প্রাথমিক বীজগণিত

প্রাথমিক বীজগণিত এর আলোচ্য বিষয়গুলো হচ্ছে বীজগণিতের মৌলিক ধারণাসমূহ। বীজগণিতকে অনেক সময় পাটিগণিতের বিপরীত হিসেবে উপস্থাপন করা হয় কারণ পাটিগণিতে সুনির্দিষ্ট সংখ্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়।[1] পক্ষান্তরে বীজগণিতে চলকের ধারণা ব্যবহৃত হয় (যাদের সুনির্দিষ্ট মান নেই।)[2]

দ্বিঘাত সমীকরণ, এর সমাধান যেখানে, . এখানে a, b, এবং c প্রতীক যাদৃচ্ছিক সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে এবং x হচ্ছে চলক যার মান সমীকরণটির সমাধান।
সমীকরণের দ্বিমাত্রিক লৈখিক রূপ (লাল বক্র)

পাটিগণিতে বর্ণিত গাণিতিক প্রক্রিয়াগুলো এবং বীজগাণিতিক নোটেশনের ধারণা চলকের ব্যবহার জানার জন্য আবশ্যক। বিমূর্ত বীজগণিতের বিপরীতে, বাস্তব এবং জটিল সংখ্যার বাইরে কোন বীজগণিতীয় কাঠামোর সাথে প্রাথমিক বীজগণিত সম্পর্কিত নয়।

সাধারণত পাটিগণিতের ধারণার উপর ভিত্তি করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বীজগণিত শেখানো হয। কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ বা মান কে চলকের সাহায্যে সূক্ষ্মভাবে প্রকাশ করে বিস্তর সমস্যা সমাধান করা যায়। বিজ্ঞান এবং গণিতের অনেক পরিমাণগত সম্পর্ক বীজগাণিতিক সমীকরণ হিসাবে প্রকাশ করা হয়।

বীজগাণিতিক প্রতীক-চিহ্নাদি

বীজগাণিতিক প্রতীক-চিহ্নাদি (নোটেশন) বীজগাণিতিক রাশি লেখার জন্য এবং রাশির বর্ণনা করার ক্ষেত্রে পরিভাষার অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, রাশিটির নিম্নলিখিত অংশ রয়েছে:

  1. ঘাত (শক্তি)
  2. সহগ
  3. পদ
  4. প্রক্রিয়া
  5. ধ্রুবক,
    x, y. চলক

সহগ একটি সংখ্যাসূচক মান অথবা একটি প্রতীক যা সংখ্যাসূচক ধ্রুবকের প্রতিনিধিত্ব করে। সহগ সংশ্লিষ্ট চলকের সাথে গুণক হিসেবে থাকে (প্রক্রিয়া প্রতীক অবিবেচনায়)। পদ হলো একটি যোজ্য বা বিয়োজ্য রাশি। সহগ, সংশ্লিষ্ট চলক ও তার ঘাত; অথবা ধ্রুবক পদ হিসেবে গণ্য হয় যা যোগ বা গুণ প্রক্রিয়াচিহ্নের দ্বারা পৃথক হয়।[3] বর্ণ দ্বারা চলক এবং ধ্রুবক নির্দেশ করা যায়। প্রচলন অনুযায়ী, শুরুর দিকের বর্ণমালা (যেমন ) সাধারণত ধ্রুবক নির্দেশ করে, এবং শেষের দিকেরগুলো যেমন z) চলকের প্রতিনিধিত্ব করে।[4] সাধারণত এদের বাঁকা হরফে ছাপানো হয়।[5]

