মাইলি সাইরাস
মাইলি রে সাইরাস (জন্ম ডেসটিনি হোপ সাইরাস, নভেম্বর ২৩, ১৯৯২) একজন মার্কিন কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার এবং অভিনেত্রী। কান্ট্রি গায়ক বিলি রে সাইরাস তার বাবা। তিনি শৈশবেে টেলিভিশন ধারাবাহিক ডক এবং বিগ ফিশ চলচ্চিত্রে গৌণ ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ২০০৬ সালে, সাইরাস ডিজনি চ্যানেল টেলিভিশন ধারাবাহিক হানা মন্টানায় অভিনয় শুরু করার পর তারুণ্যের প্রতিমা হিসেবে বেশ প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন, যেখানে তিনি প্রধান চরিত্র মাইলি স্টুয়ার্ট হিসেবে উপস্থিত হন। ২০০৭ সালে হলিউড রেকর্ডসের সাথে রেকর্ডিং চুক্তি স্বাক্ষরের পর, সাইরাস তার আত্মপ্রকাশ স্টুডিও অ্যালবাম মিট মাইলি সাইরাস মুক্তি দেন। চার মিলিয়নের অধিক চালানের এবং হিট একক "সি ইউ এগেইন" উৎপাদনের জন্য, এটি রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা (আরআইএএ) কর্তৃক চতুর্গুণ-প্ল্যাটিনাম প্রত্যয়িত হয়।
মাইলি সাইরাস | |
---|---|
Miley Cyrus | |
জন্ম | ডেসটিনি হোপ সাইরাস নভেম্বর ২৩, ১৯৯২ Franklin, Tennessee, ইউ.এস. |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ২০০১–বর্তমান |
পিতা-মাতা |
|
আত্মীয় |
|
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র | কন্ঠ, গিটার, পিয়ানো |
লেবেল | ওয়াল্ট ডিজনি, হলিউড, আরসিও |
ওয়েবসাইট | www |
স্বাক্ষর | |
২০০৮ সালে, সাইরাস তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ব্রেকআউট মুক্তি দেয়, যেখানে একটি সফল ট্র্যাক "সেভেন থিঙ্গস" অর্ন্তভুক্ত ছিল, পাশাপাশি বোল্ট অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রে ভয়েস অভিনেত্রী হিসেবে তার চলচ্চিত্র কর্মজীবন শুর করেন। ২০০৯ সালে, সাইরাস হানা মন্টানা: দ্য মুভি ফিচার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন; যা সাউন্ডট্র্যাকে "দা ক্লাইম্ব" শিরোনামে একটি হিট একক উৎপাদন করে। ইপি দ্য টাইম অব আওয়ার লাইভ্স (২০০৯) অ্যালবামে সাইরাস তার প্রাজ্ঞ ভাবমূর্তি লাভ করে, যেখানে একটি সফল ট্র্যাক "পার্টি ইন দ্য ইউ.এস.এ" অর্ন্তভূক্ত হয়। এই পরিবর্তনে তিনি তৃতীয় অ্যালবাম কান'ট বি টেমড্ (২০১০) মুক্তি পায়, যার টাইটেল টট্র্যাক শীর্ষ দশে অর্ন্তভূক্ত হয়, যদিও এটি সামান্য বাণিজ্যিক সাফল্য পায় এবং তার কর্মজীবনে সর্বনিম্ন বিক্রয়ের রেকর্ড তৈরি ওঠে। পরের বছর, সাইরাস কামিং-অব-এজ-চলচ্চিত্র দ্য লাস্ট সঙ-এ অভিনয় করেন। এর উৎপাদনের সময় তিনি সহ-তারকা লিয়াম হ্যামউর্থের সাথে ছাড়া-ছাড়া সম্পর্কে জড়িত ছিলেন; এবং শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালে তাদের বছর ব্যপী সম্পর্কের অবসান ঘটে।
সাইরাস, ২০১১ এবং ২০১২ সাল জুড়ে বিভিন্ন টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রে উপস্থিতির মধ্য দিয়ে অভিনয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন। পরবর্তীতে আরসিও রেকর্ডসের সাথে একটি রেকর্ডিং চুক্তি স্বাক্ষর করেন, এবং তার চতুর্থ স্টুডিও অ্যালবাম ব্যাঙ্গ্রেস (২০১৩) প্রচারনার সময় যৌনতাপূর্ণ সার্বজনীন ভাবমুর্তী অবতাড়নার মাধ্য দিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করে। অ্যালবামটির একক "উই কান্ট স্টপ এবং "রেকিং বল" বিতর্কিত সঙ্গীত ভিডিও হিসেবে বিবেচিত হয়; পরবর্তীতে যা ইউ.এস. বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় তার প্রথম #১ নম্বর হিট গান হয়ে ওঠে।
সাইরাসের পাঁচটি অ-ধারাবাহিক #১ নম্বর অ্যালবাম ইউ.এস বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় রয়েছে, যার মধ্যে দইটি ট্যাক তার হানা মন্টানায় নামিক চরিত্রে ব্যবহৃত হয় এবং এর জন্যে তিনি অনেক পুরস্কার এবং মনোনয়ন অর্জন করেন। ২০১০ সালে, সাইরাস ফোর্বস সেলিব্রেটি ১০০ তালিকায় তের নম্বরে অবস্থান করে নেয়, এবং নভেম্বর ২০০৯ সালে বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় উনত্রিশটি গান অন্তভূক্তির জন্য "মোস্ট চার্টেড টিনেজার" হিসেবে গিনেস বিশ্ব রেকর্ড গড়েন।[1][2] ২০১৩ সালে, এমটিভি তাকে "বছরের শিল্পী" ঘোষণা করে।[3]
জীবন ও কর্মজীবন
১৯৯২-২০০৫: প্রথমিক জীবন এবং কর্মজীবনের সূত্রপাত
সাইরাস নভেম্বর ২৩ ১৯৯২ সালে ন্যাশভিল, টেনেসিতে জন্মগ্রহণ করেছেন।[4] তার মায়ের নাম লেটিসিয়া "টিশ"(বিয়ের আগের পদবি ফিনলে) আর বাবা লোকগীতি শিল্পী বিলি রে সাইরাস। তার বড় ভাইয়ের নাম ট্রেস সাইরাস।[5] সে একটি ইলেক্ট্রনিক রক ব্যান্ড মেট্রো স্টেশনের হয়ে গান গায় এবং গিটার বাজায়। [6] তার বড় বোনের নাম ব্র্যান্ডি। এই দুই ভাইবোন টিশের আগের পক্ষের সন্তান যাদের বিলি রে সাইরাস খুব ছোট বয়েসেই দত্তক নিয়েছিলেন। [5] তার এক বড় সৎ ভাইও আছে যার নাম ক্রিসটোফার কোডি। সে তার বাবার আগের পক্ষের সন্তান। তবে সে তার নভেম্বর ২০০৭ এর টেক্সাসের ফোর্ট ওয়ার্থ কনসার্টের পর ক্রিসটোফারকে আর দেখেনি।[7] সাইরাসের ছোট ভাই ব্রায়সন এবং ছোট বোন নোয়া সাইরাস (সেও একজন অভিনেত্রী)।[8] সাইরাসের বাবা-মা তার নাম দিয়েছিলেন ডেসটিনি হোপ কারণ তাদের আশা ছিলো সে জীবন অনেক সাফল্য পাবে। তার ডাকনাম দেওয়া হয়েছিল "মাইলি" কারণ ছেলেবেলায় সে সবসময় হাসতো অর্থাৎ "স্মাইলি" এর সঙ্গে তার মিল দেখে। সে চেরোকি বংশদ্ভুত।[9]
সাইরাস হেরিটেজ মিডল স্কুলে পড়াশোনা করেন। [10] স্কুলে তিনি চিয়ারলিডার ছিলেন। এখন তিনি অপশনস ফর ইউথ স্কুলে পড়েন।[11] তার একজন গৃহ শিক্ষক আছেন যিনি টিভি শোর সেটে এসে তাকে পড়িয়ে যান।[12] সাইরাস ন্যাশভিল, টেনেসিতে তার বাব-মায়ের খামারবাড়িতে বড় হয়েছেন। তিনি সেখানে নিয়মিত দা পিপলস চার্চে যেতেন। [13][14]
অভিনয়
