুঁ না" গানের জন্য "যথোপযুক্ত সঙ্গ" দিয়েছেন,[48] অন্যদিকে রেডিফ.কম-এর সীমা পান্ত তার পরিবেশনায় মুগ্ধ হন।[49] এই বছরে তিনি প্রথমবারের মত রাজেশ রোশনডাবু মালিকের সাথে কাজ করেন। তিনি রোশনের সুরায়োজনে অ্যায়তবার চলচ্চিত্রের "সাঁসেইঁ গুলনে লাগি" গানে এবং মালিকের সুরায়োজনে ধুম চলচ্চিত্রের "শিকদুম" গানে কণ্ঠ দেন।[50][51]

২০০৫-২০০৭

ঘোষাল পহেলি (২০০৫) চলচ্চিত্রে "ধীরে জলনা" গানে কণ্ঠ দিয়ে তার দ্বিতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[52] ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস-এ বলা হয়, গানটি "হিন্দি চলচ্চিত্রের সঙ্গীতে শাস্ত্রীয় ও জনপ্রিয় ধারার ভারসাম্য ছড়িয়েছে।"[53] "ধীরে জলনা" গানটি ছাড়াও এম. এম. ক্রিমের সুরে তার আরও দুটি গান - "কঙ্গনা রে" ও "মিন্নত করে" শোনা যায়।[54] তিনি ক্রিমের সুরায়োজনে রোগ চলচ্চিত্রের "গুজার না যায়ে" গানেও কণ্ঠ দেন।[55] পরিণীতা (২০০৫) চলচ্চিত্রে তিনি প্রথমবারের মত শান্তনু মৈত্রের সুরায়োজনে কণ্ঠ দেন।[56] এতে তিনি সোনু নিগমের সাথে চারটি গানে কণ্ঠ দেন, তন্মধ্যে রয়েছে "পিয়ু বলে", "কষ্ট মাজা" ও "সুনা মন কা অঙ্গন"।[57][58] এরপর এই যুগল ইয়াহাঁ অ্যালবামের একসাথে কাজ করেন, এতে তিনি "নাম আদা লিখনা", "উরজু উরজু দুরকুত" ও পাঞ্জাবি ভাষার "মেলে চালিয়াঁ" গানে কণ্ঠ দেন।[59] দুটি চলচ্চিত্রেই ঘোষালের কাজ ভূয়সী প্রশংসা লাভ করে। ঘোষাল "পিয়ু বলে" গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন,[60] এবং স্ক্রিন পুরস্কারজি সিনে পুরস্কার অর্জন করেন।[61][62] প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয় যে এই গানটির নারী কণ্ঠের জন্য অনেকজন শিল্পীর অডিশন নেওয়ার পর ঘোষালকে গানটি গাওয়ার জন্য নির্বাচন করা হয়।[56] এক সাক্ষাৎকারে মৈত্র বলেন, "প্রদীপ গানটির মাঝে কিছুটা হাসির কম্পিত আওয়াজ চেয়েছিলেন এবং তিনি তা খুব সহজে করেছিলেন।"[56]

"পিয়ু বলে" গানের পাশাপাশি তিনি জেহের চলচ্চিত্রের "আগার তুম মিল যাও" গানের পরিবেশনার জন্য আরেকটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[60] এই গানটি ও একই চলচ্চিত্রের "জানে জা জানে জা" গানটি সঙ্গীত সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে।[63] হিমেশ রেশামিয়ার "আশিক বানায়া আপনে" গানে পার্শ্ব শিল্পী হিসেবে গান গাওয়ার পাশাপাশি একই বছর রেশামিয়ার সুরায়োজনে তার আরও কয়েকটি গান শোনা যায়।[64] আনু মালিকের সুরায়োজনে তার গাওয়া "পেহলে সে" গানের পর্যালোচনায় বলিউড হাঙ্গামা লিখে, "ঘোষাল পরিপক্ব কায়দার গান করেন এবং নিজেকে নির্ভরযোগ্য নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে প্রমাণ করতে আবারো ভালো করেছেন।"[65] বিশাল-শেখরের সুরারোপিত শব্দ চলচ্চিত্রের "বলো তো" গানের জন্যও একই অনুভূতি ব্যপ্ত হয়েছিল।[66]

২০০৬ সালে ঘোষাল বিবাহ প্রথমবারের মত রবীন্দ্র জৈনের সুরে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। তিনি উদিত নারায়ণের সাথে তিনটি দ্বৈত গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল "মুঝে হক হ্যায়", "দো আনজানে আজনবি" ও "মিলন আভি আধা আধুরা হ্যায়"।[67] এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি বাবুল সুপ্রিয়র সাথে "হামারি শাদী মেঁ", পামেলা জৈনের সাথে দুই বোনের আলাপচারিতাসহ গাওয়া "ও জিজি" এবং জৈনের সাথে একটি ভজনে কণ্ঠ দেন।[68] রূপ কুমার রাঠোড়ের সুরে ও লমহে চলচ্চিত্রে "সো জাওঁ ম্যাঁয়" গানে তার অবিভূত করা কণ্ঠ প্রশংসিত হয়।[69][70] দীর্ঘ গান হওয়া সত্ত্বেও এই অ্যালবামের এই গানটি বিশেষভাবে সমাদৃত হয়।[71] এই বছরে তিনি প্রথমবারের মত সুনিধি চৌহানের সাথে দ্বৈত গান পরিবেশন করেন। তারা সেলিম-সুলেমানের সুরে ডোর (২০০৬) চলচ্চিত্রে একাধিক সঙ্গীতশিল্পী-সমৃদ্ধ গান "ইমান কা আসর" গানে কণ্ঠ দেন।[72] তিনি শান্তনু মৈত্রর সুরে লাগে রাহো মুন্না ভাই চলচ্চিত্রে "বান্দে মেঁ থা দম" গানে পার্শ্ব শিল্পী হিসেবে গান গাওয়ার পাশাপাশি সোনু নিগমের সাথে প্রণয়মূলক দ্বৈত গান "পল পল"-এ কণ্ঠ দেন।[73] এই গানটির জন্য তিনি ৫২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে মনোনীত হন।[74] এছাড়াও বিশাল ভারদ্বাজের সুরে তার গাওয়া "ও সাথী রে" গানটি অন্তরঙ্গ ও গভীর ভালোবাসার অনুভূতি এনে দেয়।[75][76]

২০০৬ সালে রাজেশ রোশনের সুরে ঘোষালের গাওয়া কৃষ চলচ্চিত্রের "প্যায়ার কী এক কাহানি", "কোই তুমসা নহিঁ", ও "চোরি চোরি চুপকে চুপকে" গানগুলি সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। বলিউড হাঙ্গামা এই অ্যালবামের পর্যালোচনায় লিখে, "ঘোষাল খুবই দক্ষ এবং বড় প্রকল্পে তার উপস্থিতির ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন।" এতে আরও বলা হয় যে ঘোষাল "শ্রেণী, গুণ ও কৌশল"-এর দিক থেকে অলকা ইয়াগনিকের স্তরে পৌঁছেছেন।[77] এই বছর এ আর রহমানের সুরে তামিল ভাষার সিল্লুনু অরু কাদল (২০০৬) চলচ্চিত্রে মানবে ভা গানটির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণতামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[78]

২০০৭ সালে হিমেশ রেশামিয়া অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র আপ কা সুরুর-এ রেশামিয়ার সুরে তার সাথে ঘোষালের গাওয়া "ইয়ে তেরা মেরা মিলনা" ও "ঝুট নহি বোলনা" দ্বৈত গান দুটি প্রশংসিত হয় এবং এই অ্যালবামটি ছিল এই বছরের সপ্তম সর্বোচ্চ বিক্রীত অ্যালবাম।[79] এরপর তিনি খোয়া খোয়া চান্দ চলচ্চিত্রের জন্য মুজরা ধারার একটি ঠুমরি রেকর্ড করেন।[80] শান্তনু মৈত্রের সুরে "চালে আও সাইয়াঁ" শিরোনামের গানটি ঘোষালের ভিন্ন ধারার কণ্ঠের জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়।[81] এছাড়া তিনি এই অ্যালবামের আরও দুটি গানের কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল "সখী পিয়া" ও "তিরক তিরক"।[82] মৈত্রের সুরে তিনি পুনরায় লাগা চুনরি মেঁ দাগ চলচ্চিত্রে "হাম তো অ্যায়সে হ্যাঁয়" গানে মোহিত চৌহানের সাথে গান পরিবেশন করেন, এতে স্বানন্দ কিরকিরে ও প্রণব বিশ্বাস পার্শ্ব শিল্পী হিসেবে কণ্ঠ দেন।[83][84] রাজা সেন এই চলচ্চিত্রের "কাচ্ছি কালিয়াঁ" গানটিকে এর "বাজে পুনর্মিশ্রণ আবহ"-এর জন্য কম আবেদনপূর্ণ বলে মনে করেন, তবে তিনি এই গানের জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখায় ঘোষাল, চৌহান, কেকে, নিগমের প্রশংসা করেন।[82] তিনি সাওয়ারিয়া চলচ্চিত্রে মন্টি শর্মার সুরারোপিত "মাশা-আল্লাহ" গানে নেপথ্যে আলাপে অংশ নেওয়া ছাড়াও "জান-ই-জাঁ" ও "সওয়ার গয়ি" গানে তার কণ্ঠ শোনা যায়।[85] একই অ্যালবামের জন্য তিনি প্রথমবারের মত সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর সুরে "থোড়ে বদমাশ" গানে কণ্ঠ দেন।[86]

তিনি এ আর রহমানের সুরে মণি রত্নম পরিচালিত গুরু চলচ্চিত্রে বারসো রে গানটিতে কণ্ঠ দেন।[87][88] ওয়ানইন্ডিয়া এক পর্যালোচনায় ঘোষালের এই গান পরিবেশনার প্রশংসা করে এবং মন্তব্য করে যে এটি তার পূর্ববর্তী রেকর্ডসমূহের তুলনায় ভিন্ন অবতার।[89] এই গানটির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার,[90][91] আইফা পুরস্কার,[92] জি সিনে পুরস্কার, ও স্ক্রিন পুরস্কার লাভ করেন। একই বছর প্রীতম চক্রবর্তীর সুরে জব উই মেট চলচ্চিত্রের "ইয়ে ইশ্‌ক হায়ে" গানটি তাকে তার তৃতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এনে দেয়।[93] এই যুগল একই বছর ভুল ভুলাইয়া (২০০৭) চলচ্চিত্রে শাস্ত্রীয় ধারার "মেরে ঢোলনা" গান রেকর্ড করেন। এই গানে এম. জি. শ্রীকুমার তার বিপরীতে কণ্ঠ দেন। গানটির চূড়ান্ত পর্যায়ে এর টানের জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়।[94] ঘোষাল বিশাল-শেখরের সুরে কয়েকটি গানে কণ্ঠ দেন এবং তা রা রাম পাম চলচ্চিত্রের থিম গান ও প্রণয়মূলক গান "ম্যাঁয় আগার কাহুঁ" এবং ওম শান্তি ওম চলচ্চিত্রের নৃত্যের গান "ধুম তানা"র জন্য প্রশংসিত হয়। দ্বিতীয় গানটিতে তার গায়কীর ধরনকে কয়েকজন সমালোচক এস জনকীর গায়কীর সাথে তুলনা করেন।[95][96][97] এই বছর ঘোষাল ইলাইয়ারাজার সুরে চিনি কম চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।[98][99]

