প্রাচীন মিশরীয় দেবদেবী

প্রাচীন মিশরীয় দেবদেবী বলতে প্রাচীন মিশরে পূজিত দেবদেবীদের বোঝায়। এই দেবদেবীদের কেন্দ্র করে যে সকল মতবিশ্বাস, প্রথা ও রীতিনীতিগুলি গড়ে উঠেছিল, সেগুলিই ছিল প্রাচীন মিশরীয় ধর্মের সারবস্তু। প্রাগৈতিহাসিক যুগের কোনও এক সময়ে এই ধর্মবিশ্বাসের উদ্ভব ঘটেছিল। দেবদেবীরা ছিলেন প্রাকৃতিক শক্তি ও ঘটনাবলির প্রতীক এবং মিশরীয়রা বলি ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁদের সহায়তা ও প্রশমিত করতেন যাতে এই সকল শক্তি মা’আট অর্থাৎ দৈব অনুশাসন অনুসারে কাজকর্ম চালিয়ে যেতে পারেন। খ্রিস্টপূর্ব ৩১০০ অব্দ নাগাদ মিশরীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর যে কর্তৃপক্ষ এই ধরনের অনুষ্ঠান সম্পাদনা করতেন, তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করতেন ফ্যারাওগণ। ফ্যারাওরা নিজেদের দেবতাদের প্রতিনিধি বলে দাবি করতেন এবং যে সব মন্দিরে সেই সকল অনুষ্ঠান আয়োজিত হত, সেই সকল মন্দির পরিচালনা করতেন।

Painted relief of a seated man with green skin and tight garments, a man with the head of a jackal, and a man with the head of a falcon
প্রাচীন মিশরে পূজিত তিন দেবতা: ওসাইরিস, আনুবিসহোরাস

পৌরাণিক কাহিনিতে এবং দেবতাদের মধ্যে পারিবারিক বন্ধন, শিথিল গোষ্ঠী ও পদমর্যাদাক্রম ও এক দেবতার মধ্যে আলাদা আলাদা দেবতার সমন্বয়ের মধ্যে জটিল সম্পর্কের মধ্যে দিয়ে এই দেবদেবীদের জটিল বৈশিষ্ট্যগুলির কথা প্রকাশিত হয়েছে। শিল্পকলায় জীবজন্তু, মানুষ, বস্তু সামগ্রী ও বিভিন্ন রূপের সমন্বয়ের মাধ্যমে এই দেবদেবীদের বিভিন্ন ধরনের রূপ প্রতীকতত্ত্বের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে তাঁদের মূল বৈশিষ্ট্যগুলিকে ইঙ্গিত করে।

বলা হয় যে, বিভিন্ন যুগে পৃথক পৃথক দেবতা দিব্য সমাজে সর্বোচ্চ স্থান অধিকার করেছিলেন। এঁদের মধ্যে ছিলেন সৌর দেবতা রা, রহস্যময় দেবতা আমুন এবং মাতৃ দেবী আইসিস। সর্বোচ্চ দেবতাকে সচরাচর বিশ্বের স্রষ্টা মনে করা হত এবং তাঁকে যুক্ত করা হত সূর্যের জীবনদায়ী শক্তির সঙ্গে। মিশরীয়দের লেখালিখির ভিত্তিতে কোনও কোনও গবেষক মনে করেন যে, মিশরীয়রা ক্রমে শুধুমাত্র এক দেবতাকে স্বীকৃতি দান করেছিলেন, যিনি সব কিছুর পিছনে বিদ্যমান এবং অন্যান্য সিজিকি দেবতার মধ্যে বর্তমান। তবে তাঁরা তাঁদের বিশ্বের মূল বহুদেববাদী দৃষ্টিভঙ্গি পরিত্যাগ করেনি। শুধুমাত্র খ্রিস্টপূর্ব ১৪শ শতাব্দীতে আটেনবাদের যুগে এই ব্যবস্থার ব্যতিক্রম ঘটেছিল। সেই সময় আনুষ্ঠানিক ধর্মের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিলেন নৈর্ব্যক্তিক সূর্য দেবতা আটেন