বীজগণিতে গাণিতিক প্রক্রিয়াসমূহ পাটিগণিতের অনুরূপ[6] যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ এবং সুচকীকরণ।[7] এসব গাণিতিক প্রক্রিয়া বীজগণিতে চলক তথা বীগগণিতীয় পদের ওপর প্রযোজ্য হয়। গুণের ক্ষেত্রে প্রক্রিয়া চিহ্ন উহ্য থাকে, বীজগণিতে দুটি চলক (বা একটি সহগ ও একটি চলক) এর মধ্যে কোন ফাঁকা না থাকলে গুণ কার্যকর হয়। উদাহরণস্বরূপ, কে রূপে, এবং কে হিসেবে লেখা হয়।[8]

সাধারণত আদর্শরূপে চলকের সর্বোচ্চ ঘাতকে বাম দিক থেকে ঘাতের অধঃক্রম অনুসারে লেখা হয়। যেমন, , x এর বামে লেখা হয়। সহগ 'এক' হলে তা উহ্য রাখা হয়। (যেমন, বোঝাতে ) লেখা হয়। [9] একইভাবে, ঘাত 'এক' হলে তাও লেখা হয় না, (যেমন, কে লেখা হয়, )।[10] ঘাত শুণ্য হলে মান 'এক' হয়। (যেমন, সর্বদাই 1) বোঝায়।[11] যা-ই হোক, অনির্ণেয় হওয়ায়, তা বীজগাণিতিক রাশিতে উপস্থিত হয় না। সূচকীয় রাশিতে ঘাত সরলীকরণ করতে বিশেরষ সতর্কতা প্রয়োজন।

বিকল্প প্রতীক-চিহ্নাদি

বর্ণমালা, সংখ্যা ও চিহ্নের বাইরে বীজগাণিতিক রাশি লেখার জন্য প্রয়োজনীয় লিপি সম্পাদনার সুযোগ না থাকলে ভিন্ন ধরনের প্রতীক-চিহ্নাদি (নোটেশন) ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, বীজগণিতে ঘাত বোঝাতে সুপারস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করা হলেও সরল লিপিতে বা টেক্স-সম্পাদনার ক্ষেত্রে ক্যারেট বা "^" ব্যবহার করা হয়, যেমন কে "x^2" লেখা হয়।[12][13] কিছু প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন: লুয়া এই নিয়ম অনুসরণ করে। আবার বেশ কিছু প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন অ্যাডা,[14] ফোর্ট্রান,[15] পার্ল,[16] পাইথন[17] এবং রুবি,[18] এর ক্ষেত্রে দুইটি তারকা চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। সেক্ষেত্রে কে লেখা হয় "x**2"। অনেক প্রোগ্রামিং ভাষা ও ক্যালকুলেটরে একটি তারকা চিহ্ন দিয়ে গুণ বোঝানো হয়।[19] সেক্ষেত্রে তা অবশ্যই দ্ব্যর্থহীন ও সুস্পষ্ট হতে হবে। এই ব্যবহারের উদাহরণ: বোঝাতে "3*x"।

ধারণাসমূহ

চলক

বৃত্তের ব্যাস ও পরিধির সম্পর্ক নির্দেশ করতে চলক ব্যবহারের উদাহরণ। যে কোনো বৃত্তের পরিধি c কে, এর ব্যাস d দ্বারা ভাগ করে তাদের অনুপাত পাওয়া যায় যা একটি ধ্রুবক পাই, (প্রায় 3.14).

প্রাথমিক বীজগণিতের ভিত্তি হলো পাটিগণিতের সম্প্রসারণ[20] যা করা হয় চলক হিসেবে বর্ণ ব্যবহারের মাধ্যমে যে বর্ণমালা সাধারণ কোনো সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে। চলক বোঝাতে বর্ণের ব্যবহার বিভিন্ন কারণে সুবিধাজনক।

