ফের্নান্দো তোরেস

ফের্নান্দো হোসে তোরেস সান্স (স্পেনীয় উচ্চারণ: [feɾˈnando ˈtores], স্পেনীয়: Fernando Torres; জন্ম: ২০ মার্চ ১৯৮৪; ফের্নান্দো তোরেস নামে সুপরিচিত) হলেন একজন স্পেনীয় সাবেক পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। ভক্তদের কাছে এল নিনিয়ো ডাকনামে পরিচিত তোরেস তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় আতলেতিকো মাদ্রিদ, লিভারপুল এবং স্পেন জাতীয় দলের হয়ে একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন। তিনি মূলত একজন কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন।

ফের্নান্দো তোরেস
২০১৭ সালে আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে তোরেস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম ফের্নান্দো হোসে তোরেস সান্স[1]
জন্ম (1983-03-20) ২০ মার্চ ১৯৮৩[2]
জন্ম স্থান ফুয়েনলাব্রাদা, স্পেন
উচ্চতা ১.৮৬ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি)[3]
মাঠে অবস্থান আক্রমণভাগের খেলোয়াড়
যুব পর্যায়
১৯৯৫–২০০১ আতলেতিকো মাদ্রিদ
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০০১–২০০৭ আতলেতিকো মাদ্রিদ ২১৪ (৮২)
২০০৭–২০১১ লিভারপুল ১০২ (৬৫)
২০১১–২০১৫ চেলসি ১১০ (২০)
২০১৪–২০১৫এসি মিলান (ধার) ১০ (১)
২০১৫–২০১৬ এসি মিলান (০)
২০১৫–২০১৬আতলেতিকো মাদ্রিদ (ধার) ৪৯ (১৪)
২০১৬–২০১৮ আতলেতিকো মাদ্রিদ ৫৮ (১৩)
২০১৮–২০১৯ সাগান তোসু ৩৫ (৫)
মোট ৫৭৮ (২০০)
জাতীয় দল
২০০০ স্পেন অনূর্ধ্ব-১৫ (০)
২০০১ স্পেন অনূর্ধ্ব-১৬ (১১)
২০০১ স্পেন অনূর্ধ্ব-১৭ (১)
২০০২ স্পেন অনূর্ধ্ব-১৮ (১)
২০০২ স্পেন অনূর্ধ্ব-১৯ (৬)
২০০২–২০০৩ স্পেন অনূর্ধ্ব-২১ ১০ (৩)
২০০৩–২০১৪ স্পেন ১১০ (৩৮)
* শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

১৯৯৫–৯৬ মৌসুমে, স্পেনীয় ফুটবল ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে তোরেস ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছিলেন এবং এই দলের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছিলেন। ২০০১–০২ মৌসুমে, আতলেতিকো মাদ্রিদের মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছিলেন, যেখানে তিনি ৬ মৌসুম অতিবাহিত করেছিলেন; আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে তিনি ২১৪ ম্যাচে ৮২টি গোল করেছিলেন। অতঃপর ২০০৭–০৮ মৌসুমে তিনি প্রায় ২০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইংরেজ ক্লাব লিভারপুলে যোগদান করেছিলেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ১৪২ ম্যাচে ৮১টি গোল করেছিলেন। লিভারপুলে ৪ মৌসুম অতিবাহিত করার পর প্রায় ৫০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে (যা উক্ত সময়ে চেলসির ক্লাব রেকর্ডের পাশাপাশি কোন ব্রিটিশ খেলোয়াড়ের জন্য প্রদত্ত সর্বোচ্চ মূল্য ছিল) চেলসির সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন, চেলসির হয়ে তিনি রবের্তো দি মাত্তেওর অধীনে ২০১১–১২ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন। পরবর্তীকালে, তিনি এসি মিলান এবং আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে খেলেছিলেন।[4][5] সর্বশেষ ২০১৮–১৯ মৌসুমে, তিনি আতলেতিকো মাদ্রিদ হতে জাপানি ক্লাব সাগান তোসুতে যোগদান করেছিলেন;[6][7][8] সাগান তোসুতে হয়ে ১ মৌসুম খেলার পর তিনি অবসর গ্রহণ করেছিলেন।