সেকালের মিশরীয়রা বিশ্বাস করতেন যে, দেবদেবীরা সমগ্র জগতে উপস্থিত রয়েছেন এবং তাঁরা প্রাকৃতিক ঘটনা ও মানুষের জীবনের গতিপথটিকে প্রভাবিত করতে সক্ষম হন। ব্যক্তিগত কারণে, এমনকি রাষ্ট্রীয় কৃত্যানুষ্ঠানের বৃহত্তর উদ্দেশ্যে মন্দিরে ও অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রার্থনাস্থলে সাধারণ মানুষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন। মিশরীয়রা দেবতাদের সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করতেন, দেবতাদের কাজ করতে বাধ্য করার জন্য আনুষ্ঠানিক রীতিনীতির প্রয়োগ করতেন এবং পরামর্শের জন্য তাঁদের ডেকে পাঠাতেন। দেবতাদের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক ছিল মিশরীয় সমাজের একটি মৌলিক অংশ।

সংজ্ঞা

প্রাচীন মিশরীয় ঐতিহ্যের মাঝে যে সমস্ত সত্ত্বাকে ঈশ্বর হিসাবে গণ্য করা হতো, তাদের সংখ্যা গণনা করা সত্যই কঠিন । বিভিন্ন মিশরীয় প্রাচীন গ্রন্থ এবং পুরাণে এমন অনেক দেবদেবীর নাম পাওয়া যায়, যাঁদের ভূমিকা, প্রকৃতি এমনকি পৌত্তলিক রূপও অজানা এবং অস্পষ্ট এবং এমন অনেক দেবতাদের এমন পরোক্ষ উল্লেখ পাওয়া যায়, যাঁদের নামও সঠিকভাবে পাওয়া যায় না [1]মিশরতত্ত্ববিদ জেমস পি অ্যালেন অনুমান করেন যে মিশরীয় গ্রন্থে প্রায় ১৪০০ টিরও বেশি দেবতাদের উল্লেখ করা হয়েছে,[2]; যদিও তার সহকর্মী ক্রিশ্চিয়ান লেইৎস বলেছেন যে "হাজার হাজার" দেবতা রয়েছে মিশরীয় পুরাণ এবং প্রাচীন গ্রন্থাবলী তে [3]মিশরীয় ভাষায় দেবতাদের নামে 'nṯr' (দেব) এবং দেবীদের নামে 'nṯrt' (দেবী) যোগ করা হয় নামকরণের সাধারণ পরিভাষা অনুযায়ী। পণ্ডিতরা এই শব্দগুলির বৈয়াকরণিক ব্যবচ্ছেদ দ্বারা দেবতাদের মূল প্রকৃতি উপলব্ধি করার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু কোন প্রস্তাবিত ব্যাখ্যাই সর্বজনগ্রাহ্য না হওয়াতে এই পরিভাষাগুলির মৌলিক উতপত্তি এখনো অজানা। যে সমস্ত হায়ারোগ্লাইফস চিত্রলিপি এবং নির্ণায়ক হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে এই পরিভাষা গুলি লিপিবদ্ধ করার জন্যে, তাদের বৈশিষ্ট্য থেকে বোঝা যায় যে মিশরীয়গণ দেবতাদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে চেষ্টা করেছেন [4]। এই চিহ্নগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি খুঁটি থেকে উড়ন্ত পতাকা। অনুরূপ চিহ্ন বিশিষ্ট বস্তু প্রাচীন মিশরীয় ইতিহাস জুড়ে সমস্ত মন্দির প্রবেশদ্বার এ স্থাপন করা হত ভিতরে দেবতার উপস্থিতির প্রতিনিধিত্ব স্বরূপ। অন্যান্য অনুরূপ হায়ারোগ্লিফগুলির মধ্যে রয়েছে একটি বাজ, কিছু মৌলিক প্রথম দেবতাদের স্মরণিকা স্বরূপ, যাদেরকে বাজপাখি হিসাবে চিত্রিত করা হত এবং একজন উপবিষ্ট দেবতা বা দেবী [5]। দেবীদের অনেক সময় ডিমের হায়ারোগ্লিফ দ্বারা সংজ্ঞায়িত, লিপিবদ্ধ করা হত যা আসলে সৃষ্টি এবং জন্মের প্রতীক অথবা কেউটে সাপের প্রতীক দিয়ে বোঝানো হত [4]। প্রাচীন মিশরীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মৃতদেরকে 'nṯr' বলা হতো কারণ তারা দেবতাদের মত গণ্য হত [6] যদিও এই শব্দটি খুব কমই মিশরের কম সংখ্যক অতিপ্রাকৃত প্রাণীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হত, যা আধুনিক পণ্ডিতরা প্রায়ই "দৈত্য" (অসুর) বলে গণ্য করেন [3]। মিশরের ধর্মীয় চিত্রশিল্পে স্থান, বস্তু এমনকি কোন ধারণাকেও মানুষের আকারে গড়ে তোলা হত। দেবতা এবং অন্যান্য মানুষের মধ্যে এই সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝানোর জন্য, পণ্ডিতরা "দেবতা" র বিভিন্ন সংজ্ঞা প্রস্তাব করেছেন । একটি ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা[3] হল জ্যান অ্যাস্ম্যান (Jan Assmann) দ্বারা প্রস্তাবিত; তিনি বলেছেন যে একটি দেবতার একটি নির্দিষ্ট পূজাপদ্ধতি (cult) থাকবে, তিনি মহাবিশ্বের কোন না কোন দিকের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকবেন এবং পুরাণ বা অন্য কোন প্রাচীন গ্রন্থে তাঁর উল্লেখ থাকবে [7]। দিমিত্রি মিক্স(Dimitri Meeks) দ্বারা প্রস্তাবিত একটি ভিন্ন সংজ্ঞা অনুসারে, 'ntr' যে কোনও কারোর জন্য প্রযোজ্য হতে পারে, যদি তাঁকে কেন্দ্র করে কোন ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করা হয়ে থাকে। এই সংজ্ঞা অনুযায়ী, রাজ্যাভিষেক এর পরে রাজারাও দেবতা তে পরিণত হতেন। এমনকি সাধারণ মানুষও মৃত্যু এবং পারলৌকিক সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরে দেবতাতে রূপান্তরিত হতেন।

