বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা টাইগার্স বা বাংলার বাঘ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (সংক্ষেপে বিসিবি) এই দল পরিচালনা করে। বাংলাদেশ আইসিসি'র টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদাপ্রাপ্ত স্থায়ী সদস্য দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত। ১০ম টেস্টখেলুড়ে দেশ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঢাকায় বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। সেবারের টুর্নামেন্টে ৪ ম্যাচের ২ টি ম্যাচে তারা জয়লাভ করে এবং বাকি ২ টি ম্যাচে পরাজয় বরণ করে। এর সাত বছর পর ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ এশিয়া কাপে ক্রিকেটে তারা তাদের সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফি জেতে এবং এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। বিশ্বকাপে তারা পাকিস্তান এবং স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে।
ডাকনাম | বাংলার বাঘ, টাইগার্স | ||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংঘ | বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড | ||||||||||||
কর্মীবৃন্দ | |||||||||||||
টেস্ট অধিনায়ক | সাকিব আল হাসান | ||||||||||||
ওডিআই অধিনায়ক | তামিম ইকবাল | ||||||||||||
টি২০আই অধিনায়ক | সাকিব আল হাসান | ||||||||||||
কোচ | চন্ডিকা হাথুরুসিংহে | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি | ২০০০ | ||||||||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |||||||||||||
আইসিসি মর্যাদা | সহযোগী সদস্য (১৯৭৭) পূর্ণ সদস্য (২০০০) | ||||||||||||
আইসিসি অঞ্চল | এশিয়া | ||||||||||||
| |||||||||||||
টেস্ট | |||||||||||||
প্রথম টেস্ট | ব. ভারত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা, ১০-১৩ নভেম্বর ২০০০ | ||||||||||||
সর্বশেষ টেস্ট | ব. আয়ারল্যান্ড শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকা, ৪–৭ এপ্রিল ২০২৩ | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ উপস্থিতি | ২ (২০১৯-২০২১ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | ৯ম (২০১৯-২০২১,২০২১-২৩) | ||||||||||||
একদিনের আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম ওডিআই | ব. পাকিস্তান দে সয়সা স্টেডিয়াম, মোরাতুয়া, ৩১ মার্চ ১৯৮৬ | ||||||||||||
সর্বশেষ ওডিআই | ব. আয়ারল্যান্ড সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, সিলেট, ২৩ মার্চ ২০২৩ | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৬ (১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | কোয়ার্টার ফাইনাল (২০১৫) | ||||||||||||
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি | ৬ (১৯৭৯ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন্স (১৯৯৭) | ||||||||||||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম টি২০আই | v. জিম্বাবুয়ে শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম, খুলনা, ২৮ নভেম্বর ২০০৬ | ||||||||||||
সর্বশেষ টি২০আই | বনাম আয়ারল্যান্ড জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম, ৩১ মার্চ ২০২৩ | ||||||||||||
| |||||||||||||
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৭ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | ২য় রাউন্ড (২০০৭, ২০১৪, ২০১৬, ২০২১) | ||||||||||||
| |||||||||||||
১ মার্চ ২০২৩ অনুযায়ী |
