ববি পিল
রবার্ট ববি পিল (ইংরেজি: Bobby Peel; জন্ম: ১২ ফেব্রুয়ারি, ১৮৫৭ - মৃত্যু: ১২ আগস্ট, ১৯৪১) ইয়র্কশায়ারের চারওয়েল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট পেশাদার ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৮৮৩ থেকে ১৮৯৭ সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ইয়র্কশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ববি পিল। মূখ্যতঃ বামহাতি স্পিনার হিসেবে দলে ভূমিকা রাখতেন। পাশাপাশি মাঝারি সারির ব্যাটসম্যান হিসেবেও সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | চারওয়েল, ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১২ আগস্ট ১৯৪১ ৮৪) মর্লে, পশ্চিম ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড | (বয়স|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক | ১২ ডিসেম্বর ১৮৮৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১২ আগস্ট ১৮৯৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৮৮৩-১৮৯৭ | ইয়র্কশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৪ নভেম্বর ২০১৬ |
১৮৮৪ থেকে ১৮৯৬ সময়কালে ইংল্যান্ড দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন। এ সময়ে ২০ টেস্টে অংশ নিয়ে ১০১ উইকেট দখল করেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১২,১৯১ রানসহ ১,৭৭৫ উইকেট লাভ করেন। খেলায় বিজয়ী বোলাররূপে সচরাচর আক্রমণে নেতৃত্ব দিতেন। অর্থোডক্স কৌশলের অধিকারী পিল প্রায়শঃই ক্রিকেটবোদ্ধাদের প্রশংসা কুড়াতেন। ১৮৮৯ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন।[1][2]
প্রারম্ভিক জীবন
পিল মর্লের কাছাকাছি চারওয়েলে জন্মগ্রহণ করেন।[3] খনি শ্রমিকের সন্তান তিনি। পিলও একসময় খনিতে কাজ করেছেন।[4] ১৬ বছর বয়সে চারওয়েল ক্রিকেট দলে নিয়মিতভাবে খেলতেন।[5][6] ১৮৮২ সালে ইয়র্কশায়ার কোল্টসের সদস্য হন।[7] ঐ সময়ে টেড পিট ইয়র্কশায়ার দলের প্রথম পছন্দের বামহাতি স্পিন বোলার ছিলেন। কিন্তু পিটের উপস্থিতির ফলে পিলের সুযোগ অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। পিটের আঘাতজনিত অনুপস্থিতিতে পিলকে দলে নেয়া হয়। ১০ জুলাই, ১৮৮২ তারিখে শেফিল্ডে সারের বিপক্ষে ইয়র্কশায়ারের সদস্যরূপে অভিষেক ঘটে তার।[3] খেলায় তিনি নয় উইকেট দখল করেন। তন্মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫/৮৩ পান। ঐ মৌসুমে দলের অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা লর্ড হক পিলের অভিষেক পর্বকে ইয়র্কশায়ারের অন্যতম স্মরণীয় ঘটনারূপে আখ্যায়িত করেন।[3][8]
১৮৮৩ থেকে ১৮৮৬ সময়কালে পিটের সাথে নিয়মিতভাবে খেলতে থাকেন। তিনি স্বল্প ভূমিকা পালন করেন। পাঁচ মৌসুমে ১৬৩ উইকেট নেন।[3] ১৮৮৭ সালের পূর্বে কেবলমাত্র একবারই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ৫০-এর বেশি উইকেট পেয়েছেন।[9] এ প্রসঙ্গে ১৯৪২ সালে উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক মন্তব্য করে যে, ইয়র্কশায়ার এককভাবে বোলিং আক্রমণে সমৃদ্ধ। সেজন্যে পিলকে তার ক্রীড়াপ্রতিভা তুলে ধরতে বেশ কয়েকবছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।[10] ব্যাটসম্যান ও ফিল্ডিংয়ের দক্ষতার কারণও ছিল।[3] ইয়র্কশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের ইতিহাস সম্পর্কে আর এস হোমস মন্তব্য করেন যে, ফিল্ডার হিসেবে পিল অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন। ব্যাটিংয়ে ক্রমবর্ধমান উন্নতির ফলে কাউন্টি একাদশে ঠাঁই পেয়েছিলেন।[11] প্রায়শই তিনি বল হাতে সফলকাম হয়েছিলেন। ১৮৮৪ সালে গ্লুচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে ১১/৮৭ পেয়েছিলেন। ঐ খেলায় পিট খেলেননি।[7][12] অধিকন্তু, ১৮৮৭ সাল পর্যন্ত ব্যাটিং গড় বৃদ্ধি পেয়ে ২০-এর মাঝামাঝি পৌঁছে।[13]