তিনি নয় বছর বয়েসে অভিনয়ের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং টরন্টো কানাডায় অবস্থিত আর্মস্ট্রং এক্টিং স্টুডিওতে প্রশিক্ষণ নিতেও শুরু করেন। তখন তিনি পরিবারসহ চার বছরের জন্য ওই জায়গায় বসবাস করেছিলেন।[15] অতিথি অভিনেতা হিসেবে কাইলি নামের এক মেয়ের চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন তার বাবার তৈরি "ডক " নামে একটি টেলিভিশন সিরিজে।[16] টিম বার্টনের "বিগ ফিশ" এ তিনি "ইয়াং রুথি" এর ভূমিকায় অভিনয় করেন। তাতে অভিনেত্রী হিসেবে তার নাম দেখানো হয়েছিল ডেসটিনি সাইরাস। জুন ২০০৯ সালে সাইরাস তার অভিনয় পেশার প্রতিনিধি হিসেবে ইউনাইটেড ট্যালেন্টস এজেন্সির পরিবর্তে ক্রিয়েটিভ আর্টিস্টস এজেন্সিকে বেছে নেন যারা আগে তার সঙ্গীতের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। [17]
ডিজনির সঙ্গে
যখন সাইরাসের বয়স ১২ বছর, তখন তিনি ডিজনির কাছে হানা মন্টানার প্রধান চরিত্রের জন্য অডিশন দিতে যাব। সেই শোয়ের "বেস্ট ফ্রেন্ডসের" অংশের [18] জন্যও তিনি অডিশন দেন কিন্তু ডিজনি চ্যানেলের কর্মকর্তাদের কাছে তাকে বয়েসে খুব ছোট মনে হয়েছিল। কিন্তু সাইরাসহানা মন্টানায় যোগ দেওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ডিজনি তাকে আবার অডিশন দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠায়। ডিজনি চ্যানেলের এক প্রধান কর্মকর্তা, ভাইস প্রেসিডেন্ট গ্যারি মার্স বলেন যে সাইরাস এই শোয়ের জন্য নির্বাচিত হন তার প্রানশক্তিতে ভরপুর আনন্দদায়ক প্রদর্শনের জন্য। তাকে দেখে মনে হয়েছিল যে তিনি "জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করতে চান" অল্ডেনবার্গ. এন. USA টুডে. 2006-03-23. "মাইলি সাইরাস বলেন "লাইফ লং ওয়ার্ক পেস, 13." Retrieved on 2006-10-01.</ref> যার সঙ্গে মিলে যায় হিলারি ডাফের সুপরিচিত স্বাচ্ছন্দ্য এবং শানাইয়া টোয়েইন মঞ্চ উপস্থিতি। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করছিলেন তার কথা থেকে দক্ষিণা টান কাটাতে কিন্তু শেষে ডিজনি তাকে সেই টান ফিরিয়ে আনতে বলে। পরে ঘটনাটা এক অদ্ভুত মোড় নেয়। দেখা গেলো সাইরাসকে হানার বাবার ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য নিজের বাবা বিলি রে সাইরাসের অডিশন নিতে হচ্ছে।[19] সাইরাস এখন হানা মন্টানার প্রধান চরিত্র মাইলি স্টুয়ার্টের ভূমিকায় অভিনয় করেন যার দ্বিতীয় স্বত্তা হানা মন্টানা একজন জনপ্রিয় পপ মিউজিক তারকা। তিনি হানা মন্টানার চরিত্রেও অভিনয় করেন এবং সেই নামে অ্যালবাম তৈরি করেন এবং কনসার্টেও অংশও নেন। জুন ২০০৯ সালে সাইরাস ঘোষণা করেন যে হানা মন্টানার চতুর্থ মৌসুম তার নামভূমিকায় অভিনয় করার শেষ মৌসুম।[20]
হানা মন্টানায় তার সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে সাইরাস হাই স্কুল মিউজিকাল ২ এ একটি ছোট্ট অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। সেখানে তাকে বলা হয়েছিল "পুলে থাকা মেয়েটি"। ডিজনি চ্যানেলের প্রযোজনায় তিনি দা এমপেররস নিউ স্কুলে ইয়াত্তা নামে একটি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আনিমেটেড পুর্ণদৈর্ঘের ছবি বোল্ট এ তিনি পেনি চরিত্রের হয়ে কণ্ঠ দিয়েছেন। হানা মন্টানার উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া স্পিন অফ ছবি হানা মন্টানা:দা মুভি তে সাইরাস আবার নামভূমিকায় অভিনয় করেন। জুন ২০০৯ পর্যন্ত যতটুকু জানা যায়, তা থেকে জানতে পারি যে নিকোলাস স্পার্ক্স এর দা লাস্ট সং উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে দা লাস্ট সং নামে যে ছবিটি তৈরি হতে চলেছে সাইরাস তাতে একটি বিদ্রোহী বয়সন্ধিপ্রাপ্ত মেয়ের ভূমিকায় অভিনয় করতে চলেছেন। মেয়েটি এবং তার বাবা (যার সঙ্গে তার বেশ দুরত্ব তৈরি হয়েছে) একসঙ্গে সমুদ্রের ধারে একটি ছোট্ট শহরে গ্রীষ্ম কাটাতে যায়। ছবিটি ২০১০ সালে মুক্তি পাবে। ১৫-২১ জুন ২০০৯ থেকে এই ছবির চিত্রগ্রহণ শুরু হবে।[21] দা লাস্ট সং ছবিটিকে একটি বিশেষ তারকা মাধ্যম বা স্টার ভেহিকল হিসেবে ভাবা হয়েছে যার উদ্দেশ্য প্রাপ্তবয়েস্ক দর্শকের সঙ্গে সাইরাসের পরিচয় ঘটানো।[22] জুলাই ২০০৯ এ ডিজনি এপ্রিলাইন পার্কস-এর উপন্যাস উইংস এর স্বত্ব কিনে নেয়। আশা করা হচ্ছে সাইরাসকে এই ছবিতেও দেখা যাবে।[23]
সঙ্গীত কর্মজীবন
২০০৬-২০০৭
২০০৬ সালে ডিজনিম্যানিয়ার চতুর্থ সংস্করণ মুক্তি পায়। ১৯৪৬ সালের অ্যানিমেটেড ছবি সং অফ দা সা]] এ যে ভূমিকায় জেমস বাস্কেট ছিলেন সেই জিপ-আ-ডি-ডু-ডা এর চরিত্রে সাইরাসকে এবার তার কাভারে দেখা গেলো। পরে ২৪ অক্টোবর ২০০৬ সালে ওয়াল্ট ডিজনি রেকর্ডস প্রথম হানা মন্টানা" এর সাউন্ডট্র্যাক প্রকাশ করে। এই সাউন্ডট্র্যাকের আটটা গান সাইরাস হানা মন্টানা হিসেবে গেয়েছিলেন। অন্যান্য শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন তার বাবা বিলি রে সাইরাস। প্রকাশ হওয়ার প্রথম সপ্তাহেই এই অ্যালবাম ইউ এস বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় ১ নম্বরে উঠে আসে। প্রথম সপ্তাহে ২৮১,০০০ কপি বিক্রি হয়। জন লেজেন্ডের মতো প্রবাদ প্রতিম শিল্পী এবং রক ব্যান্ড মাই কেমিকাল রোমান্সকে টেক্কা দিয়ে প্রায় দু সপ্তাহ অ্যালবামটি শীর্ষ স্থান ধরে রাখে।[24] ২০০৬ সালের সব চেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামের তালিকায় এটি অষ্টম স্থানে ছিলো। সেই বছরে অ্যালবামটি ২ প্রায় মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়।[25] পরে এই অ্যালবাম দু বার পুনর্মুক্তি পায়। প্রথম বার একটি বিশেষ ছুটির সংস্করণে "রকিন আ রাউন্ড ডা ক্রিসমাস ট্রি" এ যে ভূমিকায় ছিলেন সেই একই ভূমিকায় সাইরাকে কাভারে দেখা যায। পরের বিশেষ সংস্করণে তাকে "নোবডিজ পারফেক্ট" এর ভূমিকায় দেখা যায়। এইভাবে তাকে প্রথম ২০০৭-এডিজনি চ্যানেল হলিডে অ্যালবামে দেখা গিয়েছিলো। দা চিতা গার্লস এর সঙ্গে তাদের ৩৯ দিনের শহর সফরে অংশ নেন সাইরাস এবং ২০টি নির্দিষ্ট তারিখে তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।[26]
