বাংলাদেশে টেলিভিশন

টেলিভিশন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গণমাধ্যমগুলির একটি। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় টেলিভিশন চালু করা প্রথম দেশগুলির একটি। বাংলাদেশে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু হয় ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর পূর্ব পাকিস্তান আমলে। সেই সময় পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন ঢাকায় একটি টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপন করে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর এটির নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ টেলিভিশন নামকরণ করা হ​য়। ১৯৯৭ সালের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল ছিল। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি চ্যানেল এটিএন বাংলা চালু হয়। তখন থেকে বাংলাদেশে আস্তে আস্তে স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

বাংলাদেশ টেলিভিশন বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র টেরিস্টেরিয়াল টেলিভিশনে সম্প্রচারক হিসেবে কাজ করে। ২০০০ সালে একুশে টেলিভিশন টেরিস্টেরিয়াল সেবা দিলেও, দুই বছর পর তা বন্ধ করে দেওয়া হয়, পরে একুশে টেলিভিশন আবার স্যাটেলাইট টেলিভিশনের মাধ্যমে সম্প্রচার শুরু করে। বর্তমানে টেলিভিশন সেটের মালিকানার জন্য লাইসেন্স ফি দেওয়া লাগে।[1]

ইতিহাস

প্রাথমিক যুগ

ঢাকার পাকিস্তান টেলিভিশনের স্টুডিওতে মাসুমা খাতুন; ১৯৭০

১৯৬৪ সালে পাকিস্তান টেলিভিশন লাহোরের পর ঢাকায় একটি টেলিভিশন কেন্দ্রের উদ্বোধন করে। তখন ডিআইটি ভবন থেকে পিটিভি ঢাকা কেন্দ্র চার ঘণ্টার অনুষ্ঠান সম্প্রচার করত। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর পিটিভির ঢাকা কেন্দ্রের নাম পরিবর্তন করা হয় বাংলাদেশ টেলিভিশন করা হয়, এবং এটিকে সরকারি সংস্থা বানানো হয়। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন ঢাকার বাহিরে নাটোরে প্রথম টিভি কেন্দ্র স্থাপন করে, এবং ২০০৫ সালের পর্যন্ত বিটিভি ১৪টি রিলে স্টেশন উদ্বোধন করে। ১৯৮০ সালে বিটিভি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পূর্ণাঙ্গ রঙিন টেলিভিশন চ্যানেল হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে।[2] সেই সময় বাংলাদেশ টেলিভিশন দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল হওয়ায় এটির জনপ্রিয়তা ক্রমশ তখন বাড়তে থাকে।

স্যাটেলাইট টেলিভিশনের উত্থান

১৯৯২ সালে বাংলাদেশে স্যাটেলাইট টেলিভিশনের প্রবর্তন হ​য়। তখন এই দেশে দশটির মতো বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার হত।[3] বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল, এটিএন বাংলা, ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করে। ১৯৯৯ সালে চ্যানেল আই সম্প্রচার শুরু করে। সেই সময়ে বাংলাদেশীদের মধ্যে স্যাটেলাইট টেলিভিশনের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। বেশ কয়েকটি বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি নেতিবাচক প্রভাব আনার অভিযোগ আনা হয়। ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার সাংস্কৃতিক অনুপ্রবেশের কারণ দেখিয়ে বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়, কিন্ত পরে আস্তে আস্তে বাধা তুলে নেওয়া হয় ও এগুলি সম্প্রচার আবার ফিরে আসে।[4][5]

একুশে টেলিভিশনের সদর দপ্তর। ২০০২ সালে বন্ধের আগে এটি বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র বেসরকারি টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন চ্যানেল ছিলো।

বাংলাদেশে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন টেরিস্টেরিয়াল টেলিভিশন নেটওয়ার্কের অস্তিত্ব না থাকায়, ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে যুক্তরাজ্যের সাইমন ড্রিং ও বাংলাদেশে এ এস মাহমুদ একত্রে 'একুশ টেলিভিশন' প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করে। ২০০০ সালের ১৪ এপ্রিলে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন চ্যানেল, একুশে টেলিভিশন, এর উদ্বোধন করা হয়। খুব শীঘ্রই এটির জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়​। ২০০২ সালের ২৯ আগস্টে একুশে টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়, কিন্ত ২০০৭ সালে চ্যানেলটি স্যাটেলাইট টেলিভিশনের মাধ্যমে আবার ফিরে আসে। একুশ টেলিভিশন বন্ধের সম​য়ে, বাংলাদেশে বেসরকারি টেলিভিশনের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

