রোমেলু লুকাকু

রোমেলু মেনামা লুকাকু বলিনগোলি (জন্ম ১৩ মে ১৯৯৩) একজন বেলজিয়ান পেশাদার ফুটবলার, যিনি একজন স্ট্রাইকার হিসেবে ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবলের শীর্ষস্তর প্রিমিয়ার লিগ ক্লাব চেলসি এবং বেলজিয়াম জাতীয় দল-এর হয়ে খেলে থাকেন। তিনি মাত্র পাচঁ জন খেলোয়াড়দের একজন, যারা তাদের ২৩তম জন্মদিনের আগে প্রিমিয়ার লিগে ৫০টি গোল করেছেন,[4] এছাড়াও একই লিগে, নিজের ২৪তম জন্মদিনের আগে ৮০টি গোল করা খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনি চতুর্থ তম (এবং প্রথম বিদেশী খেলোয়াড়)।[5] একজন বেলজিয়ান আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে তার ঝুলিতে বেলজিয়াম জাতীয় দলের হয়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ ৩৮টি আন্তর্জাতিক গোল করার রেকর্ডও রয়েছে। [N1][6]

২০১৩ সালে লুকাকু (বামে) বেলজিয়াম জাতীয় দলের সাথে সারিবদ্ধ হয়ে দাড়াচ্ছেন।
রোমেলু লুকাকু
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম রোমেলু মেনামা লুকাকু বলিনগোলি[1]
জন্ম (1993-05-13) ১৩ মে ১৯৯৩[2]
জন্ম স্থান অনটেয়ার্প, বেলজিয়াম
উচ্চতা ১.৯০ মি (৬ ফু ৩ ইঞ্চি)[3]
মাঠে অবস্থান স্ট্রাইকার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
চেলসি
জার্সি নম্বর
যুব পর্যায়
১৯৯৯–২০০৩ রুপেল বুম
২০০৩–২০০৪ কেএফসি উইন্টাম
২০০৪–২০০৬ লিয়ার্সে
২০০৬–২০০৯ আন্ডারলেখ্‌ট
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০০৯–২০১১ আন্ডারলেখ্‌ট ৭৩ (৩৩)
২০১২–২০১৪ চেলসি ১০ (০)
২০১২–২০১৩ওয়েস্ট ব্রমউইচ আলবিয়ন (ধারে) ৩৫ (১৭)
২০১৩–২০১৪এভারটন (ধারে) ৩১ (১৫)
২০১৪-২০১৭ এভারটন ১১০ (৫৩)
২০১৭–২০১৯ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ৬৬ (২৮)
২০১৯–২০২১ ইন্টার মিলান ৭২ (৪৭)
২০২১– চেলসি (০)
জাতীয় দল
২০০৮ বেলজিয়াম অনূর্ধ্ব ১৫ (১)
২০১১ বেলজিয়াম অনূর্ধ্ব ১৮ (০)
২০০৯ বেলজিয়াম অনূর্ধ্ব ২১ (১)
২০১০– বেলজিয়াম ৯৮ (৬৪)
* শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৩ মে ২০২১ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৩:৪০, ২ জুলাই ২০২১ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

লুকাকু তার খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেন স্থানীয় বেলজিয়ান ক্লাব রুপেল বুম-এ খেলার মাধ্যমে, যেটি ছিল আরেক ক্লাব লাইয়ার্স-এ যোগ দেবার পূর্বে, যেখানে তিনি ২০০৬ সালে বেলজিয়ান প্রথম বিভাগীয় লিগ বেলজিয়াম প্রো লিগ-এর দল আন্ডারলেখ্‌টে যোগদান করার যোগ্যতা অর্জন করে নেন। লুকাকু মাত্র ১৬ বছর বয়সে, একজন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন, যখন তিনি মাত্র স্কুলে পড়াশোনা করতেন, এবং তিনি বেলজিয়ামে ২০০৯–১০ মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে নির্বাচিত হন, যদিও তার তার দল "এন্ডারলেচট" বেলজিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ-এর শিরোপা জিতে নেয়। ২০১১ সালে তিনি বেলজিয়ান ইবোনি শু নামক বেলজিয়ান পুরস্কার পান। ২০১১ সালে র গ্রীষ্মকালীন দলবদলের সময়ে, লুকাকু জনপ্রিয় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দল চেলসি-তে যোগ দেন। তবে সেখানে তাকে প্রথম সিজনে নিয়মিত মাঠে দেখা যায়নি, এছাড়াও তিনি এর পরবর্তী দুই সিজন সমূহ যথাক্রমে দুই ব্রিটিশ ক্লাব ওয়েস্ট ব্রুমউইচ আলবিয়ন এবং এভারটনে ধারে খেলে কাটিয়ে দেন, ২০১৪ সালে যেখানে তিনি স্থায়ীভাবে ২৮ মিলিয়ন পাউন্ডের ক্লাব রেকর্ড চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তিন বছর পর, লুকাকু আরেক জনপ্রিয় ব্রিটিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।

