রিক ডার্লিং
ওয়ারউইক ম্যাক্সওয়েল ডার্লিং (ইংরেজি: Rick Darling; জন্ম: ১ মে, ১৯৫৭) দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ওয়াইকেরি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮২ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ওয়ারউইক ম্যাক্সওয়েল ডার্লিং | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ওয়াইকেরি, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া | ১ মে ১৯৫৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | জো ডার্লিং (গ্রেট-আঙ্কেল) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৯২) | ২৮ জানুয়ারি ১৯৭৮ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩ নভেম্বর ১৯৭৯ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৪১) | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৩ জানুয়ারি ১৯৮২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৫/৭৬ - ১৯৮৫/৮৬ | সাউদার্ন রেডব্যাকস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে সাউথ অস্ট্রেলিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন রিক ডার্লিং। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন।
১৯৭৫-৭৬ মৌসুম থেকে ১৯৮৫-৮৬ মৌসুম পর্যন্ত রিক ডার্লিংয়ের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চৌদ্দটি টেস্ট ও আঠারোটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন রিক ডার্লিং। ২৮ জানুয়ারি, ১৯৭৮ তারিখে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৩ নভেম্বর, ১৯৭৯ তারিখে মুম্বইয়ে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
কাট ও হুক শটের মাধ্যমে খেলে বেশ বিনোদনের পরিবেশ সৃষ্টি করতেন। তবে, এতে তার খেলায় ধারাবাহিকতার অভাব ও ভুল শট খেলার প্রবণতা গড়ে উঠে। হেলমেটের সহায়তায় বেশ কয়েকবার তার জীবন রক্ষা পেয়েছে। পাশাপাশি, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস সহযোগে প্রিয় শটগুলো তিনি খেলতে পারতেন। টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে গ্রেইম উডের সাথে উদ্বোধনী জুটি গড়েন। এ জুটিকে শিশু কামিকাজি হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। প্রায়শই তারা উইকেটে বিপজ্জ্বনক ভঙ্গীমায় প্রান্ত বদল করতেন। উভয়ের অংশগ্রহণকৃত চার টেস্টের একটি ইনিংসে উভয়েই রান আউটের শিকার হয়েছেন।
শৈশবকাল
বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার জো ডার্লিংয়ের দৌহিত্র ছিলেন রিক ডার্লিং। দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মারে নদীর তীরে অবস্থিত রামকো এলাকায় নিজ বাড়ীতে ক্রিকেট খেলায় হাতেখড়ি ঘটে। ১৯৭০-৭১ মৌসুমে অ্যাডিলেড জেলা প্রতিযোগিতায় সলসবারি ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে প্রথম খেলতে শুরু করেন।
১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে সাউথ অস্ট্রেলিয়া কোল্টসের পক্ষে খেলেন। ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ৬৭[1] ও ১০৫[2] এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪৮[3] ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৪৫ রান করেছিলেন।[4]
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক ঘটা ঐ খেলায় ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ রান তুলে রান-আউটের শিকার হন।[5] পরবর্তীতে সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনেই রান-আউট তার নিত্যসঙ্গী ছিল। এরপর ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ২৬ ও ৪৮ রান করে সাউথ অস্ট্রেলিয়া দলকে খেলায় জয় এনে দেন।[6] সফররত ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে ২ রান তুলেন।[7] দ্বিতীয় ইনিংসে ২৯ রান তুলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার জয়ে ভূমিকা রাখেন।[8] এছাড়াও, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২ ও ৩২,[9] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ১ ও ৪১[10] এবং এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ১২ রান সংগ্রহ করেন।[11] ঐ বছর তার দল শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা জয় করেছিল।
১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে রিক ডার্লিংয়ের শেফিল্ড শিল্ডের রানগুলো ছিল ২ ও ১৪,[12] ০ ও ২৫ [13] এবং ৩ ও ৬৪।[14] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ১০৭ রানের প্রথম প্রথম-শ্রেণীর সেঞ্চুরির সন্ধান পান।[15] এরপর তিনি ১ ও ৩৯,[16] ২২ ও ৪[17] এবং ৭ রান সংগ্রহ করেন।[18] জিলেট কাপের কোয়ার্টার ফাইনালের মাধ্যমে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। তবে, খেলায় তিনি মাত্র এক রান তুলতে পেরেছিলেন।[19]