২০০০ সালে, তোরেস স্পেন অনূর্ধ্ব-১৫ দলের হয়ে স্পেনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৪ বছর যাবত স্পেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০০৩ সালে স্পেনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন; স্পেনের জার্সি গায়ে তিনি সর্বমোট ১১০ ম্যাচে ৩৮টি গোল করেছিলেন। তিনি স্পেনের হয়ে সর্বমোট ৩টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০০৬, ২০১০ এবং ২০১৪) এবং ৩টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (২০০৪, ২০০৮ এবং ২০১২) অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার মধ্যে ২০১০ সালে ভিসেন্তে দেল বস্কের অধীনে ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করার পাশাপাশি ২টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০০৯ এবং ২০১৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

ব্যক্তিগতভাবে, তোরেস বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৩ সালে ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ গোল্ডেন শু, ২০১২ উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ গোল্ডেন বুট জয়ের পাশাপাশি ২০০৮ বালোঁ দরে তৃতীয় স্থান অধিকার করা অন্যতম।[9][10][11] দলগতভাবে, তোরেস সর্বমোট ৯টি শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন, যার মধ্যে ২টি আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে, ৩টি চেলসির হয়ে এবং ৪টি স্পেনের হয়ে জয়লাভ করেছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন

ফের্নান্দো হোসে তোরেস সান্স ১৯৮৪ সালের ২০শে মার্চ তারিখে স্পেনের ফুয়েনলাব্রাদায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।[12] তোরেস শৈশব হতেই ফুটবল খেলার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পরেন, যার জন্য মাত্র ৫ বছর বয়সেই তিনি পার্কে ৮৪ নামক দলে যোগদান করেছিলেন।[13] তার বাবার নাম হোসে তোরেস এবং তার মাতার নাম ফ্লোরি সান্স। তার ইসরায়েল এবং মারিয়া পাস নামক দুইজন ভাই-বড় রয়েছে।

আন্তর্জাতিক ফুটবল

তোরেস স্পেন অনূর্ধ্ব-১৫, স্পেন অনূর্ধ্ব-১৬, স্পেন অনূর্ধ্ব-১৭, স্পেন অনূর্ধ্ব-১৮, স্পেন অনূর্ধ্ব-১৯ এবং স্পেন অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে স্পেনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। ২০০১ সালে তিনি স্পেন অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে ২০০১ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন, উক্ত প্রতিযোগিতার ফাইনালে তার দল ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-১৬ দলকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে উক্ত প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৬ষ্ঠ বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছিল। স্পেন অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে তিনি ২০০১ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তবে তার দল উক্ত প্রতিযোগিতায় শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। এছাড়াও ২০০২ সালে তিনি স্পেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ২০০২ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন, ফাইনালে স্পেন অনূর্ধ্ব-১৯ জার্মানি অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে চতুর্থ বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। স্পেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ৪ বছরে ৩০ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ২২টি গোল এবং ২টি শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন।

