শাহরুখ খান
শাহরুখ খান (হিন্দি: शाहरुख़ ख़ान; ২ নভেম্বর ১৯৬৫),[2] অনানুষ্ঠানিকভাবে তার নামের আদ্যক্ষর দিয়ে গঠিত এসআরকে নামে ডাকা হয়, একজন ভারতীয় অভিনেতা, প্রযোজক, টেলিভিশন উপস্থাপক এবং মানবসেবী।
শাহরুখ খান | |
---|---|
शाहरुख खान | |
জন্ম | শাহরুখ খান ২ নভেম্বর ১৯৬৫ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
অন্যান্য নাম |
|
নাগরিকত্ব | ভারতীয় |
শিক্ষা | স্নাতক (গণ যোগাযোগ) |
মাতৃশিক্ষায়তন | হংসরাজ কলেজ জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৮৮–বর্তমান |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | শাহরুখ খানের চলচ্চিত্র তালিকা |
আদি নিবাস | মুম্বাই |
উচ্চতা | ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি (১.৭৩ মিটার) |
দাম্পত্য সঙ্গী | গৌরী খান (বি. ১৯৯১) |
সন্তান |
|
পুরস্কার | শাহরুখ খান গৃহীত পুরস্কার ও মনোনয়নের তালিকা |
স্বাক্ষর | |
শাহরুখ খান |
---|
নিবন্ধের একটি ধারাবাহিক অংশ |
বাদশাহ", "বলিউডের কিং" ও "কিং খান" হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান ৮০টির অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তবে তিনি অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে চৌদ্দটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, যার আটটিই শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার। হিন্দি চলচ্চিত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০০২ সালে ভারত সরকার শাহরুখ খানকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে এবং ফ্রান্স সরকার তাকে অর্দ্র দে আর্ত এ দে লেত্র ও লেজিওঁ দনর সম্মাননায় ভূষিত করে। অভিনেতা হিসেবে বৈশ্বিক অবদানের জন্য শাহরুখ খানকে সম্মানসূচক ডক্টরেট উপাধিতে ভূষিত করেছে স্কটল্যান্ডের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়।[3] এশিয়ায় ও বিশ্বব্যাপী ভারতীয় বংশোদ্ভূত তার প্রায় ৪.২ বিলিয়ন ভক্ত রয়েছে এবং তার মোট অর্থসম্পদের পরিমাণ ৫০০০ কোটি রুপিরও বেশি।[4] ওয়েলথ-এক্স সংস্থার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হলিউড-বলিউড তারকার তালিকায় শাহরুখ খান দ্বিতীয় স্থান পেয়েছেন। তার ছবির দর্শক-সংখ্যা ও আয়ের দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম সফল চলচ্চিত্র তারকা বলে অভিহিত করা হয়।[lower-alpha 1]
শাহরুখ খান ১৯৮০-র দশকের শেষের দিকে বেশ কিছু টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। ১৯৯২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দিওয়ানা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন। তিনি কর্মজীবনের শুরুর দিকে খল চরিত্রে ডর (১৯৯৩), বাজিগর (১৯৯৩), ও আঞ্জাম চলচ্চিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন। এরপর তিনি অসংখ্য বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং খ্যাতি অর্জন করেন। তন্মধ্যে রয়েছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে (১৯৯৫), দিল তো পাগল হ্যায় (১৯৯৭), কুছ কুছ হোতা হ্যায় (১৯৯৮), মোহাব্বতে (২০০০), ও কভি খুশি কভি গম... (২০০১)। তিনি দেবদাস (২০০২)-এ মদ্যপ জমিদার পুত্র দেবদাস মুখার্জি, স্বদেশ (২০০৪)-এ নাসার বিজ্ঞানী, চাক দে! ইন্ডিয়া (২০০৭)-এ হকি কোচ ও মাই নেম ইজ খান (২০১০)-এ অ্যাসপারগারের লক্ষণে আক্রান্ত ব্যক্তি চরিত্রে অভিনয় করে সমাদৃত হন। তার সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রসমূহ হল প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক ছবি চেন্নাই এক্সপ্রেস (২০১৩), উত্তেজনাপূর্ণ হাস্যরসাত্মক ছবি হ্যাপি নিউ ইয়ার (২০১৪), মারপিটধর্মী ছবি দিলওয়ালে (২০১৫) এবং অপরাধমূলক ছবি রইস (২০১৭)। স্বল্প বিরতির পর শাহরুখ মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র পাঠান (২০২৩) দিয়ে ফিরে আসেন, যেটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী হিন্দি চলচ্চিত্র।
২০১৫ সাল থেকে শাহরুখ খান চলচ্চিত্র প্রযোজনা কোম্পানি রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট ও এর সহযোগী সংগঠনের সহ-চেয়ারম্যান এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগের দল ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সের সহ-কর্ণধার। তাকে প্রায়ই টেলিভিশন অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ও স্টেজ শোতে পরিবেশনা করতে দেখা যায়। পণ্যের শুভেচ্ছাদূত ও শিল্পোদ্যোগের জন্য গণমাধ্যম তাকে প্রায়ই "ব্র্যান্ড এসআরকে" বলে উল্লেখ করে থাকে। শিশুদের শিক্ষায় সহায়তার জন্য ইউনেস্কো তাকে পিরামিড কন মার্নি পুরস্কার প্রদান করে এবং ভারতে নারী ও শিশুদের অধিকার রক্ষার্থে তার নেতৃস্থানীয় ভূমিকার জন্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম তাকে ২০১৮ সালে ক্রিস্টাল পুরস্কার প্রদান করে। তাকে প্রায়ই ভারতের সংস্কৃতির সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় স্থান পেতে দেখা যায়। ২০০৮ সালে নিউজউইক তাকে বিশ্বের ৫০ ক্ষমতাধর ব্যক্তির তালিকায় স্থান দেয়।[8]
প্রাথমিক জীবন এবং পরিবার
শাহরুখ খান ১৯৬৫ সালের ২রা নভেম্বর নতুন দিল্লির এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[1][9] তার পিতা ভারতের নতুন দিল্লির পাঠান বংশোদ্ভূত।[10] তার পিতা মীর তাজ মোহাম্মদ খান ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মী ছিলেন। তিনি খান আবদুল গাফফার খানের অনুসারী ছিলেন[11] এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসর সাথে যুক্ত ছিলেন।[12] তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পেশাওয়ারে (বর্তমান পাকিস্তান) বসবাস করতেন এবং ১৯৪৮ সালে ভারত বিভাজন হওয়ার পরে পেশাওয়ারের কিসা খাওয়ানি বাজার থেকে নতুন দিল্লি চলে আসেন।[13] খানের মতে, তার পিতামহ মীর জান মুহাম্মদ খান আফগানিস্তানের পশতুন জনগোষ্ঠীর একজন ছিলেন।[12][14] ২০১০ সালের হিসাব অনুসারে, খানের পিতার পরিবারের কিছু অংশ এখনো কিসা খাওয়ানি বাজারে বসবাস করছেন।[12] শাহরুখ খানের মাতা লতিফ ফাতিমা ছিলেন ঊর্ধ্বতন সরকারী প্রকৌশলী ইফতিখার আহমেদের কন্যা।[15][16] তার মায়ের পরিবার ব্রিটিশ ভারতের রাওয়ালপিন্ডি থেকে এসেছিলেন।[17] ১৯৫৯ সালে খানের মাতাপিতা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।[18] শাহরুখ খান এক টুইটার বার্তায় নিজেকে "অর্ধেক হায়দ্রাবাদী (মায়ের দিক থেকে), অর্ধেক পাঠান (পিতার দিক থেকে) এবং অংশিক কাশ্মীরি (পিতামহীর দিক থেকে)" বলে উল্লেখ করেন।[19] শাহরুখের চাচাতো ভাইদের দাবী তাদের পরিবার কাশ্মীরের হিন্দকোওয়ান বংশোদ্ভূত, পশতুন নয়, এবং তার পিতামহ আফগানিস্তান থেকে এসেছিলেন এই দাবীটির বিরোধিতা করেন।[12][20]
খান দিল্লির পার্শ্ববর্তী রাজেন্দ্র নগর এলাকা বেড়ে ওঠেন৷[21] তার পিতার রেস্তোরাঁসহ একাধিক ব্যবসা ছিল, এবং তার একটি ভাড়া বাড়িতে মধ্যবিত্ত জীবনযাপন করতেন।[22] খান মধ্য দিল্লির সেন্ট কলুম্বাস স্কুলে পড়াশোনা করেন, সেখানে তিনি লেখাপড়া এবং হকি ও ফুটবল খেলায় ভালো করেন।[23] তিনি এই স্কুলের সর্বোচ্চ পুরস্কার সোর্ড অব অনার লাভ করেন।[22] শুরুতে খান খেলাধুলায় তার কর্মজীবন শুরু করার কথা ভাবেন, কিন্তু তার কাঁধের একটি আঘাতের কারণে তিনি আর খেলাধুলা করতে পারবেন না বলে মনে করেন।[24] খেলাধুলার পরিবর্তে তিনি যৌবনে মঞ্চনাটকে অভিনয় করতেন এবং বলিউডের অভিনেতাদের নকল করে তিনি প্রশংসা অর্জন করেন। তার প্রিয় অভিনয়শিল্পী ছিলেন দিলীপ কুমার, অমিতাভ বচ্চন ও মুমতাজ।[25] তার শৈশবের একজন বন্ধু ও অভিনয়ের সঙ্গী ছিলেন অমৃতা সিং, যিনি পরবর্তী কালে বলিউডে অভিনয় করেন।[26] খান হংসরাজ কলেজে (১৯৮৫-৮৮) অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের জন্য ভর্তি হন, কিন্তু তার বেশিরভাগ সময় দিল্লির থিয়েটার অ্যাকশন গ্রুপের (টিএজি) সাথে কাটান,[27] যেখানে তিনি মঞ্চ পরিচালক ব্যারি জনের অধীনে অভিনয়ের পাঠ গ্রহণ করেন।[28] হংসরাজ কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায় গণযোগাযোগ বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের জন্য ভর্তি হন, কিন্তু অভিনয় জীবন শুরুর লক্ষ্যে তিনি স্নাতকোত্তর সম্পন্ন না করেই এই প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করেন।[29] বলিউডের তার কর্মজীবন শুরুর সময়ে তিনি দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামাতেও অভিনয়ের পাঠ গ্রহণ করেন।[30] তার পিতা ১৯৮১ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন,[lower-alpha 2] এবং তার মাতা ১৯৯১ সালে বহুমূত্রের জটিলতায় মৃত্যুবরণ করেন।[33] খানের শেহনাজ লালারুখ (জ. ১৯৬০) নামে একজন বড় বোন আছে,[34][35] যিনি তাদের পিতামাতার মৃত্যুর পর বিষাদগ্রস্থ হয়ে পড়লে খান তার সেবা-যত্নের দায়িত্ব নেন।[36][37] শেহনাজ এখনো তার ভাই ও তার পরিবারের সাথে মুম্বইয়ের বাড়িতে বসবাস করছেন।[38]
তার জন্ম নাম শাহরুখ খান (অর্থ "রাজ মুখ") রাখা হলেও কিন্তু তার নাম শাহ রুখ খান লিখতে পছন্দ করেন, এছাড়াও সাধারণত তাকে তার নামের সংক্ষেপ এসআরকে নামে ডাকা হয়।[2] খান গৌরী চিব্বারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, গৌরী পাঞ্জাবি হিন্দু ধর্মাবলম্বী৷ তারা ছয় বছর প্রেম করার পর ১৯৯১ সালের ২৫শে অক্টোবর ঐতিহ্যগত হিন্দু রীতিতে বিয়ে করেন।[39][40] তাদের এক পুত্র আরিয়ান খান (জ. ১৯৯৭) ও এক কন্যা সুহানা খান (জ. ২০০০)।[41] ২০১৩ সালে তারা তৃতীয় সন্তানের পিতামাতা হন, তার নাম আব্রাম খান,[42] সারোগেট মায়ের মাধ্যমে তার জন্ম হয়৷[43] তার বড় দুই সন্তান বিনোদন শিল্পে আগমনের আগ্রহ প্রদর্শন করেছেন। খান বলে তার পুত্র আরিয়ান বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ার ইউসিএস স্কুল অব সিনেম্যাটিক আর্টসে পড়াশোনা করছেন এবং লেখক-পরিচালক হতে আগ্রহী,[44][45] অন্যদিকে সুহানা জিরো (২০১৮) চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন, এবং উচ্চতর শিক্ষার জন্য নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের টিশ স্কুল অব দি আর্টসে ভর্তি হবেন।[46][47] খান ইসলাম ধর্ম পালন করলেও তিনি তার স্ত্রীর হিন্দু ধর্মকে সম্মান করেন৷ তার সন্তানেরাও দুটি ধর্মই পালন করে৷ বাড়িতে কুরআন ও হিন্দু দেবতাদের মূর্তি পাশাপাশি অবস্থান করে।[48] শাহরুখ খানের উচ্চতা পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি।[49]
অভিনয় জীবন
১৯৮৮-১৯৯২: টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে অভিষেক
শাহরুখ খানের প্রধান চরিত্রে প্রথম কাজ ছিল লেখ ট্যান্ডনের টেলিভিশন ধারাবাহিক দিল দরিয়া। ১৯৮৮ সালে ধারাবাহিকটির শুটিং শুরু হয়, কিন্তু নির্মাণ বিলম্বের কারণে ১৯৮৮ সালে রাজ কুমার কাপুর পরিচালিত ফৌজি টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনেতা হিসেবে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন।[50][51] এই ধারাবাহিকে আর্মি ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণের বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়, এবং তিনি কমান্ডো অভিমন্যু রাই চরিত্রের অভিনয় করেন।[52][53] এরপর তিনি সাধারণ সার্কাস অভিনেতার জীবন নিয়ে নির্মিত[54] আজিজ মির্জার টেলিভিশন ধারাবাহিক সার্কাস (১৯৮৯-১৯৯০)-এ কেন্দ্রীয় ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং মণি কৌলের মিনি ধারাবাহিক ইডিয়ট (১৯৯১)-এ অভিনয় করেন।[55] এছাড়া তিনি উম্মীদ (১৯৮৯) ও ওয়াগলে কি দুনিয়া (১৯৮৮-৯০) ধারাবাহিকে[55] এবং অরুন্ধতী রায়ের ইংরেজি ভাষার ইন হুইচ অ্যানি গিভস ইট দোজ ওয়ানস (১৯৮৯) টেলিভিশন চলচ্চিত্রে গৌণ চরিত্রে অভিনয় করেন।[56] এইসব ধারাবাহিকে তার অভিনয় দেখে সমালোচকগণ তার অভিনয়ের কৌশলকে দিলীপ কুমারের অভিনয়ের সাথে তুলনা করেন,[57] কিন্তু খান তখনো চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য যথেষ্ট ভালো নন এই বিবেচনায় চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রতি আগ্রহী ছিলেন না।[55][58]