টেস্ট ক্রিকেট
১৯৭৭ সালে ক্যারি প্যাকারের ব্যবস্থাপনায় বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা আয়োজনের ফলে বেশ কয়েকজন জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড় এতে অংশগ্রহণ করে। ফলশ্রুতিতে, অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলে শূন্যতার সৃষ্টি হয় ও তিনি খেলার সুযোগ পান।
১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের শুরুতে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে দ্বাদশ ব্যক্তি হিসেবে ভারতীয় একাদশের বিপক্ষে খেলতে নামেন।[20] তিনি দলে অন্তর্ভুক্ত হন ও রান সংগ্রহ করতে থাকেন। বিশেষতঃ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৪৫ ও ১০০ রান করেন।[21][22] তাসমানিয়ার বিপক্ষে একদিনের খেলায় ১০১ রান তুলেন। ফলশ্রুতিতে, অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ব্যাটিং উদ্বোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সম্ভাবনার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়।[23][24] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ০ ও ৪৩[25] এবং ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৯ ও ১৫ রান তুলেন।[26]
প্রথম চার টেস্টে উদ্বোধনী জুটিতে খেলার উপযোগী খেলোয়াড়ের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে অস্ট্রেলিয়া দল। পঞ্চম টেস্টে রিক ডার্লিংকে খেলানো হয় ও পরবর্তীকালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমনার্থে দলে রাখা হয়। গ্রেইম উডকেও দলে রাখা হয়। এক পর্যায়ে ধারণা করা হতো যে, এ দু’জন এ অবস্থানের জন্য উপযুক্ত। ঐ সময় গ্রেইম উডের বয়স ২১ ও রিক ডার্লিংয়ের মাত্র ২০ বছর বয়স ছিল।[27][28]
ভারতের মুখোমুখি
গ্রেইম উড ও রিক ডার্লিংয়ের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তবে, দুজন প্রথম উইকেটে ৮৯ রান তুলেন। সিরিজে এটিই অস্ট্রেলিয়ার সেরা উদ্বোধনী জুটি ছিল। ডার্লিং ৬৫ রান তুলেন।[29] এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন। ফলশ্রুতিতে, অস্ট্রেলিয়া দলকে জয়ে সহায়তা করেন।[30][31]
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের শুরুটা বেশ ভালো করেন। লিওয়ার্ড আইল্যান্ডসের বিপক্ষে ২৬ ও ৩৫ রান করার পর[32] ত্রিনিদাদ ও টোবাগো দলের বিপক্ষে ১০৫ ও ৪৩ রান তুলেন।[33][34]
আঘাতের কারণে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলতে পারেননি।[35] তবে, আরোগ্য লাভের পর বার্বাডোসের বিপক্ষে ৬২ রান সংগ্রহ করেন।[36][37] প্রথম ওডিআইয়ে ৮ রান করেন।[38] তবে, দ্বিতীয় খেলায় ২১ রান তুলেছিলেন।[39]
দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নিয়ে দুইবারই ব্যর্থ হন। ৪ ও ৮ রান করেন।[40] গায়ানার বিপক্ষে ১২৩ রান তুলে নিজের উপর আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করেন।[41][42] তৃতীয় টেস্টেও ব্যর্থ হন। ১৫ ও ০ রান করেন।[43][44] উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডসের বিপক্ষে ১২ ও ৩৬ রান তুলেন। তন্মধ্যে, উইকেট-রক্ষক হিসেবে দ্বৈত ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি।[45]
চতুর্থ টেস্টে পুনরায় ব্যর্থতার পরিচয় দেন। ১০ ও ৬ রান তুলেন।[46][47] ছয় টেস্টে ৪৩ রান তুলেন। পঞ্চম টেস্টে তাকে বাদ দেয়া হয় ও ডেভিড অগিলভিকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। বব সিম্পসন এ প্রসঙ্গে বলেন যে, ‘তিনি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ কাউকে চাচ্ছেন। কিন্তু, রিকের মাঝে তিনি তা দেখতে পাচ্ছেন না।’[48] অস্ট্রেলিয়া দল ঐ খেলায় জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। কিন্তু, দর্শকদের দাঙ্গার কারণে খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়।
বারমুদা কাউন্টিজের বিপক্ষে ৭৫ রান তুলে রিক ডার্লিং এ সফর শেষ করেন।[49][50] তাসত্ত্বেও, এ সফরে ডার্লিংয়ের জন্যে ব্যর্থময় ছিল। অস্ট্রেলিয়া দলে তার অবস্থান নিয়ে সন্দেহের পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
অ্যাশেজ সিরিজ
১৯৭৮-৭৯ মৌসুমের শুরুতে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে দুইবার সফর হননি। সফররত ইংরেজ দলের বিপক্ষে ১৭ ও ১ রান তুলেন।[51][52] এরপর তাসমানিয়ার বিপক্ষে ৩৯ রান তুলেন।[53]
