ভায়োলা ডেভিস
ভায়োলা ডেভিস (ইংরেজি: Viola Davis, জন্ম: ১১ আগস্ট ১৯৬৫) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও প্রযোজক। অসংখ্য পুরস্কার বিজয়ী ডেভিস একাডেমি, এমি, গ্র্যামি ও টনি পুরস্কার (ইগট) জয়ী অল্প কয়েকজন ব্যক্তিবর্গের একজন। এছাড়া তিনি একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ অভিনয়শিল্পী যিনি অভিনয়ের ত্রি-মুকুট লাভ করেন,[1][2][3] এবং তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে ত্রি-মুকুট ও ইগট অর্জন করেন। ২০১২ সালে টাইম ম্যাগাজিনের করা ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান অধিকার করেন।[4]
ভায়োলা ডেভিস | |
---|---|
Viola Davis | |
জন্ম | সেন্ট ম্যাথিউস, সাউথ ক্যারোলিনা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১১ আগস্ট ১৯৬৫
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | রোড আইল্যান্ড কলেজ |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৮৮-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | জুলিয়াস টেনন (বি. ২০০৩) |
সন্তান | ১ |
আত্মীয় | মাইক কোল্টার |
পুরস্কার | পুরস্কার তালিকা |
১৯৯৩ সালে জুলিয়ার্ড স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েট হওয়ার পর তিনি মঞ্চ নাটক দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি এভরিবডিস রুবিতে রুবি ম্যাককলাম চরিত্রে অভিনয় করে ওবি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০০০ এর দশকের প্রথম দিকে তিনি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন সিরিজে পার্শ্ব ও ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কেট অ্যান্ড লিওপোল্ড (২০০১) ও ফার ফ্রম দ্য হেভেন (২০০২) এবং ল অ্যান্ড অর্ডার: স্পেশাল ভিকটিমস্ ইউনিট। ২০০১ সালে ভায়োলা মৌলিক নাটক কিং হেডলি টু এ অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ মঞ্চ অভিনেত্রী হিসেবে টনি পুরস্কার লাভ করেন। ভায়োলার অভিনয় জীবনের ব্রেকথ্রু আসে ২০০৮ সালে ডাউট চলচ্চিত্র দিয়ে। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এবং একাডেমি পুরস্কারে মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১০ সালে অগাস্ট উইলসন নির্দেশিত ফেন্সেস নাটকে রোজ ম্যাক্সসন চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ মঞ্চ অভিনেত্রী হিসেবে টনি পুরস্কার লাভ করেন।[5]
২০১১ সালে ভায়োলা দ্য হেল্প চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর মনোনয়ন লাভ করেন এবং সেরা অভিনেত্রী বিভাগে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার অর্জন করেন।[6] ২০১৬ সালে ফেন্সেস নাটক অবলম্বনে নির্মিত ফেন্সেস চলচ্চিত্রে অ্যামান্ডা ওয়ালার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রথম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার, ক্রিটিকস চয়েস চলচ্চিত্র পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এবং একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।[7][8] তিনি ডিসি এক্সটেন্ডেড ইউনিভার্সের সুইসাইড স্কোয়াড (২০১৬)-এ অ্যামান্ডা ওয়ালার চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০২০ সালে তিনি জীবনীমূলক মা রেইনিস ব্ল্যাক বটম চলচ্চিত্রে মা রেইনি চরিত্রে অভিনয় করে তার চতুর্থ একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, ফলে তিনি সর্বাধিক অস্কার মনোনীত কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী। উইন্ডোস (২০১৮) ও দ্য ওম্যান কিং (২০২২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি আরও দুটি বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, ফলে তিনি সর্বাধিক বাফটা মনোনীত কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী।[9]