২০০৩ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর তারিখে, মাত্র ১৯ বছর ৫ মাস ১৭ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী তোরেস পর্তুগালের বিরুদ্ধে এক প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে স্পেনের হয়ে অভিষেক করেছিলেন। তিনি উক্ত ম্যাচের মূল একাদশে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন, তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় দিয়েগো ত্রিস্তানের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠ ত্যাগ করেছিলেন। ম্যাচটি স্পেন ৩–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। স্পেনের হয়ে অভিষেকের বছরে তোরেস সর্বমোট ৩ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিলেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ৭ মাস ২৩ দিন পর, স্পেনের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছিলেন; ২০০৪ সালের ২৮শে এপ্রিল তারিখে, ইতালির বিরুদ্ধে ম্যাচে স্পেনের একমাত্র গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছিলেন। অন্যদিকে, অভিষেকের ২ বছর পর, ২০০৫ সালের ১২ই অক্টোবর তারিখে, সান মারিনোর বিরুদ্ধে ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম হ্যাট্রিকটি করেছিলেন; তিনি উক্ত ম্যাচের দ্বিতীয়, পঞ্চম এবং ষষ্ঠ গোল করেছিলেন। প্রথম হ্যাট্রিকের ৩ বছর ৮ মাস ৩ দিন পর জাতীয় দলের জার্সি গায়ে দ্বিতীয়বারের মতো হ্যাট্রিক করেছিলেন; নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২০০৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচের প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় গোলটি করার মাধ্যমে তিনি হ্যাট্রিকটি করেন। এছাড়াও ২০১৩ সালের ২০শে জুন তারিখে, তাহিতির বিরুদ্ধে ম্যাচে প্রথমবারের মতো এক ম্যাচে চারটি গোল করেছিলেন; তিনি উক্ত ম্যাচের প্রথম, তৃতীয়, ষষ্ঠ এবং নবম গোলটি করেছিলেন। ২০০৫ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর তারিখে, তিনি কানাডার বিরুদ্ধে এক প্রীতি ম্যাচে স্পেনের হয়ে প্রথমবারের মতো অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন, ম্যাচটি স্পেন ২–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।

সার্জিও রামোস এবং হুয়ান মাতার সাথে উয়েফা ইউরো ২০১২-এর শিরোপা হাতে তোরেস

তোরেস জার্মানিতে অনুষ্ঠিত ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য লুইস আরাগোনেসের অধীনে ঘোষিত স্পেন দলে স্থান পাওয়ার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন।[14] ২০০৬ সালের ১৪ই জুন তারিখে, তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে ফিফা বিশ্বকাপে অভিষেক করেছিলেন। উক্ত বিশ্বকাপে তিনি ৪ ম্যাচে ৩টি গোল করেছিলেন। ফিফা বিশ্বকাপে তার অভিষেক ম্যাচের সর্বশেষ গোলটি করার মাধ্যমে তিনি ফিফা বিশ্বকাপে তার প্রথম গোলটি করেছিলেন। অতঃপর তোরেস ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য প্রকাশিত স্পেনের ২৩ সদস্যের চূড়ান্ত দলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন।[15] তিনি উক্ত বিশ্বকাপে স্পেনের হয়ে সবকটি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং স্পেনের হয়ে ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন। পরবর্তীকালে, তিনি ভিসেন্তে দেল বস্কের অধীনে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে স্পেনের চূড়ান্ত দলে স্থান পেয়েছিলেন,[16][17] যেখানে তার দল শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। তোরেস তার খেলোয়াড়ি জীবনে সর্বমোট ৩টি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে তিনি ১৪টি ম্যাচে ১টি গোল করেছিলেন।

২০০৮ সালের ১০ই জুন তারিখে অস্ট্রিয়ার ইন্সব্রুকের টিভোলি স্টেডিয়াম টিরোলে অনুষ্ঠিত রাশিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তিনি স্পেনের জার্সি গায়ে তার ৫০তম ম্যাচ খেলেছিলেন, ম্যাচটি স্পেন ৪–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল, যেখানে ম্যাচের প্রথম গোলটিতে ডেভিড ভিয়াকে অ্যাসিস্ট করেছিলেন; অন্যদিকে, ২০১২ সালের ৯ই জুলাই তারিখে তোরেস তার খেলোয়াড়ি জীবনে ১০০তম ম্যাচটি খেলেছিলেন, ফ্রান্সের বিরুদ্ধে স্পেনের মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচটি স্পেনের হয়ে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০১৪ সালের ২১শে জুন তারিখে তোরেস ৩০ বছর বয়সে স্পেনের তার সর্বশেষ ম্যাচটি খেলে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর গ্রহণ করেছিলেন। তিনি উক্ত ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটি করেছিলেন, যা স্পেনকে ম্যাচটি ৩–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করতে সাহায্য করেছিল। আন্তর্জাতিক ফুটবলে, তার ১২ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে তিনি সর্বমোট ১১০ ম্যাচে ৩৮টি গোল করেছিলেন। এছাড়াও তিনি ১টি বিশ্বকাপ এবং ২টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন।

