ভারতে বাংলা ভাষা আন্দোলন

ভারতের বিভিন্ন অংশে মাতৃভাষার অধিকার আদায়ে বাঙালি জনগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন শুরু করে। অবিভক্ত ভারতে ১৯১২[1] সালে মানভূম জেলাকে ভারতের বিহার ও ওড়িশার সাথে যুক্ত করা হয়। সে সময় মানভূমবাসী তাদের জেলাকে বাংলার সাথে যুক্ত করার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। বাংলার সাথে যুক্ত হওয়ার এ আন্দোলন থেকেই মানভূমে ভাষা দাবিও যুক্ত হয়।[2] সে সময় যে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল তা ১৯৫৬ সালে সাময়িক ভাবে নতুন জেলা গঠনের মাধ্যমে সেই আন্দোলনের আন্দোলনকারীদের দাবি মিটে গেলেও ভারতের অন্যান্য প্রদেশে বাংলা ভাষা আন্দোলন আজও বিদ্যমান। ভারতের বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে মানভূম ও আসামের নাম প্রথম উঠে আসে। এছাড়াও ঝাড়খণ্ড, বিহার, ছত্তিশগড়, কর্ণাটকদিল্লিতে বাঙালি মাতৃভাষার দাবিতে লড়াই করছে।

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ভাষা আন্দোলনের পটভূমি

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত দ্বিখণ্ডিত হয়ে ভারতপাকিস্তান তৈরি হয়।[3][4] মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ব বাংলা পাকিস্তানে এবং হিন্দু অধ্যুষিত পশ্চিম বাংলা ভারতে যোগ দেয়। পশ্চিম বাংলা থেকে বাঙালি মুসলমানেরা তদানীন্তন পাকিস্তান তথা অধুনা বাংলাদেশে এবং বাঙালি হিন্দু পূর্ব বাংলা থেকে ভারতে চলে আসে। পূর্ববঙ্গ থেকে আসা উদ্বাস্তু ও ছিন্নমূল এই সব হিন্দু বাঙালিরা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে আশ্রয় নেন। ভারতের বাঙালি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও অন্যান্য অবাঙালী জনজাতি অধ্যুষিত রাজ্যে তাদের পুনর্বাসন দেওয়া হয়। ছত্রিশগড় ,ওড়িশার দণ্ডকারণ্য, মহারাষ্ট্র কর্ণাটক এই রাজ্য গুলির মধ্যে অন্যতম। পুনর্বাসিত এই সকল হিন্দু বাঙালিরা অবাঙালী অধ্যুষিত এই সকল রাজ্যে বৈষম্যের স্বীকার হয় এবং মাতৃভাষা বাংলার পঠনপাঠন ও সরকারি মর্যাদার দাবিতে আন্দোলনে নামেন।

আসাম

শিলচর রেলওয়ে স্টেশনে ভাষা শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মৃতিসৌধ
শিলচর রেলওয়ে স্টেশন ভাষা শহীদ স্টেশন নামে পরিচিত

আসামের বরাক উপত্যকার বাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল আসাম সরকারের অসমীয়া ভাষাকে রাজ্যের একমাত্র দাপ্তরিক ভাষা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, যদিও জনসংখ্যার এক উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল বাংলাভাষী। বরাক উপত্যকায়, বাংলাভাষী জনসংখ্যা সংখ্যাগরিষ্ঠ। প্রধান ঘটনাটি ১৯৬১ সালের ১৯ মে ঘটে, সেদিন ১১ জন প্রতিবাদীকে শিলচরে প্রাদেশিক পুলিশ হত্যা করে। [5]

১০ অক্টোবর, ১৯৬০ সালের সেই সময়ের আসামের মুখ্যমন্ত্রী বিমলা প্রসাদ চলিহা অসমীয়াকে আসামের একমাত্র সরকারী ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করেন। উত্তর করিমগঞ্জ-এর বিধায়ক রনেন্দ্র মোহন দাস এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু ২৪ অক্টোবর প্রস্তাবটি বিধানসভায় গৃহীত হয়।[6]

