লিনাস পাউলিং

লিনাস কার্ল পাউলিং ( জন্ম-ফেব্রুয়ারি ২৮, ১৯০১- মৃত্যু-আগস্ট ১৯, ১৯৯৪)[2] একজন বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ। তিনিই ১৯৫৪ এ রসায়ন এবং ১৯৬৩ সালে শান্তিতে দুইবার নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

লিনাস পাউলিং
জন্ম
লিনাস কার্ল পাউলিং

(১৯০১-০২-২৮)২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯০১
পোর্টল্যান্ড, ওরেগন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যু১৯ আগস্ট ১৯৯৪(1994-08-19) (বয়স ৯৩)
বিগ সার, ঙ্ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
জাতীয়তামার্কিন
মাতৃশিক্ষায়তন
পরিচিতির কারণ
 
    • Alpha sheet
    • Beta sheet
    • বন্ড অর্ডার
    • Coiled coil
    • CPK coloring
    • Crystal structure prediction
    • তড়িৎঋণাত্বকতা
    • Elucidating chemical bonds and molecular structures
    • Ice-type model
    • লিনিয়ার কম্বিনেশন অব অ্যাটমিক অরবিটালস
    • Molecular clock
    • Molecular medicine
    • র্বিটাল ওভারল্যাপ
    • Pauling's rules
    • Pauling–Corey–Branson alpha helix
    • কোয়ান্তাম রসায়ন
    • Quantum graph
    • Resonance (chemistry)
    • Space-filling model
    • ভ্যালেন্স বন্ড তত্ত্ব
    • Vitamin C megadosage
    • Xenic acid
    • Advocating nuclear disarmament
পুরস্কার
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্র
প্রতিষ্ঠানসমূহAs faculty member
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (১৯২৭–১৯৬৩)
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ডিয়েগো (১৯৬৭-১৯৬৯)
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (1969–1975)

As fellow

Center for the Study of Democratic Institutions (1963–1967)
সন্দর্ভসমূহThe Determination with X-Rays of the Structures of Crystals (1925)
ডক্টরাল উপদেষ্টাRoscoe G. Dickinson
অন্যান্য শিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা
ডক্টরাল শিক্ষার্থী
স্বাক্ষর
টীকা
The only person to win two unshared Nobel Prizes.

জন্ম

লিনাস কার্ল পাউলিং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অরেগনের পোর্টল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন।[3][4] তার পিতা হারম্যান হেনরি উইলিয়াম পাউলিং ছিলেন অরেগনের একজন জার্মান বংশভূত ফার্মাসিস্ট এবং মা লুসি ইসাবেল ডার্লিং অরেগন জন্মগ্রহণকারি ও ইংরেজ-স্কটিশ বংশভূত।

শিক্ষা

ওরিগন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পাউলিয়ের স্নাতক দিনের ছবি, ১৯২২

কনডন ও পোর্টল্যান্ডের স্কুলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষে ১৯১৭ সালে পাউলিং ওরেগন স্টেট কলেজে যোগ দেন। সেখান থেকে ১৯২২ সালে রসায়নিক প্রকৌশলে বি.এস.সি. ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯১৯-১৯২০ সালের দিকে তিনি স্টেট কলেজে পরিমানগত বিশ্লেষনের (Quantitative Analysis) পূর্ণকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এরপর তিনি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে ফেলো হিসেবে যোগ দেন। সেখানে তিনি অধ্যাপক আর. জি. ডিকিনসন ও রিচার্ড সি. টোলম্যানের তত্ত্বাবধায়নে কাজ করেন। ১৯২৫ সালে তিনি পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তার মাইনর বিষয় ছিল পদার্থবিদ্যা ও গণিত।

আবিষ্কার

পরমাণুতে বিভিন্ন শক্তিস্তরে সর্বাধিক সংখ্যাক ইলেকট্রনের বিন্যাস সম্পর্কে ১৯২৫ সালে পাউলিং একটি নীতি উপস্থাপন করেন। এটি তার বর্জন নীতি হিসেবে পরিচিত। নীতিটি হল,-" একই পরমাণুতে যে কোন দুটি ইলেকট্রনের চারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনো এক হতে পারে না।" এই বর্জন নীতির মূল কথা হল, একটি পারমাণবিক অর্বিটালে সর্বাধিক দুইটি ইলেকট্রন থাকতে পারে যদি তাদের ঘূর্ণন (Spin) বিপরীতমুকী হয়।

নোবেল পুরস্কার

১৯৫৪ সালে পাউলিং অরবিটাল সংকরণ তত্ত্বের জন্য তিনি রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। নিউক্লিয় শক্তির পরীক্ষা নিষিদ্ধকরণ আইন বাস্তবায়নের প্রচেষ্টার জন্য শান্তিতে ১৯৬৩-এ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[5]

মৃত্যু

বিজ্ঞানী পাউলিং ১৯ আগস্ট, ১৯৯৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

তথ্যসূত্র

  1. গণিত উদ্ভববিজ্ঞান প্রকল্পে লিনাস পাউলিং
  2. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rsbm.1996.0020, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rsbm.1996.0020 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  3. "Linus Pauling's Childhood (1901-1910)"Special collections। Oregon State University Libraries। মে ১৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০১৩
  4. "Linus Pauling"NNDB: Tracking the entire world। Soylent Communications। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০১৩
  5. দাশগুপ্ত, ধীমান (এপ্রিল ১৯৯৭)। বিজ্ঞানী চরিতাভিধান (১ সংস্করণ)। কলকাতা: বাণীশিল্প। পৃষ্ঠা ২৫। আইএসবিএন বিহীন |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.