প্রধান প্রধান দেব দেবীদের তালিকা

প্রধান দেবতা সমূহ

দেবতার নামভূমিকা
আকেরপৃথিবী এবং দিগন্তের দেবতা [8]
আমনসৃষ্টির দেবতা, থিবসের মন্দিরের প্রধান উপাস্য, নতুন রাজত্বের প্রধান দেবতা [9]
আন-হারযুদ্ধ এবং শিকারের দেবতা [10]
আনুবিসমৃতের জগতের অধিকর্তা [11]
আতেনআখেন-আতনের রাজত্বকালের প্রধান দেবতা; আতেনীয় ধর্মবিশ্বাসের উপাস্য [12]
আতামসৃষ্টি এবং সূর্যের দেবতা ; এনিয়াদের একজন দেবতা। [13]
বেন্নুসূর্যের দেবতা [14]
গেবপৃথিবীর দেবতা। এনিয়াদের সদস্য [15]
হাপিনীলনদের বন্যার দৈবিক রূপ [16]
হোরাসআকাশ, সূর্য, রাজত্ব, প্রতিরক্ষা এবং সুস্থতার দেবতা। মূলতঃ ফারাও এবং মিশরের দুই ভূমির ভালো-মন্দের অধিকর্তা। ওসিরিস এবং আইসিস এর সন্তান। [17]
খেপ্রিউদীয়মান সূর্য দেবতা, রা-এর প্রাথমিক রূপ [18]
খেমুপ্রাণের দেবতা, নীলনদের বন্যাতেও প্রাণ সঞ্চার করেন ইনি [19]
খোনসুচন্দ্র দেবতা, আমন এবং মূটের সন্তান [20]
মাহেসসিংহ দেবতা, বাস্তেত এর পুত্র [21]
মোন্টুযুদ্ধ দেবতা এবং থিবসের উপাস্য [22]
নেফেরতামপদ্মের দেবতা, সূর্য দেবতার প্রথম আবির্ভাব এনার মাধ্যমে [23]
নেমটিমধ্য মিশরে উপাস্য, মিশরীয় কাহিনী অনুযায়ী ইনি একজন মাঝি, অন্যান্য দেবতাদের পারাপার করানোর জন্যে [24]
নেপারশস্য দেবতা [25]
ওসিরিসপরকালের বিচারক, শস্য ও পুনর্জন্মের দেবতা [26]
তাহমেমফিসের তিন প্রধান দেবতার একজন; সৃষ্টির দেবতা যিনি চিন্তাশক্তি এবং নির্মাণ ক্ষমতা দ্বারা সৃষ্টি করেন [27]
সেথমরুভূমি, ঝড় ঝঞ্ঝা ও ধ্বংসের দেবতা। দেবতা ওসিরিসের ভাই [28]
শ্যুবাতাসের দেবতা [29]
সপদুমিশরের পূর্ব ভূমি এবং সূর্যের দেবতা [30]
থোটচন্দ্রদেবতা, লেখা এবং লিপিকার দের উপাস্যল হারমোপলিস এর প্রধান উপাস্য [31]
ওয়াদজ-ওয়েরভূমধ্যসাগর এবং নীলনদের বদ্বীপভূমির অন্যান্য জলাশয়ের অধিকর্তা [32]

