মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়

মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে এলএমইউ বা মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় নামেও পরিচিত, জার্মান: 'Ludwig-Maximilians-Universität München') জার্মানির মিউনিখে অবস্থিত একটি সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়

মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়
জার্মান: Ludwig-Maximilians-Universität München
মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়
লাতিন: Universitas Ludovico-Maximilianea Monacensis
অন্যান্য নাম
মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়
ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত১৪৭২ (1472) (১৮০২ পর্যন্ত ইঙ্গলসস্ট্যাড বিশ্ববিদ্যালয়)
প্রতিষ্ঠাতানবম লুইস, বাভারিয়ার ডিউক
অধিভুক্তিজার্মান এক্সিলেন্স বিশ্ববিদ্যালয়
ইউরোপিয়াম
লেরু
বাজেট€১.৭২৭ বিলিয়ন[1]
রেক্টরব্রের্ন্ড হুভার
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
৬০১৭[1]
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ
৮০৬৬[1]
শিক্ষার্থী৫১০২৫[1]
অবস্থান, ,
নোবেল বিজয়ী৪২
পোশাকের রঙসবুজ এবং সাদা
         
ওয়েবসাইটwww.en.uni-muenchen.de
Map

মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় জার্মানির ষষ্ঠ-প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় যা এখনো শিক্ষাদান করে আসছে।[n 1] ১৪৭২ সালে বাভারিয়া-ল্যান্ডশাটের ডিউক নবম লুডভিগ, ইঙ্গলসস্ট্যাডে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে ফরাসিদের ইঙ্গলসস্ট্যাড দখল করার হুমকির কারণে ১৮০০ সালে বাভারিয়ার রাজা প্রথম ম্যাক্সিমিলিয়ান ল্যান্ডশাটে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্থানান্তর করেন, ১৮২৬ সালে বাভারিয়ার রাজা প্রথম লুডভিগ কর্তৃক মিউনিখের বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত হওয়ার পূর্বে। ১৮০২ সালে, বাভারিয়ার ম্যাক্সিমিলিয়ানের সম্মানে বাভারিয়ার রাজা প্রথম লুডভিগ আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টি লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় (জার্মান: Ludwig-Maximilians-Universität) নামে নামকরণ করেন।[2]

বিশেষ করে উনিশ শতকের পর থেকে মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় জার্মানির পাশাপাশি ইউরোপ মহাদেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ৪২ জন নোবেল বিজয়ী (২০১৭ সাল পর্যন্ত)। নোবেল বিজয়ীদের সংখ্যা অনুযায়ী বিশ্বে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ষোলতম। এদের মধ্যে ভিলহেল্ম কনরাড র‌ন্টগেন, মাক্স প্লাংক, ভের্নার কার্ল হাইজেনবের্গ, অটো হান এবং থমাস মান অন্যতম। এছাড়াও পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং অধ্যাপক ছিলেন। সম্প্রতি জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় উৎকর্ষ উদ্যোগ কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়টি "অভিজাত বিশ্ববিদ্যালয়" উপাধি লাভ করেছে।

শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুসারে এলএমইউ বর্তমানে জার্মানির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১৫/২০১৬ সালের শীতকালীন সেমিস্টারে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ম্যাট্রিকুলেডেট ছাত্র ছিল ৫১,০২৫ জন। এর মধ্যে ৮৬৭১ জন সম্পূর্ণ নতুন এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ছিল ৭,৮১২ জন যা মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ১৫%। বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যাবলি পরিচালনার জন্য ২০১৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টির বাজেট ছিল €৬৬০.০ মিলিয়ন (বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের বাজেট ব্যতীত)। হাসপাতালের বাজেটসহ ছিল €১.৭ বিলিয়ন।[3]

শিক্ষাবিদগণ

অনুষদ

এলএমইউ-এর ইনস্টিটিউট অব সিস্টেম্যাটিক বোটানি বোতানিশের গার্টেন মুচেন-নিম্ফেনবুর্গে অবস্থিত
এলএমইউ মিউনিখের রসায়ন অনুষদ ভবন

উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও অনুষদ সদস্যবৃন্দ

বিশ্ববিদ্যালয় হল

মহান সম্মেলন হল (Große Aula)

Große Aula
Große Aula

তথ্যসূত্র

  1. "Facts and Figures"LMU Munich। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-২১
  2. "Landshut (1800 - 1826) - LMU München"। Uni-muenchen.de। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১১
  3. "Facts and Figures - LMU Munich"। Ludwig-Maximilians-Universität München। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১২

পাদটীকা

  1. In modern Germany, only Heidelberg University (1386), Leipzig University (1409), the University of Rostock (1419), the University of Greifswald (1456) and the University of Freiburg (1457) are older. Although Cologne, Erfurt and Würzburg were originally founded earlier than the University of Munich, they shut down for longer periods.

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.