ডিজনিম্যানিয়ার ডিজনিম্যানিয়া ৫ সংস্করণের জন্য আরো একবার সাইরাস একটি জনপ্রিয় ডিজনির গান "পার্ট অফ ইয়োর ওয়ার্ল্ড" এর পুনর্নির্মিত সংস্করণ রেকর্ড করেন।[27] জুন ২৬ ২০০৭ সালে সাইরাসের দ্বৈত অ্যালবাম হানা মন্টানা ২:মিট মাইলি সাইরাস মুক্তি পায়। প্রথম ডিস্কে হানা মন্টানার দ্বিতীয় সাউন্ড ট্র্যাক ছিলো এবং দ্বিতীয় ডিস্কে সাইরাসের নিজস্ব প্রথম একক অ্যালবাম শোনা গিয়েছিলো। প্রথম প্রকাশের পর অ্যালবামটি বিলবোর্ড ২০০-এ ১ নম্বরে ছিলো এবং এর ৩২৬,০০০ কপি বিক্রি হয়েছিল। অন্যান্য সাউন্ড ট্র্যাকের তুলনায় প্রথম সপ্তাহে এই অ্যালবাম অনেক বেশি বিক্রি হয়.।[28] ছুটির মৌসুমে জোরদার বিক্রি হওয়ায় এই অ্যালবামটি ডিসেম্বরে বিলবোর্ড ২০০ এর প্রথম ১০ টি গানের তালিকায় ফিরে আসে এবং এই সময়ে আরো ৭০০,০০০ কপি বিক্রি হয়।[29] যেহেতু ইউএস এতে এই অ্যালবাম ৩ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হয়, সেই জন্য রেকর্ডং ইনডাসট্রি এসোসিয়েশন অফ আমেরিকা একে তিনবার প্ল্যাটিনাম হওয়ার জন্য বিশেষ শংসাপত্র দেয়।[30] এই অ্যালবামের পাঁচটি গান প্রথমবার মুক্তি পেয়েও "বিলবোর্ড" হট ১০০ তালিকায় জায়গা করে নেয়। "সি ইউ এগেন" নামক গানটি ১০ নম্বর স্থান পায় এবং এটাই সাইরাসের প্রথম গান যা হট ১০০ তে প্রথম দশটি গানের মধ্যে জায়গা পায়।[31]
উত্তর আমেরিকার বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সফরে মোট ৬৯ টি নির্দিষ্ট তারিখে সাইরাস স্বভূমিকায় এব হানা মন্টানা হিসেব অংশ নেন। এর মধ্যে ১৪টি তারিখ পূর্বপরিকল্পিত ছিলো না। জোনাস ভাইয়েরা এই অনুষ্ঠানের প্রথমাংশে অংশ নিতেন। [32] বহু সংখ্যক ভক্ত-গুণগ্রাহিকে হতাশ করে এই সফরের অনুষ্ঠানের প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট তারিখের টিকিট খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যেত।[33] এই সফরের অনুষ্ঠান রেকর্ড করা হয় এবং ফিল্ম হিসেবে মুক্তি পায় ডিজনি ডিজিটাল ৩ ডি প্রেক্ষাগৃহে। এই হানা মন্টানা এবং মালি সাইরাস: বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সঙ্গীতানুষ্ঠানের কনসার্ট ফিল্ম প্রথম দিন মোট আয় করে ৮,৬৫১,৭৫৮ ডলার। সপ্তাহ শেষ হওয়ার পর এর আয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩১,১১৭,৮৩৪ ডলার। যে সব ছবি ১০০০ টির কম সংখ্যক পর্দায় মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশে লাভ এনে দিয়েছিলো। ২৬ জুলাই ২০০৮ সালে ডিজনি চ্যানেলে এই ছবিটি মুক্তি পায়।[34] এরপর ওয়াল্ট ডিজনি রেকর্ডস হলিউড রেকর্ডস এই সফরে সাইরাসের রেকর্ড করা একটি অনুষ্ঠান চলাকালীন ঘটনাবলী সংবলিত একটি হানা মন্টানা এবং মালি সাইরাস: বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সঙ্গীতানুষ্ঠানের লাইভ অ্যালবাম মুক্তি দেন। এই অ্যালবামে হানা মন্টানার চরিত্র হিসেবে গাওয়া তার সাতটি গান এবং স্বভূমিকায় গাওয়া আরো সাত টি গান রয়েছে। বিলবোর্ড ২০০ এ এই অ্যালবাম তৃতীয় স্থান পায়।[35]
২০০৮-বর্তমান
তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম ব্রেকআউট সাইরাসের নিজের নামসহ প্রকাশিত হয়। সাইরাস বলেন যে "তার জীবনে গত কয়েক বছর ধরে যা ঘটে চলেছে" তার দ্বারা ব্রেকআউট অনুপ্রাণিত হয়েছে।[36] এই অ্যালবামে দুটো গান বাদে অন্য সব গান লিখতে সহায়তা করেছেন সাইরাস।[36] "গান লেখা এমন একটা কাজ যা আমি সারা জীবন ধরে করে যেতে চাই,[...] আমি মনপ্রাণ দিয়ে চাই যে এই রেকর্ড প্রমাণ করুক অন্য সবকিছু বাদ দিয়েও আমি একজন লেখক।"[37] এই অ্যালবাম প্রথম প্রকাশ পাওয়া মাত্রই ইউএস বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় ১ নম্বরে চলে আসে। প্রথম সপ্তাহে অ্যালবামের ৩৭১,০০০ কপি বিক্রি হয়ে যায়। ৩১ জুলাই, ২০০৮ পর্যন্ত কোনো নারী শিল্পীর অ্যালবাম বিক্রির দিক দিয়ে এই অ্যালবাম দ্বিতীয় বৃহত্তমের মর্যাদা পেয়েছে। আগে মারিয়া ক্যারি E=MC2, ৪৬৩,০০০ কপি বিক্রি হয়েছিল। ব্রেকআউট থেকে "৭ থিংস" গানটি প্রথম মুক্তি পায়।[38] প্রথম প্রকাশ পাওয়ার সময় বিলবোর্ড হট ১০০ এ এই গানটির স্থান ছিলো ৮৪ নম্বরে।[39] প্রকাশিত হওয়ার দু সপ্তাহ পর গানটি ৭০ নম্বর স্থান থেকে উঠে আসে নয় নম্বরে।[40]
এপ্রিলে তার বাবার সঙ্গে তিনি ২০০৮ সিএমটি মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস পরিচালনা করেন।[41] ২০০৮ এ সাইরাস টিনস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস পরিচালনা করেন।[42] ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ সাইরাস অন্য অনেক গায়িকাদের সঙ্গে ক্যান্সার প্রতিরোধ অভিযান "স্টয়্যান্ড আপ টু ক্যান্সার " এর জন্য "জাস্ট স্টয়্যান্ড আপ!" গানটি সাইরাস শ্রোতাদের সামনাসামনি গেয়েছিলেন ওয়ান-আওয়ার U.S-এতে[43] .[43] ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ সাইরাস অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে আরো একটি মানবহিতকর কাজে জড়িয়ে পরেন। ক্যান্সার সমন্ধীয় গবেষণা এবং প্রশিক্ষণের জন্য টাকা তোলার উদ্দেশ্যে তিনি সিটি অফ হোপ বেনিফিট কনসার্টে যা ক্যালিফর্নিয়ার ইউনিভার্সাল সিটির গিবসন অ্যাম্পিথিয়েটার অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে অংশ নেন।[44]