২০০৮-২০১৪

২০১১-এ মিউজিক আপাতবাস্তব টেলিভিশন অনুষ্ঠান এক্স-ফ্যাক্টর-এ ঘোষাল

২০০৮ সালে তিনি ইউ মি অউর হাম, সির্ফ, ঘটোৎকচ, দশাবতার, মেরে বাপ পেহলে আপ, দে তালি, হাল-এ-দিল, থোড়া প্যায়ার থোড়া ম্যাজিককিসমত কানেকশন[98] চলচ্চিত্রের গান গাওয়ার পর প্রীতম চক্রবর্তীর সুরে তার গাওয়া সিং ইজ কিং (২০০৮)-এর "তেরি ওর" গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে।[100] এটি সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে মিশ্র পর্যালোচনা লাভ করে।[101][102] এই গানটির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার চতুর্থ ও সবমিলিয়ে পঞ্চম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[103] এরপর তিনি বাচনা অ্যায় হাসিনো, গড তুসি গ্রেট হো, ওয়েলকাম টু সজ্জনপুর, কিডন্যাপ, কর্জ, এক বিবাহ... অ্যায়সা ভি, দোস্তানা, ও যুবরাজ চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।[98] তিনি বাংলা চলচ্চিত্র অন্তহীন... (২০০৮)-এর "ফেরারি মন"[104] এবং মারাঠি চলচ্চিত্র জোগওয়া (২০০৮)-এর "জিব রংলা" গানে কণ্ঠ দিয়ে তার চতুর্থ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[105]

২০১০ সালে ইংরেজি ভাষার হোয়েন হ্যারি ট্রাইস টু ম্যারি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়ে তার ইংরেজি চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে।[106] একই বছর মালয়ালম চলচ্চিত্র আনোয়ার-এ তার গাওয়া গানগুলো বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। এই চলচ্চিত্রের "কিজাক পুক্কুম" গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি শ্রেষ্ঠ মালয়ালম নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ লাভ করেন।[107] ঘোষাল এই বছর ব্যান্ড বাজা বারাত চলচ্চিত্রে সেলিম-সুলেমানের সুরে "আধা ইশ্‌ক" গানে কণ্ঠ দেন। গ্ল্যামশাম-এর সত্যজিৎ বলেন, "শ্রেয়া ঘোষালের নারী কণ্ঠের বুনট গীতিকবিতার জন্য সর্বদাই নির্ভরযোগ্য।"[108]

২০১১ সালে ঘোষাল সচিন-জিগরের সুরে তোচি রায়নার সাথে শোর ইন দ্য সিটি চলচ্চিত্রের দ্বৈত গান "সাইবো" রেকর্ড করেন।[109] গ্ল্যামশাম-এর সত্যজিৎ লিখেন, "শ্রেয়া ঘোষালের সুমধুর সুর ও সম্মোহনকারী সুললিত ধারার গায়কীর সাথে "সাইবো" গানটি নিস্তরঙ্গ বিস্ময় যা প্রণয়ের অনুভূতিকে পূর্ণতা দান করেছে।"[109] এরপর এই বছরে তিনি বডিগার্ড (২০১১) চলচ্চিত্রে রাহাত ফাতেহ আলী খানের সাথে দ্বৈত গান "তেরি মেরি"-তে কণ্ঠ দেন।[110] হিমেশ রেশামিয়ার সুরারোপিত গানটি ইতিবাচক ও মিশ্র পর্যালোচনা লাভ করে।[110][111] এনডিটিভি গানটিকে "মাঝারি গতির ও গড়পড়তা" বলে অভিহিত করে।[110] ঘোষাল এরপর বাপ্পী লাহিড়ীর সাথে দ্য ডার্টি পিকচার-এর "ও লা লা" গানে কণ্ঠ দেন।[112] গ্ল্যামশাম-এর আবিদ লিখেন, "শ্রেয়া ঘোষাল তাৎক্ষণিকভাবে সুরকৃত ও বিনোদন প্রদানকারী এবং সুন্দর পরিবেশনার সাথে হাস্যকর টেম্পো ধরে রেখেছেন।"[112] ঘোষাল এই বছরের "সাইবো" ও "তেরি মেরি" গানের জন্য আরও দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[113]

২০১২ সালে টরোন্টোতে একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করছেন ঘোষাল

ঘোষাল ২০১২ সালে অগ্নিপথ চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় আইটেম গান "চিকনি চামেলি"-তে কণ্ঠ দেন।[114] অজয়-অতুল সুরারোপিত গানটি তাদের মারাঠি চলচ্চিত্র জত্রা: হায়লাগাড রে টায়লাগাড-এর "কোম্বডি পালালি" গানের হিন্দি পুনঃসংস্করণ।[115] বলিউড হাঙ্গামার জোগিন্দর টুতেজা লিখেন, "শ্রেয়া ঘোষালের বিশেষ প্রশংসার দাবীদার, তিনি তার গায়কীতে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছেন এবং সাফল্য অর্জন করেছেন। তিনি এই সময়ের চাহিদা অনুযায়ী কৃত্রিমতাবর্জিত স্বাদ নিয়ে এসেছেন, এবং তার পরিবেশনা অসাধারণ।"[116] তিনি এই গানের জন্য এই বছরে তার প্রাপ্ত দুইটি ফিল্মফেয়ারের মনোনয়নের একটি মনোনয়ন লাভ করেন।[117] পরবর্তী সময়ে তিনি বলেন যে গানটির কুরুচিপূর্ণ গীতের কারণে গানটি গাওয়া তার জন্য খুবই অস্বস্তিকর ছিল এবং তিনি এর কয়েকটি শব্দ পরিবর্তনের অনুরোধ করেছিলেন।[118] একই বছর তিনি সাজিদ-ওয়াজিদের সুরে রাউডি রাঠোড় চলচ্চিত্রের চারটি গানে কণ্ঠ দেন, যা সমালোচকদের নিকট থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে।[119][120] ফিল্মফেয়ার-এর দেবেশ শর্মা সাজিদের সাথে তার দ্বৈত গান "ধাড়াং ধাং ধাং" সম্পর্কে মন্তব্য করেন, "শ্রেয়া ঘোষাল তার পরিবেশনায় ১৯৯০-এর দশকের তড়কা নিয়ে এসেছেন" এবং ঘুমপাড়ানি গান "চন্দনিয়া" সম্পর্কে তিনি বলেন "শ্রেয়া ঘোষাল অলকা ইয়াগনিকের মত রহস্যময়ভাবে গেয়েছেন এবং প্রমাণ করেছেন তিনি সকল প্রকার গানের শিল্পী।"[121] বলিউড হাঙ্গামার জোগিন্দর টুতেজা "চন্দনিয়া" সম্পর্কে বলেন, "শ্রেয়া ঘোষাল পারিপার্শ্বিকতার চাহিদা অনুযায়ী যে কোন ধরনেই মানানসই হতে পারেন।"[122] "তেরা ইশ্‌ক বড়া তিখা" গানটি সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে।[119][120][121][122] একই বছর ঘোষাল স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার চলচ্চিত্রে উদিত নারায়ণ, বিশাল দাদলানিশেখর রবজিয়ানির সাথে "রাধা" গানে কণ্ঠ দিয়ে সমাদৃত হন।[123] এছাড়া তিনি এ আর রহমানের সুরে জব তক হ্যায় জান চলচ্চিত্রে মোহিত চৌহানের সাথে "সাঁস" গানে কণ্ঠ দেন। গানটি সমালোচকদের মিশ্র থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া লাভ করে।[124][125][126] ইন্ডিয়া টাইমস-এর এক জরিপে, "সাঁস" গানটি "২০১২ সালের সবচেয়ে প্রণয়মূলক গান"-এর খেতাব অর্জন করে।[127] এই গানটির জন্য তিনি এই বছরে তার অপর ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[117]

শ্রেয়া ঘোষাল স্টার ভয়েস অব ইন্ডিয়া - ছোটে উস্তাদ গানের প্রতিযোগিতায় গায়ক কুণাল গাঞ্জাওয়ালা ও সুরকার প্রীতম চক্রবর্তীর সাথে বিচারকের ভূমিকা পালন করেছেন। এছাড়া তিনি সঙ্গীত প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান এক্স-ফ্যাক্টর-এ গায়ক সোনু নিগম ও চলচ্চিত্র পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর সাথে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন।[128] ২০১৩ সালে ঘোষাল বিশাল দাদলানিশেখর রবজিয়ানির সাথে ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়রের প্রথম মৌসুমে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।[129]

২০১৪ সালে গ্লোবাল ইন্ডিয়ান মিউজিক অ্যাকাডেমি পুরস্কারে ঘোষাল

২০১৩ সালের প্রারম্ভে ঘোষাল হিম্মতওয়ালা চলচ্চিত্রের দুটি দ্বৈত গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল ন্যায়নো মেঁ সপ্না ও "তাকি ও তাকি"।[130][131][132][133] মূল গান দুটির সুর করেছিলেন বাপ্পী লাহিড়ী, যা সাজিদ-ওয়াজিদ পুনঃসৃষ্টি করেন।[130] দুটি গানই সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া লাভ করেন।[131] "ন্যায়নো মেঁ সপ্না" গানটি সম্পর্কে এনডিটিভির সমালোচক মন্তব্য করেন, "শ্রেয়া ঘোষালের কণ্ঠ শুনে মনে হচ্ছিল এই গানটির জন্য তিনি পূর্বনির্ধারিত ছিলেন" এবং "তাকি ও তাকি" গানটি সম্পর্কে বলেন, "ঘোষাল আবারও এই শিল্পে তার তেজের প্রমাণ দিয়েছেন।"[130] "ন্যায়নো মেঁ সপ্না" সম্পর্কে কইমই-এর শিবি বলেন, "শ্রেয়া ঘোষাল লতা মঙ্গেশকরের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন এবং চমৎকার কাজ করেছেন।"[131] ঘোষাল আশিকি ২ চলচ্চিত্রে অঙ্কিত তিওয়ারির সুরে "সুন রাহা হ্যায়" গানের নারী সংস্করণে কণ্ঠ দেন।[134] তিনি তিওয়ারির গাওয়া এই গানের পুরুষ সংস্করণ থেকেও অধিক সমালোচনামূলক প্রশংসা অর্জন করেন।[134] এরপর তিনি রানঝানা চলচ্চিত্রের জন্য এ আর রহমানের সুরে "বানারসিয়া" গান পরিবেশন করেন।[135] গানটি বহুলাংশে ইতিবাচক পর্যালোচনা অর্জন করে।[135][136] ঘোষাল সোনু নিগমের সাথে কৃষ ৩ চলচ্চিত্রের দ্বৈত গান "গড, আল্লাহ অউর ভগবান"-এ কণ্ঠ দেন।[137] গানটি নেতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[137][138] ঘোষাল এরপর গোলিয়োঁ কী রাসলীলা রাম-লীলা চলচ্চিত্রের দুটি গান রেকর্ড করেন, সেগুলো হল "ধুপ" ও "নাগাড়া সাং ঢোল"। দুটি গানের সুর করেন চলচ্চিত্রটির পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভন্সালী। প্রথম গানটির জন্য তিনি ইতিবাচক ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করেন,[139][140] এবং দ্বিতীয় গানটির জন্য ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করেন। কইমই-এর মোহর বসু "ধুপ" গানের প্রসঙ্গে লিখেন, "শ্রেয়া ঘোষালের কণ্ঠ গুনগুন করে ওঠে এবং গানটিতে গভীর অনুভূতি প্রদান করে।[139][141] তীব্র অনুভূতি নিয়ে গাওয়া ও স্তুতিমূলক বিষয়বস্তুর গানটি প্রমাণ করে কেন ঘোষাল প্রাজ্ঞ সঙ্গীতজ্ঞদের সাথে তুলনীয়।"[139] ঘোষাল এই বছর "সুন রাহা হ্যায়" ও "নাগাড়া সাং ঢোল" গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[142]

২০১৪ সালে ঘোষাল পিকে চলচ্চিত্রের তিনটি গান রেকর্ড করেন, সেগুলো হল "নাঙ্গা পুঙ্গা দোস্ত", শানের সাথে দ্বৈত গান "চার কদম" এবং সোনু নিগমের সাথে দ্বৈত গান "লাভ ইজ আ ওয়েস্ট অব টাইম"।[143] এরপর তিনি বিশাল-শেখরের সুরে হ্যাপি নিউ ইয়ার চলচ্চিত্রের "মানওয়া লাগে" গানে অরিজিৎ সিঙের সাথে কণ্ঠ দেন।[144][145] গানটি ইউটিউবে প্রকাশের পর ৪৮ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী ২ মিলিয়ন বার দেখা হয়।[146] এই গানের জন্য ঘোষাল আরেকটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[147]