২০০৩ সালে বিএনপির মোসাদ্দেক আলী ফালু এনটিভির উদ্বোধন করে, তারপর তিনি ২০০৫ সালে আরটিভির উদ্বোধন করে। সেই সালে বৈশাখী টেলিভিশন যাত্রা শুরু করে। পরের বছর ২০০৬ সালে চ্যানেল ওয়ান এবং বাংলাভিশন সম্প্রচার শুরু করে। তবে বেশ কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচারকাল স্বল্পস্থায়ী ছিল কেননা বিভিন্ন কারণে সরকার সেগুলি বন্ধ করে দেয়, যেমন এটিভি, টেন, রূপশী বাংলা, সোনার বাংলা এবং ফাল্গুনী। ২০০৯ সালে অবৈধভাবে পরীক্ষামূলক সম্প্রচার করার কারণে যমুনা টিভি বন্ধ করে দেওয়া হয়, কিন্ত ২০১৪ সালে চ্যানেলটি আবার ফিরে আসে।[6]

২০০৭ সালে বাংলাদেশের প্রথম সংবাদ চ্যানেল, সিএসবি নিউজ, সম্প্রচার শুরু করে, কিন্ত সরকার বিরোধী প্রতিবাদ প্রচার করার কারণে চ্যানেলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।[7] ২০১০-এর দশকে, বাংলাদেশে সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তখন এটিএন নিউজ এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন সম্প্রচারে আসে। ২০১০ সালে সময় পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু করে এবং পরে বছর ২০১১ সালে অফিসিয়াল সম্প্রচার শুরু করে। ২০১২ সালের ২১ জুনে বাংলাদেশের প্রথম সংবাদ চ্যানেল হিসেবে একাত্তর টিভি চালু হয়। ২০১০ সালের ২৭ এপ্রিলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন অবৈধ কার্যকলাপের কারণে চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, বাংলাদেশে শিশুদের মধ্যে হিন্দি ভাষা উত্থান হবার আশঙ্কায়, বাংলাদেশ সরকার ডিজনি চ্যানেল এবং ডিজনি এক্সডির ভারতীয় ফিডের সম্প্রচার বন্ধের নির্দেশ দেয়।[8] ২০১৩ সালের ৬ মে, বিটিআরসি দিগন্ত টেলিভিশন এবং ইসলামিক টিভি বন্ধ করে দেয়।[9] ২৭ জুনে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ, বাংলাদেশের প্রথম ছাত্র টেলিভিশন চ্যানেল, ইউল্যাব টিভির উদ্বোধন করে।[10] ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম সঙ্গীতভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল চ্যানেল সিক্সটিনের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি স্যাটেলাইট ব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধভাবে সম্প্রচার করার অভিযোগ আনা হয়। এমনকি এর লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও তারা নতুন করে তা নবায়ন করেনি। তখন চ্যানেল সিক্সটিনকে বন্ধের নির্দেশনা দেয় সরকার।[11][12] জুলাই ২০১৬ ঢাকা আক্রমণের পর সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক পিস টিভি এবং পিস টিভি বাংলা চ্যানেলগুলো বাংলাদেশে সম্প্রচার করা নিষিদ্ধ করে সরকার।[13]

২০১৭ সালের ৫ অক্টোবরে বাংলাদেশের প্রথম শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল, দুরন্ত টিভি, যাত্রা শুরু করে।[14] কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারীর সময় বিটিভি এবং সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছাত্রদের জন্য শিক্ষাবিষয়ক অনুষ্ঠান প্রচার করে।[15] ২০২১ সালে ১৩ সেপ্টেম্বর তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিপত্র জারি করা হয়, যাতে বলা হয় বাংলাদেশের আইনে অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিজ্ঞাপন প্রচার করে এমন বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার করার সুযোগ নেই। সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ২০২১ সালের ২ অক্টোবরে বাংলাদেশের কেবল অপারেটরগুলো ক্লিন ফিড না দেওয়ায় বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলগুলি বন্ধ করে দেয়।[16] ৫ অক্টোবরে ক্লিন ফিডসহ বিদেশি চ্যানেলগুলি বাংলাদেশে আবারো সম্প্রচার শুরু করে।[17]

ইন্টারনেট টেলিভিশন

বিটিআরসি শুধু লাইসেন্সধারী ইন্টারনেট সেবা প্রধানকারীদেরকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচার করার অনুমতি দেয়। ২০১৯ সালে, বিডিকম অনলাইন লিমিটেড বাংলাদেশের প্রথম আইপিটিভি সেবার উদ্বোধন করে।[18] ২০২১ সালের ৩০ জুলাই, জয়যাত্রা নামের আইপিটিভির চ্যানেলের মালিক হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব জয়যাত্রা টেলিভিশনের সদর দপ্তরের অভিযান চালায়। পরে বৈধ কাগজপত্র না পেয়ে চ্যানেলটি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।[19] সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে এটি বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫৯টি আইপিটিভি লাইসেন্স ছাড়া অবৈধভাবে চলছিল।[20]

টেলিভিশন চ্যানেলের তালিকা

বাংলাদেশ টেলিভিশন হচ্ছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সম্প্রচারক