  1. যেসব রাশির মান অজানা, সেসব মানকে উপস্থাপনের জন্য চলক ব্যবহৃত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আজকের দিনের তাপমাত্রা, C যদি গতকালের তাপমাত্রার চেয়ে ২০ ডিগ্রি বেশি হয়, তবে এই সমস্যাটিকে নিম্নরূপে বীজগাণিতিকভাবে উপস্থাপন করা যায়, .[21]
  2. চলকের সাহায্যে কোনো সমস্যায় উপস্থিত রাশিগুলোকে সুনির্দিষ্ট কোনো মান ব্যবহার না করেও সাধারণ ভাবে (Generalized) বর্ণনা করা যায়।[22] উদাহরণস্বরূপ, সুনির্দিষ্ট মান ব্যবহার করে বলা যায় 5 মিনিট সমান সেকেন্ড। কিন্তু আরো "সাধারণ" বীজগাণিতিক বক্তব্য হলো, সেকেন্ডে সময়ের মান, , যেখানে m হলো মিনিটের সংখ্যা।
  3. চলকের মাধ্যমে পরিবর্তনীয় রাশিমালার মধ্যে সম্পর্ক উপস্থাপন করা যায়।[23] যেমন বৃত্তের পরিধি c ও ব্যাস d হলে তাদের সম্পর্ক
  4. চলকের সাহায্যে কোনো গাণিতিক স্বতসিদ্ধকে সহজেই বর্ণনা করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যোগের একটি মৌলিক ধর্ম হলো commutativity, যা বলে: কোন ক্রমানুযায়ী সংখ্যাকে যোগ করা হয়, তা যোগফলের পরিবর্তন করে না। একে বীজগাণিতিকভাবে এভাবে বলা যায়, .[24]

বীজগাণিতিক রাশির সরলীকরণ

বীজগাণিতিক রাশিকে মৌলিক পাটিগণিতীয় প্রক্রিয়া (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, সূচকীকরণ প্রভৃতির মাধ্যমে সরলীকরণ ও মান নির্ণয় করা যায়। উদাহরণ হিসেবে,

  • যোজ্য পদগুলোকে সহগের মাধ্যমে সরলীকরণ করা হয়, এর সরলমান (যেখানে 3 একটি সাংখ্যিক সহগ).
  • গুণফলকে সূচকের সাহায্যে সরল করা হয়। যেমন, হয় এর সমান।
  • একই চলকধারী পদ পরস্পর যোগ হয়,[25] যেমন কে লেখা যায় , কারণ যুক্ত রাশিদ্বয়কে পরস্পর যোগ করা যেতে পারে। আবার যুক্ত পদকেও তা করা হয়েছে।
  • বণ্টন বিধির সাহায্যে বন্ধনীর বাইরের অংশকে গুণ করে সরল করা যায়। যেমন, কে লেখা হয় যা দাঁড়ায়,
  • রাশিকে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করা যায়। যেমন, এর উভয় পদকে দিয়ে ভাগ করে লেখা যায়

সমীকরণ

অ্যানিমেশনের সাহায্যে পিথাগোরাসের সূত্র উপস্থাপন। যা সমকোণী ত্রিভুজে অতিভুজ এবং অপর দুই বাহুর সম্পর্ক নির্দেশ করে।

সমীকরণ, সমতার চিহ্ন, = (সমান চিহ্ন) ব্যবহার করে দুইটি রাশির সমতা নির্দেশ করে।[26] পিথাগোরাসের সুত্রের সাহায্যে প্রাপ্ত সমীকরণ সমকোণী ত্রিভুজের বাহুগুলোর সম্পর্ক নির্দেশ করে:[27]

সমীকরণ মতে, সমকোণের বিপরীত বাহু তথা অতিভুজের দৈর্ঘ্যের বর্গ, , অপর দুই বাহুর দৈর্ঘ্যের বর্গের সমষ্টির সমান, যাদের দৈর্ঘ্য যথাক্রমে a এবং b