১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলে আসছে। ২০০০ সালের ২৬ জুন তারা দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসি'র সদস্যপদ লাভ করে। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তারা মোট ১১৯ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে এবং ১৪ টি ম্যাচে জয়লাভ করে। তারা সর্বপ্রথম টেস্ট জেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। পরবর্তী টেস্ট দু'টো জিতে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে । এপ্রিল, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আইসিসি র্যাংকিং অনুযায়ী টেস্টে ৯ম, ওডিআইয়ে ৭ম এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেটিংয়ে ৯ম স্থানে অবস্থান করছে।
ওডিআই মর্যাদা প্রাপ্তি: ১৯৯৭ সালে |
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি: ২০০০ সালে |
ইতিহাস
শুরুর পথচলা (১৯৭৯-১৯৯৯)
বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সহযোগী সদস্যে পরিণত হয়। পরবর্তীতে রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করে। ৪ ম্যাচের ২ টিতে জয়লাভ করে এবং ২ টিতে তারা হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু'র নেতৃত্বে এশিয়া কাপে ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।
আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ভয়াবহ বন্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আয়োজক হিসেবে সফলতার পরিচয় দেয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। দীর্ঘ ২২ খেলায় হারের পর মোঃ রফিকের অসাধারণ নৈপুণ্যে (৭৭ রান ও ৩টি উইকেট) কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয়লাভ করে।[12] আতহার আলী খান-মোহাম্মদ রফিক জুটি ১৩৭ রান গড়েছিল। আতহার আলী খান করেন ৪৭ রান।[13] পরবর্তীতে অক্টোবর মাসে আইসিসি নক-আউট ট্রফি আয়োজন করে বাংলাদেশ যেখানে সকল টেস্ট খেলুড়ে দল এই একদিনের আন্তর্জাতিক নক-আউট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার নিয়মিত সদস্য পদ লাভ করে। প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের অসাধারণ ফিল্ডিং এবং খালেদ মাহমুদের ব্যক্তিগত বোলিং (৩/৩১) নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তানকে ৬২ রানে পরাজিত করে। ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন খালেদ মাহমুদ। স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারানোর পরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই জয় বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেস্ট দলের সদস্য হতে সহায়তা করে।
টেস্ট দল হিসাবে প্রথম পর্যায় (২০০০-২০০৩)
২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নাইমুর রহমানের অধিনায়কত্বে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গনে পা রাখে। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অভিষেক টেস্টেই সেঞ্চুরি (১৪৫) করে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস ব্যানারম্যান ও জিম্বাবুয়ের ডেভিড হটনের পাশে নাম লেখান আমিনুল ইসলাম। অধিনায়ক নাইমুর রহমানের ১৩২ রানে ৬ উইকেট অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশ ৯ উইকেটে হেরে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোর এসএসসিতে অভিষেক টেস্টে ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি টেস্টে প্রথমবারের মতো প্রথম ইনিংসে লিড নেয় বাংলাদেশ। মুলতানে তৃতীয় ও শেষ টেস্টে জিততে জিততে ১ উইকেটে হেরে বসে তারা। এই সিরিজে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাট্রিক করে অলোক কাপালি। টানা ২১ টেস্ট হারার পর হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে সফরে ২য় টেস্টে ড্র করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ যদিও খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩দিন খেলা বন্ধ থাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৪ সালে সেন্ট লুসিয়া টেস্টে তিন ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির কল্যাণে প্রথম নিজেদের কৃতিত্বে ড্র করে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে হাবিবুল বাশার ও মোহাম্মদ রফিকের পর দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন খালেদ মাসুদ। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। ম্যাচ সেরা হন এনামুল হক জুনিয়র। সিরিজের অপর টেস্টটিও অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। টেস্ট ইতিহাসে প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে পরাজয় হয় বাংলাদেশের। ২০০৯ সালে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় বাংলাদেশের। শীর্ষস্থানীয় সব খেলোয়াড় ধর্মঘটে যাওয়ায় নতুন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দুই টেস্টেই জয় পায় বাংলাদেশ।
পরিচালনা পরিষদ
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।[14] খেলার মাঠ নির্ধারণ, দলের সফর, দল পরিচালনা ও ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি ঘটানোই এ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও, দলের স্পন্সরশীপের বিষয়েও বোর্ড দায়বদ্ধ। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নামে পরিচিত ছিল।[15] ১৯৭৬ সালে সংস্থার খসড়া গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়।[16] জানুয়ারি, ২০০৭ সালে বোর্ড কর্তৃপক্ষ ‘কন্ট্রোল’ শব্দটি বিলুপ্ত করে।[17] বাংলাদেশ সরকার বিসিবি’র সভাপতি নিয়োগ করে থাকেন।[18] বর্তমান বিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হাসান।
২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পয্রন্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। তারা ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৳১৫১.৫ মিলিয়ন টাকা দেশের ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করে। বর্তমানে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ পুরুষ ও মহিলা জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। [19]
২০০৬ সালে বিসিবি কর্তৃপক্ষ কিশোর ও অনভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে।[20] জাতীয় খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ করা হয় ও ম্যাচ ফি প্রদান করা হয়। ২০০৫ সালে প্রতি টেস্টে মাথাপিছু $১,০০০ মার্কিন ডলার ও একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্য $৫০০ মার্কিন ডলার প্রদান করে।[21]
টুর্নামেন্ট ইতিহাস
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
ক্রিকেট বিশ্বকাপ রেকর্ড | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | পর্ব | অবস্থান | খেলেছে | জয় | হার | টাই | এনআর |
১৯৭৫ | যোগ্য নয় | ||||||
১৯৭৯ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৮৩ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৮৭ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৯২ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৯৬ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৯৯ | পর্ব ১ | ৯/১২ | ৫ | ২ | ৩ | ০ | ০ |
২০০৩ | পর্ব ১ | ১৩/১৪ | ৬ | ০ | ৫ | ০ | ১ |
২০০৭ | দ্বিতীয় পর্ব | ৭/১৬ | ৯ | ৩ | ৬ | ০ | ০ |
২০১১ | পর্ব ১ | ৯/১৪ | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ |
২০১৫ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৭/১৪ | ৭ | ৩ | ৩ | ০ | ১ |
২০১৯ | গ্রুপ পর্ব | ০৮/১০ | ৯ | ৩ | ৫ | ০ | ১ |
২০২৩ | যোগ্যতা নির্ধারণ চলছে | ||||||
মোট | ৪২ | ১৪ | ২৫ | ০ | ৩ |
আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ
টি২০ বিশ্বকাপ রেকর্ড | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | পর্ব | অবস্থান | খেলেছে | জয় | হার | টাই | এনআর |
২০০৭ | পর্ব ২ | ৮/১২ | ৫ | ১ | ৪ | ০ | ০ |
২০০৯ | পর্ব ১ | ৯/১২ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
২০১০ | পর্ব ১ | ৯/১২ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
২০১২ | পর্ব ১ | ৯/১২ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