২০১৫-বর্তমান

২০১৫ সালে একটি কনসার্টে গান গাইছেন ঘোষাল

২০১৫ সালে ঘোষাল এ আর রহমানের সুরে আই চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তামিল ভাষায় মূল গান "পুক্কালে সত্রু ওয়িবেডুঙ্গল"-এ হরিচরণের সাথে[148][149] কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি অরিজিৎ সিঙের সাথে হিন্দি সংস্করণ "তু চলে"[150] ও হরিচরণের সাথে তেলুগু সংস্করণ "পুলানে কুনুকেয়ামান্তা" গানে কণ্ঠ দেন।[151] তামিল ভাষার মূল গানটি সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে, বিশেষ করে সমালোচকগণ ঘোষালের কণ্ঠের প্রশংসা করেন। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস-এর নিকি ভি.পি. তামিল সংস্করণটির ব্যাপারে মন্তব্য করেন, "হরিচরণের সুস্পষ্ট কণ্ঠ, শ্রেয়ার হিন্দুস্তানি গায়কী গানটিকে চার্ট-বাস্টারে রূপ দিয়েছে। শ্রেয়া ঘোষাল প্রসঙ্গে, তার গায়কীর প্রশংসা করার জন্য অভিধানে আমাদের নতুন বিশেষণ খুঁজতে হবে।"[148] এই বছর তিনি হামারি আধুরি কাহানী চলচ্চিত্রে অমি মিশ্র'র সুরে "হাসি" গানের নারী সংস্করণে কণ্ঠ দেন, যা অমি মিশ্র'র গাওয়া পুরুষ সংস্করণ থেকে অধিক সমাদৃত হয়।[152][153] ফিল্মফেয়ার-এর দেবেশ শর্মা মন্তব্য করেন, "শ্রেয়া ঘোষালের গাওয়া "হাসি" গানের নারী সংস্করণটি অতিথি সুরকার অমি মিশ্র'র নিজের গাওয়া পুরুষ সংস্করণের চেয়ে বেশি কার্যকর। ঘোষাল তার অনবদ্য প্রচেষ্টার ও কোমল সঙ্গীতায়োজনের মধ্য দিয়ে সর্বোপরি গানটিকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।"[152] এছাড়া তিনি ব্রাদার্স চলচ্চিত্রে অজয়-অতুলের সুরে "গায়ে যা" গানের নারী সংস্করণে কণ্ঠ দেন, যা সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা অর্জন করে।[154][155][156][157] দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া লিখে, "শ্রেয়া ঘোষাল তার এই পরিবেশনার জন্য মিষ্টিস্বভাবের ক্ষুদ্রকায় পরীর মত সুর দিয়েছেন।"[156] গ্ল্যামশাম ঘোষালের কণ্ঠের প্রশংসায় লিখে যে তা "মিষ্টি ও খুবই নিয়ন্ত্রীত।"[154] বলিউড লাইফ মন্তব্য করে, "শ্রেয়া ঘোষাল তার সুমধুর কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের বিস্মিত করেছেন।"[155]

একই বছর তিনি সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর সাথে বাজীরাও মস্তানী চলচ্চিত্রে কাজ করেন।[158] তিনি এই চলচ্চিত্রের তিনটি গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলি হল "মোহে রং দো লাল", "দিওয়ানি মস্তানী", ও "পিঙ্গা"।[159][160] এই গানগুলির তামিল ও তেলুগু সংস্করণেও তিনি কণ্ঠ দেন।[161][162] কাওয়ালি সমৃদ্ধ "দিওয়ানি মস্তানী" গানটির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার পঞ্চম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[163][164] এছাড়া তিনি এই বছর মালয়ালম ভাষার এন্ন নিন্টে মোইধিঁ চলচ্চিত্রের "কাতিরুন্নু কাতিরুন্নু" গানে কণ্ঠ দিয়ে শ্রেষ্ঠ মালয়ালম নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ অর্জন করেন।[165]

২০১৬ সালের শুরুতে তিনি ওয়াজির চলচ্চিত্রে "তেরে বিন" দ্বৈত গানে সোনু নিগমের সাথে কণ্ঠ দেন।[166] শান্তনু মৈত্র সুরারোপিত ও বিধু বিনোদ চোপড়া রচিত গানটি সমালোচকদের নিকট থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[166][167] বলিউড হাঙ্গামার সমালোচক গানটিকে "চলচ্চিত্রের সুন্দর শুরু" হিসেবে উল্লেখ করে মন্তব্য করেন, "যদিও এই গানটির শব্দ বর্তমান সময়ের পটভূমিতে নির্মিত একটি চলচ্চিত্রের জন্য অনেকাংশে শাস্ত্রীয় ধারার, তবে যে কেউ প্রত্যাশা করতে পারেন যে এটি যে কোন বর্ণনায় উপযোগী হবে।"[166] এরপর জিৎ গাঙ্গুলীর সুরে সনম রে চলচ্চিত্রে "তুম বিন জিয়া যায়ে" গানে ঘোষালের কণ্ঠ শোনা যায়।[168] এটি নিখিল-বিনয়ের সুরে কে. এস. চিত্রার গাওয়া ২০০১ সালের তুম বিন চলচ্চিত্রের একই শিরোনামের গানের পুনঃসংস্করণ। এই গানটি ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের পর্যালোচনা লাভ করে।[168][169][170] ঘোষাল ইশ্‌ক ফরেভার চলচ্চিত্রে নাদিম সাইফির সুরে "মেরে আঁখোঁ সে নিকলে আঁসু" ও "ইশ্‌ক কি বারিশ" গানে কণ্ঠ দেন, সমালোচকগণ ঘোষালের গায়কীর ধরনকে অলকা ইয়াগনিকের ধরনের সাথে তুলনা করেন।[171][172][173] "মেরে আঁখোঁ সে নিকলে আঁসু" গান প্রসঙ্গে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া মন্তব্য করে, "শ্রেয়া জাদু সৃষ্টি করেছেন, যা হৃদয় থেকে আসে।"[171] ঘোষাল মারাঠি চলচ্চিত্র সৈরাট-এ অজয়-অতুলের সুরের "আতাচ বায়া কা বাবার্লা" গান পরিবেশন করেন, যা সমাদৃত হয়।[174][175] অঙ্কিত তিওয়ারির সুরে তার গাওয়া রুস্তম চলচ্চিত্রের "জব তুম হোতে হো" গানটিও সমাদৃত হয়।[176][177] ফিল্মফেয়ার-এর দেবেশ শর্মা গানটিকে "বিষণ্ণ" বলে উল্লেখ করেন এবং এই গানে ঘোষালের "সুমধুর" কণ্ঠের ব্যবহারের প্রশংসা করেন।[177] ঘোষাল এরপর তামিল চলচ্চিত্র দেবী-এর "রং রং রঙ্গোলি" গান পরিবেশন করেন।[178] তিনি এই গানটির হিন্দি সংস্করণ "রাঙ্গা রে" গানেও কণ্ঠ দেন[179] এবং গানটির তেলুগু সংস্করণ "রং রং রঙ্গারে" গানে কণ্ঠ দেন শ্বেতা মোহনইন্ডিয়া ওয়েস্ট হিন্দি সংস্করণটির প্রশংসা করে মন্তব্য করেন, "ঘোষাল গানটির কয়েকটি অংশে প্রমাণ করেছেন যে তিনি সুনিধি চৌহানের মত গাইতে পারেন এবং তার বলিষ্ঠ কণ্ঠ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পীদের জন্য বলিষ্ঠ উদাহরণ উপস্থাপন করেছে।"[179] তামিল সংস্করণটিও ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[178]

২০১৭ সালের শুরুতে ঘোষাল বদ্রীনাথ কি দুলহনিয়া চলচ্চিত্রের আমাল মালিকের সুরে তার সাথে দ্বৈত গান "আশিক সারেন্ডার হুয়া" পরিবেশন করেন। গানটি শাব্বির আহমেদের লেখা অদ্ভুত গীতের জন্য প্রশংসিত হয়। "আশিক সারেন্ডার হুয়া" ঘোষালের স্বাভাবিকের চেয়ে নিম্ন স্বরে গাওয়া অল্প কয়েকটি গানের মধ্যে অন্যতম। ফার্স্টপোস্ট-এর শ্বেতা রামকৃষ্ণন বলেন, "এই গানটির সবচেয়ে ভালো দিক হল শ্রেয়া ঘোষাল নিম্ন স্বরগ্রামে গাইছেন; যা খুবই অল্পই শোনা যায়।"[180] বলিউড লাইফ-এর গৌরঙ্গ চৌহান এই গানের দুজন সঙ্গীতশিল্পী সম্পর্কে বলেন, "এমন একটি গানের জন্য দুজনেই অদ্বিতীয় নির্বাচন ছিল এবং তারা সেটা প্রমাণ করেছেন।"[181] এরপর ঘোষাল নাম শাবানা চলচ্চিত্রের "রোজানা" গানে কণ্ঠ দেন। সমালোচকগণ এই গানটিতে তার কণ্ঠের প্রশংসা করেন। সিনেস্তান-এর শ্রিরাম আয়েঙ্গার মন্তব্য করেন, "ঘোষালের কণ্ঠ গানটিতে আনন্দ ও সন্তুষ্টির ভারসম্য বজায় রেখে সম্মোহক স্পর্শ নিয়ে এসেছে।"[182] "রোজানা" গানে ঘোষালের কণ্ঠের প্রশংসা করে ইন্ডিয়া ওয়েস্ট মন্তব্য করে, "বলতে গেলে তিনি এই চলচ্চিত্রের সঙ্গীতে তার সর্বোচ্চ প্রদান করেছেন যা প্রয়োজনের চেয়েও অধিক।"[183] এছাড়া তিনি এ আর রহমানের সুরে হরিহরণের সাথে ভাইসরয়স হাউজ চলচ্চিত্রের হিন্দি সংস্করণের জন্য "দো দিলোঁ কে" গানে,[184] এবং টয়লেট: এক প্রেম কথা চলচ্চিত্রের "হাঁস মাত পাগলি" গানে সোনু নিগমের সাথে কণ্ঠ দেন।[185] দুটি গানই সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে। দ্বিতীয় গানটি প্রসঙ্গে বলিউড হাঙ্গামার জোগিন্দর টুতেজা বলেন, "সোনু-শ্রেয়ার যুগলবন্দী গানটিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে এবং বারবার শ্রবণযোগ্য করে তুলেছে।"[186]

শ্রেয়া ২০১৮ সালে ব্যাঙ্গালোরে এক কনসার্টে গান পরিবেশন করছেন।

২০১৭ সালে তিনি ফারহান সাঈদের সঙ্গীত পরিচালনায় তার সাথে হাফ গার্লফ্রেন্ড চলচ্চিত্রের "তোড়ি দের" গানে কণ্ঠ দেন। গানটি প্রশংসিত হয় এবং এই গানের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[187][188][189] কইমই লিখে, "তোড়ি দের গানে ঘোষালের কণ্ঠ মধুর মত মিষ্টি যা শ্রোতাদের মোহাবিষ্ট করে।"[189] গ্ল্যামশাম লিখে, "ঘোষাল এক কথায় চমৎকার এবং গানটি বারবার শুনার যোগ্য।"[188] একই বছর তিনি টি-সিরিজের ওয়েব ধারাবাহিক মিক্সটেপ-এর পঞ্চম পর্বে তার পরিবেশিত দুটি গান ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া অর্জন করে।[190] ঘোষালের চারটি কন্নড় ভাষার গান দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার "২০১৭-এর শীর্ষ ১০ প্রণয়মূলক গান" তালিকায় স্থান লাভ করে, গানসমূহ হল হেব্বুলি চলচ্চিত্রের "উসিরে উসিরে", চক্রবর্তী চলচ্চিত্রের "ওন্ডু মালেবিল্লু", মুগুলু নাগে চলচ্চিত্রের "নিন্না স্নেহাদিন্দা", ও মাস্তি গুড়ি চলচ্চিত্রের "চিপ্পিনোলাগাড়ে"।[191] এছাড়া সারাইনোডু চলচ্চিত্রে তার গাওয়া "ব্লকবাস্টার" গানটি দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার ২০১৭-এর শীর্ষ ১০ পার্টি গান তালিকায় শীর্ষ স্থান লাভ করে।[192]