খান ১৯৯১ সালের এপ্রিলে তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন,[59] এবং এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন যে তিনি তার মায়ের মৃত্যুর দুঃখ ভুলতে চেয়েছিলেন।[60] তিনি বলিউডে পূর্ণকালীন কর্মজীবন শুরু করার লক্ষ্য নিয়ে দিল্লি থেকে মুম্বই পাড়ি জমান এবং অচিরেই চারটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হন।[59] ফৌজিতে তার অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি হেমা মালিনীর নজর কাড়েন। হেমা মালিনী তাকে তার পরিচালনায় অভিষেক চলচ্চিত্র দিল আশনা হ্যায়-তে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন।[30][52] জুন মাসের মধ্যে তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্রের শুটিং শুরু করেন।[61] তার অভিনীত প্রথম ছবি দিল আশনা হ্যায় হলেও ১৯৯২ সালের জুনে মুক্তিপ্রাপ্ত দিওয়ানা ছবির মধ্য দিয়ে তার বড় পর্দায় অভিষেক হয়।[62] এ ছবিতে তার বিপরীতে ছিলেন দিব্যা ভারতী এবং তিনি ঋষি কাপুরের পর দ্বিতীয় প্রধান পুরুষ চরিত্রে অভিনয় করেন। দিওয়ানা ছবিটি বক্স অফিসে ব্যবসাসফল হয় এবং তিনি বলিউডে তার কর্মজীবন শুরু করতে সক্ষম হন।[63] এই ছবিতে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।[64] একই বছরে মুখ্য চরিত্রে তার প্রারম্ভিক চলচ্চিত্রসমূহ চমৎকার, দিল আশনা হ্যায় ও রাজু বন গয়া জেন্টলম্যান মুক্তি পায়। শেষোক্ত চলচ্চিত্রে তিনি অভিনেত্রী জুহি চাওলার সাথে জুটি গড়েন, যার সাথে জুটিবদ্ধ হয়ে তিনি পরবর্তী কালে আরও অনেকগুলো চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[65]
১৯৯৩-৯৪: খলনায়ক
১৯৯৩ সালে বাজীগর ও ডর ছবিতে খলচরিত্রে অভিনয় করে তিনি বিপুল খ্যাতি পান। ডর ছবিতে শাহরুখ একজন অপ্রকৃতস্থ প্রেমিক এবং বাজিগর ছবিতে একজন খুনীর ভূমিকায় অভিনয় করেন।[66] ডর চলচ্চিত্র নির্মাতা যশ চোপড়া ও তার কোম্পানি যশ রাজ ফিল্মসের সাথে তার অনেকগুলো কাজের মধ্যে প্রথম কাজ। খানের তোতলানো ও "আই লাভ ইউ, কি-কি-কি-কিরণ" শব্দগুচ্ছ দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[67] ডর ছবিতে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ খল অভিনয়শিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, কিন্তু স্যার ছবিতে অভিনয়ের জন্য মনোনয়নপ্রাপ্ত পরেশ রাওয়ালের কাছে হেরে যান।[68] বাজিগর ছবিতে প্রেমিকাকে খুন করা উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রতিশোধপরায়ণ খুনী চরিত্রে অভিনয় করে বলিউডের তথাকথিত সূত্রে অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন এনে ভারতীয় দর্শকদের চমকে দেন।[69] দ্য ক্যামব্রিজ কম্প্যানিয়ন টু মডার্ন ইন্ডিয়ান কালচার-এ সোনাল খুল্লার এই চরিত্রটিকে "অতিমাত্রায় দক্ষ খল-নায়ক" বলে অভিহিত করে।[70] এই ছবিতে তিনি প্রথমবারের মত অভিনেত্রী কাজলের সাথে জুটি বাঁধেন, যার সাথে তিনি পরবর্তী কালে সফল ও দীর্ঘস্থায়ী জুটি গড়ে তোলেন। বাজিগর ছবিতে তার কাজের জন্য জন্য তিনি তার কর্মজীবনের প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।[71] ২০০৩ সালে এনসাইক্লোপিডিয়া অব হিন্দি সিনেমা উল্লেখ করে যে খান "এই দুটি চলচ্চিত্রে প্রথাগত নায়কের প্রতিমূর্তি উপেক্ষা করেন এবং নিজস্ব সংশোধিত সংস্করণ সৃষ্টি করেন।"[71] একই বছর তিনি কেতন মেহতার বিতর্কিত আর্টহাউজ চলচ্চিত্র মায়া মেমসাব-এ দীপা সাহীর সাথে একটি নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করেন। সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশন ছবিটির এই দৃশ্যটির কয়েকটি অংশের সেন্সর প্রদান করে।[72] এই নিশ্চিত বিতর্ক তাকে পরবর্তী কাজগুলোতে এমন দৃশ্য এড়িয়ে যেতে তৎপর করে।[73]
১৯৯৪ সালে তিনি কুন্দন শাহের হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী কাভি হাঁ কাভি না ছবিতে একজন ব্যর্থ যুবক ও প্রেমিকের চরিত্রে অভিনয় করেন। দীপক তিজোরি ও সুচিত্রা কৃষ্ণমূর্তির সাথে অভিনয় করা এই ছবিতে তার ভূমিকাকে তিনি পরবর্তী কালের তার প্রিয় চরিত্র বলে উল্লেখ করেন। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৪ সালে এক ফিরে দেখা পর্যালোচনায় রেডিফ.কমের সুকন্যা বর্মা এই কাজটিকে খানের সেরা কাজ বলে উল্লেখ করে বলেন, "তিনি স্বতঃস্ফূর্ত, নমনীয়, বাল্যসুলভ, দুষ্টু, কিন্তু অভিনয় করেছেন মন থেকে।"[74] একই বছর তিনি আঞ্জাম ছবিতে মাধুরী দীক্ষিত ও দীপক তিজোরির সাথে অভিনয় করেন।[71] ছবিটি ব্যবসাসফল হয়নি, তবে সাইকোপ্যাথ হিসেবে তার অভিনয় সমাদৃত হয় এবং তিনি শ্রেষ্ঠ খল অভিনয়শিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। সে সময়ে বলিউডে কোন মুখ্য অভিনেতার জন্য খল চরিত্রে অভিনয় করাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে গণ্য করা হতো। অর্ণব রায় এই ধরনের "পাগলাটে ঝুঁকি" নেওয়ার জন্য এবং এই রকম চরিত্র নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে বলিউডে তার কর্মজীবন প্রতিষ্ঠার জন্য শাহরুখ খানের প্রশংসা করেন।[75] পরিচালক মুকুল এস. আনন্দ তাকে সে সময়ে "চলচ্চিত্র শিল্পের নতুন মুখ" বলে অভিহিত করেন।[60]
১৯৯৫-৯৮: প্রণয়ধর্মী নায়ক
১৯৯৫ ছিল তার জন্য খুব সাফল্যের বছর এবং এই বছরে তিনি সাতটি চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। প্রথমটি ছিল রাকেশ রোশন পরিচালিত প্রণয়নাট্যধর্মী রোমহর্ষক করন অর্জুন। এতে তিনি সালমান খান ও কাজলের সাথে অভিনয় করেন। ছবিটি এই বছরে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র।[76] এই বছরে তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল আদিত্য চোপড়ার পরিচালনায় আত্মপ্রকাশ করা দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে। এতে তিনি প্রবাসী ভারতীয় যুবক চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি ইউরোপ জুড়ে ভ্রমণকালে কাজলের চরিত্রের প্রেমে পড়েন। খান শুরুতে প্রেমিক চরিত্রে অভিনয়ের ব্যাপারে সংযত ছিলেন, কিন্তু এই চলচ্চিত্রটি তাকে "প্রণয়ধর্মী নায়ক" হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।[77] সমালোচক ও দর্শকদের নিকট থেকে প্রশংসা অর্জনকারী ছবিটি সেই বছরে ভারত ও দেশের বাইরে সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র। বিশ্বব্যাপী ₹১.২২ বিলিয়ন আয়কারী[78] ছবিটিকে বক্স অফিস ইন্ডিয়া "সর্বকালের ব্লকবাস্টার" বলে ঘোষণা দেয়।[76][79] এটি ভারতের চলচ্চিত্রের ইতিহাসের দীর্ঘতম সময় ধরে চলা চলচ্চিত্র, যাকে তুলনা করা যায় শোলের সাথে যা ২৬০ সপ্তাহ চলেছিল। এখনো মুম্বইয়ের মারাঠা মন্দির থিয়েটারে ছবিটি প্রদর্শিত হচ্ছে এবং ২০১৫ সালের শুরুর হিসাব অনুসারে ছবিটি ১০০০ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে প্রদর্শিত হচ্ছে।[80][81] ছবিটি দশটি বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করে, এবং খান শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[71] পরিচালক ও সমালোচক রাজা সেন বলেন, "খান ব্যাপক গর্ব সহকারে ১৯৯০-এর দশকের প্রেমিককে নতুন সংজ্ঞায়িত করে অনবদ্য অভিনয় করেছেন। তিনি বাকচপল, কিন্তু দর্শকদের মাঝে আবেদন সৃষ্টির লক্ষ্যে আন্তরিক।"[82] ১৯৯৫ সালে তার অভিনীত বাকি চলচ্চিত্রগুলো হল জামানা দিওয়ানা, গুড্ডু, ওহ ডার্লিং! ইয়ে হ্যায় ইন্ডিয়া!, রাম জানে, ও ত্রিমূর্তি।
১৯৯৬ সালে তার অভিনীত চারটি চলচ্চিত্র - ইংলিশ বাবু দেশি মেম, চাহাত, আর্মি, ও দুশমন দুনিয়া কা মুক্তি পায়, কিন্তু সবকয়টি ছবিই সমালোচনামূলক ও ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যর্থ হয়।[83] পরের বছর তার অভিনীত পাঁচটি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। বছরের শুরুতে মুক্তিপ্রাপ্ত গুদগুদি ও কয়লা ছবি দুটি স্বল্প আয় করে। আজিজ মির্জার প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক ইয়েস বস ছবিতে আদিত্য পঞ্চোলি ও জুহি চাওলার সাথে অভিনয় করে তিনি তার অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হন এবং তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[68] একই বছর তিনি সুভাষ ঘাইয়ের সামাজিক নাট্যধর্মী পরদেশ ছবিতে নৈতিক উভয় সংকটে ভোগা সঙ্গীতজ্ঞ অর্জুন চরিত্রে অভিনয় করেন।[84] ইন্ডিয়া টুডে উল্লেখ করে যে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফলতা অর্জনকারী প্রথম মূলধারার বলিউড চলচ্চিত্র।[85] ১৯৯৭ সালের খানের অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র হল যশ চোপড়ার সঙ্গীতধর্মী প্রণয়মূলক দিল তো পাগল হ্যায় (১৯৯৭)। এতে তিনি রাহুল নামে এক মঞ্চ নির্দেশকের চরিত্রে অভিনয় করেন, যাকে মাধুরী দীক্ষিত ও কারিশমা কাপুরের সাথে ত্রিভুজ প্রেমের দৃশ্যে দেখা যায়। ছবিটি ও তার অভিনয় সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসা অর্জন করে এবং তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার তৃতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[71]
১৯৯৮ সালে খান তিনটি চলচ্চিত্রে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন এবং একটি চলচ্চিত্রে তাকে বিশেষ চরিত্রে দেখা যায়। এই বছরে তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র হল মহেশ ভাটের ডুপ্লিকেট, এতে তিনি জুহি চাওলা ও সোনালী বেন্দ্রের বিপরীতে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন। এটি যশ জোহরের প্রযোজনা কোম্পানি ধর্ম প্রোডাকশন্সের সাথে তার করা অনেকগুলো চলচ্চিত্রের প্রথম চলচ্চিত্র। ছবিটির বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়,[86] কিন্তু ইন্ডিয়া টুডের অনুপমা চোপড়া খানের প্রাণোদ্যম অভিনয়ের ব্যাপক প্রশংসা করেন।[87] একই বছর তিনি দিল সে.. ছবিতে রহস্যময় এক সন্ত্রাসীর (মনীষা কৈরালা) প্রতি মোহাবিষ্ট অল ইন্ডিয়া রেডিওর প্রতিবেদক চরিত্রে অভিনয় করে সমাদৃত হন।[88] এটি মণি রত্নমের সন্ত্রাস চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের তৃতীয় কিস্তি।[89][90] এই বছরে তার মুক্তিপ্রাপ্ত শেষ চলচ্চিত্র কুছ কুছ হোতা হ্যায়-এ তিনি একজন কলেজ শিক্ষার্থী ও পরবর্তী কালে বিপত্নীক পিতা চরিত্রে অভিনয় করেন। করণ জোহরের পরিচালনায় আত্মপ্রকাশ ঘটা এই ছবিতে খানের বিপরীতে অভিনয় করেন কাজল ও রানী মুখার্জী। লেখিকা অঞ্জনা মতিহার চন্দ্রা এই চলচ্চিত্রটিকে ১৯৯০-এর দশকের ব্লকবাস্টার হিসেবে অভিহিত করেন এবং বলেন "পাত্র-ভর্তি প্রণয়, হাস্যরস ও বিনোদন।"[91] এই ছবিতে অভিনয় করে খান টানা দ্বিতীয় বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[71] তিনি এবং কয়েকজন সমালোচক মনে করেন যে তার অভিনয় কাজলের অভিনয়কে ম্লান করে দিয়েছিল।[92]
১৯৯৯-২০০৩: কর্মজীবনে প্রতিবন্ধকতা
