রাষ্ট্রপতিশাসিত শাসনব্যবস্থা
রাষ্ট্রপতিশাসিত শাসনব্যবস্থা অথবা একক-নির্বাহী শাসনব্যবস্থা হলো একটি গণতান্ত্রিক ও গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার ব্যবস্থা, যেখানে সরকার প্রধান একটি নির্বাহী শাখায় নেতৃত্ব দেন, যা আইনসভা অথবা বিধানসভা বা সংসদসভা থেকে আলাদা হয়ে থাকে। সরকারের এই প্রধান বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রেরও প্রধান হয়ে থাকেন এবং তিনি রাষ্ট্রপতি হিসাবে পরিচিত হন। সে হিসেবেই এই ব্যবস্থাকে রাষ্ট্রপতি-শাসিত শাসনব্যবস্থা বলা হয়।
|
রাষ্ট্রপতিশাসিত দেশে নির্বাহীগণ নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং এর জন্য আইনপরিষদ দায়ী হয় না, যা সাধারণ অবস্থায়ও রদ করতে পারবে না। ক্ষেত্র বিশেষে এই ধরনের রদ খুবই কম কার্যকর হয়।
"প্রেসিডেন্ট" তখনই এর কার্যকরতা লাভ করে যখন ওই পদাধিকারী ব্যক্তি ব্যক্তিগতভাবে কোন গর্ভনিংবডির সভাপতিত্ব করেন, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থা থেকে নির্বাহী ব্যবস্থা পৃথক হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত মহাদেশীয় কংগ্রেসের সভাপতির কার্যাবলী।
রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা সংসদীয় ব্যবস্থার সাথে বৈপরীত্য সৃষ্টি করে, যেখানে সরকার প্রধান ক্ষমতাশীনদের দ্বারা নির্বাচিত হন। কোথাও কোথাও মিশ্র বা সংকর পদ্ধতি সংবলিত আধা রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থাও বিদ্যমান।
যে সকল দেশে রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা বা আধা-রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা সম্পন্ন সরকার বিদ্যমান তাদেরকে একচেটিয়া রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা শিরোনামে অভিহিত করা যায় না। সংসদীয় প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রের প্রধান বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হয়ে থাকেন।
একনায়ক তন্ত্রের রাজা বা নেতারা নির্বাচিত হোক বা না হোক, তাদেরকেও প্রায়শই রাষ্ট্রপতি বলা হয়ে থাকে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রীয় মহাদেশের একটি প্রধানতম রাষ্ট্রব্যবস্থা হচ্ছে রাষ্ট্রপতিবাদ, যেখানে এর ২২টি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মধ্যে ১৯টিই রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার প্রজাতন্ত্র। এটি কেন্দ্রীয় ও দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকা এবং মধ্য এশিয়াতে লক্ষনীয়ভাবে বিদ্যমান।
বৈশিষ্ট্যগুণ
একটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায়, একজন রাজনীতিবিদ জনগণের দ্বারা সরাসরি অথবা বিজয়ী দলের মধ্য থেকে পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হয়ে সরকার প্রধান হয়ে থাকেন। ব্যতিক্রম কেবল বেলারুশ ও কাজাখস্তানের বেলায়, সেখানে সরকার প্রধানই রাষ্ট্র প্রধান হয়ে থাকে, যাকে রাষ্ট্রপতি বলা হয়ে থাকে। রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী পদটিও বিদ্যমান হতে পারে, কিন্তু আধা-রাষ্ট্রপতি বা সংসদীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির নিকট জবাবদিহিতা করে, সংসদীয় সভাসদের নিকট নয়।
বিশ্বব্যাপী অসংখ্য রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা সম্পন্ন সরকার ব্যবস্থায় নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যাবলীর প্রয়োগ দেখা যায়—
- নির্বাহী ব্যক্তি বিধানসভা বা সংসদীয় সভাসদের কাজের উপর নামঞ্জুর প্রদান করতে পারেন এবং সভাসদের সংখ্যাগুরু আধিক্যের ভোটে সেটা বাতিলও হতে পারে। এই নামঞ্জুর পদ্ধতিটি সাধারণত ব্রিটিশ রাজকীয় প্রথা থেকে উদ্ভূত হয়, যেখানে একটি সংসদীয় আইন কেবল রাজার সম্মতিক্রমেই প্রণয়ন করা যেতে পারে।