৪ নভেম্বর ২০০৮ এ হলিউড রেকর্ডস ক্রিসমাসের উপর ভিত্তি করে একটি সিডি যার নাম "অল রয়াপড আপ" বের করে।[45] এই রেকর্ডে সাইরাস নিজের মতো করে ক্রিসমাসের বিখ্যাত গান "স্যান্টা ক্লজ ইজ কামিং টু টাউন" গেয়েছিলেন।[46] সাইরাস সহ লেখিকা এবং গায়িকা হিসেবে বোল্ট এর সাউন্ডট্র্যাকের দুটি গান গেয়েছিলেন। একটি গানে বোল্ট এর তারকা জন ট্রাভোল্টাকে ও দেখা গেছে যার নাম "আই থট আই লস্ট ইউ"। পরে এই গানটি শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল গান বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব আওয়ার্ড মনোনয়ন পায়।[47] হানা মন্টানা:দা মুভি সাউন্ডট্র্যাক থেকে তার একক গান "দা ক্লাইম্ব" প্রথম মুক্তি পাওয়ার পর বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় ছয় নম্বরে ছিলো। এই গানটি "সি ইউ এগেন" (যা তালিকায় ১০ নম্বর স্থান পায় ) এবং "৭ থিংস" এর (যা তালিকায় ৯ নম্বর স্থান পায়) পর মুক্তিপ্রাপ্ত গানের মধ্যে তালিকায় সর্বচ্চো স্থান পাওয়ার জন্য বিশেষ মর্যাদা পায়।[39]হানা মন্টানা ৩ নামে আরো একটি হানা মন্টানা সাউন্ডট্র্যাক (তৃতীয় মৌসুমের জন্য) তিনি প্রকাশ করেন ৩ জুলাই ২০০৯ এ।[48]
৩ জুন ২০০৯ এ সাইরাস তার "২০০৯ উত্তর আমেরিকা সফর" এর কথা ঘোষণা করেন। এই সফর পোর্টল্যান্ড ওরেগন থেকে শুরু হবে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯ এ। উত্তর আমেরিকা জুড়ে ৪৫টি তারিখ ধরে চলবে এই সফর। ৫ জুন ২০০৯ এ ইউনাইটেড কিংডমকে যুক্ত করে সফরের আরো তারিখ ঘোষণা করা হয়। ফলে সফরের নাম পরিবর্তিত হয়ে দাঁড়ায় "মালি সাইরাস ২০০৯/২০১০ বিশ্ব সফর"।[49] এই সফরে ব্যান্ড মেট্রো স্টেশন বিশেষ অতিথি হয়ে থাকবেন। সাধারণ দর্শকদের জন্য টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৩ জুন ২০০৯ থেকে এবং ইউনাইটেড কিংডমে ১২ জুন ২০০৯ থেকে।[50] জোনাস ভাইদের চতুর্থ স্টুডিও অ্যালবাম " লাইনস, ভাইনস এন্ড ট্রাইং টাইমস" এ সাইরাস তাদের সঙ্গে "বিফোর দা স্টর্ম" নামক একটি গান রেকর্ড করেন।
৩১ আগস্ট ২০০৯ এ সাইরাস ওয়াল মার্টের জন্য একটি বিশেষ ইপি বের করেন যার নাম দা টাইম অফ আওয়ার লাইভস।[51] সাইরাসের নামে যে পোশাকের সংগ্রহ আছে তার প্রচার করার জন্যই এটি মুক্তি পাবে। ৩১ জুলাই ২০০৯ এ এর প্রথম গান "পার্টি ইন দা ইউএসএ" ইন্টারনেটে কোনভাবে আগে ফাঁস হয়ে যায়। এই গানটির রেডিওতে প্রকাশ হওয়ার তারিখ ছিলো ২৯ জুলাই।
বাণিজ্যিক
২০০৪ এ সাইরাস ডেজি রক গিটারসেরর মুখপাত্র হন। তখনি তাকে তার প্রথম ডেজি রক গিটার, স্টারডাস্ট সিরিজের আকুস্টিক ইলেকট্রিক পিঙ্ক স্পার্কেল,উপহার দেওয়া হয়। ডিজনির হানা মন্টানা পোশাক সংগ্রহ বাজারে নিয়ে আসে ২০০৭ এর গ্রীষ্মের শেষের দিকে.সাইরাস এই সংগ্রহের কয়েকটি পোশাক ডিজাইন করতে সাহায্য করেছিলেন।[52] ডিসেম্বর ২০০৭ এ তিনি ফোর্বস-এর তালিকায় প্রথম কুড়িজন মহাতারকা যাদের বয়েস ২৫ এর নিচে এবং যাদের বার্ষিক আয় মার্কিন ডলারে ৩.৫ মিলিয়ন তাদের মধ্যে ১৭ তম স্থান পান। [53] নিউ ইয়র্ক সিটির মাদাম তুসোয় সাইরাসের একটি মোমমূর্তি উন্মোচিত হয়।[54] এপ্রিল ২০০৮ এ সাইরাস তার ১৬ বছর অবধি জীবনকে কেন্দ্র করে একটি আত্মজীবনী লেখার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হন। এই স্মৃতিচারণের নাম "মাইলস টু গো" (আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২৩১-১৯৯২-০). বইটি লেখার সঙ্গী ছিলেন হিলারি লিফটিন[55] এবং মার্চ ২০০৯ এ বইটি প্রকাশ করেন ডিজনি-হাইপিরিয়ন বুকস। বইটিতে সাইরাসের সঙ্গে তার বাবার সম্পর্ক, গণমাধ্যম নিয়ে তার চিন্তাভাবনা, তার ব্যক্তিগত জীবন,ভবিষ্যত নিয়ে নানা উচ্চাকাঙ্খা এবং জীবনের যা যা লক্ষ্য তাকে পূরণ করতে হবে, তা নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে।[56] নিউ ইয়র্ক টাইমসের শিশুদের বেস্ট সেলার তালিকায় মাইলস টু গো ১ নম্বর স্থান পায়।[57] প্রথমবারে মাইলস টু গো এর মোট এক মিলিয়ন কপি ছাপাবার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।[58]
ব্যক্তিগত জীবন
২০০৮ সা;এর জানুয়ারিতে সাইরাস ঘোষণা দেন যে তিনি সরকারি ভাবে তাঁর নাম বদলে ফেলতে চান। তাঁর নতুন নাম "মাইলি রে সাইরাস"-এর মাঝের অংশটি তার বাবার নামের সঙ্গে মিলে যায়।[59] পরবর্তীতে এই নামবদল আইনত কার্যকরী হয় ১ মে, ২০০৮-এ।
ইউএসএ টুডে তে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাইরাস বলেছিলেন যে, তাঁর ধর্মবিশ্বাস তাঁর জীবনের "সবচেয়ে জরুরি ব্যাপার" এবং এটাই তাঁর হলিউডে কাজ করার কারণ।[60] প্যারেড ম্যাগাজিনে এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে, গীর্জায় তাঁর পরিবারের সঙ্গে তিনি নিয়মিত প্রার্থনায় যোগ দেন।[19] এছাড়া ক্রিশ্চিয়ানিটি টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাইরাস বলেন, "খ্রিস্টান হিসেবে আমরা স্বর্গে বিশ্বাস রাখি", এবং "আমাদের একটি সুন্দর গির্জা আছে। যখন কেউ তাঁর গির্জা, যাজক এবং সম্প্রদায়কে স্বেচ্ছায় ছেড়ে দেয় তখন সে সত্যিই বড় ত্যাগ করছে। সত্যিটা স্বীকার করতেই হবে। হলিউডের পরিবেশ ফ্র্যাংকলিন টেনেসির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।"[61]
ফেব্রুয়ারি ২০০৮ এ সাইরাস এবং তার বন্ধু (যে মাঝে মাঝে সাইরাস-এর পরবর্তে নাচে)দুজনে মিলে ইউটিউবে দা মাইলি এন্ড ম্যান্ডি শো নামে ভিডিও তৈরি করতে শুরু করে এই ভিডিওকে "ইউটিউব হিট" হিসেবে গণ্য করা হয়। জানা গেছে স্রেফ মজার জন্যে এই ছবি তোলা এবং তার সম্পাদনার কাজ করেছেন সাইরাস এবং জিরুক্স। ফিল্মের বেশির ভাগ অংশই তোলা হয়েছে সাইরাসের শোবার ঘরে।[62] জুন ২০০৮ এ এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেছে ন্যাশভিল স্টার প্রতিযোগী জাস্টিন গ্যাস্টনের সঙ্গে সাইরাসের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।[63]