১৯৯৯ সালে খানের একমাত্র মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র হল বাদশাহ, এতে তিনি টুইঙ্কল খান্নার বিপরীতে অভিনয় করেন। ছবিটি বক্স অফিসে যথেষ্ট ব্যবসা করতে পারেনি,[93] কিন্তু খান শ্রেষ্ঠ কৌতুকাভিনয়শিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পান, কিন্তু হাসিনা মান যায়েগী ছবির জন্য মনোনয়ন প্রাপ্ত গোবিন্দের কাছে পরাজিত হন।[68] ১৯৯৯ সালে খান অভিনেত্রী জুহি চাওলা ও পরিচালক আজিজ মির্জার সাথে মিলে যৌথভাবে ড্রিমজ আনলিমিটেড নামে একটি প্রযোজনা কোম্পানি চালু করেন।[94] কোম্পানিটির প্রথম চলচ্চিত্র ফির ভি দিল হ্যায় হিন্দুস্তানি (২০০০)-এ তিনি ও জুহি শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়।[95] ছবিটি সে সময়ে নবাগত হৃতিক রোশনের কাহো না... প্যায়ার হ্যায় চলচ্চিত্রের এক সপ্তাহ পরে মুক্তি পায়, সমালোচকগণ মনে করেন হৃতিক শাহরুখ খানকে ম্লান করে দিয়েছিলেন।[96] রেডিফ.কমের স্বপ্না মিত্তর খানের প্রত্যাশিত মুদ্রাদোষ সম্পর্কে বলেন, "খোলাখুলিভাবে বলতে গেলে খানের অভিনয়ে কিছুটা পরিবর্তন আনার এখনই উৎকৃষ্ট সময়।"[97] একই বছর তিনি কামাল হাসানের হে রাম ছবিতে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি তামিল ও হিন্দি উভয় ভাষাতেই নির্মিত হয়। ফলে এই চলচ্চিত্রে প্রত্নতত্ত্ববিদ আমজাদ আলী খান চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার তামিল ভাষার চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ ঘটে।[98] তিনি এই চলচ্চিত্রে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করেছিলেন, কারণ তিনি কামাল হাসানের সাথে অভিনয় করতে চেয়েছিলেন।[99][100] শাহরুখ খানের অভিনয় সম্পর্কে দ্য হিন্দুর টি কৃতিকা রেড্ডি লিখেন, "শাহরুখ খান সবসময়ের মত নিখুঁত অভিনয় করেছেন।"[98]
এই সময়ে তার অভিনীত ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রগুলো হল আদিত্য চোপড়ার প্রণয়ধর্মী মোহাব্বতে (২০০০), মনসুর খানের জোশ (২০০০), ও করণ জোহরের পারিবারিক নাট্যধর্মী কাভি খুশি কাভি গাম... (২০০১)।[95][101] এই সময়কে খান তার কর্মজীবনের বাঁকবদলের সময় বলে উল্লেখ করেন।[102] মোহাব্বতে ও কাভি খুশি কাভি গাম... ছবিতে তার সহশিল্পী হিসেবে অমিতাভ বচ্চনকে কর্তৃত্তপরায়ণ চরিত্রে দেখা যায় এবং ছবি দুটিতে দুজন পুরুষের নীতিগত দ্বন্দ্বের চিত্র তুলে ধরা হয়।[103][104] এই ছবি দুটিতে খানের অভিনয় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং মোহাব্বতে ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন।[68][105] মোহাব্বতে ও জোশ যথাক্রমে ২০০০ সালের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সর্বোচ্চ আয়কারী ভারতীয় চলচ্চিত্র;[95] অন্যদিকে কাভি খুশি কাভি গম... পরবর্তী পাঁচ বছর বিদেশের বাজারে সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়কারী ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে টিকেছিল।[78]
২০০১ সালে ড্রিমজ আনলিমিটেড সন্তোষ সিবনের ঐতিহাসিক মহাকাব্যিক অশোকা চলচ্চিত্র দিয়ে প্রযোজনায় ফিরে এবং শাহরুখ খান এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। এটি সম্রাট অশোকের জীবনী সংক্রান্ত আংশিক কাল্পনিক চলচ্চিত্র। ছবিটি ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব ও টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এবং ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া লাভ করে,[106] কিন্তু এটি ভারতীয় বক্স অফিসে অল্প পরিমাণ ব্যবসা করে।[107] এই প্রযোজনা কোম্পানির লোকসানের পরিমাণ বাড়তে থাকলে[96] খান ড্রিমজ আনলিমিটেডের সাথে চালু করা এসআরকেওয়ার্ল্ড.কম নামক কোম্পানিটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন।[108] ২০০১ সালের ডিসেম্বরে খান কৃষ্ণ ভামসি'র শক্তি: দ্য পাওয়ার চলচ্চিত্রের একটি বিশেষ দৃশ্যের মারপিটে অংশ নিতে নিয়ে স্পাইনাল আঘাতে ভোগেন।[109] তাকে দ্রুত প্রোলাপ্সেড ডিস্কের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হয় এবং একাধিক থেরাপি দেওয়া হয়। কোন থেরাপিই তার এই আঘাতের স্থায়ী সমাধান দিতে পারেনি এবং এতে তিনি তার পরবর্তী কয়েকটি চলচ্চিত্রের শুটিঙেও তীব্র ব্যথা অনুভব করেন।[109][110] ২০০৩ সালের শুরুতে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে তিনি লন্ডনের ওয়েলিংটন হাসপাতালে অ্যান্টিরিয়র সার্ভিক্যাল ডিসেক্টমি ও ফিউশন সার্জারি করান।[111][112][113] ২০০৩ সালের জুনে তিনি পুনরায় শুটিং শুরু করেন, কিন্তু তিনি কাজের চাপ এবং বার্ষিক চলচ্চিত্রের অভিনয়ের সংখ্যা কমিয়ে ফেলেন।[110]
২০০২ সালে খান সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর প্রণয়ধর্মী দেবদাস ছবিতে ঐশ্বর্যা রাইয়ের বিপরীতে নাম ভূমিকায় মদ্যপ জমিদারপুত্র চরিত্রে অভিনয় করেন। ₹৫০০ মিলিয়নের অধিক ব্যয়ে নির্মিত ছবিটি সে সময়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বলিউড চলচ্চিত্র,[114] তদুপরি ছবিটি বিশ্বব্যাপী ₹৮৪০ মিলিয়ন আয় করে ব্যবসাসফল হয়।[78] চলচ্চিত্রটি ১০টি ফিল্মফেয়ারসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করে এবং খান শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, আইফা পুরস্কার, স্ক্রিন পুরস্কার ও জি সিনে পুরস্কার অর্জন করেন।[64] পরের বছর খান করণ জোহর রচিত ও পরিচালিত হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী কাল হো না হো (২০০৩) ছবিতে অভিনয় করেন। নিউ ইয়র্ক সিটির পটভূমিতে নির্মিত ছবিটিতে তার সহশিল্পী ছিলেন জয়া বচ্চন, সাইফ আলি খান ও প্রীতি জিন্টা। ছবিটি সে বছরের দেশের বাজারে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র এবং দেশের বাইরের বাজারে শীর্ষ আয়কারী বলিউড চলচ্চিত্র।[101][115] খান মারাত্মক হৃদরোগে আক্রান্ত আমন মাথুর চরিত্রে তার অভিনয়ের জন্য সমাদৃত হন এবং সমালোচকগণ দর্শকের উপর তার ভাবানুভূতি সম্পন্ন কাজের প্রভাবের প্রশংসা করেন।[116] ড্রিমজ আনলিমিটেড থেকে প্রযোজিত তৃতীয় ছবি আজিজ মির্জার চলতে চলতে (২০০৩) ব্যবসাসফল হয়, কিন্তু জুহি চাওলাকে প্রধান নারী চরিত্রে না নেওয়ার জন্য খান ও তার বাকি অংশীদারদের মধ্যে মত-বিরোধের কারণে তারা অংশীদারত্বের চুক্তি থেকে আলাদা হয়ে যান।[117]
২০০৪-২০০৯: পুনরুত্থান
২০০৪ ছিল শাহরুখ খানের জন্য সমালোচনামূলক ও ব্যবসায়িকভাবে সফল একটি বছর। তিনি ড্রিমজ আনলিমিটেডকে রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট নাম দিয়ে প্রতিস্থাপন করেন এবং তার স্ত্রী গৌরীকে প্রযোজক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন।[118] এই কোম্পানি থেকে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ম্যায় হুঁ না (২০০৪), এটি নৃত্য পরিচালক ফারাহ খান পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র। পাকিস্তান-ভারতের সম্পর্ক নিয়ে কাল্পনিক চলচ্চিত্রটিকে কয়েকজন সমালোচক পাকিস্তানকে চিরাচরিত খল হিসেবে দেখানো থেকে সতর্কভাবে দূরে সরা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন।[119] খান একই বছর যশ চোপড়ার প্রণয়ধর্মী বীর-জারা ছবিতে ভারতীয় বিমান বাহিনীর পাইলট চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি একজন পাকিস্তানি তরুণীর প্রেমে পড়েন। ছবিটি ৫৫তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় ও সমাদৃত হয়।[120] এটি ২০০৪ সালে ভারতে সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র, যা বিশ্বব্যাপী ₹৯৪০ মিলিয়ন আয় করে। এছাড়া ম্যায় হুঁ না ₹৬৮০ মিলিয়ন আয় করে সে বছরের সর্বোচ আয়কারী চলচ্চিত্রের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে।[78][121]
২০০৪ সালের তার অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র হল আশুতোষ গোয়ারিকরের সামাজিক নাট্যধর্মী স্বদেশ। এতে তিনি একজন নাসার বিজ্ঞানী চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে শিকড়ের টানে ভারতে ফিরে আসেন। এটি ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারের নাসা গবেষণা কেন্দ্রে ধারণকৃত প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র।[122] চলচ্চিত্র বিষয়ক পণ্ডিত স্টিভেন টিও হিন্দি চলচ্চিত্রের প্রথাগত বর্ণনাশৈলী ও দর্শক প্রত্যাশার স্বচ্চতা প্রদর্শনের জন্য ছবিটিকে "বলিউডিকৃত বাস্তবতা"র উদাহরণ বলে উল্লেখ করেন।[123] ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করে যে খান এই ছবির দৃশ্যধারণকে অনুভূতিকে আছন্ন করা ও জীবনে বদলে অভিজ্ঞতা বলে উল্লেখ করেন এবং তিনি তখনো এই ছবিটি দেখেন নি।[124] ভ্যারাইটি'র ডেরেক এলি খানের "আত্মতুষ্ট একজন প্রবাসীর দরিদ্র ভারতীয় কৃষকদের মাঝে পশ্চিমা মূল্যবোধ নিয়ে আসার জন্য সংকল্পবদ্ধ" অভিনয়কে "উদ্বেগজনক" বলে উল্লেখ করেন,[125] কিন্তু জিতেশ পিল্লাই-সহ কয়েকজন চলচ্চিত্র সমালোচক একে তার সুন্দরতম কাজ বলে মনে করেন।[126][127] তিনি এই বছরের তিনটি কাজের জন্যই শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং স্বদেশ ছবিতে তার অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন।[64][68] ফিল্মফেয়ার ২০১০ সালে বলিউডের "সেরা ৮০ প্রতীকী কাজ" সংখ্যায় তার এই কাজ অন্তর্ভুক্ত করে।[128]
২০০৫ সালে খান অমল পালেকরের কল্পনাধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র পহেলি-তে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ৭৯তম একাডেমি পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে মনোনয়নের জন্য নিবেদন করা হয়।[129] তিনি ছবিটির জন্য সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কিন্তু ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে তেমন সফলতা পায়নি।[130] একই বছর তিনি কাল নামে একটি চলচ্চিত্র সহ-প্রযোজনা করেন। এ ছবিতে তিনি অভিনয় না করলেও একটি আইটেম গানের দৃশ্যে মালাইকা অরোরা খানের সাথে অভিনয় করেন। কাল মোটামুটি সফলতা পায়।[130] পরের বছর তিনি তৃতীয়বারের মত করণ জোহরের পরিচালনায় কাজ করেন। প্রণয়মূলক নাট্যধর্মী কাভি আলবিদা না কেহনা (২০০৬) ছবিটিতে নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসবাসরত দুই অসুখী দম্পতির পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ার গল্প বর্ণিত হয়েছে। এই ছবিতে তার সহশিল্পী ছিলেন অমিতাভ বচ্চন, প্রীতি জিন্টা, অভিষেক বচ্চন, রানী মুখার্জী, ও কিরণ খের। ছবিটি ভারতে মোটামুটি ব্যবসা করলেও বিশ্বব্যাপী ₹১.১৩ বিলিয়ন আয় করে,[78] এবং বিদেশে ভারতের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র হিসেবে আবির্ভূত হয়।[101] একই বছরে তিনি ১৯৭৮ সালের ডন ছবির পুনর্নির্মাণ ডন ছবিতে অভিনয় করেন যেটিও ব্যবসা সফল হয়েছিল। যদিও অমিতাভ বচ্চন অভিনীত মূল চলচ্চিত্রের তুলনায় নাম ভূমিকায় তার অভিনয় নেতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে,[131][132] শাহরুখ খান এই ছবি এবং কাভি আলভিদা না কেহনা ছবিতে তার অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[133]