ব্যক্তিগত জীবন

২০০৯ সালের ২৭শে মে তারিখে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তোরেস ওলায়া দোমিঙ্গেস লিস্তের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।[18] তাদের উভয়ের নোরা (২০০৯ সালের ৮ই জুলাই তারিখে জন্ম) নামে একটি কন্যাসন্তান[19] এবং লিও (২০১০ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে জন্ম) নামে একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। তার পুত্রসন্তানের জন্মের জন্য তিনি অ্যানফিল্ডে অনুষ্ঠিত অ্যাস্টন ভিলার বিরুদ্ধে লিভারপুলের ম্যাচটিতে অংশগ্রহণ করতে পারেননি।[20]

পরিসংখ্যান

ক্লাব

ক্লাবমৌসুমলিগজাতীয় কাপলিগ কাপমহাদেশীয়অন্যান্যমোট
বিভাগম্যাচগোলম্যাচগোলম্যাচগোলম্যাচগোলম্যাচগোলম্যাচগোল
আতলেতিকো মাদ্রিদ২০০০–০১[21]সেহুন্দা দিভিসিওন
২০০১–০২[22]৩৬৩৭
২০০২–০৩[23]লা লিগা২৯১৩৩২১৪
২০০৩–০৪[24]৩৫১৯৪০২১
২০০৪–০৫[25]৩৮১৬৪৯২০
২০০৫–০৬[26]৩৬১৩৪০১৩
২০০৬–০৭[27]৩৬১৪৪০১৫
মোট২১৪৮২২৫২৪৪৯১
লিভারপুল২০০৭–০৮[28]প্রিমিয়ার লিগ৩৩২৪১১৪৬৩৩
২০০৮–০৯[29]২৪১৪৩৮১৭
২০০৯–১০[30]২২১৮৩২২২
২০১০–১১[31]২৩২৬
মোট১০২৬৫৩০১২১৪২৮১
চেলসি২০১০–১১[31]প্রিমিয়ার লিগ১৪১৮
২০১১–১২[32]৩২১০৪৯১১
২০১২–১৩[33][34]৩৬১৬৬৪২২
২০১৩–১৪[35]২৮১০৪১১১
২০১৪–১৫[36]
মোট১১০২০১৩৪০১৭১৭২৪৫
এসি মিলান (ধার)২০১৪–১৫[37]সেরিয়ে আ১০১০
আতলেতিকো মাদ্রিদ (ধার)২০১৪–১৫[38]লা লিগা১৯২৬
২০১৫–১৬[39]৩০১১১২৪৪১২
আতলেতিকো মাদ্রিদ২০১৬–১৭[40]৩১৪৫১০
২০১৭–১৮[41]২৭১২৪৫১০
মোট১০৭২৭১৭৩৬১৬০৩৮
সাগান তোসু২০১৮[37]জে১ লিগ১৭১৯
২০১৯[37]১৮২০
মোট৩৫৩৯
সর্বমোট৫৭৮২০০৬৪১৯১১১১১৩৫৭৬৭২৬২

আন্তর্জাতিক

দলসালম্যাচগোল
স্পেন২০০৩
২০০৪১১
২০০৫১২
২০০৬১৩
২০০৭
২০০৮১৩
২০০৯১৩
২০১০১১
২০১১
২০১২১০
২০১৩
২০১৪
সর্বমোট১১০৩৮