প্রধান দেবী সমূহ

দেবীর নামভূমিকা
আমুনেতআমনের স্ত্রী, ফারাওএর রক্ষাকারী। থীবসের পূজিতা দেবী [8]
আনুকেতনীলনদের ব্যক্তিরূপ এবং নীলনদের দেবী [33]
বাস্ত/বাস্তেতমার্জার রূপিণী, ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষাকারী [34]
বাতগো-দেবী, মধ্যযুগে হাথোরের সাথে একীভূত হয়ে যান [35]
হাথোরঅন্যতম প্রধান উপাস্য দেবী। প্রধানতঃ সঙ্গীত, প্রেম এবং মদিরার দেবী। একই সাথে তিনি মাতৃত্ব এবং সৃষ্টির দেবী। ডেনডেরা ইয় দেবী হাথোরের উপাসনালয়। তিনি কুমারী মেয়েদের রক্ষাকারী এবং ফারাও এর অন্নদাতা। দেবতা হোরাসের পত্নী। সিনাই-এর খনি অঞ্চলের দেবী [36]
হেকেতব্যাঙ-দেবী। সন্তানজন্মের সময় মা এবং শিশুকে রক্ষা করেন ইনি। [37]
হেসাটগো-দেবী, মিশরকে দুগ্ধ-মধুর দেশে পরিণত করেন তিনি। [38]
ইমেন্তেতপরকালের দেবী, আইসিস এবং হাথোরের সাথে সম্পর্কিত [39]
আইসিসশ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় দেবী, ওসিরিসের পত্নী এবং হোরাসের মা। পতিভক্তির জন্যে সুপ্রসিদ্ধ।মাতৃত্ব, সুরক্ষা এবং যাদুর দেবী। এছাড়া, মমি দের রক্ষা করেন বোন নেফথিস এর সাথে। [40]
মাতসত্য, ভারসাম্য, আদেশ, আইন, নৈতিকতা ও সুবিচার এর দেবতা। তিনি সৃষ্টির আদি মুহূর্তে সমস্ত বিশৃঙ্খলা থেকে একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ অবস্থায় নিয়ে আসেন পৃথিবীকে। মাত একজন দেবী নন, বলা যায় একটি বিধান, যাকে সমস্ত ফারাও রা মেনে চলতে বাধ্য ছিলেন। আনির প্যাপিরাসে প্রাপ্ত ৪২টি স্বীকারোক্তি মাতর বিধানের লিখিত রূপ। [41]
মেনহিটসিংহ দেবী [42]
মুটআমনের অন্য স্ত্রী। থিবসে অন্যতম উপাস্য দেবী। [43]
নেইথনিম্নভূমির পূজিতা দেবী। সৃষ্টি এবং শিকারের দেবী [44]
নেখবেটউচ্চভূমির দেবী [45]
নেফথিসআইসিসের ভগিনী, দেবতা সেথের পত্নী। [46]
নেপিতশস্যের দেবী, দেবতা নেপারের পত্নী [47]
নুটআকাশের দেবী; দেবতা গেব এর স্ত্রী। তাঁর পাঁচ সন্তানঃ ওসিরিস, সেট, আইসিস, নেফথিস এবং হোরাস। [48]
পাখেতসিংহ দেবী, বেনি হাসান এলাকায় পূজিতা। [49]
রেনেনুতেতচাষবাসের দেবী। [50]
সাতেতমিশরের দক্ষিণ ভাগের উপাস্য। [51]
সেখমেটযুদ্ধের দেবী. দেবতা তাহ-এর স্ত্রী [52]
টেফনাটবৃষ্টি, শিশির এবং আর্দ্রতার দেবী। গেব এবং নুটের মা। [53]
ওয়াদজেতনিম্নভূমির সর্প দেবী [54]
ওয়ারসেতথিবসের দেবী [55]

