লতিকোট মুড়া
লতিকোট বিহার (এছাড়াও লতিকোট মুড়া নামে পরিচিত) বাংলাদেশের কুমিল্লায় অবস্থিত প্রত্নস্থান। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক প্রত্নতত্ত্ব হিসাবে সংরক্ষিত।[1] ২০০৩-২০০৬ সালে খনেনর ফলে[2] এখানে ৩৩টি ভিক্ষুকক্ষ বিশিষ্ট ৪৭.২৪মি X ৪৪.৮০মি পরিমাপের একটি বৌদ্ধ বিহারের ভীত নকশা উম্মোচিত হয় বলে এটিকে লতিকোট বিহার নামে অবিহিত করা হয়।
অবস্থান | কুমিল্লা সদর, কুমিল্লা, বাংলাদেশ |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৩.৪৩৮৬৬৯২° উত্তর ৯১.১২৯২৯৮৫° পূর্ব |
ধরন | বৌদ্ধ বিহার |
যার অংশ | ময়নামতী |
ইতিহাস | |
প্রতিষ্ঠিত | ৮ - ১০ শতাব্দী |
সংস্কৃতি | বৌদ্ধ সংস্কৃতি |
স্থান নোটসমূহ | |
খননের তারিখ | ২০০৩-২০০৬ |
অবস্থা | ধ্বংসপ্রাপ্ত |
মালিকানা | সরকারি |
ব্যবস্থাপনা | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর |
জনসাধারণের প্রবেশাধিকার | হ্যাঁ |
স্থাপত্য | |
স্থাপত্য শৈলী | বৌদ্ধ স্থাপত্য |
অবৈধ উপাধি | |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | লতিকোট বিহার |
ধরন | সাংস্কৃতিক |
বিবরণ
বিহারটিতে দুইটি নির্মাণ যুগের প্রমাণ পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় নির্মাণ যুগে পূর্ব বাহুর মাঝামাঝি স্থানে একটি মন্ডপ নির্মাণ করা হয়। বিহারে প্রবেশের প্রধান তোরন উত্তর দিকে ছিল। উম্মোচিত স্থাপত্যশৈলি বিবেচনায় এর সময়কাল অষ্টম থেকে দশম শতাব্দী বিবেচনা করা যায়। কুমিল্লার কোটবাড়ি সড়কের বার্ড এবং বিজিবি গেটের মাঝখানে তিনটি মুড়ার একটি লতিকোট মুড়া, অন্য দুটি ইটাখোলা ও রূপবান মুড়া।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
- "স্মৃতিস্তম্ভের তালিকা ২" (পিডিএফ)। archaeology.portal.gov.bd। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। পৃষ্ঠা ১২। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- শফিকুল আলম (২০১২)। "প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
বহিঃসংযোগ
উইকিমিডিয়া কমন্সে লতিকোট মুড়া সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.