একটি সমীকরণের বক্তব্য হলো, উভয় রাশির মান সমান এবং তাদের মধ্যে সমতা রয়েছে। কিছু সমীকরণ সংশ্লিষ্ট চলকের যে কোনো মানের জন্য সত্য; (যেমন ); এ ধরনের সমীকরণকে বলা হয় অভেদ। শর্তাধীন সমীকরণগুলো সংশ্লিষ্ট চলকের অল্প কিছু মানের জন্য সত্য হয়, যেমন কেবল এর জন্য সত্য। যেসব মানের জন্য সমীকরণ সত্য হয়, তাদের সমীকরণের সমাধান বলা হয়, যা সমীকরণ সমাধান পদ্ধতিতে পাওয়া যায়।

আরেক ধরনের সমীকরণ হলো অসমতা। অসমতার মাধ্যমে সমীকরণের দুই পক্ষের মধ্যে তুলনামূলক ছোট বা বড় - এরূপ সম্পর্ক বোঝায়। এতে যে চিহ্ন ব্যবহার ব্যবহার করা হয়, তা হলো: যেখানে দ্বারা 'বৃহত্তর', এবং দ্বারা 'ক্ষুদ্রতর' বোঝায়। অন্যান্য আদর্শ সমীকরণের মতোই অসমতায় সংখ্যা উভয়পক্ষে যোগ, বিয়োগ, গুণ বা ভাগ করা যায়।তবে ব্যতিক্রমটি হলো কোনো ঋণাত্বক সংখ্যা দ্বারা গুণ করলে অসমতার দিক পরিবর্তিত হয়।

সমতার বৈশিষ্ট্য

সংজ্ঞা মতে, সমতা হলো একটি সাম্যতাবাচক সম্পর্ক, যার অর্থ এর নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে (ক) আত্মবাচকতা (যার অর্থ ), (খ) প্রতিসাম্য (অর্থাৎ যদি তবে ) (গ) ট্রানজিটিভ (অর্থাৎ যদি এবং তাহলে )।[28] এ কারণে এই ধর্মটিও সত্য যে দুটি প্রতীক পরস্পর সমান হলে যে কোনো গাণিতিক বাক্যে একটি প্রতীককে অপরটি দ্বারা প্রতিস্থাপন করলে উক্ত গাণিতিক উক্তিটি সত্য থাকে। এর নিম্নরূপ প্রয়োগে তা দ্রষ্টব্য:

  • যদি এবং হয়, তবে এবং ;
  • যদি হয়, তবে এবং ;
  • আরও সাধারণভাবে বলা যায়, যে কোনো ফাংশন f এর জন্য, যদি হয়, তবে

অসমতার বৈশিষ্ট্য

ক্ষুদ্রতর ও বৃহত্তর সম্পর্কদুটি ট্রানজিটিভ[29]

  • যদি     এবং     তবে   ;
  • যদি     এবং     তবে   ;[30]
  • যদি     এবং     তবে   ;
  • যদি     এবং     তবে  

অসমতার পক্ষদুটি পাল্টে দিয়ে, এবং কে পরস্পর বিনিময় করা যায়,[31] উদাহরণস্বরূপ:

  • লেখার অর্থ

প্রতিস্থাপন

প্রতিস্থাপন হলো কোনো গাণিতিক উক্তির কোনো পদকে অন্য কিছু দ্বারা পরিবর্তিত করা। a*5 রাশিটিতে a কে 3 দ্বারা প্রতিস্থাপন করলে নতুন একটি রাশি 3*5 তে পরিণত হয় যার অর্থ 15। গাণিতিক উক্তিতে কোনো পদকে প্রতিস্থাপন করলে নতুন একটি উক্তি তৈরি হয়। যদি পদগুলোর মানের জন্য মূল উক্তিটি সত্য হয়, তবে প্রতিস্থাপনের পর নতুন গাণিতিক উক্তিটিও সত্য। তাই প্রতীকী পদের সাহায্যে সংজ্ঞা দাঁড়া করানো যায়, তাতে মান বসিয়ে ব্যাখ্যাও করা সম্ভব হয়: যদি বলা হয় তবে এর অর্থ হলো কে, a এর সঙ্গে এর নিজের গুণফল বলে সংজ্ঞায়িত করা হয়। একজন পাঠক a কে 3 দ্বারা প্রতিস্থাপন করে বুঝতে পারেন এর মানে 3 × 3 = 9। অনেক সময় কোনো গাণিতিক উক্তি কোনো পদের যে কোনো মানের জন্য সত্য কিনা তা জানা যায় না। প্রতিস্থাপনের সাহায্যে উক্তিটির সীমাবদ্ধতা জানা যায়। উদাহরণ হিসেবে x + 1 = 0 গাণিতিক উক্তিতে x এর স্থলে 1 বসালে, উক্তিটি হয় 1 + 1 = 2 = 0, যা মিথ্যা, এতে বোঝা গেল x + 1 = 0 হলে x, 1 হতে পারে না।

