মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব
মুহাম্মদ ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাব নজদি ইবনে সুলাইমান আত-তামীমী (/wəˈhɑːb/; আরবি: مُحَمَّدُ بنُ عَبْدِ الوَهَّابِ بنِ سُلَيْمَانَ التَّمِيْمِيُّ; ১৭০৩ – ২২ জুন ১৭৯২) ছিলেন মধ্য আরবের নজদ অঞ্চলের একজন ধর্মীয় নেতা,[3] সংস্কারক,[18] পণ্ডিত ও ধর্মতাত্ত্বিক[1][2][4][19] এবং ওয়াহাবি মতবাদ ও আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা।[1][2][4][9][20][21][22][23][24][25] তার প্রখ্যাত শিক্ষার্থীদের মধ্যে হুসাইন ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদ আল-ওয়াহাব, ইব্রাহিম ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদ আল-ওয়াহাব, 'আবদুর-রহমান বিন হাসান, হাম্মাদ ইবনে নাসির ইবনে মুআমার, হুসাইন আল-ঘননাম এবং আবদুল আজিজ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে সৌদ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
মুহাম্মদ ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাব নজদি ইবনে সুলাইমান আত-তামীমী | |
---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১৭০৩ (১১১৫ হিজরি) |
মৃত্যু | ২২ জুন ১৭৯২ ৮৮–৮৯) (১২০৬ হিজরি) দিরিয়া, দিরিয়া আমিরাত | (বয়স
ধর্ম | ইসলাম |
সন্তান | তালিকা
|
আখ্যা | সালাফি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হাম্বলি[1][2][3][4][5] |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | Aṯharī[6] |
প্রধান আগ্রহ | আকীদা (ইসলামি ধর্মতত্ত্ব) |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | ওয়াহাবি মতবাদ[1][2][3][7][8][9][10] সালাফিবাদ[1][3][10][11][12][13] তাসাউফ-বিরোধিতা[1][3][9][10][11][12][13] |
উল্লেখযোগ্য কাজ | কিতাব আত-তাওহীদ (আরবি: كتاب التوحيد)[3][14][15] |
মুসলিম নেতা | |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
আরবি নাম | |
ব্যক্তিগত (ইসম) | মুহাম্মদ |
পৈত্রিক (নাসাব) | ইবনে আবদুল ওয়াহাব নজদি ইবনে সুলাইমান ইবনে আলী ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে রশীদ |
ডাকনাম (কুনিয়া) | আবুল হাসান[16] |
উপাধি (লাক্বাব) | আন-নজদী |
স্থানীয় (নিসবা) | আত-তামীমী[17] |
ওয়াহাবি নামটি তাঁর অনুসারীরা ধারণ করে না, বরং সমালোচনার ক্ষেত্রে এটি প্রযুক্ত হয়।[26] ফকীহদের পরিবারে জন্ম নেওয়া[4] ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাবের প্রাথমিক শিক্ষা ইসলামের হাম্বলি মাযহাব অনুযায়ী ফিকহের একটি ন্যায্য প্রমিত পাঠ্যক্রম অধ্যয়নের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল, যা ছিল তাঁর জন্মস্থানের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাযহাব।[4] তিনি ঐতিহ্যবাহী ইসলামি আইনের প্রতি কঠোর আনুগত্য প্রচার করেন, মধ্যযুগের তাফসীরের উপর নির্ভরশীলতার পরিবর্তে কুরআন ও হাদিসে সরাসরি প্রত্যাবর্তনের প্রয়োজনীয়তা ঘোষণা করেন এবং প্রত্যেক মুসলিম পুরুষ ও নারীকে নিজে নিজে কুরআন পাঠ ও অধ্যয়নের জোর দাবি জানান।[27] তিনি তাকলিদের বিরোধিতা করেন এবং ইজতিহাদ প্রয়োগের আহ্বান জানান।[28][29] শাস্ত্রীয় সুন্নি ইসলামি ঐতিহ্যে তাঁর প্রাথমিক অপরিণত প্রশিক্ষণ সত্ত্বেও ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাব নজদি ক্রমাগতভাবে বহু জনপ্রিয় সুন্নি অনুশীলন যেমন রিসালাত সুফিজম ওলী-আউলিয়ার মুর্শিদ মাজার জিয়ারত ও আদব সম্মান শ্রদ্ধা ইত্যাদির বিরোধী হয়ে ওঠেন[2][4][9][23] যেসব ছিল তাঁর মতে বিদআত কিংবা এমনকি শিরক।[4][9][10][23][30] তাঁর সমাজ সংস্কারের আহ্বানের মূল ভিত্তি ছিল তওহীদ বিষয়ক তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি।[31][32] তাঁর শিক্ষাবলি সমসাময়িক বহু প্রসিদ্ধ সুন্নি মুসলিম ওলামা,[1][4][30] তাঁর স্বীয় পিতা ও ভাইও ছিলেন যাদের অন্তর্ভুক্ত,[1][4][30] কর্তৃক খারিজ ও প্রতিরুদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাব নজদি মুহাম্মদ বিন সৌদের সঙ্গে একটি ধর্মীয়-রাজনৈতিক চুক্তিতে আবদ্ধ হন। চুক্তি মোতাবেক তিনি বিন সৌদকে প্রথম সৌদি রাষ্ট্র দিরিয়া আমিরাত প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেন[2][33] এবং তাঁদের দুই পরিবারের মধ্যে একটি রাজবংশীয় জোট ও ক্ষমতা-অংশীদারিত্বের ব্যবস্থা চালু করেন যার ফলে অধুনা সৌদি আরব রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়।[2][3][34] সৌদি আরবের নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পরিবার আল আশ-শাইখের সদস্যরা ইবনে ʿআব্দুল ওয়াহাবের বংশধর[3][34] এবং ঐতিহাসিকভাবে তারা সৌদি রাষ্ট্রের ওলামা শ্রেণিকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে[34][35] এবং দেশটির ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে আধিপত্য বজায় রেখেছে।[34][36]
রচিত গ্রন্থসমূহ
- কিতাবুত তাওহীদ আল্লাযী হুয়া হাক্কুল্লাহ আলাল ইবাদ (একত্ববাদের গ্রন্থ, যা বান্দার উপর আল্লাহর অধিকার): আকিদাহ বিষয়ক একটি প্রসিদ্ধ পুস্তক। এই গ্রন্থের অনেকগুলো ব্যাখ্যা রচনা করেছেন পরবর্তীকালের উলামায়ে কেরাম। এর মধ্যে বিখ্যাত ২ টি ব্যাখ্যা হচ্ছেঃ আহমাদ ইবনু হুসাইনের আল দুররুন নাদীদ; এবং শায়খ সুলাইমানের ফাতহুল মাজিদ ফি শারহে কিতাবুত তাওহীদ।
- কাশফুশ শুবুহাতঃ এই গ্রন্থটিও বহু ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এটাও তাওহীদ সংক্রান্ত বই। বাংলায় এর একাধিক অনুবাদ হয়েছে, "সংশয় নিরসন" নামে। বিখ্যাত অ্যামেরিকান স্কলার ডঃ ইয়াসির কাযী এর একটা ব্যাখ্যা ইংরেজিতে রচনা করেছেন।
- আল-উসুলুস ছালাছাহ ওয়া আদিল্লাতুহাঃ (তিনটি মৌলনীতি ও এর প্রমাণাদি) তিনটি আবশ্যকীয় জ্ঞান যা অর্জন করা প্রত্যেক মানুষের জন্য জরুরি, সেই বিষয়ের ওপর রচিত হয়েছে এ গ্রন্থ।
- শুরুতুস সালাহ ওয়া আরকানুহাঃ ছালাতের শর্ত ও রোকন গুলোর বিস্তারিত বিবরণ দিয়ে লেখা হয়েছে এ বইটি।
- আল-কাওয়াঈদ আল-আরবা'আহঃ চারটি মূলনীতি নিয়ে এই গ্রন্থ রচিত।
- উসুলুল ঈমানঃ ঈমানের মূলনীতি বিষয়ক গ্রন্থ।
- কিতাব ফযলিল ইসলাম
- কিতাবুল কাবায়িরঃ (কবিরা গুনাহ সমূহ)
- নসীহাতুল মুসলিমীনঃ (মুসলিমদের প্রতি উপদেশ)
- ছিত্তাতু মাওয়াযি' মিনাস সীরাহ
- তাফসীরুল ফাতিহাহ
- মাসায়েলুল জাহিলিয়্যাহ
- তাফসীরুশ শাহাদাহ
- কিতাবুস সীরাহ (সিরাত গ্রন্থ)
- আল-হাদীয়ুন নববী
- মুখতাসারু ফাতহিল বারীঃ ইবনে হাজার আস্কলানি রহঃ রচিত সহীহ আল-বুখারির প্রসিদ্ধ শরাহ (ব্যাখ্যাগ্রন্থ) ফাতহুল বারীর সারসংক্ষেপ।
- মুখতাসারুল শারহুল কাবীর
- ফাযায়েলুল কু'আন
- মুখতাসারুল মিনহাজ
- মুখতাসারুল ইনসাফ
- মুফিদুল মুসতাফিদ
- আহাদীছুল ফিতান
- মুখতাসারুস সাওয়ায়িক
- আদাবুল মাশই ইলাস সালাত
- আল রাদ্দ 'আলাল রাফিদা
- আল-উসুলুস সিত্তাহ
- মুখতাসার আস-সীরাতুর রাসূল
- মুখতাসার আল-ঈমান
তথ্যসূত্র
- Brown 2009, পৃ. 245।
- Esposito 2004, পৃ. 123।
- Haykel 2013, পৃ. 231-232।
- Laoust, H. (২০১২) [1993]। "Ibn ʿAbd al-Wahhāb"। Bearman, P. J.; Bianquis, Th.; Bosworth, C. E.; van Donzel, E. J.; Heinrichs, W. P.। Encyclopaedia of Islam (2nd সংস্করণ)। Leiden: Brill Publishers। আইএসবিএন 978-90-04-16121-4। ডিওআই:10.1163/1573-3912_islam_SIM_3033।
- "Ibn Abd al-Wahhab, Muhammad - Oxford Islamic Studies Online"। www.oxfordislamicstudies.com। Oxford University Press। ২০২০। ১৫ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২০।
- Halverson 2010, পৃ. 48।