১৯৬১ সালে ১৯ মেতে শিলচর, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দিতে হরতাল ও পিকেটিং আরম্ভ হল। করিমগঞ্জে আন্দোলনকারীরা সরকারী কার্যালয়, রেলওয়ে স্টেশন, কোর্ট ইত্যাদিতে পিকেটিং করেছিলেন। শিলচরে তারা রেলওয়ে স্টেশনে করেছিলেন। ওই দিন ২:৩৫ নাগাদ স্টেশনের সুরক্ষায় থাকা আধাসামরিক বাহিনী আন্দোলনকারীদেরকে বন্দুক ও লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এরপর সাত মিনিটের ভিতর তারা ১৭ রাউন্ড গুলি আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে চালায়।[7] ১২ জন লোকের দেহে গুলি লেগেছিল। তাদের মধ্যে ন'জন সেদিনই নিহত হয়েছিল। দুজন পরে মারা যান । ২০ মে তে শিলচরের লোকজন শহিদদের শবদেহ নিয়ে প্রতিবাদ সাব্যস্ত করেছিলেন।[8] এই ঘটনার পর আসাম সরকার বরাক উপত্যকায় বাংলাকে সরকারী ভাষা হিসাবে ঘোষণা করতে বাধ্য হয়।

সত্যাগ্রহীদের উপর লাঠিচার্জ, বরাক ভাষা আন্দোলন

ছত্তিশগড়

১৯৪৭ এর দেশ ভাগের পর পূর্ব বাংলার হিন্দু উদ্বাস্তুদের দণ্ডকারণ্য প্রকল্পের মাধ্যমে ১৩২ টি গ্রামে পুনর্বাসন দেওয়া হয়, যার মধ্যে ৩৩ টি গ্রামই পখাঞ্জুরে অবস্থিত। পরবর্তী কালে বাঙালিদের বাংলায় পঠনপাঠন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু, দণ্ডকারণ্য প্রজেক্ট বন্ধ হলে ছত্তিশগড় সরকার পরে বাংলায় শিক্ষার ব্যবস্থা বন্ধ করে দেন। বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় গুলিকে হিন্দি মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সামান্য কিছু বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় থাকলেও সেখানে বাংলা মাধ্যম পুস্তক সরবরাহ করা হয় নি। বাঙালি পড়ুয়ারা বৈষম্যের মুখোমুখি হয়। পড়ুয়ারা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরে নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমিতির নেতৃত্বে আন্দোলনের রূপ ধারণ করে বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বাংলায় পঠনপাঠন এবং সরকারি কাজে বাংলা ব্যবহারের দাবিতে আন্দোলন চলতে থাকে। ছত্তিশগড়ের পখাঞ্জুর থেকে শুরু করে রাজধানী দিল্লিতে তারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। সাময়িক কিছু সমস্যার সমাধান হলেও বাকি দাবিতে সংগ্রামকারীরা আজও আন্দোলনরত।

কর্ণাটক

পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তু হিন্দুদের এক অংশ দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মুলত রায়চুর জেলার বিভিন্ন গ্রামে আশ্রয় নেয়। সেখানের বাঙালি পড়ুয়াদের বাংলায় পাঠনপাঠনের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। বাংলা মাধ্যমের দাবিতে ও বাংলা ভাষাকে পাঠ্য বিষয় হিসেবে গ্রহণ করার জন্য কর্ণাটকের বাঙালিরা আন্দোলন করেছিল। তাদের আন্দোলনের দাবি মেনে নিয়ে বাঙালি অধ্যুষিত গ্রাম গুলিতে বাংলা পঠনপাঠনের ব্যবস্থা করে কর্ণাটক সরকার।[9] বাঙালিদের আন্দোলনে বাংলাকে কর্ণাটকের দ্বিতীয় ভাষার স্বীকৃতি দেয় কর্ণাটক সরকার।[9]

বিহার

মানভুমের বাংলা ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ভাষা সৈনিকের সাক্ষাৎকার
মানভূমের বাংলা ভাষা আন্দোলনে অংশ নেওয়া ভাবিনী মাহাতো।

