মাখনা
মাখনা (ইংরেজি: fox nut, foxnut), (বৈজ্ঞানিক নাম: Euryale ferox) হচ্ছে Euryale গণের একটি জলজ উদ্ভিদ। এটি বাংলাদেশ ও ভারতের স্থানীয় উদ্ভিদ। বিল ও হাওড়ে জন্মে।
মাখনা Euryale ferox | |
---|---|
Illustration of Euryale ferox from Curtis's Botanical Magazine (1812). | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
বর্গ: | Nymphaeales |
পরিবার: | Nymphaeaceae |
গণ: | Euryale Salisb. |
প্রজাতি: | E. ferox |
দ্বিপদী নাম | |
Euryale ferox Salisb. | |
বিবরণ
লাল শাপলার মতোই তবে কাঁটাভরা গাছ। এদের পাতা বিশাল; ভিক্টোরিয়া অ্যামাজনিকা প্রজাতির পর উদ্ভিদরাজ্যে এদের পাতা দ্বিতীয় বৃহত্তম। এদের ফুল গোলাপি, আকারে শাপলার চেয়ে ছোট। ফুল ফোটে শীতের শেষে। কাঁটাভরা ফলে অনেকগুলো বীজ এবং বীজগুলো খাবার যোগ্য।[1]
বিস্তৃতি
মাখনা মিঠা পানির জলাধার, ঝিল এবং হাওড়ে জন্মে। এছাড়া এর বিস্তৃতি কাশ্মীর থেকে পূর্বদিকে আসাম, চীন, জাপান, তাইওয়ান এবং রাশিয়ার উশুরি পর্যন্ত বিস্তৃত। বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেট এবং কিশোরগঞ্জ জেলার হাওড় অঞ্চলে মাখনা পাওয়া যায়।[2]
তথ্যসূত্র
- শর্মা, দ্বিজেন (ডিসেম্বর ২০০৩)। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ৯৮। অজানা প্যারামিটার
|authorltitle=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|year= / |date= mismatch
(সাহায্য);|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - হাসান, এম এ (আগস্ট, ২০১০)। আহমেদ, জিয়া উদ্দিন;, হাসান, মো আবুল;; বেগম, জেড এন তাহমিদা; খন্দকার, মনিরুজ্জামান, সম্পাদকগণ। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ। ৯ (১ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৩২১। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |year= / |date= mismatch
(সাহায্য);
বহিঃসংযোগ
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে: Euryale (Nymphaeaceae)
উইকিমিডিয়া কমন্সে মাখনা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.