২০০৭ সালে শাহরুখের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ছিল যশ রাজ ফিল্মসের অর্ধ-কল্পনাধর্মী ক্রীড়া বিষয়ক চলচ্চিত্র চাক দে! ইন্ডিয়া। এতে তিনি একজন সম্মানহানি হওয়া হকি খেলোয়াড় চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি পরবর্তী কালে কোচ হিসেবে হকি বিশ্বকাপে ভারতীয় জাতীয় নারী হকি দলকে সফলতা এনে দেন। ভাইচন্দ প্যাটেল উল্লেখ করেন যে শাহরুখ তার বিশ্ববিদ্যালয়ের হকি দলের খেলোয়াড় ছিলেন,[134] এবং তাকে এই ছবিতে "সার্বজনীন, উদার, ভারতীয় মুসলমান" হিসেবে দেখানো হয়।[135] দেশে ও দেশের বাইরে ব্যবসা সফল[78][136] এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য শাহরুখ সপ্তমবারের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।[64] সিএনএন-আইবিএন-এর রাজীব মসন্দ বলেন কবির খান চরিত্রটিকে "তার নিজস্ব অলঙ্করণ বা তার ট্রেডমার্ক মুদ্রাদোষ ব্যতীত বাস্তব রক্ত মাংসের মানুষের মত" বলে উল্লেখ করেন।[137] ফিল্মফেয়ার ২০১০ সালে বলিউডের "সেরা ৮০ প্রতীকী কাজ" সংখ্যায় তার এই কাজ অন্তর্ভুক্ত করে।[138] এই বছরে তার মুক্তিপ্রাপ্ত অন্য ছবি হল রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট থেকে নির্মিত ফারাহ খানের পুনর্জন্ম সম্পর্কিত অতিনাটকীয় চলচ্চিত্র ওম শান্তি ওম। ছবিটিতে তাকে ১৯৭০-এর দশকের জুনিয়র আর্টিস্ট ও ২০০০-এর দশকে পুনর্জন্ম লাভ করা সুপারস্টার হিসেবে দেখা যায়। এতে তার সহশিল্পী ছিলেন অর্জুন রামপাল, দীপিকা পাড়ুকোন ও শ্রেয়স তালপাড়ে। এই ছবিতে তাকে ৩০ জনের বেশি নামী অভিনয়শিল্পীর সাথে একটি গানের দৃশ্যে দেখা যায়। এটি দেশে ও দেশের বাইরে ২০০৭ সালের সবচেয়ে ব্যবসা সফল ছবি।[101][139] এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য এই বছর তিনি তার দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[140] হিন্দুস্তান টাইমস-এর খালিদ মোহাম্মদ লিখেন, "শাহরুখ খান এই শিল্পটি ধারণ করছেন, যিনি তার স্বতঃস্ফূর্ত ও অন্তর্জ্ঞানসম্পন্ন বুদ্ধিমত্তা সংবলিত নিজস্ব পদ্ধতি দিয়ে হাস্যরসাত্মক, উচ্চ নাটকীয়, এবং মারপিটধর্মী কাজ সামলে নিচ্ছেন।"[141]
২০০৮ সালে প্রণয়মূলক নাট্যধর্মী রব নে বানা দি জোড়ি ছবিটির মাধ্যমে তিনি তৃতীয় বারের মত আদিত্য চোপড়ার পরিচালনায় কাজ করেন। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন নবাগত অনুষ্কা শর্মা। এতে তিনি আত্মবিশ্বাসের ঘাটতিসম্পন্ন সুরিন্দর সাহনি চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি তার চেয়ে অনেক কম বয়সী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার কারণে নিজেকে সর্বদা উল্লসিত বিপরীত-আত্মমর্যাদাসম্পন্ন রাজ হিসেবে পরিবর্তন করেন। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর রেচেল সাল্টজ মনে করে এই দ্বৈত চরিত্র খানের জন্যই তৈরি, যা তাকে তার প্রতিভা প্রদর্শনের সুযোগ দিয়েছে,[142] যদিও এপিলোগ-এড় দ্বীপ কনট্রাক্টর মনে করেন খান সুরিন্দর চরিত্রে বেশি মনোযোগ দিয়েছেন এবং রাজ চরিত্রে দুর্বলতা প্রদর্শন করেছেন।[143] ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে খান মুদাসসার আজিজের দুলহা মিল গয়া ছবির একটি গৌণ চরিত্রের দৃশ্যধারণকালে কাঁধে আঘাত পান। সে সময়ে তিনি বেশ ফিজিওথেরাপি করান, কিন্তু এই ব্যাথা তাকে প্রায় স্থবির করে দেয় এবং ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি আর্থোস্কোপিক সার্জারি করান।[144][145] ২০০৯ সালে তিনি বিল্লু ছবিতে বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেন। এতে তিনি তারই কল্পিত এক রূপে বলিউড সুপারস্টার সাহির খান চরিত্রে অভিনয় করেন এবং তাকে কারিনা কাপুর, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও দীপিকা পাড়ুকোনের সাথে আইটেম গানে দেখা যায়।[146] "বারবার" শব্দটি ব্যবহারের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নাপিতদের কাছ থেকে মর্যাদাহানির অভিযোগ পাওয়ার পর রেড চিলিজ কোম্পানির প্রধান হিসেবে খান ছবিটির নাম বিল্লু বারবার থেকে বিল্লু শিরোনামে পরিবর্তন করেন। এছাড়া কোম্পানিটি ইতোমধ্যে স্থাপন করা বিলবোর্ডে মূল নামে থাকা মর্যাদাহানিকর বারবার শব্দটি ঢেকে দেয়।[147]
২০১০-২০১৪: মারপিট ও রম্য ধারায় বিস্তার
ড্যানি বয়েলের স্লামডগ মিলিয়নিয়ার (২০০৮) চলচ্চিত্রের তাকে প্রস্তাবিত চরিত্রটি প্রত্যাখ্যান করার পর সেই চরিত্রে অভিনয় করেন অনিল কাপুর। এরপর খান করণ জোহরের সাথে তার চতুর্থ এবং কাজলের বিপরীতে ষষ্ঠ চলচ্চিত্র মাই নেম ইজ খান-এর শুটিং শুরু করেন।[148] ৯/১১ এর হামলা পরবর্তী ইসলাম ধর্ম নিয়ে অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধারণা সম্পর্কিত সত্য ঘটনা অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়। শাহরুখ খান স্বল্পমাত্রার অ্যাসপারগারের লক্ষণে আক্রান্ত রিজওয়ান খান চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির সাথে সাক্ষাতের জন্য বেড়িয়ে পড়েন। চলচ্চিত্র বিষয়ক পণ্ডিত স্টিভেন টেও এই চরিত্রটিকে "ইতিবাচক রস মূল্যবোধের প্রতীক" হিসেবে বর্ণনা করেন এবং এটি স্বদেশ-এর পর বৈশ্বিক বলিউডে খানের প্রবাসী ভারতীয় পরিচয়ের আরেকটি উদাহরণ।[149] অ্যাসপারগারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অবমূল্যায়ন না করে সঠিক চিত্রায়নের জন্য খান কয়েক মাস বই পড়ে, ভিডিও দেখে এবং আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে তার চরিত্র নিয়ে গবেষণা করেন।[150][151] মুক্তির পর মাই নেম ইজ খান ভারতের সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়কারী বলিউড চলচ্চিত্রের তালিকায় স্থান লাভ করে।[78][101] খান এই কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার অষ্টম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন, এবং এই বিভাগে সর্বাধিক পুরস্কার জয়ের রেকর্ডে দিলীপ কুমারের সাথে ভাগ বসান।[152] ভ্যারাইটি'র জে ওয়েইসিসবার্গ অ্যাসপারগারে আক্রান্তে ব্যক্তি চরিত্রে "ব্যাহত দৃষ্টি, লাফিয়ে চলা, [এবং] মুখস্থ কথামালার পুনরাবৃত্তি"র উল্লেখ করেন এবং মনে করেন এটি "অটিজম সোসাইটি থেকে স্বর্ণ পদক পাওয়ার মত কাজ।"[153]
২০১১ সালে খান অনুভব সিনহার বিজ্ঞান কল্পকাহিনিনির্ভর সুপারহিরো চলচ্চিত্র রা.ওয়ান-এ অর্জুন রামপাল ও কারিনা কাপুরের সাথে অভিনয় করেন। এটি তার অভিনীত সুপারহিরো ধারার প্রথম চলচ্চিত্র, তিনি তার সন্তানদের পীড়াপীড়িতে এই ধারার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[154] এটি লন্ডনে বসবাসরত একজন ভিডিওগেম নির্মাতার গল্প যিনি একটি খল চরিত্রের নকশা করেন যে বাস্তবিক বিশ্বে চলে আসে। এটি সে সময়ে বলিউডের সবচেয়ে ব্যয়বহুল চলচ্চিত্র ছিল, যার নির্মাণব্যয় ছিল ₹১.২৫ বিলিয়ন।[155][156] গণমাধ্যমে নেতিবাচক প্রচারণার পরও ছবিটি বক্স অফিসে ₹২.৪ মিলিয়ন আয় করে ব্যাপক সাফল্য লাভ করে।[157][158] এতে খানকে দ্বৈতকে চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়, যার জন্য তিনি মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করেন। বেশিরভাগ সমালোচক রোবটিক সুপারহিরো জি চরিত্রে তার কাজের প্রশংসা করেন, কিন্তু ভিডিওগেম নির্মাতা শেখরের নেতিবাচক সমালোচনা করেন।[159] ২০১১ সালের খানের দ্বিতীয় মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল ডন: দ্যা চেজ বিগিন্স এগেইন (২০০৬)-এর অনুবর্তী পর্ব ডন ২।[160] এই চরিত্রের প্রস্তুতি হিসেবে তিনি দীর্ঘসময় ব্যায়াম করেন এবং বেশিরভাগ স্টান্ট নিজেই করেন।[161] সমালোচকগণ তার কাজের ইতিবাচক পর্যালোচনা প্রদান করেন; দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া'র নিখত কাজমি বলেন, "শাহরুখ নিরাপদ অবস্থান ধরে রাখেন, নাট্যধর্মী দৃশ্যেও, মারপিট দৃশ্যেও।"[162] এটি এই বছরে দেশের বাইরে সর্বোচ্চ আয়কারী বলিউড চলচ্চিত্র,[163][164] এবং এটি ৬২তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[165]
২০১২ সালে খানের একমাত্র মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র হল যশ চোপড়া পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র জব তক হ্যায় জান।[166] এই ছবিতে তিনি পুনরায় তার প্রণয়ধর্মী ধারায় ফিরে আসেন এবং ক্যাটরিনা কাইফ ও অনুষ্কা শর্মার বিপরীতে অভিনয় করেন। সিএনএন-আইবিএন খানের সর্বোপরি অভিনয়কে সে সময়ের অন্যতম সুন্দর কাজ বলে উল্লেখ করে, কিন্তু তার চেয়ে ২০ বছরের ছোট কাইফের সাথে তার পর্দায় প্রথম চুম্বনের দৃশ্য আনাড়ি ছিল বলে মনে করে।[167][168] জব তক হ্যায় জান ছবিটি মাঝারি মানের সফলতা অর্জন করে এবং বিশ্বব্যাপী ₹২.১১ বিলিয়ন আয় করে।[169][170] ছবিটি ২০১২ মারাকেচ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে কাভি খুশি কাভি গাম..., বীর-জারা ও ডন ২ এর সাথে প্রদর্শিত হয়।[171] পরের বছর তিনি জি সিনে পুরস্কারে প্রয়াত যশ চোপড়ার প্রতি সম্মানার্থে কাইফ, শর্মা ও চোপড়ার চলচ্চিত্রের অন্যান্য নায়িকাদের সাথে বিভিন্ন গানের সাথে পরিবেশনা করেন।[172]
২০১৩ সালে খান রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট থেকে নির্মিত রোহিত শেঠীর মারপিটধর্মী হাস্যরসাত্মক চেন্নাই এক্সপ্রেস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি মিশ্র সমালোচনামূলক পর্যালোচনা লাভ করে এবং দক্ষিণ ভারতীয় সংস্কৃতির অবমূল্যায়নের জন্য ব্যাপক সমালোচিত হয়, যদিও ছবিটিতে তামিল চলচ্চিত্র তারকা রজনীকান্তর প্রতি সম্মাননা প্রদর্শন করা হয়।[173] সমালোচক খালিদ মোহামদ মনে করেন যে খান ছবিটিতে অতিরঞ্জিত অভিনয় করেছেন এবং "অভিনয় শিক্ষার বই থেকে প্রতিটি পুরনো কৌশল ধার করার" জন্য তার সমালোচনা করেন।[174] এই সমালোচনা সত্ত্বেও চলচ্চিত্রটি ভারতে ও ভারতের বাইরে হিন্দি চলচ্চিত্রের কয়েকটি বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙ্গে দেয়, বিশ্বব্যাপী টিকেট বিক্রি থেকে প্রায় ₹৪ বিলিয়ন আয় করে থ্রি ইডিয়টস ছবিটিকে ছাপিয়ে স্বল্প সময়ের জন্য সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে।[175][176] ২০১৩ সালের ৭ই মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবসের একদিন পূর্বে, দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করে যে খান পর্দায় তার সহ-নারী তারকার নাম তার নামের পূর্বে প্রদর্শনের নতুন রীতি চালু করার অনুরোধ করেন। তিনি দাবী করেন যে তার জীবনে নারীরা, তার সহ-শিল্পীসহ, তার সফলতার অন্যতম কারণ।[177] ২০১৪ সালে তিনি ফারাহ খানের হাস্যরসাত্মক হ্যাপি নিউ ইয়ার চলচ্চিত্রে দীপিকা পাড়ুকোন, অভিষেক বচ্চন ও বোমান ইরানির সাথে অভিনয় করেন। এটি ফারাহ খানের পরিচালনায় তার তৃতীয় চলচ্চিত্র।[178] যদিও তার কাজের জন্য সমালোচিত হন,[179] ছবিটি বিশ্বব্যাপী ₹৩.৮ বিলিয়ন আয় করে ব্যাপক ব্যবসা সফলতা অর্জন করে।[180][181][182]
২০১৫-বর্তমান: কর্মজীবনে উত্থান-পতন
২০১৫ সালে কাজল, বরুণ ধবন, ও কৃতি শ্যাননের সাথে রোহিত শেঠীর হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী দিলওয়ালে ছবিটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে। ₹৩.৭ বিলিয়ন আয় করা ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে।[183] দ্য হিন্দু'র নম্রতা জোশী মন্তব্য করেন, "দিলওয়ালে দিয়ে রোহিত শেঠী আশাহতভাবে ভুল পথে গিয়েছেন, যদিও এতে শক্তিধর অভিনয়শিল্পী ও প্রযোজক ছিল।" জোশী আরও মনে করেন খান ও কাজলকে পুনরায় কাজে লাগানোর চেষ্টাটি বিফলে গিয়েছে।[184] তিনি পরে মনীষ শর্মার থ্রিলার ফ্যান (২০১৬) ছবিতে একজন তারকা ও তার ভক্ত চরিত্রে দ্বৈত ভূমিকায় অভিনয় করেন। দ্য গার্ডিয়ান-এর পিটার ব্র্যাডশ ছবিটিকে "উদ্ভট কিন্তু দেখার যোগ্য" বলে গণ্য করেন।[185] চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে হতাশাব্যঞ্জক ছিল এবং বাণিজ্য সাংবাদিকগণ এই চলচ্চিত্রের ব্যর্থতার কারণ হিসেবে মূলধারার চলচ্চিত্রের তুলনায় এই চলচ্চিত্রের প্রথার বাইরে যাওয়াকে দায়ী করেন।[186] এই বছরের শেষভাগে তিনি গৌরী শিন্দের ডিয়ার জিন্দগী ছবিতে একজন উদীয়মান চিত্রগ্রাহকের (আলিয়া ভাট) থেরাপিস্ট হিসেবে একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন।[187]