ভারত সরকার তৎকালীন বিহার রাজ্যের মানভূম জেলায় বসবাসকারী বাংলাভাষী মানুষদের মধ্যে জোর করে হিন্দী ভাষা চাপিয়ে দিতে গেলে তারা বাংলা ভাষার জন্য এই আন্দোলন করে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে নতুন জেলা তৈরি করতে সরকারকে বাধ্য করেন।

১৯৫৬ সালের আগে পুরুলিয়া বিহারের অন্তর্ভুক্ত ছিল। রাজনৈতিক ভাবে বিহারের স্কুল-কলেজ-সরকারি দপ্তরে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।[1] সেই সময় জাতীয় কংগ্রেসের মাধ্যমে আন্দোলন করার চেষ্টা করা হয়; কিন্তু, বাংলা ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় অবশেষে পুরুলিয়া কোর্টের আইনজীবী রজনীকান্ত সরকার, শরৎচন্দ্র সেন এবং গুণেন্দ্রনাথ রায় জাতীয় কংগ্রেস ত্যাগ করে জাতীয়তাবাদী আঞ্চলিক দল লোকসেবক সঙ্ঘ গড়ে তোলেন।[1] বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ে তাদের সুদৃঢ় আন্দোলন করেন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ এই আন্দোলন তীব্র ভাবে প্রতিভাত হয়।[1]

ঝাড়খণ্ড

ঝাড়খণ্ড পশ্চিমবঙ্গের শুধু প্রতিবেশী রাজ্যেই নয়, প্রাচীন বঙ্গের পশ্চিম অংশ রাঢ় অঞ্চলের অংশ বিশেষ এই রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এই রাজ্যের একাধিক জেলায় বাঙালি সংখ্যা গরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও জেলাগুলি পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয় নি। এছাড়াও বাংলা ঝাড়খণ্ডের বাঙালি ও উপজাতিদের (এদের মুলনিবাসী বাঙালি বলা হয়) সংযোগকারী ভাষা। কিন্তু, হিন্দি ইংরেজি ও উর্দু এই রাজ্যের প্রধান সরকারি ভাষার মর্যাদা পেলেও বাংলা আজও প্রধান সরকারি ভাষার মর্যাদা পায় নি। ঝাড়খণ্ডের একাধিক বাঙালি সংগঠন ও উপজাতি সংগঠন বাংলাকে প্রধান সরকারি ভাষা ঘোষণার দাবিতে দীর্ঘদিন সাংগ্রামরত। ঝড়খণ্ডে বাঙালিদের আন্দোলনের চাপে ২০১০ সালে বাংলাকে এই রাজ্যের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হলেও, তা কার্যকরী হয় নি। এছাড়াও বাঙ্গালা ভাষী পড়ুয়ারা বঞ্চনার স্বীকার হয়েছে, বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় গুলিকে হিন্দি মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়েছে।[10][11]

দিল্লি

১৯৪৭ এর ভারত ভাগ ও ১৯৭১ এর পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তু হিন্দুরা ভারতেও রাজধানী দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছিল। এই সময় দিল্লিতে তাদের মূল বাসভূমি ছিল চিত্তরঞ্জন পার্ক। এছাড়াও বিভিন্ন সময় পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম ও ভারতের অন্যান্য বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য থেকে বাঙালিরা দিল্লিতে আসায় পাঞ্জাবিদের পর বাঙালিই দিল্লির দ্বিতীয় বৃহত্তম সংখ্যালঘু জাতি। ভারতের জনগণ অনুযায়ী দিল্লিতে আনুমানিক ২৫ লক্ষ বাঙালির বাস।[12] কিন্তু, সেখানেও বাঙালিরা বৈষম্যের স্বীকার। দিল্লিতে অন্যান্য ভাষার নিজস্ব একাডেমি থাকলেও বাংলা ভাষা একাডেমি নেই। বাঙালি পড়ুয়াদের জন্য বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় নগণ্য। কাজেই দিল্লির বাঙালিরা ভাষার অধিকারের দাবিতে আন্দোলনরত। বাঙালিদের আন্দোলনের জেরে বর্তমানে দিল্লিতে একটি বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে।[12]