- রাষ্ট্রপতির একটি নির্ধারতি কার্যকাল থাকে। নিয়মিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং একে আস্থা জ্ঞাপন বা অন্য কোন সংসদীয় পদ্ধতির দ্বারা প্রভাবিত করা যাবে না। কোন কোন দেশে এর ব্যতিক্রমও দেখা যায়, যেখানে আইন ভঙ্গকারী কোন রাষ্ট্রপতির অপসারণ প্রথাও বিদ্যমান।
- নির্বাহী শাখাটি এককব্যক্তিত্বভাব সম্পন্ন হয়। মন্ত্রিসভার সদস্যরা রাষ্ট্রপতির পরিতোষ অনুযায়ী সেবা প্রদান করে এবং নির্বাহী ও আইনশাখার নীতিগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হয়।
- নির্বাহী বিভাগের বিভাগীয় প্রধানরা সংসদীয় সভার সদস্য নন। যদিও রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায়, মন্ত্রিপরিষদ, বিচার বিভাগ ও বিভিন্ন নিম্নশ্রেণীর সরকারী পদবীর জন্য বিধানসভার সুপারিশ প্রয়োজন হয়। একজন রাষ্ট্রপতি যেকোন মন্ত্রিসভার সদস্য, সামরিক সদস্য, নির্বাহী পরিষদের যে কোন কর্মকর্তা বা সদস্যকে নির্দেশ প্রদান করতে পারেন কিন্তু কোন বিচারককে নির্দেশ বা অপসারণ করতে পারেন না।
- রাষ্ট্রপতি প্রায়ই কোন দোষী অপরাধীকে শাস্তি বা ক্ষমা প্রদান করতে পারেন।
বিশ্বের উপজাতিক সরকার ব্যবস্থা
উপজাতিক সরকার, সাধারণত বিভিন্ন রাষ্ট্রের সরকার ব্যবস্থা, রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার কাঠামো অনুযায়ী তৈরী হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সকল রাষ্ট্রেই রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান, যদিও সাংবিধানিকভাবে এটি বাধ্যতামুলক নয়। স্থানীয় পর্যায়ে অনেক শহরে পর্ষদ-ব্যবস্থার সরকার ব্যবস্থা রয়েছে, যা সংসদীয় ব্যবস্থার বরাবর। উপরন্তু শহর ব্যবস্থাপক পদটি সাধারণত একটি অরাজৈনিতক পদ। কোন কোন দেশে রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার সরকার ব্যবস্থা না থাকলেও উপজাতিক বা স্থানীয় পর্যায়ে এর ব্যবহার হয়ে থাকে। উদাহরণ হিসাবে জাপানের নাম নেয়া যেতে পারে, যেখানে জাতীয় পর্যায়ে ব্যবহৃত হচ্ছে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা এবং স্থানীয় এলাকা ও পৌর সরকার ব্যবস্থায় সরকার ও মেয়র স্বাধীনভাবে নির্বাচিত হন সেখানকার স্থানীয় দল ও পরিষদ থেকে।
সুবিধা
রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার মতাদর্শীরা সাধারণত চারটি সাধারণ সুবিধা উপভোগ করে থাকে-
- সরাসরি নির্বাচন - রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায়, রাষ্ট্রপতি প্রায়ই জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন। এভাবে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা, কোন নেতা কর্তৃক পরোক্ষভাবে নিয়োগকৃত রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার চেয়ে অধিক আইনসম্মত হয়ে থাকে। যদিও এটি রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার বাধ্যতামূলক কোন প্রথা নয়। কিছু কিছু রাষ্ট্রপতি শাষিত দেশে পরোক্ষভাবে দেশের বা রাজ্যের প্রধান নির্বাচনের প্রথাও আছে।
- ক্ষমতা পৃথকীকরণ - রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি ও আইনসভা বা বিধান সভাকে দুটি সমান্তরাল কাঠামোতে দাঁড় করায়। ক্ষমতার অপব্যবহার রোধকল্পে এতে প্রতিটি কাঠামোকেই একে অপরের তদারকি ও পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ থাকে।
- তড়িত ও সিদ্ধান্তপ্রবণ - শক্তিশালী ক্ষমতার অধিকারী একজন রাষ্ট্রপতি দ্রুত যে কোন আইন পরিবর্তন করতে পারেন। যদিও ক্ষমতার পৃথকীকরণ ব্যবস্থাটিকে ধীর করে দিতে পারে।
- স্থিতি - একজন রাষ্ট্রপতি, নির্ধারতি সময়সীমার স্বভাব সূলভ কারণে, একজন প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে অধিক স্থিতিশীলতা দিতে পারে। যাকে যে কোন সময় অপসারণ করা যেতে পারে।