২০০৭ এ সাইরাস সিটি অফ হোপের জন্য বেশ বড় আকারে দান করেন। যতগুলি হানা মন্টানা কনসার্ট টিকিট বিক্রি হয়েছিল তার প্রতিটির জন্য তিনি ১ ডলার করে দেন.তিনি বলেন, "সিটি অফ হোপের সঙ্গে থাকার অভিজ্ঞতা সত্যি দারুণ কারণ তারা ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা করেন। তারা যে শুধু ক্যান্সের আক্রান্ত শিশু যারা তাদের সঙ্গে আছেন, তাদের সাহায্য করছেন তাই নয়, তারা কীভাবে ক্যান্সার সারিয়ে তোলা যায় তাই নিয়েও পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন। এটা একটা অসাধারণ ব্যাপার।"[64]
সেভেনটিন পত্রিকার সেপ্টেম্বর ২০০৮ সংখ্যায় সাইরাস জানান যে গত দু বছর ধরে নিক জোনাসের সঙ্গে তিনি একটি সম্পর্কে জরিয়ে আছেন এবং তারা "একে অপরকে ভালবাসেন"। ২০০৮ এর শেষের দিকে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।[65] জুন ২০০৯ এ ল্যারি কিং লাইভ নামক এক টক শো তে জো জোনাস ইঙ্গিত দেন যে তারা আবার সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।[66] এর কিছুদিন পরেই সাইরাস জোনাসের সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিচ্ছেদের ব্যাপারে ইঙ্গিত দেন। টুইটারে তিনি জানান , "একা থাকতে আমার দারুণ লাগছে:)জীবনে কোনো চিন্তাই নেই!!!" [67]
সাইরাস তার ১৬ তম জন্মদিন পালন করেন ডিজনিল্যান্ডে একটি সেবামূলক কাজের জন্য টাকা রোজগার করার বিশেষ অনুষ্ঠান করে। ডিজনিল্যান্ড সেদিন তাড়াতাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয় কারণ তার ৫০০ ভক্ত গুণগ্রাহী সেখানে ২৫০ ডলারের টিকিট কেটে জড়ো হয়েছিলেন.।[68] অনুষ্ঠান থেকে পাওয়া টাকা একটি যুব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ইউথ সার্ভিস আমেরিকাকে দান করা হয়।[69][70][71] ইউথ সার্ভিস আমেরিকার তরফ থেকে দশজন বিশেষ যুবক স্বেচ্ছাসেবীকে এই অনুষ্ঠানে আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। [72] সেইদিন সন্ধ্যাবেলায় সাইরাস এই সংস্থাকে ১ মিলিয়ন ডলারের চেক উপহার দেন।[73]
ডিসেম্বর ২০০৮ এ টিভি গাইড জানায় যে, সাইরাস বারবারা ওয়াল্টারস আমেরিকান ব্রডকাস্টিং কোম্পানি স্পেশাল যা ৪ ডিসেম্বর ২০০৮ এ সম্প্রচারিত হয়েছিল, তার জন্য ২০০৮ এর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দশজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মধ্যে একজন হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।[74]
সাইরাস ডিজনিস ফ্রেন্ডস ফর চেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত। ডিজনি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনে তাকে দেখা গেছে। [75] এই সেবামূলক কাজ বুঝতে সাহায্য করে কীভাবে শিশুরা এই গ্রহটিকে সযত্নে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। তাদের ফ্রেন্ডস ফর আ চেঞ্জের ওয়েবসাইটে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে এবং অঙ্গীকারবদ্ধ হতে বলা হয় যাতে তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ পায় কীভাবে ডিজনি পরিবেশ সংক্রান্ত কাজে ১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে।[76] সেবামূলক কাজের জন্য সাইরাস সেলিনা গোমেজ, জোনাস ভাইরা এবং ডেমি লোভাটো "সেন্ড ইট অন" গানটি রেকর্ড করেন।[76]
বিতর্ক
ভ্যানিটি ফেয়ার -এর ছবি
২৫ এপ্রিল ২০০৮-এ টেলিভিশন-এ প্রচারিত একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান এন্টারটেনমেন্ট টুনাইট -এ জানানো হয় যে সাইরাস ভ্যানিটি ফেয়ার-এর একটি স্থিরচিত্রগ্রহণের সময় তার উর্ধাঙ্গ অনাবৃত্ত করে ছবি তুলেছেন.[77] সেই ছবিটি এবং পরে প্রকাশিত চিত্রগ্রহণের সময় তোলা অন্য ছবিতে দেখা যায় যে সাইরাস-এর পিঠ অনাবৃত কিন্তু তার উর্ধাঙ্গের সামনের অংশও একটি বিছানার চাদর দিয়ে ঢাকা.এই ছবিগুলি তুলেছিলেন আলোকচিত্রকর আনি লিবভিদত্জ। [78]দা নিউ ইয়র্ক টাইমস -এর ওয়েবসাইটে ২৭এপ্রিল ২০০৮-এ পূর্ণ আলোকচিত্রটি একটি প্রবন্ধসহ প্রকাশিত হয়. ২৭এপ্রিল ২০০৯ -এ, দা নিউ ইয়র্ক টাইমস পরিষ্কারভাবে জানান যে যদিও ছবিগুলি দেখে মনে হতে পারে তার বুকের অংশও অনাবৃত ছিলো, আসলে সাইরাস নিজেকে একটা বিছানার চাদর দিয়ে মুড়ে রেখেছিলেন এবং কোনভাবেই তার উর্ধাঙ্গ অনাবৃত করেননি . [79] কিছু অভিভাবক এই ছবিগুলো দেখে তাদের বিরক্তি এবং রাগ প্রকাশ করেন। ডিজনির তরফ থেকে তাদের প্রতিনিধি জানান, "এই পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে যাতে একটি ১৫ বছর বয়েসীকে কৌশলে ব্যবহার করে পত্রিকা বিক্রি করা যায়." ডিজনি চ্যানেল ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর বিনোদন বিভাগের প্রেসিডেন্ট গ্যারি মার্স-এর বক্তব্য তুলে ধরে পোর্টফোলিও ম্যাগাজিন .তার বক্তব্য ছিলো,"মাইলি সাইরাস "ভালো মেয়ে" হয়ে থাকবেন কি না, এটা সম্পূর্ণ তার বাণিজ্যিক সিদ্ধান্ত. তার বাবা-মা তার মধ্যে এক ঐশ্বরিক পবিত্রতা রোপণ করেছেন. সে যদি তাদের বিশ্বাসভঙ্গ করে তাহলে সে আর কখনো তা ফিরে পারে না." [79]ফক্স বিজনেস নিউজ-এ জন টানটিলো এবং মাইকেল স্টোন নামক দুই ব্র্যান্ড বিষয়ক পরামর্শদাতা সাইরাস-এর বাণিজিক ভাবমূর্তিতে এর কুপ্রভাব পরার সম্ভাবনা এবং সফল বাজারভিত্তিক কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন. [80]
ইন্টারনেটে ছবি ছরিয়া পরা এবং তার ফলস্বরূপ গণমাধ্যমে তার প্রভাবের জন্য সাইরাস ২৭ এপ্রিল ২০০৮-এ এক বিবৃতির মাধ্যমে ক্ষমা চেয়ে নেন.
“ | I took part in a photo shoot that was supposed to be 'artistic' and now, seeing the photographs and reading the story, I feel so embarrassed. I never intended for any of this to happen and I apologize to my fans who I care so deeply about.[79] | ” |
লিবভিত্জও একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন.