২০১৮ সালে ঘোষাল এস. থামনের সুরে ভাগমতি চলচ্চিত্রের "মানধরা" গান এবং তোলি প্রেমা চলচ্চিত্রের "আল্লাসানি বারি" গান পরিবেশন করেন।[193] এছাড়া তিনি ফির সে... চলচ্চিত্রে চারটি গানে কণ্ঠ দেন।[194] তিনি ঐতিহাসিক নাট্যধর্মী পদ্মাবত চলচ্চিত্রের "ঘুমর" গানে স্বরূপ খানের সাথে কণ্ঠ দেন। চলচ্চিত্রটির পরিচালক সঞ্জয় লীলা ভন্সালী এই গানটি রাজস্থানের রাজপুত রানীর ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত ও নৃত্য ধারা অবলম্বনে সুর করেন।[195][196] এই গানটি সমাদৃত হয় এবং সমালোচকগণ ঘোষালের সঙ্গীত পরিবেশনার প্রশংসা করেন।[197][198][199] টাইমস নাউ-এর গৌরঙ্গ চৌহান মন্তব্য করেন, "গানটি আবেদনময়ী এবং যদি এখনো না হয়ে থাকে তবে ভারত জুড়ে নৃত্য পরিবেশকদের কাছে জনপ্রিয় হবে।"[199] "ঘুমর" গানটির জন্য ঘোষাল তার ষষ্ঠ শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[200] এরপর তিনি বাগী ২ চলচ্চিত্রে জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের উপর চিত্রায়িত তেজাব (১৯৮৮) চলচ্চিত্রের "এক দো তিন" গানের পুনঃসংস্করণে[201] এবং নবাগত ইশান খট্টরজাহ্নবী কাপুর অভিনীত ধড়ক চলচ্চিত্রের শীর্ষ গানে কণ্ঠ দেন।[202]

ঘোষাল ২০১৯ সাল শুরু করেন অভিষেক বর্মণের নাট্যধর্মী কলঙ্ক চলচ্চিত্রের দুটি ধ্রুপদী ধারার গান গাওয়ার মধ্য দিয়ে। "ঘর মোরে পরদেশিয়া" ও "তবাহ হো গয়ে" গান দুটি বিপুল প্রশংসা লাভ করে।[203][204] গান দুটির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জি সিনে পুরস্কার-সহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেন। এরপর তিনি আমাল মালিকের সুরে কবির সিং চলচ্চিত্রে শাহিদ কাপুর ও পার্শ্ব অভিনেত্রী নিকিতা দত্তার উপর চিত্রায়িত "ইয়ে আয়না" গানে[205] এবং সাজিদ-ওয়াজিদের সুরে দাবাং ৩ চলচ্চিত্রে জুবিন নটিয়ালের সাথে "হাবিবি কে নয়ন" গানে কণ্ঠ দেন, সমালোচকগণ গানটিকে সুমধুর, হৃদয়গ্রাহী ও সুললিত বলে উল্লেখ করে।[206][207] এই বছরের পরবর্তী সময়ে তিনি রাজ নিদিমরু ও কৃষ্ণ ডি. কে. পরিচালিত আমাজন প্রাইম ভিডিওর মৌলিক ধারাবাহিক দ্য ফ্যামিলি ম্যান-এর দুটি গানে কণ্ঠ দেন। সচিন-জিগরের সুরে র‍্যাপার মেলো ডি'র সাথে তার গাওয়া গান দুটি হল "কিসকে লিয়ে তু মরেগা" ও "দেগা জান", যা এই ধারাবাহিকের আপবিট শীর্ষ গান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দুটি গানে তার পরিবেশনা ভূয়সী প্রশংসা লাভ করে, এবং ভারতীয় সমাজের মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংগ্রামের মহিমাকীর্তন করা গীত বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়।[208]

ব্যক্তিগত জীবন

শ্রেয়া ২০১৫ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি তার শৈশবের বন্ধু শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়ের সাথে বাঙালি হিন্দু রীতিতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[209] বিয়ের পূর্বে তাদের ১০ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ঘোষাল তার নিজের সম্পর্কে বলেন যে তিনি গান গাওয়ার পাশাপাশি ভ্রমণ করতে ও বই পড়তে পছন্দ করেন, কিন্তু রান্না তাকে অধিক তৃপ্তি দেয়।[210]

কনসার্ট ও অন্যান্য কর্মকাণ্ড

ঘোষাল ২০০৯ সালে একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করছেন

ঘোষাল বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কনসার্টে সঙ্গীত পরিবেশন করে থাকেন। ২০১৩ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ানিউজিল্যান্ড সফরে যান এবং ব্রিসবেন কনভেনশন সেন্টার, মেলবোর্নের ডালাস ব্রুকস সেন্টার, সিডনি অপেরা হাউজ ও অকল্যান্ডের ভোডাফোন ইভেন্টস সেন্টারে সঙ্গীত পরিবেশন করেন।[211] একই বছর তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে সঙ্গীত পরিবেশন করেন।[212] এছাড়া এই বছর তিনি পাইলেসে স্বামী বিবেকানন্দ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মরিশাসে তীব্র বৃষ্টিপাতে হতাহতদের সাহাযার্থে আয়োজিত এক কনসার্টে অংশগ্রহণ করেন।[213] তিনি ভারতের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের ১৮তম বার্ষিক দিবস উপলক্ষ্যে হৃষীকেশ রানাদের সাথে মঞ্চে পরিবেশনা করেন।[214] তিনি ২০১৩ ও ২০১৪ সালে দুইবার লন্ডন সফরে যান এবং সেখানে রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে পরিবেশনা করেন। ২০১৩ সালে প্রথম সফরে তিনি বলিউডের ১০০ বছর পূর্তি উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে একাধিক বলিউডের পুরাতন হিট গান পরিবেশন করেন।[215][216][217]

২০০৬ সালে মেলবোর্নে কমনওয়েলথ গেমসের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি সোনু নিগম, সুনিধি চৌহানশ্যামক দাবরের সাথে ২০১০ কমনওয়েলথ গেমসের শীর্ষ গান পরিবেশন করেন, যার উদ্দেশ্য ছিল নতুন দিল্লিতে অনুষ্ঠিতব্য ২০১০ সালের আয়োজনে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো।[218][219][220] একই বছর এইডস সচেতনতা ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস ট্রাস্ট ও জাতীয় এইডস নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (ন্যাকো) যৌথ উদ্যোগে নির্মিত টেলিভিশন অনুষ্ঠান "হাত সে হাত মিলা"-এর জন্য শঙ্কর-এহসান-লায়ের সুরে তিনি নিগমের সাথে এই অ্যালবামের শিরোমান গানটি রেকর্ড করেন। এই গানের ভিডিওটিতে বিবেক ওবেরয়, শিল্পা শেঠী, দিয়া মির্জা, জন আব্রাহাম, বিপাশা বসু, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, পূজা বেদীসহ ৪০ জনের অধিক তারকা অংশগ্রহণ করেন। এই অ্যালবামের আয়কৃত অর্থ এইচআইভির নিমিত্তে গঠিত দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করা হয়।[221][222] ২০১১ সালে তিনি জয়ালুকাস জুয়েলারির শুভেচ্ছাদূত হন।[223]

২০১৬ সালে ঘোষাল ১৭ বছর বয়সী এক অ্যাকিউট লিম্ফোব্লাস্টিক লুকেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সাহাযার্থে একটি দাতব্য অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন।[224] একই বছর তিনি সিডনি অলিম্পিক পার্কে একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করেন।[225] ২০১৭ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েটের ফক্স থিয়েটারে চল্লিশ সদস্য বিশিষ্ট সিমফনি ব্যান্ডের সাথে একটি কনসার্টে গান পরিবেশন করেন।[226]

শিল্পদক্ষতা

অনুপ্রেরণা

ঘোষালের প্রথমদিকের সঙ্গীত বিষয়ক স্মৃতি হল তার মাতা শর্মিষ্ঠা ঘোষালের গান শোনা, তিনি একটি ক্লাবে শাস্ত্রীয় বাংলা গান গাচ্ছিলেন।[227] শৈশবে তিনি তার মায়ের মাধ্যমেই সঙ্গীতের সাথে পরিচিত হন, তার মাকে তিনি তার প্রথম "গুরু" হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন।[6] তার বলেন যে তা মাতা তার সর্বশ্রেষ্ঠ সমালোচক।[228]

ঘোষাল কে. এস. চিত্রা, লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলে, গীতা দত্ত, মোহাম্মদ রফি, কিশোর কুমার, ইলাইয়ারাজামুকেশকে তার অনুপ্রেরণা বলে উল্লেখ করেন।[229][230][231][232] তিনি গজল ধারার সঙ্গীত পরিবেশনার ক্ষেত্রে জগজিৎ সিংকে তার অনুপ্রেরণা বলে উল্লেখ করেন।[233][234]

কণ্ঠ

২০১২ সালে তিন কন্যা চলচ্চিত্রের গান রেকর্ডিংয়ে ঘোষাল

ঘোষাল নিম্ন স্বরে গান পরিবেশন করে থাকেন।[235] মেট্রো টাইমস তার কণ্ঠকে "মিষ্টি ও ধোঁয়াটে সোপরানো" বলে উল্লেখ করে,[236] এবং দ্য হিন্দু তার কণ্ঠকে "সুমধুর" ও "কিছুটা রুক্ষ" বলে বর্ণনা করে।[237] এক সাক্ষাৎকারে ঘোষাল উল্লেখ করেন যে তার কণ্ঠ শুরুর সময়ের "মেয়েলি চড়া সুর" থেকে আরও পরিপক্বতা লাভ করেছে।[235] গণমাধ্যমে তার কণ্ঠকে উচ্চ-স্বরের সঙ্গীত পরিবেশনার জন্য সবচেয়ে উপযোগী বলে বর্ণিত হয়েছে, যদিও কয়েকজন সমালোচক বলেছেন যে যখন তিনি উচ্চ স্বরগ্রামে পৌঁছান তার কণ্ঠ চিৎকারে পরিণত হয়।"[238] একই ভাবে কনফেশন অব আ কাওয়ার্ড - অ্যান ইন্ডিয়ান অ্যাডভেঞ্চার বইতে বর্ণিত হয়েছে যে ঘোষালের উচ্চ-স্বরের কণ্ঠ আকর্ষণীয় ও হৃদয়গ্রাহী, কিন্তু প্রায়ই একই রকমের মনে হয়।[239] ঘোষাল স্বয়ংক্রিয়-সুর ব্যবহার করে স্বরগ্রাম ঠিক করার বিপক্ষে কথা বলেন।[240][241] তার গান গাওয়া ও গানের মহড়ার ধরন সম্পর্কে তিনি বলেন, "যখন আমাকে গান শুনানো হয়, তখন আমার গীত লেখার বিশেষ ধরন রয়েছে। গানটি যে ভাষাতেই হোক না কেন, এমনকি বাংলা ভাষায় হলেও, আমি তা হিন্দি ভাষায় লেখি। আমার নির্দিষ্ট স্বরলিপি ও কীভাবে উচ্চারণ করা হবে তা দাগানোর কৌশল রয়েছে। আমি মনে করি দেবনাগরী লিপি ভাষার ধ্বনিতত্ত্বের খুবই নিকটবর্তী। ইংরেজি অক্ষরগুলো এই কাজের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। এছাড়া আমার নিকট যখন গানের কথা পড়ে শোনানো হয় তখন আমি খুব মনোযোগ দিয়ে শুনি ও যতটুকু সম্ভব আয়ত্ত করার চেষ্টা করি।"[6]

দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস অনুসারে, "তার কণ্ঠে প্রশান্তি" ও "ঈর্ষনীয় উঠানামা" তাকে তার সমসাময়িক সঙ্গীতশিল্পীদের থেকে আলাদা করেছে।[240] তার কণ্ঠের উঠানামার বৈচিত্র সম্পর্কে তারা আরও উল্লেখ করে, "তার কণ্ঠের স্বরপরিবর্তন এতটাই সুমধুর যে রেকর্ডিং স্টুডিওতে নিয়ে আসার পর তা কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে দুষ্টুমি-সম্পন্ন, আবেদনময়, গম্ভীর, দুঃখভারাক্রান্ত, হাস্যরসাত্মক ও বিশুদ্ধ ধ্রুপদী সুরে পরিবর্তন করা যায়।"[240] ঘোষালকে "এই প্রজন্মের সবচেয়ে বৈচিত্রপূর্ণ সঙ্গীতশিল্পী" হিসেবে উল্লেখ করে ইন্ডিয়া ওয়েস্ট "নিম্ন স্বরগ্রাম থেকে উচ্চ স্বরগ্রামে" যাওয়ার সময়ে তার কণ্ঠের নিস্তরঙ্গতার প্রশংসা করে।[242] দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া অনুসারে, ঘোষাল ধ্রুপদী থেকে শুরু করে বিশুদ্ধ বাণিজ্যিক সঙ্গীতসহ বিভিন্ন ধরনের গানে গাওয়ার মধ্য দিয়ে তার সঙ্গীতে "বৈচিত্রতার ছাপ" ধরে রাখেন।[243] ২০০৩ সালে ঘোষাল স্বীকার করেন যে তিনি তার কণ্ঠ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, ফলে কোন সঙ্গীত পরিচালকই তাকে কোন নির্দিষ্ট মোড়কে আচ্ছাদিত করতে পারেননি।[243]

ঘোষাল কল্যাণজী বীরজী শাহের নিকট কণ্ঠের তালিম নেন এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। সেখানে তিনি কণ্ঠ প্রদান, সরল স্বরগ্রাম, ও কম্পন সম্পর্কিত কৌশলসমূহ রপ্ত করেন। তিনি মনে করেন শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম নেপথ্য সঙ্গীতের অন্যতম সম্পদ কারণ তা কণ্ঠকে মানানসই ও সতেজ রাখে।[32] সঙ্গীত পরিচালক শেখর রবজিয়ানি ঘোষালের গায়কীর বৈচিত্রতার প্রশংসা করেন।[244] সোনু নিগমের মত ঘোষালের সর্বোত্তম গুণ হল তার অভিব্যক্তিগুলো সঠিক ঢঙের সাথে আসে।[245][246] সঙ্গীত পরিচালক ও সঙ্গীতশিল্পী এম. জয়চন্দ্রন ঘোষালের প্রশংসা করে বলেন, "তিনি যেভাবে গীতগুলো হিন্দিতে লিখেন তা চমৎকার এবং এরপর মালয়ালম শব্দে তার স্বরূপে অভিব্যক্তিগুলো প্রকাশ করে থাকেন।[247] এক সাক্ষাৎকারে ঘোষাল মন্তব্য করেন, "আমি দ্বৈত-অর্থবোধক গান বা কুরুচিপূর্ণ গীতসমৃদ্ধ গানসমূহ গাইতে পারি না।"[248]

জনপ্রিয়তা

প্রভাব ও খ্যাতি

২০১৩ সালে ভারতীয় আইডল জুনিয়রে ঘোষাল

সঙ্গীত পরিচালক অঙ্কিত তিওয়ারি,[249] জিৎ গাঙ্গুলি,[250] ঘোষালের সমসাময়িক সঙ্গীতশিল্পী পাপন,[251] পলক মুছল,[252] সুখবিন্দর সিং,[253] বম্বে জয়শ্রী,[254] জাভেদ আলী,[255] নেহা কক্কড়,[256] ঋচা শর্মা,[257] পাকিস্তানি সঙ্গীতশিল্পী গুলাম আলী,[258] রাহাত ফাতেহ আলী খান,[259] আসরার,[260] আ কাপেলা সঙ্গীতদল পেন মাসালা,[261] চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিয়া মির্জা,[262] ক্রিকেটার এমএস ধোনি[263] শ্রেয়া ঘোষালের কাজের প্রশংসা করেছেন। চলচ্চিত্র পরিচালক বিশাল ভারদ্বাজ,[264] করণ জোহর,[265]বিধু বিনোদ চোপড়া[246] ঘোষালকে এই প্রজন্মের সেরা গায়িকা হিসেবে অভিহিত করেছেন। কানাডীয় সঙ্গীতশিল্পী নেসডি জোন্স,[266] যুক্তরাজ্যের সঙ্গীতশিল্পী রোমা সাগর,[267][268] ব্রিটিশ ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী ট্রিপেট গ্যারিয়েল,[269] অনন্যা নন্দা[270] ঘোষালকে তাদের অনুপ্রেরণা বলে উল্লেখ করেছেন।

ঊষা উথুপ তাকে "আগামী প্রজন্মের কণ্ঠ" বলে অভিহিত করেন।[271] প্রবীণ সঙ্গীতশিল্পী বাণী জয়রামমান্না দে তার সঙ্গীত দক্ষতার প্রশংসা করেন।[272][273][274] জ্যেষ্ঠ সঙ্গীতশিল্পী অলকা ইয়াগনিক,[275] আশা ভোঁসলে,[276] লতা মঙ্গেশকর,[277] হেমলতা,[278] কবিতা কৃষ্ণমূর্তি,[279] কুমার শানুও[280] ঘোষালকে এই প্রজন্মের সেরা নারী সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে উল্লেখ করেন। সোনু নিগম ঘোষালকে তার প্রিয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, "যদি সর্বকালের সেরা সঙ্গীতশিল্পীদের তালিকা করা হয়, শ্রেয়া অবশ্যই এতে অন্তর্ভুক্ত হবেন।"[245] ইস্টার্ন আই-এর আসজাদ নাজির তাকে নেপথ্য সঙ্গীতের অবিসংবাদিত রানী বলে অভিহিত করেন।[281]

গণমাধ্যমে ভাবমূর্তি

২০১৩ সালে ইন্ডিয়ান আইডলের সেটে ঘোষাল

ঘোষালের সম্মানার্থে ২০১০ সালের ২৬ জুন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্যের গভর্নর টেড স্ট্রিকল্যান্ড দিনটিকে "শ্রেয়া ঘোষাল দিবস" হিসেবে ঘোষণা দেন।[282] তার ভক্তরা জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগিং ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রথম শ্রেয়া ঘোষাল দিবস পালন করে।[283] ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে যুক্তরাজ্যের হাউজ অব কমন্সের সদস্যবৃন্দ কর্তৃক প্রদত্ত লন্ডনের সর্বোচ্চ সম্মাননা লাভ করেন।[9]

২০১২ সালে ঘোষাল ভারতের তারকাদের আয় ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে তৈরি করা ফোর্বস সাময়িকীর ১০০ তারকা তালিকায় স্থান লাভ করেন। তিনি টানা পাঁচ বছর এই তালিকায় শীর্ষ ৫০-এ অবস্থান করেন; তন্মধ্যে ২০১২-১৩ সালে ৪২তম, ২০১৪ সালে ২৮তম, ২০১৫ সালে ৩৩তম, এবং ২০১৬ সালে ২৮তম।[284][285][286][287][288] ২০১৩ সালে ফোর্বস ইন্ডিয়া তাকে তাদের "শীর্ষ ৫ তারকা১০০ সঙ্গীতশিল্পী ও সঙ্গীতজ্ঞ" তালিকায় স্থান প্রদান করে।[289] ভার্ভ-এর "২০১৬-এর ৫০ ক্ষমতাধর নারী" তালিকায় তিনি একমাত্র ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে স্থান লাভ করেন।[290]

ঘোষাল তার স্টাইল ও ফ্যাশন-বোধের জন্যও সুপরিচিত।[291][292] ঘোষাল বলেন যে তাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি তাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে উল্লেখ করেন যে তার এতে আগ্রহ কম।[293] ২০১৩ সালে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংবাদপত্র ইস্টার্ন আই তাদের "৫০ যৌন আবেদনময়ী এশীয় নারী" তালিকায় তাকে ৪৩তম স্থান প্রদান করে।[294] ২০১৫ সালে এই সংবাদপত্রের "সেরা ২০ বলিউড নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী" তালিকায় তার অবস্থান ছিল সপ্তম।[295] পুরুষদের জন্য ভারতীয় লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট মেন্সএক্সপি.কমের "শীর্ষ দশ যৌন আবেদনময়ী নারী বলিউড সঙ্গীতশিল্পী" তালিকায় তার অবস্থান ছিল তৃতীয়।[296]

ঘোষাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সক্রিয়। সোশ্যালবেকার্সের পরিসংখ্যান অনুসারে তিনি ফেসবুকে ষষ্ঠ সর্বোচ্চ লাইকধারী ভারতীয় ব্যক্তিত্ব এবং টুইটারে ৪৭তম সর্বাধিক অনুসরণকৃত ভারতীয় ব্যক্তিত্ব।[297][298][299] তিনি গুগল অনুসন্ধানে শীর্ষ দশ সর্বোচ্চ অনুসন্ধানকৃত ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পীদের একজন।[300] ২০১৭ সালের মার্চ মাসে প্রথম ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে দিল্লিতে মাদাম তুসো জাদুঘরের ভারতীয় শাখায় তার মোমের মূর্তি স্থাপিত হয়।[301][302]

ডিস্কতালিকা

বাংলা গানের অ্যালবাম

দেব ডি চলচ্চিত্রের একটি গানের ডাবিংয়ের সময় ঘোষাল
  • বেঁধেছি বীণা (১৯৯৮)
  • ও তোতা পাখি রে (১৯৯৮)
  • একটি কথা (১৯৯৯)
  • মুখর পরাগ (২০০০)
  • রুপসী রাতে (২০০০)
  • বনমালী রে (২০০২)
  • যাব তেপান্তর (২০০৩)
  • আকাশের মুখোমুখি (২০০২)
  • স্বপ্নের পাখা (২০০৩)
  • ঠিকানা (২০০৬)
  • কৃষ্ণ বিনা আছে কে (২০০৭)
  • যেতে দাও আমায় (২০০৮)
  • এই আকাশ তোমারই
  • মিলন পিয়াসী
  • রিম ঝিম
  • তুমি বলো আমি শুনি
  • "মেঘের পালক"
  • "মন কেমনের স্টেশন"

পুরস্কার ও স্বীকৃতি

শ্রেয়া ঘোষাল চারবার শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন,[303] গানগুলি হল হিন্দি ভাষার দেবদাস (২০০২)-এর "ব্যায়রি পিয়া",[29] পহেলি (২০০৫)-এর "ধীরে জলনা", জব উই মেট (২০০৭)-এর "ইয়ে ইশ্‌ক হায়ে" এবং যৌথভাবে বাংলা ভাষার অন্তহীন (২০০৮)-এর "ফেরারি মন" ও মারাঠি ভাষার জোগওয়া (২০০৮)-এর "জিব রংলা"।[104][105] তিনি ভারতের ইতিহাসে মাত্র ২৬ বছর বয়সে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া একমাত্র গায়িকা। তিনি সাতটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে একটি নবীন সঙ্গীত প্রতিভা হিসেবে আর. ডি. বর্মণ পুরস্কার[26] এবং ছয়টি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে - দেবদাস (২০০২)-এর "ডোলা রে ডোলা",[26] জিসম (২০০৩)-এর "জাদু হ্যায় নাশা হ্যায়",[304] গুরু (২০০৭)-এর "বারসো রে",[305] সিং ইজ কিং (২০০৮)-এর "তেরি ওর",[306] বাজীরাও মস্তানী (২০১৫)-এর "দিওয়ানি মস্তানী", এবং পদ্মাবত (২০১৮)-এর "ঘুমর" গানের জন্য। এছাড়া তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে দশটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দক্ষিণ অর্জন করেছেন।[307]

