রিক ম্যাককস্কার

রিচার্ড বেড ম্যাককস্কার (ইংরেজি: Rick McCosker; জন্ম: ১১ ডিসেম্বর, ১৯৪৬) নিউ সাউথ ওয়েলসের ইনভেরেল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করতেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন রিক ম্যাককস্কার

রিক ম্যাককস্কার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামরিচার্ড বেড ম্যাককস্কার
জন্ম (1946-12-11) ১১ ডিসেম্বর ১৯৪৬
ইনভেরেল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ-ব্রেক
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
সম্পর্কপিটার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৭২)
৪ জানুয়ারি ১৯৭৫ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ২৯)
৭ জুন ১৯৭৫ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই১৭ জানুয়ারি ১৯৮২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৩/৭৪১৯৮৩/৮৪নিউ সাউথ ওয়েলস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৫ ১৪ ১২৭ ৩৯
রানের সংখ্যা ১৬২২ ৩২০ ৮৯৮৩ ১২৪৯
ব্যাটিং গড় ৩৯.৫৬ ২২.৮৫ ৪৪.০৩ ৩৩.৭৫
১০০/৫০ ৪/৯ –/ ২৭/৪৩ ২/৭
সর্বোচ্চ রান ১২৭ ৯৫ ১৬৮ ১৬৪
বল করেছে ২৯৫
উইকেট
বোলিং গড় ৮৮.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/২৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২১/– ২/– ১৪৪/ ৩/
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২১ এপ্রিল ২০১৮

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ২৫ টেস্ট ও ১৪টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে রিক ম্যাককস্কারের। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮২ সময়কাল পর্যন্ত চলমান ছিল তার খেলোয়াড়ী জীবন। এ সময়ে তিনি ডানহাতি ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় নিজেকে মেলে ধরতেন।

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটেও অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। ১৯৭৬ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

ইনভেরেল এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন রিক ম্যাককস্কার। ২১ বছর বয়সে সিডনিতে চলে যান ও ব্যাংকে কাজ করতে থাকেন। নিউ সাউথ ওয়েলস দলের স্তরভিত্তিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণের জন্য তাকে ছয় বছর অপেক্ষা করতে হয়। ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলস দলের দ্বাদশ ব্যক্তি হিসেবে খেলার জন্য মনোনীত হন।[1]

অভিষেক প্রথম-শ্রেণীর খেলায় দূর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন তিনি। ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে চমৎকার ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। ঐ মৌসুমে ৬৮২ রান তুলেন রিক ম্যাককস্কার।[2]

টেস্ট ক্রিকেট

সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্টে খেলার জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়া দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তিনি ওয়ালি এডওয়ার্ডসের স্থলাভিষিক্ত হন।[3] প্রথম ইনিংসে মূল্যবান ৮০ রানের ইনিংস খেলেন। তবে আঘাতের কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করার সুযোগ পাননি।[4][5] পঞ্চম টেস্টে ৩৫ ও ১১ রান তুলেন।[6] ৬ষ্ঠ টেস্টে ০ ও ৭৬ রান সংগ্রহ করেন।[7]

এরপর ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে অংশ নিতে দলের সদস্য মনোনীত হন। সেখানে বিশ্বকাপ ছাড়াও চার টেস্টের অ্যাশেজ সিরিজে অংশগ্রহণ করেন। বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭৩ রান তুলেছিলেন।[8][9] ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ০[10][11] ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেমি-ফাইনালে ১৫[12] এবং ফাইনালে ৭ রান তুলেন।[13]