২০১৪ | পর্ব ২ | ১০/১০ | ৭ | ২ | ৫ | ০ | ০ |
২০১৬ | পর্ব ২ | ১০/১০ | ৭ | ২ | ৪ | ০ | ১ |
২০২১ | পর্ব ২ | ১২/১২ | ৮ | ২ | ৬ | ০ | ০ |
২০২২ | পর্ব ২ | ৯/১৬ | ৫ | ২ | ৩ | ০ | ০ |
মোট | ৮/৮ | ৮ম | ৩৩ | ৭ | ২৫ | ০ | ১ |
এশিয়া কাপ
এশিয়া কাপ রেকর্ড | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | পর্ব | অবস্থান | খেলেছে | জয় | হার | টাই | এনআর |
১৯৮৪ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | ||||||
১৯৮৬ | প্রথম পর্ব | ৩/৩ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
১৯৮৮ | প্রথম পর্ব | ৪/৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
১৯৯০–৯১ | প্রথম পর্ব | ৩/৩ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
১৯৯৫ | প্রথম পর্ব | ৪/৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
১৯৯৭ | প্রথম পর্ব | ৪/৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
২০০০ | প্রথম পর্ব | ৪/৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
২০০৪ | দ্বিতীয় পর্ব | ৪/৬ | ৫ | ১ | ৪ | ০ | ০ |
২০০৮ | দ্বিতীয় পর্ব | ৪/৬ | ৫ | ১ | ৪ | ০ | ০ |
২০১০ | প্রথম পর্ব | ৪/৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
২০১২ | রানার্স আপ | ২/৪ | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ |
২০১৪ | প্রথম পর্ব | ৫/৫ | ৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ |
২০১৬ | রানার্স আপ | ২/৫ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ০ |
২০১৮ | রানার্স আপ | ২/৬ | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ |
২০২২ | প্রথম পর্ব | ৫/৬ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
২০২৩ | সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করে | ||||||
মোট | রানার্স-আপ (৩বার) | ৪৬ | ১০ | ৩৬ | ০ | ০ |
মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টস
মাল্টিস্পোর্টস ইভেন্টস | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | পর্ব | অবস্থান | খেলেছে | জয় | হার | টাই | এনআর |
১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমস | পর্ব ১ | ১৪/১৬ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
২০১০ এশিয়ান গেমস | চ্যাম্পিয়ন্স | ১/৯ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ০ |
২০১০ দক্ষিণ এশীয় গেমস | চ্যাম্পিয়ন্স | ১/৫ | ৫ | ৪ | ১ | ০ | ০ |
২০১৪ এশিয়ান গেমস | ৩য় | ৩/১০ | ৩ | ২ | ০ | ০ | ১ |
২০১৮ এশিয়ান গেমস | - | - | - | - | - | - | - |
২০১৯ দক্ষিণ এশীয় গেমস | চ্যাম্পিয়ন্স | ১/৫ | ৫ | ৫ | ০ | ০ | ০ |
২০২২ এশিয়ান গেমস | - | - | - | - | - | - | - |
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বছর | পর্ব | চূড়ান্ত অবস্থান |
---|---|---|
১৯৯৮ | যোগ্য নয় | |
২০০০ | প্রাথমিক বাছাই পর্ব | ১০তম স্থান |
২০০২ | গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড | ১১তম স্থান |
২০০৪ | গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড | ১১তম স্থান |
২০০৬ | প্রাথমিক বাছাই পর্ব | ৯তম স্থান |
২০০৯ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | |
২০১৩ | যোগ্যতা অর্জন করেনি | |
২০১৭ | সেমি ফাইনাল | ৪র্থ স্থান |
অন্যান্য প্রধান টুর্নামেন্ট
- ২০০১/০২: প্রথম পর্ব
- ১৯৯৬: বিজয়ী
- ১৯৯৮: বিজয়ী
- ২০০০ না, আইসিসির পূর্ণ সদস্য
- অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ
- ১৯৮৬: অংশগ্রহণ করেনি
- ১৯৯০: প্রথম পর্ব
- ১৯৯৪: অংশগ্রহণ করেনি
দলের সদস্যবৃন্দ