দেবতা এবং দেবীঃ উভরূপী ঐশ্বরিক সত্ত্বা সমূহ

ঈশ্বরের নামভূমিকা
ন্যু / ননেটঅগদোয়াদের একজন সদস্য। তিনি হলেন হারমোপোলিয়ান অগদোয়াদ মহাজাগতিকতার প্রাচীন অগভীর জলীয় রূপের দৈবিক প্রতিরূপ। [56]
রা /রেমধ্যদিনের সূর্য দেবতা। তিনি হোরাস নামেও পরিচিত। পঞ্চম রাজবংশ দ্বারা তিনি প্রাচীন মিশরীয় ধর্মের এক প্রধান দেবতাতে পরিণত হন [57]
হেহঅসীম-অনন্তের দৈবিক প্রতিরূপ। অগদোয়াদের একজন সদস্য। [56]
কেকআদিম বিশৃঙ্খলা এবং অন্ধকারের প্রতিরূপ।
তাতেনেনবিশৃঙ্খলা থেকে উদ্ভূত পৃথিবীর প্রথম স্থলভূমির প্রতীক [58]

আরও দেখুন

  • প্রাচীন মিশরীয় দেবদেবীদের তালিকা

পাদটীকা ও সূত্রনির্দেশ

পাদটীকা

    সূত্রনির্দেশ

    1. Wilkinson 2003, পৃ. 72
    2. Allen
    3. Leitz, Christian, "Deities and Demons: Egypt" in Johnston 2004, পৃ. 393–394
    4. Dunand ও Zivie-Coche 2004, পৃ. 8–11
    5. Wilkinson 2003, পৃ. 26–28
    6. Hornung 1982, পৃ. 62
    7. Assmann 2001, পৃ. 7–8, 83
    8. Hart 2005, পৃ. 11
    9. Hart 2005, পৃ. 13–22
    10. Hart 2005, পৃ. 113–114
    11. Hart 2005, পৃ. 25–28
    12. Hart 2005, পৃ. 34–40
    13. Hart 2005, পৃ. 40–42
    14. Hart 2005, পৃ. 48
    15. Hart 2005, পৃ. 58–60
    16. Hart 2005, পৃ. 61
    17. Hart 2005, পৃ. 70–76
    18. Hart 2005, পৃ. 84–85
    19. Hart 2005, পৃ. 85–86
    20. Hart 2005, পৃ. 86–88
    21. Hart 2005, পৃ. 92
    22. Hart 2005, পৃ. 96–97
    23. Wilkinson 2003, পৃ. 99
    24. Wilkinson 2003, পৃ. 204
    25. Hart 2005, পৃ. 102
    26. Hart 2005, পৃ. 114–124
    27. Hart 2005, পৃ. 128–131
    28. Hart 2005, পৃ. 143–145
    29. Hart 2005, পৃ. 147
    30. Hart 2005, পৃ. 151
    31. Hart 2005, পৃ. 156–159
    32. Hart 2005, পৃ. 162
    33. Hart 2005, পৃ. 28–29
    34. Hart 2005, পৃ. 45–47
    35. Hart 2005, পৃ. 47–48
    36. Hart 2005, পৃ. 61–65
    37. Hart 2005, পৃ. 67–68
    38. Wilkinson 2003, পৃ. 173–174
    39. Wilkinson 2003, পৃ. 145–146
    40. Hart 2005, পৃ. 79–83
    41. Hart 2005, পৃ. 89–90
    42. Wilkinson 2003, পৃ. 179
    43. Hart 2005, পৃ. 97–99
    44. Hart 2005, পৃ. 100–101
    45. Hart 2005, পৃ. 101–102
    46. Hart 2005, পৃ. 102–103
    47. Porter ও Moss 1991, পৃ. 76
    48. Hart 2005, পৃ. 110–112
    49. Hart 2005, পৃ. 125
    50. Hart 2005, পৃ. 135–137
    51. Hart 2005, পৃ. 140–141
    52. Hart 2005, পৃ. 138–139
    53. Hart 2005, পৃ. 156
    54. Hart 2005, পৃ. 161
    55. Hart 2005, পৃ. 164
    56. Hart 2005, পৃ. 66
    57. Hart 2005, পৃ. 133–135
    58. Hart 2005, পৃ. 154