ডেভিস ও তার স্বামী জুলিয়াস টেনন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জুভি প্রডাকশন্সের প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া ডেভিস মানবাধিকার, নারীর সমান অধিকার ও কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের নিয়ে কথা বলা ও সমর্থনের জন্য পরিচিত।[10] ২০১৭ সালে হলিউড ওয়াক অব ফেমে তার নামে একটি তারকা খচিত হয় এবং ২০১৯ সালে তিনি লরেল প্যারিসের শুভেচ্ছাদূত নিযুক্ত হন।[11] ২০২২ সালে প্রকাশিত তার স্মৃতিকথা ফাইন্ডিং মি-এর অডিওবই বর্ণনার জন্য তিনি গ্র্যামি পুরস্কার অর্জন করেন।[12][13]
প্রারম্ভিক জীবন
ডেভিস ১৯৬৫ সালের ১১ই আগস্ট সাউথ ক্যারোলাইনা অঙ্গরাজ্যের সেন্ট ম্যাথিউসে জন্মগ্রহণ করেন।[14] তার মাতা মে অ্যালিস ডেভিস (প্রদত্ত নাম লোগান) এবং পিতা ড্যান ডেভিস।[15][16][17] তিনি সিঙ্গলটন প্লান্টেশনে তার দাদীর খামারে জন্মগ্রহণ করেন।[18] তার পিতা অশ্বারোহন প্রশিক্ষক এবং মাতা গৃহপরিচারিকা, ফ্যাক্টরিকর্মী ও গৃহিণী ছিলেন।[19][20][21] ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি পঞ্চম। তার চার বোন ও এক ভাই রয়েছে।[22] তার জন্মের পর তার পিতামাতা ডেভিস ও তার দুই বড় বোনকে নিয়ে রোড আইল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের সেন্ট্রাল ফলসে চলে যান এবং বাকি ভাইবোনদের দাদা-দাদীর কাছে রেখে যান।[17]
উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর ডেভিস রোড আইল্যান্ড কলেজে মঞ্চাভিনয় নিয়ে পড়াশোনা করেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি ন্যাশনাল স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জে অংশ নিতেন এবং সেখান থেকে তিনি ১৯৮৮ সালে পাশ করেন। এরপর তিনি জুলিয়ার্ড স্কুলে চার বছর পড়াশোনা করেন,[20][21] এবং এই স্কুলের নাট্যকলা বিভাগ "গ্রুপ ২২" (১৯৮৯-৯৩) এর সদস্য ছিলেন।[23]
কর্মজীবন
প্রারম্ভিক কর্ম ও মঞ্চে আলোচিত সাফল্য (১৯৯২-১৯৯৯)
১৯৯২ সালে ডেভিস পেশাদার মঞ্চনাটকে প্রথম শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। তিনি ডেলাকোর্ট থিয়েটারে অফ-ব্রডওয়ে মঞ্চে এলিজাবেথ ম্যাকগভার্নের সাথে উইলিয়াম শেকসপিয়ারের রম্যনাটক অ্যাজ ইউ লাইক ইট-এ ডেনিস চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে কিথ ডেভিডের সাথে অগাস্ট উইলসনের সেভেন গিটার নাটকে ভেরা চরিত্রের মধ্য দিয়ে ডেভিসের ব্রডওয়ে মঞ্চে অভিষেক ঘটে। নাটকটি ওয়াল্টার কার থিয়েটারে ৬ই মার্চ প্রথমবারের মত ব্রডওয়েতে মঞ্চস্থ হয়। তিনি তার কাজের জন্য সমাদৃত হন।[24][25] একই বছর তিনি দ্য সাবস্ট্যান্স অব ফায়ার (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে টিমথি হাটনের পাশে একটি দৃশ্যে অভিনয় করে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড কার্ড পান। এই কাজের জন্য তিনি $৫১৮ মার্কিন ডলার পারিশ্রমিক পান।[26] ডেভিস অফ-ব্রডওয়ে মঞ্চে বিভিন্ন নাটকে কাজ করতে থাকেন এবং টেলিভিশন এনওয়াইপিডি ব্লু (১৯৯৬) ও নিউ ইয়র্ক আন্ডারকভার (১৯৯৬)-এর কয়েকটি পর্বে ছোট অংশে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি এইচবিওর টেলিভিশন সামরিক হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র দ্য পেন্টাগন ওয়ার্স (১৯৯৬)-এ কেলসি গ্রামার ও ক্যারি এলভেসের সাথে অভিনয় করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি স্টিভেন সোডারবার্গের অপরাধ হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র আউট অব সাইট (১৯৯৯)-এ ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন।
চলচ্চিত্রে সাফল্য ও মঞ্চে আরও সফলতা (২০০০-২০১০)
২০০১ সালে তিনি ব্রডওয়ে মঞ্চে অগাস্ট উইলসনের আরেকটি নাটক কিং হেডলি টু-এ "গর্ভপাতের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করা ৩৫ বছর বয়সী মা" টনিয়া চরিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনয় সমাদৃত হয় এবং তিনি শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেত্রী বিভাগে তার প্রথম টনি পুরস্কার ও ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার অর্জন করেন।[27] তিনি ২০০৪ সালে অফ-ব্রডওয়ে মঞ্চের লিন নটেজের ইনটিমেট অ্যাপারেল নাটকে অভিনয় করে আরেকটি ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার অর্জন করেন।
