ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[3] শিক্ষা ও সংস্কৃতির পীঠস্থান রূপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।[4][5]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া | |
---|---|
জেলা | |
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ঘড়ির কাঁটার ক্রম অনুযায়ী: ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন, হরিপুর বড়বাড়ি, সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু,আখাউড়া স্থল বন্দরে সন্ধ্যায় পতাকা নামানোর সময় বিজিবি-বিএসএফ এর কুচকাওয়াজ, সরাইলের ধরন্তির আকাশি বিল, বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের সমাধিসৌধ | |
ডাকনাম: সাংস্কৃতিক রাজধানী | |
![]() বাংলাদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′১০″ উত্তর ৯১°৭′০″ পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪ |
বাংলাদেশের জেলা পরিষদ | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
সরকার | |
• জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান | বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার (স্বতন্ত্র) |
আয়তন[1] | |
• মোট | ১,৯২৭.১১ বর্গকিমি (৭৪৪.০৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা [2] | |
• মোট | ২৮,৪০,৪৯৮ |
• জনঘনত্ব | ১,৫০০/বর্গকিমি (৩,৮০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৪০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন ও অবস্থান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১,৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার (৪,৭৬,১৯৯ একর)। চট্টগ্রাম বিভাগের সর্ব-উত্তরে ২৩°৩৯´ থেকে ২৪°১৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৪৪´ থেকে ৯১°৫১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে এ জেলার অবস্থান। এ জেলার উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে হবিগঞ্জ জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, কিশোরগঞ্জ জেলা, নরসিংদী জেলা ও নারায়ণগঞ্জ জেলা।[6]
ইতিহাস
প্রাচীন ও মধ্যযুগ
প্রাচীন আমলে বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া ভূখণ্ড প্রাচীন বাংলার সমতট জনপদের একটি অংশ ছিল। বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খাঁর জন্ম হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল অঞ্চলে। পরবর্তীতে তিনি সরাইল পরগনার জমিদারি লাভ করলে এই অঞ্চলে তার প্রথম রাজধানী স্থাপন করেন।
ব্রিটিশ আমল
১৭৬৫ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা জেলা (Tippera) বা ত্রিপুরা জেলা। ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে ত্রিপুরা জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপুরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগলনাইয়া (ফেনী জেলার অন্তর্গত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়। ত্রিপুরার তিনটি সাব-ডিভিশন থেকে নাসিরনগর মহকুমা সৃষ্টি হয় ১৮৬০ সালের ব্রিটিশ আইনে। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা:
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- সরাইল
- নাসিরনগর
- নবীনগর
- আখাউড়া
- বাঞ্ছারামপুর
১৮৬৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৬ সালে ছাগলনাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সালে পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়।
জেলা গঠন
১৯৮৪ সালে বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় তৎকালীন কুমিল্লা জেলার তিনটি মহকুমা কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুরকে পৃথক জেলার মর্যাদা দেওয়া হলে সেবছরের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা। [7]
নামকরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ নিয়ে একাধিক মত প্রচলিত আছে। এস এম শাহনূর প্রণীত "নামকরণের ইতিকথা" থেকে জানা যায়,
- সেন বংশের রাজত্বকালে এই অঞ্চলে অভিজাত ব্রাহ্মণকুলের বড়ই অভাব ছিল। যার ফলে এ অঞ্চলে পূজা অর্চনার জন্য বিঘ্নতার সৃষ্টি হত। এ সমস্যা নিরসনের জন্য সেন বংশের রাজা লক্ষণ সেন আদিসুর কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবারকে এ অঞ্চলে নিয়ে আসেন। তাদের মধ্যে কিছু ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভী পাড়ায় বাড়ি তৈরি করে। সেই ব্রাহ্মণদের বাড়ির অবস্থানের কারণে এ জেলার নামকরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয় বলে অনেকে বিশ্বাস করেন।[4]
- অন্য একটি মতানুসারে দিল্লি থেকে আগত ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ সুফী হযরত কাজী মাহমুদ শাহ এ শহর থেকে উল্লেখিত ব্রাহ্মণ পরিবার সমূহকে বেরিয়ে যাবার নির্দেশ প্রদান করেন, যা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়।[4]
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ 'বাউনবাইরা'।[8] এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম 'বি-বাড়িয়া' বহুল প্রচলিত। যার ফলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ অবস্থার উত্তরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে সকল ক্ষেত্রে বি-বাড়িয়ার পরিবর্তে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ লেখার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।[9][10]