    গ্রন্থপঞ্জি

    • Allen, James P. (জুলাই–আগস্ট ১৯৯৯)। "Monotheism: The Egyptian Roots"। Archaeology Odyssey2 (3)।
    • Allen, James P. (২০০০)। Middle Egyptian: An Introduction to the Language and Culture of Hieroglyphs। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-77483-3।
    • Allen, James P. (২০০১)। "Ba"। Redford, Donald B.The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 161–162। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Andrews, Carol A. R. (২০০১)। "Amulets"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 75–82। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Assmann, Jan (২০০১) [German edition 1984]। The Search for God in Ancient Egypt। Translated by David Lorton। Cornell University Pressআইএসবিএন 0-8014-3786-5।
    • Baines, John (২০০১) [First edition 1985]। Fecundity Figures: Egyptian Personification and the Iconology of a Genre। Griffith Institute। আইএসবিএন 978-0-8014-3786-1।
    • Baines, John (১৯৯১)। "Society, Morality, and Religious Practice"। Shafer, Byron E.। Religion in Ancient Egypt: Gods, Myths, and Personal Practice। Cornell University Press। পৃষ্ঠা 123–200। আইএসবিএন 978-0-8014-9786-5।
    • Bonhême, Marie-Ange (২০০১)। "Divinity"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 401–406। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Borgeaud, Philippe (২০০৪)। "Deities and Demons: Introduction"। Johnston, Sarah Iles। Religions of the Ancient World: A Guide। The Belknap Press of Harvard University Press। পৃষ্ঠা 392–393। আইএসবিএন 978-0-674-01517-3।
    • Budde, Dagmar (২০১১)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Epithets, Divine"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • David, Rosalie (২০০২)। Religion and Magic in Ancient Egypt। Penguin। আইএসবিএন 978-0-14-026252-0।
    • Dunand, Françoise; Zivie-Coche, Christiane (২০০৪) [French edition 1991]। Gods and Men in Egypt: 3000 BCE to 395 CE। Translated by David Lorton। Cornell University Press। আইএসবিএন 978-0-8014-8853-5।
    • Englund, Gertie (১৯৮৯a)। "Gods as a Frame of Reference: On Thinking and Concepts of Thought in Ancient Egypt"। Englund, Gertie। The Religion of the Ancient Egyptians: Cognitive Structures and Popular Expressions। S. Academiae Ubsaliensis। পৃষ্ঠা 7–27। আইএসবিএন 978-91-554-2433-6।
    • Englund, Gertie (১৯৮৯b)। "The Treatment of Opposites in Temple Thinking and Wisdom Literature"। Englund, Gertie। The Religion of the Ancient Egyptians: Cognitive Structures and Popular Expressions। S. Academiae Ubsaliensis। পৃষ্ঠা 77–87। আইএসবিএন 978-91-554-2433-6।
    • Enmarch, Roland (২০০৮)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Theodicy"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • Frandsen, Paul John (১৯৮৯)। "Trade and Cult"। Englund, Gertie। The Religion of the Ancient Egyptians: Cognitive Structures and Popular Expressions। S. Academiae Ubsaliensis। পৃষ্ঠা 95–108। আইএসবিএন 978-91-554-2433-6।
    • Frandsen, Paul John (২০১১)। "Faeces of the Creator or the Temptations of the Dead"। Kousoulis, Panagiotis। Ancient Egyptian Demonology: Studies on the Boundary between the Demonic and the Divine in Egyptian Magic। Peeters। পৃষ্ঠা 25–62। আইএসবিএন 978-90-429-2040-8।
    • Frankfurter, David (১৯৯৮)। Religion in Roman Egypt: Assimilation and Resistance। Princeton University Press। আইএসবিএন 978-0-691-07054-4।
    • Frankfurter, David (২০০৪)। "Histories: Egypt, Later Period"। Johnston, Sarah Iles। Religions of the Ancient World: A Guide। The Belknap Press of Harvard University Press। পৃষ্ঠা 159–164। আইএসবিএন 978-0-674-01517-3।
    • Graindorge, Catherine (২০০১)। "Sokar"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 305–307। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Graves-Brown, Carolyn (২০১০)। Dancing for Hathor: Women in Ancient Egypt। Continuum। আইএসবিএন 978-1-8472-5054-4।