ইংল্যান্ড গমন, ১৯৭৫

১৯৭৫ সালে অ্যাশেজ সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ড ও কানাডা গমনের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে মনোনীত হন। দল নির্বাচকমণ্ডলী ব্রুস লেয়ার্ডের অবদানকে অস্বীকার করে প্রথম কাউন্টি খেলায় কেন্টের বিপক্ষে ১৫৬ রান তোলা অ্যালান টার্নার ও রিক ম্যাককস্কারকে দলে রাখে। এ সিদ্ধান্তকে সঠিক প্রতীয়মান করতে এজবাস্টনে সফরকারীরা ইনিংস ও ৮৫ রানের জয় তুলে নেয়। প্রথম ইনিংসে দলটি মাত্র ৩৫৯ রান তুললেও ইংল্যান্ড দুইবার ১০১ ও ১৭৩ রানে জয় পায়।[14] এরপর হোভে সাসেক্সের বিপক্ষে উভয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করে ম্যাককস্কার দলে নিজের স্থান পাকাপোক্ত করে নেন।[15] সিরিজের বাদ-বাকী টেস্টগুলো ড্রয়ে পরিণত হলে অস্ট্রেলিয়া ১-০ ব্যবধানে অ্যাশেজ জয় করে।

১৯৭৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম তিন টেস্টে ৫৯;[16][17] ২৯ ও ৭৯;[18][19] এবং ০ ও অপরাজিত ৯৫ রান তুলেন।[20] একদিনের খেলার ভঙ্গীমা নিয়ে অপরাজিত ৯৫* রান করেছিলেন। কিন্তু, পিচ খুঁড়ে ফেলে খেলার অনুপযোগী করে রাখা হয় ও খেলাটি পরিত্যক্ত ঘোষিত হয়।[21][22] চতুর্থ টেস্টে ১২৭ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস খেলেন। এটি তার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি ছিল। [23][24]

১৯৭৫-৭৬ মৌসুমের শুরুতে ডগ ওয়াল্টার্স আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মাঠের বাইরে অবস্থান করলে রিক ম্যাককস্কারকে নিউ সাউথ ওয়েলসের অধিনায়কের দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।[25]

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ১ ও ২ রান তুলেন।[26] এর পরের টেস্টে ০ ও ১৩ [27] এবং পরেরটিতে ৪ ও ২২ রান তুলতে সক্ষম হন।[28] ফলশ্রুতিতে গ্রাহাম ইয়ালপকে সুযোগ দিতে দল নির্বাচকমণ্ডলী ম্যাককস্কারকে দল থেকে বাদ দেন।[29] দলের অধিনায়ক গ্রেগ চ্যাপেল এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেন যে, ‘আমি নিশ্চিত দলে ফেরার বিষয়ে রিক যথেষ্ট আন্তরিক ও দলে ফিরে আসবে। দীর্ঘ ১২ মাসের প্রবল চাপযুক্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সাময়িক বিরতি নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবে।’[30] তবে, তাকে পুনরায় দলে ফিরিয়ে আনা হয়। ৬ষ্ঠ টেস্টে ২১ ও ১০৯ রানের ইনিংস উপহার দেন রিক ম্যাককস্কার।[31][32]

এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে শূন্য রান তুলেন।[33] ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৫ ও ৪২;[34] ০ ও ১০৫[35] এবং ৮ ও ৮ রান তুলেন।[36] নিউজিল্যান্ড সফরে সিরিজের প্রথম টেস্টে ৩৭ ও অপরাজিত ৭৭[37] এবং দ্বিতীয় টেস্টে ৮৪ রান তুলেন।[38]

শতবার্ষিকী টেস্ট

১৯৭৭ সালের শতবার্ষিকী টেস্টে অংশ নিয়ে স্মরণীয় হয়ে আছেন। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টের প্রথম ইনিংসে বব উইলিসের বাউন্সারে তার চোয়াল ভেঙ্গে যায়। এর পূর্বের বলে হুক মেরে বাউন্ডারি হাঁকান। পরের বলেই এ কাণ্ড ঘটে। দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া দল নড়বড়ে অবস্থানে ছিল। চোয়ালে ব্যান্ডেজ লাগিয়ে দশ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ও ২৫ রান তুলেন। নবম উইকেট জুটিতে রড মার্শকে সাথে নিয়ে মূল্যবান ৫৪ রানের জুটি গড়েন। পরবর্তীতে এ রানগুলোই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। ঐ খেলায় অস্ট্রেলিয়া ৪৫ রানের ব্যবধানে জয় তুলে নিয়েছিল।[39]