রাহুল ঢোলাকিয়ার অপরাধ-নাট্য চলচ্চিত্র রইস (২০১৭)-এ তিনি নাম ভূমিকায় খল চরিত্রে অভিনয় করেন। দ্য টেলিগ্রাফ-এর প্রতিম ডি. গুপ্ত মনে করেন খানের অভিনয় "একই সাথে সামঞ্জস্যহীন, প্রগাঢ় এবং শক্তিধর, কিন্তু তিনি প্রায়ই চরিত্রে থেকে ছিটকে গিয়ে তার প্রচলিত ধারায় চলে গেছেন।"[188] বাণিজ্যিকভাবে ছবিটি মাঝারি মানের সফলতা অর্জন করে এবং বিশ্বব্যাপী ₹৩.০৮ বিলিয়ন আয় করে।[189][190] খান ইমতিয়াজ আলীর জব হ্যারি মেট সেজল (২০১৭) দিয়ে পুনরায় প্রণয়ধর্মী ধারায় ফিরে আসেন। এই ছবিতে তাকে একজন পর্যটকের প্রেমে পড়া পর্যটন গাইড হিসেবে দেখা যায়। মিন্ট-এর উদয় ভাটিয়া তার থেকে ২২ বছরের ছোট অনুষ্কা শর্মার সাথে তার জুটির সমালোচনা করেন এবং বলেন খান এক দশক পূর্বে তার সমবয়সী অভিনেত্রীদের সাথে যেরকম প্রণয়মূলক ভাবভঙ্গিতে কাজ করতেন এখনো তেমনই করেছেন।"[191] চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ (ফ্লপ) হয়।[192] এরপর খান আনন্দ এল. রাইয়ের হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী জিরো (২০১৮)-এ পুনরায় অনুষ্কা শর্মা ও ক্যাটরিনা কাইফের সাথে অভিনয় করেন। এতে তিনি বাউয়া সিং নামে একজন বামন চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি বাকি দুজনের সাথে ত্রিভুজ প্রেমে জড়ান।[193][194] চলচ্চিত্রটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করে এবং খান তার কাজের জন্য প্রশংসিত হন।[195][196] হিন্দুস্তান টাইমস-এর রাজা সেন মন্তব্য করেন, "কর্তৃত্ব ধরে রাখার মত অভিনয় এবং ব্যাপক শক্তিধর" এবং ফার্স্টপোস্ট-এর অ্যানা এম. এম. ভেটিক্যাড বলেন যে তার স্বাভাবিক শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব, হাস্যরসের সময়জ্ঞান, ও আকর্ষণ করার গুণ" তাকে এই চরিত্রের জন্য উপযুক্ত করে তুলেছে।[197][198] বাণিজ্যিকভাবে ছবিটি তেমন সফল হতে পারেনি।[199] বক্স অফিস ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে তার চলচ্চিত্রসমূহের ব্যর্থতা তার তারকা খ্যাতিতে প্রভাব ফেলছে।[200]
জিরো মুক্তির পর শাহরুখ অভিনয় থেকে চার বছরের বিরতি নেন, যা মূলত ভারতে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারীর প্রভাবের ফলে। তিনি যশ রাজ ফিল্মসের মারপিটধর্মী থিলার চলচ্চিত্র পাঠান (২০২৩)-এর মধ্য দিয়ে পুনরায় দীপিকা পাড়ুকোনের সাথে কাজ করেন।[201] যশরাজফিল্মস গোয়েন্দা ইউনিভার্সের পটভূমিতে নির্মিত এই চলচ্চিত্রে তিনি ভারতে সন্ত্রাসী হামলা ঠেকাতে নিযুক্ত র-এর প্রতিনিধি চরিত্রে অভিনয় করেন।[202] সমালোচক সুকন্যা বর্মা মনে করেন খানের "পোক্ত কাঠিন্য, অনন্যসাধারণ প্রতিভা ও ট্রেডমার্ক বুদ্ধিমত্তা" চলচ্চিত্রটিকে "মারপিটের মত বিবেকহীন কাজকে ছাপিয়ে একটি উদ্দেশ্য প্রদান করে।"[203] কাবেরি বামজাই চলচ্চিত্রটিকে খানের মারপিটধর্মী তারকা হতে "খুবই জরুরী পরিবর্তন" বলে আখ্যায়িত করেন।[204] পাঠান বেশ কয়েকটি রেকর্ড ভঙ্গ করে এবং খানের তারকাখ্যাতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে।[205][206] ১০ বিলিয়ন রুপী আয়কারী চলচ্চিত্রটি শাহরুখের কর্মজীবনের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়কারী হিন্দি চলচ্চিত্র।[207]
শাহরুখ ২০২৩ সালে দুটি চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করবেন, সেগুলো হল এটলির জওয়ান, যাতে তিনি দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করবেন;[208] এবং অবৈধ অভিবাসন নিয়ে রাজকুমার হিরানীর সামাজিক নাট্যধর্মী ডানকি।[209]
অন্যান্য কর্ম
চলচ্চিত্র প্রযোজনা ও টেলিভিশন সঞ্চালনা
শাহরুখ খান ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ সালে ড্রিমজ আনলিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে তিনটি চলচ্চিত্র সহ-প্রযোজনা করেন।[94] তাদের অংশীদারত্ব চুক্তি শেষ হওয়ার পর তিনি ও গৌরী রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।[118] এই কোম্পানির চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন নাটক নির্মাণ, ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস ও বিজ্ঞাপন বিভাগ রয়েছে।[210] ২০১৫ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটি নয়টি চলচ্চিত্র প্রযোজনা বা সহ-প্রযোজনা করেছে।[211] প্রযোজক হিসেবে পর্দায় খান বা গৌরীর নাম দেখা যায় এবং প্রায় প্রতিটি চলচ্চিত্রে তিনি মুখ্য চরিত্রে বা অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া তিনি রা.ওয়ান (২০১১) চলচ্চিত্রের একাধিক বিভাগের সাথে জড়িত ছিলেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন, গেমের পাণ্ডুলিপির একটি অংশ রচনায় সাহায্য করেন, ডাবিং করেন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের বিষয়গুলো তত্ত্বাবধান করেন, এবং চলচ্চিত্রের চরিত্রের উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কমিকস রচনা করেন।[212][213] খান প্রায়ই চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে গান গেয়ে থাকেন। জোশ (২০০০) চলচ্চিত্রে তিনি "আপুন বোলা তু মেরি লায়লা" গানে কণ্ঠ দেন। এছাড়া তিনি ডন: দ্যা চেজ বিগিন্স এগেইন (২০০৬) ও জব তক হ্যায় জান (২০১২) চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।[214] রেড চিলিজ থেকে তার প্রযোজিত অলওয়েজ কাভি কাভি (২০১১) চলচ্চিত্রের একটি গীতি সুরায়োজনে তিনি অংশগ্রহণ করেন।[215]
কর্মজীবনের শুরুর দিকের টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি টেলিভিশনে প্রচারিত অসংখ্য পুরস্কার আয়োজনের সঞ্চালনা করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ফিল্মফেয়ার, জি সিনে ও স্ক্রিন পুরস্কার।[216][217][218] ২০০৭ সালে তিনি জনপ্রিয় ব্রিটিশ গেম অনুষ্ঠান হু ওয়ান্টস টু বি আ মিলিয়নিয়ার?-এর হিন্দি সংস্করন কৌন বনেগা ক্রোড়পতি-এর সঞ্চালকের ভূমিকা পালন করেছেন।[219] এক্ষেত্রে তিনি সাবেক সঞ্চালক অমিতাভ বচ্চনের কাছ থেকে দায়িত্ব নেন, যিনি ২০০০ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত এটি সঞ্চালনা করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন।[220] ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি সোমবার শাহরুখ খান কেবিসি-এর তৃতীয় মরশুম শুরু করেন।[221] ২০০৮ সালের ২৫শে এপ্রিল থেকে শাহরুখ আর ইউ স্মার্টার দ্যান আ ফিফথ গ্রেডার?-এর হিন্দি সংস্করণ ক্যায়া আপ পাঁচবি পাস সে তেজ হ্যাঁয়?-এর সঞ্চালকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।[222] ২০১১ সালে তিনি পুনরায় টেলিভিশন অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ফিরে আসেন এবং উইপআউট-এর হিন্দি সংস্করণ জোর কা ঝটকা: টোটাল উইপআউট-এর সঞ্চালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইমাজিন টিভিতে প্রচারিত অনুষ্ঠানটিতে চিত্রায়ন হয় মুম্বইয়ের যশ রাজ স্টুডিওতে।[223] তার পূর্ববর্তী সঞ্চালনার কাজের তুলনায় জোর কা ঝটকা: টোটাল উইপআউট সাফল্য ছিল খুবই কম। এই অনুষ্ঠানের মাত্র একটি মরশুম প্রচারিত হয় এবং এটি কোন বলিউডের তারকা সঞ্চালিত সর্বনিম্ন রেটিং প্রাপ্ত অনুষ্ঠান।[223] ২০১৭ সালে খান স্টার প্লাসে প্রচারিত টেড কনফারেন্স, এলএলসি প্রযোজিত টেড টকস ইন্ডিয়া নয়ি সোচ সঞ্চালনা শুরু করেন।[224]
মঞ্চ অনুষ্ঠান
শাহরুখ খানকে প্রায়ই মঞ্চে পরিবেশনা করতে দেখা যায় এবং তিনি বেশ কিছু বিশ্ব সফর ও কনসার্টে অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৯৭ সালে তিনি মালয়শিয়াতে আশা ভোঁসলের মোমেন্টস ইন টাইম কনসার্টে পরিবেশনা করেন, এবং পরের বছর তিনি আবার কারিশমা কাপুরের সাথে শাহরুখ-কারিশমা: লাইভ ইন মালয়শিয়া কনসার্টে পরিবেশনা করেন।[225] একই বছর তিনি জুহি চাওলা, অক্ষয় কুমার ও কাজলের সাথে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দি অসাম ফোরসাম বিশ্ব সফরে অংশগ্রহণ করেন, এবং পরের বছর পুনরায় একই সফর নিয়ে মালয়শিয়া যান।[226][227] ২০০২ সালে তাকে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ও লন্ডনের হাইড পার্কে ফ্রম ইন্ডিয়া উইথ লাভ অনুষ্ঠানে অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, প্রীতি জিন্টা ও ঐশ্বর্যা রাইয়ের সাথে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়, এই অনুষ্ঠানে ১০০,০০০-এর অধিক দর্শক উপস্থিত ছিল।[228] ২০১০ সালে তিনি রানী মুখার্জী, অর্জুন রামপাল ও ঈশা কোপিকরের সাথে ঢাকায় আর্মি স্টেডিয়ামে একটি কনসার্টে পরিবেশনা করেন।[229] পরের বছর তিনি শাহিদ কাপুর ও প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার সাথে দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে ইন্ডিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকার বন্ধুত্বের ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ফ্রেন্ডশিপ কনসার্টে পরিবেশনা করেন।[230]
২০০৪ সালে খান অর্জুন রামপাল, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও অন্যান্য বলিউড তারকাদের নিয়ে গান, নাচ ও অন্যান্য পরিবেশনা সমৃদ্ধ ধারাবাহিক কনসার্ট সফর "টেম্পটেশন" শুরু করেন। এই মঞ্চ অনুষ্ঠানতি পৃথিবীর ২২টি ভেন্যুতে সফর করে।[231] দুবাইয়ের ফেস্টিভ্যাল সিটি এরিনাতে ১৫,০০০ দর্শক উপস্থিত ছিল।[232] ২০০৮ সালে টেম্পটেশন রিলোডেড নামে আরেকটি ধারাবাহিক কনসার্ট শুরু করেন। এই কনসার্ট নিয়ে তিনি নেদারল্যান্ডসসহ বেশ কয়েকটি দেশে সফর করেন।[233] ২০১২ সালে জাকার্তায় বিপাশা বসুসহ অন্যান্যদের নিয়ে আরেকটি সফর অনুষ্ঠিত হয়,[234] এবং ২০১৩ সালে আরেকটি ধারাবাহিক কনসার্ট নিয়ে তিনি অকল্যান্ড, পার্থ ও সিডনিতে সফর করেন।[235] ২০১৪ সালে খান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও লন্ডনে স্ল্যাম! দ্য টুরে পরিবেশনা করেন,[236] এবং সরাসরি সম্প্রচারমূলক প্রতিভা অনুসন্ধান অনুষ্ঠান গট ট্যালেন্ট ওয়ার্ল্ড স্টেজ লাইভ-এর ভারতীয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন।[237]
আইপিএল ক্রিকেট দলের মালিকানা
শাহরুখ খান তার রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্টের মাধ্যমে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট আসর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের (আইপিএল) দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) অন্যতম মালিক। ২০০৮ সালে তিনি এবং তার বন্ধু ও সহ-অভিনেত্রী জুহি চাওলা ও তার স্বামী জয় মেহতা $৭৫.০৯ মিলিয়ন দিয়ে এই দলটির মালিকানা ক্রয় করেন।[238][239] প্রসংগত উল্লেখ্য যে শাহরুখ, কলকাতা ছাড়াও দিল্লী, মুম্বাই, চন্ডীগড় এবং জয়পুরের জন্য দরপত্র দিয়েছিলেন।[240] ২০০৯ সাল পর্যন্ত কেকেআর ছিল আইপিএলের অন্যতম সম্পদশালী দল, যার ব্র্যান্ড মূল্য ছিল $৪২.১ মিলিয়ন।[241] দলটি প্রথম তিন মৌসুম মাঠে সফলতা অর্জন করতে পারেনি।[242] সময়ের ব্যবধানে দলটি সফলতা পেতে শুরু করে এবং ২০১২ সালে তারা প্রথমবারের মত এই আসরের চ্যাম্পিয়ন হয়[242] এবং ২০১৪ সালে পুনরায় চ্যাম্পিয়ন হয়।[243] কেকেআর ১৪টি ম্যাচে টানা জয় পেয়ে কোন ভারতীয় দল হিসেবে টানা সর্বাধিক ম্যাচ জয়ের রেকর্ড করে।[244]
খান আইপিএলের ২০১১ মৌসুমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সুনিধি চৌহান ও শ্রিয়া সরনের সাথে তামিল গানের সাথে নৃত্য পরিবেশন করেন।[245] ২০১৩ সালে তিনি পুনরায় ক্যাটরিনা কাইফ, দীপিকা পাড়ুকোন ও পিটবুলের সাথে নৃত্য পরিবেশন করেন।[246] ২০১২ সালে মে মাসে কেকেআর ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মধ্যকার খেলা শেষে নিরাপত্তা সাথে তর্কের কারণে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) তাকে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম থেকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে।[247] এমসিএ'র কর্মকর্তাদের তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ ছিল তিনি মদ্যপ ছিলেন, আরেকটি অভিযোগ ছিল মাঠে এসে কর্মীদের গায়ে হাত তোলা এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের একজন নারী সমর্থককে অশ্লীল উক্তি করেছিলেন।[248][249][250] ওয়াংখেড়ের নিরাপত্তা কর্মী পরে এমসিএ'র দাপ্তরিক কর্মকর্তাদের অভিযোগের সাথে মতবিরোধ করেন এবং বলেন শাহরুখ খান তাকে আঘাত করেননি।[248] খান পরবর্তী কালে তার দল ফাইনাল খেলায় জিতার পর তার ভক্তদের কাছে ক্ষমা চান।[251] এমসিএ ২০১৫ সালে তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে,[252] এবং ২০১৬ সালে মুম্বই পুলিশ জানায় যে খানের বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি এবং এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে খান ২০১২ সালে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মদ্যপ ছিলেন না এবং কোন প্রকার কুরুচিপূর্ণ উক্তি করেননি।[249][250]