যদি x এবং y পূর্ণসংখ্যা, মূলদ সংখ্যা, অথবা বাস্তব সংখ্যা হয়, তবে xy = 0 এর অর্থ x = 0 অথবা y = 0abc = 0 বিবেচনা করি। তাহলে, a দ্বারা x কে এবং bc দ্বারা y কে প্রতিস্থাপন করে পাই a = 0 অথবা bc = 0. তখন আমরা আবার, x = b এবং y = c ধরে পাই, যদি bc = 0 তাহলে b = 0 অথবা c = 0. সুতরাং, abc = 0 হলে, a = 0 অথবা (b = 0 অথবা c = 0)। তাই abc = 0 দাঁড়ায়, a = 0 অথবা b = 0 অথবা c = 0

এটা যদি প্রকৃত বিষয় হয়ে থাকে যে, "ab = 0 এর অর্থ a = 0 অথবা b = 0", তাহলে যখন বলা হয় "বিবেচনা কর abc = 0," তখন আমাদের পদ প্রতিস্থাপনকালে দ্বন্দ্ব তৈরি হতে পারে। তবুই উপরে উল্লিখিত যুক্তি কার্যকর। যদি abc = 0 তাহলে a = 0 অথবা b = 0 অথবা c = 0 যদি, a = a এবং b = bc না ধরে কেউ, a দ্বারা a কে এবং b দ্বারা bc কে (এবং bc = 0 অনুযায়ী b দ্বারা a এবং c দ্বারা b) প্রতিস্থাপন করে। এতে বোঝা যায় একটি গাণিতিক উক্তির কোনো পদকে প্রতিস্থাপন করা মানে সবসময় প্রতিস্থাপিত পদ ও পূর্বেকার পদ যে একই হবে তা নয়। এই পরিস্থিতিতে এটা পরিষ্কার হয় যে আমরা যদি একটি গাণিতিক বাক্যে a দ্বারা a প্রতিস্থাপন করি। প্রতিস্থাপিত a, এই গাণিতিক উক্তির প্রথমোক্ত a নয়।

বীজগাণিতিক সমীকরণের সমাধান

একটি সাধারণ বীজগাণিতিক সমস্যা।

আরও দেখুন

  • প্রাথমিক বীজগণিতের ইতিহাস
  • বাইনারি প্রক্রিয়াসমূহ
  • গাউসীয় বর্জন
  • গাণিতিক সমীকরণ
  • সংখ্যারেখা
  • বহুপদী
  • কাটাকাটি করা