২০০৮ সালে মেরিল স্ট্রিপ, ফিলিপ সিমোর হফম্যান ও অ্যামি অ্যাডামসের সাথে জন প্যাট্রিক শ্যানলি রচিত ও ডেভিস ব্রডওয়ে মঞ্চস্থ ডাউট নাটকের চলচ্চিত্ররূপে মিসেস মিলার চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রে মাত্র একটি দৃশ্যে তাকে দেখা গেলেও তিনি চলচ্চিত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন। শিকাগো সান-টাইমসের চলচ্চিত্র সমালোচক রজার ইবার্ট তার অভিনয়ের প্রশংসা করে লিখেন, "মাত্র ১০ মিনিট ব্যপ্তি হলেও তার অভিনয় ডাউট-এর আবেগ-অনুভূতির প্রধান অংশ ছিল, এবং যদি ভায়োলা ডেভিস একাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত না হন তবে তা অন্যায় হবে।" ইবার্ট আরও লিখেন, "তিনি এই প্রজন্মের আগে থেকে প্রসিদ্ধ চলচ্চিত্র অভিনেত্রীর সাথে মুখোমুখি অভিনয় করেছেন এবং দুইজনের সমানে সমান মোকাবিলা বিপুল প্রভাব সৃষ্টি করে।"[28][29] তিনি এই কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার-সহ একাধিক পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[30][31]
বৈশ্বিক পরিচিত ও সমাদৃতি (২০১১-২০১৬)
২০১১ সালে অগাস্ট মাসে ডেভিস ক্যাথরিন স্টকেটের উপন্যাস অবলম্বনে টেট টেইলরের পরিচালিত দ্য হেল্প চলচ্চিত্রে ১৯৬০-এর দশকে মিসিসিপির গৃহপরিচারিকা এইবিলিন ক্লার্ক চরিত্রে অভিনয় করেন। এতে তার সহশিল্পী ছিলেন এমা স্টোন, অক্টাভিয়া স্পেন্সার, ব্রাইস ডালাস হাওয়ার্ড ও জেসিকা চ্যাস্টেইন।[32] ডেভিস এই চলচ্চিত্রে তার অভিনয় সম্পর্কে বলেন, "আমার মনে হচ্ছিল তার আমার মাকে ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে, তার আত্মাকেও বয়ে এনেছি। আমি আমার দাদীর আত্মাকেও বয়ে এনেছি, এবং তারা আমার জীবন ও অন্যান্যদের জীবনে তারা যে অবদান রেখেছে তার প্রতি আমি এক ধরনের শ্রদ্ধা জানিয়েছি।"[32] এই চরিত্রে অভিনয়ের পর থেকে তিনি গভীর অনুতাপ প্রকাশ করেন, যদিও তিনি যাদের সাথে কাজ করেছেন তাদের এখনও প্রশংসা করেন।[33] তিনি মনে করেননা যে এটি কৃষ্ণাঙ্গ চরিত্রদের জীবন সম্পর্কে সত্যনিষ্ঠ গল্প বা চিত্রায়ন।[34] ডেভিস তার কাজের জন্য প্রশংসিত হন এবং দুটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি তার দ্বিতীয় একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন,[35] এবং নাট্যধর্মী চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[36][37]
২০১৬ সালে ডেভিস ডেনজেল ওয়াশিংটনের সাথে ফেন্সেস চলচ্চিত্রে রোজ ম্যাক্সসন চরিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনয় সমাদৃত হয় এবং তিনি তার তৃতীয় একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, ফলে তিনি অস্কারের ইতিহাসে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে এই সম্মাননা অর্জন করেন।[38] তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার,[39] গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার,[40] স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার,[41] ও বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন।[42]
প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী (২০১৭-বর্তমান)
২০১৮ সালে ডেভিস আফ্রিকান-মার্কিন সম্প্রদায়ের প্রতি পুলিশের নিষ্ঠুরতা নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য ধারাবাহিক টু-সাইডস-এ অভিনয় করেন। এই ধারাবাহিকটি টিভি ওয়ানে ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রচারিত হয়।[43] এছাড়া ডেভিস কেরি ওয়াশিংটনের সাথে বিশেষ দুই ঘণ্টার পর্ব হাউ টু গেট অ্যাওয়ে উইথ মার্ডার ও স্ক্যান্ডাল ধারাবাহিকের অভিনয় করেন, যার শিরোনাম হাউ টু গেট অ্যাওয়ে উইথ স্ক্যান্ডাল থেকে নেওয়া হয়েছে।[44] এই পর্বে অতিথি চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি তার চতুর্থ এমি পুরস্কার এবং প্রথম নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা অতিথি অভিনেত্রী বিভাগে মনোনয়ন লাভ করেন।[45] একই বছর ডেভিস সিনথিয়া আরিভো, এলিজাবেথ ডেবিকি, মিশেল রদ্রিগেজ ও লিয়াম নিসনের সাথে স্টিভ ম্যাকুইনের ডাকাতি থ্রিলারধর্মী উইন্ডোস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[46] এটি ১৯৮৩ সালের জনপ্রিয় ব্রিটিশ মিনি ধারাবাহিকের চলচ্চিত্ররূপ। ডেভিস তার অভিনয়ের জন্য সমাদৃত হন। ইন্ডিওয়্যার-এর চলচ্চিত্র সমালোচক এরিক কন লিখেন, "চলচ্চিত্রটি অধিকাংশই ডেভিসের...এই অভিনেত্রী কখনই এতটা প্রভুত্বসূচক ছিলেন না।"[47] এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে তার দ্বিতীয় বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[48]
