বুড়িগঙ্গা সেতু
বুড়িগঙ্গা সেতু হল বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। এটি প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু হিসাবেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশ ও চীন যৌথ ভাবে তৈরি করেছে। সেতুটি ৭২৫ মিটার দীর্ঘ। এই সেতু ঢাকার সঙ্গে কেরানীগঞ্জ উপাজেলাকে যুক্ত করেছে।[1] সেতুটি নির্মাণের ফলে সহজেই কেরানীগঞ্জ উপজেলা ও তার পার্শবর্তী এলাকার মানুষ ঢাকা শহরে প্রবেশ করতে পারছে। এই সেতু ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে যুক্ত করেছে।
বুড়িগঙ্গা সেতু | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪১′১৩″ উত্তর ৯০°২৫′৩৭″ পূর্ব |
অতিক্রম করে | বুড়িগঙ্গা নদী |
স্থান | পোস্তগোলা, ঢাকা |
অফিসিয়াল নাম | বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু ১ |
অন্য নাম | প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু |
বৈশিষ্ট্য | |
উপাদান | কংক্রিট, ইস্পাত |
মোট দৈর্ঘ্য | ৭২৫ মিটার (২,৩৭৯ ফু) |
ইতিহাস | |
নির্মাণ শেষ | ১৯৮৯ |
চালু | ১৯৮৯ |
অবস্থান | |
নির্মাণ
বুড়িগঙ্গা সেতু নির্মাণে বাংলাদেশকে অর্থ সাহায্য দিয়েছে চীন। এই সেতু নির্মাণ শুরু হয় ৮০-এর দশকে এবং শেষ হয় ১৯৮৯ সালে। ওই বছর সেতুর উদ্বোধন হয়। এর পর থেকে সেতুটি ঢাকাবাসীকে পরিসেবা দিচ্ছে।
প্রযুক্তি
সেতুটি চীনা প্রযুক্তিতে নির্মিত হয়েছে। সেতুটি কংক্রিট ও ইস্পাত দিয়ে নির্মিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ৭২৫ মিটার। নদী থেকে সেতুটিকে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়েছে, সদরঘাটে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী জাহাজ ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য।
আরো দেখুন
বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
তথ্যসূত্র
- "বুড়িগঙ্গা সেতু টোলমুক্ত করার দাবি"। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।