সিরিজের প্রথম টেস্টে তাকে খেলানো হয়নি। গ্রেইম উড ও গ্যারি কোজিয়ারকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামানো হয়। তবে, তারা উদ্বোধনী জুটিতে শক্ত ভিত এনে দিতে পারেননি। এ পর্যায়ে রিক ডার্লিং এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৮৫ ও ৮২ রান তুলেন।[54] দ্বিতীয় টেস্ট খেলার জন্যে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয় ও গ্যারি কোজিয়ারকে নিচেরসারিতে নিয়ে আসা হয়।[55][56] এ প্রসঙ্গে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক গ্রাহাম ইয়ালপ মন্তব্য করেন যে, ‘আমি সুখি যে আমাদের এখন উড ও রিকের ন্যায় দুইজন অভিজ্ঞ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান রয়েছে। আমার আত্মবিশ্বাস রয়েছে যে, তারা সুন্দর সূচনা এনে দিতে সক্ষম।’[57] তবে, ডার্লিং ২৫ রানে রান-আউটের শিকার হন ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ রান তুলেন।[58] ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে ১৯ ও ৪১ রান তুলেন।[59]
তৃতীয় টেস্টে দুইবার ডার্লিং ও উড পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের উদ্বোধনী জুটি খেলেন। এরফলে, অস্ট্রেলিয়া দল দূর্লভ জয়ের সন্ধান পায়। ডার্লিং ৩৩ রানে রান-আউট হন ও ২১ রান করেন।[60][61][62] ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজের চতুর্থ টেস্টে রিক ডার্লিং তার সেরা টেস্ট ইনিংস খেলেন। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সফরকারী ইংরেজ দলের বিপক্ষে ৯১ রান তুলেছিলেন।[63] প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া দল এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ডার্লিং ১৩ রান তুলেন। গ্রেইম উড রান আউটের শিকার হন ও দল পরাজিত হয়।[64][65] ফিল্ডিংকালে গুরুতর আঘাত পান। পরবর্তীতে তিনি মন্তব্য করেন যে, ‘আমি ব্যাট হাতে নিতে পারছিলাম না। সত্যিকার অর্থে, কমপক্ষে এক সপ্তাহ পর হয়তোবার খেলতে পারবো বলে ধারণা করেছিলাম।’[66]
ফলশ্রুতিতে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের খেলা থেকে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। অ্যান্ড্রু হিলডিচকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। তবে, সিরিজের পঞ্চম টেস্টে পুনরায় খেলেছিলেন তিনি।[67] পরের খেলায় ডার্লিংয়ের জন্যে স্মরণীয় অধ্যায় হিসেবে চিত্রিত হয়। ইংরেজ ফাস্ট বোলার বব উইলিসের বলে বুকে ব্যথা পান। মুখে চিবোতে থাকা চুইঙ্গাম গলায় আটকে যায়। ইংরেজ স্পিনার জন এম্বুরি দ্রুত এগিয়ে এসে আম্পায়ারের কাছ থেকে তার শ্বাস প্রশ্বাস চালু রাখতে অনুমতি চান। আম্পায়ার ম্যাক্স ও’কনেল অনুমতি দিলে তিনি চুইঙ্গাম বের করে আনেন ও পুণঃপুণঃ শ্বাস দিয়ে তাকে জীবিত রাখেন। এরপর ডার্লিং পুনরায় উঠে দাঁড়ান ও তাকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।[68] পরের দিন তিনি মাঠে নামলেও মাত্র ১৫ রান তুলতে পেরেছিলেন।
ইংরেজ অধিনায়ক মাইক ব্রিয়ারলি দলের সফলতা লাভের পিছনে পরবর্তীকালে উল্লেখ করেন যে, ‘অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের মান বিষয়ে আমরা সজাগ ছিলাম। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো উদ্বোধনী জুটি ভাঙ্গা। রিক ডার্লিং ও গ্রেইম উড এক সময়ে তারা খুব ভালো খেলেন। এক পর্যায়ে আমরা লক্ষ্য করি যে, তাদের কাউকে শুরুতে ফেরাতে পারলে তিন, চার ও পাঁচ নম্বর ব্যাটসম্যানকে নতুন বলেই কাবু করতে পারবো।’[69]
অ্যান্ড্রু হিলডিচকে প্রাধান্য দেয়ায় ষষ্ঠ টেস্টে অংশগ্রহণ করা থেকে রিক ডার্লিংকে বিরত রাখা হয়।[70] একদিনের দলে তাকে রাখা হলেও তেমন সফলতা পাননি।[71][72] এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৩৬,[73] কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭ ও ২২[74] এবং ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১ ও ৩৪ রান করেন।[75]
পাকিস্তানের মুখোমুখি
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলার জন্যে রিক ডার্লিংকে দলে ফিরিয়ে আনা হয়। গ্রেইম উডের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। গ্রাহাম ইয়ালপ মন্তব্য করেন যে, ‘এ সিরিজে দূর্ভাগ্যবশতঃ ডার্লিং তার সেরা খেলা উপহার দিতে পারেননি।’[76] সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে সফররত পাকিস্তানি একাদশের বিপক্ষে ৭৯ রান তুলেন।[77][78]
টেস্ট দলে প্রত্যাবর্তন করে দূর্দান্ত খেলেন। সুন্দর ফিল্ডিং করার পাশাপাশি প্রথম ইনিংসে ৭৫ রান করেন ও অ্যান্ড্রু হিলডিচের সাথে ৯৬ রানের জুটি গড়েন।[79][80] দ্বিতীয় ইনিংসে প্রায় একই ধরনের ৭৯ রান তুলে অস্ট্রেলিয়াকে টেস্ট জয়ে অবদান রাখেন। খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান।[81]
এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, আসন্ন ১৯৭৯-৮০ মৌসুমের বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেটকে ঘিরে রিক ডার্লিংকে খেলার প্রস্তাবনা দেয়া হয়। তবে, ঐ মৌসুমে আর খেলা হয়নি।[82] ছয় মাস তিনি বেকার ছিলেন ও সাউথ অস্ট্রেলিয়া দলের ব্যবসায়িক অংশীদার হিন্ডমার্শ বিল্ডিং সোসাইটিতে কাজ করেন।[83] রিক ডার্লিংকে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের অন্যতম খেলোয়াড় হিসেবে নব্বুইয়ের কোটায় পদার্পণকারী স্নায়ুবৈকল্যের শিকারী হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রায়শই ব্যাট হাতে আঙ্গুলে লেগে তিনি আউট হতেন।
ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের দ্বিতীয় আসরে খেলার জন্যে রিক ডার্লিংকে মনোনয়ন দেয়া হয়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতিমূলক খেলায় ৬০ রান তুলেন।[84] কিন্তু মূল খেলায় নিজেকে তেমন মেলে ধরতে পারেননি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২৫,[85] পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩[86] কানাডার বিপক্ষে ১৩ রান তুলেন।[87]
ভারত গমন
১৯৭৯ সালে ভারত গমনার্থে তাকে অস্ট্রেলিয়া দলে রাখা হয়।[88] এ সফরের শুরুতে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হন।[89] এরপর ফিল্ডিংকালে মুখে আঘাত পান। এরফলে, উত্তর অঞ্চলের বিপক্ষে কেবলমাত্র একবার ব্যাটিং করার সুযোগ পেয়েছিলেন।[90][91] এক পর্যায়ে তাকে অনুপযোগী ঘোষণা করা হয় ও গ্রেইম উডকে তার পরিবর্তে দলে নেয়া হয়।[92]
দ্বিতীয় টেস্টে তাকে দলে রাখা হয়। তিনি ডেভ হোয়াটমোরের পরিবর্তে খেলেন। তবে, প্রথম ইনিংসে মাত্র ৭ রানে বিদেয় নেন। এছাড়াও, অসুস্থতার কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে পারেননি।[93][94] মধ্য অঞ্চলের বিপক্ষে ৮২ রান তুলে নিজের উপর আত্মবিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সমর্থ হন।[95][96] তৃতীয় টেস্টে ফিল্ডিংকালে পুনরায় আঘাত পান।[97] ফলে, নিচেরদিকে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫৯ রান তুলেন।[98] দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামলেও মাত্র ৪ রান তুলেন।[99]
সমসাময়িক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, ‘দলটিতে জটিল প্রকৃতি নিয়ে গড়া। তন্মধ্যে, ডার্লিংয়ের অবস্থান বেশ দূর্বোধ্য ছিল। প্রতিভাধর ব্যাটসম্যান হলেও স্নায়ুবৈকল্যের শিকার তিনি। কিছু সময় তাকে ব্যাটিং নিয়ে চিন্তা করতে দেখা যায় ও মাঠে তা দেখাতে সচেষ্ট হন এবং বিশ্রাম কক্ষে শারীরিকভাবে পীড়িত হয়ে পড়েন। ডার্লিংয়ের এ সমস্যা সর্বদাই সাথে নিয়ে বহন করেছেন। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলার এটিই প্রধান কারণ। কিন্তু, তার খেলার কৌশল ও আক্রমণের চিন্তাধারা নিচেরদিকের ব্যাটিংয়ের সাথেই অধিক সঙ্গতিপূর্ণ।’[100]
পশ্চিম অঞ্চলের বিপক্ষে ২৭ ও ৩ রান করেন।[101] চতুর্থ টেস্টে দুইবার দ্রুত বিদেয় হন। ১৯ ও ৭ রান তুলেছিলেন তিনি।[102] পঞ্চম ও ষষ্ঠ টেস্টে নিচেরদিকে তাকে খেলানো হয়। পঞ্চম টেস্টে ৩৯ ও ৭ রান করেন।[103] ষষ্ঠ টেস্টে ১৬ ও ০ রানে বিদেয় নেন।[104] সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে ভারতীয় অল-রাউন্ডার কপিল দেবের বাউন্সারে হুক মারতে চেষ্টাকালে মাথায় গুরুতর আঘাত পান। তাকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয় ও রিটায়ার হার্ট হবার ফলে তার নামের পাশে কোন রান যুক্ত হয়নি।[105] তার মাথা ফেটে যায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে বব মেরিম্যান জানান যে, চিকিৎসকেরা তার অটোগ্রাফ সংগ্রহ করার পরই সেলাই করতে সম্মত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে রিক ডার্লিং এ তথ্য মিথ্যা বলে জানান।[106]
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি
১৯৭৯-৮০ মৌসুমে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে সফররত ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান একাদশের বিপক্ষে ৮৮ রান তুলে দূর্দান্তভাবে যাত্রা শুরু করেন।[107][108] এ প্রসঙ্গে রিক ডার্লিং মন্তব্য করেন যে, ‘আমি স্পষ্টতঃ দেখতে পাচ্ছি যে, যদি আমাকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ফিরতে হয়, তাহলে আমাকে আরও মনোযোগী হতে হবে। কেননা, মাঝারিসারির ব্যাটসম্যানের প্রাচুর্যতা রয়েছে।’[109] তবে, তাসমানীয় আমন্ত্রিত একাদশের সদস্যরূপে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান একাদশের বিপক্ষে নেয়া হলে ১ রান তুলেন; এরপর ব্যাটিংয়ের অবস্থান পরিবর্তন করলে ১৫ রানে আউট হন।[110][111] এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৪২ ও ১০ রান করেন।[112] ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৫ ও অপরাজিত ৭৫ রান তুলে বিস্ময়ের কারণ হয়ে দাঁড়ান।[113] এরপর ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫০ রান তুলেন।[114]
