মোরারজী দেসাই
মোরারজী দেসাই (২৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৬ - ১০ এপ্রিল ১৯৯৬) ভারতের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ এবং ৪র্থ প্রধানমন্ত্রী।
মোরারজী দেসাই | |
---|---|
৪র্থ ভারতের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ মার্চ ১৯৭৭ – ২৮ জুলাই ১৯৭৯ | |
রাষ্ট্রপতি | বসপ্পা ধনপ্পা জত্তী (ভারপ্রাপ্ত) নীলম সঞ্জীব রেড্ডি |
পূর্বসূরী | ইন্দিরা গান্ধী |
উত্তরসূরী | চৌধুরী চরণ সিং |
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১ জুলাই ১৯৭৮ – ২৮ জুলাই ১৯৭৯ | |
পূর্বসূরী | চৌধুরী চরণ সিং |
উত্তরসূরী | যশবন্তরাও চবন |
ভারতের উপপ্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৩ মার্চ ১৯৬৭ – ১৬ জুলাই ১৯৬৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | ইন্দিরা গান্ধী |
পূর্বসূরী | বল্লভভাই প্যাটেল |
উত্তরসূরী | চৌধুরী চরণ সিং জগজ্বিবন রাম |
ভারতের অর্থমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৩ মার্চ ১৯৬৭ – ১৬ জুলাই ১৯৬৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | ইন্দিরা গান্ধী |
পূর্বসূরী | সচীন্দ্র চৌধুরী |
উত্তরসূরী | ইন্দিরা গান্ধী |
কাজের মেয়াদ ১৩ মার্চ ১৯৫৮ – ২৯ আগস্ট ১৯৬৩ | |
প্রধানমন্ত্রী | জওহরলাল নেহেরু |
পূর্বসূরী | জওহরলাল নেহেরু |
উত্তরসূরী | টি. টি. কৃষ্ণমাচারী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | Bhadeli, বোম্বে প্রদেশ, ব্রিটিশ রাজ (বর্তমান: মহারাষ্ট্র, ভারত) | ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৬
মৃত্যু | ১০ এপ্রিল ১৯৯৫ ৯৯) নতুন দিল্লি, দিল্লি, ভারত | (বয়স
রাজনৈতিক দল | জনতা দল (১৯৮৮-১৯৯৫) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (১৯৬৯-র পূর্বে) ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-সংগঠন (১৯৬৯-১৯৭৭) জনতা পার্টি (১৯৭৭-১৯৮8) |
দাম্পত্য সঙ্গী | গুজরাবেন |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | উইলসন কলেজ |
জীবিকা | সিভিল সার্ভেন্ট সমাজসেবা |
ধর্ম | হিন্দু |
ভারতের প্রধানমন্ত্রীত্ব (১৯৭৭ - ১৯৭৯)
ইন্দিরা গান্ধী যখন জরুরি অবস্থা তুলে নেন , তারপর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । জনতা পার্টি তাতে বিজয়ী হয় এবং মোরারজী দেসাই প্রধানমন্ত্রী হন ।
অবসর এবং মৃত্যু
১৯৭৯ সালে রাজ নারায়ন এবং চৌধুরী চরণ সিং জনতা পার্টি থেকে বেরিয়ে যান , এর ফলস্বরূপ মোরারজী দেসাই-কে পদত্যাগ করতে হয় এবং ৮৩ বছর বয়সে রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করতে হয় । সরকার পতনের কারণ হিসেবে রাজ নারায়ন এবং চৌধুরী চরণ সিং সহ অন্য বামপন্থী সদস্য যেমন মধু লিমায়ে , কৃষান কান্ত এবং জর্জ ফার্নান্দেস দের দাবী ছিল যে জনতা পার্টির কোন সদস্য একযোগে একটি বিকল্প সামাজিক বা রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন না । " দ্বৈত সদস্যপদ " উপর এই আক্রমণ বিশেষভাবে জনতা পার্টি সদস্যরা যারা জন সংঘের এবং জন সংঘের মতাদর্শিক পথপ্রদর্শক রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সদস্য ছিলেন ।