তথ্যসূত্র

  1. H.E. Slaught and N.J. Lennes, Elementary algebra, Publ. Allyn and Bacon, 1915, page 1 (republished by Forgotten Books)
  2. Lewis Hirsch, Arthur Goodman, Understanding Elementary Algebra With Geometry: A Course for College Students, Publisher: Cengage Learning, 2005, আইএসবিএন ০৫৩৪৯৯৯৭২৭, 9780534999728, 654 pages, page 2
  3. Richard N. Aufmann, Joanne Lockwood, Introductory Algebra: An Applied Approach, Publisher Cengage Learning, 2010, আইএসবিএন ১৪৩৯০৪৬০৪২, 9781439046043, page 78
  4. William L. Hosch (editor), The Britannica Guide to Algebra and Trigonometry, Britannica Educational Publishing, The Rosen Publishing Group, 2010, আইএসবিএন ১৬১৫৩০২১৯০, 9781615302192, page 71
  5. James E. Gentle, Numerical Linear Algebra for Applications in Statistics, Publisher: Springer, 1998, আইএসবিএন ০৩৮৭৯৮৫৪২৫, 9780387985428, 221 pages, [James E. Gentle page 184]
  6. Horatio Nelson Robinson, New elementary algebra: containing the rudiments of science for schools and academies, Ivison, Phinney, Blakeman, & Co., 1866, page 7
  7. Ron Larson, Robert Hostetler, Bruce H. Edwards, Algebra And Trigonometry: A Graphing Approach, Publisher: Cengage Learning, 2007, আইএসবিএন ০৬১৮৮৫১৯৫X, 9780618851959, 1114 pages, page 6
  8. Sin Kwai Meng, Chip Wai Lung, Ng Song Beng, "Algebraic notation", in Mathematics Matters Secondary 1 Express Textbook, Publisher Panpac Education Pte Ltd, আইএসবিএন ৯৮১২৭৩৮৮২৭, 9789812738820, page 68
  9. David Alan Herzog, Teach Yourself Visually Algebra, Publisher John Wiley & Sons, 2008, আইএসবিএন ০৪৭০১৮৫৫৯৭, 9780470185599, 304 pages, page 72
  10. John C. Peterson, Technical Mathematics With Calculus, Publisher Cengage Learning, 2003, আইএসবিএন ০৭৬৬৮৬১৮৯৯, 9780766861893, 1613 pages, page 31
  11. Jerome E. Kaufmann, Karen L. Schwitters, Algebra for College Students, Publisher Cengage Learning, 2010, আইএসবিএন ০৫৩৮৭৩৩৫৪৩, 9780538733540, 803 pages, page 222
  12. Ramesh Bangia, Dictionary of Information Technology, Publisher Laxmi Publications, Ltd., 2010, আইএসবিএন ৯৩৮০২৯৮১৫৩, 9789380298153, page 212
  13. George Grätzer, First Steps in LaTeX, Publisher Springer, 1999, আইএসবিএন ০৮১৭৬৪১৩২৭, 9780817641320, page 17
  14. S. Tucker Taft, Robert A. Duff, Randall L. Brukardt, Erhard Ploedereder, Pascal Leroy, Ada 2005 Reference Manual, Volume 4348 of Lecture Notes in Computer Science, Publisher Springer, 2007, আইএসবিএন ৩৫৪০৬৯৩৩৫১, 9783540693352, page 13
  15. C. Xavier, Fortran 77 And Numerical Methods, Publisher New Age International, 1994, আইএসবিএন ৮১২২৪০৬৭০X, 9788122406702, page 20
  16. Randal Schwartz, Brian Foy, Tom Phoenix, Learning Perl, Publisher O'Reilly Media, Inc., 2011, আইএসবিএন ১৪৪৯৩১৩১৪০, 9781449313142, page 24
  17. Matthew A. Telles, Python Power!: The Comprehensive Guide, Publisher Course Technology PTR, 2008, আইএসবিএন ১৫৯৮৬৩১৫৮৬, 9781598631586, page 46
  18. Kevin C. Baird, Ruby by Example: Concepts and Code, Publisher No Starch Press, 2007, আইএসবিএন ১৫৯৩২৭১৪৮৪, 9781593271480, page 72