    • Griffiths, J. Gwyn (২০০১)। "Isis"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt2। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 188–191। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Gundlach, Rolf (২০০১)। "Temples"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 363–379। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Hart, George (২০০৫)। The Routledge Dictionary of Egyptian Gods and Goddesses, Second Edition। Routledge। আইএসবিএন 978-0-203-02362-4।
    • Hornung, Erik (১৯৮২) [German edition 1971]। Conceptions of God in Egypt: The One and the Many। Translated by John Baines। Cornell University Press। আইএসবিএন 978-0-8014-1223-3।
    • Kadish, Gerald E. (২০০১)। "Wisdom Tradition"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 507–510। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Kockelmann, Holger (২০১২)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Philae"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • Kozloff, Arielle P. (২০০১)। "Sculpture: Divine Sculpture"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 242–246। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Leitz, Christian (২০০৪)। "Deities and Demons: Egypt"। Johnston, Sarah Iles। Religions of the Ancient World: A Guide। The Belknap Press of Harvard University Press। পৃষ্ঠা 393–396। আইএসবিএন 978-0-674-01517-3।
    • Lesko, Barbara S. (১৯৯৯)। The Great Goddesses of Egypt। University of Oklahoma Press। আইএসবিএন 978-0-8061-3202-0।
    • Lesko, Leonard H. (১৯৯১)। "Ancient Egyptian Cosmogonies and Cosmology"। Shafer, Byron E.। Religion in Ancient Egypt: Gods, Myths, and Personal Practice। Cornell University Press। পৃষ্ঠা 89–122। আইএসবিএন 978-0-8014-9786-5।
    • Lucarelli, Rita (২০১০)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Demons (benevolent and malevolent)"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • Luft, Ulrich H. (২০০১)। "Religion"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 139–145। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Luiselli, Michela (২০০৮)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Personal Piety (modern theories related to)"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • Meeks, Dimitri; Favard-Meeks, Christine (১৯৯৬) [French edition 1993]। Daily Life of the Egyptian Gods। Translated by G. M. Goshgarian। Cornell University Press। আইএসবিএন 978-0-8014-8248-9।
    • Meeks, Dimitri (২০০১)। "Demons"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 375–378। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Mills, Anthony J. (২০০১)। "Western Desert"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 497–501। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Montserrat, Dominic (২০০০)। Akhenaten: History, Fantasy, and Ancient Egypt। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-18549-3।
    • Morenz, Siegfried (১৯৭৩) [German edition 1960]। Ancient Egyptian Religion। Translated by Ann E. Keep। Methuen। আইএসবিএন 978-0-8014-8029-4।
    • Morkot, Robert G. (২০১২)। "Kings and Kingship in Ancient Nubia"। Fisher, Marjorie M.; Lacovara, Peter; Ikram, Salima; ও অন্যান্য। Ancient Nubia: African Kingdoms on the Nile। The American University in Cairo Press। পৃষ্ঠা 118–124। আইএসবিএন 978-977-416-478-1।
    • Naerebout, Frederick (২০০৭)। "The Temple at Ras el-Soda. Is It an Isis Temple? Is It Greek, Roman, Egyptian, or Neither? And So What?"। Bricault, Laurent; Versluys, Miguel John; Meyboom, Paul G. P.। Nile into Tiber: Egypt in the Roman World. Proceedings of the IIIrd International Conference of Isis Studies, Faculty of Archaeology, Leiden University, May 11–14 2005। Brill। পৃষ্ঠা 506–554। আইএসবিএন 978-90-04-15420-9।
    • Naguib, Saphinaz-Amal (২০০৮)। Wendrich, Willeke, সম্পাদক। "Survivals of Pharaonic Religious Practices in Contemporary Coptic Christianity"UCLA Encyclopedia of Egyptology। Department of Near Eastern Languages and Cultures, UC Los Angeles। আইএসবিএন 978-0615214030। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৫