টেস্ট দলে তাকে রাখা হয়নি। কিন্তু, অস্ট্রেলিয়া পক্ষে একদিনের দলে খেলার জন্যে মনোনীত করা হয়।[115] খেলায় তিনি ২০ রান তুলেন।[116][117] এরপর, কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে শেফিল্ড শিল্ডের খেলায় ১৩৪ রান করেন। এ সংগ্রহটি তার পঞ্চমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট সেঞ্চুরি।[118][119] মৌসুমের শেষদিকে ফিল্ডিং করাকালীন আঘাতপ্রাপ্ত হন।[120]
১৯৮০-৮১ মৌসুমের গ্রীষ্মকালে তাসমানিয়ার বিপক্ষে ৮১ রান করে মৌসুম শুরু করেন।[121][122] ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে একটি খেলায় উরুতে আঘাত পান।[123] ঐ গ্রীষ্মে ভারতের বিপক্ষে ৬১ রান,[124] ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ৬৫ রান[125] ও ৫০ রানের পাশাপাশি[126] ম্যাকডোনাল্ডস কাপের সেমি-ফাইনালে ৫১ রান সংগ্রহ করা তার উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল।[127]
জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তন
১৯৮১-৮২ মৌসুমে বেশ সুন্দরভাবে খেলেন। এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৭২[128][129] ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৮৮ রান তুলেন।[130][131] গ্রাহাম ইয়ালপের আঘাতপ্রাপ্তির ফলে রিক ডার্লিংকে অস্ট্রেলিয়ার একদিনের দলে খেলার জন্যে পুনরায় আমন্ত্রণ জানানো হয়।[132][133] পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪১ রান করেন। গ্রেইম উডের সাথে আরও একটি রান-আউটের ঘটনা ঘটান। তাসত্ত্বেও, অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী হন।[134][135]
পরের ইনিংসগুলোর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫[136] ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৫ করলেও আবারও ডার্লিং রান আউট হন।[137][138] পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৪ রান করেন। রান আউট হলেও অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হন। খেলায় পাকিস্তান জয়লাভ করে।[139][140] সর্বনিম্ন রানগুলোর ক্ষেত্রে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৭,[141] পাকিস্তানের বিপক্ষে রান-আউটের পূর্বে ৫[142] ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০ রান তুলেন।[143] সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে পাকিস্তানি একাদশের বিপক্ষে ১৩২ ও অপরাজিত ৫৮ রান করেন।[144][145] তাসত্ত্বেও, একদিনের দল থেকে তাকে বাইরে রাখা হয়।[146]
ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ১৩৪ রান করেন।[147][148] এরফলে, একদিনের দলে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়। ক্যানবেরা টাইমসে উল্লেখ করা হয় যে, ব্যাট হাতে নিয়ে ডার্লিং বেশ ভালো করেছেন। দল নির্বাচকমণ্ডলী দলের প্রয়োজনে তার ভালোভাবে ফিরে আসার প্রত্যাশা করছেন। এ মৌসুমে তিনি ইতোমধ্যে ৬৫৯ রান তুলেছেন। এছাড়াও, অতিরিক্ত হিসেবে কভার অঞ্চলে দূর্দান্ত ফিল্ডিং করে থাকেন।[149]
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কার্যকর ৩৪ রান তুলে অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে ভূমিকা রাখেন।[150][151] পরের খেলায় ১৪ রান তুলেন।[152][153] এরফলে, ডেভিড হুকসকে প্রাধান্য দিয়ে তাকে পুনরায় দলের বাইরে রাখা হয়।[154] অ্যাডিলেড টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে গ্রেগ চ্যাপেল ও কিম হিউজ যদি ফিল্ডিংয়ে অনুপযোগী বলে গণ্য হন এ কারণে তিনি ও হুকস অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে দলে থাকেন।[155]
ঐ বছরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের মধ্যে তাসমানিয়ার বিপক্ষে ৮৮ ও ৫২[156] এবং ওয়েস্ট অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১২১ রান সংগ্রহ অন্যতম ছিল।[157] এছাড়াও, ম্যাকডোনাল্ডস কাপের সেমি-ফাইনালে তিনি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন।[158] এ মৌসুম শেষে সাউথ অস্ট্রেলিয়া শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা জয় করে। রাজ্য দলের সফলতায় ডার্লিংয়ের ব্যাটিং উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।[159] ১৯৮২ সালে পাকিস্তান সফরে দল থেকে তাকে উপেক্ষার বিষয়টি বেশ কয়েকজন ক্রিকেটবোদ্ধার কাছে বিস্ময়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
গুরুতর আঘাতপ্রাপ্তি
১৯৮২-৮৩ মৌসুমের শুরুতে খেলায় ছন্দ ফিরে পেতে কিছুটা সময় ব্যয় করেন। এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৯৮ রান তুলে ছন্দ ফিরে পান।[160] কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে পরের খেলায় অংশ নেন। ১৭ রান করার পর জন ম্যাগুইরের বলে মুখে আঘাত পান। চোখের চারপাশে রক্তে ভরে যায় ও বেশ কয়েকদিন তাকে হাসপাতালে অবস্থান করতে হয়।[161][162][163] দুই মাস পর দলে ফিরে আসেন।[164] একটি খেলায় অংশ নিয়ে ১৫ ও ৪ রান করেন।[165]