১৯৭৭ সালে রিক ম্যাককস্কার ইংল্যান্ড গমন করেন। সেখানে তার চোয়ালকে পুনরায় মেরামত করতে হয়।[40] এ সফরেই জানা যায় যে, বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটে অংশ নেয়ার জন্য তিনি ক্যারি প্যাকারের সাথে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।[41] সিরিজের প্রথম টেস্টে ২৩;[42] দ্বিতীয় টেস্টে ২ ও ০,[43] তৃতীয় টেস্টে ৫১ ও ১০৭;[44] চতুর্থ টেস্টে ২৭ ও ১২[45] এবং পঞ্চম টেস্টে ৩২ রান তুলেন তিনি।[46]

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটের দুই আসরে অংশ নিয়েছেন রিক ম্যাককস্কার। ১৯৭৮ সালে প্রথম আসরে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইয়ান ডেভিসের স্থলাভিষিক্ত হন।[47] ঐ সফরের একদিনের খেলায় আঙ্গুল ভেঙ্গে ফেলেন। তাস্বত্ত্বেও ৯৫ রান তুলতে পেরেছিলেন।[48]

বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট প্রসঙ্গে পরবর্তীকালে রিক ম্যাককস্কার মন্তব্য করেন যে, ‘আদর্শস্থানীয় ক্রিকেটে আমি অংশ নিয়েছি। আমি ভাবতে পারিনি যে, অন্যত্র আমি খেলতে পারবো। দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর উঁচুমানে ত্যেজোদ্দীপক ক্রিকেট এটি। এটি পেশাদারী পর্যায়ের। আমি শৌখিন খেলোয়াড়ী মনোভাবকে পছন্দ করি, কিন্তু ঐ অংশটিতে কোন অর্থের উৎস নেই ও ভবিষ্যতে সমস্যায় ফেলবে। খুব সম্ভবতঃ শেফিল্ড শিল্ড ক্রিকেট খেলতে প্রধান অন্তরায় এটি।’[49]

বিশ্ব সিরিজ পরবর্তী ক্রিকেট

১৯৭৯-৮০ মৌসুমের শুরুতে এনএসডব্লিউ’র অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন রিক ম্যাককস্কার।[50]

অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলে পুনরায় আমন্ত্রিত হন। পাশাপাশি, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে একদিনের দলেও তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।[51] একদিনের খেলায় তিনি ১ রান[52][53] ও টেস্ট ক্রিকেটে ১৪ ও ৩৩ রান তুলেন।[54] দল থেকে বাদ পড়লেও শিল্ডের খেলায় ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১২৩ রান তুলেন।[55] এছাড়াও, তাসমানিয়ার বিপক্ষে আরও একটি সেঞ্চুরি করেন।[56]

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের পূর্বে ব্রুস লেয়ার্ডের আঘাতজনিত অনুপস্থিতে তার স্থলাভিষিক্ত হন।[57] খেলায় তিনি ১ ও ৪১ রান তুলেন।[58][59]

সিরিজের তৃতীয় টেস্টেও তাকে রাখা হয়। ঐ টেস্টে তিনি ৩৩ ও ২ রান তুলেন।[60][61] বস্তুতঃ এ টেস্টটিই অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে রিক ম্যাককস্কারের সর্বশেষ টেস্ট ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওডিআইয়ে ১, ৪৪[62] ও ৯৫ রান তুলেন।[63]

১৯৮০ সালে পাকিস্তান সফরের জন্য দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলেও ম্যাককস্কার নিজেকে দল থেকে নিজ নাম প্রত্যাহার করে নেন।[64] ১৯৮০ সালে ইংল্যান্ড সফরে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তবে, ক্রিকেট বোদ্ধাদের অভিমত যে, তাকে হয়তোবা দলে নেয়া হবে।[65]

