রামরাইল ইউনিয়ন
রামরাইল বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
রামরাইল | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
১০নং রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদ | |
রামরাইল রামরাইল | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৬′৩৫″ উত্তর ৯১°৬′১২″ পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
উপজেলা | ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৪০০ |
আয়তন
রামরাইল ইউনিয়নের আয়তন ৩,৪৯০ একর (১৪.১২ বর্গ কিলোমিটার)।[1]
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী রামরাইল ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৩২,৩৪১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৫,৮৬২ জন এবং মহিলা ১৬,৪৭৯ জন। মোট পরিবার ৫,৮৩৮টি।[1] জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ২,২৯০ জন।[2]
অবস্থান ও সীমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মধ্যাংশে রামরাইল ইউনিয়নের অবস্থান। এ ইউনিয়নের উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, পূর্বে মাছিহাতা ইউনিয়ন ও সুলতানপুর ইউনিয়ন, দক্ষিণে সুলতানপুর ইউনিয়ন এবং দক্ষিণে তিতাস নদী ও নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়ন অবস্থিত।
প্রশাসনিক কাঠামো
রামরাইল ইউনিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার আওতাধীন ১০নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ২৪৫নং নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ এর অংশ।
শিক্ষা ব্যবস্থা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী রামরাইল ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৪৮.৬%।[1]
হাট-বাজার
ভোলাচং কুরবানীর পশুর হাট,ভোলাচং,রামরাইল,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
যাতায়াত: ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরশহরের কাউতলী থেকে দক্ষিণ দিকে যেকোনো যানবাহন যোগে ৮ থেকে ১০ মিনিটের দূরত্ব।
এটি একটি ঐতিহ্যবাহী বাৎসরিক হাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অন্যতম কোরবানির পশুর হাট এটি। প্রতিবছর ঈদুল আযহা উপলক্ষে সপ্তাহ ব্যাপী এই হাট হয়ে থাকে। এই হাটের লভ্যাংশের একটি বড় অংশ ভোলাচং গ্রামের মাদ্রাসা,মসজিদ,ঈদগাহ, কবরস্থান ইত্যাদির উন্নয়ন কাজে ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত –– আইনজীবী, ভাষা সৈনিক এবং রাজনীতিবিদ।
তথ্যসূত্র
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য উপাত্ত" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ১৩ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৯।