লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ড

লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ড যুক্তরাজ্যের বৃহত্তর লন্ডনের একাংশ এবং পার্শ্ববর্তী এসেক্স, হার্টফোর্ডশায়ারবাকিংহামশায়ারের দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থা। লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ড অবশ্য লন্ডনের একমাত্র ভূগর্ভস্থ রেলপথ নয় – এখানে লন্ডন পোস্ট অফিস রেলওয়ে, কিংসওয়ে ট্রামওয়ে সাবওয়েটাওয়ার সাবওয়েও রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ডকল্যান্ডস লাইট রেলওয়েট্রামলিংকের মতো স্থানীয় রেলপথও। ১৮৬৩ সালে চালু হওয়া লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ড বিশ্বের প্রথম ভূগর্ভস্থ রেলপথ।[4] ১৮৯০ সালে এই পথে প্রথম ইলেকট্রিক্যাল ট্রেন চলাচল শুরু করে।[5] নাম যাই হোক, এই রেলপথে ৫৫ শতাংশই ভূপৃষ্ঠস্থ। সংক্ষেপে সরকারি ভাবে এই রেলপথের নাম দি আন্ডারগ্রাউন্ড, আর বেসরকারি ভাবে দ্য টিউব

লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ড
London Underground
তথ্য
অবস্থানবৃহত্তর লন্ডন, চিলটার্ন, এপিং ফরেস্ট, থ্রি রিভার্সওয়াটফোর্ড
ধরনদ্রুত পরিবহণ
লাইনের সংখ্যা১১
বিরতিস্থলের সংখ্যা২৭০টি পরিষেবাপ্রাপ্ত (২৬০টি মালিকানাধীন)
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা২.৯৫ মিলিয়ন (প্রায়)[1][2]
৩.৪ মিলিয়ন (কাজের দিনে) (প্রায়)[3]
কাজ
কাজ শুরু১০ জানুয়ারি, ১৮৬৩ (10 January, 1863)
পরিচালকট্রান্সপোর্ট ফর লন্ডন
প্রযুক্তি
লাইনের দৈর্ঘ্য৪০০ কিলোমিটার (২৫০ মা) (approximate)[1]
গতিপথ গেজ১,৪৩৫ মিলিমিটার ( ফুট   ইঞ্চি) standard gauge

তথ্যসূত্র

  1. Average daily ridership taken as a daily average of yearly ridership (1073 million) divided by 364 (an average year minus Christmas Day). Yearly figure according to ""Key facts"। Transport for London। ২০১১-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯
  2. The London Underground
  3. "Tube breaks record for passenger numbers"। Transport for London। ২০০৭-১২-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১৭
  4. Wolmar 2004, p. 18.
  5. Wolmar 2004, p. 135.

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.