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৮৮৩ সালে ইয়র্কশায়ারের পক্ষে খেলতে শুরু করেন। কিন্তু সফলতম অভিষেক পর্বটি এডমন্ড পিটের কারণে ঢাকা পড়ে যায়। প্রায়শই তাকে বল হাতে ছোটখাটো ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা যায়। ব্যাটিংয়ে উন্নতি ও ফিল্ডার হিসেবে দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে এবং ১৮৮৭ সালে অত্যধিক মদ্যপানের অভিযোগে পিটকে দল থেকে বাদ দেয়া হয়। এরফলে পিল ইয়র্কশায়ারের প্রধান স্পিনার বনে যান। ইতোমধ্যে তিনি ইংল্যান্ড দলের সদস্য মনোনীত হয়েছেন। দুইবার পেশাদার দলের সাথে অস্ট্রেলিয়া সফর করেছেন। কিন্তু ১৮৮৮ সাল পর্যন্ত কোন টেস্ট খেলার সুযোগ ঘটেনি তার। পরবর্তী বছরগুলোয় নিয়মিতভাবে প্রত্যেক মৌসুমেই শতাধিক উইকেটের সন্ধান পেতেন। প্রায়শই তিনি জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্সের মধ্যকার খেলাগুলোয় অংশ নিতেন। জর্জ হার্স্টের উত্থানের পূর্ব-পর্যন্ত ইয়র্কশায়ারের শীর্ষস্থানীয় বোলাররূপে আসীন ছিলেন। তবে খুব কম সময়ই দলের অন্যান্য বোলারদের কাছ থেকে সহায়তা পেয়েছেন এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যানেরা তেমন ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। ১৮৯৬ সালে কাউন্টি ক্রিকেট মৌসুমেই তার সেরা সময় কাটে। এসময়ে তিনি সহস্র রান ও শত উইকেট নিয়ে ডাবল অর্জন করেন। এছাড়াও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিজস্ব সর্বোচ্চ ২১০ রান তোলেন। টেস্টেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৮৯৩ সালে ইয়র্কশায়ার দল প্রথমবারের মতো কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখায়। একই সময়ে দলের অন্যতম সদস্য টেড ওয়েনরাইটকে সাথে নিয়ে চমৎকার স্লো বোলিং জুটি গড়েছিলেন। প্রায়শঃই উইকেটের সহযোগিতা নিয়ে তারা দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেছিলেন।
টেস্ট ক্রিকেট
১৮৮৪-৮৫ ইংরেজ মৌসুমের শীতকালে আলফ্রেড শ, আর্থার শ্রিউসবারি ও জেমস লিলিহোয়াইটের ব্যবস্থাপনায় অস্ট্রেলিয়া সফরে যান।[14] তবে, ঐ সফরে ইংল্যান্ডের সেরা খেলোয়াড়দেরকে নেয়া হয়নি।[15] কেবলমাত্র পেশাদার ক্রিকেটারগণই এতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন।[16] ১৮৮৪ সালে ইংল্যান্ড সফরে অস্ট্রেলিয়ার ভূমিকাই ক্রিকেটের বাইরে আলাপ হতে থাকে। মূখ্যতঃ খেলা থেকে প্রাপ্য অর্থের বিষয়ের দিকেই প্রত্যেক দলের দৃষ্টি ছিল।[17] পিল ব্যাপকসংখ্যক ওভার বোলিং করেন। অনুল্লেখ্য খেলাগুলোয় তিনি ৩২১ উইকেট পেয়েছেন পাঁচেরও কম রানের বিনিময়ে। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ৩৫ উইকেট নিয়ে দলের শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারী হলেও উইকেট প্রতি ১৯.২২ রান দেয়া তুলনামূলকভাবে বেশ বেশি ছিল।[9][14]
এ সফরে পিলের টেস্ট অভিষেক ঘটে ও ৫ টেস্টের সিরিজের প্রত্যেকটিতেই অংশ নেন।[7] ১২ ডিসেম্বর, ১৮৮৪ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক হয়। বোলিং উদ্বোধনে নেমে ঐ টেস্টে তিনি আট উইকেট তুলে নেন। তন্মধ্যে বৃষ্টি আক্রান্ত পিচের যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫/৫১ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[18][19] তবে, বাদ-বাকি টেস্টে কম সফলতা পেয়েছেন।[18] সিরিজ শেষে ২১.৪৭ গড়ে ২১ উইকেট পান তিনি।[20] এছাড়াও ৩৭ রান করেন ৭.৪০ গড়ে।[21] ১৮৮৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরবর্তী টেস্টগুলোয় তাকে ইংল্যান্ড দলে নেয়া হয়নি।[22] এছাড়াও ১৮৮৬-৮৭ মৌসুমে শ, শ্রিউসবারি ও লিলিহোয়াইটের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়া সফরেও বাদ পড়েন।[23]