আন্তর্জাতিক গোল

গোলতারিখমাঠপ্রতিপক্ষস্কোরফলাফলপ্রতিযোগিতাসূত্র
২৮ এপ্রিল ২০০৪লুইজি ফেররারিস স্টেডিয়াম, জেনোয়া, ইতালি ইতালি–০১–১প্রীতি ম্যাচ[42]
৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৫দে লস উয়েগোস মেদিতেরানেওস স্টেডিয়াম, আলমেরিয়া, স্পেন সান মারিনো–০৫–০২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব[43]
২৬ মার্চ ২০০৫একমান্তিকো স্টেডিয়াম, সালামাঙ্কা, স্পেন চীন–০৩–০প্রীতি ম্যাচ[44]
৮ অক্টোবর ২০০৫কিং বাউদুইন স্টেডিয়াম, ব্রাসেল্‌স, বেলজিয়াম বেলজিয়াম–০২–০২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব[45]
–০
১২ অক্টোবর ২০০৫অলিম্পিক স্টেডিয়াম, সেরাভায়ে, সান মারিনো সান মারিনো–০৬–০[46]
–০
–০
১২ নভেম্বর ২০০৫বিসেন্তে কালদেরন স্টেডিয়াম, মাদ্রিদ, স্পেন স্লোভাকিয়া–১৫–১[47]
১০৭ জুন ২০০৬জেনেভা স্টেডিয়াম, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড ক্রোয়েশিয়া–১২–১প্রীতি ম্যাচ[48]
১১১৪ জুন ২০০৬রেড বুল এরিনা, লাইপৎজিশ, জার্মানি ইউক্রেন–০৪–০২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ[49]
১২১৯ জুন ২০০৬গটলিব-ডাইমলার স্টেডিয়াম, স্টুটগার্ট, জার্মানি তিউনিসিয়া–১৩–১[50]
১৩–১
১৪২ সেপ্টেম্বর ২০০৬নুয়েবো বিবেরো স্টেডিয়াম, বাদায়োস, স্পেন লিশটেনস্টাইন–০৪–০উয়েফা ইউরো ২০০৮ বাছাইপর্ব[51]
১৫১২ সেপ্টেম্বর ২০০৭কার্লোস তার্তিয়েরে স্টেডিয়াম, ওভিয়েদো, স্পেন লাতভিয়া–০২–০[52]
১৬১৪ জুন ২০০৮টিভোলি স্টেডিয়াম টিরোল, ইন্সব্রুক, অস্ট্রিয়া সুইডেন–০২–১উয়েফা ইউরো ২০০৮[53]
১৭২৯ জুন ২০০৮আর্নস্ট-হাপেল স্টেডিয়াম, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া জার্মানি–০১–০[54]
১৮১৯ নভেম্বর ২০০৮লা কেরামিকা স্টেডিয়াম, বিয়ারিয়াল, স্পেন চিলি–০৩–০প্রীতি ম্যাচ[55]
১৯৯ জুন ২০০৯তোফিক বাহরামভ প্রজাতন্ত্রী স্টেডিয়াম, বাকু, আজারবাইজান আজারবাইজান–০৬–০[56]
২০১৪ জুন ২০০৯রয়্যাল বাফোকেং স্টেডিয়াম, রাস্টেনবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা নিউজিল্যান্ড–০৫–০২০০৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ[57]
২১–০
২২–০
২৩১২ আগস্ট ২০০৯ফিলিপ দ্বিতীয় এরিনা, স্কোপিয়ে, মেসিডোনিয়া উত্তর মেসিডোনিয়া–২৩–২প্রীতি ম্যাচ[58]
২৪৮ জুন ২০১০নুয়েবো কোন্দোমিনা স্টেডিয়াম, মুর্সিয়া, স্পেন পোল্যান্ড–০৬–০[59]
২৫৩ সেপ্টেম্বর ২০১০রাইনপার্ক স্টেডিয়াম, ভাডুজ, লিশটেনস্টাইন লিশটেনস্টাইন–০৪–০উয়েফা ইউরো ২০১২ বাছাইপর্ব[60]
২৬–০
২৭৪ জুন ২০১১জিলেট স্টেডিয়াম, ফক্সবরো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র–০৪–০প্রীতি ম্যাচ[61]
২৮৩০ মে ২০১২সুইস স্টেডিয়াম, বের্ন, সুইজারল্যান্ড দক্ষিণ কোরিয়া–০৪–১[62]
২৯১৪ জুন ২০১২গদানস্ক এরিনা, গদানস্ক, পোল্যান্ড প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড–০৪–০উয়েফা ইউরো ২০১২[63]
৩০–০
৩১১ জুলাই ২০১২অলিম্পিক জাতীয় স্পোর্টস কমপ্লেক্স, কিয়েভ, ইউক্রেন ইতালি–০৪–০[63]
৩২২০ জুন ২০১৩মারাকানা স্টেডিয়াম, রিউ দি জানেইরু, ব্রাজিল তাহিতি–০১০–০২০১৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ[64]
৩৩–০
৩৪–০
৩৫–০
৩৬২৩ জুন ২০১৩কাস্তেলাউ, ফর্তালিজা, ব্রাজিল নাইজেরিয়া–০৩–০[65]
৩৭৩০ মে ২০১৪রামোন সানচেস পিসহুয়ান স্টেডিয়াম, সেভিল, স্পেন বলিভিয়া–০২–০প্রীতি ম্যাচ[66]
৩৮২১ জুন ২০১৪জোয়াকিম আমেরিকো গিমারায়েস স্টেডিয়াম, কুরিতিবা, ব্রাজিল অস্ট্রেলিয়া–০৩–০২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ[67]