“ | I'm sorry that my portrait of Miley has been misinterpreted. The photograph is a simple, classic portrait, shot with very little makeup, and I think it is very beautiful.[79][81] | ” |
28 এপ্রিল 2008-এ ভ্যানিটি ফেয়ার তাদের ওয়েব সাইটে সাইরাস এবং তার বাবা বিলি রে সাইরাস -এর একটি পূর্ণ সাক্ষাৎকার,সেই চিত্রগ্রহণের ছবি এবং সেই সময়ে তোলা অন্য ছবিসহ প্রকাশ করে.[82] সেই সাক্ষাৎকার মোতাবেক সাইরাস-এর বাবা-মা এবং/বা তার অন্য অভিভাকররা চিত্রগ্রহণের পুরো সময়টাই তার সঙ্গে ছিলেন.চাদর নিয়ে ছবি তোলার কথা লিবভিত্জ-ই প্রথম বলেন। যখন প্রশ্ন করা হয় যে ছবিটি তলার সময় তিনি "চিন্তিত" ছিলেন কি না, সাইরাস সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী ব্রুস হ্যানডিকে বলেন,
“ | No, I mean I had a big blanket on. And I thought, this looks pretty, and really natural. I think it's really artsy. It wasn't in a skanky way.... And you can't say no to Annie. She's so cute. She gets this puppy-dog look and you're like, okay.[82] | ” |
2 ডিসেম্বর 2008-এ টিভি গাইড জানায় যে,সাইরাস আবার লিবভিত্জ-এর সঙ্গে কাজ করতে উৎসাহী। তিনি আলোকচিত্রবিদ্যা বা ফটোগ্রাফিকে পেশা হিসেবে নেওয়ার কথাও ভাবছেন.
“ | That's what I want to do with my life. I would love to be a photographer... I want to come to London to study. I hear there are some great art schools here so I would love to do that.[83] | ” |
অন্তসত্তা হওয়ার গুজব
24 সেপ্টেম্বর ২০০৭-এ গুজব ছড়িয়ে পরে জে সাইরাস অন্তসত্তা [84] গুজবের কারণ J-14 পত্রিকার পাতায় প্রকাশিত একটি ছবি যা ইন্টারনেটে প্রচারিত হয়েছিল.সেখানে "মাইলি'জ মেল্টডাউন" নামেই ছবির সঙ্গে অন্যান্য খবরসহ এও বলা ছিলো, " মাইলি নিজে J-14 -এর সাক্ষাৎকারের সময় নিশ্চিতভাবে জানিয়েছেন যে তিনি অন্তসত্তা."[85] সঙ্গে সঙ্গে J-14 তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলে," কেউ জুলাই ২০০৭-এ প্রকাশিত J-14-এর 16 নম্বর পাতায় " দিস জাস্ট ইন" নামক লেখায় না জানিয়ে অদলবদল করেছে.এই গল্পটি সম্পূর্ণ বানানো." [86][87]J-14 -এর 16 নম্বর পাতায় আসল প্রবন্ধটি হলো "মাইলির খারাপ স্বভাব" যা তার সহ-অভিনেতারা হানা মন্টানা -র চিরগ্রহণের সময় জানিয়েছিলেন.
বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ
ফেব্রুয়ারি 2009-এ সাইরাস -এর বিরুদ্ধে এশীয় জন্মদ্ভূত প্রতি বর্ণভেদের অভিযোগ আনান হয়। ইন্টারনেটে একটি ছবি চরিয়ে পরে যেখানে দেখা যায় সাইরাস অনেকের সঙ্গে (যার মধ্যে তার প্রেমিক জাসটিন গ্যাসটনও ছিলেন)তাদের চোখের কোন টেনে দরে রয়েছেন যাতে এ চত এবং সরু হয়ে যায়। সাইরাস এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,
“ | In NO way was I making fun of any ethnicity! I was simply making a goofy face. When did that become newsworthy? [...] It seems someone is trying to make something out of nothing to me. If that would of [sic] been anyone else, it would of [sic] been overlooked! I definitely feel like the press is trying to make me out as the new 'BAD GIRL'! [...] I feel like now that Britney [Spears] is back on top of her game again, they need someone to pick on! Lucky me![88][89][90] | ” |
লস এঞ্জেলেস-এ বসবাসকারী এক মহিলা লুসি জে কিম,শহরের এশীয়-আমেরিকান এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপের অধিবাসীদের প্রতিনিধি হয়ে সাইরাস-এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তিনি 4 বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেন.[91]
ধর্ম এবং সমকামী বিবাহ
এপ্রিল 2009 -এ রক্ষনশীল আমেরিকান ফ্যামিলি আসোসিয়েশন টুইটার-এ পেরেজ হিলটনকে করা এক মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সাইরাস-এর সমালোচনা করেন। সাইরাস পেরেজ হিলটন-কে একটি সমকামী বিবাহ প্রসঙ্গে একটি প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন যে, তিনি খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী কিন্তু তিনি তাকে ভালবাসেন, তিনি সমকামী হোন বা না হোন। কারণ তার সঙ্গে অন্যদের কোনো পার্থক্যই নেই.আমরা সবাই ঈশ্বরের সন্তান আর সবারই আনন্দে থাকার অধিকার রয়েছে.[92] এই প্রসঙ্গে AFA বলে, "বোঝাই যাচ্ছে তিনি বিভ্রান্ত এবং বাইবেল ঠিকমতো বুঝতে পারেন না। আসুন আমরা প্রার্থনা করি যাতে ঈশ্বর তাকে সত্যের রাস্তা দেখান."[93][94]
চলচ্চিত্রের তালিকা
- বোল্ট (২০০৮)
- হানা মন্টানা: দ্য মুভি (২০০৯)
- দ্য লাস্ট সঙ (২০১০)
- সো আন্ডারকভার (২০১১)
- এলওএল (২০১২)
- মাইলি: দ্য মুভমেন্ট (২০১৩)
ডিস্কোগ্রাফি
- মিট মাইলি সাইরাস (২০০৭)
- ব্রেকআউট (২০০৮)
- কান'ট বি টেমড (২০১০)
- ব্যাঙ্গার্স (২০১৩)
ভ্রমণ
- বেস্ট অব ওয়ার্ল্ডস ট্যুর (২০০৭–০৮)
- ওয়ান্ডার ওয়ার্ল্ড ট্যুর (২০০৯)
- জিপসি হার্ট ট্যুর (২০১১)
- ব্যাঙ্গার্স ট্যুর (২০১৪)
পুরস্কার এবং মনোনয়ন
বছর | ফলাফল | পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত কাজ |
---|---|---|---|---|
২০০৭ | বিজয়ী | কিডস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | প্রিয় TV অভিনেত্রী | হানা মন্টানা |
টিন চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | টিভি অভিনেত্রী কমেডি | |||
সামার আর্টিস্ট | একটিও নয় | |||
2008 | মনোনীত | ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস | বেস্ট নিউ আর্টিস্ট | 7 থিংস |
বিজয়ী | টিন চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | ফিমেল আর্টিস্ট | একটিও নয় | |
টিভি অভিনেত্রী কমেডি | হানা মন্টানা | |||
ইয়াং আর্টিস্টস অ্যাওয়ার্ডস | টিভি ধারাবাহিকে শ্রেষ্ঠ অভিনয় | |||
কিডস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | প্রিয় গায়িকা | একটিও নয় | ||
প্রিয় টিভি অভিনেত্রী | হানা মন্টানা | |||
গ্রেসি আলেন অ্যাওয়ার্ডস | কমেডি ধারাবাহিকে প্রধান মহিলা চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনয় (শিশু বা বয়েসন্ধিপ্রাপ্ত)[95] | একটিও নয় | ||
মনোনীত | ইউরোপ মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস | নিউ এক্ট | ||
বিজয়ী | UK কিডস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | জনপ্রিয় নারী টিভি তারকা | হানা মন্টানা | |
2009 | মনোনীত | |||
৬৩ তম গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডস | শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল গান | আই থট আই লস্ট ইউ | ||
ক্রিটিক্স চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | শ্রেষ্ঠ গান | |||
কিডস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | প্রিয় টিভি অভিনেত্রী | হানা মন্টানা | ||
বিজয়ী | প্রিয় গায়িকা | একটিও নয় | ||
MTV মুভি অ্যাওয়ার্ডস | ছবির শ্রেষ্ঠ গান | দা ক্লাইম্ব | ||
মনোনীত | নারী চরিত্রে অসাধারণ অভিনয় | হানা মন্টানা :দা মুভি | ||
মাচ মিউজিক ভিডিও অ্যাওয়ার্ডস | বছরের শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক ভিডিও শিল্পী | দা ক্লাইম্ব | ||
টিন চয়েস অ্যাওয়ার্ডস | ||||
চয়েস মুভি:টিভি অভিনেত্রী কমেডি লিপলক | হানা মন্টানা :দা মুভি | |||
বিজয়ী | চয়েস চিত্রাভিনেত্রী :সঙ্গীত/নৃত্য | |||
চয়েস মুভি হিসি ফিট | ||||
টিভি অভিনেত্রী | হানা মন্টানা | |||
চয়েস মিউজিক: একক | দা ক্লাইম্ব | |||
মনোনীত | ফিমেল হটি | একটিও নয় | ||
চয়েস রেড কার্পেট আইকন: মহিলা | ||||
আরও দেখুন
- Honorific nicknames in popular music
- List of best-charting music artists in the United States
- List of Billboard Social 50 number-one artists
তথ্যসূত্র
- "#13 Miley Cyrus"। Forbes। জুন ২৮, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৫, ২০১৪।
- "Lady Gaga, Jay-Z, Michael Jackson make 'Guinness World Records 2011'"। London: The Independent। সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১০। ডিসেম্বর ১৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৫, ২০১৪।
- Press, Associated (ডিসেম্বর ৯, ২০১৩)। "MTV declares Miley Cyrus its artist of the year"। The San Diego Union-Tribune। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১২, ২০১৪।
- লস এঞ্জেলেস সুপেরিয়র কোর্টের নাম পরিবর্তন বিষয়ক দস্তাবেজ.PDF (p. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ আগস্ট ২০০৮ তারিখে 4).