- Khatab 2011, পৃ. 57-58, 62-63।
- Silverstein 2010, পৃ. 112-113।
- Ágoston ও Masters 2009, পৃ. 260।
- Armstrong, Karen (২৭ নভেম্বর ২০১৪)। "Wahhabism to ISIS: how Saudi Arabia exported the main source of global terrorism"। New Statesman। London। ২৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- Khatab 2011, পৃ. 62-65।
- Delong-Bas 2004, পৃ. 56-65।
- Van Bruinessen 2009, পৃ. 125-157।
- Khatab 2011, পৃ. 65-67।
- Saeed 2013, পৃ. 29–30।
- "ترجمة الشيخ محمد بن عبد الوهاب رحمه الله"। www.alukah.net। ১২ জানুয়ারি ২০১৭। ১০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০২০।
- https://hadithanswers.com/the-banu-tamim-tribe/
- "Ibn Abd al-Wahhab, Muhammad (d. 1791 )"। Oxford Islamic Studies Online। ১২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Delong-Bas 2004, পৃ. 41-42।
- Moosa 2015, পৃ. 97।
- White 2017, পৃ. 252-253।
- Asad, Talal (২০০৩)। Formations of the Secular: Christianity, Islam, Modernity। Stanford, California: Stanford University Press। পৃষ্ঠা 222। আইএসবিএন 978-0-8047-4768-4। ১১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- Alastair Crooke, former MI6 agent (৩০ মার্চ ২০১৭) [First published 27 August 2014]। "You Can't Understand ISIS If You Don't Know the History of Wahhabism in Saudi Arabia"। The Huffington Post। New York। ২৮ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- Hubbard, Ben (১০ জুলাই ২০১৬)। "A Saudi Morals Enforcer Called for a More Liberal Islam. Then the Death Threats Began."। The New York Times। New York। আইএসএসএন 0362-4331। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০২০।
- Michael Sells, Professor of History and Literature of Islam and Comparative Literature at the Divinity School of the University of Chicago (২২ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Wahhabist Ideology: What It Is And Why It's A Problem"। The Huffington Post। New York। ৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- Commins, David (২০১৫)। https://web.archive.org/web/20160627013416/https://scholar.dickinson.edu/cgi/viewcontent.cgi?article=1256&context=faculty_publications
|archive-url=
এ শিরোনাম অনুপস্থিত (সাহায্য)। Saudi Arabia in Transition: Insights on Social, Political, Economic and Religious Change (Chapter 8 From Wahhabi to Salafi)। New York: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 151–166। ২৭ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।Naming the doctrine preached by Muhammad ibn ‘Abd al-Wahhab has never been a simple matter. Early foes classified it as a Kharijite sectarian heresy. The name that stuck, Wahhabi, stigmatized the doctrine as the ravings of a misguided preacher. Naturally, Ibn ‘Abd al-Wahhab and his disciples preferred other names for themselves and their movement: at first, the folk who profess God’s unity (ahl al-tawhid and al-muwahhidun), later, the Najdi call (al-da ‘wa al-najdiyya). Naming, then, is part of arguments over Ibn ‘Abd al-Wahhab’s doctrine. If the doctrine is known as Wahhabi, it cannot claim to represent correct belief. The tendency to refer to it as Salafi is a recent development that first emerged among Wahhabism’s defenders outside Arabia well before Wahhabis themselves adopted the term.