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ কেন্দ্র করে স্বদেশী আন্দোলন শুরু হলে বিপ্লবী উল্লাস কর (অভিরাম) দত্ত কর্তৃক বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে আন্দামানে দ্বীপান্তরিত হয়েছিলেন। ১৯৩১ সালের ১৪ ডিসেম্বর তারিখে সুনীতি চৌধুরী, শান্তি ঘোষ ও গোপাল দেব প্রকাশ্য দিবালোকে তদানিন্তন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সি.সি.বি স্টিভেনসকে তারই বাসগৃহে গুলি করে হত্যা করে। ১৯৩০ সালে কৃষক আন্দোলনের সময় কংগ্রেস নেতা আব্দুল হাকিম খাজনা বন্ধের আহ্বান জানান। এ সময় ব্রিটিশ সৈন্যদের বেপরোয়া গুলিবর্ষণে চারজন বেসামরিক লোক নিহত হয়।[7]
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবদান অনেক। আবদুল কুদ্দুস মাখনের মত ব্যক্তিরা এখানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সান্ধ্য আইন জারি করা হয় এবং এদিনই ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী জনগণ সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মিছিল বের করেন ।[11] ২৭ মার্চ সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়োজিত চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার কর্নেল শাফায়াত জামিল বীর বিক্রম তার সাথের বাঙালি সেনাদের নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আর্মি ক্যাম্পের সকল পাকিস্তানি অফিসার ও সৈন্যকে বন্দি করেন। ঐদিন দুপুরে মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম মৌলভীবাজারের শমসেরনগর হতে তার সেনাদল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন এবং কর্নেল শাফায়াত জামিল তার কাছে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কোম্পানির দায়িত্ব অর্পণ করেন।[12] মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত হয়।[13] বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ সালে আখাউড়ার দরুইন গ্রামে শহীদ হন ।[7] ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে এস ফোর্সের অধিনায়ক তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম এর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্তানি বাহিনীর যুদ্ধ হয়। ঐ যুদ্ধে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ এবং ১১ জন আহত হন । পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ২৫ জন নিহত ও ১৪ জন বন্দী হয়।[14] ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে গড়ে তোলা হয়েছে কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ। এখানে ৫০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর রয়েছে।[15][16][17][18] [19][20]
ঐতিহ্য
মুঘল আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মসলিন কাপড় তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল। এ জেলার বিখ্যাত মিষ্টান্নের মধ্যে ছানামুখী অন্যতম, যা দেশের অন্য কোন অঞ্চলে তেমন প্রচলন নেই। এছাড়া তালের রস দিয়ে তৈরি আরেকটি মিষ্টান্ন তালের বড়া ও রসমালাই বিখ্যাত।[21][22] ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুতুলনাচ ও তিতাস নদীর নৌকা বাইচের জন্যেও বিখ্যাত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ১০০টি ইউনিয়ন, ৯৯৩টি মৌজা, ১৩৩১টি গ্রাম ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।[23]
উপজেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন
যোগাযোগ ব্যবস্থা
![](../I/Anderson_Bridge%252C_Bhairab_(02).jpg.webp)
সড়কপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুটি মহাসড়কের সাথে যুক্ত। একটি হলো এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্কের অংশ ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, অপরটি কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক। সরাইল উপজেলার বিশ্বরোডে দুটি হাইওয়ে রোড মিলিত হয়েছে।[31][32] তাছাড়া ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আখাউড়া হয়ে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস চালু হয়েছে এবং আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন সড়কের কাজও চলছে।[33][34]
সেতু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে মেঘনা নদীর উপর নির্মিত সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু আশুগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবের মাঝে সংযোগ স্থাপন করেছে। ২০০২ সালে নির্মিত এই সেতুটির দৈর্ঘ্য ১২০০ মিটার। এর পূর্ব নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু। এর পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু।[35] এর বর্তমান নাম শহীদ হাবিলদার আব্দুল হালিম সেতু।
রেলপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাথে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের রেল যোগাযোগ রয়েছে। আখাউড়া রেলওয়ে জংশন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন।[36] আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩১ জুলাই আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়।[37] এছাড়া আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতু বর্তমানে নির্মাণাধীন রয়েছে।[38]
নৌপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নৌ যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম তিতাস ও মেঘনা নদী। শাখা নদীর মধ্যে রয়েছে হুরল, সিংরা কালাছড়া, বালুয়া, আউলিয়া জুড়ি, পাগলা, ডোল ভাঙ্গা, বলভদ্র, বিজনা, লংঘন, লহুর, রোপা, সোনাই, ছিনাইহানি প্রভৃতি।[39] আশুগঞ্জ ঘাটের সাথে হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, সিলেট ও কিশোরগঞ্জের লঞ্চ যোগাযোগ রয়েছে ।[40] তাছাড়া আশুগঞ্জে আন্তর্জাতিক নৌ-বন্দর স্থাপন করা হয়েছে এবং এটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ।[41][42]
দর্শনীয় স্থান
- জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা
- Y সেতু - ভুরভুরিয়া,বাঞ্ছারামপুর,ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
- শ্রীশ্রী আনন্দময়ী কালী মন্দির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- কালভৈরব মন্দির, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
- ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্ম ভিটা
আবহাওয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৫ (৭৭) |
২৮ (৮২) |
৩২ (৯০) |
৩৩ (৯১) |
৩৩ (৯১) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩১ (৮৮) |
২৯ (৮৪) |
২৭ (৮১) |
৩১ (৮৭) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১৮ (৬৪) |
২২ (৭২) |
২৬ (৭৯) |
২৮ (৮২) |
২৮ (৮২) |
২৯ (৮৪) |
২৯ (৮৪) |
২৯ (৮৪) |
২৮ (৮২) |
২৭ (৮১) |
২২ (৭২) |
২২ (৭২) |
২৫ (৭৭) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১০ (৫০) |
১৪ (৫৭) |
১৯ (৬৬) |
২২ (৭২) |
২৩ (৭৩) |
২৫ (৭৭) |
২৫ (৭৭) |
২৫ (৭৭) |
২৪ (৭৫) |
২৩ (৭৩) |
১৭ (৬৩) |
১৭ (৬৩) |
২০ (৬৯) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ১৪.৪ (০.৫৭) |
৩৯.৮ (১.৫৭) |
৭২.৮ (২.৮৭) |
১৬৮.২ (৬.৬২) |
৩১৫.৪ (১২.৪২) |
৩৪৪.৯ (১৩.৫৮) |
৩৬৭.৯ (১৪.৪৮) |
২৪৭.৫ (৯.৭৪) |
১৯৭.৬ (৭.৭৮) |
১৪৮.৫ (৫.৮৫) |
৩০.৪ (১.২০) |
৮.৯ (০.৩৫) |
১,৯৫৬.৩ (৭৭.০৩) |
অধঃক্ষেপণ দিনগুলির গড় (≥ ০.১ mm) | ৪ | ৫ | ৭ | ১২ | ১৯ | ২৩ | ২৮ | ২৬ | ২২ | ১৩ | ৩ | ১ | ১৬৩ |
উৎস: Worldweatheronline[43] |
জনউপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট জনসংখ্যা ২৮,৪০,৪৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৩,৬৬,৭১১ জন এবং মহিলা ১৪,৭৩,৭৮৭ জন। মোট পরিবার ৫,৩৮,৯৩৭টি।[44]
শিক্ষা ব্যবস্থা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাক্ষরতার হার ৪৫.৩%।[44] ব্রাহ্মণবাড়িয়া কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে। এ জেলায় ৪১টি কলেজ, ৩টি কারিগরী, ৮৯৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৮২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি ল'কলেজ, ১টি নার্সিং ইন্সটিটিউট, ১টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল, ১টি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, ১টি পিটিআই রয়েছে।[39][45]
উচ্চ বিদ্যালয়
- ভুরভুরিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ
- অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- মুকুন্দপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- গভ.মডেল গার্লস হাই স্কুল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- হাবলাউচ্চ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়
- বিষ্ণুপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- কুণ্ডা উচ্চ বিদ্যালয়
- শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
- সামছুল আলম উচ্চ বিদ্যালয়
- পানিশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়
- বিটঘর রাধানাথ উচ্চ বিদ্যালয়
- সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- অরুয়াইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
- বাংলাদেশ রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, আখাউড়া
- ঘাটিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়
- কাইতলা যজ্ঞেশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়
- খাড়েরা মুহাম্মািয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
- বুগীর ডাঃ হাবিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়
- বাকাইল উচ্চ বিদ্যালয়
- কুটি অটল বিহারি উচ্চ বিদ্যালয়।
- কুটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- রছুল্লাবাদ ইউ.এ. খান উচ্চ বিদ্যালয়।
- জমশেরপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- রাইতলা লাল মিয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়
- ফতেহপুর কে জি (কমলকান্ত গুরুচরন) বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
- সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ উচ্চ বিদ্যালয়
- সলিমগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- কামাউরা শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়।
- নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- নবীনগর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- গোপীনাথপুর শহীদ বাবুল উচ্চ বিদ্যালয়।
- গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- লাপাং উচ্চ বিদ্যালয়।
- নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়।
- আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়।
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেনসিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
- ভোলাচং উচ্চ বিদ্যালয়।
- ইব্রাহিমপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- উত্তর লক্ষীপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- রুপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়।
- বীরগাও উচ্চ বিদ্যালয়।
- চরগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়।
- মান্দারপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- শিবপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহপুর জয়দুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়।
- লালপুর এস.কে.দাস চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়।
- এইচ.কে. আসমাতুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়।
- শিমরাইল উচ্চ বিদ্যালয়।
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- চুউরিয়া মুন্সী রহিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়।
- সাতমোড়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহ রাহাত আলি উচ্চ বিদ্যালয়।
- আশ্রাফবাদ উচ্চ বিদ্যালয়।
- বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
- খাল্লা উচ্চ বিদ্যালয়।
- মাঝিহারা প্রেমোদিনি বালিকা বিদ্যালয়।
- শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর উচ্চ বিদ্যালয়।
- আড়াইসিধা কে.বি.উচ্চ বিদ্যালয়।
- কালগোরা হাফিজ উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়।
- বনলতা-বিপিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- তেজখালী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়।
- আকানগর এসইএসডিপি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়।
- দশদোনা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- আইয়ুবপুর ক্যাপটেন এবি তাজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়।
- বাহেরচর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- সালিমাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- দড়িয়ারচর হাজী উমর আলী উচ্চ বিদ্যালয়।
- উজানচর কে.এন. উচ্চ বিদ্যালয়।
- ঘোরাদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- আবদুল্লাহপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- অলকবালী এ.এম.সি. উচ্চ বিদ্যালয়।
- দক্ষিণ মির্জানগর আছমতেন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- বালুসাইর উচ্চ বিদ্যালয়।
- নোয়াপাড়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- বালাপুর নবীন চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়।
- ফরদাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- নোয়াগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়।
- চরগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়।
- বড়াইল হোসাইনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- বড়াইল উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহ্ ফরাসাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়।
- তারুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয়।
- ইসলামপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- মাহাবুব মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়।
- সরাইল সদর উচ্চ বিদ্যালয়।
- কালীকাচ্চা পাঠশালা উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহীন স্কুল এন্ড ক্যাডেট একাডেমী।
- বারতলা উচ্চ বিদ্যালয়।
- দেওরা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- সৈয়দা হোসনা আফজাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- মজলিসপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- জিল্লুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়।
- বোধাল উচ্চ বিদ্যালয়।
- অষ্টগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়।
- পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয়।
- আসিফ টিউটোরিয়াল এন্ড হাই স্কুল।
- মহেশপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- সেন্ট্রাল রেসিডেনসিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
- উইসডম স্কুল এন্ড কলেজ।
- বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়।
- বিজেশ্বর এ.মোমেন উচ্চ বিদ্যালয়।
- সানফ্লাওয়ার মডেল উচ্চ বিদ্যালয়।
- রামরাইল ঠিক.এন.দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়।
- গোকর্নঘাট উচ্চ বিদ্যালয়।
- শোহাতা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- চান্দপুর তমিজ উদ্দিন বহুমূখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
- চিনাইর আঞ্জুমান আরা উচ্চ বিদ্যালয়।
- সুলতানপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- বাসুদেব এম.এল. উচ্চ বিদ্যালয়।
- আহরন্দ মহিউদ্দননগর উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহ্ পীর কল্লা শহীদ উচ্চ বিদ্যালয়।
- আখাউড়া নাসরিন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- এন.কে.বি.ইউ.আর. উচ্চ বিদ্যালয়।
- নূরপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- মূলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়।