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি ২০২৩ মৌসুমের (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য ২১ জন খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে। বিসিবি তিন ফরম্যাটের জন্য তিনটি ভিন্ন চুক্তির ব্যবস্থা করেছে। তবে চুক্তিতে গ্রেড সিস্টেম ২০২১ মরসুম থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। তিনটি ফরম্যাটের জন্য মাত্র ৪ জন খেলোয়াড়কে চুক্তি করা হয়েছিল। অপরদিকে টেস্ট এবং ওডিআইয়ের জন্য ২ জন, শুধুমাত্র ওডিআইয়ের জন্য ১ জন, টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ২ জন, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ৪ জন, শুধুমাত্র টেস্টের জন্য ৫ জন এবং শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টির জন্য ৫ জন খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছিল।
এটি এমন খেলোয়াড়দের একটি তালিকা যারা বিসিবির সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ বা গত ১২ মাসে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন বা সাম্প্রতিক টেস্ট, ওডিআই বা টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে নাম রাখা হয়েছে। অভিষেক না হওয়া খেলোয়াড়দেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । (২৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে আপডেট করা হয়েছে)
প্রতীক | অর্থ |
---|---|
শ/ন | সব ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের শার্ট নম্বর |
চুক্তি | যে ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছে |
ফর্ম | একজন খেলোয়াড় সম্প্রতি যে বিশেষ ফরম্যাটে খেলেছে, তার পুরো ক্যারিয়ারে নয় |
২০২০ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি টেস্ট ক্রিকেটের পাশাপাশি ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফি ৭০% বৃদ্ধি করে।বর্তমানে একাদশে থাকা খেলোয়াড়রা প্রতিটি টেস্টের জন্য ৳ ৬ লাখ ( ইউএস $৬,৪০০) এবং প্রতিটি ওডিআইয়ের জন্য ৳ ৩ লাখ (ইউএস$৩,২০০) এবং প্রতিটি টি-টোয়েন্টির জন্য ৳ ২ লাখ (ইউএস$২,১০০) করে পান।[22]
কোচিং কর্মকর্তা
- প্রধান কোচ: চন্ডিকা হাথুরুসিংহে
- সহকারী কোচ: নিক পোথাস
- ব্যাটিং কোচ: জেমি সিডন্স
- ফাস্ট বোলিং কোচ: অ্যালান ডোনাল্ড
- স্পিন বোলিং কোচ: রঙ্গনা হেরাথ
- ফিন্ডিং কোচ: শেন ম্যাকডারমট
- স্ট্রেন্থ এন্ড কন্ডিশনিং কোচ: নিক লি
- ফিজিওথেরাপিস্ট: মুজাদ্দেদ সানি
- সাইকোলজিস্ট: আলী আজহার খান
- ফিজিশিয়ান: ডাঃ দেবাশীষ রায় চৌধুরী[23]
- ম্যানেজার: নাফিস ইকবাল খাান[24]
- মিডিয়া ম্যানেজার: রাবীদ ইমাম[25]
- দক্ষতা বিশ্লেষক: শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন
আন্তর্জাতিক দলের বিরুদ্ধে ফলাফল
টেস্ট ক্রিকেটে
বিপক্ষ | সময়কাল | ম্যাচ | জয় | পরাজয় | টাই | ড্র | শতকরা জয় | প্রথম জয় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আফগানিস্তান | ২০১৯-২০১৯ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০.০০ | |
অস্ট্রেলিয়া | ২০০৩-২০১৭ | ৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | ১৬.৬৭ | ৩০ আগস্ট ২০১৭ |
ইংল্যান্ড | ২০০৩-২০১৬ | ১০ | ১ | ৯ | ০ | ০ | ১০.০০ | ৩০ আক্টোবর ২০১৬ |
ভারত | ২০০০-২০১৯ | ১১ | ০ | ৯ | ০ | ২ | ০.০০ | |
আয়ারল্যান্ড | - | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | - |
নিউজিল্যান্ড | ২০০১-২০১৯ | ১৭ | ১ | ১৩ | ০ | ৩ | ৫.৮৮ | ৫ জানুয়ারী ২০২২ |
পাকিস্তান | ২০০১-২০২০ | ১১ | ০ | ১০ | ০ | ১ | ০.০০ | |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০২-২০২২ | ১৪ | ০ | ১২ | ০ | ২ | ০.০০ | |
শ্রীলঙ্কা | ২০০১-২০২২ | ২২ | ১ | ১৭ | ০ | ৪ | ৪.১৬ | ১৯ মার্চ ২০১৭ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০০২-২০২২ | ২০ | ৪ | ১৪ | ০ | ২ | ২০.০০ | ১৩ জুলাই ২০০৯ |
জিম্বাবুয়ে | ২০০১-২০২১ | ১৮ | ৮ | ৭ | ০ | ৩ | ৫৩.৩৩ | ১০ জানুয়ারি ২০০৫ |
ওয়ানডে ক্রিকেটে
বিপক্ষ | সময়কাল | ম্যাচ | জয় | পরাজয় | ড্র | এনআর | শতকরা জয় | প্রথম জয় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ | ||||||||