    • Ockinga, Boyo (২০০১)। "Piety"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt3। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 44–47। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Pinch, Geraldine (২০০৪) [First edition 2002]। Egyptian Mythology: A Guide to the Gods, Goddesses, and Traditions of Ancient Egypt। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-517024-5।
    • Ritner, Robert K. (২০০১)। "Magic: An Overview"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt2। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 321–326। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Ritner, Robert K. (২০১১)। "An Eternal Curse upon the Reader of These Lines"। Kousoulis, Panagiotis। Ancient Egyptian Demonology: Studies on the Boundary between the Demonic and the Divine in Egyptian Magic। Peeters। পৃষ্ঠা 3–24। আইএসবিএন 978-90-429-2040-8।
    • Robins, Gay (২০০১)। "Color Symbolism"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 291–293। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Roccati, Alessandro (২০১১)। "Demons as Reflections of Human Society"। Kousoulis, Panagiotis। Ancient Egyptian Demonology: Studies on the Boundary between the Demonic and the Divine in Egyptian Magic। Peeters। পৃষ্ঠা 89–96। আইএসবিএন 978-90-429-2040-8।
    • Sfameni Gasparro, Giulia (২০০৭)। "The Hellenistic Face of Isis: Cosmic and Saviour Goddess"। Bricault, Laurent; Versluys, Miguel John; Meyboom, Paul G. P.। Nile into Tiber: Egypt in the Roman World. Proceedings of the IIIrd International Conference of Isis Studies, Faculty of Archaeology, Leiden University, May 11–14, 2005। Brill। পৃষ্ঠা 40–72। আইএসবিএন 978-90-04-15420-9।
    • Silverman, David P. (১৯৯১)। "Divinity and Deities in Ancient Egypt"। Shafer, Byron E.। Religion in Ancient Egypt: Gods, Myths, and Personal Practice। Cornell University Press। পৃষ্ঠা 7–87। আইএসবিএন 978-0-8014-9786-5।
    • Struck, Peter T. (২০০৪)। "Esotericism and Mysticism: Hermeticism"। Johnston, Sarah Iles। Religions of the Ancient World: A Guide। The Belknap Press of Harvard University Press। পৃষ্ঠা 650–652। আইএসবিএন 978-0-674-01517-3।
    • Teeter, Emily (২০১১)। Religion and Ritual in Ancient Egypt। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-61300-2।
    • Thompson, Stephen E. (২০০১)। "Cults: An Overview"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt1। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 326–332। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Tobin, Vincent Arieh (১৯৮৯)। Theological Principles of Egyptian Religion। P. Lang। আইএসবিএন 978-0-8204-1082-1।
    • Traunecker, Claude (২০০১a) [French edition 1992]। The Gods of Egypt। Translated by David Lorton। Cornell University Press। আইএসবিএন 978-0-8014-3834-9।
    • Traunecker, Claude (২০০১b)। "Kamutef"। Redford, Donald B.। The Oxford Encyclopedia of Ancient Egypt2। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 221–222। আইএসবিএন 978-0-19-510234-5।
    • Troy, Lana (১৯৮৬)। Patterns of Queenship in Ancient Egyptian Myth and History। Acta Universitatis Upsaliensis। আইএসবিএন 978-91-554-1919-6।
    • Versluys, Miguel John (২০০৭)। "Aegyptiaca Romana: The Widening Debate"। Bricault, Laurent; Versluys, Miguel John; Meyboom, Paul G. P.। Nile into Tiber: Egypt in the Roman World. Proceedings of the IIIrd International Conference of Isis Studies, Faculty of Archaeology, Leiden University, May 11–14, 2005। Brill। পৃষ্ঠা 1–14। আইএসবিএন 978-90-04-15420-9।
    • Wildung, Dietrich (১৯৭৭)। Egyptian Saints: Deification in Pharaonic Egypt। New York University Press। আইএসবিএন 978-0-8147-9169-1।
    • Wilkinson, Richard H. (২০০৩)। The Complete Gods and Goddesses of Ancient Egypt। Thames & Hudson। আইএসবিএন 978-0-500-05120-7।
    • Wilkinson, Toby (১৯৯৯)। Early Dynastic Egypt। Routledge। আইএসবিএন 978-0-203-02438-6।
    • Yellin, Janice W. (২০১২)। "Nubian Religion"। Fisher, Marjorie M.; Lacovara, Peter; Ikram, Salima; ও অন্যান্য। Ancient Nubia: African Kingdoms on the Nile। The American University in Cairo Press। পৃষ্ঠা 125–144। আইএসবিএন 978-977-416-478-1।

    আরও পড়ুন

    বহিঃসংযোগ

    টেমপ্লেট:অঞ্চল অনুযায়ী পৌরাণিক চরিত্রদের তালিকা

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.