- নেয়ামতপুর খন্দকার বশির উদ্দিন উচ্চ রাবিয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- খাড়েরা উচ্চ বিদ্যালয়।
- শহীদ স্মরণিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- বারাই উচ্চ বিদ্যালয়।
- চন্ডিদ্বার উচ্চ বিদ্যালয়।
- তালতলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- শাহপুর আফসার উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়।
- কসবা পৌর উচ্চ বিদ্যালয়।
- সিরাজুল হক স্কুল এন্ড কলেজ।
- রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- ষাইটশালা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- কায়েমপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- মুচাগোরা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
- বাবুটিপাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- ভগবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
- ফুলতলী উচ্চ বিদ্যালয়।
- শিকারপুর উচ্চ বিদ্যালয়।
- তালগাছ এন.আই.ভূইয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
- সাবের সাদত পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়।
- আলহাজ্ব সৈয়দ মনিরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়।
- খেওড়া আনন্দময়ী উচ্চ বিদ্যালয়,কসবা
- কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- রতনপুর আব্দুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
মহাবিদ্যালয় (কলেজ)
- ভুরভুরিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রী কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি কলেজ
- চারগাছ এন আই ভূইয়া ডিগ্রী কলেজ।
- আশুগঞ্জ সার কারখানা স্কুল এন্ড কলেজ
- সুর সম্রাট আলাউদ্দীন খাঁ ডিগ্রি কলেজ [46]
- কালসার নাঈমা আলম মহিলা ডিগ্রি কলেজ
- নাসিরনগর সরকারি কলেজ
- কসবা টি.আলি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
- কসবা (কামালপুর) টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ
- নবীনগর সরকারি কলেজ
- সরকারি আদর্শ মহাবিদ্যালয়, সৈয়দাবাদ
- ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ
- আলীম উদ্দিন জোবেদা অনার্স কলেজ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজ
- বিটঘর দানবীর মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য কলেজ
- অরুয়াইল আবদুস সাত্তার কলেজ
- মিয়া আবদুল্লাহ ওয়াজেদ মহিলা ডিগ্রি কলেজ।
- সলিমগঞ্জ কলেজ।
- বাঞ্ছারামপুর ডিগ্রী কলেজ।
- আলহাজ্ব বেগম নূরুন্নাহার কলেজ
মাদ্রাসা
- তালীমুস সুন্নাহ বালিকা মাদরাসা, ফুলবাড়িয়া
- আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া তাজুল উলুম তাহাফফুজে খতমে নবুয়ত
- আল বাতুল মহিলা মাদ্রাসা
- শিলাউর জামিয়া ইসলামিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- আদমপুর সিনিয়র ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা আদমপুর,পত্তন,বিজয়নগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা, বিজয়নগর।
- আড়াইবাড়ী ইসলামিয়া সাঈদিয়া কামিল মাদ্রাসা
- শ্রীপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা, কসবা।
- ঘাটিয়ারা আলিম মাদ্রাসা
- পুরকুইল গাউছিয়া হাবিবিয়া ফাযিল মাদরাসা
- জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- জামিয়া শারইয়্যাহ সিরাজুল উলুম, সিরাজবাগ, রহিমপুর
- জামিয়া সিরাজিয়া দারুল উলূম ভাদুঘর মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- সোনার গাঁও জিলানীয়া আলিম মাদ্রাসা
- কাছাইট ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা
- আজগর আলি দাখিল মাদ্রাসা।
- রছুল্লাবাদ দাখিল মাদ্রাসা।
'ভেটেনারি ইনস্টিটিউট '
ইনস্টিটিউট অফ লাইভস্টক সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, নাসিরনগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
শিল্প ও অর্থনীতি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তাঁত শিল্প বিখ্যাত।[47] ১৯৬২ সালে আবিষ্কৃত ও ১৯৬৮ সালে গ্যাস সরবরাহ শুরু করা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ড দেশের এক-তৃতীয়াংশ গ্যাস সরবরাহ করে।[48] আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র। আশুগঞ্জ সার কারখানা দেশের ইউরিয়া সারের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প কারখানা। দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া বন্দর। এ বন্দরের মাধ্যমে ভারতে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি হয়। এটি ১৯৯৪ সালে স্থাপিত হয়।[49] এখানে বিসিক শিল্পনগরী স্থাপিত হয় ১৯৮৫ সালে।[39]
সংস্কৃতি ও খেলাধুলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বলা হয় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,আলী আকবর খান,বাহাদুর খান এর মত খ্যাতিমান সঙ্গীতজ্ঞের জন্ম এখানে । উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে যাদের অবদান অসীম । পুতুল নাচের জন্যও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিখ্যাত । ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম পুতুল নাচের প্রচলন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বিপিন পাল ।[50][51]
ঐতিহ্যবাহী উৎসব