উত্তর দিনাজপুর

২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের দাঁড়িভীট বিদ্যালয়ে বাংলা ভাষার শিক্ষকের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। ছাত্রদের দাবি বাংলার শিক্ষক না থাকা সত্ত্বেও বাংলা ভাষার জন্য শিক্ষক নিয়োগ না করে উর্দু ভাষায় শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়।[13][14] বাঙালি জাতির উপর এহেন অন্যায়ের প্রতিবাদে মাতৃভাষাপ্রেমী বিদ্যালয়ের বাঙালি ছাত্রছাত্রী, প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, গ্রামের অন্যান্য তরুণ-তরুণী ও অভিভাবকমণ্ডলী সম্মিলিতভাবে আন্দোলন করেন।[15] ২০১৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর পুলিশ আন্দোলনকারীদের উপর লাঠিচার্জ করে ও গুলি চালায়।[15] এতে আন্দোলনকারী রাজেশ সরকারের[16]তাপস বর্মণের[17] মৃত্যু হয়।[18][19][20][21] এছাড়া দশম শ্রেণির ছাত্র বিপ্লব সরকার গুলিবিদ্ধ হয়। তার পায়ে গুলি লাগে।[22]

আরো পড়ুন

তথ্যসূত্র

  1. নন্দদুলাল আচার্য (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "ভাষা আন্দোলনে মানভূম"আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২৩
  2. "The Official Website of Purulia District"www.purulia.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-১৭
  3. "INDIA: Written in Blood"Time (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯৪৬-১০-২৮। আইএসএসএন 0040-781X। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২১
  4. Khan, Yasmin (২০০৭)। The Great Partition: The Making of India and Pakistan (ইংরেজি ভাষায়)। Yale University Press। আইএসবিএন 0300120788।
  5. Choudhuri, Arjun. "Bhasha Shahid Divas". We The People, Barak Valley. Retrieved 23 May 2013.
  6. Chowdhury, Ranajit (১৯ মে ২০১৩)। "বিস্মৃত বলিদান"Ei Samay (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৩
  7. Mukhopadhyay, Baidyanath (১৯ মে ২০১৩)। "বাঙালির চেতনায় শুধু একুশে, স্থান নেই উনিশের শহীদদের"। Ei Samay (Bengali ভাষায়)। Kolkata।
  8. Laskar, Dilip Kanti (৪ মার্চ ২০১২)। "উনিশের সংগ্রাম অনন্য, অতুলনীয়"The Sunday Indian (Bengali ভাষায়)। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৩
  9. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২১
  10. "Bengalis feel ignored by Jharkhand govt - Times of India"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২১
  11. "Make Bengali the second official language: Bangabhasi Samity"News18। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-২১
  12. কাঞ্জিলাল, সুমনা। "দিল্লিতে বাংলা আকাদেমি গঠনে তৎপরতা"
  13. "india news | Hindustan Times"www.hindustantimes.com/ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  14. "Students clash with police over appointment of teachers in West Bengal, 1 dead"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  15. সংবাদদাতা, নিজস্ব। "ইসলামপুরে গুলিবিদ্ধ আরও এক ছাত্রের মৃত্যু, বন‌্ধ ঘিরে অশান্তি"anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  16. "Bengal: Students clash with police in school over appointment of teachers, one dead"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  17. "Islampur Clash: Another Student Dies, BJP Bandh Underway"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  18. Joarder, Sayani। "ইসলামপুরের স্কুলে চলল গুলি, নিহত ছাত্র"kolkata24x7.com। ২০১৮-০৯-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  19. "ইসলামপুরের ছাত্র আন্দোলনে মৃত বেড়ে ২, বিজেপির বনধ ঘিরে উত্তেজনা"Zee24Ghanta.com। ২০১৮-০৯-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  20. "ছাত্র বিক্ষোভে বোমা-গুলি-লাঠিচার্জ ইসলামপুরে, মৃত ১ প্রাক্তন ছাত্র"bengali.news18.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  21. "উত্তর দিনাজপুরে ছাত্র পুলিশ খন্ড যুদ্ধে মৃত 1 আজ 12  ঘণ্টার বনধ ডাকল বিজেপি"NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২১
  22. হেদায়েতুল্লা, মেহেদি। "জখম ছাত্রকে শিলিগুড়িতে"anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২৪
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.