গণমাধ্যমে
শাহরুখ খান ভারতের গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার পেয়ে থাকেন এবং তাকে প্রায়ই "কিং খান", "বলিউডের বাদশাহ" ও "বলিউডের কিং" আখ্যা দেওয়া হয়।[253][254][255] বছরে দুই বা তিনটি চলচ্চিত্র, নিয়মিত প্রচারিত টেলিভিশন বিজ্ঞাপন, মুদ্রিত বিজ্ঞাপন ও ভারতের বিভিন্ন শহরের রাস্তার ধারে তার বৃহদাকার বিলবোর্ডের কারণে অনুপমা চোপড়া তাকে "সর্বদা বিরাজমান তারকা" বলে অভিহিত করেন।[256] খানের অনেক অন্ধ ভক্ত রয়েছে, যার পরিমাণ প্রায় ১ বিলিয়নের অধিক।[257] ২০০৮ সালে নিউজউইক তাকে বিশ্বের ৫০ ক্ষমতাশীল ব্যক্তির তালিকায় স্থান দেয় এবং তাকে "বিশ্বের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র তারকা" বলে অভিহিত করে।[258][259] ২০১১ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এর স্টিভেন জেইচিক তাকে "আপনি শুনেননি এমন সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র তারকা... সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র তারকা" বলে অভিহিত করেন,[lower-alpha 3][261] এবং তাকে আরও কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিশ্বের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র তারকা বলে অভিহিত করেছে।[7][253][261][262] একটি জনপ্রিয়তা জরিপ অনুসারে বিশ্বের ৩.২ বিলিয়ন মানুষ শাহরুখ খান সম্পর্কে জানেন, যা টম ক্রুজের চেয়েও বেশি।[6] খান ভারতের সবচেয়ে ধনী তারকাদের মধ্য অন্যতম, তিনি ২০১২, ২০১৩, ও ২০১৫ সালে ফোর্বস-এর ভারতের "১০০ তারকা তালিকা"য় শীর্ষ স্থান অধিকার করেছিলেন।[263][264][265] তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪০০-৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[5][266] ভারত ও ভারতের বাইরে খানের একাধিক সম্পত্তির মালিকানা রয়েছে, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল লন্ডনে ২০ মিলিয়ন পাউন্ডের অ্যাপার্টমেন্ট,[267] এবং দুবাইয়ে পাম জুমেইরাহতে একটি ভিলা।[268]
খানকে প্রায়ই ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয়, কেতাদুরস্ত ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় দেখা যায়। তাকে নিয়মিত দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া'র ভারতের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত ৫০ জন পুরুষ তালিকার শীর্ষ দশে দেখা যায়।[269][270] ২০০৭ সালে ইস্টার্ন আই সাময়িকীর এক জরিপ অনুসারে তিনি এশিয়ার সবচেয়ে যৌন আবেদনময়ী পুরুষ।[271] বিভিন্ন সংস্থার ব্র্যান্ডের শুভেচ্ছাদূত ও শিল্পোদ্যোগের জন্য তাকে বিভিন্ন গণমাধ্যম "ব্র্যান্ড এসআরকে" নামে অভিহিত করে।[272][273] তিনি সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহীতা বলিউড শুভেচ্ছাদূতদের একজন এবং টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে সবচেয়ে বেশিবার দৃশ্যমান তারকাদের একজন। টেলিভিশন বিজ্ঞাপন বাজারে তার উপস্থিতির পরিমাণ মোট বাজারের ৬ শতাংশ।[274][275] খান পেপসি, নোকিয়া, হুন্দাই, ডিশ টিভি, ডিডেকর, লাক্স, ও ট্যাগ হয়য়ার ব্র্যান্ডের শুভেচ্ছাদূত।[275][276] তাকে নিয়ে কয়েকটি বই প্রকাশিত হয়েছে, এবং দুই-খণ্ডবিশিষ্ট প্রামাণ্যচিত্র দি ইনার অ্যান্ড আউটার ওয়ার্ল্ড অব শাহরুখ খান (২০০৫),[277] ও ডিসকোভারি ট্রাভেল অ্যান্ড লিভিং চ্যানেলের দশ-খণ্ডের মিনি ধারাবাহিক লিভিং উইথ আ সুপারস্টার-শাহরুখ খান (২০১০)-সহ কয়েকটি অকল্প চলচ্চিত্রে তার জনপ্রিয়তা তুলে ধরা হয়েছে।[274] ২০০৭ সালে ঐশ্বর্যা রাই ও অমিতাভ বচ্চন তৃতীয় ভারতীয় অভিনয়শিল্পী হিসেবে লন্ডনের মাদাম তুসো জাদুঘরে তার মোমের মূর্তি স্থাপিত হয়।[278][279] এই মূর্তির একাধিক সংস্করণ লস অ্যাঞ্জেলেস, হংকং, নিউ ইয়র্ক ও ওয়াশিংটনের মাদাম তুসোর জাদুঘরে স্থাপিত হয়েছে।[280]
শাহরুখ খান কয়েকটি সরকারি ক্যাম্পেইনের শুভেচ্চাদূত, তন্মধ্যে রয়েছে পালস পোলিও এবং জাতীয় এইডস নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।[276] তিনি ভারতে মেক-আ-উইশ ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব ডিরেক্টরের একজন সদস্য।[281] ২০১১ সালে তিনি ইউএনওপিএসের জল সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন সহযোগী কাউন্সিলের প্রথম বৈশ্বিক দূত হিসেবে নিয়োগ পান।[282] তিনি সুস্বাস্থ্য ও সঠিক পুষ্টি বিষয়ক জনসেবামূলক বার্তা প্রচারের জন্য রেকর্ড করেন এবং ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ইউনিসেফের সাথে যৌথভাবে শিশুদের রোগব্যাধি থেকে অনাক্রম্যতা বিষয়ক ক্যাম্পেইনে যোগ দেন।[283] ২০১১ সালে তিনি শিশুদের শিক্ষা প্রদানে তার দাতব্য কর্মকাণ্ডের জন্য ইউনেস্কোর পিরামিড কন মার্নি পুরস্কার লাভ করেন, এবং তিনি প্রথম ভারতীয় হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন।[284] ২০১৪ সালে খান ইন্টারপোলের "টার্ন ব্যাক ক্রাইম" ক্যাম্পেইনের শুভেচ্ছাদূত হন।[285] ২০১৫ সালে খান স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি অর্জন করেন।[286] ভারতে শিশু ও নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখার জন্য ২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম খানকে তাদের বার্ষিক ক্রিস্টাল পুরস্কারে সম্মানিত করে।[287][288]
পুরস্কার এবং মনোনয়ন
শাহরুখ খান ৩০টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন থেকে ১৪টি পুরস্কার এবং একটি বিশেষ পুরস্কার অর্জন করেন।[289] দিলীপ কুমারের সাথে যৌথভাবে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে সর্বাধিক আটটি পুরস্কার বিজয়ের রেকর্ডধারী।[152] খান বাজীগর (১৯৯৩), দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে (১৯৯৫), দিল তো পাগল হ্যায় (১৯৯৭), কুছ কুছ হোতা হ্যায় (১৯৯৮), দেবদাস (২০০২), স্বদেশ (২০০৪), চাক দে! ইন্ডিয়া (২০০৭), ও মাই নেম ইজ খান (২০১০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[68]
তিনি কোন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন না করলেও[290] ২০০৫ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মাননায় ভূষিত করে।[64] ফ্রান্স সরকার তাকে ২০০৭ সালে অর্দ্র দে আর্ত এ দে লেত্র,[291] ও ২০১৪ সালে ফরাসি লেজিওঁ দনরের পঞ্চম পদ শ্যভালিয়ে খেতাব প্রদান করে।[292] খান পাঁচটি সম্মানসূচক ডক্টরেট গ্রহণ করেন; প্রথমটি ২০০৯ সালে বেডফোর্ডশায়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে,[293] দ্বিতীয়টি ২০১৫ সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে,[294] তৃতীয়টি ২০১৬ সালে মৌলানা আজাদ জাতীয় উর্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে,[295] শেষ দুটি ২০১৯ সালে ইউনিভার্সিটি অব ল ও লা ট্রোব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।[296][297]
পাদটীকা
- শাহরুখ খানকে বিশ্বের অন্যতম সফল চলচ্চিত্র তারকা বলে উল্লেখকারী সূত্রসমূহ।[5][6][7]
- অনুপমা চোপড়ার ২০০৭ সালের বইয়ে তারিখটি ১৯৮০ সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর উল্লেখ করা হয়েছে,[31] কিন্তু ২০১৪ সালে এক সাক্ষাৎকারে শাহরুখ খান বলেন তারিখটি ছিল ১৯শে অক্টোবর ১৯৮১।[32]
- যদিও খানের বিশ্বব্যাপী ভক্তের পরিমাণ প্রায় ১ বিলিয়নের অধিক, অন্যান্য বলিউড তারকাদের মত তারও অধিকতর ভক্তকুল হল বিশ্বব্যাপী এশিয়া ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত সম্প্রদায়, যেখানে জেইচিক লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এ মার্কিন পাঠকদের জন্য লিখেছেন।[260]
তথ্যসূত্র
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ২৭: "১৯৬৫ সালের ২ নভেম্বর নতুন দিল্লির তালওয়ার নার্সিং হোমে জন্মগ্রহণ করেন"
- জেমস, র্যান্ডি (২০০৯-০৮-১৮)। "2-Min. Bio: Bollywood Star Shah Rukh Khan" (ইংরেজি ভাষায়)। টাইম। ২০১৩-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "শাহরুখ এখন ডক্টর শাহরুখ"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's net worth is 5000 crore"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১৮ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- "SRK finds better competition in Tom Cruise?"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১। ১৬ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- নিক্সি, ক্যাথরিন (২ আগস্ট ২০১৩)। "Meet the biggest film star in the world"। দ্য টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "The Global Elite – 41: Shahrukh Khan"। নিউজউইক। ২০ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "Bollywood Gets Political"। ফরেন পলিসি ইন ফোকাস। ২৪ অক্টোবর ২০০৮।
- "The Rediff Interview / Shah Rukh Khan"। রেডিফ.কম। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০০৬।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ১৭-১৮।
- খান, উমর ফারুক (১৯ মার্চ ২০১০)। "SRK's ancestral home traced to Pakistan"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
There is a strong misperception about Shah Rukh's identity who is widely considered as a Pathan. In fact, his entire family speaks Hindko language. His ancestors came from Kashmir and settled in Peshawar centuries back, revealed Maqsood.
- শরীফ, ফয়সাল (৩১ মে ২০০৪)। "Rediff News Gallery: The Shahrukh Connection"। রেডিফ.কম। ২৫ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৩।
- Mardomi interviews Shahrukh Khan in U.S.A। ইউটিউব। ২৬ জানুয়ারি ২০০৯। event occurs at 2:00। ৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৪।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ২৫।
- "Shah Rukh Khan's South Connect: 'Chennai Express' Actor's Mangalore Home Turns into Tourist Spot"। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস। ২৫ আগস্ট ২০১৩। ২৩ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- A Hundred Horizons by Sugata Bose, 2006 USA, p136
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ২৬।
- "Shah Rukh Khan on Twitter, @iamsrk"। টুইটার। ১৯ আগস্ট ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
i am half hyderabadi (mom) half pathan (Dad) some kashmiri (grandmom) born in delhi life in mumbai punjabi wife kolkata team. indian at heart
- "Shahrukh's cousins eager to meet him"। ডন। ২৬ জুলাই ২০০৫। ১৭ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
Mr Ahmed said that the celebrity understood Hindko and loved to speak in his mother-tongue despite having been born away from Hindko speaking area.
