ব্রাজিলের জাতীয় সঙ্গীত
ব্রাজিলীয় জাতীয় সঙ্গীত (পর্তুগিজ: Hino Nacional Brasileiro) হচ্ছে ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দে সুরকার ফ্রান্সিসকো মানুয়েল দা সিলভার সুরকৃত দুই অংশে বিভক্ত একটি সঙ্গীত। ১৯২২ সালে ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি এপিতাসিউ পেসোয়া কর্তৃক জারিকৃত একটি অধ্যাদেশ দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ব্রাজিলের জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি পায়। আনুষ্ঠানিক সঙ্গীতটির গীতিকার হচ্ছেন অজোরিউ দুকে-এস্ত্রাদা। তার প্রস্তাবনা অনুসারেই ১৯০৯ সালে বেশকিছু পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে মূল সঙ্গীতটি লিখিত হয়।
Hino Nacional Brasileiro (ইনো নাসিওনাউ ব্রাজিলিয়েরু) | |
---|---|
বাংলা: ব্রাজিলীয় জাতীয় সঙ্গীত | |
ব্রাজিল-এর National সঙ্গীত | |
কথা | অজোরিউ দুকে-এস্ত্রাদা, ১৯০৯ |
সুর | ফ্রান্সিসকো মানুয়েল দা সিলভা, ১৮২২ |
গ্রহণের তারিখ | ব্রাজিলীয় সাম্রাজ্যের সময় ১৮৩১ সাল থেকে এবং ব্রাজিলীয় প্রজাতন্ত্র হিসেবে ১৮৯০ সাল থেকে |
সঙ্গীতের নমুনা | |
ইনো নাসিওনাউ ব্রাজিলিয়েরু (যন্ত্রসঙ্গীত) |
গানের কথা
গানটি দুইটি অংশে বিভক্ত। ব্রাজিলীয় আইন অনুসারে সঙ্গীতের যান্ত্রিক উপস্থাপনার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র একটি অংশই বাজানো হবে, কিন্তু কণ্ঠসঙ্গীতের ক্ষেত্রে উভয় অংশই গাইতে হবে। এজন্য দ্বিতীয় অংশটি অধিকাংশ সময়ই (বিশেষ করে খেলাধুলার ক্ষেত্রে) গাইতে শোনা যায় না।
পর্তুগিজ কথা | ইংরেজি অনুবাদ (আনুষ্ঠানিক) | |
---|---|---|
প্রথম অংশ | ||
Ouviram do Ipiranga as margens plácidas |
The placid banks of Ipiranga heard |
|
দ্বিতীয় অংশ | ||
Deitado eternamente em berço esplêndido, |
Eternally laid on a splendid cradle, |
(*) উদ্ধৃতি চিহ্নের ভেতরে থাকা অংশগুলি গোসাউভিস জিয়াসের কবিতা ক্যানসাউঁ দু এজিলিউ থেকে নেওয়া হয়েছে।