১৯৮০-৮১ মৌসুমে ম্যাককস্কারকে এনএসডব্লিউ’র অধিনায়ক হিসেবে রাখা হয়। এ পর্যায়ে তিনি বেশ ভালো খেলেন। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জন ডাইসনের সাথে জুটি গড়ে ৩১৯ রান তুলেন।[66] ধারণা করা হয়েছিল যে, তাকে হয়তোবা টেস্ট দলে পুনরায় সুযোগ দেয়া হবে।[67] তবে এটি ঘটেনি। ১৯৮১ সালে ইংল্যান্ড সফরে তাকে দল নির্বাচকমণ্ডলী বৃহৎভাবে এড়িয়ে যায়।

১৯৮১-৮২ মৌসুমে এনএসডব্লিউ’র অধিনায়ক হিসেবে শুরুতে মাত্র এক খেলার জন্য মনোনীত করা হয়।[68] এ সময়ে তিনি নিউক্যাসলে বসবাস করতেন ও কাজ করতেন। পুরো মৌসুমেই এনএসডব্লিউ’র অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ম্যাককস্কার। ম্যাককস্কারের এ মৌসুমটি সোনায় সোহাগা ছিল। ডিসেম্বরেই পাঁচ সেঞ্চুরি করে বসেন। তন্মধ্যে, ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে উভয় ইনিংসে সেঞ্চুরি ছিল তার।[69]

১৯৮১-৮২ মৌসুমে ম্যাককস্কারকে অস্ট্রেলিয়ার একদিনের দলে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত গ্রেইম উডের স্থলাভিষিক্ত হন।[70] ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০,[71] পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩[72] ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৮ রান তুলেন।[73]

ম্যাককস্কার খেলা চালিয়ে যাবেন কি-না নিশ্চিত হতে পারেননি। তবে জুন ১৯৮৩ সালে জানিয়েছেন, ‘আমি এখন ব্যবসায়ের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছি। আমি দল নির্বাচকমণ্ডলীকে জানিয়েছি যে, আমি খেলবো ও এমনকি নেতৃত্ব নিতেও রাজী আছি। নেতৃত্ব এখন সময়ের দাবী ও বাড়ী এবং ব্যবসা আমাকে প্রভূতঃ সমস্যায় ফেলবে। এরজন্য প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে।’[74] তিনি খেলা চালিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নেন ও ১৯৮২-৮৩ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে দলকে নেতৃত্ব দেন। বেশ কয়েকবছর পর তার দল প্রথমবারের মতো ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখায়।

অবসর

জুন, ১৯৮৩ সালে ডার্ক ওয়েলহাম এনএসডব্লিউ’র অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন।[75] ম্যাককস্কার তার খেলা চালিয়ে যেতে থাকেন। মাঝে-মধ্যে এনএসডব্লিউ’র অধিনায়কত্ব পালন করতেন। মৌসুম শেষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটকে চিরতরে বিদায় জানান।[76] জুন, ১৯৮৪ সালে রাণীর জন্মদিনের সম্মাননায় অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া পদবীতে ভূষিত হন।[77]

খেলোয়াড়ী জীবনেই রিক ম্যাককস্কার আর্থিক পরিকল্পনা ও বীমা পেশায় জড়িত হয়ে পড়েন। এরপর ন্যাশনাল মিউচুয়ালে কাজ করেন। ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য মনোনীত হন। কিন্তু ঐ গ্রীষ্মের শেষদিকে পদত্যাগ করেন তিনি।[78] নিউ ক্যাসলে নিউ ল্যাম্বটনের পক্ষে স্তরভিত্তিক খেলায় অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখেন। এরপর ১৯৮৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন তিনি। ক্রিকেটের পাশাপাশি প্রতিযোগিতাধর্মী টেনিস খেলায়ও সিদ্ধহস্তের অধিকারী তিনি।

ব্যক্তিগত জীবন

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত রিক ম্যাককস্কার সন্তান সহযোগে বিয়ে করেন।[79] তার সন্তান পিটার আফগানিস্তানে প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে দাগী আসামীরূপে ইন্টারপোলের কাছে চিহ্নিত হয়ে আছে।