- "SRK to run for Delhi TNN"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৯। ১৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৪।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৫০।
- ওব্রায়ান ২০১৪, পৃ. ২১৭।
- Sharma, Rajat (১৬ এপ্রিল ২০১৬)। "Shah Rukh Khan in Aap Ki Adalat (Full Interview)"। youtube.com/user/IndiaTV। ইন্ডিয়া টিভি। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৩২, ৩৬।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৩৬-৩৮।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৫৩।
- বেকার, স্টিভেন (৯ এপ্রিল ২০০৭)। "Theatre is at an all-time low in Delhi"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "Facts you never knew about SRK"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ২ নভেম্বর ২০০৬। ১৭ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- পানিকর, প্রেম (১০ জুলাই ২০০২)। "For an entire year I was sad" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৭ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৪১–৪৩।
- খান, শাহরুখ (৬ জুলাই ২০১৪)। The Anupam Kher Show – Shahrukh Khan – Episode No: 1। কালারস (হিন্দি ভাষায়)। India। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৮৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ২৭।
- "RAKHI SPECIAL: Bollywood King SRK with his sister Shehnaz Lalarukh"। দৈনিক ভাস্কর (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ আগস্ট ২০১৩। ১২ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৪১-৪৩।
- "Shahrukh Khan – Journey"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৩। ২৭ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- রায়, গীতাঞ্জলি (১৪ নভেম্বর ২০১২)। "Shah Rukh Khan : Live life King Khan size" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "B'day Special: Shah Rukh Khan (p. 16)"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "Famous inter-religious marriages" (ইংরেজি ভাষায়)। এমএসএন। ৩০ জানুয়ারি ২০১৪। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "rediff.com: Shah Rukh has a new(born) heroine in his life"। রেডিফ.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan brings baby AbRam home, denies sex determination test"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জুলাই ২০১৩। ৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- শর্মা, সারিকা (৩ জুলাই ২০১৩)। "Shah Rukh Khan, Gauri blessed with a baby boy"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan feels that Karan Johar will launch Aryan Khan, but not as a HERO – details inside"। টাইমস নাও (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য টাইমস গ্রুপ। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "This video of Shah Rukh Khan's son Aryan Khan giving money to a beggar is going viral – watch"। টাইমস নাও (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য টাইমস গ্রুপ। ৮ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- বর্মা, লিপিকা (১৫ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Suhana has to learn the craft before thinking of acting: Shah Rukh Khan"। ডেকান ক্রনিকল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "From 'Deewana' to 'Zero', Shah Rukh Khan's daughter Suhana takes cues from superstar's films for her Bollywood debut"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৮-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- আহমেদ, জুবায়ের (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "Who's the real Shah Rukh Khan?"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯।
- "ছোট হয়েও বড় যারা"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৭।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৭২–৭৪।
- "The camera chose Shah Rukh Khan"। মিড ডে। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "I feel like a 25-year-old, says birthday boy Shah Rukh Khan"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া। ২ নভেম্বর ২০০৯। ৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- খুবচন্দনী, লতা (১ জুন ২০০৪)। "I can't take credit for Shah Rukh's success" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৮ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- Shahrukh goes global
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৭৯–৮৪।
- কোহলি, রাম (৯ মে ২০১৩)। "Main bhi Shah Rukh Khan!"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- বোস ২০০৬, পৃ. ৩৪।
- "Shah Rukh Khan – Q&A" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন। ৫ জুন ২০০৮। ৩ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৯১–৯৬।
- চন্দ্রা, অনুপমা (১৫ এপ্রিল ১৯৯৫)। "Darringly different"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ৯৭।
- "B'day Special: Shah Rukh Khan (p. 26)"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1992"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Shahrukh Khan The King of Awards"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- শ্রীনিবাসন, ভি এস (২৭ মার্চ ১৯৯৮)। "The rise, fall and rise of Juhi Chawla" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৯ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1993"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- বর্মা, সুকন্যা (৪ নভেম্বর ২০০৫)। "Weekend Watch: Darr" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৮ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Filmfare Nominees and Winners" (পিডিএফ)। ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৮৫–১১৯। ১৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh's Best Movies" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৮ অক্টোবর ২০০৫। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- ডালমিয়া ও সাদানা ২০১২, পৃ. ১৮০।
- গুলজার, নিহলানী এবং চ্যাটার্জি ২০০৩, পৃ. ৫৭৪।
- মুকানে, প্রতিক (২ আগস্ট ২০১৪)। "Aamir Khan isn't the first actor to pose nude, here are 5 other Bollywood actors who posed nude for films"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- চন্দ্রা ২০০৮, পৃ. ১১০–১১১।
- বর্মা, সুকন্যা (২৫ মার্চ ২০০৪)। "Shah Rukh Khan's best performance (And film)!" (ইংরেজি ভাষায়)। সুকন্যাবর্মা.কম। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- রায়, অর্ণব (১১ নভেম্বর ২০১২)। "When Shah Rukh Khan lost his groove"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1995"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- কুলকার্নি, রঞ্জিতা (৮ অক্টোবর ২০০৩)। "Shah Rukh did not want to do DDLJ" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Top Lifetime Grossers Worldwide (IND Rs)"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "All Time Grossers"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "'DDLJ' to complete 1000 weeks at Maratha Mandir theatre on Friday" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন-আইবিএন। ১১ ডিসেম্বর ২০১৪। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Maratha Mandir brings down curtains on DDLJ after 20 years"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- সেন, রাজা (১৩ মে ২০০৫)। "DDLJ: Ten years, everybody cheers" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1996"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- হিরজী ২০১০, পৃ. ১১০।
- "Pardes (1997)"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1998"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া, অনুপমা (১৮ মে ১৯৯৮)। "Comic-book charm"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- দিওস্থালি, দীপা (২২ আগস্ট ১৯৯৮)। "A picture perfect ode to love, Dil Se"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- সিয়েস্কো ২০০৬, পৃ. ১৪২।
- পদুয়া, পাত (২০০১)। "From the Heart – The Films of Mani Ratnam" (ইংরেজি ভাষায়)। সিনেসিন.কম। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- চন্দ্রা ২০০৮, পৃ. ১২৮।
- বৈষ্ণব, আনন্দ (১৬ অক্টোবর ২০১৩)। "5 Reasons Why We Still Love Kuch Kuch Hota Hai"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 1999"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- পলিচা, পরেশ সি. (২৫ আগস্ট ২০০৩)। "Holidaying with unlimited Dreamz"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2000"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ১৮১–১৯০।
- মিত্তর, স্বপ্না (২১ জানুয়ারি ২০০০)। "I love my car – and my country" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- রেড্ডি, টি. কৃতিকা (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০০)। "Film Review: Hey! Ram"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "SRK didn't take money for Hey Ram"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ মে ২০১৩। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- তালিকুলাম, শর্মিলা (১০ জুন ২০০০)। "The scary part is that the adulation will go away" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯।
- "Overseas Earnings (Figures in Ind Rs)"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- Sidana, Latika (১৩ ডিসেম্বর ২০০১)। "'Maybe people love me too much!" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- মেহতা ও পান্ধারিপান্দে ২০১১, পৃ. ১৫১।
- গুলজার, নিহলানী এবং চ্যাটার্জি ২০০৩, পৃ. ৪০১।
- আদর্শ, তরণ (১১ ডিসেম্বর ২০০১)। "Movie Review: Kabhi Khushi Kabhie Gham"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- ছব্রা, অসীম (২৪ অক্টোবর ২০০১)। "Hype 'n' Hoopla" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ৩০ জুন ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2001"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ২০০৫।
- চোপড়া, অনুপমা (২৪ মার্চ ২০০৩)। "Star Stuck"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- ঝা, সুভাষ কে (১৫ জুলাই ২০০৩)। "What makes SRK the richest man in the world?" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- ভাটিয়া, শ্যাম (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৩)। "SRK to be discharged on Thursday" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- আহমেদ, রেশমি জেড; পিল্লাই, জিতেশ (৮ মার্চ ২০০৩)। "Bollywood, Main Hoon Naa, says Shah Rukh"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- "I will be back: Shah Rukh Khan"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ মে ২০০৩। ২১ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- দেশপাণ্ডে, সুধনভা (১৭ আগস্ট ২০০২)। "The unbearable opulence of Devdas"। ফ্রন্টলাইন (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2003"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- সালাম, জিয়া উস (১ ডিসেম্বর ২০০৩)। "Fall in love now ... Kal Ho Naa Ho"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ১৯৪–১৯৫।
- "Shreyas Talpade set to venture into production"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ এপ্রিল ২০১২। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- ভারত ও কুমার ২০১২, পৃ. ৪৩।
- "Yash Chopra On Berlin Film Festival Jury" (ইংরেজি ভাষায়)। যশ রাজ ফিল্মস। ১৮ জানুয়ারি ২০০৬। ১৮ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2004"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's Swades project launched by NASA"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মার্চ ২০১৪। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- টিও ২০১৩, পৃ. ১২৩।
- "Shah Rukh Khan yet to see 'Swades'"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- এলি, ডেরেক (১৭ ডিসেম্বর ২০০৪)। "Review: 'Swades: We, the People'"। ভ্যারাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "10 Best Bollywood Movies of the Decade" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১২ জানুয়ারি ২০১১। পৃষ্ঠা ৪। ২১ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- পিল্লাই, জিতেশ (১৯ ডিসেম্বর ২০০৪)। "Swades :: we, the people"। দ্য সানডে টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "80 Iconic Performances 3/10"। ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জুন ২০১০। ২৭ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Paheli is India's Oscar entry" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫। ২৮ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2005"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- আদর্শ, তরণ (২০ অক্টোবর ২০০৬)। "Don – The Chase Begins Again: Movie Review"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- এলি, ডেরেক (৩ জানুয়ারি ২০০৭)। "Review: 'Don'"। ভ্যারাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Nominations for the 52nd Filmfare Awards"। ইন্ডিয়া এফএম (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Chak De India takes SRK down memory lane"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ আগস্ট ২০০৭। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- প্যাটেল ২০১২, পৃ. ২৪৫।
- "Taare Zameen Par, Chak De top directors' pick in 2007"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৭। ২১ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- মসন্দ, রাজীব (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Review: Chak De's ... a winner all the way" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন-নিউজএইটিন। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "80 Iconic Performances 8/10"। ফিল্মফেয়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ জুন ২০১০। ৪ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Box Office 2007"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Darsheel nominated for Filmfare best actor" (ইংরেজি ভাষায়)। বিজনেস অব সিনেমা। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ২৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- মোহাম্মদ, খালিদ (১০ নভেম্বর ২০০৭)। "Review: Om Shanti Om"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- সাল্টজ, রেচেল (১২ ডিসেম্বর ২০০৮)। "Bollywood's Shahrukh Khan Plays a Forlorn Husband Who Makes the Right Moves"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- কনট্রাক্টর, দ্বীপ (১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Khan Vs. Khan and Formula Vs. Non-Formula"। Epilogue Jammu, Vol 3, Issue 2 (ইংরেজি ভাষায়): ৬৭। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- শেঠি-সাহা, শুভা (২৯ জানুয়ারি ২০০৯)। "SRK waiting for doc's word on shoulder injury"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ১ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- শেলার, জ্যোতি (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Workload takes toll on Shah Rukh Khan"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- লাভেস, ফ্র্যাঙ্ক (১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Film Review: Billu Barber"। ফিল্ম জার্নাল ইন্টারন্যাশনাল (ইংরেজি ভাষায়)। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "Coming soon: Billu, not Barber" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯।
- "I don't regret turning down Slumdog: SRK"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জানুয়ারি ২০০৯। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- টেও ২০১৩, পৃ. ১২৫।
- সেহগল, নাতাশা (২০ ডিসেম্বর ২০০৯)। "SRK plays a character with Asperger's syndrome"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "My Name Is Khan will entertain: SRK"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "B'day Special: Shah Rukh Khan (p. 9)"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ওয়েইসিসবার্গ, জে (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "Review: 'My Name Is Khan'"। ভ্যারাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Akon to sing in SRK-starer Ra One" (ইংরেজি ভাষায়)। জিও টিভি। ১০ মার্চ ২০১০। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- Ghosh, Avijit (৬ নভেম্বর ২০১১)। "It took me 20 years to be an overnight success: Shah Rukh Khan"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK's passion is contagious: Arjun"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- জৈন, কমল (৮ ডিসেম্বর ২০১১)। "About 40–45% of our revenue comes from box office: Eros International"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Bollywood rediscovered mega hits in 2011" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন-আইবিএন। ১৯ ডিসেম্বর ২০১১। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- গুহ, অনিরুদ্ধ (২৬ অক্টোবর ২০১১)। "Aniruddha Guha Reviews: Ra.One is beautiful in appearance, but empty within"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK excited about world's first 'bad guy sequel' Don 2" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। ১১ ডিসেম্বর ২০১১। ৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ঝা, সুভাষ কে. (১২ ডিসেম্বর ২০১১)। "Shah Rukh Khan did his own stunts in Don 2 – Farhan Akhtar"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- কাজমি, নিখত (২২ ডিসেম্বর ২০১১)। "Movie Reviews: Don 2"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Overseas Grossers 2011: DON 2 Tops Followed By RA.ONE"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জানুয়ারি ২০১২। ১৯ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Worldwide Grossers All Time: 37 Films Hit 100 Crore"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ১১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK to attend Don 2 screening at Berlinale"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জানুয়ারি ২০১২। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Yash Chopra's funeral today, India remembers the King of Romance"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ অক্টোবর ২০১২। ১০ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Why Shah Rukh Khan broke his kissing rule for Jab Tak Hai Jaan" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ১৬ নভেম্বর ২০১২। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "'Jab Tak Hai Jaan': Shah Rukh Khan's painfully awkward romance with Katrina Kaif" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন-আইবিএন। ১৫ নভেম্বর ২০১২। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Jab Tak Hai Jaan Worldwide Blockbuster" (ইংরেজি ভাষায়)। যশ রাজ ফিল্মস। ১৯ নভেম্বর ২০১২। ২৮ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Ten Worldwide Grossers 2012"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩। ২০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan, Hrithik's movies to be screened at the Marrakech International Film Festival"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০১২। ১৮ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মাথিয়াস, রেচেল (২৩ জানুয়ারি ২০১৩)। "Zee Cine Awards: A Glorious Tribute To Late Yash Chopra" (ইংরেজি ভাষায়)। বিজনেস অব সিনেমা। ১৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মাহমুদ, রাফি (১৬ আগস্ট ২০১৩)। "Spoiler Alert: What is colourful and dull at the same time? Answer – Chennai Express!"। দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মোহামদ, খালিদ (১০ আগস্ট ২০১৩)। "'Chennai Express' review: Board at your own risk"। ডেকান ক্রনিকল (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Worldwide Top Ten 2013"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ ডিসেম্বর ২০১৩। ৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "'Chennai Express' finally beats '3 Idiots'"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ঠকর, মেহুল এস (১৭ মার্চ ২০১৩)। "Women's Day: It's ladies first for Shah Rukh Khan"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- দাস, অনির্বাণ (২১ জুলাই ২০১৪)। "Shah Rukh Khan working hard on Happy New Year"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- গুপ্ত, শুভ্র (২৪ অক্টোবর ২০১৪)। "Movie Review: 'Happy New Year' is a cross between an 'Oceans 11/12′ and 'Flashdance'"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Worldwide Grossers All Time"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ নভেম্বর ২০১৫। ২৮ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Happy New Year"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ নভেম্বর ২০১৫। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Classifications 2014 – Happy New Year Second"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ নভেম্বর ২০১৪। ১৬ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Worldwide Grossers All Time"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- জোশী, নম্রতা (১৮ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Dilwale: Heart attack"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ব্র্যাডশ, পিটার (১৪ এপ্রিল ২০১৬)। "Fan review – Bollywood icon chases himself around the world"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's Fan – What went wrong? Trade speaks up"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ এপ্রিল ২০১৬। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- গোস্বামী, পরীস্মিতা (২৫ নভেম্বর ২০১৬)। "Dear Zindagi review round-up: Here's what critics say about Shah Rukh Khan and Alia Bhatt film"। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- গুপ্ত, প্রতিম ডি. (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Raees – review"। দ্য টেলিগ্রাফ (ইংরেজি ভাষায়)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Raees box office collection day 13: Shah Rukh Khan film crosses Rs 150 mark in India"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Top Overseas Grossers 2017"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ভাটিয়া, উদয় (৪ আগস্ট ২০১৭)। "Film Review: Jab Harry Met Sejal"। মিন্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- বৎস, রোহিত (৯ আগস্ট ২০১৭)। "Jab Harry Met Sejal bombs: Is this the worst box office phase for Bollywood?"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's new film with Aanand L Rai to release on December 21, 2018"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ আগস্ট ২০১৬। ৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Anand L. Rai's upcoming movie with Shah Rukh Khan a romantic movie?"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সরকার, সুপর্ণা (২১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Zero movie review and rating: What critics have to say about Shah Rukh Khan film"। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Zero: Manmarziyaan writer Kanika Dhillon calls Shah Rukh Khan starrer one of the most important films of 2018" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া টিভি। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সেন, রাজা (২১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Zero movie review: Shah Rukh Khan blasts off into a very strange space"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ভেটিক্যাড, অ্যানা (২১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Zero movie review: Shah Rukh Khan's comic timing is the only thing going for this spluttering, tottering affair"। ফার্স্টপোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- তুতেজা, যোগিন্দর (২৯ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Box Office: Zero goes down very fast on second Friday, may just about reach Rs. 100 crore lifetime"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Star Rankings Jan 2019 - Shahrukh Khan Ranveer Singh Impacted"। বক্স অফিস ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan, the hiatus and resurgence: 'I'll gently allow my films to enter your hearts soon'"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ২ নভেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- "Shah Rukh Khan's new film 'Pathaan': release date, plot and cast"। ৪ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- বর্মা, সুকন্যা (২৫ জানুয়ারি ২০২৩)। "Pathaan Review: Shah Rukh Wows And How!"। রেডিফ.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- বামজাই, কাবেরি (২৫ জানুয়ারি ২০২৩)। "Pathaan: SRK As Action Hero"। ওপেন ম্যাগাজিন। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- টার্টাগ্লিওনে, ন্যান্সি (২৮ জানুয়ারি ২০২৩)। "Shah Rukh Khan's Pathaan on Record-Breaking Box Office Spree in Comeback for Mega-Star"। ডেডলাইন হলিউড। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- টার্টাগ্লিওনে, ন্যান্সি (১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "Shah Rukh Khan's 'Pathaan' Makes Box Office History For Bollywood & India Around The Globe – Opening Weekend Records List"। ডেডলাইন হলিউড। ৩১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- "Bollywood Top Grossers Worldwide: All Time"। বলিউড হাঙ্গামা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- "Jawan Teaser: Shah Rukh Khan Is More Than "Ready" For Atlee's Action-Packed Film"। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- "No More FOMO For Shah Rukh Khan, Because Rajkumar Hirani's Dunki"। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২৩।
- "Profile" (ইংরেজি ভাষায়)। রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট। ১ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Past Movies" (ইংরেজি ভাষায়)। রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট। ১ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "PlayStation launches game on SRK flick RA.One"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া। ৫ অক্টোবর ২০১১। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- রাঘবেন্দ্র, নন্দিনী (১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Indian cinema must evolve; Ra.One not urban centric: Shahrukh Khan"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সাভেরওয়াল, পারুল (২৭ জুন ২০১৪)। "Top Bollywood stars who have sung for themselves" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। পৃষ্ঠা ৮। ৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মিশ্র, ইতি শ্রী (৫ মে ২০১১)। "Shah Rukh Khan turns singer and lyricist"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সিনহা, সীমা (২৩ জানুয়ারি ২০১৩)। "SRK and Saif at their funniest best on Filmfare night"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- কদম, প্রাচী (৭ নভেম্বর ২০১১)। "Zee Cine Awards: Why Priyanka Chopra and Shah Rukh Khan are a 'jodi'"। ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালিসিস (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan to host Screen Awards 2014"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জানুয়ারি ২০১৪। ৩০ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- শর্মা, পারুল (২৩ জানুয়ারি ২০০৭)। "The new Shah Rukh show is here"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Amitabh replaces SRK for 'Kaun Banega Crorepati 4'"। দি ইকোনমিক টাইমস। ৭ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- জোশী, প্রিয়াঙ্কা (২৭ নভেম্বর ২০০৬)। "Shahrukh Khan to host KBC III"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সিনহা, আশীষ (২৯ এপ্রিল ২০০৮)। "IPL scores over Paanchvi Paas" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- পার্কার, শাহীন (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "Shah Rukh's show gets the lowest TRPs"। মিড ডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan: Actor, producer, activist" (ইংরেজি ভাষায়)। টেড। ১১ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- হেনরি, উইলসন (১৭ অক্টোবর ২০০০)। "It's getting late"। দ্য মালয় মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯। – via Highbeam (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- "Zee sponsors Awesome Foursome, starring Shah Rukh Khan, Akshay Kumar, Kajol, Juhi Chawla"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ অক্টোবর ১৯৯৮। ২৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- আহমেদ, আজমান (৩০ অক্টোবর ১৯৯৯)। "Shah Rukh! Shah Rukh!"। দ্য মালয় মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯। – via Highbeam (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- সিলিটো, ডেভিড (৩০ এপ্রিল ২০০২)। "From India with Love"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan, Rani woo fans in Dhaka" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ১১ ডিসেম্বর ২০১০। ২২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "SRK, Shahid and Priyanka set to rock Durban" (ইংরেজি ভাষায়)। এমএসএন। ৬ জানুয়ারি ২০১১। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "Shahrukh may attend cinema festival"। ডেইলি ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ডিসেম্বর ২০০৪। ১৬ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- ব্যুরো, স্পাইসেজি (২৫ অক্টোবর ২০০৮)। "Blast in Dubai: SRK arrives with 'Temptation Reloaded'" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "SRK's Temptations Reloaded 2008 kick starts!" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৭ জুন ২০০৮। ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "Bollywood celebs enthrall Jakarta"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ ডিসেম্বর ২০১২। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "See all the highlights from SRK's Temptation Reloaded show" (ইংরেজি ভাষায়)। এমএসএন। ১০ অক্টোবর ২০১৩। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "It's London calling for SRK's SLAM! THE TOUR"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ আগস্ট ২০১৪। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan: 'Got Talent World Stage LIVE' is a live show, not a television show"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২২ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- কুবের, গিরীশ (৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Shah Rukh Khan's Kolkata IPL team to be called Night Riders or Knight Riders"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan unveils Kolkata Knight Riders"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ মার্চ ২০০৮। ১ জুলাই ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মুখার্জি, সুভম; তিওয়ারী, ধীরজ (২৩ জানুয়ারি ২০০৮)। "Shah Rukh Khan bids for 5 IPL teams"। দি ইকোনমিক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "IPL valued at $2.1 bn; KKR richest team"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া। ১০ মে ২০০৯। ৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- গার্গ, স্বতী (২৯ মে ২০১২)। "IPL victory puts KKR in the black"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Kolkata Knight Riders Beat Kings XI Punjab to Clinch Second IPL Title in Three Years" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ২ জুন ২০১৪। ৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Records | Twenty20 matches | Team records | Most consecutive wins | ESPNcricinfo"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK rocks IPL opening ceremony"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ এপ্রিল ২০১১। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "IPL 2013: Shah Rukh Khan, Katrina Kaif, Deepika Padukone, Pitbull showcase diverse culture" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ৩ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan banned from Wankhede stadium for 5 years"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ মে ২০১২। ২১ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Wankhede guard contradicts MCA, says Shah Rukh Khan did not hit him"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan Gets Clean Chit By Mumbai Police In 2012 IPL Wankhede Brawl Case"। ইন্ডিয়া টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan wins Wankhede war, cops say he was not drunk"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "I apologise for my misbehaviour at MCA, says Shah Rukh Khan" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ২৭ মে ২০১২। ২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "MCA lifts five-year ban on Shah Rukh Khan's entry to Wankhede"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- স্যানার, এমিন (৪ আগস্ট ২০০৬)। "King of Bollywood"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "'Baadshah' Biggie: Shah Rukh Khan Turns A Year Older" (ইংরেজি ভাষায়)। ইয়াহু! মুভিজ। ২ নভেম্বর ২০১১। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "The King of Bollywood" (ইংরেজি ভাষায়)। সিএনএন। ৫ জুন ২০০৮। ১৯ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- চোপড়া ২০০৭, পৃ. ১৬০–১৬১।
- ভার্গিস, শ্যারন (১০ আগস্ট ২০১৩)। "The sahib of cinema: Bollywood star Shah Rukh Khan"। দি অস্ট্রেলিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "The NEWSWEEK 50: Shahrukh Khan, Bollywood"। নিউজউইক (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ডিসেম্বর ২০০৮। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- শৌরি, ধরম (২১ ডিসেম্বর ২০০৮)। "Sonia, SRK in Newsweek's list of 50 most powerful people" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ২৬ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- রোল ২০০৫, পৃ. ৯১।
- জেইচিক, স্টিভেন (৪ নভেম্বর ২০১১)। "'Ra.One': Shah Rukh Khan as Bollywood superhero"। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- সিং, রানী (২৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Shah Rukh Khan – The Biggest Movie Star In The World"। ফোর্বস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan tops Forbes India Celebrity 100 List"। ফোর্বস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ জানুয়ারি ২০১৩। ২৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan Tops Forbes India Celebrity 100 Second Time In A Row"। ফোর্বস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩। ৬ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- আজবনী, দীপক (১১ ডিসেম্বর ২০১৫)। "2015 Forbes India Celebrity 100: The wheel of fame and fortune"। ফোর্বস (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan enters super-rich list with wealth of $400 million" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ২৪ অক্টোবর ২০১৩। ২৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK buys flat for 20 million pounds!"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জুলাই ২০০৯। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Photos: A look inside Shahrukh Khan's Signature Villa in Dubai"। দৈনিক ভাস্কর (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ অক্টোবর ২০১৩। ১২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Times 50 Most Desirable Men of 2011: The Winners"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- মুখার্জি, মধুরীতা (৬ জানুয়ারি ২০১১)। "Times 50 Most Desirable Men of 2010"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan voted sexiest Asian man" (ইংরেজি ভাষায়)। সাইফাই। ২৪ নভেম্বর ২০০৭। ২৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Brand SRK" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। অক্টোবর ২০০৫। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- শর্মা, সমিধা (১৮ মে ২০১২)। "Ageing Brand SRK loses youth connect"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- চট্টোপাধ্যায়, ধীমান; সুব্রামনিয়ম, অনুশা (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "SRK Inc."। বিজনেস টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "The Big Star Players in the Ad World" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- আদেসারা, হিতল (২ নভেম্বর ২০০৬)। "Shah Rukh Khan's brand power" (ইংরেজি ভাষায়)। বিজনেস অব সিনেমা। ২৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ছবরা, অসীম (১৭ অক্টোবর ২০০৫)। "Shah Rukh's inner world" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। ১৮ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Bollywood star to be 'immortalized' at Madame Tussaud's"। হারিয়েট ডেইলি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০০৭। ১১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's wax replica at Madame Tussauds London" (ইংরেজি ভাষায়)। মাদাম তুসো। ১২ এপ্রিল ২০০৭। ১২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Big B, SRK, Aishwarya's wax figures at Washington Tussauds"। ডেকান ক্রনিকল (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১২। ২ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- লুক, জিম (১৩ এপ্রিল ২০১২)। "Yale Honors Incredible Indian Actor-Activist Shah Rukh Khan"। দ্য হাফিংটন পোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- পিশরতি, সঙ্গীতা বড়ুয়া (১৬ অক্টোবর ২০১১)। "Time we talk about sanitation"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- রাশিদ, তৌফিক (৫ অক্টোবর ২০০৫)। "Now, Shah Rukh will endorse good health"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan's big honour"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ নভেম্বর ২০১১। ২০১৮-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan becomes INTERPOL Turn Back Crime Ambassador" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্টারপোল। ২৭ আগস্ট ২০১৪। ৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "At the University of Edinburgh, Shah Rukh Khan is 'a doctor all over again'"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ অক্টোবর ২০১৫। ১৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Davos 2018: Meet the Crystal Award winners" (ইংরেজি ভাষায়)। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। ১০ জানুয়ারি ২০১৮। ১৯ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan receives Crystal Award at World Economic Forum, thanks wife, mom and daughter for his values"। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জানুয়ারি ২০১৮। ২৩ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "B'day Special: Shah Rukh Khan (p. 8)"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "'I have a space for a National Award in my library' – Shahrukh Khan"। বলিউড হাঙ্গামা (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SRK gets France's top culture award"। The Times of India। ১৩ জুন ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৪।
- "Shahrukh Khan awarded highest French civilian honour"। হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুলাই ২০১৪। ১৩ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh honoured to be Dr Khan"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ জুলাই ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan given honorary doctorate by University of Edinburgh"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "SEE PICS: Shah Rukh Khan receives honorary doctorate for promoting Urdu"। ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Shah Rukh Khan thanks the University of Law for awarding him with an honorary doctorate"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- "Bollywood comes to Melbourne as Shah Rukh Khan given honorary doctorate"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
গ্রন্থতালিকা
- চোপড়া, অনুপমা (২০০৭)। King of Bollywood: Shah Rukh Khan and the Seductive World of Indian Cinema। গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল পাবলিশিং। আইএসবিএন 978-0-446-50898-8।
- দাসগুপ্ত, কোরাল (এপ্রিল ২৮, ২০১৪)। Power of a Common Man — Connecting With Consumers the SRK Way। ওয়েস্টল্যান্ড। আইএসবিএন 978-93-84030-15-5। ২৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৪।
- ঘালোট, দীপা; সিং, দিপালী; আগারওয়াল, অমিত (২০০৭)। King Khan: SRK। লাস্টার প্রেস, রলি বুকস্। আইএসবিএন 978-81-7436-503-3।
- ঘোষ, বিশ্বদীপ (২০০৪)। Hall Of Fame Shah Rukh Khan। মেঘনা পাবলিশিং কোম্পানি লিমিটেড (বিতরণ)। আইএসবিএন 978-81-7809-237-9।
- Shiekh, Mushtaq (জানুয়ারি ৫, ২০০৭)। Shahrukh Khan — Still Reading Khan। এ১বুকস্। আইএসবিএন 978-81-87107-79-8।
- শেখ, মুশতাক (ডিসেম্বর ১, ২০০৭)। Shah Rukh Can: The Story of the Man and Star Called Shah Rukh Khan। ওম বুকস্ ইন্টারন্যাশনাল। আইএসবিএন 978-81-87108-26-9।
বহিঃসংযোগ
- অলমুভিতে শাহরুখ খান
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে শাহরুখ খান (ইংরেজি)
- আলোসিনেতে শাহরুখ খান (ফরাসি)
- সুইডিশ ফিল্ম ডাটাবেসে শাহরুখ খান (ইংরেজি)
- ডেনীয় চলচ্চিত্র ডেটাবেসে শাহরুখ খান
- পোর্ট.এইচইউয়ে শাহরুখ খান (হাঙ্গেরিয়)
- বলিউড হাঙ্গামায় শাহরুখ খান
- ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটে শাহরুখ খান (ইংরেজি)
- মেটাক্রিটিকে শাহরুখ খান
- রটেন টম্যাটোসে শাহরুখ খান (ইংরেজি)