- নৌকা বাইচ - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে শত বছর যাবত ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে । প্রতিবছর মনসা পূজা উপলক্ষে ভাদ্র মাসের প্রথম তারিখে তিতাস নদীতে এ নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয় ।
- আসিল মোরগ লড়াই - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে এই ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়
- গরুর দৌড় - বাঞ্ছারামপুর থানার রূপসদী গ্রামে এই ঐতিহ্যবাহী গরুর দৌড় অনুষ্ঠিত হয়
- ভাদুঘরের বান্নী (মেলা) - ভাদুঘর তিতাস নদীর তীরে মেলা অনুষ্ঠিত হয়
- খড়মপুর কেল্লাশাহ (র) মাজার শরীফ এর বার্ষিক ওরশ
- চিলোকুট গ্রামে সৈয়দ আঃ রউফ এর ওরশ
খেলাধুলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপ্রিয় খেলা হল - ক্রিকেট,ফুটবল,ব্যাডমিন্টন । ঐতিহ্যবাহী খেলার মধ্যে রয়েছে - নৌকা বাইচ,লাঠিখেলা,গরু দৌড়,আসিল মোরগ লড়াই । ২০১৪-১৫ মৌসুমে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রিকেটের শিরোপা জিতেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৮ দল । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াঙ্গনের মূলকেন্দ্র নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম । তৎকালীন এসডিও নিয়াজ মোহাম্মদ খান ১৯৩৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন , যা দেশের প্রাচীনতম স্টেডিয়াম।[52][53] এ জেলার বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন ক্রিকেটার প্রবীর সেন , যিনি ডন ব্র্যাডম্যানের বিপক্ষে খেলেছিলেন ।[54] বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ আশরাফুল ।[55]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ
দর্শনীয় স্থান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহ হল:
- [ Y সেতু] ভুরভুরিয়া,বাঞ্ছারামপুর,ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহীদ স্মৃতিসৌধ অবকাশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- সৌধ হিরন্ময়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- কাজী মাহমুদ শাহ (র.) এর মাজার শরীফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- কালভৈরব মূর্তি (১৯০০ শতাব্দী, উচ্চতা ২৮ ফুট), ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- উলচাপাড়া জামে মসজিদ (১৬০০ শতাব্দী), ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভাদুঘর শাহী জামে মসজিদ (১৬৬৩ খ্রীষ্টাব্দ)
- তিতাস নদীর নান্দনিক দৃশ্য, সদর
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু পার্ক, সদর
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ, সদর
- লোকনাথ দীঘি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- অদ্বৈত মল্লবর্মনের বাড়ি, গোকর্ণ ঘাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিমিটেড, আশুগঞ্জ
- আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লিঃ
- মেঘনা নদী ও চর সোনারামপুরের নান্দনিক দৃশ্য, আশুগঞ্জ
- শহীদ আব্দুল হালিম রেলওয়ে সেতু, আশুগঞ্জ
- সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু, আশুগঞ্জ
- রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান ২য় রেলওয়ে সেতু, আশুগঞ্জ
- ভাস্কর্য ‘জাগ্রত বাংলা’ সারকারখানা গেইট
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ পাওয়ার স্টেশন গেইট
- সম্মুখ সমর, নাটাল মাঠ, আশুগঞ্জ
- বঙ্গবন্ধু মুরাল, কাচারী বিথীকা, আশুগঞ্জ বাজার।
- ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মুরাল, ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ।
- দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার, ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ
- গেছুদারাজ (কেল্লা শহীদ) এর মাজার শরীফ, আখাউড়া
- বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের কবর, দরুইন, আখাউড়া
- গঙ্গাসাগর দিঘী- আখাউড়া
- আখাউড়া স্থলবন্দর
- কৈলাঘর দুর্গ (কসবা), কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ, কসবা
- মঈনপুর মসজিদ, কসবা
- আড়িফাইল মসজিদ, সরাইল
- ধরন্তির নান্দনিক দৃশ্য, সরাইল
- সরাইল জামে মসজিদ (১৬৬২)
- আনন্দময়ী কালীমূর্তি, সরাইল
- বাসুদেব মূর্তি, সরাইল
- হাতিরপুল ও ওয়াপদা রেস্ট হাউস, শাহবাজপুর, সরাইল
- বাঁশি হাতে শিবমূর্তি, নবীনগর
- কাইতলা জমিদার বাড়ী, নবীনগর
★গোয়ালীর পীরমুড়ি বিল,নবীনগর
- রুসুলপুর পুল, নবীনগর
- হরিপুরের জমিদার বাড়ি, নাসিরনগর
- ঘাগুটিয়ার পদ্ম বিল- আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নে অবস্থিত। এখানে ঘাগুটিয়া ও মিনারকুট নামে ২টি বিল রয়েছে। শরৎকালে যা পদ্ম ফুলে ভরে যায়।[56][57]
- গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স (সৈয়দ শামসুল হুদার বাড়ি)- নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ গ্রামে অবস্থিত।[58]
- কালাছড়া চা বাগান- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একমাত্র চা বাগান। অন্য নাম 'হরিহর টি এস্টেট'। বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কালাছড়া গ্রামে অবস্থিত।[59]
- আখাউড়া স্থল বন্দর- আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে বিকালে অনুষ্ঠিত (বিএসএফ) ও (বিজিবি) এর যৌথ কুচকাওয়াজ।[60]