- Michelle Tan (২০০৭-০৭-০২)। "My Girl"। People Magazine। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০১।
Tish's kids from a previous relationship, Brandi, 20, and Trace, 18, whom Billy Ray adopted as tots
- Miller, Gerri (২০০৭)। "POP-Corn — Miley Rocks"। Scholastic News Online। ২০০৭-০৭-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-২৯। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - টেক্সাসের ফোর্ট ওয়ার্থ-এ অনুষ্ঠিত, কালে মাইলি সাইরাস অবিনীত পাল হেন্ডারসন-এর স্যাড সিক্রেট ব্রাদার (2/05/2009)-দ্য সানডে মিরর, UK
- ""Billy Ray Cyrus — Bio""। cmt.ca (English ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-২৯।
Children: Destiny Hope, Braison Chance, Noah Lindsey, with Tish; Christopher Cody, from a previous relationship; and stepchildren Brandi, and Trace.
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - Miley Cyrus Goes Hybrid After Getting Some Green Driving Advice From Dad ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মার্চ ২০০৯ তারিখে (2008-08-08) ecorazzi.com.
- Ken Beck (২০০৬-০৩-১৯)। "Teen Miley Cyrus leaves Tennessee hills for Hollywood with dad Billy Ray and family in tow"। The Tennessean। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-০৭।
- ইট'স মাই লাইফ। ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখেসেলিব্স। ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখেমাইলি সাইরাস PBS কিডস গো! ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে। Retrieved on 2008-07-14.
- Jacques Steinberg (এপ্রিল ২০, ২০০৬)। "Hannah Montana and Miley Cyrus: A Tale of Two Tweens"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-০৭।
- Associated Press (২০০৬-০৫-২৫)। "Life Imitates Art for Teen Miley Cyrus"। MSN TV News। ২০০৭-১১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-০৭।
- "Jeremy Shum and Miley Cyrus hit super-high ratings"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-১৯।
- Marni Weisz (২০০৯-০৩-০১)। "Famous Teens: Miley Cyrus"। Famous। ২০১১-০২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-১৩।
- David Hiltbrand (২০০৬-০৫-২০)। "Miley Cyrus braced for Disney stardom"। San Diego Union-Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৭।
- CAA -এর দিকে মাইলি- উদ্দেশ্য-বিহীন ভাবে গমন 2009-06-04
- ""'Hannah Montana' Livin' the Rock Star Life! DVD Review""। Disney DVD Reviews (English ভাষায়)। ২০০৬-১০-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-২৯।
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - নাচের তালে... মাইলি সাইরাস Parade.com
- মাইলি সাইরাস 'হান্না' কে ছেড়ে যাচ্ছেন.
- দ্য লাস্ট সং-এ মাইলি সাইরাস, চলচ্চিত্রায়ন শুরু 15-21 জুনের মধ্যে .
- দিসনি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য মাইলি.
- http://headlineplanet.com/home/2009/07/14/movie-news-miley-cyrus-new-movie-jackman-comedy-bridget-jones/
- কেটি হ্যেসটি, "'মন্টানা' জুম্স দ্বিতীয় সপ্তাহে no. 1"- এ থাকার জন্য, ম্যানিলো ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে, Billboard.com, 2006-11-08.
- পাল ক্যাশমেরে, "হাইস্কুল মিউসিক 2006-এর টপ এলবাম" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, Undercover.com.au, 2007-01-05.
- Craig Rosen (Reuters, Hollywood Reporter) (২০০৬-০৯-২৫)। "Disney's Cheetah Girls keep girl power alive"। Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১০-০৭।
- Katie Hasty (২০০৭-০৪-০৪)। "McGraw Leads Seven Top 10 Debuts Onto Billboard 200"। Billboard। ২০০৯-০১-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৭।
- জনাথন কহেন, "ন:1 -এ আত্মপ্রকাশের জন্য সাইরাস ক্লার্কসন কে পাশ কাটিয়ে যায় ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে, Billboard.com, 2007-07-04.
- গ্রবান রিমেনস ন.1, কাটতির দিক থেকে '07 -এর সেরা ছিল.
- "Search Results"। RIAA। ২০০৮-০৪-০২। ২০১৫-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৬।
- Jonathan Cohen (২০০৮-০৪-২৪)। "Lil Wayne Scores First Hot 100 Chart-Topper"। Billboard.com। Nielsen Company। ২০০৮-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৭।
- Walt Disney Records & Hollywood Records (২০০৭)। "The Hannah Montana / Miley Cyrus ``Best of Both Worlds Tour Confirms 14 New Dates to Sold-Out Nationwide Tour"। Business Wire 2007। ২০১২-০৬-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-১২।
- Westbrook, Bruce (২০০৭-০৯-১৭)। "How much would you pay for Hannah Montana tickets?"। Houston Chronicle। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৯-১৭।
... every show in every city, no matter how small, has sold out in minutes.
- "Movies With the Fewest Theaters to Debut at #1 at the Box Office"। Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-৩০।
- "Artist Chart History - Miley Cyrus"। Billboard.com। Nielsen Company। ২০০৮। ২০০৮-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৮।
- Cortney Harding (২০০৮-০৬-২৭)। "Miley Cyrus grows up on 'Breakout'"। Billboard.com। Nielsen Company। ২০০৮-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৭।
- Jill Serjeant (২০০৮-০৭-২১)। "Miley Cyrus grows up and away from Hannah Montana"। Thomson Reuters। The Thomson Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-২১।
- "Miley Cyrus debuts her new single"। People.com। Time Inc.। ২০০৮-০৫-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৩।
- "7 Things"। aCharts.us। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৬।
- Jonathan Cohen (২০০৮-০৬-২৬)। "Katy Perry scores 1,000th No. 1 hit of rock era"। Billboard.com। Nielsen Company। ২০০৮-০৬-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৬।
- "বিলি রে সাইরাস এবং মাইলি সাইরাস CMT মিউসিক এওয়ার্ড -এর তত্বাবধায়ক" CMT.com. অনুসারে Retrieved 2008-03-06.
- যথার্থ কৈশোরের পছন্দ পুরস্কার, তক-এর অন্তর্গত ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জুলাই ২০১১ তারিখে, Retrieved on 2008-07-19.