তথ্যসূত্র

  1. "FIFA World Cup South Africa 2010: List of players: Spain" (পিডিএফ)। FIFA। ৪ জুন ২০১০। পৃষ্ঠা 29। ১৭ মে ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  2. "ফের্নান্দো তোরেস"ব্যারি হাগম্যান'স ফুটবলার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৮
  3. "Fernando Torres"। Chelsea F.C.। ২২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৪
  4. "Fernando Torres seguirá vistiendo de rojiblanco la próxima temporada"আতলেতিকো মাদ্রিদ (স্পেনীয় ভাষায়)। ৬ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  5. "Torres, rojiblanco un año más" (স্পেনীয় ভাষায়)। মার্কা। ৪ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  6. "Torres joins Japan's Sagan Tosu"এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুলাই ২০১৮। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  7. "Torres joins Japan relegation battlers Sagan Tosu"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  8. "Fernando Torres to join Sagan Tosu in Japan"গোল (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  9. "FIFA Confederations Cup Brazil 2013 – Awards"। FIFA। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৬
  10. "Palmarés" (স্পেনীয় ভাষায়)। Fernando Torres। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০০৮
  11. Pierrend, José Luis (১৬ জানুয়ারি ২০০৯)। "European Footballer of the Year ("Ballon d'Or") 2008"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৬
  12. "Fernando Torres condecorado con la Medalla 'Ciudad de Fuenlabrada'"SER Madrid Sur (স্পেনীয় ভাষায়)। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১০
  13. "Infancia" (স্পেনীয় ভাষায়)। Fernando Torres। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১০
  14. "2006 FIFA World Cup Germany – Teams"FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ৩ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০০৬
  15. "২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ দল" (পিডিএফ)ফিফা। ১৭ মে ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  16. "2014 FIFA World Cup Brazil ™: List of Players" (পিডিএফ)ফিফা। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  17. "Release List of Players: 16.05.2014" (পিডিএফ)ফিফা। ৩ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২১
  18. Galaz, Mábel (২৮ মে ২০০৯)। "Se casa Fernando Torres"El País (স্পেনীয় ভাষায়)। Madrid। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২
  19. "Liverpool star Fernando Torres becomes a dad"Daily Mirror। London। ১০ জুলাই ২০০৯। ১৩ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১১
  20. "Fernando Torres welcomes baby Leo as Liverpool striker's wife Olalla gives birth"football.co.uk। Digital Sports Group। ৭ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৭
  21. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2000–01"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  22. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2001–02"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  23. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2002–03"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  24. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2003–04"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  25. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2004–05"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  26. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2005–06"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  27. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2006–07"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  28. "২০০৭–২০০৮ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১২
  29. "২০০৮–২০০৯ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১২
  30. "২০০৯–২০১০ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১২
  31. "২০১০–২০১১ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১২
  32. "২০১১–২০১২ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১২
  33. "২০১২–২০১৩ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  34. "Goal total clarification"। Chelsea F.C.। ২৫ মে ২০১৩। ২৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