সরাসরি নির্বাচন
অধিকাংশ রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায়, জনপ্রতিনিধিদের ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন, যদিও কোথাও কোথাও এর ব্যতিক্রম দেখা যায়, যেমন যুক্তরাষ্ট্র ব্যবহার করে তাদের ইলেক্ট্রোরাল কলেজ (যা সরাসরি নির্বাচিত) অথবা অন্য কোন পদ্ধতি।[1] এই পদ্ধতিতে, ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তায় একটি দেশকে নেতৃত্ব দেয়ার দায়িত্ব পায়, অপরদিকে সংসদীয় ব্যবস্থায় একজন জনপ্রতিনিধি কেবলমাত্র নির্বাচনী এলাকার জনপ্রতিনিধিত্ব করে। এর অর্থ এই যে, একজন রাষ্ট্রপতি বিধানসভা থেকে স্বাধীনভাবে নির্বাচিত হতে পারেন।
ক্ষমতা পৃথকীকরণ
রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থায় নির্বাহীগণকে সাধারণ বিধানসভা থেকে পৃথক রাখায় কখনো কখনো বাড়তি সুবিধা তৈরী হয়ে থাকে, এতে একে অন্যের কাজের তদারকি করতে পারে। সংসদীয় ব্যবস্থায় নির্বাহী বিভাগটি তৈরী করা হয় বিধানসভা থেকে, যেখানে একে অন্যের কাজের সমালোচনার ব্যাপারটি খুব কম হয়। বিধানসভা প্রায়ই নির্বাহী বিভাগের কাজকে একটি সাধারণ অনাস্থা ভোট দ্বারা আপত্তি তুলে থাকে। রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার সমর্থনকারীদের মতে, পরীক্ষণ ও ভারসাম্যতার অভাব থাকলে একজন প্রধানমন্ত্রীর অসদাচরণ কখনোই বের করা সম্ভব নয়। যুক্তরাজ্যের সাবেক সাংসদ উডরো ওয়াট, ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি সম্বন্ধে লিখতে গিয়ে বলেন, "এটা কখনো চিন্তা করবেন না যে, আরেকটি ওয়াটারগেট এখানে সংঘটিত হবেনা, তুমি কেবল এটা সম্পর্কে শুনবেই না" (ইবিড)। সমালোচকরা প্রতিক্রিয়ায় দিয়েছেন যে, একটি বিধানসভাকে যদি রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার দল দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়, তাহালেও একই অবস্থার সৃষ্টি হয়। প্রবক্তারা লক্ষ করেন যে এই জাতীয় পরিস্থিতিতেও রাষ্ট্রপতির দলের একজন বিধায়ক রাষ্ট্রপতির সমালোচনা করার জন্য আরও ভাল অবস্থানে আছেন বা তার নীতিমালাগুলি তাকে প্রয়োজনীয় বলে মনে করা উচিত, যেহেতু রাষ্ট্রপতির অবস্থানের তাত্ক্ষণিক সুরক্ষা আইনসুলভ সমর্থনের উপর কম নির্ভরশীল। সংসদীয় পদ্ধতিতে দলীয় শৃঙ্খলা অনেক বেশি কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হয়। যদি কোনও সংসদীয় ব্যাকব্যাঞ্চার প্রকাশ্যভাবে নির্বাহী বা এর দলীয় নীতিগুলির কোনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সমালোচনা করে তবে তার/তার দলের মনোনয়ন হারাতে পারে, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে দল থেকে সরাসরি বহিষ্কারের সম্ভাবনাও থাকে। এমনকি কোনও গুরুতর রাজনৈতিক উদ্দেশ্যসহ কোনও বিধায়ককে কার্যকরভাবে বিদ্রূপ করার জন্য ব্যাকব্যাঞ্চারের কাছ থেকে হালকা সমালোচনাই যথেষ্ট গুরুতর পরিণতিগুলি (বিশেষত, মন্ত্রিপরিষদের পদ থেকে অপসারণ) বহন করতে পারে।
অনাস্থার ভোটের অস্তিত্ব থাকা সত্ত্বেও বাস্তবে কোনও প্রধানমন্ত্রী বা মন্ত্রিপরিষদের নেয়া সিদ্ধান্তকে খন্ডন করা অত্যন্ত কঠিন। সংসদীয় ব্যবস্থায় যদি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত গুরুত্বপূর্ণ কোন আইনকে সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের দ্বারা "অধঃ-ভোট" দেয় তবে তা অবিশ্বাসের ভোট বলে বিবেচিত হয়। এই নির্দিষ্ট বিষয়টির উপর জোর দেওয়ার জন্য, একজন প্রধানমন্ত্রী তার নিজের দলের বিধায়কদের পক্ষ থেকে অনীহা প্রকাশের প্রথম চিহ্নে প্রায়শই একটি নির্দিষ্ট আইনসভা ভোটকে আস্থার বিষয় হিসাবে ঘোষণা করেন। যদি কোনও সরকার সংসদীয় আস্থাভাজন ভোট হারায়, তবে অনাস্থাপ্রাপ্ত সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে বা নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানাতে হবে।