ঘোষাল একাধিক রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে বানারস (২০০৯), বীরপুত্রনরতিনির্বেদম (২০১১), হাউ ওল্ড আর ইউ? (২০১৪), এবং আমি (২০১৮) চলচ্চিত্রের গানের জন্য চারটি কেরল রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন; এবং সিল্লুনু অরু কাদল (২০০৬) চলচ্চিত্রের "মুনবে বা"[308]কুমকি (২০১২) চলচ্চিত্রের "সল্লিতালে আবা কাদল"[309] গানের জন্য দুটি তামিলনাড়ু রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

তথ্যসূত্র

  1. গুপ্তা, প্রিয়া (২৫ ডিসেম্বর ২০১৩)। "I like my father being the boss in my life: Shreya"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৪
  2. দাসগুপ্তা, প্রিয়াঙ্কা (২১ জুলাই ২০০২)। "Singing in Devdas was God's greatest gift: Shreya Ghoshal"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১০
  3. "Shreya Ghoshal Biography"। Shreya Ghoshal Official Website। ২৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  4. "Shreya Ghoshal's Profile"। সা রে গা মা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  5. "Shreya Ghoshal Biography"সাভন। ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  6. নাগরঞ্জন, সরস্বতী (৭ এপ্রিল ২০১০)। "Queen of the charts"দ্য হিন্দু। ৩০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  7. "Shreya Ghoshal May 17, 2012 status update"টুইটার। ১৭ মে ২০১২। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  8. কুলকার্নি, রঞ্জিতা। "I simply closed my eyes and sang" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১২ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  9. "Shreya Ghoshal: Lesser known facts"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ৪ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  10. "Birthday Special: Shreya Ghoshal turns 31 today"দৈনিক জাগরন। ১২ মার্চ ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  11. "Birthday special: आज है सरगम के पहले शब्द जैसी श्रेया घोषाल का जन्मदिन जाने कौन से हैं उनके टॉप टेन सांग"ইনটেক্সটলাইভ। ১২ মার্চ ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  12. "Happy Birthday Shreya Ghosal"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ১২ মার্চ ২০১২। ৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  13. "'I simply closed my eyes and sang'"রেডিফ.কম। ১০ জুলাই ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  14. "Shreya Ghoshal Live In Auckland"। ইন্ডিয়ান উয়িকেন্ডার। ৭ জুলাই ২০১০। ৮ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  15. "Singer Interview: Shreya Ghoshal"। হিন্দি সং। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১২
  16. চতুর্বেদী, বিনীতা (২৩ জানুয়ারি ২০১৪)। "I'd love to be called a Marathi Mulgi: Shreya Ghoshal"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  17. "Bendhechhi Beena: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  18. "Ekti Katha: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  19. "Mukhor Porag: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ১৪ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  20. "Rupasi Raate: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  21. "Banomali Re: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  22. "Krishna Bina Ache Ke: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  23. "Shreya Ghoshal"অলমিউজিক। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  24. দাসগুপ্তা, প্রিয়াঙ্কা (২১ জুলাই ২০০২)। "Singing in Devdas was God's greatest gift: Shreya Ghoshal"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  25. "Original Soundtrack Devdas"অলমিউজিক (ইংরেজি ভাষায়)। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  26. "48th Filmfare Awards" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৩। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  27. "IIFA Through the Years – IIFA 2003: South Africa"। আইফা। ৩০ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  28. "Fair View Zee Cine Awards 2003 - 6th Zee Cine Awards & Winners"অ্যাওয়ার্ডস অ্যান্ড শোজ। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  29. "50th National Film Awards" (পিডিএফ)। চলচ্চিত্র উৎসব অধিদপ্তর। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  30. "'Desh Devi' songs"। সাভন। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৪
  31. বিজয়কর, রাজিব (১৭ মার্চ ২০১৩)। "Reigning queen bees"ডেকান হেরাল্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  32. বিজয়কর, রাজিব (২৮ জুলাই ২০১২)। "Notes from a singer"ডেকান হেরাল্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  33. "Winners of the 49th Manikchand Filmfare Awards"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৪। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  34. ওঝা ২০০৩, পৃ. ৮৮
  35. "Saaya" (ইংরেজি ভাষায়)। মিডল ইস্ট ব্রডকাস্টিং সেন্টার। ২২ মার্চ ২০১৪। ২৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  36. সিদ্দিকী, রানা (৩০ জানুয়ারি ২০০৩)। "Melody kid"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  37. "Shreya comes to serenade"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ মে ২০০৪। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  38. "Chords & Notes – LOC Kargil (Saregama, Rs. 55)"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০০৩। ১৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  39. "Chords & Notes – Armaan – Shankar Ehsaan Loy – Music Review Hindi"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০০৩। ১২ অক্টোবর ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  40. টুতেজা, জোগিন্দর (১ জুলাই ২০০৪)। "Thoda Tum Badlo Thoda Hum – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৩ জুলাই ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  41. টুতেজা, জোগিন্দর (২ জানুয়ারি ২০০৪)। "Khakee – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২ জানুয়ারি ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  42. টুতেজা, জোগিন্দর (২৮ মে ২০০৪)। "Garv – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৪ আগস্ট ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  43. কুসনূর, নরেন্দ্র (২৩ জুন ২০০৪)। "Music review: Kaun Hai Jo... Music Review"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মার্চ ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  44. কুসনূর, নরেন্দ্র (২১ জানুয়ারি ২০০৪)। "Music review of 'Muskaan'"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ জানুয়ারি ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  45. টুতেজা, জোগিন্দর (২৬ জুলাই ২০০৪)। "Tumsa Nahi Dekha – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৯ অক্টোবর ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  46. "I can do item songs too: Shreya Ghoshal"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ আগস্ট ২০০৪। ৩১ আগস্ট ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  47. টুতেজা, জোগিন্দর (৮ মার্চ ২০০৪)। "Main Hoon Na – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  48. কুসনূর, নরেন্দ্র (৩ মার্চ ২০০৪)। "Music review of 'Main Hoon Na'"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ এপ্রিল ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  49. পান্ত, সীমা (১৫ মার্চ ২০০৪)। "You might not want to sing with Main Hoon Na" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  50. কুসনূর, নরেন্দ্র (২৬ নভেম্বর ২০০৩)। "Music review of 'Aetbaar'"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ডিসেম্বর ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  51. টুতেজা, জোগিন্দর (৯ জুলাই ২০০৪)। "Dhoom – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৩ মার্চ ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  52. "53rd National Film Awards" (পিডিএফ)। চলচ্চিত্র উৎসব অধিদপ্তর। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  53. "Amitabh gets best actor award for 'Black'"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৩১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  54. বর্মা, সুকন্যা (১০ মে ২০০৫)। "Paheli's music transports you" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  55. টুতেজা, জোগিন্দর (২৪ নভেম্বর ২০০৪)। "Rog – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  56. মৈত্র ২০১৪, পৃ. ৫৭
  57. পন্ত, সীমা (৩ মে ২০০৫)। "Parineeta is refreshing"রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫
  58. টুতেজা, জোগিন্দর (২৮ এপ্রিল ২০০৫)। "Parinneta – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৭ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  59. টুতেজা, জোগিন্দর (৩০ জুন ২০০৫)। "Yahaan – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৬ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  60. টুতেজা, জোগিন্দর (৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "51st Annual Filmfare Awards Nominees" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৭ মার্চ ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  61. "Black sweeps Screen Awards"রেডিফ.কম। ১২ জানুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  62. "LIC Zee Cine Awards 2006 - 9th Zee Cine Awards & Winners"অ্যাওয়ার্ডস অ্যান্ড শো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  63. টুতেজা, জোগিন্দর (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। "Yahaan – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  64. টুতেজা, জোগিন্দর (২ আগস্ট ২০০৫)। "Aashiq Banaya Aapne – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  65. টুতেজা, জোগিন্দর (৩০ মে ২০০৫)। "Fareb – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  66. টুতেজা, জোগিন্দর (১১ ডিসেম্বর ২০০৪)। "Shabd – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৯ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  67. বর্মা, সুকন্যা (৩ অক্টোবর ২০০৮)। "Vivah's music disappoints" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৪ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  68. টুতেজা, জোগিন্দর (২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Vivah – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৯ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  69. রায়, ইন্দ্রনীল (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Soaring polularity charts"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  70. বর্মা, সুকন্যা (২৩ আগস্ট ২০০৬)। "Woh Lamhe's music is worth a listen" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  71. টুতেজা, জোগিন্দর (১৬ আগস্ট ২০০৬)। "Woh Lamhe – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  72. বিজয়কর, রাজীব (১৭ মার্চ ২০১৩)। "Reigning queen bees"ডেকান হেরাল্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  73. টুতেজা, জোগিন্দর (২৬ জুলাই ২০০৬)। "Lage Raho Munnabhai – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৬ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  74. "Nominations for the 52nd Filmfare Awards" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  75. টুতেজা, জোগিন্দর (৫ জুলাই ২০০৬)। "Omkara – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৩ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  76. বর্মা, সুকন্যা (১২ জুলাই ২০০৮)। "Omkara's music rocks" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  77. টুতেজা, জোগিন্দর (২৮ এপ্রিল ২০০৬)। "Krrish – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  78. "'Munbe Va' will come to Hindi"। Top10Cinema। জানুয়ারি ৩, ২০১১। আগস্ট ১১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৭, ২০১২
  79. "Music Hits 2000–2009 (Figures in Units)"বক্স অফিস ইন্ডিয়া। ২৪ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  80. "To Catch A Star: Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। রাজীব মসন্দ। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  81. টুতেজা, জোগিন্দর (৮ নভেম্বর ২০০৭)। "Khoya Khoya Chand – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  82. সেন, রাজা (৬ নভেম্বর ২০০৭)। "Buy Khoya Khoya for the title song" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  83. "Laaga Chunari Mein Daag (Music Review)" (ইংরেজি ভাষায়)। সাইফি। ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  84. "Moitra's magic continues with 'Laaga Chunari Mein Daag'"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  85. টুতেজা, জোগিন্দর (২১ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Saawariya – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৯ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  86. বর্মা, সুকন্যা (২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Saawariya soundtrack, a superior product" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  87. ভট্টাচার্য, সুমিত (২০ নভেম্বর ২০০৬)। "Guru's soundtrack is typical Rahman" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  88. "Barso Re song info" (ইংরেজি ভাষায়)। সাভন। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  89. "Guru – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়ানইন্ডিয়া। ২২ নভেম্বর ২০০৬। ৭ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  90. "Winners of 53rd Annual Filmfare Awards"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ২২ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  91. "Kareena, SRK win Best actor awards"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  92. "IIFA Through the Years – IIFA 2008 : Bangkok, Thailand"আইফা। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  93. শর্মা, পারুল (৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "'Kanchivaram' wins national award for best feature film"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  94. বর্মা, সুকন্যা (৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Bhool Bhulaiyaa's music is enjoyable" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  95. টুতেজা, জোগিন্দর (৩ এপ্রিল ২০০৭)। "Ta Ra Rum Pum – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২২ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  96. টুতেজা, জোগিন্দর (১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Om Shanti Om – Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২২ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  97. "'Om Shanti Om' recalls music of an earlier age"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  98. "Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  99. "Shreya Ghoshal Biography" (ইংরেজি ভাষায়)। লাস্ট.এফএম। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২০