- J. Delong-Bas, Natana (২০০৪)। Wahhabi Islam:From Revival and Reform to Global Jihad। 198 Madison Avenue, New York, New York 10016: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 29,30,117,28,37। আইএসবিএন 0-19-516991-3।
Ibn Abd al-Wahhab’s insistence that every Muslim,both male and female, personally read and study the Quran and hadith served not only to undercut the authority of the ulama but in many cases to bypass them altogether. Why did he take such a stance? Ibn Abd al-Wahhab’s problem with the ulama was not the fact that they existed. In fact, he did not seek to do away with them altogether, since he recognized the value of the ulama as repositories of specialized religious knowledge. What he did seek to do was to reserve the title ‘alim for a person who was able to back his religious opinions and interpretations with citations from the Quran and hadith rather than simply relying on interpretations. Ibn Abd al-Wahhab’s major concern with the ulama of his time was that their knowledge consisted of legal manuals and exegetical literature alone and did not include direct study and knowledge of the Quran and hadith."... "Ibn Abd al-Wahhab clearly does not fit into a literalist mode with respect to Islamic law because he did not allow literal adherence to the law to supplant adherence to the intent of the law. This is why he believed that it was so important for Muslims to possess individual and personal knowledge of the scriptures. Without education, one cannot know and adhere to the requirements of Islam or distinguish between Islamic and customary practices. He pointed out that various types of legal trickery came about long before his time and had been practiced so widely in the area in which he lived as to have been sanctified by the leadership. Thus, he made it clear that the declaration of the leadership of the permissibility of an action was not sufficient to render it so".. "The final outcome of this case was due to the woman’s deliberate choice to continue in her immoral sexual behavior. There is no indication that either her honor or that of her family was impugned by her interactions with Ibn Abd al-Wahhab.The case also serves as evidence of Ibn Abd al-Wahhab’s concern for justice for women. Throughout the case, he tended to reject condemnation in favor of conversation and education, even where women were concerned. The woman’s ultimate punishment was due to her failure to cease her immoral behavior"... "Similarly, the conquest of Washm took seven years to accomplish.As with Riyadh, Ibn Abd al-Wahhab first engaged in a letter-writing campaign with the inhabitants of Washm. Although some of the leaders rejected and resisted his teachings, this did not result in an immediate military response.In fact, no overt military action was taken against the region at this time. Instead, Ibn Abd al-Wahhab persisted with his invitations to religious discussions, supporting the notion of a gradual conversion process through education and dialogue rather than a “convert or die” mentality.