২০২০ সালে ডেভিস গিভিং ভয়েস প্রামাণ্য চলচ্চিত্রে নির্বাহী প্রযোজকের দায়িত্ব পালন করেন এবং এতে অভিনয় করেন।[49][50] একই বছর তিনি চ্যাডউইক বোজম্যানের সাথে জর্জ সি. উল্ফের ১৯৮২ সালে নাটক অবলম্বনে নির্মিত জীবনীমূলক মা রেইনিস ব্ল্যাক বটম চলচ্চিত্রে নাম চরিত্রে অভিনয় করেন।[51] তিনি এই কাজের জন্য সমাদৃত হন,[52] এবং তার অভিনয়ের জন্য প্রধান চরিত্রে সেরা অভিনেত্রী বিভাগে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার অর্জন করেন।[53] পাশাপাশি তিনি তার ষষ্ঠ গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন,[54] এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তার দ্বিতীয় ও সবমিলিয়ে চতুর্থ একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই মনোনয়নের ফলে তিনি অস্কারের ইতিহাসে সর্বাধিক অস্কার মনোনীত কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন,[55] এবং প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাধিক অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[56]
চলচ্চিত্রের তালিকা
চলচ্চিত্র
- চাবি
আসন্ন মুক্তি |
বছর | চলচ্চিত্রের শিরোনাম | চরিত্র | পরিচালক | টীকা |
---|---|---|---|---|
১৯৯৬ | দ্য সাবস্টেন্স অফ ফায়ার | নার্স | ||
১৯৯৮ | দ্য পেন্টাগন ওয়ার্স | সার্জেন্ট ফ্যানিং | ||
২০০০ | ট্রাফিক | সমাজকর্মী | ||
২০০১ | কেট অ্যান্ড লিওপোল্ড | পুলিশ | ||
২০০২ | ফার ফ্রম দ্য হেভেন | সিবিল | ||
অ্যান্টওনি ফিশার | ইভা মে ফিশার | ডেনজেল ওয়াশিংটন | ||
সোলারিস | ডঃ গর্ডন | |||
২০০৫ | গেট রিচ অর ডাই ট্রায়িন্ | দাদী | ||
২০০৬ | দ্য আর্কিটেক্ট | টনিয়া নিলি | ||
২০০৭ | ডিস্টার্বিয়া | ডিটেকটিভ পার্কার | ||
২০০৮ | নাইট ইন রোডেন্থ | জিন | ||
ডাউট | মিসেস মিলার | |||
২০০৯ | মাদিয়া গোজ টু জেল | এলেন ম্যাথিউস | ||
২০১০ | নাইট অ্যান্ড ডে | ইসাবেল জর্জ | ||
২০১১ | দ্য হেল্প | এইবিলেন ক্লার্ক | টেট টেইলর | |
এক্সট্রিম্লি লাউড অ্যান্ড ইনক্রেডিব্লি ক্লোজ | অ্যাবি ব্যাক | |||
২০১২ | ওন্ট ব্যাক ডাউন | নোনা আলবার্টস | ||
২০১৩ | বিউটিফুল ক্রিয়েচার্স | অ্যামারি ট্রিড্যু | ||
প্রিজনার্স | ন্যান্সি বির্চ | |||
২০১৪ | গেট অন আপ | সুজি ব্রাউন | ||
২০১৫ | ব্ল্যাকহ্যাট | ক্যারল বেরেট | ||
লিলা অ্যান্ড ইভ | লিলা ওয়ালকট | |||
২০১৬ | সুইসাইড স্কোয়াড | অ্যামান্ডা ওয়ালার | ||
ফেন্সেস | রোজ ম্যাক্সসন |
পুরস্কার ও সম্মাননা
ভায়োলা ডেভিস একাধিক চলচ্চিত্র, সমালোচক ও সংগঠনের পুরস্কার অর্জন করেছেন। তিনি তিনবার একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং একবার এই পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি ডাউট (২০০৮) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী ও দ্য হেল্প (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী এই পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং ফেন্সেস (২০১৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী এই পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি চারটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও দুটি বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন থেকে একটি করে পুরস্কার অর্জন করেন।