পরবর্তীতে, ব্যক্তিগত সমস্যার কথা তুলে ধরে খেলা থেকে বিরত থাকেন।[166] রিক ডার্লিং এ প্রসঙ্গে পরবর্তীতে মন্তব্য করেন যে,
কুইন্সল্যান্ডের জন ম্যাগুইরের বল আমার চোখে আঘাত হানে। তিনি সেদিন গর্জে উঠেন। আমি হুক করতে যাই এবং বলটি হেলমেটের ফাঁক গলিয়ে চোখে লাগে। এটি আমাকে শেষ করে দিয়েছে। এরপর আমি আর খেলতে চাই না। আমি মনে করি জীবনে অন্য কিছু দেয়ার রয়েছে। আরও দুই কিংবা তিন বছর শিল্ডে খেলা চালিয়ে যেতে পারলেও আমি আর সেখানে যেতে চাচ্ছি না।[106]
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের গ্রীষ্মে সাউথ অস্ট্রেলিয়া দলে প্রত্যাবর্তন করেন। নিচেরদিকে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি।[167] পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫৮ রান তুলেন।[168][169] কিন্তু, পরের খেলাতেই সাউথ অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ডেভিড হুকস তাকে ওয়েন ফিলিপসের অনুপস্থিতিতে ব্যাটিং উদ্বোধনের কথা জানালে তিনি আপত্তি করেন। ডার্লিং নিচেরদিকে ব্যাট করতে চেয়েছিলেন। হুকস তার অপারগতায় সাড়া দিয়ে তাকে আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামান।[170][171] এরফলে, মৌসুমের বাদ-বাকী সময় খেলা থেকে বিরত থাকেন।[172]
১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে খেলতে নামেন। তিনি মন্তব্য করেন যে, মনের ক্ষোভ দূর হয়েছে। রাজ্য দলের প্রস্তুতিমূলক খেলায় ১০০ রান তুললেও শুরুরদিকে রাজ্য দলে তিনি উপেক্ষার শিকার হন।[173] পরবর্তীতে তিনি ঐ মৌসুমের কয়েকটি খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান। ৩৭ গড়ে ১১৩ রান তুলেন। তন্মধ্যে, সর্বোচ্চ করেন ৫৮ রান।[174] ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে সফররত ভারতীয় একাদশের মুখোমুখি হন ও সেঞ্চুরি করেন।[175][176] ঐ মৌসুমে এটিই তার সেরা ইনিংস ছিল। ৩১ গড়ে ঐ মৌসুমে ৩৫০ রান তুলেন। অন্য ইনিংসের মধ্যে এনএসডব্লিউ’র বিপক্ষে ৯৭[177] ও ৬০ রান তুলেন।[178]
অবসর
সামগ্রীকভাবে তিনি ৯৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ৩৫.৮৩ গড়ে রান পেয়েছেন তিনি। তিনি তার সময়কালে দেশের অন্যতম সেরা কভার ফিল্ডারের মর্যাদা লাভ করেছিলেন। ২০১৪ সালে বেশ কয়েকবার আঘাত লাভের কথা পুণর্ব্যক্ত করেন।
মাথায় আঘাতের পূর্বে বুকের আঘাত নগন্য ছিল। এরফলে দীর্ঘদিন ধরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলেছে। সময় খেলোয়াড়ী জীবনে খুব সম্ভবতঃ তিন থেকে চারবার মাথায় আঘাত পেয়েছি। ফলে, পক্ষাঘাতের সৃষ্টি হয়েছে। মাত্র বারো মাস পূর্বে এ সমস্যা ধরা পড়েছে। যোগব্যায়ামের মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্ত হয়েছি।[106]
২০১৪ সালে অবসরকালীন গৃহে রিক ডার্লিং মালি হিসেবে কাজ করেছেন।[106] রিবলসডেল লীগে হোয়ালে ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে একাধারে আটটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলার রেকর্ড গড়েছেন।
পাদটীকা
- ^ – Alan McGilvray (১৯৭৮)। "Alan McGilvray's Australian Selection"। ABC Cricket Book - England Tour of Australia 1978-79। Sydney, Australia: Australian Broadcasting Commission। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 0-642-97244-3।
- ^ – "The Ashes, 1978-79, 5th Test scorecard"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০০৬।
- ^ – Partab Ramchand (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০১)। "India one up at the Wankhede stadium"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০০৬।
- ^ – "Shake those Pompoms!"। The Sports Factor। ABC Radio National। ৮ অক্টোবর ২০০৪। ১৪ জানুয়ারি ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০০৬।
- ^ – "Whalley Cricket Club"। ১২ জানুয়ারি ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০০৬।
তথ্যসূত্র
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/131/131771.html%5B%5D
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৫ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/36/36622.html%5B%5D
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/36/36822.html%5B%5D
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "SA batsmen told to 'buckle down'."। The Canberra Times। ১১ নভেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "South Aust confident of first win in Shield."। The Canberra Times। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭৭। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/37/37636.html%5B%5D
