মাহমুদুল হাসান রাজু
অন্য ব্যবহারের জন্য, দেখুন মাহমুদুল হাসান (দ্ব্যর্থতা নিরসন) ।
মাহমুদুল হাসান রাজু | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | সাংবাদিকতা |
পরিচিতির কারণ | সাংবাদিক |
অফিস | বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফারজানা আক্তার |
সন্তান | আয়াত বিনতে হাসান (অংশ) ও আনাম বিনতে হাসান (ওহি) |
পুরস্কার | জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পুরস্কার, (২০১৭) |
মাহমুদুল হাসান রাজু (৩০ আগস্ট সেপ্টেম্বর ১৯৮৩) বাংলাদেশের একজন সাংবাদিক। তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য তিনি জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পুরস্কার ২০১৭ পেয়েছেন। [1][2][3]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়
রাজু’র জন্ম ১৯৮৩ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা জেলায়। তার বাবার নাম মীর হোসেন এবং মায়ের নাম শিরীন হোসেন। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি বড়।
শিক্ষাজীবন
ঢাকার মানিকনগর মডেল হাই স্কুল থেকে ১৯৯৯ সালে মানবিক বিভাগে এসএসসি পাশ করেন মাহমুদুল হাসান রাজু। পরবর্তীতে ২০০১ সালে তেজগাঁও কলেজ থেকে একই বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক, ২০০৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক এবং ২০০৭ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন তিনি।
কর্মজীবন
২০০৭ সালে দৈনিক যুগান্তরে সহ-সম্পাদক হিসেবে চাকুরি জীবন শুরু করেন রাজু। ২০১১ সালে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এ নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে যোগ দেন তিনি। বর্তমানে জাতীয় এ সংবাদ সংস্থায় উপ-প্রধান প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
পারিবারিক জীবন
রাজুর স্ত্রী ফারজানা আক্তার। এ দম্পতির দুই কন্যা আয়াত বিনতে হাসান (অংশ) ও আনাম বিনতে হাসান (ওহি)।
পুরস্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
- "জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পুরস্কার পেলেন তিন সাংবাদিক"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৩।
- jugantor.com। "তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকতায় পুরস্কৃত | আইটি বিশ্ব | Jugantor"। jugantor.com। ২০১৮-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৩।
- "জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পুরস্কার পেলেন তিন সাংবাদিক | daily nayadiganta" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৩।
- "জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার পেলেন মুহম্মদ খান" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৩।
- "জাতীয় তথ্য-প্রযুক্তি দিবসে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রধান সম্পাদককে বিশেষ সম্মাননা"। ১২ ডিসেম্বর ২০১৭।