  35. "২০১৩–২০১৪ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৫
  36. "২০১৪–২০১৫ মৌসুমে ফের্নান্দো তোরেস-এর অংশগ্রহণকৃত ম্যাচ"সকারবেস। সেঞ্চুরিকোম। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৫
  37. "F. Torres: Summary"Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  38. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2014–15"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  39. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2015–16"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  40. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2016–17"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  41. "Fernando Torres: Fernando José Torres Sanz: Matches: 2017–18"BDFutbol। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৮
  42. McCarra, Kevin (২৯ এপ্রিল ২০০৪)। "Italians salute Baggio cameo: Vieri equalises Torres strike"The Guardian। London। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  43. "Spain 5–0 San Marino"Goal.com। Perform Group। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  44. "Spain 3–0 China PR"Goal.com। Perform Group। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  45. "Belgium vs. Spain"। ESPN। ৮ অক্টোবর ২০০৫। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  46. "Torres towers in Spain win"। UEFA। ১২ অক্টোবর ২০০৫। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  47. "Spain 5–1 Slovakia"। BBC Sport। ১২ নভেম্বর ২০০৫। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  48. "Spain 2–1 Croatia"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  49. "Spain 4–0 Ukraine"। BBC Sport। ১৪ জুন ২০০৬। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  50. "Spain 3–1 Tunisia"। BBC Sport। ১৯ জুন ২০০৬। ২ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  51. "Spain 4–0 Liechtenstein"Goal.com। Perform Group। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  52. "Spain 2–0 Latvia"Goal.com। Perform Group। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  53. Bevan, Chris (১৪ জুন ২০০৮)। "Sweden 1–2 Spain"। BBC Sport। ১৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  54. Winter, Henry (৩০ জুন ২০০৮)। "Fernando Torres' strike wins Euro 2008 for Spain to leave Germany empty handed"The Daily Telegraph। London। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  55. Lucas, Brown (১৯ নভেম্বর ২০০৮)। "Player ratings: Spain 3–0 Chile"Goal.com। Perform Group। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  56. "Spain 6–0 Azerbaijan"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  57. "Fernando Torres's hat-trick stains All Whites"The Guardian। London। ১৪ জুন ২০০৯। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  58. "Macedonia 2–3 Spain"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  59. "Spain 6 Poland 0: Match report"The Daily Telegraph। London। ৮ জুন ২০১০। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  60. "Liechtenstein 0–4 Spain"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  61. "Spain crushes U.S. national soccer team, 4–0"The Washington Post। ৪ জুন ২০১১। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  62. "Spain 4–1 Korea Republic"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  63. "Euro 2012: Spain striker Fernando Torres wins Golden Boot award"। BBC Sport। ২ জুলাই ২০১২। ১০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  64. "Confederations Cup: Fernando Torres scores four (despite missing a penalty) as Spain crush Tahiti 10–0"The Independent। London। ২১ জুন ২০১৩। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬
  65. Steinberg, Jacob (২৩ জুন ২০১৩)। "Spain v Nigeria: Confederations Cup – As it happened"The Guardian। London। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  66. "Spain 2–0 Bolivia"। Sky Sports। ২৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮
  67. Lowe, Sid (২৩ জুন ২০১৪)। "David Villa helps Spain salvage some pride with victory over Australia"The Guardian। London। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.