আফগানিস্তান | ২০১৪-২০২২ | ১১ | ৭ | ৪ | ০ | ০ | ৬৩.৬৩ | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |
অস্ট্রেলিয়া | ১৯৯০-২০১৯ | ২১ | ১ | ১৯ | ০ | ১ | ৫.০০ | ১৮ জুন ২০০৫ |
ইংল্যান্ড | ২০০০-২০১৯ | ২১ | ৪ | ১৭ | ০ | ০ | ১৯.০৫ | ১০ জুলাই ২০১০ |
ভারত | ১৯৮৮-২০১৯ | ৩৬ | ৫ | ৩০ | ০ | ১ | ১৪.২৮ | ২৬ ডিসেম্বর ২০০৪ |
আয়ারল্যান্ড | ২০০৭-২০১৯ | ১০ | ৭ | ২ | ০ | ১ | ৭৭.৭৮ | ১৮ মার্চ ২০০৮ |
নিউজিল্যান্ড | ১৯৯০-২০১৯ | ৩৫ | ১০ | ২৫ | ০ | ০ | ২৮.৫৭ | ৯ আক্টোবর ২০০৮ |
পাকিস্তান | ১৯৮৬-২০১৯ | ৩৭ | ৫ | ৩২ | ০ | ০ | ১৩.৫১ | ৩১ মে ১৯৯৯ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০২-২০২২ | ২৪ | ৬ | ১৮ | ০ | ০ | ২৫.০০ | ৭ এপ্রিল ২০০৭ |
শ্রীলঙ্কা | ১৯৮৬-২০১৯ | ৫০ | ৯ | ৩৯ | ০ | ২ | ১৫.২২ | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১৯৯৯-২০২২ | ৪৪ | ২১ | ২১ | ০ | ২ | ৫০.০০ | ২৬ জুলাই ২০০৯ |
জিম্বাবুয়ে | ১৯৯৭-২০২১ | ৭৮ | ৫০ | ২৮ | ০ | ০ | ৬৪.১০ | ১০ মার্চ ২০০৪ |
বনাম সহযোগী দেশ | ||||||||
বারমুডা | ২০০৭-২০০৭ | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০ | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ |
কানাডা | ২০০৩-২০০৭ | ২ | ১ | ১ | ০ | ০ | ৫০.০০ | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ |
হংকং | ২০০৪-২০০৪ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০ | ১৬ জুলাই ২০০৪ |
কেনিয়া | ১৯৯৭-২০০৬ | ১৪ | ৮ | ৬ | ০ | ০ | ৫৭.১৪ | ১৭ মে ১৯৯৮ |
নেদারল্যান্ডস | ২০১০-২০১১ | ২ | ১ | ১ | ০ | ০ | ৫০.০০ | ১৪ মার্চ ২০১১ |
স্কটল্যান্ড | ১৯৯৯-২০১৫ | ৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০ | ২৪ মে ১৯৯৯ |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ২০০৮-২০০৮ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০ | ২৪ জুন ২০০৮ |
Statistics are correct as of বাংলাদেশ v শ্রীলঙ্কা at Shere Bangla National Stadium, Dhaka, 2nd ODI, May. 25, 2021.[26] |
টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটে
বিপক্ষ | সময়কাল | ম্যাচ | জয় | পরাজয় | ড্র | এনআর | শতকরা জয় | প্রথম জয় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বনাম টেস্ট খেলুড়ে দেশ | ||||||||
আফগানিস্তান | ২০১৪-২০২২ | ৮ | ৩ | ৫ | ০ | ০ | ৩৭.৫০ | ১৬ মার্চ ২০১৪ |
অস্ট্রেলিয়া | ২০০৭-২০২১ | ১০ | ৫ | ৬ | ০ | ০ | ৪০.০০℅ | ৩ আগস্ট ২০২১ |
ইংল্যান্ড | ২০২১-২০২১ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ০.০০℅ | |
ভারত | ২০০৯-২০১৯ | ১১ | ১ | ১০ | ০ | ৯.০৯% | ৩ নভেম্বর ২০১৯ | |
আয়ারল্যান্ড | ২০০৯-২০১৬ | ৫ | ৩ | ১ | ০ | ১ | ৭৫.০০℅ | ১৮ জুলাই ২০১২ |
নিউজিল্যান্ড | ২০১০-২০২১ | ১৩ | ৩ | ১০ | ০ | ০ | ২০.০০% | ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ |
পাকিস্তান | ২০০৭-২০২১ | ১৫ | ২ | ১৩ | ০ | ০ | ১৩.৩৩℅ | ২৪ এপ্রিল ২০১৫ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০৭-২০২১ | ৭ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০.০০% | |
শ্রীলঙ্কা | ২০০৭-২০২১ | ১২ | ৪ | ৮ | ০ | ০ | ৩৬.৩৬℅ | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০০৭-২০২২ | ১৬ | ৫ | ৯ | ০ | ২ | ৩৫.৭১% | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ |
জিম্বাবুয়ে | ২০০৬-২০২২ | ১৯ | ১২ | ৭ | ০ | ০ | ৬৬.৩৩℅ | ২৮ নভেম্বর ২০০৬ |
বনাম সহযোগী দেশ | ||||||||
হংকং | ২০১৪-২০১৪ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০.০০% | |
কেনিয়া | ২০০৭-২০০৭ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০% | ১ সেপ্টেম্বর ২০০৭ |
নেপাল | ২০১৪-২০১৪ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০% | ১৮ মার্চ ২০১৪ |
নেদারল্যান্ডস | ২০১২-২০১৬ | ৩ | ২ | ১ | ০ | ০ | ৬৬.৬৭% | ২৫ জুলাই ২০১২ |