অবসর গ্রহণের ১৮ মাস পর নিউক্যাসল পোর্টে ক্যাথলিক চাপলেইনের দায়িত্ব পালন করেন। চার বছর এ দায়িত্বে ছিলেন রিক ম্যাককস্কার।

ওডিআইয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ

ক্রমিক প্রতিপক্ষ মাঠ তারিখ খেলায় অবদান ফলাফল
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি ১০ অক্টোবর, ১৯৭৯ ৯৫ (১৩৫ বল: ৪x৪)  অস্ট্রেলিয়া ৯ রানে বিজয়ী[80]

তথ্যসূত্র

  1. "Strong Shield team"The Canberra Times48, (13,562)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ অক্টোবর ১৯৭৩। পৃষ্ঠা 34। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  2. "O'Keeffe, Jenner fit for Test"The Canberra Times49, (13,923)। Australian Capital Territory, Australia। ২৭ নভেম্বর ১৯৭৪। পৃষ্ঠা 34। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  3. "McCosker selected for fourth Test"The Canberra Times49, (13,950)। Australian Capital Territory, Australia। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭৪। পৃষ্ঠা 12। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  4. "Chappell 'satisfied' with Australia's position"The Canberra Times49, (13,956)। Australian Capital Territory, Australia। ৬ জানুয়ারি ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 15। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  5. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63139.html
  6. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63140.html
  7. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63141.html
  8. "Australian pair slams Sri Lanka"The Canberra Times49, (14,090)। Australian Capital Territory, Australia। ১২ জুন ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 1 (SPORTING SECTION)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  9. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65041.html
  10. "Australia's confidence not lost"The Canberra Times49, (14,093)। Australian Capital Territory, Australia। ১৬ জুন ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  11. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65045.html
  12. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65047.html
  13. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65049.html
  14. "Australia in England 1975 Matches"। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। (সদস্যতা নেয়া প্রয়োজন (সাহায্য))
  15. "Sussex v Australians 1975"(সদস্যতা নেয়া প্রয়োজন (সাহায্য))
  16. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63146.html
  17. "FIRST TEST Australia well placed against England"The Canberra Times49, (14,116)। Australian Capital Territory, Australia। ১২ জুলাই ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  18. "ENGLAND GAINS UPPER HAND IN TEST Snow, Lever trouble Australia"The Canberra Times49, (14,134)। Australian Capital Territory, Australia। ২ আগস্ট ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  19. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63147.html
  20. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63148.html
  21. Williamson, Martin (আগস্ট ১২, ২০০৫)। "Vandals stopped play"Cricinfo
  22. "McCosker five runs off first century"The Canberra Times49, (14,149)। Australian Capital Territory, Australia। ২০ আগস্ট ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  23. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63149.html
  24. "Australia moves to 4-361 at lunch"The Canberra Times49, (14,158)। Australian Capital Territory, Australia। ৩০ আগস্ট ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 34। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  25. "Specialist surprises, skipper"The Canberra Times50, (14,221)। Australian Capital Territory, Australia। ১২ নভেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  26. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63150.html
  27. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63151.html
  28. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63152.html
  29. "SELECTORS DROP McCOSKER"The Canberra Times50, (14,260)। Australian Capital Territory, Australia। ২৯ ডিসেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  30. "McCosker 'down but not out'"The Canberra Times50, (14,261)। Australian Capital Territory, Australia। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭৫। পৃষ্ঠা 12। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  31. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63155.html
  32. "Test mop-up all that remains of tour"The Canberra Times50, (14,293)। Australian Capital Territory, Australia। ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  33. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/64155.html
  34. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63179.html
  35. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63180.html
  36. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63181.html
  37. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63182.html
  38. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63183.html
  39. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63189.html
  40. "McCosker's broken jaw is re-wired"The Canberra Times51, (14,646)। Australian Capital Territory, Australia। ২৯ মার্চ ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 26। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  41. "KERRY PACKER CRICKET TROUPE"The Canberra Times51, (14,772)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ মে ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 1 (SPORTING SECTION)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  42. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63190.html
  43. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63191.html
  44. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63192.html