  100. "Singh Is Kinng"সাভন। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  101. "Singh Is Kinng music review"। গ্ল্যামশাম। ১৬ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  102. "Music review: Singh is Kinng"রেডিফ.কম। ৭ জুলাই ২০০৮। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  103. "Filmfare: 'Jodha...' bags 5, Priyanka, Hrithik shine"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১ মার্চ ২০০৯। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  104. "National Film Awards: Priyanka gets best actress, 'Antaheen' awarded best film"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জানুয়ারি ২০১০। ২৭ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  105. "56th National Film Awards" (PDF)। চলচ্চিত্র উৎসব অধিপ্তর। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  106. "Original Motion Picture Soundtrack: When Harry Tries To Marry" (ইংরেজি ভাষায়)। অলমিউজিক। ১৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  107. "Allu Arjun, Mamooty win at South Filmfare Awards"নিউজ এইটিন। ৪ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  108. "Music Review of Band Baaja Baaraat" (ইংরেজি ভাষায়)। গ্ল্যামশাম। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  109. "Music Review : Shor – In The City" (ইংরেজি ভাষায়)। গ্ল্যামশাম। ১১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  110. "Music Review: Bodyguard" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  111. বর্মা, সুকন্যা। "Review: Bodyguard music is average" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৭ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  112. আবিদ। "Music Review : The Dirty Picture" (ইংরেজি ভাষায়)। গ্ল্যামশাম। ১১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  113. "Nominations for 57th Idea Filmfare Awards 2012" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১১ জানুয়ারি ২০১০। ১৩ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  114. "Music Review : Agneepath" (ইংরেজি ভাষায়)। গ্ল্যামশাম। ১১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  115. "Meet the musician duo behind 'Chikni Chameli'" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৫ জানুয়ারি ২০১২। ২৭ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  116. "Agneepath: Critic Review" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  117. "Nominations for 58th Idea Filmfare Awards 2012" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৩ জানুয়ারি ২০১৩। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  118. গয়াল, সমর্থ (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "I was not comfortable singing many item songs post Chikni Chameli: Shreya Ghosal"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  119. বৈষ্ণব, আনন্দ (২৭ এপ্রিল ২০১২)। "Music Review of Rowdy Rathore"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  120. সত্যজিৎ (১৪ মে ২০১২)। "Music Review of Rowdy Rathore"গ্ল্যামশাম (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  121. শর্মা, দেবেশ (৩০ মে ২০১২)। "Music Review of Rowdy Rathore"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  122. টুতেজা, জোগিন্দর (৩ মে ২০১২)। "Music Review of Rowdy Rathore"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  123. "Student of the Year Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। ইয়াহু!। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  124. "Music Review : Jab Tak Hai Jaan"গ্ল্যামশাম (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  125. "MUSIC REVIEW – Jab Tak Hai Jaan"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ অক্টোবর ২০১২। ১০ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  126. টুতেজা, জোগিন্দর। "Jab Tak Hai Jaan Music Review"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  127. গুপ্তা, প্রিয়া; শর্মা, গরিমা। "The most romantic song of 2012 is..."দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  128. "Sanjay-Sonu's conflict over eviction!"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য টাইমস গ্রুপ। ২০১১-০৭-১৩। ২০১৩-০৬-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৯
  129. "The Indian Idol Junior Audtions"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জুলাই ২০১১। ৬ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৩
  130. "Music Review of Himmatwala"এনডিটিভি (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ মার্চ ২০১৩। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  131. শিবি (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Music Review of Himmatwala"কইমই (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  132. টুতেজা, জোগিন্দর (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Music Review of Himmatwala"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  133. রাফাত (৩ মে ২০১২)। "Music Review of Himmatwala"গ্ল্যামশাম (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  134. বিজয়কর, রাজিব (২২ এপ্রিল ২০১৩)। "Aashiqui 2 (2013) Critic Music Review"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০৪/৫ তারকা
  135. শর্মা, দেবেশ (১৯ জুন ২০১৩)। "Music Review: Raanjhanaa"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  136. মথুর, যশিকা (৮ জুন ২০১৩)। "Music Review: 'Raanjhanaa' music glorifies love in unique way"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  137. বসু, মোহর (১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Raanjhana Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  138. টুতেজা, জোগিন্দর (২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Review: Krrish 3 music falls short of expectations" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  139. "Ram-Leela Music Review"বসু, মোহর (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। ৫ অক্টোবর ২০১৩। ৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  140. "Music Review (Business Standard)"বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ অক্টোবর ২০১৩। ১৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  141. "Review: Folk flavour dominates Ram-Leela's music" (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  142. "Nominations for 59th Idea Filmfare Awards" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  143. "Music Review: PK"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০ একের অধিক |শিরোনাম= এবং |title= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  144. "Happy New Year Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  145. "Music review: Happy New Year's music is trendy and young at heart"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  146. "Manwa Laage crosses two millions views in 48 hours!"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১৯ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  147. "Nominations for the 60th Britannia Filmfare Awards"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০১৫। ১০ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০২০
  148. Nicy V. P. (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "'I' Music Review Roundup: AR Rahman-Shankar Team Creates Magic Again"ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  149. "'I' audio review"সাইফি (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০ ৩.৫/৫ তারকা
  150. "I-Hindi track list"সাভন (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  151. "I-Telugu track list"আইটিউনস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  152. শর্মা, দেবেশ। "Music Review: Hamari Adhuri Kahani"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০ একের অধিক |শিরোনাম= এবং |title= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  153. রেডকর, সুরভী। "Hamari Adhuri Kahani Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  154. রাফাত (৩ আগস্ট ২০১৫)। "Music Review of Brothers"গ্ল্যামশাম (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  155. সুধাকরণ, শ্রীজু (১২ আগস্ট ২০১৫)। "Music Review of Brothers"বলিউড লাইফ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  156. ফার্নান্দেজ, কসমিন (৭ আগস্ট ২০১৫)। "Music review of Brothers"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  157. "Music review of Brothers"রেডিফ.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ আগস্ট ২০১৫। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  158. ফার্নান্দেজ, কসমিন। "Music Review: Bajirao Mastani"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  159. "Review: Bajirao Mastani's music is a roller coaster ride" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৫ ডিসেম্বর ২০১৫। ২২ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  160. "'Bajirao Mastani' music review: swings between sombre, earthy, poignant, soulful and brash"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  161. "Sanjay Leela Bhansali - Bajirao Mastani (Tamil) [Original Motion Picture Soundtrack]"আইটিউনস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  162. "Sanjay Leela Bhansali - Bajirao Mastani (Telugu) [Original Motion Picture Soundtrack]"আইটিউনস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  163. "61st Filmfare Awards"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জানুয়ারি ২০১৬। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  164. "61st Britannia Filmfare Awards 2016: Arijit Singh and Shreya Samuktha win the Best Singer Award"ইন্ডিয়া.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  165. জর্জ, অঞ্জনা (২৭ জানুয়ারি ২০১৭)। "Shreya Ghoshal, Vijay Yesudas win Filmfare Best Playback Singers' Award! - Times of India"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০২০
  166. টুতেজা, জোগিন্দর (২৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Music Review: Wazir" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  167. "Review: Wazir's music is haunting" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৩ জানুয়ারি ২০১৬। ৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  168. কাপুর, এলিনা (১৬ জানুয়ারি ২০১৬)। "Review: Sanam Re's music is impressive" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  169. ফার্নান্দেজ, কসমিন (১৫ জানুয়ারি ২০১৬)। "Music Review: Sanam Re"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  170. রেডকর, সুরভী (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "Sanam Re Music Review" (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। ২৫ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  171. "Music Review: Ishq Forever"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  172. "Music Review: Ishq Forever" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  173. "Music Review: Ishq Forever" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  174. ভানাগে, মিহির (২৯ এপ্রিল ২০১৬)। "Music review of Sairat"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  175. ঘোষ, সংখ্যায়ন (২৪ এপ্রিল ২০১৬)। "Music beyond words"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  176. বসু, মোহর (২৯ জুলাই ২০১৬)। "Music review: 'Rustom'"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  177. শর্মা, দেবেশ (১৬ জুলাই ২০১৬)। "Music Review: Rustom"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  178. "Devi Songs Review"বিহাইন্ড উডস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  179. বিজয়কর, আর.এম. (৮ অক্টোবর ২০১৬)। "Music review: Tutak Tutak Tutiya (Hindi version)" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া ওয়েস্ট। ৮ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  180. "Badrinath Ki Dulhania music review: This album has chart-buster written all over"ফার্স্টপোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  181. "Badrinath Ki Dulhania music review: Varun Dhawan and Alia Bhatt's romcom promises one chartbuster after another"বলিউড লাইফ (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  182. "Shreya Ghoshal at her finest in Naam Shabana song 'Rozana'"সিনেস্তান (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  183. "Naam Shabana Music Review"ইন্ডিয়াওয়েস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  184. "Partition 1947 music review: AR Rahman's terrific Do Dilon Ke stands out in this short but sweet soundtrack"বলিউড লাইফ (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  185. "'Toilet: Ek Prem Katha' Music Review: Substantial and Credible Score Stays True to Film's Essence"ইন্ডিয়াওয়েস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  186. টুতেজা, জোগিন্দর। "Music Review: Toilet – Ek Prem Katha"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  187. "63rd Filmfare Awards 2018: Nominations list"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  188. রাফাত (৫ মার্চ ২০১৭)। "Music Review: Half Girlfriend by Glamsham"গ্ল্যামশাম (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  189. ভট্টাচার্য, অহনা (৯ মে ২০১৭)। "Music Review: Half Girlfriend by Komoi"কইমই (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  190. "Shreya Ghoshal Mixtape out, Twitterati is all praise for the melody queen"ইন্ডিয়া টিভি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ জুন ২০১৭। ১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  191. "Kannada romantic songs that ruled 2017"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ মার্চ ২০১৮। ২৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  192. "The party numbers that rocked 2017"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  193. রামাডুগু, মৃদুলা (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Tholi Prema music review: Thaman S, Armaan Malik, Shreya Ghosal's creation will leave you with mixed feelings"ফার্স্টপোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  194. টুতেজা, জোগিন্দর (২৯ জানুয়ারি ২০১৮)। "Music Review: Phir Se…" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  195. "Padmavati song Ghoomar: Deepika Padukone is every bit the queen and Shahid Kapoor's smitten. Watch video"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  196. খুরানা, সুয়াংশু (২৬ জানুয়ারি ২০১৮)। "Music review of Padmaavat: Sounds of War"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  197. নায়র, বিপিন (২২ জানুয়ারি ২০১৮)। "'Padmaavat' album review: Music fit for a queen"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  198. সরকার, সুপর্ণ (২১ জানুয়ারি ২০১৮)। "Padmaavat full music album review: From Ghoomar to Ek Dil Ek Jaan, variety in the songs makes it special"ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  199. চৌহান, গৌরাঙ্গ (২৭ জানুয়ারি ২০১৮)। "Padmaavat music review: One of the best music albums in recent times" (ইংরেজি ভাষায়)। টাইমস নাউ। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  200. "Profiling the winners of the 64th Vimal Elaichi Filmfare Awards"ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  201. কামেশ্বরী, এ. (২০ মার্চ ২০১৮)। "Baaghi 2 song Ek Do Teen: Jacqueline steps into Madhuri's shoes with her sensuous moves"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  202. "Janhvi Kapoor-Ishaan Khatter's Dhadak Title Track: Shreya Ghoshal fans have fallen in love with her voice all over again"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  203. গাঙ্গুলী, প্রতিশ্রুতি (১৬ এপ্রিল ২০১৯)। "Kalank music review: Pritam's soundtrack is steeped in classical ethos, but doesn't risk alienating millennials- Entertainment News, Firstpost"ফার্স্টপোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  204. টুতেজা, জোগিন্দর (১৫ এপ্রিল ২০১৯)। "Kalank Music Review"বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  205. পল, শ্রেয়া (১৯ জুন ২০১৯)। "Kabir Singh music review: A typical angst-laden soundtrack diluted by similar sounding songs" (ইংরেজি ভাষায়)। ফার্স্টপোস্ট। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  206. "Dabangg 3 song Habibi Ke Nain audio: Sonakshi, Salman Khan's song is a soul-soothing romantic track"টাইমস নাউ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  207. "'Dabangg 3' new song: 'Habibi Ke Nain' featuring Salman Khan and Sonakshi Sinha is sure to tug at your heartstrings"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  208. "Dega Jaan song from The Family Man is out now!"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  209. "Photo of the day: Shreya Ghoshal ties the knot with childhood sweetheart Shiladitya"। সিএনএন-আইবিএন। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ৯ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  210. "Balance music and education: Shreya"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ৫ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  211. "Shreya Ghoshal Biography on Saavn"। ৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  212. "Shreya Ghoshal performs in Sharjah"গালফ নিউজ। ১৩ মে ২০১৩। ২৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  213. "Shreya Ghoshal dedicates concert to flood victims"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  214. "Annual day celebration of Airports Authority of India"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ এপ্রিল ২০১৩। ২৭ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  215. "Shreya Ghoshal performs at London's Royal Albert Hall" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ৭ মে ২০১৩। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  216. "Shreya Ghoshal makes her Royal Albert Hall debut on 6 May 2013" (ইংরেজি ভাষায়)। রয়্যাল অ্যালবার্ট হল। ১৬ মে ২০১৩। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  217. "Shreya Ghoshal Twitter Status" (ইংরেজি ভাষায়)। টুইটার। ২৫ মে ২০১৪। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  218. সাদরঞ্জনি, অনিল (১৩ মার্চ ২০০৬)। "They're all game!"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  219. "Straight Answers"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ মার্চ ২০০৬। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  220. জৈন, প্রিন্সি (২৫ মার্চ ২০০৬)। "Bollywood masala at Melbourne"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মে ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  221. রুহানি, ফহিম (৯ জানুয়ারি ২০০৬)। "Stars come to the AID(S)"Daily News and Analysis (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  222. রঞ্জিত, সহয়া (২৬ জুন ২০০৬)। "Just cause"ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  223. সুন্দরেসন, সতীশ (১৮ অক্টোবর ২০১১)। "Shreya Ghoshal to be the brand ambassador for Joy Alukkas?" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  224. "Shreya Ghoshal to treat Vizag audience, for a cause"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  225. "Shreya Ghoshal Twitter Status" (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১৬। ৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  226. "Shreya Ghoshal Two decades after Lata Mangeshkar, Shreya Ghoshal performs at Fox Theatre"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০
  227. "Shreya Ghoshal top 10 songs" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া টিভি। ১২ মার্চ ২০১৫। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  228. আরশি, আদল (২০ ডিসেম্বর ২০০৯)। "It's Jaadoo, It's Nasha"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  229. "Shreya Ghoshal treats fans to hits at Dubai concert" (ইংরেজি ভাষায়)। ইয়াহু নিউজ। ১ ডিসেম্বর ২০১৪। ১০ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  230. সিং, বীনু (২৪ আগস্ট ২০১৩)। "Personal Agenda: Shreya Ghoshal, Singer"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  231. কুমার, এস. শিব (১৪ আগস্ট ২০০৯)। "Melody meaning"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  232. "Bollywood wishes Lata Mangeshkar on her 85th birthday"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৩১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  233. দাসগুপ্তা, পিয়ালি (৩০ জানুয়ারি ২০১০)। "It's a pat on the back: Shreya"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  234. যশরাজ, পণ্ডিত (১১ অক্টোবর ২০১১)। "'Kahaan tum chale gaye'"আফটারনুন (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০
  235. "Shreya Ghoshal on Top-Of-the-Charts" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৪ ডিসেম্বর ২০০৯। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  236. জর্ডান, জেরিলিন (২৪ আগস্ট ২০১৭)। "Bollywood queen Shreya Ghosal will perform at the Fox on Friday"মেট্রো টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  237. "Chords & Notes: Jism... M.M. Kreem... Saregama"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জানুয়ারি ২০০৩। ৮ জুলাই ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  238. শ্রীনিবাস, সরস্বতী (২৫ এপ্রিল ২০০৭)। "Ilayaraja creates history" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  239. টার্নার ২০১৪, পৃ. ৪২
  240. খুরানা, সুয়াংশু (৪ এপ্রিল ২০১৪)। "India's idol: Shreya Ghoshal"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  241. ফার্নান্দেজ, কসমিন (১১ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Shreya Ghoshal: I just follow what my body and vocal chords say"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২০
  242. তোম্বারে, সুপর্ণা (১৭ নভেম্বর ২০১৫)। "From 'Devdas' to 'Bajirao Mastani': When Shreya Ghoshal, Sanjay Leela Bhansali Created Magic Together" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া ওয়েস্ট। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  243. ত্যাগী, শিবলি (২৩ ডিসেম্বর ২০০৩)। "Enter Bollywood's young nightingale"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  244. "Shekhar Ravjiani: The Voice India Kids more about mentoring than judging"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  245. "Sonu Nigam, Shreya Ghoshal best singers: Vidhu Vinod Chopra"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১৫। ১০ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  246. "Sonu Nigam, Shreya Ghoshal best singers: Vidhu Vinod Chopra"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১৫। ৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  247. "M. Jayachandran feels honoured to work with Shreya Ghoshal"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জানুয়ারি ২০১৭। ৫ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  248. সিং, বিনু (২৪ আগস্ট ২০১৩)। "Personal Agenda with Shreya Ghoshal"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  249. "Shreya Ghoshal And Many More Are Ankit Tiwari's Favorite Singers" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ২৫ অক্টোবর ২০১৬। ১২ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  250. "Sonu Nigam and Jeet Gannguli Interview and Rapid Fire"। ইউটিউব। ২১ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  251. সিংহ, সুতপা (৩ অক্টোবর ২০১৩)। "Interview with Papon"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  252. "Salman sir tells me who not to work with, says singer Palak Muchhal"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  253. "My singing style is based on what the youth likes: Sukhwinder Singh"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  254. "Interview With Bombay Jayashri"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মার্চ ২০১৭। ৩১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  255. "A soulful journey"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুন ২০১৩। ১৫ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  256. "Interview With Neha Kakkar"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬। ৩ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  257. হান্দু, ঋত্বিকা (১৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "Interview with Richa Sharma" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  258. "Ghulam Ali believes rap culture is spoiling real culture of music"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ এপ্রিল ২০১৬। ৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  259. "I still cry remembering Nusrat Fateh Ali Khan sahab: Rahat"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  260. "Pakistani singer Syed Asrar Shah: I want to touch Lataji's feet"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  261. "Acapella band Penn Masala's final India gig in Delhi"বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ মে ২০১৬। ৬ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  262. "Diya Mirza is a fan of Shreya Ghoshal" (ইংরেজি ভাষায়)। ইউটিউব - জুম টিভি। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  263. "M. S. Dhoni at Audio Release Of 'Kya Yahi Sach Hai'" (ইংরেজি ভাষায়)। ইউটিউব - বলিউড হাঙ্গামা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  264. "A. R. Rahman has changed Indian music scenario: Vishal Bharadwaj" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া.কম। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৫। ১১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  265. "X Factor India - Karan Johar's surprise announcement- X Factor india - Episode 8 - 10th June 2011" (ইংরেজি ভাষায়)। ইউটিউব। ২৯ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  266. অদিবারেক, প্রিয়া (১৬ এপ্রিল ২০১৪)। "The musical prima donna"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  267. "My Top Ten (Roma Sagar)" (ইংরেজি ভাষায়)। ইস্টার্ন আই। ৫ অক্টোবর ২০১৭। ১৭ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  268. "Roma Sagar talks about Music and Collaboration" (ইংরেজি ভাষায়)। দেসিব্লিটজ। ১৬ মার্চ ২০১৭। ৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  269. "I want to use my English twang to carve a niche in Bollywood: Tripet Garielle"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ জুলাই ২০১৭। ১৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  270. "Shreya Ghoshal is my Idol, Ananya Nanda"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২০
  271. "Usha Uthup: 42 forever and ever!"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ জুলাই ২০০৭। ২ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  272. "I never considered myself a singer: Manna Dey"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  273. সঙ্গীতা, পি (২৯ মে ২০১৫)। "I do not abuse my voice: Vani Jairam"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  274. "Dada Sahab Phalke award is God's gift: Manna Dey"ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ অক্টোবর ২০০৯। ৯ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  275. পাওয়া, যোগেশ (১৭ আগস্ট ২০১৪)। "Musical notes with Alka Yagnik"ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  276. অলিভেরা, রোশনি (৮ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Asha Bhosle is against the word Halkat Jawani"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  277. "Interviwe With Lata Mangeshkar"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  278. "Ankhiyon Ke Jharokhon Se singer returns to playback after two decades"মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  279. "Kavita Krishnamurthy: I have done enough in the industry"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১৭। ৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  280. "How Kumar Sanu stole many hearts" (ইংরেজি ভাষায়)। তেলেঙ্গানা টুডে। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  281. "The Historic A-Z Of Bollywood Music" (ইংরেজি ভাষায়)। ইস্টার্ন আই। ২৫ অক্টোবর ২০১৭। ২৭ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২০
  282. এআর, রেশমি (২৬ জুন ২০১২)। "June 26 is Shreya Ghoshal Day"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  283. "Fans celebrate Shreya Ghoshal Day on micro-blogging sites"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জুন ২০১৩। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  284. "2012 Celebrity 100 List — Forbes India"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  285. "2013 Celebrity 100 List — Forbes India"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  286. "2014 Celebrity 100 List -Forbes India"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  287. "2015 Celebrity 100 List - Forbes India"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  288. "2016 Celebrity 100 List - Forbes India"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  289. "Top 5 Celeb100 Singers and Musicians"ফোর্বস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ জানুয়ারি ২০১৩। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০ একের অধিক |শিরোনাম= এবং |title= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  290. "VERVE'S 50 POWER WOMEN OF 2016 (List)" (ইংরেজি ভাষায়)। ভার্ভ ম্যাগাজিন। ৭ জুলাই ২০১৬। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  291. সালভাদোর, সারা (১০ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "I'll work even harder: Shreya"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  292. সালভাদোর, সারা (২৭ জানুয়ারি ২০১০)। "National Award made me conscious: Shreya"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  293. "There is lack of sincerity in music today: Shreya Ghoshal"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০১৫। ৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  294. "Shreya Ghoshal in Eastern Eye"ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১৩। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  295. "List of the greatest 20 Bollywood playback singers published in Eastern Eye newspaper"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জুন ২০১৫। ১১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  296. "Top 10 Hottest Female Bollywood Lead Singers" (ইংরেজি ভাষায়)। মেন্সএক্সপি.কম। ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  297. প্রশার, শান্তনু। "50 Most Influential Indians On Social Media" (ইংরেজি ভাষায়)। মেন্সএক্সপি.কম। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  298. "India Facebook page statistics" (ইংরেজি ভাষায়)। সোশ্যালবেকার্স। ৫ ডিসেম্বর ২০১৩। ৮ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  299. "Twitter statistics for India" (ইংরেজি ভাষায়)। সোশ্যালবেকার্স। ৫ ডিসেম্বর ২০১৩। ৫ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  300. "Ghoshal, the most searched celebrity on Google"ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জুলাই ২০১৬। ১৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  301. "Shreya Ghoshal to have her wax statue at Madame Tussauds" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ১৫ মার্চ ২০১৭। ১৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  302. "Shreya Ghoshal first Indian singer to be immortalised in wax at Madame Tussauds" (ইংরেজি ভাষায়)। নিউজ নেশন। ১৫ মার্চ ২০১৭। ১৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০২০
  303. "Birthday special: Lesser known facts about the beautiful singer Shreya Ghoshal"। বলিউড লাইফ। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  304. "49th Filmfare Awards"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  305. "53rd Filmfare Awards"। গ্ল্যামশাম। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  306. "54th Filmfare Awards"। গ্ল্যামশাম। ৩ মার্চ ২০০৯। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  307. "Utmost pleasure' singing for cinema of South India: Shreya Ghoshal"হিন্দুস্তান টাইমস। ১০ নভেম্বর ২০১৬। ২২ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০
  308. "State Awards for the year 2006 - Govt. of Tamil Nadu" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া গ্লিট্‌জ। ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২০
  309. "TN Govt. announces Tamil Film Awards for six years"দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। চেন্নাই। ১৪ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২০

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.