- "TASMANIA UPSETS SOUTH AUSTRALIA."। The Canberra Times। ১৬ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "'Baptism of fire' for Darling, Wood."। The Canberra Times। ২৪ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Callen ser for fifth Test."। The Canberra Times। ২৭ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 27। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Newcomers lift Australia."। The Canberra Times। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Bedi critical of umpiring Australia takes 339-run lead in Test."। The Canberra Times। ৩১ জানুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Middle-order batsmen give Simpson concern."। The Canberra Times। ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "SPORTS SECTION."। The Canberra Times। ৪ মার্চ ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Simpson's nostalgic century."। The Canberra Times। ১৫ মার্চ ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Australian batsmen find form."। The Canberra Times। ২৭ মার্চ ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Australia wins third Test."। The Canberra Times। ৬ এপ্রিল ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Holder swings Test to West Indies."। The Canberra Times। ১৮ এপ্রিল ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Foster back in W. Indies Test team."। The Canberra Times। ২৮ এপ্রিল ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "SPORT IN BRIEF Moffat out to May 28."। The Canberra Times। ১৫ মে ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/38/38611.html%5B%5D
- "McDiarmid out of Quenbeyan team."। The Canberra Times। ১৮ নভেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "HOURN FINDS FORM NSW set for win against S. Australia."। The Canberra Times। ২৮ নভেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Dymock, Darling in, Higgs, Laughlin out."। The Canberra Times। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "WILLIS, OLD HURT England hobbling on Test eve."। The Canberra Times। ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৮। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/38/38744.html%5B%5D
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Rash shots give English a hope."। The Canberra Times। ২ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australia has 103-run margin."। The Canberra Times। ৪ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australian batsmen labour mightily on the Sabbath day."। The Canberra Times। ৮ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "England retains Ashes."। The Canberra Times। ১২ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Rick Darling out Blewett in doubt."। The Canberra Times। ১৯ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "HILDITCH IN FOR HURT DARLING."। The Canberra Times। ২৩ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "FIFTH CRICKET TEST Australian hopes badly shattered."। The Canberra Times। ২৮ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "England has upper hand: Brearley."। The Canberra Times। ৩১ জানুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 32। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "HILDITCH GAPPED."। The Canberra Times। ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/38/38899.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/38/38915.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/38/38939.html%5B%5D
- "Four dropped from Australia's team."। The Canberra Times। ১৭ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 41। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "S. Australia leads the Pakistanis."। The Canberra Times। ২০ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "TEST CRICKET."। The Canberra Times। ২৫ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australian bats in best opening stand of season."। The Canberra Times। ২৬ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 12। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- Australian Cricket, "People...", March 1979, p. 5.