  45. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63193.html
  46. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63194.html
  47. "McCosker replaces Davis on tour"The Canberra Times53, (15,846)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 47। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  48. "W. Indies gains last-over victory against Australia"The Canberra Times53, (15,895)। Australian Capital Territory, Australia। ৩১ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  49. "'There probably always will be [resentment] amongst a certain group of people' WSC and after: players speak"The Canberra Times54, (16,111)। Australian Capital Territory, Australia। ৪ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 7। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  50. "McCosker captain"The Canberra Times54, (16,091)। Australian Capital Territory, Australia। ১৫ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  51. "Eight WSC men in Test team"The Canberra Times54, (16,127)। Australian Capital Territory, Australia। ২০ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  52. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65287.html
  53. "CRICKET Australia wins by five wickets in Sydney"The Canberra Times54, (16,135)। Australian Capital Territory, Australia। ২৮ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 48। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  54. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63253.html
  55. "Cricket McCosker a century"The Canberra Times54, (16,146)। Australian Capital Territory, Australia। ৯ ডিসেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 29। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  56. "CRICKET Tasmania struggles against NSW"The Canberra Times54, (16,167)। Australian Capital Territory, Australia। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 13। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  57. "Chappell confident, Laird in doubt"The Canberra Times54, (16,171)। Australian Capital Territory, Australia। ৪ জানুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  58. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63257.html
  59. "CRICKET Test series to Australia"The Canberra Times54, (16,176)। Australian Capital Territory, Australia। ৯ জানুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 28। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  60. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/63258.html
  61. "Australia in command LEE'S BAT"The Canberra Times55, (16,201)। Australian Capital Territory, Australia। ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  62. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65295.html
  63. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65297.html
  64. "Four decline to tour Pakistan"The Canberra Times54, (16,177)। Australian Capital Territory, Australia। ১০ জানুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  65. "CRICKET Surprises in England tour squad selection"The Canberra Times54, (16,290)। Australian Capital Territory, Australia। ২ মে ১৯৮০। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  66. "SHEFFIELD SHIELD CRICKET"The Canberra Times55, (16,467)। Australian Capital Territory, Australia। ২৬ অক্টোবর ১৯৮০। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৮ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  67. "CRICKET Chance for recall to Test: McCosker"The Canberra Times55, (16,476)। Australian Capital Territory, Australia। ৪ নভেম্বর ১৯৮০। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  68. "CRICKET Old way was tough on middle-order"The Canberra Times56, (16,791)। Australian Capital Territory, Australia। ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  69. "McCosker stars in NSW outright over Victoria"The Canberra Times56, (16,889)। Australian Capital Territory, Australia। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  70. "McCosker is on standby"The Canberra Times56, (16,903)। Australian Capital Territory, Australia। ৭ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  71. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65328.html
  72. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65330.html
  73. http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65332.html
  74. "CRICKET To lead or not to lead, McCosker wonders"The Canberra Times56, (17,056)। Australian Capital Territory, Australia। ৯ জুন ১৯৮২। পৃষ্ঠা 43। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  75. "Wellham appointed captain of NSW"The Canberra Times57, (17,412)। Australian Capital Territory, Australia। ১ জুন ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  76. "McCosker bows out with fine memories"The Canberra Times58, (17,684)। Australian Capital Territory, Australia। ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  77. "Bushfire-fund head awarded top Birthday Honour"The Canberra Times58, (17,788)। Australian Capital Territory, Australia। ১১ জুন ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  78. "CRICKET Davidson faces sack as Test selector"The Canberra Times58, (17,813)। Australian Capital Territory, Australia। ৬ জুলাই ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭ National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
  79. Michael, Peter (৪ এপ্রিল ২০১৪)। "Cricketer Rick McCosker's son Peter on Interpol's most wanted list for forgery and fraud over activities in Afghanistan"Courier Mail
  80. "1979-1980 Benson & Hedges World Series Cup - 12th Match - Australia v West Indies - Sydney"। Howstat। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৫

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.