১৮৯৪-৯৫ মৌসুমে ফলো-অনে পড়েও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়ে অবদান রাখেন। সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে ২৩ রানে ৬ উইকেট নেন তিনি। একইসাথে প্রথম ইংরেজ বোলার হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১০০ উইকেট দখল করেন। এছাড়াও প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে উপর্যুপরি চার ইনিংসে কোন রান তুলতে ব্যর্থ হন তিনি।
মূল্যায়ন
খেলোয়াড় হিসেবে ববি পিল বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। প্রায়শঃই তিনি দলবদ্ধ হয়ে আড্ডা দিতেন। মদপানে তার জুড়ি মেলা ভার ছিল। ফলো-অনের পর ইংল্যান্ডের জয়ের দিন সকালে নেশাসক্ত ছিলেন।
১৮৮০-এর দশকের মধ্যভাগে ইয়র্কশায়ার দল সাধারণভাবে বিশৃঙ্খল অবস্থায় ছিল।[24] ১৮৮৬ সালে লর্ড হক দলের পূর্ণাঙ্গকালীন অধিনায়ক মনোনীত হন। ১৮৯৭ সালে খেলা চলাকালে নেশাচ্ছন্নতার কারণে ইয়র্কশায়ার কর্তৃপক্ষ তাকে দল থেকে বাদ দেয়।[25] প্রকৃতপক্ষে মাঠে কি ঘটেছিল তা স্পষ্ট নয়। পিল দাবী করেছিলেন যে, স্লিপে ফিল্ডিংরত অবস্থায় তিনি ঝিমুচ্ছিলেন। পরবর্তীতে হার্স্ট মন্তব্য করেন যে, মদমত্ত অবস্থায় পিল ফিল্ডিং করছিলেন ও বোলিংয়ের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলে ভুল পথে বল ডেলিভারি দেন। তাকে আর ঐ কাউন্টি দলের পক্ষে খেলতে দেখা যায়নি। কয়েক দশক পর বৈশ্বিকভাবে প্রচারিত হয় যে, মাঠ থেকে চলে আসার পূর্বে পিচে তিনি মূত্রত্যাগ করেছিলেন। ইতিহাসবেত্তারা অবশ্য এ গল্পটিকে মেনে নেননি ও প্রতিবেদকের ভুল বোঝানোর অপচেষ্টা হিসেবে মনে করেন। অবশ্য পিল তার সমগ্র জীবনের অধিকাংশ সময়ই খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে ছিলেন। জীবনের শেষদিকে আরও একবার ইয়র্কশায়ারের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন।
বর্তমানের সাথে তুলনান্তে ঐ সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা খুব কম অনুষ্ঠিত হতো। ২০ টেস্টে অংশ নিলেও তা বেশ উল্লেখযোগ্যতার দাবী রাখে। এসময়ে চারবার অস্ট্রেলিয়া সফর করেছেন।[3] তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জনি ব্রিগস। পিল কিছুটা দ্রুতগতিসম্পন্ন বোলিং করতেন। এরফলে তার বলগুলোয় আঘাত করা দুরুহ কাজ ছিল।[6] ১৮৯০-এর দশকের শেষার্ধ্ব থেকে ইংল্যান্ডের অধিনায়কের দায়িত্বে নিয়োজিত আর্চি ম্যাকলারেনও ব্রিগসের অধিনায়ক পিল সম্পর্কে মন্তব্য করেন যে, ‘আমার সময়কালে সে চাতুর্যময় বোলিং করেছে। তিনি আরও বলেন, সে কৌশল অবলম্বনপূর্বক ব্যাটসম্যানের দূর্বলতা খুব সহজেই ধরে ফেলতে সক্ষম ছিল।’[26]
ব্যক্তিগত জীবন
অন্যান্য কাজের মধ্যে ভূ-স্বামী ছিলেন ও কারখানায় কাজ করেন তিনি। ১৮৭৮ সালে অ্যানি লুইসের সাথে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি।[27] তারা একত্রে পঞ্চাশ বছর সংসার করেন। তাদের সংসারে চার সন্তান ছিল। তন্মধ্যে এক সন্তান প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত হন।[28] ১৯৩৩ সালে পিলের স্ত্রীর দেহাবসান ঘটে। এরপর ৮৪ বছর বয়সে ১৯৪১ সালে দেহাবসানের পূর্ব-পর্যন্ত নিজ কন্যার বাড়িতে অবস্থান করেন।[5] তার শবযাত্রায় হার্স্ট ও রোডস উপস্থিত ছিলেন।[29]
তথ্যসূত্র
- "Wisden Cricketers of the Year"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২১।
- Full List on Cricinfo, Retrieved 11 July, 2017.