- Tim Saunders (২০০৮-০৮-২০)। "Female Stars Unite For New Charity Single"। looktothestars.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৪।
- "The Walt Disney Company Is Presenting Miley Cyrus, Jonas Brothers and Demi Lovato in a Special Concert to Benefit City of Hope on September 14"। Foxbusiness.com। ২০০৯-০৪-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৬।
- "All Wrapped Up! 2008"। Amazon.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৮।
- "The Jonas Brothers/Various All Wrapped Up!"। Eil.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৮।
- Silverman, Stephen (২০০৮-১২-১১)। "Angelina Jolie, Brad Pitt Score Golden Globe Nods"। People। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১১।
- http://www.amazon.com/Hannah-Montana-3-W-Dvd/dp/B0028EQMOE/ref=sr_1_16?ie=UTF8&S=music&qid=1241381006&sr=8-16
- "ভ্রমণ সূচী ঘোষণায় মাইলি সাইরাস" Kidzworld.com. Retrieved on 2009-06-04.
- "Walmart Presents Miley Cyrus 2009 North American Tour"। Walmart Press Release। 06-03-2009। ২০০৯-০৬-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2009-06-03। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "Walmart.com: The Time Of Our Lives (Walmart Exclusive EP), Miley Cyrus: Pop"। Walmart.com।
- Samantha Critchell (২০০৭-০৬-২০)। "Style: Company targets tweens with 'Hannah Montana' clothes"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-৩০।
- "Forbes Magazine Top 20 Under 25"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-১৮।
- "Wax Miley Cyrus Hits Madame Tussaud's"। People Magazine। ২০০৮-০৩-২০। ২০০৮-০৫-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৩-২২।
- Italie, Hillel (২০০৯-০২-২৩)। "Miley Cyrus becomes author with upcoming memoir"। Seattle Times/Associated Press। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২৪।
- Cyrus, Miley (২০০৯)। Miles to Go। Disney/Hyperion Books। আইএসবিএন 978-1-42-311992-0। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - "Miles to Go- First Ever Book from Superstar Miley Cyrus – is a #1 Best Seller" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Business Wire। ২০০৯-০৩-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-২৩।
- Motoko Rich (২০০৮-০৪-২২)। "A Bookish Miley Cyrus"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২২।
- "Miley Cyrus Makes Name Change Official — Miley Cyrus : People.com"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০১-২৯।
- মাইলি সাইরাস তার অভিষ্ঠে পৌছতে পেরেছে USAtoday.com
- হসানা,মন্টানা! ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে অদ্রে টি. হিন্গলে,(২০০৮ - জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি) টুডে'স ক্রিশ্চিয়ান্স
- মাইকেল ত্যান, "বিহাইন্দ দ্য সিনস অফ মাইলি সাইরাস' YouTube হিট," People.com, 2008-03-08.
- http://www.eonline.com/uberblog/b128212_miley_cyrus_justin_gaston_are_totally.html
- আশা জাগে ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জুন ২০০৯ তারিখে 2008-01-03,কিউএল পত্রিকা.
- Liz McNeil (আগস্ট ৭, ২০০৮)। "Miley: Nick Jonas and I 'Were In Love'"। People। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১৬।
- Jonas Brothers (জুন ১৮, ২০০৯)। "Larry King Live" (সাক্ষাৎকার)। সাক্ষাত্কার গ্রহণ করেন Larry King। অজানা প্যারামিটার
|callsign=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
Jocelyn Vena (জুন ১৯, ২০০৯)। "Joe Jonas Confirms Brother Nick And Miley Cyrus Are Dating"। MTV। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-২১। - http://twitter.com/mileycyrus/status/2486862793
- "Miley Cyrus' Supersize 16 Party"। Chicago Tribune। ২০০৮-১০-০৭। ২০০৮-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
- "Miley Cyrus to Hold Sweet 16 Fundraiser Birthday Bash at Disneyland"। Fox News। ২০০৮-০৮-২৩। ২০০৯-০৪-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
- "Miley Cyrus parties hard at sweet 16 at Disneyland"। Daily Telegraph (United Kingdom) and News Digital Media (a News Corporation company) of Australia। ২০০৮-১০-০৭। ২০০৮-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
- "Miley Cyrus To Celebrate 'Sweet 16' Birthday And Honor Youth Volunteers At Disneyland"। Access Hollywood। ২০০৮-০৮-২২। ২০০৯-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৩-০৪।
- "Hannah Montana's Miley Cyrus Celebrates Her Sweet 16 at Disneyland With Friends and Fans — Event Celebrates Youth Volunteers With $1 Million Disney Gift"। MarketWatch। ২০০৮-১০-০৫। ২০০৯-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮।
- Brady MacDonald (২০০৮-০৮-০৬)। "Miley Cyrus parties nonstop at Disneyland Sweet 16 birthday celebration"। Los Angeles Times।
- বারবারা ওয়াল্টার্স 2008-এর সর্বাপেক্ষা আকর্ষনীয় ব্যক্তিত্বদের সন্নিকতশ হয়/1}" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ মে ২০০৯ তারিখেTV গাইড । 2008-12-01. Retrieved on 2008-12-03.
- http://disney.go.com/disneygroups/friendsforchange/#/disneygroups/friendsforchange/
- "THE WALT DISNEY COMPANY LAUNCHES DISNEY'S FRIENDS FOR CHANGE"। Disney Channel। 05-14-2009। ২০০৯-০৫-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2009-06-05। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "Miley Cyrus topless controversy"। news.com.au/dailytelegraph/। ২০০৮-০৪-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৭।
- Stephen M. Silverman (২০০৮-০৪-২৭)। "Miley Cyrus: I'm Sorry for Photos"। people.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৭।
- Brook Barnes (২০০৮-০৪-২৮)। "A Topless Photo Threatens a Major Disney Franchise"। nytimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৯।
- "মাইলি-র ভ্যানিটি ফেয়ার ব্যাকল্যাশ দ্বারা কি ক্ষতিগ্রস্থ হবে?" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ মার্চ ২০০৯ তারিখে ফক্স বিসনেস নিউস. দ্য জি নোট. 2008-04-28.
- "Annie Leibovitz: 'Miley Cyrus Photos Were Misinterpreted' at Hollywood.com"। ২৬ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১২।
- Bruce Handy (২০০৮-০৪-২৮)। "Miley Knows Best"। vanityfair.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৮।
- Miley Cyrus: I Would Love to Work with Leibovitz Again" TV Guide. 2008-12-02. Retrieved on 2008-12-03.
- "Miley Cyrus Pregnancy Rumors Circulating"। transworldnews.com। ২০০৭-০৯-২৪। ২০০৭-১২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৯-২৪।
- Charles Winters (২০০৭-০৯-২৩)। "Is Hanna Montana star Miley Cyrus really pregnant?"। gaysocialites.com। ২০০৭-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৯-২৪।
- "Miley Cyrus Is Not Pregnant"। J-14 Magazine। ২০০৯-০৪-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৯-২৪।
- "Despite rumors, Miley Cyrus Is Not Pregnant"। MSNBC News। ২০০৭-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০১।
- Miley Cyrus: I'm Not Racist ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ জুলাই ২০০৯ তারিখে, FOXNews.com
- Miley Cyrus On Controversial Photo: "In No Way Was I Making Fun Of Any Ethnicity", NBCBayArea.com
- Miley Cyrus goofy face photo taken out of context, UK.Reuters.com
- "সল্যানটেড আই" ছবিটির জন্য মাইলি সাইরাস ৪ বিলিয়ন ডলার-এর মামলা করে ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ মে ২০০৯ তারিখে, USNews.com
- "Contactmusic"। Contact Music। ২০০৯-০৪-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৯।
- Cole, Monica (২০০৯-০৪-৩০)। "Miley Cyrus said what?"। American Family Association। ২০০৯-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-০১।
- মাইলি সাইরাসের সমকামী বার্তা ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে রক্ষনশীল খ্রিস্চান্দের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে/1}2009-05-02-তে লাস্ট ওয়ার্ড, মেট্রো উইকলি তে যুদি-এর কর্তৃক প্রকাশিত
- "Miley Cyrus Songs"। ২০০৯-০৩-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২৯।
আরও পড়ুন
- Cyrus, Miley and Liftin, Hilary (২০০৯)। Miles to Go। Disney-Hyperion Books। আইএসবিএন 978-1-4231-1992-0।
বহিঃসংযোগ
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মাইলি সাইরাস (ইংরেজি)
- গ্রন্থাগারে মাইলি সাইরাস সম্পর্কিত বা কর্তৃক কাজ (ওয়ার্ল্ডক্যাট ক্যাটালগ) (ইংরেজি)