২০১৯ অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার ৪৫টি টেলিভিশন চ্যানেলকে সম্প্রচার করার অনুমতি দিয়েছে, এবং বর্তমানে তার মধ্যে ৩৬টি চ্যানেল সম্প্রচারে আছে। সমস্ত বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল স্যাটেলাইট ও ক্যাবলের মাধ্যমে সম্প্রচার করে। শুধু বিটিভি ঢাকা এবং বিটিভি চট্টগ্রাম টেরেস্ট্রিয়াল সম্প্রচার করে।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ টেলিভিশন হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো টেলিভিশন সম্প্রচারক, যেটি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০২ সালে বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত অল্প সময়ের জন্য, একুশে টেলিভিশন ছিলো বাংলাদেশের এবং দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম এবং একমাত্র বেসরকারি টেরেস্ট্রিয়াল টেলিভিশন চ্যানেল। বাংলাদেশে ৪টি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে, যেগুলো হল বিটিভি ঢাকা, বিটিভি চট্টগ্রাম, বিটিভি ওয়ার্ল্ড, এবং দেশের সংসদীয় টেলিভিশন চ্যানেল সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন। বিদেশী টেলিভিশন চ্যানেল, বিশেষত ভারতীয় চ্যানেল, অক্টোবর ২০২১ থেকে বাধ্য হওয়ার পর থেকে ক্লিন ফিডের মাধ্যমে সম্প্রচার করে।

বাংলাদেশে অনেকগুলি বিনোদনমূলক টেলিভিশন চ্যানেল আছে, যেমন এটিএন বাংলা, চ্যানেল আই, একুশে টেলিভিশন, এনটিভি, আরটিভি, বৈশাখী টেলিভিশন, বাংলাভিশন, মাই টিভি, মোহনা টিভি, দীপ্ত টিভি, নাগরিক টিভি, আরো অনেক। এছাড়া অনেকগুলি সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলও আছে, যেমন এটিএন নিউজ, একাত্তর টিভি, সময় টিভি, ডিবিসি নিউজ, ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন, যমুনা টিভি, নিউজ টুয়েন্টি ফোর, এবং চ্যানেল টুয়েন্টিফোর

তথ্যসুত্র

  1. "টেলিভিশন লাইসেন্স: ৩৩৩ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার"banglanews24.com। ২২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  2. আল ফারুক, আবদুল্লাহ। "বাংলাদেশে টেলিভিশনের অগ্রযাত্রার কথা"টেকটিউন্স। ২০২২-০৬-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-০৯
  3. ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল"বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743
  4. "Bangladesh pulls plug on foreign channels"বিবিসি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০২-০৫-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৯
  5. "Bangladesh lifts TV ban"বিবিসি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০২-০৫-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৯
  6. হারুন, কে এম (১১ অক্টোবর ২০১২)। "নতুন নতুন টিভি চ্যানেল: অদক্ষতা ও অপরিকল্পনার অভিন্ন কোরাস"। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২
  7. "Bangladesh news channel off air"বিবিসি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৭-০৯-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৯
  8. "ডোরেমন সম্প্রচার বন্ধ হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী"banglanews24.com। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  9. "দুটি টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ"www.bbc.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  10. "যাত্রা শুরু করল ইউল্যাব টিভি"banglanews24.com। ২৭ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  11. হোসাইন, মোসাব্বির (২৯ মে ২০১৪)। "অবৈধভাবে চলছে চ্যানেল সিক্সটিন"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২১
  12. মেহেদি, রাশেদ (১০ ডিসেম্বর ২০১৪)। "চ্যানেল সিক্সটিনের নজিরবিহীন প্রতারণা"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২
  13. "'পিস টিভি' বন্ধ নিয়ে বিভক্ত ইসলামী চিন্তাবিদ ও দলগুলো"বিবিসি বাংলা। ১২ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  14. "শিশুতোষ টেলিভিশন 'দুরন্ত'র যাত্রা শুরু"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৮
  15. "সংসদ টিভিতে ৬ষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণীর বিষয় ভিত্তিক ক্লাস শুরু"www.btv.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  16. "ক্লিন ফিড না আসা পর্যন্ত বিদেশি চ্যানেল সম্প্রচার করা যাবে না: তথ্যমন্ত্রী"মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  17. "বাংলাদেশে ফের চালু হলো ২০টির বেশি বিদেশি চ্যানেল"বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২২
  18. "প্রথম আইপিটিভি চালু করলো বিডিকম"চট্টগ্রাম প্রতিদিন। ২০১৯-০৪-১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২২
  19. "হেলেনার জয়যাত্রা টিভি বিশ্বের ৩৪ দেশে সম্প্রচারিত হতো"যুগান্তর। ৩ আগস্ট ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২২
  20. "৫৯টি আইপিটিভি বন্ধ করল বিটিআরসি"যুগান্তর। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২২
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.