ওমান | ২০১৬-২০২১ | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০% | ১৩ মার্চ ২০১৬ |
স্কটল্যান্ড | ২০১২-২০২১ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ | ০.০০% | |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ২০১৬-২০১৬ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০% | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |
পাপুয়া নিউগিনি | ২০২১-২০২১ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০.০০% | ২১ অক্টোবর ২০২১ |
তথ্যসূত্র
- "Men's Team Rankings"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Bangladesh rise to no 8 in ICC test rankings"। Dhaka Tribiune। ১ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০।
- "Bangladesh rise no 6 in odi rankings"। ESPNcricinfo। ২৫ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২০।
- "Bangladesh surpass Pak, Aus in T20 rankings"। News18। ২২ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০২১।
- "Bangladesh to play extra T20 in Netherlands"। ESPNcricinfo। ২৪ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭।
- "Records / Test matches / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / Test matches / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / One-Day Internationals / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / One-Day Internationals / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / Twenty20 Internationals / Team records / Results summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- "Records / 2023 / Twenty20 Internationals / Result summary"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- Toothless Tigers, BBC Sport, ২ জানুয়ারি ২০০৩, সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১
- scorecard: Bangladesh v Kenya (1998-05-17), Retrieved on (2008-01-27)
- Bangladesh Cricket Team, Bangladesh Cricket, ১৭ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৪
- About BCB, Bangladesh Cricket Board, ১১ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
- "Bangladesh cricket at the crossroad", The Independent, ১২ নভেম্বর ২০১০, ১৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
- Board's name amended by government notification, Cricinfo, ১৩ জানুয়ারি ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
- Samiuddin, Osman (৩০ জুন ২০১১), ICC gives boards two years to fall in line, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১১
- GP Official Sponsors of Bangladesh National Men & Womens Cricket Teams, Grameenphone, ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯, ১ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১
- Bangladesh to set up academy, ৪ এপ্রিল ২০০৬, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
- BCB announce 'perform and earn more' payroll, Cricinfo, ২০ অক্টোবর ২০০৫, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
- Isam, Mohammad (১২ জানুয়ারি ২০২০)। "BCB increases Test-match fees by over 70%"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২০।
- "Mash injury jolts Comilla Victorians", The Independent, ২১ নভেম্বর ২০১৫, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৬
- BCB names Mahmud as the new Team Manager, Dhaka Tribune, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫
- Rabeed Imam, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১১
- "Records / Bangladesh / ODI matches / Result summary"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২১।