- কসবা সীমান্ত হাট- কসবা উপজেলায় রয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাট।[61]
- ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন অর্কিড প্রজেক্ট - সরাইল উপজেলার শাহবাজপুরে অবস্থিত।[62][63]
![](../I/Lychee_Garden-Bijaynagar.jpg.webp)
- বিজয়নগর উপজেলার লিচু বাগান- এখানকার সবচেয়ে বড় লিচুর বাজার হল আউলিয়া বাজার ও মেরাশানী বাজার।[64]
- আনন্দ ভুবন- বল্লভপুর শিমরাইলের মহামিলন, রাজার খালের উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ।
- নারুই ব্রীজ- নারুই ব্রাহ্মানহাতার তিতাস নদীর উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ, যার অপরূপ পরিবেশ দেখার জন্য পর্যটকদের আগমন ঘটে।
- নবীনগর লঞ্চঘাট সংলগ্ন বুড়ি নদীর অপরূপ দৃশ্য
- রূপসদী জমিদার বাড়ি
- জয়কুমার জমিদার বাড়ি
- হরষপুর জমিদার বাড়ি
চিত্রশালা
- আশুগঞ্জ উপজেলার চর সোনারামপুর
- সরাইলের ধরন্তী
- গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স
- আড়িফাইল মসজিদ
- হাতিরপুল
- হরিপুর জমিদার বাড়ি
- কালভৈরব মূর্তি
- অবকাশ
- ছানামুখী মিষ্ট
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা"। বাংলাপিডিয়া। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৪।
- "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- "ব্রাহ্মণদের বাড়ির অবস্থানের সুবাদে 'ব্রাহ্মণবাড়িয়া'"। www.banglatribune.com। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৩।
- "দেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী ব্রাহ্মণবাড়িয়া: প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয়"। www.dailysangram.com। দৈনিক সংগ্রাম। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-০৬।
- "ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা"। বাংলাপিডিয়া। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- "জেলার পটভূমি | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা"। web.archive.org। ২০১৩-০৬-১৬। Archived from the original on ২০১৩-০৬-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৩।
- "Songs from the River called Titas"। আগস্ট ৬, ২০১৬।
- "বি-বাড়িয়ার স্থলে 'ব্রাহ্মণবাড়িয়া' এক বছরেও কার্যকর হয়নি"। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- Kantho, Kaler। ". - কালের কণ্ঠ"।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (দশম খণ্ড), হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত, হাক্কানী পাবলিকেশনস, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৪৭
- একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগস্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর। ঢাকা: সাহিত্য প্রকাশ। ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮। পৃষ্ঠা ২৩। আইএসবিএন 9844651441।
- http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/707158/ব্রাহ্মণবাড়িয়া-মুক্ত-দিবসে-দেয়ালে-আঁকা-ছবির
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"। ২০১৯-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৭-২৬।
- "Prothom Alo - Most popular bangla daily newspaper"। archive.prothom-alo.com। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৬।
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"। ২০১৮-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-০৬।
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"। ২০১৮-১০-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-০৬।
- http://bn.banglapedia.org/index.php?title=কামাল,_বীরশ্রেষ্ঠ_মোহাম্মদ_মোস্তফা
- Lieutenant General M Harun-Ar-Rashid (ডিসেম্বর ১৬, ২০০৪)। "Attack on Kalachara"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৬।
- "অপারেশন মুকুন্দপুর: অশ্রুসিক্ত জেনারেল"। BanglaNews24.com। ঢাকা, বাংলাদেশ। ডিসেম্বর ১৯, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৭।
- http://www.amaderbrahmanbaria.com/bd/2015/09/21/ছানামূখী-ব্রাহ্মণবাড়িয়া/
- "ব্যস্ততায় কাটছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মিষ্টি কারিগরদের"। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৬।
- https://web.archive.org/web/20130616023931/http://www.brahmanbaria.gov.bd/node/555408
- "ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৩।
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "রোড মাস্টার প্ল্যান" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ বিভাগ। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "সড়ক ও জনপথ বিভাগ"। ৯ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "আশুগঞ্জ-আখাউড়া চারলেন সড়ক প্রকল্পের কাজ শিগগিরই"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর। ঢাকা, বাংলাদেশ। জুন ২৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসের ১ বছর"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ঢাকা, বাংলাদেশ। জুন ১৮, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু (ভৈরব সেতু)"। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়া সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ"। মানবকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১২ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন আজ"। কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩১ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "নির্ধারিত সময়ে হচ্ছে না আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতুর কাজ"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩০ জুন ২০১৬। ১১ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