line feed character in|quote=
at position 126 (সাহায্য) - "Ibn Abd al-Wahhab, Muhammad (d. 1791 )"। Oxford Islamic Studies। ১২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
Proclaimed the necessity of returning directly to the Quran and hadith, rather than relying on medieval interpretations."... "Promoted strict adherence to traditional Islamic law. Opposed taqlid (adherence to tradition). Called for the use of ijtihad (independent reasoning through individual study of scripture).
- J. Delong-Bas, Natana (২০০৪)। Wahhabi Islam: From Revival and Reform to Global Jihad। 198 Madison Avenue, New York, New York 10016: OXFORD UNIVERSITY PRESS। পৃষ্ঠা 14,21,29। আইএসবিএন 0-19-516991-3।
Like his contemporaries, he called for the sociomoral reconstruction of his society through greater adherence to monotheism (tawhid) and renewed attention to the Quran and hadith. He rejected imitation of the past (taqlid) in favor of fresh and direct interpretation(ijtihad) of the scriptures and Islamic law by contextualizing them and studying their content"... "Although it is always difficult to determine the exact degree of influence that any teacher has over any student, it is clear that Ibn Abd al-Wahhab was inspired by the key themes taught by al-Sindi and Ibn Sayf: the importance of the hadith as a source of scripture, attention to the content of the hadith rather than just the chains of transmission, opposition to the imitation of past scholarship (taqlid), support for individual interpretation (ijtihad), and the urgent need for sociomoral reform"... "The major fear that the ulama had with respect to Ibn Abd al-Wahhab’s teachings was that they would become not only less powerful but also potentially irrelevant. Ibn Abd al-Wahhab’s radical rejection of the imitation of past juridical rulings (taqlid) threatened to reduce their control over religious matters, interpretations of the sacred texts and Islamic law, and ultimately the local population’s worldview
line feed character in|quote=
at position 40 (সাহায্য) - Khatab 2011, পৃ. 56-76।
- "Ibn Abd al-Wahhab, Muhammad (d. 1791 )"। Oxford Islamic Studies Online। ১২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
Plans for socioreligious reform in society were based on the key doctrine of tawhid (oneness of God)
- J. Delong-Bass, Natana (২০০৪)। Wahhabi Islam: From Revival and Reform to Global Jihad। 198 Madison Avenue, New York, New York 10016: OXFORD UNIVERSITY PRESS। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 0-19-516991-3।
Like other eighteenth-century reformers, Ibn Abd al-Wahhab taught that the remedy for such sociopolitical ills was simple: the revival and reform of Islam as evidenced by stricter adherence to tawhid. Only this could lead to the reestablishment of a just, stable, and powerful society.
- Hourani 1992: 257–258
- Nawaf E. Obaid (সেপ্টেম্বর ১৯৯৯)। "The Power of Saudi Arabia's Islamic Leaders"। Middle East Quarterly। Middle East Forum। 6 (3): 51–58। ৬ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- Abir 1987: 4, 5, 7
- Metz 1992