  19. William P. Berlinghoff, Fernando Q. Gouvêa, Math through the Ages: A Gentle History for Teachers and Others, Publisher MAA, 2004, আইএসবিএন ০৮৮৩৮৫৭৩৬৭, 9780883857366, page 75
  20. Thomas Sonnabend, Mathematics for Teachers: An Interactive Approach for Grades K-8, Publisher: Cengage Learning, 2009, আইএসবিএন ০৪৯৫৫৬১৬৬৫, 9780495561668, 759 pages, page xvii
  21. Lewis Hirsch, Arthur Goodman, Understanding Elementary Algebra With Geometry: A Course for College Students, Publisher: Cengage Learning, 2005, আইএসবিএন ০৫৩৪৯৯৯৭২৭, 9780534999728, 654 pages, page 48
  22. Lawrence S. Leff, College Algebra: Barron's Ez-101 Study Keys, Publisher: Barron's Educational Series, 2005, আইএসবিএন ০৭৬৪১২৯১৪৭, 9780764129148, 230 pages, page 2
  23. Ron Larson, Kimberly Nolting, Elementary Algebra, Publisher: Cengage Learning, 2009, আইএসবিএন ০৫৪৭১০২২৭৫, 9780547102276, 622 pages, page 210
  24. Charles P. McKeague, Elementary Algebra, Publisher: Cengage Learning, 2011, আইএসবিএন ০৮৪০০৬৪২১৭, 9780840064219, 571 pages, page 49
  25. Andrew Marx, Shortcut Algebra I: A Quick and Easy Way to Increase Your Algebra I Knowledge and Test Scores, Publisher Kaplan Publishing, 2007, আইএসবিএন ১৪১৯৫৫২৮৮০, 9781419552885, 288 pages, page 51
  26. Mark Clark, Cynthia Anfinson, Beginning Algebra: Connecting Concepts Through Applications, Publisher Cengage Learning, 2011, আইএসবিএন ০৫৩৪৪১৯৩৮০, 9780534419387, 793 pages, page 134
  27. Alan S. Tussy, R. David Gustafson, Elementary and Intermediate Algebra, Publisher Cengage Learning, 2012, আইএসবিএন ১১১১৫৬৭৬৮৯, 9781111567682, 1163 pages, page 493
  28. Douglas Downing, Algebra the Easy Way, Publisher Barron's Educational Series, 2003, আইএসবিএন ০৭৬৪১১৯৭২৯, 9780764119729, 392 pages, page 20
  29. Ron Larson, Robert Hostetler, Intermediate Algebra, Publisher Cengage Learning, 2008, আইএসবিএন ০৬১৮৭৫৩৫২৪, 9780618753529, 857 pages, page 96
  30. "What is the following property of inequality called?"Stack Exchange। নভেম্বর ২৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮
  31. Chris Carter, Physics: Facts and Practice for A Level, Publisher Oxford University Press, 2001, আইএসবিএন ০১৯৯১৪৭৬৮X, 9780199147687, 144 pages, page 50
  32. Euler's Elements of Algebra ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১১-০৪-১৩ তারিখে
  33. Euler, Leonhard; Hewlett, John; Horner, Francis; Bernoulli, Jean; Lagrange, Joseph Louis (৪ মে ২০১৮)। "Elements of Algebra"। Longman, Orme। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৮ Google Books-এর মাধ্যমে।

বহিঃসংযোগ

বীজগণিত

বীজগণিতমেট্রিক্সনির্ণায়কবহুপদীবীজগাণিতিক সমীকরণফিল্ডগ্যালোয়ার তত্ত্বযোগাশ্রয়ী জগৎরিংসহযোগী বীজগণিতবিনিমেয় রিংন্যোথারীয় রিংবহুপদীর রিংঘাত ধারার রিংদ্বিঘাত বহুপদীক্লিফোর্ড বীজগণিতঅন্তরক রিংভিট ভেক্টরমান আরোপনআদেলীয় গ্রুপকেলি বীজগণিতজর্ডান বীজগণিতমডিউলহোমোলজীয় বীজগণিতহপ্‌ফ্‌ বীজগণিত

টেমপ্লেট:Areas of mathematics

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.