মঞ্চে কাজের জন্য তিনি দুটি টনি পুরস্কার, তিনটি ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার, একটি করে ওবিই পুরস্কার ও থিয়েটার ওয়ার্ল্ড পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি প্রথম ও একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে শ্রেষ্ঠ মুখ্য অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী এবং প্রথম আফ্রো-মার্কিন অভিনেত্রী হিসেবে পাঁচটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার বিজয়ী।[57] ডেভিস প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয়ের ত্রি-মুকুট তথা প্রতিযোগিতামূলক অস্কার, এমি ও টনি পুরস্কার অর্জন করেন[58] এবং মাত্র দুজন অভিনেত্রীর মধ্যে একজন যারা এই বিরল সম্মাননা অর্জন করেছেন, বাকি জন হলে অক্টাভিয়া স্পেন্সার।[59] ডেভিসকে তার স্নাতক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রোড আইল্যান্ড কলেজ থেকে ২০০২ সালে চারুকলায় সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে।[60]
তথ্যসূত্র
- "Oscars 2017: Viola Davis just became the first black actress to earn 3 Oscar nominations"। মাইক।
- Maxwell Strachan (২০১৭-০২-২৬)। "Viola Davis Just Became The First Black Woman To Win An Oscar, Emmy And Tony For Acting"। হাফিংটন পোস্ট।
- Lisa Ryan। "Viola Davis, First Black Actor to Win Oscar, Emmy, and Tony"। নিউ ইয়র্ক ম্যাগাজিন।
- "The 100 Most Influential People In The World"। টাইম। এপ্রিল ১৮, ২০১২।
- বরফ, ফিলিপ (১৪ জুন ২০১০)। "Denzel Washington, Viola Davis, 'Memphis,' Win Top Tony Awards"। ব্লুমবার্গ এল.পি.।
- "SAG Awards 2012: Complete list of winners"। নিউ ইয়র্ক ডেইলি নিউজ। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস। ৩০ জানুয়ারি ২০১২।
- "Viola Davis Wins First Golden Globe for 'Fences'"। ভ্যারাইটি। ৮ জানুয়ারি ২০১৭।
- "Critics Choice Awards 2016: Viola Davis wins best supporting actress"। এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি। ১২ ডিসেম্বর ২০১৬।
- "Viola Davis ('The Woman King') extends record as most nominated Black actress at BAFTA Film Awards"। গোল্ড ডার্বি। ২০ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- কারলিন, শ্যানন (২১ জানুয়ারি ২০১৮)। "Viola Davis Gave The Most Powerful Speech at the Women's March On Intersectional Feminism" (ইংরেজি ভাষায়)। রিফাইনারি২৯.কম। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- প্রকাশ, নেহা (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Viola Davis Was Just Named the Newest Face of L'Oréal Paris"। অ্যালিউর। কোন্ডে ন্যাস্ট।
- "Viola Davis Is Writing A Memoir About Her Rise to Stardom and Oprah Daily Has the Cover Reveal"। ওপরা ডেইলি। ২৬ অক্টোবর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "2023 GRAMMY Nominations: The Biggest Snubs and Surprises"। এন্টারটেইনমেন্ট টুনাইট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২২।
- "Viola Davis Biography: Theater Actress, Film Actress, Television Actress"। বায়োগ্রাফি.কম। ডিসেম্বর ২২, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৭।
- রুর্ক, ব্রায়ান (২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Viola Davis' path from poverty in Central Falls to Hollywood glamour"। দ্য প্রভিডেন্স জার্নাল। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- জর্ডান, জুলি (এপ্রিল ১৩, ২০২২)। "Why Viola Davis Chose to Forgive Her Dad for Years of Abuse: 'I Wanted to Love Him'"। পিপল। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- হিউজ, জ্যাজমিন (১২ এপ্রিল ২০২২)। "Viola Davis, Inside Out"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ওয়ার্নার, ক্যারা (৪ আগস্ট ২০১৬)। "Viola Davis recalls her grandmother's home on a former plantation with a 'horrific' past"। এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Veteran Actors, First Time Nominees"। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। নভেম্বর ৯, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- বাকলি, মাইকেল (১৪ মার্চ ২০০৪)। "Chats with Intimate Apparel's Viola Davis and New York Newcomer, King Lear's Geraint Wyn Davies"। প্লেবিল। ডিসেম্বর ১৫, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ইভান্স, ডায়ানা (১৮ এপ্রিল ২০২২)। "Viola Davis on Hollywood: 'You either have to be a Black version of a white ideal, or you have to be white'"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Viola Davis | TV Guide"। টিভিগাইড (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Alumni News"। জুলিয়ার্ড স্কুল। অক্টোবর ২০১১। নভেম্বর ১১, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Seven Guitars"। ভ্যারাইটি। ২৯ মার্চ ১৯৯৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ক্যানবি, ভিনসেন্ট (২৯ মার্চ ১৯৯৬)। "THEATER REVIEW;Unrepentant, Defiant Blues For 7 Voices"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ময়নিহ্যান, রব (১৯ জানুয়ারি ২০১৫)। "How I Got My SAG-AFTRA Card", টিভি গাইড, পৃষ্ঠা ৮।
- "Truly, Madly, Intimately"। আমেরিকান থিয়েটার ম্যাগাজিন। সেপ্টেম্বর ২০০৪। আগস্ট ২৮, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Bless you, father, for you have sinned. Or maybe you haven't"। রজারইবার্ট.কম। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ক্যারো, মার্ক (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Viola Davis: The Pop Machine interview"। শিকাগো ট্রিবিউন। অক্টোবর ১৮, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Oscar nominations 2009: Amy Adams and Viola Davis discuss their roles in Doubt"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। ২২ জানুয়ারি ২০০৯। জানুয়ারি ৩, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- সিলভারম্যান, স্টিফেন এম. (১১ ডিসেম্বর ২০০৮)। "Angelina Jolie, Brad Pitt Score Golden Globe Nods"। পিপল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Viola Davis On 'The Help': 'I've Brought My Mom To Life'"। হাফপোস্ট। ১১ আগস্ট ২০১১। এপ্রিল ৩, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- করডেরো, রোজি (১৪ জুলাই ২০২০)। "Viola Davis explains why she regrets role in 'The Help'"। এন্টারটেইনমেন্ট উইকলি। ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Viola Davis 'betrayed' herself in The Help"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- এজার্টসন, ক্রিস (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। ""Shocker: Oscar nominee Viola Davis is routinely offered 'mammy-ish' roles by Hollywood"। হিটফিক্স। জানুয়ারি ২৮, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Golden Globes 2012: The Winners List"। দ্য হলিউড রিপোর্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Baftas 2012 shortlist: the full list of nominations"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- উইলিস, জ্যাকি (২৪ জানুয়ারি ২০১৭)। "Viola Davis Becomes First Black Actress to Earn 3 Oscar Nominations"। এন্টারটেইনমেন্ট টুনাইট। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Academy Awards 2017: Complete list of Oscar winners and nominees"। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ব্যাকারে, ল্যানরে (৯ জানুয়ারি ২০১৭)। "Golden Globes 2017: the full list of winners"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ওয়ার্কনেহ, লিলি (৩০ জানুয়ারি ২০১৭)। "Viola Davis Wins SAG Award, Thanks 'Fences' Author For Elevating Black Narrative"। হাফপোস্ট। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ট্রিস্টাম ফেন সন্ডার্স (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Bafta winners 2017, full list: victory for La La Land and I, Daniel Blake"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- মুহাম্মাদ, লতিফা (২৮ জানুয়ারি ২০১৮)। "'Two Sides': Viola Davis Debuts Documentary Series On Police Brutality"। ভাইব। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Performer of the Week: Viola Davis"। টিভি লাইন। ৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- চাও, অ্যান্ড্রু আর. (১২ জুলাই ২০১৮)। "2018 Emmy Awards: Here Are the Nominees"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- এম স্মিথ, নাইজেল (২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Viola Davis to star in Steve McQueen's heist thriller Widows"। দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "'Widows' Review: Steve McQueen's Riveting Heist Movie Is 'Ocean's Eight' With a Dragon Tattoo"। ইন্ডিওয়্যার। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "The full list of nominations for the Baftas 2019"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- সিগেল, টাটিয়ানা (৪ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Sundance Unveils Female-Powered Lineup Featuring Taylor Swift, Gloria Steinem, Abortion Road Trip Drama"। দ্য হলিউড রিপোর্টার। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- এনডিউকা, অ্যামান্ডা (১৮ জুন ২০২০)। "Netflix Picks Up Sundance Award Winning Docu 'Giving Voice'"। ডেডলাইন হলিউড। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- গালুপ্পো, মিয়া (১৯ জুন ২০১৯)। "Viola Davis, Chadwick Boseman Set for August Wilson Adaptation 'Ma Rainey's Black Bottom'"। দ্য হলিউড রিপোর্টার। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Inside Viola Davis's Swaggering Transformation Into Blues Icon Ma Rainey"। ভ্যানিটি ফেয়ার। ২১ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "The 27th Annual Screen Actors Guild Awards"। স্যাগ অ্যাওয়ার্ডস। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- "Golden Globe Nominations 2021: See the Full List"। ভ্যানিটি ফেয়ার। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ডেভিস, ক্লেটন (১৬ এপ্রিল ২০২১)। "Viola Davis on 'Ma Rainey's Black Bottom' and Black Artists Being the 'Leftovers' in Hollywood"। ভ্যারাইটি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- গিলবার্ট, লুকা (১৫ মার্চ ২০২১)। "Viola Davis is now the single most nominated Black actress in Oscar history"। গোল্ড ডার্বি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- মিজোগুচি, কারেন। "SAG Awards 2017: Viola Davis Becomes First African American Actress to Score 5 Wins"। পিপল। জানুয়ারি ৩০, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৯।
- জ্যাক, ড্যান। "Only 22 people had ever accomplished this feat. Now, Viola Davis joins the club."। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট। মার্চ ১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৯।
- নলফি, জোয়ি (২৩ জানুয়ারি ২০১৮)। "Oscars: Octavia Spencer makes history with The Shape of Water nomination"। এন্টারটেইনমেন্ট উয়িকলি। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১৯।
- "RIC to Award 1,300 Degrees at Commencement Exercises"। রোড আইল্যান্ড কলেজ। নভেম্বর ১৬, ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট অফ-ব্রডওয়ে ডেটাবেজে ভায়োলা ডেভিস (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে ভায়োলা ডেভিস (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ভায়োলা ডেভিস (ইংরেজি)