- Hodgson, p. 57.
- Pearson, Ch. 1: "Intent to Murder: Workington", Location 356.
- "Bobby Peel: Great Yorkshire Cricketer"। The Yorkshire Post and Leeds Intelligencer। Leeds। ১৩ আগস্ট ১৯৪১। পৃষ্ঠা 3।
- Woodhouse, p. 74.
- "Player Oracle R Peel"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- Hodgson, p. 45.
- "First-class Bowling in Each Season by Bobby Peel"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Robert Peel (Obituary)"। Wisden Cricketers' Almanack। London: John Wisden & Co। ১৯৪২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- Holmes, p. 59.
- "Yorkshire v Gloucestershire in 1884"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "First-class Batting and Fielding in Each Season by Bobby Peel"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "England in Australia, 1884–85"। Wisden Cricketers' Almanack। London: John Wisden & Co। ১৮৮৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- Knox, p. 117.
- Knox, p. 144.
- Knox, pp. 144–58.
- "Statistics: Statsguru: R Peel: Test matches (bowling analysis)"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Australia v England 1884–85"। Wisden Cricketers' Almanack। London: John Wisden & Co। ১৮৮৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Test Bowling in Each Season by Bobby Peel"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Test Batting and Fielding in Each Season by Bobby Peel"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Statistics: Statsguru: Test matches: Team records (Matches played by England not involving R Peel 1884–1897)"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৩।
- Wynne-Thomas, pp. 28–29.
- Hodgson, pp. 45–51.
- Pope, p. 95.
- Quoted in Hodgson, p. 57.
- ""Bobby" Peel."। Advocate। Burnie, Tasmania: National Library of Australia। ২১ এপ্রিল ১৯২৮। পৃষ্ঠা 2। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৪।
- Warner, David (২৩ অক্টোবর ২০১৩)। "Yorkshire Honours Great All-rounder Bobby Peel"। Yorkshire CCC। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৪।
- "Funeral of Bobby Peel"। The Yorkshire Post and Leeds Intelligencer। Leeds। ১৬ আগস্ট ১৯৪১। পৃষ্ঠা 8।
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ববি পিল (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ববি পিল (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
গ্রন্থপঞ্জী
- Coldham, James (২০০৩) [1990]। Lord Hawke: A Cricketing Legend। London: Tauris Parke Paperbacks। আইএসবিএন 1-86064-823-1।
- Frith, David (১৯৯৪)। Stoddy's Mission: The First Great Test Series 1894–1895। Harpenden, Hertfordshire: Queen Anne Press। আইএসবিএন 1-85291-561-7।
- Hill, Alan (২০০০)। Hedley Verity. Portrait of a Cricketer। Edinburgh and London: Mainstream Publishing। আইএসবিএন 1-84018-302-0।
- Hodgson, Derek (১৯৮৯)। The Official History of Yorkshire County Cricket Club। Ramsbury, Marlborough, Wiltshire: The Crowood Press। আইএসবিএন 1-85223-274-9।
- Holmes, Robert Stratten (১৯০৪)। The History of Yorkshire County Cricket, 1833–1903। Westminster: Archibald Constable। ওসিএলসি 27987919।
- Knox, Malcolm (২০১২)। Never a Gentlemen's Game। London: Hardie Grant Books। আইএসবিএন 978-1-74270-664-1।
- Pearson, Harry (২০১০)। Slipless in Settle (Ebook)। London: Hachette Digital (Little, Brown Book Group)। আইএসবিএন 978-0-7481-1521-1। এএসআইএন B003TWONPE।
- Pope, Mick (২০১৩)। Headingley Ghosts: A Collection of Yorkshire Cricket Tragedies। Leeds: Scratching Shed Publishing। আইএসবিএন 0-9568043-9-X।
- Thompson, A. A. (১৯৬০)। Hirst and Rhodes। London: The Sportsmans Book Club। ওসিএলসি 644028572।
- Warner, David (২০১২)। The Sweetest Rose: 150 Years of Yorkshire County Cricket Club। Ilkley, Yorkshire: Great Northern। আইএসবিএন 1-905080-31-X।
- Whimpress, Bernard; Hart, Nigel (১৯৯৫)। Test Eleven: Great Ashes Battles। London: Andre Deutsch। আইএসবিএন 0-233-98947-1।
- Woodhouse, Anthony (১৯৮৯)। The History of Yorkshire County Cricket Club। London: Christopher Helm। আইএসবিএন 0-7470-3408-7।
- Wynne-Thomas, Peter (১৯৮৯)। The Complete History of Cricket Tours at Home and Abroad। London: Guild Publishing। ওসিএলসি 440099345।