- "সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের তীর্থভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া"। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১০ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "শ্রমিক ধর্মঘটে অচল নৌপথ সীমাহীন দুর্ভোগ যাত্রীদের"। আমাদের সময়। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২২ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "Bangladesh to ink pact with India for 100MW power from Tripura"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে ট্রানজিটের প্রথম চালান ত্রিপুরায়"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ জুন ২০১৬। ২০ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "Brahmanbaria, Bangladesh Travel Weather Averages (Worldweather)"। Worldweatheronline। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টো ২০১৬।
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ"। ১ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "নিজ কলেজে অবহেলিত ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী"। Daily Nayadiganta। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১০।
- "বাঞ্ছারামপুরে ২ হাজার তাঁত কারখানা বন্ধ"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- "তিতাস ইতিহাস"। তিতাস। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "আখাউড়া স্থলবন্দরে রফতানি-বাণিজ্যে ধস"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৪ অক্টোবর ২০১৬। ১১ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "বিপিন পালই প্রথম এ শিল্প চালু করেন » » DAILYJANAKANTHA.COM"। www.dailyjanakantha.com।
- "আমাদের জেলার সংবাদপত্র"। ঢাকা, বাংলাদেশ।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দেশের প্রাচীন স্টেডিয়াম"। www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- Kantho, Kaler। "ক্রিকেটে আশার আলো - কালের কণ্ঠ"।
- "3rd Test, India tour of Australia at Melbourne, Jan 1-5 1948 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৯।
- "বিলে আসন পেতেছে পদ্ম"। ৩ অক্টো ২০১২। ১৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- "ঘাগুটিয়ার জলে ভাসছে পদ্ম"। ১৯ অক্টো ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- http://www.jugantor.com/online/travel/2016/05/24/13919/print%5B%5D
- http://bishuporup.brahmanbaria.gov.bd/node/1098495/ঐতিহাসিক-কালাছড়া-চা-বাগান%5B%5D
- "আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে যৌথ কুচকাওয়াজে দর্শক বাড়ছে"। ২৪ জানু ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০১৬।
- "সীমান্ত হাট এখন থেকে আবার রোববার"। ২৮ সেপ্টে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টো ২০১৬।
- (ECDS), Epsilon Consulting & Development Services। "Camellia Duncan Foundation Orchid Project - Duncan Brothers (Bangladesh) Limited"। www.duncanbd.com।
- http://www.prothomalo.com/economy/article/990988/দেশেই-অর্কিডের-বাণিজ্যিক-চাষ
- "বিজয়নগরে লিচুর বাম্পার ফলন প্রতিদিন অর্ধকোটি টাকার বেচাকেনা"। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
গ্রন্থপঞ্জী
- হোসেন, জয়দুল, মুক্তিযুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: গতিধারা
- খান, শামসুজ্জামান, বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: বাংলা একাডেমি
- হৃদয়, আবুল কাশেম, অপারেশন কিল এন বার্ন : যুদ্ধাপরাধ (কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর) দলিলপত্র, ঢাকা: কুমিল্লার কাগজ প্রকাশনী
- সামাদ, এডভোকেট আবদুস, ভাষা-আন্দোলনের ঐতিহাসিক পটভূমিকা এবং ভাষা-আন্দোলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
- মুসা, মুহম্মদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিবৃত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সেতু প্রকাশনী
- করিম, রেজাউল, যাদের জন্মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ধন্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- শাহনূর, এস এম, স্মৃতির মিছিলে, ঢাকা: বিশাকা প্রকাশনী
- সমতট, ইতিহাস বিভাগের ৮ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী স্মারক (২০১০-২০১৮), ফিরোজ মিয়া কলেজ, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- সিংহ, শ্রী কৈলাসচন্দ্র, রাজমালা বা ত্রিপুরার ইতিহাস (বৃহত্তর কুমিল্লার ইতিহাস), গতিধারা
বহিঃসংযোগ
![](../I/Wikivoyage-Logo-v3-icon.svg.png.webp)
- বাংলাপিডিয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরকারি ওয়েব জেলা তথ্য বাতায়ন