- "Imran Khan 'threat' to NSW batsmen."। The Canberra Times। ১ মার্চ ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 1 Section: SPORTS SECTION। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australians defeat NZ by 153 runs in trial."। The Canberra Times। ৪ জুন ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 17। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "Wood back for tour of India."। The Canberra Times। ১৯ জুলাই ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Two Australian cricketers down with illness but practice 'best yet'."। The Canberra Times। ২৮ আগস্ট ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "OVERSEAS SPORT CRICKET Test worry."। The Canberra Times। ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australia on top in Test."। The Canberra Times। ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Australia trails India as Test drawn."। The Canberra Times। ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Australians lead Central Zone."। The Canberra Times। ২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 38। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Hogg bounces back with late wickets."। The Canberra Times। ৩ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Darling defies India, Australia on top."। The Canberra Times। ৫ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Lower-order form of Darling bonus."। The Canberra Times। ৬ অক্টোবর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 42। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "India takes sixth Test by an innings."। The Canberra Times। ৮ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- Sidharth Monga, "Rick Darling: bouncer magnet", Cricinfo 14 December 2014 accessed 15 December 2014
- "W. Indies none for 27. SA 202."। The Canberra Times। ১৭ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 42। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "Lloyd to test injured back."। The Canberra Times। ২৩ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Injured knee worry for Lloyd."। The Canberra Times। ২৬ নভেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "Richards spearheads W. Indies' easy win."। The Canberra Times। ১০ ডিসেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET England humbles Australia."। The Canberra Times। ১২ ডিসেম্বর ১৯৭৯। পৃষ্ঠা 56। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "Outright win to Qld with day to spare."। The Canberra Times। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Qld collapses, SA poised to win."। The Canberra Times। ৩ মার্চ ১৯৮০। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "SHEFFIELD SHIELD CRICKET."। The Canberra Times। ২৫ অক্টোবর ১৯৮০। পৃষ্ঠা 45। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Darling doubtful."। The Canberra Times। ৮ জানুয়ারি ১৯৮১। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/40/40991.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/40/40959.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/41/41770.html%5B%5D
- "CRICKET South Australia has something to 'Crowe'about."। The Canberra Times। ৭ নভেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 46। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/41/41788.html%5B%5D
- "South Australia crashes."। The Canberra Times। ১৭ নভেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Australia trains confidently for Melbourne."। The Canberra Times। ২১ নভেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 44। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Large crowd expected at MCG game."। The Canberra Times। ২২ নভেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 27। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Visitors take revenge for first Test loss."। The Canberra Times। ২৩ নভেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Easy win for Australian in bad-tempered game."। The Canberra Times। ৭ ডিসেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Pakistan wins in a canter."। The Canberra Times। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "Darling and Phillips defy Pakistan attack."। The Canberra Times। ২৮ ডিসেম্বর ১৯৮১। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Australian one-day fortunes bleak."। The Canberra Times। ১২ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/41/41950.html%5B%5D
- "Victoria chases 364."। The Canberra Times। ১৮ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Win or nothing for Australians."। The Canberra Times। ১৯ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 18। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET Rain helps Australia into Cups finals."। The Canberra Times। ২০ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Big win for W. Indies."। The Canberra Times। ২৪ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 15। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৮।
- "CRICKET W.Indies piles on the agony."। The Canberra Times। ২৫ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 14। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Australia launches fightback in Test."। The Canberra Times। ৩১ জানুয়ারি ১৯৮২। পৃষ্ঠা 17। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/42/42041.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/42/42073.html%5B%5D
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "CRICKET Shield earned by South Australia."। The Canberra Times। ২ মার্চ ১৯৮২। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/42/42956.html%5B%5D
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/42/42996.html%5B%5D
- "Darling hit, hospitalised."। The Canberra Times। ২৮ নভেম্বর ১৯৮২। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "Darling, Hilditch and Sleep return for SA."। The Canberra Times। ২৩ ডিসেম্বর ১৯৮২। পৃষ্ঠা 22। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "South Australia favourite to win."। The Canberra Times। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "Darling ruled out for SA."। The Canberra Times। ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/44/44138.html%5B%5D
- "SA in strong position."। The Canberra Times। ২৯ অক্টোবর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 50। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/44/44182.html%5B%5D
- "Victoria and SA fade to drawn match."। The Canberra Times। ২৯ নভেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 24। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Sarfraz arrives with pledge to scare batsmen."। The Canberra Times। ১ ডিসেম্বর ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 32। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "CRICKET Big summer ahead."। The Canberra Times। ১০ অক্টোবর ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 40। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "TOUR MATCH India's spinners prove expensive."। The Canberra Times। ২ ডিসেম্বর ১৯৮৫। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ – National Library of Australia-এর মাধ্যমে।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/46/46657.html%5B%5D
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- https://cricketarchive.com/SouthAustralia/Scorecards/46/46702.html%5B%5D
আরও দেখুন
গ্রন্থপঞ্জি
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে রিক ডার্লিং (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে রিক ডার্লিং (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)