রাষ্ট্রপতি সরকার ব্যবস্থা সংবলিত প্রজাতন্ত্র
সীমিত স্বীকৃত রাষ্ট্রকে বোঝাতে ইটালিক ব্যবহার করা হয়েছে।
- আফগানিস্তান
- অ্যাঙ্গোলা
- আর্জেন্টিনা
- বেনিন
- বলিভিয়া
- ব্রাজিল
- বুরুন্ডি
- চিলি
- কলম্বিয়া
- কোমোরোস
- কোস্টা রিকা
- সাইপ্রাস
- ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র
- ইকুয়েডর
- এল সালভাদোর
- গাম্বিয়া
- ঘানা
- গুয়াতেমালা
- হন্ডুরাস
- ইন্দোনেশিয়া
- কেনিয়া
- লাইবেরিয়া
- মালাউই
- মালদ্বীপ
- মেক্সিকো
- নিকারাগুয়া
- নাইজেরিয়া
- পালাউ
- পানামা
- প্যারাগুয়ে
- পেরু
- ফিলিপাইন
- সেশেল
- সিয়েরা লিওন
- সোমালিল্যান্ড
- দক্ষিণ সুদান
- তুরস্ক
- তুর্কমেনিস্তান
- যুক্তরাষ্ট্র
- উরুগুয়ে
- ভেনেজুয়েলা
- জাম্বিয়া
- জিম্বাবুয়ে
প্রধানমন্ত্রী সহ রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা
নিম্নলিখিত দেশগুলিতে রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে রাষ্ট্রপতির পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর একটি পদও বিদ্যমান। অন্যান্য পদ্ধতি থেকে একটু আলাদা, যেখানে রাষ্ট্রপতি- রাষ্ট্র এবং সরকার উভয়ের প্রধান হয়ে থাকেন আর প্রধানমন্ত্রী বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রপতির সহায়ক হয়ে থাকেন। ব্যতিক্রম শুধু বেলারুশ এবং কাজাখস্তান এর বেলায়, সেখানে প্রধানমন্ত্রী কার্যত সরকার প্রধান এবং রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্র প্রধান।
- আর্জেন্টিনা
- বেলারুশ
- ক্যামেরুন
- মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র
- চাদ
- কিউবা
- জিবুতি
- বিষুবীয় গিনি
- গ্যাবন
- গিনি (গিনি-কনাকরী)
- গায়ানা
- হাইতি
- কোত দিভোয়ার (কোট ডি আইভরি)
- কাজাখস্তান[2]
- পেরু
- রুয়ান্ডা
- দক্ষিণ কোরিয়া
- সুদান
- তাজিকিস্তান
- তানজানিয়া
- টোগো
- উগান্ডা
- উজবেকিস্তান
আরো দেখুন
- List of countries by system of government
- Parliamentary system & Westminster system
- Semi-presidential system
- Coalition government
তথ্যসূত্র ও টীকা
- The "presidential" model implies that the Chief Executive is elected by all those members of the electoral body: Buonomo, Giampiero (২০০৩)। "Titolo V e "forme di governo": il caso Abruzzo (dopo la Calabria)"। Diritto&Giustizia edizione online। – via Questia (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- "Nazarbaev Signs Kazakh Constitutional Amendments Into Law"। Radio Free Europe/Radio Liberty। ১০ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৭। For more information: please see Abdurasulov, Abdujalil (৬ মার্চ ২০১৭)। "Kazakhstan constitution: Will changes bring democracy?"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৭।
- Iran combines the forms of a presidential republic, with a president elected by universal suffrage, and a totalitarian theocracy, with a Supreme Leader who is ultimately responsible for state policy, chosen by the elected Assembly of Experts. Candidates for both the Assembly of Experts and the presidency are vetted by the appointed Guardian Council.
বহিঃসংযোগ
- The Great Debate: Parliament versus Congress ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে
- Castagnola, Andrea/Pérez-Liñán, Aníbal: Presidential Control of High Courts in Latin America: A Long-term View (1904-2006) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে, in: Journal of Politics in Latin America, Hamburg 2009.