২০১৩ সালে লুকাকু চেলসি'র হয়ে অনুশীলন করছেন।
২০১৪ সালে লুকাকু এভারটন-এর হয় অনুশীলন করছেন।

২০১০ সালে, লুকাকু বেলজিয়ামের হয়ে তার জ্যেষ্ঠ আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় হিসেবে অভিষেক করেন, এবং তখন থেকে বর্তমান পযন্ত তিনি ৫০টিরও বেশি ম্যাচ খেলেছেন, এবং তিনি নিজ দেশের হয়ে ৩১টি গোল করে করে তাদের সর্বকালের সেরা রেকর্ডধারী গোলদাতা। তিনি ২০১৪ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ২০১৪ বিশ্বকাপ এবং ২০১৬ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইউরো ২০১৬-এ বেলজিয়ামের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

২০১৫ সালে লুকাকু এভারটনের হয়ে খেলছেন

ক্লাব কর্মজীবন

প্রাথমিক খেলোয়াড়ী জীবন

লুকাকু তার স্থানীয় ফুটবল দল রুপেল বুম-এ মাত্র পাচঁ বছর বয়সে যোগদান করেন। রুপেল বুমে চারটি সিজন অতিবাহিত করার পর, তাকে বেলজিয়ামের প্রথম বিভাগীয় লিগ বেলজিয়ান প্রো লিগ এর ক্লাব লিয়ার্সে'র (তাদের একটি প্রতিষ্ঠিত যুব একডেমী রয়েছে) খেলোয়াড় অনুসন্ধানকারীরা আবিষ্কার করেন। তিনি লিয়ার্সের হয়ে ২০০৪ সাল থেকে ২০০৬ পযন্ত খেলেন, যেখানে তিনি মাত্র ৬৮ টি মম্যা খেলে ১২১টি গোল করেন।[7] লিয়ার্সকে বেলজিয়ান প্রো লিগ থেকে নিস্ন লিগে নামিয়ে দেবার পর, আরেক বেলজিয়ান ক্লাব, এন্ডারলেচট, ২০০৬ সালের মাঝ সিজনে লিয়ার্সে থেকে ১৩ জন কিশোর খেলোয়াড়কে কিনে নেয়, যাদের মধ্যে লুকাকুও অন্যতম ছিল। তিনি এন্ডারলেচট এ একজন কিশোর খেলোয়াড় হিসেবে আরো তিন বছর খেলেন, সেখানে তিনি ৯৩টি ম্যাচ খেলে ১৩১টি গোল করেন।

২০১২ সালে লুকাকু ওয়েস্ট ব্রমউইচ আলবিয়ন-এর হয়ে খেলছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

লুকাকুর জন্ম, বেলজিয়ামের এনটর্প প্রদেশের রাজধানী এনটর্প শহরে,[8] এটি বেলজিয়ামের উদীচীন দিকস্থ অঞ্চলে অবস্থিত শহর, এক কঙ্গোলিস (কঙ্গোর অধিবাসী) দম্পতির পরিবারে।[9] তার পিতা, রজার লুকাকু,[10] পেশাদার ফুটবল খেলেছেন এবং আন্তর্জাতিক অবস্থানে জায়রে দ্বারা (কঙ্গো জাতীয় ফুটবল দল) অভিষিক্ত হন। [11] তার জর্ডান লুকাকু নামক একজন ছোট ভাই রয়েছে, যিনি বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেল্‌স-এর আন্দারলেচট পৌসভায় অবস্থিত একটি কিশোর একাডেমীতে খেলার মাধ্যমে অগ্রগতি লাভ করেছেন[10] এবং বর্তমানে তিনি ইটালীয় ক্লাব লাজিও-এর হয়ে খেলছেন।[12] তার চাচাতো ভাই বোলি বলিনগোলি-এমবোমো অস্ট্রীয় ক্লাব রাপিড ভিন স্পোর্টক্লাবের হয়ে খেলেন।[13]

আন্তর্জাতিক কর্মজীবন

লুকাকো ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। তিনি গ্রুপ পর্বের প্রথম খেলায় পানামার বিপক্ষে দুটি গোল করেন এবং তার দল ৩-০ গোলে জয় পায়।[14] পরের খেলায় তিউনিসিয়ার বিপক্ষে দুটি গোল করেন এবং তার দল ৫-২ গোলে জয় পায়। তিনি আর্জেন্টিনার দিয়েগো মারাদোনার পর দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে টানা দুই খেলায় একের অধিক গোল করার রেকর্ড অর্জন করেন।[15]

খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান

ক্লাব

২০শে জানুয়ারী ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব অনুযায়ী উপস্থিতি এবং গোল, সিজন এবং প্রতিযোগিতা
ক্লাব সিজন লিগ জাতীয় কাপ সমূহে উপস্থিতি[lower-alpha 1] লিগ কাপ ইউরোপ অন্যান্য সর্বমোট
বিভাগউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোলউপস্থিতিGoalsউপস্থিতিগোলউপস্থিতিগোল
আন্ডারলেখ্‌ট ২০০৮–০৯[16] বেলজিয়ান প্রথম বিভাগ
২০০৯–১০[16] Belgian Pro League ৩৩১৫১১[lower-alpha 2]৪৫১৯
২০১০–১১[16] বেলজিয়ান প্রো লিগ ৩৭১৬১১[lower-alpha 3]4৫০২০
২০১১–১২[16] বেলজিয়ান প্রো লিগ
সর্বমোট ৭৩৩৩২২৯৮৪১
চেলসি ২০১১–১২[17] প্রিমিয়ার লিগ ১২
২০১৩–১৪[18] প্রিমিয়ার লিগ [lower-alpha 4]
সর্বমোট ১০১৫
ওয়েস্ট ব্রমউইচ আলবিয়ন (ধারে) ২০১২–১৩[19] প্রিমিয়ার লিগ ৩৫১৭৩৮১৭
এভারটন (ধারে) 2013–14[18] প্রিমিয়ার লিগ ৩১১৫৩৩১৬
এভারটন ২০১৪–১৫[20] প্রিমিয়ার লিগ ৩৬১০[lower-alpha 5]৪৮২০
২০১৫–১৬[21] প্রিমিয়ার লিগ ৩৭১৮৪৬২৫
২০১৬–১৭[22] প্রিমিয়ার লিগ ৩৭২৫৩৯২৬
সর্বমোট ১৪১৬৮১৬৬৮৭
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ২০১৭–১৮[23] প্রিমিয়ার লিগ ২৩১১[lower-alpha 6][lower-alpha 4]৩৩১৭
খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বমোট ২৯৩১৩৪১৮১৩১৫৩৮২০৩৬৭১৭২

আন্তর্জাতিক

১৮ই জুন ২০১৮ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[24][25]
বছর অনুযায়ী বেলজিয়াম জাতীয় দলে উপস্থিতি ও গোল।
বছরউপস্থিতিগোল
২০১০
২০১১
২০১২
২০১৪
২০১৪১১
২০১৫
২০১৬১৪১১
২০১৭
২০১৮
সর্বমোট৭৩৪০

তথ্যসূত্র

  1. "Lukaku: Romelu Menama Lukaku Bolingoli"। BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭
  2. "রোমেলু লুকাকু"ব্যারি হাগম্যান'স ফুটবলার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  3. "Romelu Lukaku: Overview"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭
  4. Hafeez, Shamoon (১৯ মার্চ ২০১৭)। "Premier League statistics: Arsenal, Mahrez, Vardy, Lukaku, Deeney"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৭
  5. "Duivels winnen geen zieltjes met krappe oefenzege, Lukaku topschutter aller tijden"m.live.sporza.be। ১৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৮
  6. "The Full Interview: Teenage Sensation Reveals All About His Life, Loves And His Footballing 'Gift From God'"। Goal.com। ১৭ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০১১
  7. "Romelu Lukaku"ESPN Soccernet। ২১ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১১
  8. "Christian Benteke beats Romelu Lukaku to D'Afrique Trophy"Mail Online। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৬
  9. Wilson, Jeremy (২৮ অক্টোবর ২০১০)। "Jose Mourinho and Real Madrid rival Chelsea for 'new Didier Drogba'"The Daily Telegraph। London। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১১
  10. "Menama Lukaku"FIFA। ৯ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১১
  11. CalcioNews24, Redazione (২১ জুলাই ২০১৬)। "Lazio, è arrivato Jordan Lukaku: ora visite e firma – Calcio News 24"
  12. "Rapid verpflichtet Bolingoli-Mbombo von Brügge" (জার্মান ভাষায়)। স্কাই স্পোর্টস। ২২ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৮
  13. ইমনস, মাইকেল (১৮ জুন ২০১৮)। "World Cup 2018: Belgium beat debutants Panama 3-0 in Sochi"বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৮
  14. "World Cup 2018: Lukaku makes World Cup history for Belgium | Goal.com"গোল.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৮
  15. "R. Lukaku"Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮
  16. "২০১১–২০১২ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  17. "২০১৩–২০১৪ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  18. "২০১২–২০১৩ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  19. "২০১৪–২০১৫ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  20. "২০১৫–২০১৬ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭
  21. "২০১৬–২০১৭ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৭
  22. "২০১৭–২০১৮ মৌসুমে রোমেলু লুকাকু-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮
  23. "Romelu Lukaku"। EU Football। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৮

বহিঃসংযোগ

  1. বেলজিয়ান কাপ এবং এফএ কাপ
  2. One appearance in UEFA Champions League, ten appearances and four goals in UEFA Europa League
  3. Three appearances and three goals in UEFA Champions League, eight appearances and one goal in UEFA Europa League
  4. Appearance in ইউয়েফা সুপার কাপ
  5. Appearances in UEFA Europa League
  6. Appearances in UEFA Champions League
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.